
ডোনাল্ড ট্রাম্পের মন জোগাতে মরিয়া হয়ে উঠেছে মার্ক জাকারবার্গে সোশ্যাল মিডিয়া কোম্পানি মেটা। ইলন মাস্কের এক্স–এর অনুকরণে থার্ডপার্টি ফ্যাক্টচেকিং বন্ধ করার ঘোষণা দিয়েছে এরই মধ্যে। এবার ফেসবুক ও ইনস্টাগ্রামে ট্রান্সজেন্ডার, নারী ও অভিবাসীদের বিরুদ্ধে ঘৃণামূলক বক্তব্য প্রচারের নীতি শিথিল করেছে!
ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম ‘দ্য ইন্ডিপেনডেন্ট’ প্রথম এই বিষয়টি নিয়ে একটি প্রতিবেদন প্রকাশ করে। প্রতিবেদন অনুযায়ী, গত মঙ্গলবার সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমের জনপ্রিয় এই অ্যাপ দুটির মূল প্রতিষ্ঠান মেটা ঘৃণামূলক বক্তব্য ও কনটেন্ট প্রচারের নীতিমালায় কিছু পরিবর্তন আনে। যেখানে নির্দিষ্ট কিছু গোষ্ঠী সম্পর্কে অবমাননাকর মন্তব্য নিষিদ্ধের ধারা বাতিল করা হয়েছে। একই সঙ্গে ট্রান্সজেন্ডার বিরোধী বক্তব্য প্রচারের নীতিতেও কিছু পরিবর্তন আনা হয়েছে।
আগে ফেসবুকে বা ইনস্টাগ্রামে নারীদের ‘গৃহস্থালি সামগ্রী’ বা ‘সম্পত্তি’–এর সঙ্গে তুলনা করার বিষয়টি নিষিদ্ধ ছিল। কিন্তু মঙ্গলবার সেটি বাতিল করা হয়েছে। এ ছাড়া ট্রান্স বা গে ব্যক্তিদের নিয়ে বিদ্বেষমূলক মন্তব্য প্রচারের নীতিতেও পরিবর্তন আনা হয়েছে। এ ছাড়া অন্য সংখ্যালঘুদের অধিকারের বিষয়ে বক্তব্যের ক্ষেত্রেও পূর্বের বিধিনিষেধ বাতিল করা হয়েছে।
আগে ফেসবুকে চীন–বিরোধী বক্তব্য প্রচারেও কঠোর বিধিনিষেধ ছিল। যেমন—কেউ ফেসবুকে লিখতে পারতেন না ‘চীন কোভিড–১৯ ছড়িয়েছে’ বা ‘চীন এর জন্য দায়ী’। কিন্তু মেটার নতুন নীতিতে সেই ধারাটি সরিয়ে দেওয়া হয়েছে। এই নীতি প্রকাশ্যে চীন–বিরোধী মনোভাবকে উৎসাহিত করতে পারে বলে মনে করছেন পর্যবেক্ষকেরা।
এ ছাড়া ঘৃণামূলক বক্তব্য বা বিষয়বস্তু প্রচারের নীতিমালায় আরও নতুন কিছু ধারা যোগ করা হয়েছে। এসব ধারায় ট্রান্স–বিরোধী মন্তব্য প্রচারের অনুমতি দেওয়া হয়েছে। অর্থাৎ আপনি চাইলেই এখন ফেসবুকে ট্রান্সজেন্ডারদের বিরুদ্ধে ঘৃণামূলক মন্তব্য করতে পারবেন।
