মঙ্গলবার, ২৪ জুন ২০২৫
ইপেপার
সর্বশেষ
জাতীয়
রাজনীতি
বিশ্ব
ভারত
পাকিস্তান
চীন
এশিয়া
মধ্যপ্রাচ্য
যুক্তরাষ্ট্র ও কানাডা
লাতিন আমেরিকা
ইউরোপ
আফ্রিকা
সারা দেশ
ঢাকা
চট্টগ্রাম
বরিশাল
ময়মনসিংহ
সিলেট
রংপুর
রাজশাহী
খুলনা
অর্থনীতি
ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান
শেয়ারবাজার
করপোরেট
নতুন উদ্যোগ
বিশ্ববাণিজ্য
খেলা
ফুটবল
ক্রিকেট
টেনিস
অন্য খেলা
ফ্রি হিট
মতামত
সাক্ষাৎকার
চ্যাম্পিয়নস ট্রফি ২০২৫
বিনোদন
সিনেমা
বলিউড
দক্ষিণের সিনেমা
গান
হলিউড
টেলিভিশন
সিরিয়াল
লোক-সংস্কৃতি
ফ্যাক্টচেক
দেশ
বিদেশ
জানি, কিন্তু ভুল
আজকের ফ্যাক্ট
আমাদের সম্পর্কে
ফ্যাক্টচেক টিম
রেটিং
অনুরোধ
জীবনধারা
ভ্রমণ
খাবারদাবার
ফিচার
সাজসজ্জা
রূপবটিকা
মানসিক স্বাস্থ্য
যত্নআত্তি
জেনে নিন
গ্যাজেট
সোশ্যাল মিডিয়া
নো হাউ
চাকরি
সরকারি
বেসরকারি
ব্যাংক
এনজিও
ক্যারিয়ার পরামর্শ
আর্কাইভ
ইপেপার
ইবাদত
ইমানি চেতনায় শুরু হোক নতুন বছর
সময়ের ধারাবাহিকতায় আরও একটি বছর শেষে নতুন বছরের অপেক্ষায় রয়েছে সবাই। বিগত বছরকে বিদায় জানিয়ে নতুন বছরকে স্বাগত জানাতে অনেকের অনেক রকম প্রস্তুতি চলছে। এ ক্ষেত্রে ইমানি চেতনা ইমানদারদের নতুন বছরের
চেয়ারে বসে নামাজ আদায় করা কখন জায়েজ
ইসলামের কোনো বিধান মানুষের সাধ্যের বাইরে নেই। কারণ সাধ্যের বাইরে গিয়ে ইবাদত করার আদেশ দেয়নি ইসলাম। পবিত্র কোরআনে এসেছে, ‘আল্লাহ সাধ্যের বাইরে কোনো কর্তব্য কারও ওপর চাপিয়ে দেন না।’ (সুরা বাকারা: ২৮৬)
পাখি নিধন নিরুৎসাহিত করে ইসলাম
পাখি মহান আল্লাহর অপূর্ব সৃষ্টি। মহাশূন্যে ওড়ার ক্ষমতা দিয়ে আল্লাহ তাদের সৃষ্টি করেছেন। পবিত্র কোরআনে আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘তারা কি আকাশের শূন্যগর্ভে নিয়ন্ত্রণাধীন পাখিদের দেখে না? আল্লাহই তাদের স্থির রাখেন।
অনাহারীকে খাবার দেওয়ার সওয়াব
ইসলামে অনাহারীর মুখে খাবার তুলে দিতে উৎসাহ দেওয়া হয়েছে। হতদরিদ্র মানুষের মুখে হাসি ফোটানো ইসলামের দৃষ্টিতে অত্যন্ত মহৎ কাজ। এর বিনিময়ে আল্লাহ জান্নাত পুরস্কার দেওয়ার ঘোষণা করেছেন। আর এ দায়িত্ব পালন না করলে শাস্তি দেওয়ার হুঁশিয়ারিও কোরআনে এসেছে।
মৃত্যুর স্মরণ ইমান সতেজ করে
