ডোনাল্ড ট্রাম্পের মন জোগাতে মরিয়া হয়ে উঠেছে মার্ক জাকারবার্গে সোশ্যাল মিডিয়া কোম্পানি মেটা। ইলন মাস্কের এক্স–এর অনুকরণে থার্ডপার্টি ফ্যাক্টচেকিং বন্ধ করার ঘোষণা দিয়েছে এরই মধ্যে। এবার ফেসবুক ও ইনস্টাগ্রামে ট্রান্সজেন্ডার, নারী ও অভিবাসীদের বিরুদ্ধে ঘৃণামূলক বক্তব্য প্রচারের নীতি শিথিল করেছে!
ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম ‘দ্য ইন্ডিপেনডেন্ট’ প্রথম এই বিষয়টি নিয়ে একটি প্রতিবেদন প্রকাশ করে। প্রতিবেদন অনুযায়ী, গত মঙ্গলবার সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমের জনপ্রিয় এই অ্যাপ দুটির মূল প্রতিষ্ঠান মেটা ঘৃণামূলক বক্তব্য ও কনটেন্ট প্রচারের নীতিমালায় কিছু পরিবর্তন আনে। যেখানে নির্দিষ্ট কিছু গোষ্ঠী সম্পর্কে অবমাননাকর মন্তব্য নিষিদ্ধের ধারা বাতিল করা হয়েছে। একই সঙ্গে ট্রান্সজেন্ডার বিরোধী বক্তব্য প্রচারের নীতিতেও কিছু পরিবর্তন আনা হয়েছে।
আগে ফেসবুকে বা ইনস্টাগ্রামে নারীদের ‘গৃহস্থালি সামগ্রী’ বা ‘সম্পত্তি’–এর সঙ্গে তুলনা করার বিষয়টি নিষিদ্ধ ছিল। কিন্তু মঙ্গলবার সেটি বাতিল করা হয়েছে। এ ছাড়া ট্রান্স বা গে ব্যক্তিদের নিয়ে বিদ্বেষমূলক মন্তব্য প্রচারের নীতিতেও পরিবর্তন আনা হয়েছে। এ ছাড়া অন্য সংখ্যালঘুদের অধিকারের বিষয়ে বক্তব্যের ক্ষেত্রেও পূর্বের বিধিনিষেধ বাতিল করা হয়েছে।
আগে ফেসবুকে চীন–বিরোধী বক্তব্য প্রচারেও কঠোর বিধিনিষেধ ছিল। যেমন—কেউ ফেসবুকে লিখতে পারতেন না ‘চীন কোভিড–১৯ ছড়িয়েছে’ বা ‘চীন এর জন্য দায়ী’। কিন্তু মেটার নতুন নীতিতে সেই ধারাটি সরিয়ে দেওয়া হয়েছে। এই নীতি প্রকাশ্যে চীন–বিরোধী মনোভাবকে উৎসাহিত করতে পারে বলে মনে করছেন পর্যবেক্ষকেরা।
এ ছাড়া ঘৃণামূলক বক্তব্য বা বিষয়বস্তু প্রচারের নীতিমালায় আরও নতুন কিছু ধারা যোগ করা হয়েছে। এসব ধারায় ট্রান্স–বিরোধী মন্তব্য প্রচারের অনুমতি দেওয়া হয়েছে। অর্থাৎ আপনি চাইলেই এখন ফেসবুকে ট্রান্সজেন্ডারদের বিরুদ্ধে ঘৃণামূলক মন্তব্য করতে পারবেন।
গত মঙ্গলবার মার্ক জাকারবার্গ মেটার নীতিতে এসব পরিবর্তন আনেন। বিশ্লেষকদের মতে, জাকারবার্গ সরকার গঠন করতে চলা রিপাবলিকান পার্টি তথা ট্রাম্প ঘনিষ্ঠদের মন জোগাতে এসব পরিবর্তন এনেছেন। এর মধ্যে মেটার ফ্যাক্টচেকিং প্রোগ্রাম বাতিল করেছেন জাকারবার্গ। তাঁর কনটেন্ট মডারেশন টিমকে ক্যালিফোর্নিয়া থেকে টেক্সাসে স্থানান্তর করেছেন। এ ছাড়া গত সোমবার মেটা কর্তৃপক্ষ ঘোষণা করে, আল্টিমেট ফাইটিং চ্যাম্পিয়নশিপের সভাপতি ও ট্রাম্পের বন্ধু ডানা হোয়াইট মেটার পরিচালনা পর্ষদে যোগ দেবেন।