গত মঙ্গলবার মার্ক জাকারবার্গ মেটার নীতিতে এসব পরিবর্তন আনেন। বিশ্লেষকদের মতে, জাকারবার্গ সরকার গঠন করতে চলা রিপাবলিকান পার্টি তথা ট্রাম্প ঘনিষ্ঠদের মন জোগাতে এসব পরিবর্তন এনেছেন। এর মধ্যে মেটার ফ্যাক্টচেকিং প্রোগ্রাম বাতিল করেছেন জাকারবার্গ। তাঁর কনটেন্ট মডারেশন টিমকে ক্যালিফোর্নিয়া থেকে টেক্সাসে স্থানান্তর করেছেন। এ ছাড়া গত সোমবার মেটা কর্তৃপক্ষ ঘোষণা করে, আল্টিমেট ফাইটিং চ্যাম্পিয়নশিপের সভাপতি ও ট্রাম্পের বন্ধু ডানা হোয়াইট মেটার পরিচালনা পর্ষদে যোগ দেবেন।
মঙ্গলবার মেটার প্রকাশিত এক নথিতে ঘৃণামূলক বিষয়বস্তু প্রচারের নীতিমালায় এই পরিবর্তনের কথা বলা হয়। এটি কেবল কোম্পানির কনটেন্ট মডারেটরদের জন্য একটি সারসংক্ষেপ, যার বিস্তারিত সাধারণ ব্যবহারকারীদের কাছ থেকে গোপন রাখা হয়।
দ্য ইন্ডিপেনডেন্ট এ বিষয়ে মেটার মন্তব্য জানতে চেয়েছিল। কিন্তু মেটা এখনো বিস্তারিত কিছু জানায়নি।

ডোনাল্ড ট্রাম্পের মন জোগাতে মরিয়া হয়ে উঠেছে মার্ক জাকারবার্গে সোশ্যাল মিডিয়া কোম্পানি মেটা। ইলন মাস্কের এক্স–এর অনুকরণে থার্ডপার্টি ফ্যাক্টচেকিং বন্ধ করার ঘোষণা দিয়েছে এরই মধ্যে। এবার ফেসবুক ও ইনস্টাগ্রামে ট্রান্সজেন্ডার, নারী ও অভিবাসীদের বিরুদ্ধে ঘৃণামূলক বক্তব্য প্রচারের নীতি শিথিল করেছে!
ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম ‘দ্য ইন্ডিপেনডেন্ট’ প্রথম এই বিষয়টি নিয়ে একটি প্রতিবেদন প্রকাশ করে। প্রতিবেদন অনুযায়ী, গত মঙ্গলবার সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমের জনপ্রিয় এই অ্যাপ দুটির মূল প্রতিষ্ঠান মেটা ঘৃণামূলক বক্তব্য ও কনটেন্ট প্রচারের নীতিমালায় কিছু পরিবর্তন আনে। যেখানে নির্দিষ্ট কিছু গোষ্ঠী সম্পর্কে অবমাননাকর মন্তব্য নিষিদ্ধের ধারা বাতিল করা হয়েছে। একই সঙ্গে ট্রান্সজেন্ডার বিরোধী বক্তব্য প্রচারের নীতিতেও কিছু পরিবর্তন আনা হয়েছে।
আগে ফেসবুকে বা ইনস্টাগ্রামে নারীদের ‘গৃহস্থালি সামগ্রী’ বা ‘সম্পত্তি’–এর সঙ্গে তুলনা করার বিষয়টি নিষিদ্ধ ছিল। কিন্তু মঙ্গলবার সেটি বাতিল করা হয়েছে। এ ছাড়া ট্রান্স বা গে ব্যক্তিদের নিয়ে বিদ্বেষমূলক মন্তব্য প্রচারের নীতিতেও পরিবর্তন আনা হয়েছে। এ ছাড়া অন্য সংখ্যালঘুদের অধিকারের বিষয়ে বক্তব্যের ক্ষেত্রেও পূর্বের বিধিনিষেধ বাতিল করা হয়েছে।