মৃত্যু পরম সত্য। জীবনের সঙ্গে মৃত্যুর বাস্তবতা অনিবার্যভাবে জড়িয়ে আছে। তাই জীবমাত্রের মৃত্যু সুনিশ্চিত। আল্লাহ তাআলা এরশাদ করেন, ‘প্রতিটি প্রাণই মৃত্যুর স্বাদ আস্বাদন করবে। এরপর তোমাদের আমার কাছে ফিরে আসতে হবে।’ (সুরা আনকাবুত: ৫৭)
আয়-রোজগারে বরকত লাভের ১০ আমল
আল্লাহ তাআলা সবার প্রতিপালক এবং রিজিকদাতা। তিনি বলেন, ‘আর জমিনে বিচরণকারী প্রতিটি প্রাণীর রিজিকের দায়িত্ব আল্লাহরই এবং তিনি জানেন তাদের আবাসস্থল ও সমাধিস্থল। সবকিছু স্পষ্ট কিতাবে আছে।’ (সুরা হুদ: ৬) আরও বলেন, ‘আকাশে রয়েছে তোমাদের রিজিক ও প্রতিশ্রুত সবকিছু।’ (সুরা জারিয়াত: ২২)।
জুমার আগের চার রাকাত সুন্নত নামাজ
জুমার নামাজের আগে চার রাকাত নামাজ আদায় করা সুন্নত। এ বিষয়টি মহানবী (সা.)-এর হাদিস ও সাহাবি-তাবিয়িদের আমল থেকে প্রমাণিত। আলি (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুলুল্লাহ (সা.) জুমার আগে চার রাকাত এবং পরে চার রাকাত সুন্নত নামাজ আদায় করতেন। (আল-মুজামুল আওসাত) ইমাম জাইনুদ্দিন ইরাকি (রহ.) বলেছেন, ‘রাসুল (সা.) জুমার আগ
বিয়ের দেনমোহর নির্ধারণ করবেন যেভাবে
ইসলামের দৃষ্টিতে বিয়ে গুরুত্বপূর্ণ ইবাদত। হালাল উপায়ে জৈবিক চাহিদা পূর্ণ করতে আল্লাহ তাআলা এ বিধান বিধিবদ্ধ করেছেন। স্ত্রীর মোহরানা আদায় করা বিয়ের অন্যতম শর্ত। নারীকে সম্মানিত ও মূল্যবান হিসেবে উপস্থাপন করার জন্যই মূলত মোহরানার বিধান প্রবর্তন করা হয়েছে। তাই মূল্যবান বস্তুর বিনিময়েই শরিয়াহসম্মত উপায়ে
ধর্মীয় বক্তার যেসব গুণ থাকা অপরিহার্য
ইসলামে ওয়াজ বা উপদেশের গুরুত্ব অপরিসীম। মানুষকে ইসলাম সম্পর্কে স্বচ্ছ ধারণা দিতে এবং প্রকৃত ইসলামি ভাবধারার ওপর প্রতিষ্ঠিত করতে ওয়াজ একটি অবিকল্প পন্থা। পবিত্র কোরআনের অসংখ্য আয়াতে আল্লাহ তাআলা মহানবী (সা.)-কে ওয়াজ করার নির্দেশ দিয়েছেন। যেমন এক আয়াতে তিনি বলেন, ‘মানুষকে প্রজ্ঞা ও উত্তম ওয়াজের মাধ্যম
উত্তম চরিত্র গঠনের তাগিদ
মহানবী হজরত মুহাম্মদ (সা.) সর্বোত্তম চরিত্রের মাধ্যমেই অন্ধকারসমাজকে আলোয় ভরিয়ে দিতে সক্ষম হয়েছিলেন। আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘হে রাসুল, অবশ্যই আপনি মহান চরিত্রের অধিকারী।’ (সুরা কলম: ৪) তাই উত্তম চরিত্র গঠনের সর্বোত্তম উপায় হলো, মহানবী (সা.)-এর সুন্নতের অনুসরণ করা। আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘নিশ্চয়ই তোমাদের জন্
মুসাফাহা সৌহার্দ্য বাড়ায়