মঙ্গলবার মেটার প্রকাশিত এক নথিতে ঘৃণামূলক বিষয়বস্তু প্রচারের নীতিমালায় এই পরিবর্তনের কথা বলা হয়। এটি কেবল কোম্পানির কনটেন্ট মডারেটরদের জন্য একটি সারসংক্ষেপ, যার বিস্তারিত সাধারণ ব্যবহারকারীদের কাছ থেকে গোপন রাখা হয়।
দ্য ইন্ডিপেনডেন্ট এ বিষয়ে মেটার মন্তব্য জানতে চেয়েছিল। কিন্তু মেটা এখনো বিস্তারিত কিছু জানায়নি।
ডোনাল্ড ট্রাম্পের মন জোগাতে মরিয়া হয়ে উঠেছে মার্ক জাকারবার্গে সোশ্যাল মিডিয়া কোম্পানি মেটা। ইলন মাস্কের এক্স–এর অনুকরণে থার্ডপার্টি ফ্যাক্টচেকিং বন্ধ করার ঘোষণা দিয়েছে এরই মধ্যে। এবার ফেসবুক ও ইনস্টাগ্রামে ট্রান্সজেন্ডার, নারী ও অভিবাসীদের বিরুদ্ধে ঘৃণামূলক বক্তব্য প্রচারের নীতি শিথিল করেছে!
ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম ‘দ্য ইন্ডিপেনডেন্ট’ প্রথম এই বিষয়টি নিয়ে একটি প্রতিবেদন প্রকাশ করে। প্রতিবেদন অনুযায়ী, গত মঙ্গলবার সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমের জনপ্রিয় এই অ্যাপ দুটির মূল প্রতিষ্ঠান মেটা ঘৃণামূলক বক্তব্য ও কনটেন্ট প্রচারের নীতিমালায় কিছু পরিবর্তন আনে। যেখানে নির্দিষ্ট কিছু গোষ্ঠী সম্পর্কে অবমাননাকর মন্তব্য নিষিদ্ধের ধারা বাতিল করা হয়েছে। একই সঙ্গে ট্রান্সজেন্ডার বিরোধী বক্তব্য প্রচারের নীতিতেও কিছু পরিবর্তন আনা হয়েছে।
আগে ফেসবুকে বা ইনস্টাগ্রামে নারীদের ‘গৃহস্থালি সামগ্রী’ বা ‘সম্পত্তি’–এর সঙ্গে তুলনা করার বিষয়টি নিষিদ্ধ ছিল। কিন্তু মঙ্গলবার সেটি বাতিল করা হয়েছে। এ ছাড়া ট্রান্স বা গে ব্যক্তিদের নিয়ে বিদ্বেষমূলক মন্তব্য প্রচারের নীতিতেও পরিবর্তন আনা হয়েছে। এ ছাড়া অন্য সংখ্যালঘুদের অধিকারের বিষয়ে বক্তব্যের ক্ষেত্রেও পূর্বের বিধিনিষেধ বাতিল করা হয়েছে।
আগে ফেসবুকে চীন–বিরোধী বক্তব্য প্রচারেও কঠোর বিধিনিষেধ ছিল। যেমন—কেউ ফেসবুকে লিখতে পারতেন না ‘চীন কোভিড–১৯ ছড়িয়েছে’ বা ‘চীন এর জন্য দায়ী’। কিন্তু মেটার নতুন নীতিতে সেই ধারাটি সরিয়ে দেওয়া হয়েছে। এই নীতি প্রকাশ্যে চীন–বিরোধী মনোভাবকে উৎসাহিত করতে পারে বলে মনে করছেন পর্যবেক্ষকেরা।
এ ছাড়া ঘৃণামূলক বক্তব্য বা বিষয়বস্তু প্রচারের নীতিমালায় আরও নতুন কিছু ধারা যোগ করা হয়েছে। এসব ধারায় ট্রান্স–বিরোধী মন্তব্য প্রচারের অনুমতি দেওয়া হয়েছে। অর্থাৎ আপনি চাইলেই এখন ফেসবুকে ট্রান্সজেন্ডারদের বিরুদ্ধে ঘৃণামূলক মন্তব্য করতে পারবেন।