আগে ফেসবুকে চীন–বিরোধী বক্তব্য প্রচারেও কঠোর বিধিনিষেধ ছিল। যেমন—কেউ ফেসবুকে লিখতে পারতেন না ‘চীন কোভিড–১৯ ছড়িয়েছে’ বা ‘চীন এর জন্য দায়ী’। কিন্তু মেটার নতুন নীতিতে সেই ধারাটি সরিয়ে দেওয়া হয়েছে। এই নীতি প্রকাশ্যে চীন–বিরোধী মনোভাবকে উৎসাহিত করতে পারে বলে মনে করছেন পর্যবেক্ষকেরা।
এ ছাড়া ঘৃণামূলক বক্তব্য বা বিষয়বস্তু প্রচারের নীতিমালায় আরও নতুন কিছু ধারা যোগ করা হয়েছে। এসব ধারায় ট্রান্স–বিরোধী মন্তব্য প্রচারের অনুমতি দেওয়া হয়েছে। অর্থাৎ আপনি চাইলেই এখন ফেসবুকে ট্রান্সজেন্ডারদের বিরুদ্ধে ঘৃণামূলক মন্তব্য করতে পারবেন।
গত মঙ্গলবার মার্ক জাকারবার্গ মেটার নীতিতে এসব পরিবর্তন আনেন। বিশ্লেষকদের মতে, জাকারবার্গ সরকার গঠন করতে চলা রিপাবলিকান পার্টি তথা ট্রাম্প ঘনিষ্ঠদের মন জোগাতে এসব পরিবর্তন এনেছেন। এর মধ্যে মেটার ফ্যাক্টচেকিং প্রোগ্রাম বাতিল করেছেন জাকারবার্গ। তাঁর কনটেন্ট মডারেশন টিমকে ক্যালিফোর্নিয়া থেকে টেক্সাসে স্থানান্তর করেছেন। এ ছাড়া গত সোমবার মেটা কর্তৃপক্ষ ঘোষণা করে, আল্টিমেট ফাইটিং চ্যাম্পিয়নশিপের সভাপতি ও ট্রাম্পের বন্ধু ডানা হোয়াইট মেটার পরিচালনা পর্ষদে যোগ দেবেন।
মঙ্গলবার মেটার প্রকাশিত এক নথিতে ঘৃণামূলক বিষয়বস্তু প্রচারের নীতিমালায় এই পরিবর্তনের কথা বলা হয়। এটি কেবল কোম্পানির কনটেন্ট মডারেটরদের জন্য একটি সারসংক্ষেপ, যার বিস্তারিত সাধারণ ব্যবহারকারীদের কাছ থেকে গোপন রাখা হয়।
দ্য ইন্ডিপেনডেন্ট এ বিষয়ে মেটার মন্তব্য জানতে চেয়েছিল। কিন্তু মেটা এখনো বিস্তারিত কিছু জানায়নি।

ডোনাল্ড ট্রাম্পের মন জোগাতে মরিয়া হয়ে উঠেছে মার্ক জাকারবার্গে সোশ্যাল মিডিয়া কোম্পানি মেটা। ইলন মাস্কের এক্স–এর অনুকরণে থার্ডপার্টি ফ্যাক্টচেকিং বন্ধ করার ঘোষণা দিয়েছে এরই মধ্যে। এবার ফেসবুক ও ইনস্টাগ্রামে ট্রান্সজেন্ডার, নারী ও অভিবাসীদের বিরুদ্ধে ঘৃণামূলক বক্তব্য প্রচারের নীতি শিথিল করেছে!
ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম ‘দ্য ইন্ডিপেনডেন্ট’ প্রথম এই বিষয়টি নিয়ে একটি প্রতিবেদন প্রকাশ করে। প্রতিবেদন অনুযায়ী, গত মঙ্গলবার সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমের জনপ্রিয় এই অ্যাপ দুটির মূল প্রতিষ্ঠান মেটা ঘৃণামূলক বক্তব্য ও কনটেন্ট প্রচারের নীতিমালায় কিছু পরিবর্তন আনে। যেখানে নির্দিষ্ট কিছু গোষ্ঠী সম্পর্কে অবমাননাকর মন্তব্য নিষিদ্ধের ধারা বাতিল করা হয়েছে। একই সঙ্গে ট্রান্সজেন্ডার বিরোধী বক্তব্য প্রচারের নীতিতেও কিছু পরিবর্তন আনা হয়েছে।
আগে ফেসবুকে বা ইনস্টাগ্রামে নারীদের ‘গৃহস্থালি সামগ্রী’ বা ‘সম্পত্তি’–এর সঙ্গে তুলনা করার বিষয়টি নিষিদ্ধ ছিল। কিন্তু মঙ্গলবার সেটি বাতিল করা হয়েছে। এ ছাড়া ট্রান্স বা গে ব্যক্তিদের নিয়ে বিদ্বেষমূলক মন্তব্য প্রচারের নীতিতেও পরিবর্তন আনা হয়েছে। এ ছাড়া অন্য সংখ্যালঘুদের অধিকারের বিষয়ে বক্তব্যের ক্ষেত্রেও পূর্বের বিধিনিষেধ বাতিল করা হয়েছে।
আগে ফেসবুকে চীন–বিরোধী বক্তব্য প্রচারেও কঠোর বিধিনিষেধ ছিল। যেমন—কেউ ফেসবুকে লিখতে পারতেন না ‘চীন কোভিড–১৯ ছড়িয়েছে’ বা ‘চীন এর জন্য দায়ী’। কিন্তু মেটার নতুন নীতিতে সেই ধারাটি সরিয়ে দেওয়া হয়েছে। এই নীতি প্রকাশ্যে চীন–বিরোধী মনোভাবকে উৎসাহিত করতে পারে বলে মনে করছেন পর্যবেক্ষকেরা।
এ ছাড়া ঘৃণামূলক বক্তব্য বা বিষয়বস্তু প্রচারের নীতিমালায় আরও নতুন কিছু ধারা যোগ করা হয়েছে। এসব ধারায় ট্রান্স–বিরোধী মন্তব্য প্রচারের অনুমতি দেওয়া হয়েছে। অর্থাৎ আপনি চাইলেই এখন ফেসবুকে ট্রান্সজেন্ডারদের বিরুদ্ধে ঘৃণামূলক মন্তব্য করতে পারবেন।
গত মঙ্গলবার মার্ক জাকারবার্গ মেটার নীতিতে এসব পরিবর্তন আনেন। বিশ্লেষকদের মতে, জাকারবার্গ সরকার গঠন করতে চলা রিপাবলিকান পার্টি তথা ট্রাম্প ঘনিষ্ঠদের মন জোগাতে এসব পরিবর্তন এনেছেন। এর মধ্যে মেটার ফ্যাক্টচেকিং প্রোগ্রাম বাতিল করেছেন জাকারবার্গ। তাঁর কনটেন্ট মডারেশন টিমকে ক্যালিফোর্নিয়া থেকে টেক্সাসে স্থানান্তর করেছেন। এ ছাড়া গত সোমবার মেটা কর্তৃপক্ষ ঘোষণা করে, আল্টিমেট ফাইটিং চ্যাম্পিয়নশিপের সভাপতি ও ট্রাম্পের বন্ধু ডানা হোয়াইট মেটার পরিচালনা পর্ষদে যোগ দেবেন।
মঙ্গলবার মেটার প্রকাশিত এক নথিতে ঘৃণামূলক বিষয়বস্তু প্রচারের নীতিমালায় এই পরিবর্তনের কথা বলা হয়। এটি কেবল কোম্পানির কনটেন্ট মডারেটরদের জন্য একটি সারসংক্ষেপ, যার বিস্তারিত সাধারণ ব্যবহারকারীদের কাছ থেকে গোপন রাখা হয়।
দ্য ইন্ডিপেনডেন্ট এ বিষয়ে মেটার মন্তব্য জানতে চেয়েছিল। কিন্তু মেটা এখনো বিস্তারিত কিছু জানায়নি।

ডোনাল্ড ট্রাম্পের মন জোগাতে মরিয়া হয়ে উঠেছে মার্ক জাকারবার্গে সোশ্যাল মিডিয়া কোম্পানি মেটা। ইলন মাস্কের এক্স–এর অনুকরণে থার্ডপার্টি ফ্যাক্টচেকিং বন্ধ করার ঘোষণা দিয়েছে এরই মধ্যে। এবার ফেসবুক ও ইনস্টাগ্রামে ট্রান্সজেন্ডার, নারী ও অভিবাসীদের বিরুদ্ধে ঘৃণামূলক বক্তব্য প্রচারের নীতি শিথিল করেছে!
ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম ‘দ্য ইন্ডিপেনডেন্ট’ প্রথম এই বিষয়টি নিয়ে একটি প্রতিবেদন প্রকাশ করে। প্রতিবেদন অনুযায়ী, গত মঙ্গলবার সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমের জনপ্রিয় এই অ্যাপ দুটির মূল প্রতিষ্ঠান মেটা ঘৃণামূলক বক্তব্য ও কনটেন্ট প্রচারের নীতিমালায় কিছু পরিবর্তন আনে। যেখানে নির্দিষ্ট কিছু গোষ্ঠী সম্পর্কে অবমাননাকর মন্তব্য নিষিদ্ধের ধারা বাতিল করা হয়েছে। একই সঙ্গে ট্রান্সজেন্ডার বিরোধী বক্তব্য প্রচারের নীতিতেও কিছু পরিবর্তন আনা হয়েছে।
আগে ফেসবুকে বা ইনস্টাগ্রামে নারীদের ‘গৃহস্থালি সামগ্রী’ বা ‘সম্পত্তি’–এর সঙ্গে তুলনা করার বিষয়টি নিষিদ্ধ ছিল। কিন্তু মঙ্গলবার সেটি বাতিল করা হয়েছে। এ ছাড়া ট্রান্স বা গে ব্যক্তিদের নিয়ে বিদ্বেষমূলক মন্তব্য প্রচারের নীতিতেও পরিবর্তন আনা হয়েছে। এ ছাড়া অন্য সংখ্যালঘুদের অধিকারের বিষয়ে বক্তব্যের ক্ষেত্রেও পূর্বের বিধিনিষেধ বাতিল করা হয়েছে।
আগে ফেসবুকে চীন–বিরোধী বক্তব্য প্রচারেও কঠোর বিধিনিষেধ ছিল। যেমন—কেউ ফেসবুকে লিখতে পারতেন না ‘চীন কোভিড–১৯ ছড়িয়েছে’ বা ‘চীন এর জন্য দায়ী’। কিন্তু মেটার নতুন নীতিতে সেই ধারাটি সরিয়ে দেওয়া হয়েছে। এই নীতি প্রকাশ্যে চীন–বিরোধী মনোভাবকে উৎসাহিত করতে পারে বলে মনে করছেন পর্যবেক্ষকেরা।
এ ছাড়া ঘৃণামূলক বক্তব্য বা বিষয়বস্তু প্রচারের নীতিমালায় আরও নতুন কিছু ধারা যোগ করা হয়েছে। এসব ধারায় ট্রান্স–বিরোধী মন্তব্য প্রচারের অনুমতি দেওয়া হয়েছে। অর্থাৎ আপনি চাইলেই এখন ফেসবুকে ট্রান্সজেন্ডারদের বিরুদ্ধে ঘৃণামূলক মন্তব্য করতে পারবেন।
গত মঙ্গলবার মার্ক জাকারবার্গ মেটার নীতিতে এসব পরিবর্তন আনেন। বিশ্লেষকদের মতে, জাকারবার্গ সরকার গঠন করতে চলা রিপাবলিকান পার্টি তথা ট্রাম্প ঘনিষ্ঠদের মন জোগাতে এসব পরিবর্তন এনেছেন। এর মধ্যে মেটার ফ্যাক্টচেকিং প্রোগ্রাম বাতিল করেছেন জাকারবার্গ। তাঁর কনটেন্ট মডারেশন টিমকে ক্যালিফোর্নিয়া থেকে টেক্সাসে স্থানান্তর করেছেন। এ ছাড়া গত সোমবার মেটা কর্তৃপক্ষ ঘোষণা করে, আল্টিমেট ফাইটিং চ্যাম্পিয়নশিপের সভাপতি ও ট্রাম্পের বন্ধু ডানা হোয়াইট মেটার পরিচালনা পর্ষদে যোগ দেবেন।
মঙ্গলবার মেটার প্রকাশিত এক নথিতে ঘৃণামূলক বিষয়বস্তু প্রচারের নীতিমালায় এই পরিবর্তনের কথা বলা হয়। এটি কেবল কোম্পানির কনটেন্ট মডারেটরদের জন্য একটি সারসংক্ষেপ, যার বিস্তারিত সাধারণ ব্যবহারকারীদের কাছ থেকে গোপন রাখা হয়।
দ্য ইন্ডিপেনডেন্ট এ বিষয়ে মেটার মন্তব্য জানতে চেয়েছিল। কিন্তু মেটা এখনো বিস্তারিত কিছু জানায়নি।

আজকে মেজাজটা যেন প্রেসার কুকার! যখন তখন ফোঁস করে উঠতে পারেন। ব্যবসা-বাণিজ্যে কপাল ফিরবে, বিশেষ করে যদি কোনো বিরিয়ানি বা ফুচকার মতো খানাদানার ব্যবসা থাকে। পুরোনো বকেয়া টাকা হাতে আসতে পারে, যার মানে, অবশেষে আপনি সেই বন্ধুর ধারটা শোধ করতে পারবেন যিনি গত ছয় মাস ধরে আপনাকে "টাকাটা কবে দিবি?"
