প্রযুক্তি ডেস্ক
বিশ্বের সবচেয়ে ধনী ব্যক্তিদের তালিকায় আবারও শীর্ষে উঠে এসেছেন ইলন মাস্ক। মাত্র দুই মাসের মধ্যেই আবার ধনকুবেরদের এ তালিকায় শীর্ষে উঠেছেন বৈদ্যুতিক গাড়ি নির্মাতা প্রতিষ্ঠান টেসলা ও টুইটারের সিইও। ব্লুমবার্গের ধনকুবেরের তালিকায় গত ডিসেম্বর মাস্ককে ছাড়িয়ে শীর্ষে উঠে এসেছিলেন বার্নার্ড আর্নল্ট। তিনি বিলাসপণ্য বিক্রেতা প্রতিষ্ঠান এলভিএমএইচের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা।
দ্য ইনডিপেনডেন্টের প্রতিবেদন অনুযায়ী, এখন ইলন মাস্কের মোট সম্পদের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ১৮ হাজার ৭১০ কোটি ডলারে। অন্যদিকে, দ্বিতীয় স্থানে নেমে যাওয়া বার্নার্ড আর্নল্টের সম্পদের পরিমাণ ১৮ হাজার ৫৩০ কোটি ডলার। মূলত, টেসলার শেয়ারের দাম বেড়ে যাওয়ায় সম্পদের পরিমাণ বেড়েছে মাস্কের।
গত বছর বৈদ্যুতিক গাড়ি নির্মাতা প্রতিষ্ঠান টেসলার শেয়ার প্রায় ৭০ শতাংশ কমে আসে। বৈদ্যুতিক যানবাহনের চাহিদা কমে যাওয়া এবং টুইটার নিয়ে মাস্কের ব্যস্ততাকে এর কারণ হিসেবে দেখা হয়েছিল। তবে টেসলার কর্মীদের শেয়ার মার্কেটে টেসলার দরপতন নিয়ে দুশ্চিন্তা না করার পরামর্শ দিয়েছিলেন টেসলার প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) ইলন মাস্ক।
রয়টার্সের এক প্রতিবেদন অনুযায়ী, কর্মীদের পাঠানো এক ই-মেইলে মাস্ক বলেন, ‘আমি বিশ্বাস করি দীর্ঘ মেয়াদে টেসলা পৃথিবীর সবচেয়ে মূল্যবান কোম্পানি হবে।’ ই-মেইলে কর্মীদের এই (গত বছরের শেষ ত্রৈমাসিক) ত্রৈমাসিকের শেষে ডেলিভারি বাড়ানোর জন্যও অনুরোধ করেন মাস্ক। তিনি বলেন, ‘সম্ভব হলে অনুগ্রহ করে পরের কয়েক দিনের জন্য স্বেচ্ছাসেবক হয়ে পণ্য ডেলিভারি করতে সহযোগিতা করুন। এটি বর্তমান অবস্থার সঙ্গে বাস্তব পার্থক্য তৈরি করবে!’
গত বছর টেসলার প্রায় ১৯৫ কোটি ডলার মূল্যের শেয়ার দান করেন মাস্ক। যুক্তরাষ্ট্রের সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (এসইসি) এক নথি থেকে এ তথ্য জানা যায়। গত আগস্ট থেকে ডিসেম্বরের মধ্যে প্রায় ১ কোটি ১৬ লাখ ডলার মূল্যের শেয়ার দান করেছিলেন মাস্ক। তবে অনুদানের এই অর্থ ঠিক কোন কোন প্রতিষ্ঠান পেয়েছে তা সেই নথিতে উল্লেখ করা নেই।
বিবিসির প্রতিবেদন অনুযায়ী, ইলন মাস্ক বর্তমানে টেসলার প্রায় ১৩ শতাংশ শেয়ারের মালিক। বিশ্লেষকেরা বলেছেন, ‘টেসলার শেয়ার কোনো দাতব্য প্রতিষ্ঠানে দান করলে বিশেষ সুবিধা পাবেন মাস্ক। দাতব্য প্রতিষ্ঠানকে দান করা শেয়ারগুলো থেকে যে মূলধন লাভ হয়েছে, তার ওপর কর দিতে হয় না। কিন্তু মাস্ক শেয়ারগুলো বিক্রি করে দিলে সেখান থেকে আয়ের ওপরে তাঁকে কর দিতে হতো।’ এর আগে ২০২১ সালে প্রায় ৫৭৪ কোটি ডলার দান করেছিলেন মাস্ক।
বিশ্বের সবচেয়ে ধনী ব্যক্তিদের তালিকায় আবারও শীর্ষে উঠে এসেছেন ইলন মাস্ক। মাত্র দুই মাসের মধ্যেই আবার ধনকুবেরদের এ তালিকায় শীর্ষে উঠেছেন বৈদ্যুতিক গাড়ি নির্মাতা প্রতিষ্ঠান টেসলা ও টুইটারের সিইও। ব্লুমবার্গের ধনকুবেরের তালিকায় গত ডিসেম্বর মাস্ককে ছাড়িয়ে শীর্ষে উঠে এসেছিলেন বার্নার্ড আর্নল্ট। তিনি বিলাসপণ্য বিক্রেতা প্রতিষ্ঠান এলভিএমএইচের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা।
দ্য ইনডিপেনডেন্টের প্রতিবেদন অনুযায়ী, এখন ইলন মাস্কের মোট সম্পদের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ১৮ হাজার ৭১০ কোটি ডলারে। অন্যদিকে, দ্বিতীয় স্থানে নেমে যাওয়া বার্নার্ড আর্নল্টের সম্পদের পরিমাণ ১৮ হাজার ৫৩০ কোটি ডলার। মূলত, টেসলার শেয়ারের দাম বেড়ে যাওয়ায় সম্পদের পরিমাণ বেড়েছে মাস্কের।