সামাজিক জীবনে মানুষকে মানুষের সঙ্গ, সহযোগ ও সৌহার্দ্য নিয়ে বেঁচে থাকতে হয়। অন্যের সঙ্গে হৃদ্যতা বিনিময় না থাকলে মানুষের মনুষ্যত্ব লোপ পেতে থাকে। অমানবিকতা, হিংস্রতা ও পাশবিক মনোবৃত্তি তাদের মধ্যে প্রকট হয়ে ওঠে। তাই মনুষ্যত্ব টিকিয়ে রাখার প্রয়োজনেই মানুষ মানুষকে ভালোবাসে।
নামাজরত অবস্থায় অজু ভেঙে গেলে ইমাম বা মুক্তাদির করণীয়
নামাজ পড়ার সময় অজু ভেঙে যাওয়ার ঘটনা মাঝেমধ্যে ঘটে থাকে। এ অবস্থায় নামাজির করণীয় কী? তিনি ইমাম হলে কী করণীয়, মুক্তাদি হলে কী করণীয় এবং মুসল্লি হলে কী করণীয়—তা ফিকহের কিতাবে বিস্তারিত আলোকপাত করা হয়েছে।
ইবাদত কবুল হওয়ার পূর্বশর্ত
আল্লাহর দরবারে ইবাদত কবুল হওয়ার অন্যতম শর্ত হলো ইবাদত সঠিক পদ্ধতিতে পালন করা। আল্লাহ তাআলা পবিত্র কোরআনে যেভাবে বলেছেন এবং মহানবী (সা.) যেভাবে ইবাদত করতে বলেছেন এবং করে দেখিয়েছেন বা সম্মতি দিয়েছেন, সেভাবেই ইবাদত করতে হবে।
আল্লাহর শুকরিয়া আদায়ের ৪ পদ্ধতি
আন্তরিক হয়ে শুকরিয়া আদায় করা। অন্তরের শুকরিয়া হলো, এ বিশ্বাস লালন করা যে, আল্লাহ যে নেয়ামত আমাদের দিয়েছেন, তা তিনি দয়া করেই দিয়েছেন। আল্লাহর কাছে আমাদের কোনো পাওনা নেই।
তাহাজ্জুদ নামাজের অনন্য ফজিলত
মহানবী (সা.) ফরজ নামাজের পর তাহাজ্জুদ নামাজের প্রতি সবচেয়ে বেশি গুরুত্বারোপ করেছেন। ফরজ নামাজের পর সবচেয়ে তাৎপর্যবহ ও ফজিলতপূর্ণ নামাজ তাহাজ্জুদ। হাদিসে বর্ণিত হয়েছে, নবী (সা.) বলেন, ‘ফরজ নামাজের পর সর্বোত্তম নামাজ হলো রাতের নামাজ।’ (মুসলিম)
খাওয়া-দাওয়ার ইসলামি শিষ্টাচার
ইসলামের শিক্ষা হচ্ছে, ‘মানুষ খাওয়ার জন্য বেঁচে থাকে না, বরং বেঁচে থাকার জন্য খাবার গ্রহণ করে’। অর্থাৎ, অতি ভোজনবিলাসী হতে নিরুৎসাহিত করে ইসলাম। ইসলাম পানাহারের আদব-শিষ্টাচার এবং নিয়মকানুন অত্যন্ত সুন্দরভাবে উপস্থাপন করেছে। রাসুলুল্লাহ (সা.) বিভিন্ন হাদিসে খাবার গ্রহণের যেসব শিষ্টাচারের কথা বলেছেন, এ
মহানবী (সা.)-এর দেশপ্রেম ও বিজয় উদ্যাপন
দেশপ্রেমে উদ্বুদ্ধ করে ইসলাম। মহানবী (সা.)-এর সুমহান আদর্শ বুকে লালনকারী সব মুসলমানেরই দেশের প্রতি অকৃত্রিম ভালোবাসা থাকা জরুরি। মহানবী (সা.) দেশ, মাটি ও মানুষকে অত্যন্ত ভালোবাসতেন। তাঁর জীবনচরিত পর্যালোচনা করলে দেখা যায়, ছোটবেলায় চাচা আবু তালেবের সঙ্গে এবং বড় হয়ে বিবি খাদিজা (রা.)-এর ব্যবসা দেখাশোন