২৭ মিনিট আগে
ভ্রমণ ও বাইক চালানো—দুটি বিষয়ই বেশ উপভোগ করেন নরালি সাভেলকুল। অনেকে তাঁকে চেনেন ‘ইচি বুটস’ নামে। তিনি শুধু ভ্রমণ করেন না; বাইকে ভ্রমণের অভিজ্ঞতার ভিডিও তুলে ধরেন দর্শকদের জন্য।
১ ঘণ্টা আগে
ছুটির মধ্যে এক দিনের জন্য হুটহাট বেরিয়ে পড়া অনেকের জীবনযাপনের অংশ। শেষ মুহূর্তে কী নেবেন, কী রাখবেন, কোনটা আসলেই জরুরি—এসব তথ্য মাথা ঘুরিয়ে দেয়। ফলে প্রস্তুতি নিতে দ্বিধায় পড়তে হয় বেশির ভাগ সময়। অথবা ভ্রমণটাই বাদ দিয়ে দিতে হয়। এমন এক দিনের ভ্রমণের কিছু কৌশল জানা থাকলে দ্বিধায় পড়তে হবে না।
২ ঘণ্টা আগে
নীল কিংবা সবুজ প্রচ্ছদের একটি বই, হাতে থাকলে পাড়ি জমানো যায় আটলান্টিকের ওপারে, আরবের মরুভূমি, ইউরোপের সরু গলি কিংবা হিমালয়ের পাদদেশে; বাধা হয় না কোনো সীমান্ত, কোনো প্রহরী। এতটুকু একটু নথি! অথচ তার ক্ষমতা সীমানা ছাড়িয়ে, এক দেশ থেকে আরও এক দেশে। পাসপোর্ট একই সঙ্গে পরিচয়, আবার বিশ্বভ্রমণের চাবিকাঠি।
১৪ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

মেষ
আজকে মেজাজটা যেন প্রেসার কুকার! যখন তখন ফোঁস করে উঠতে পারেন। ব্যবসা-বাণিজ্যে কপাল ফিরবে, বিশেষ করে যদি কোনো বিরিয়ানি বা ফুচকার মতো খানাদানার ব্যবসা থাকে। পুরোনো বকেয়া টাকা হাতে আসতে পারে, যার মানে, অবশেষে আপনি সেই বন্ধুর ধারটা শোধ করতে পারবেন যিনি গত ছয় মাস ধরে আপনাকে "টাকাটা কবে দিবি?" বলে মেসেজ পাঠাচ্ছেন। তবে সাবধান মুখের ওপর রাশ টানুন। আজ উল্টোপাল্টা কথা বলে সম্পর্ক নষ্ট করার যোগ আছে।
বৃষ
আজকের দিনটি আপনার জন্য দারুণ কর্মযোগপূর্ণ। কাজের চাপে ব্যক্তিগত জীবন এখন টিভির সিরিয়ালের মতো—এপিসোড কবে শেষ হবে, কেউ জানে না। বিদেশযাত্রার সুযোগ আসতে পারে। সাবধানে প্লেনের টিকিট কাটুন, না হলে দেখবেন ভুল করে নেপালি বাজারের বদলে নেপচুন গ্রহে চলে গেছেন! কর্মক্ষেত্রে বিশেষ সম্মান পেতে পারেন, তবে সহকর্মীদের কানের কাছে গিয়ে নিজের প্রশংসা করবেন না, তারা মিষ্টি কথায় ছুরি মারতে পারে। আজ ধৈর্যই আপনার সেভিংস অ্যাকাউন্ট।
মিথুন