গত বছর বৈদ্যুতিক গাড়ি নির্মাতা প্রতিষ্ঠান টেসলার শেয়ার প্রায় ৭০ শতাংশ কমে আসে। বৈদ্যুতিক যানবাহনের চাহিদা কমে যাওয়া এবং টুইটার নিয়ে মাস্কের ব্যস্ততাকে এর কারণ হিসেবে দেখা হয়েছিল। তবে টেসলার কর্মীদের শেয়ার মার্কেটে টেসলার দরপতন নিয়ে দুশ্চিন্তা না করার পরামর্শ দিয়েছিলেন টেসলার প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) ইলন মাস্ক।
রয়টার্সের এক প্রতিবেদন অনুযায়ী, কর্মীদের পাঠানো এক ই-মেইলে মাস্ক বলেন, ‘আমি বিশ্বাস করি দীর্ঘ মেয়াদে টেসলা পৃথিবীর সবচেয়ে মূল্যবান কোম্পানি হবে।’ ই-মেইলে কর্মীদের এই (গত বছরের শেষ ত্রৈমাসিক) ত্রৈমাসিকের শেষে ডেলিভারি বাড়ানোর জন্যও অনুরোধ করেন মাস্ক। তিনি বলেন, ‘সম্ভব হলে অনুগ্রহ করে পরের কয়েক দিনের জন্য স্বেচ্ছাসেবক হয়ে পণ্য ডেলিভারি করতে সহযোগিতা করুন। এটি বর্তমান অবস্থার সঙ্গে বাস্তব পার্থক্য তৈরি করবে!’
গত বছর টেসলার প্রায় ১৯৫ কোটি ডলার মূল্যের শেয়ার দান করেন মাস্ক। যুক্তরাষ্ট্রের সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (এসইসি) এক নথি থেকে এ তথ্য জানা যায়। গত আগস্ট থেকে ডিসেম্বরের মধ্যে প্রায় ১ কোটি ১৬ লাখ ডলার মূল্যের শেয়ার দান করেছিলেন মাস্ক। তবে অনুদানের এই অর্থ ঠিক কোন কোন প্রতিষ্ঠান পেয়েছে তা সেই নথিতে উল্লেখ করা নেই।
বিবিসির প্রতিবেদন অনুযায়ী, ইলন মাস্ক বর্তমানে টেসলার প্রায় ১৩ শতাংশ শেয়ারের মালিক। বিশ্লেষকেরা বলেছেন, ‘টেসলার শেয়ার কোনো দাতব্য প্রতিষ্ঠানে দান করলে বিশেষ সুবিধা পাবেন মাস্ক। দাতব্য প্রতিষ্ঠানকে দান করা শেয়ারগুলো থেকে যে মূলধন লাভ হয়েছে, তার ওপর কর দিতে হয় না। কিন্তু মাস্ক শেয়ারগুলো বিক্রি করে দিলে সেখান থেকে আয়ের ওপরে তাঁকে কর দিতে হতো।’ এর আগে ২০২১ সালে প্রায় ৫৭৪ কোটি ডলার দান করেছিলেন মাস্ক।
পুরোনো ও কাটডাউট ভার্সন দিয়েই ডিপসিকের মতো এআই অ্যাপ বানিয়েছে চীন। মূলত এরপরই যুক্তরাষ্ট্রের মনে হয়েছে, কমদামি ও কম সক্ষমতার এসব চিপও আর চীনকে দেওয়া যাবে না এবং যথারীতি চীনে দুর্বল চিপ রপ্তানিতেও নিষেধাজ্ঞা দিয়েছে ট্রাম্প প্রশাসন।
১ দিন আগেঅন্তর্বর্তী সরকার দায়িত্ব নেওয়ার পর সম্প্রতি ‘টেলিকম খাতে নেটওয়ার্ক ও ব্যবসা পরিচালনার লাইসেন্স পুনর্বিন্যাসের’ জন্য বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ আইন সংশোধনের যে খসড়া তৈরি করা হয়েছে, তাতে আইসিএক্স বাদ দেওয়ার প্রস্তাব করেছে বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশন (বিটিআরসি)। এর ফলে বাংলাদেশের ডিজিটাল...
২ দিন আগেডিজিটাল যুগে যোগাযোগের অন্যতম সহজ ও দ্রুত মাধ্যম হয়ে উঠেছে মেসেঞ্জারের মতো বিভিন্ন মেসেজিং অ্যাপ্লিকেশন। এই অ্যাপের মাধ্যমে মানুষ খুব সহজেই বার্তা আদান-প্রদান করতে পারেন। অনেক সময় বার্তা পাঠানোর পর বানান ভুল, তথ্যগত ত্রুটি বা ভুল বোঝাবুঝির কারণে পাঠানো বার্তাটি সংশোধনের প্রয়োজন হয়। আগে মেসেঞ্জারে
২ দিন আগেকাজাখস্তানের ২৩ বছর বয়সী তরুণ কেনজেবেক ইসমাইলভ তাঁর মাকে নিয়ে হাসপাতালে যাচ্ছিলেন। পথে একটি গাড়ি কোনো কারণ ছাড়াই থেমে গিয়ে এক লেনের রাস্তায় যানজট সৃষ্টি করে। কিন্তু কেনজেবেকের হাসপাতালে যাওয়ার তাড়া ছিল।
৩ দিন আগে