গত মঙ্গলবার মার্ক জাকারবার্গ মেটার নীতিতে এসব পরিবর্তন আনেন। বিশ্লেষকদের মতে, জাকারবার্গ সরকার গঠন করতে চলা রিপাবলিকান পার্টি তথা ট্রাম্প ঘনিষ্ঠদের মন জোগাতে এসব পরিবর্তন এনেছেন। এর মধ্যে মেটার ফ্যাক্টচেকিং প্রোগ্রাম বাতিল করেছেন জাকারবার্গ। তাঁর কনটেন্ট মডারেশন টিমকে ক্যালিফোর্নিয়া থেকে টেক্সাসে স্থানান্তর করেছেন। এ ছাড়া গত সোমবার মেটা কর্তৃপক্ষ ঘোষণা করে, আল্টিমেট ফাইটিং চ্যাম্পিয়নশিপের সভাপতি ও ট্রাম্পের বন্ধু ডানা হোয়াইট মেটার পরিচালনা পর্ষদে যোগ দেবেন।
মঙ্গলবার মেটার প্রকাশিত এক নথিতে ঘৃণামূলক বিষয়বস্তু প্রচারের নীতিমালায় এই পরিবর্তনের কথা বলা হয়। এটি কেবল কোম্পানির কনটেন্ট মডারেটরদের জন্য একটি সারসংক্ষেপ, যার বিস্তারিত সাধারণ ব্যবহারকারীদের কাছ থেকে গোপন রাখা হয়।
দ্য ইন্ডিপেনডেন্ট এ বিষয়ে মেটার মন্তব্য জানতে চেয়েছিল। কিন্তু মেটা এখনো বিস্তারিত কিছু জানায়নি।
বর্তমান যুগের বেশির ভাগ ইলেকট্রনিক ডিভাইসেই লিথিয়াম-আয়ন ব্যাটারি ব্যবহৃত হয়। আইফোনসহ স্মার্টফোন, স্মার্টওয়াচ, ল্যাপটপ—এমনকি বৈদ্যুতিক গাড়িতেও এই ব্যাটারিই ব্যবহার হয়। তবে এই প্রযুক্তি যতটা উন্নত, ততটাই জটিল। সময়ের সঙ্গে সঙ্গে এই ব্যাটারির কর্মক্ষমতা কমে যায়।
১ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক চিপ নির্মাতা প্রতিষ্ঠান এনভিডিয়ার তৈরি এইচ২০ (H20) চিপের নিরাপত্তা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছে চীনের রাষ্ট্রীয় গণমাধ্যম-সংশ্লিষ্ট একটি সোশ্যাল মিডিয়া অ্যাকাউন্ট। রোববার উইচ্যাটে প্রকাশিত এক নিবন্ধে বলা হয়, এই চিপগুলোতে ‘ব্যাক ডোর’ থাকার সম্ভাবনা রয়েছে, যা ব্যবহারকারীর অনুমতি ছাড়াই...
২ ঘণ্টা আগেবর্তমানে বিশ্বের সর্ববৃহৎ ভিডিও শেয়ারিং প্ল্যাটফর্ম ইউটিউব। প্রতিদিন কোটি কোটি ব্যবহারকারী বিভিন্ন ধরনের ভিডিও উপভোগ করেন এই প্ল্যাটফর্মে। ভিডিও নির্মাতারা (ইউটিউবাররা) প্রতিযোগিতায় টিকে থাকার জন্য তাঁদের কনটেন্টের কার্যকারিতা সম্পর্কে সঠিক তথ্য জানা অত্যন্ত জরুরি। এসব তথ্য ইউটিউবের ভিউ বাড়াতে
৩ ঘণ্টা আগেএক রাতেই যুক্তরাষ্ট্রের অ্যাপলের ফ্রি অ্যাপ তালিকার শীর্ষে উঠে আসে চীনা প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠান ডিপসিকের তৈরি চ্যাটবট ডিপসিক আর১। অ্যাপটি যেন ঝড় তোলে প্রযুক্তি বিশ্বে। কোম্পানিটি দাবি করে, এ চ্যাটবট ওপেনএআইয়ের চ্যাটজিপিটির প্রতিদ্বন্দ্বী এবং তা তৈরি করতে ব্যয় হয়েছে সামান্য অর্থ।
১৯ ঘণ্টা আগে