ভিসা সংক্রান্ত জটিলতা আজ কিছুটা সরল হবে, অনেকটা জ্যামিতির উপপাদ্যের মতো। পরিবহন ব্যবসায়ীরা আজ ভালো রোজগার করতে পারবেন। কিন্তু মনের ভেতরের অস্থিরতা আজ তুঙ্গে। কথা বলার ধরন আজ সামান্য খিটখিটে থাকতে পারে, তাই প্রতিটা শব্দের আগে মনে মনে একবার 'শান্তি, শান্তি' জপ করে নিন। কোনো তর্কে জড়াবেন না, কারণ একবার শুরু করলে সহজে থামবেন না। আজ টাকা আসবে, তবে সেটা জলের মতো খরচ না করাই বুদ্ধিমানের কাজ।
কর্কট
আজ বন্ধুর সাহায্যে আটকে থাকা কাজগুলো এগিয়ে যাবে। মনে রাখবেন, বিপদের সময় যে বন্ধু সাহায্য করে, সে আপনার আসল হিতাকাঙ্ক্ষী, আর যে শুধু পার্টিতে ডাকে, সে শুধুই 'ফ্রেন্ডলিস্ট'-এর সংখ্যা। ঠিকাদারি কাজে অপ্রত্যাশিত মুনাফা বা পুরোনো বকেয়া আদায়ের সম্ভাবনা। সংবেদনশীল মন আজ আপনার সম্পর্কের ভিত্তি আরও মজবুত করবে। বেশি আবেগপ্রবণ হয়ে ভুল মানুষকে প্রতিশ্রুতি দিয়ে বসবেন না যেন!
সিংহ
আজ রাজার মেজাজে থাকবেন। প্রভাবশালী কোনো ব্যক্তির সাহায্যে কর্মক্ষেত্রে ভালো কিছু ঘটতে পারে। বাবা বা গুরুজনের পরামর্শ আজ ওষুধের মতো কাজ করবে, যদিও সেটা গিলতে চাইবেন না। নতুন আয়ের সুযোগ তৈরি হবে, তবে টাকা আসার সঙ্গে সঙ্গে খরচের তালিকাও লম্বা হবে। সামান্য বিষয়ে অহংকার দেখাতে যাবেন না, মনে রাখবেন, যতই সিংহ হোন না কেন, রাতের বেলা আপনাকেও মশারি টাঙিয়ে শুতে হয়।
কন্যা
আজ মন কিছুটা অশান্ত থাকতে পারে। শান্তি খুঁজতে বাইরে না গিয়ে বরং নিজের ভেতরের অশান্তি দূর করার চেষ্টা করুন। আর যদি ভেতরের শান্তি খুঁজে না পান, তাহলে নিজের ঘরটা ঝেড়ে পুঁছে নিন। এতে অন্তত একটা কাজ তো হবে! কর্মক্ষেত্রে কাজের চাপ বাড়বে, এবং বন্ধুর কারণে সামান্য ক্ষতির আশঙ্কা রয়েছে। শারীরিক বিষয়ে যত্নশীল হন, পানিবাহিত রোগ থেকে সাবধানে থাকুন। বাইরের খাবার দেখলে আজ একটু দূরত্ব বজায় রাখুন, নয়তো পেট বাবাজি বিদ্রোহ ঘোষণা করতে পারে।
তুলা
ব্যবসায় আজ অগ্রগতি হবে, যা দেখে পুরোনো ভুলগুলো মনে পড়তে পারে। অতীত নিয়ে বেশি চিন্তা করে আজকের দিনটি নষ্ট করবেন না। চারপাশের মানুষজনের প্রতি সচেতন থাকা প্রয়োজন, কারণ কেউ কেউ বন্ধুর ছদ্মবেশে আপনার শত্রু হয়ে থাকতে পারে, যারা আপনার নতুন জামারও নিন্দা করে। অপ্রত্যাশিত চ্যালেঞ্জ এলেও ভারসাম্য বজায় রাখার ক্ষমতা আপনাকে রক্ষা করবে। দাম্পত্য জীবনে সামান্য তর্ক হতে পারে—মনে রাখবেন, বিতর্কে জেতার চেয়ে সম্পর্ক ধরে রাখা জরুরি।
বৃশ্চিক
পারিবারিক জীবনে সুখ আর অংশীদারত্বে সফলতা আসবে। আজ কোনো হারানো প্রিয় বস্তু ফিরে পেতে পারেন, হতে পারে সেটা সেই পুরোনো পেনড্রাইভটা, যার ভেতরে সব গোপন ফাইল ছিল! ইচ্ছা পূরণ হলে আনন্দে আত্মহারা হবেন। কিন্তু শত্রুরা আজ বিরক্ত করার চেষ্টা করবে। সাবধানে থাকুন, বিশেষ করে সেই সহকর্মীটির কাছ থেকে, যিনি কাজের চাপ কমানোর জন্য আপনার ডেস্কে মিষ্টি রেখে যান।
ধনু
আজকের দিনটি বেশ লাভজনক। সহকর্মীদের সঙ্গে সম্পর্ক মজবুত হবে। হয়তো কোনো সহকর্মী কফি খাওয়ানোর প্রস্তাব দেবে। প্রতিযোগিতামূলক কাজে সাফল্য পাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। উদ্ভাবনী ধারণাগুলোতে মনোযোগ দিন—হয়তো এমন কিছু আবিষ্কার করবেন, যা সকালে বিছানা থেকে উঠতে সাহায্য করে। তবে স্বাস্থ্যের দিকে নজর দিন, ডায়েট কন্ট্রোল না করলে শরীরের ওজনের পাল্লাটা উল্টো দিকে ঘুরে যেতে পারে।
মকর
আজ ব্যক্তিগত এবং সামাজিক সম্পর্ক উন্নত করার জন্য একটি ভালো দিন। সাধারণত কাজের গুহায় লুকিয়ে থাকতে পছন্দ করেন, কিন্তু আজ একটু বাইরে বেরোন। মানুষের সঙ্গে মিশুন। আবেগ নিয়ন্ত্রণ করার ক্ষমতা আজ আপনাকে অনেক সমস্যার হাত থেকে বাঁচাবে। অতিরিক্ত একগুঁয়েমি পরিহার করুন। মাঝে মাঝে অন্যের কথাও শুনুন, পৃথিবীটা আপনার পরিকল্পনা মতোই চলবে এমন কোনো কথা নেই।
কুম্ভ
আজ আপনার সৃজনশীলতা তুঙ্গে। সম্পর্কগুলো আজ নতুন শক্তিতে ভরে উঠবে। প্রেমের ক্ষেত্রে আজ রোমান্টিক দিন। যারা নতুন চাকরির খোঁজ করছেন, তাদের স্বপ্ন পূরণ হতে পারে। তবে একগুঁয়েমি আজ আপনার সবচেয়ে বড় শত্রু। ঊর্ধ্বতন বা গুরুজনদের কথা শুনুন, না হলে ট্রান্সফারের নামে আপনাকে এমন জায়গায় পাঠানো হতে পারে, যেখানে ওয়াইফাই নেই! পারিবারিক বিষয়ে উদ্যোগ নেওয়ার আগে ভালো করে চিন্তা করুন।
মীন
ব্যবসায়িক ক্ষেত্রে আজ ভালো রোজগার হওয়ার যোগ রয়েছে, যা দেখে মুখে হাসি ফুটবে। তবে আর্থিক লেনদেনের সময় সাবধানে থাকুন। না বুঝে কোথাও টাকা ঢালবেন না। সংবেদনশীলতা আজ মানসিক ভারসাম্য বজায় রাখতে সাহায্য করবে। নতুন অভিজ্ঞতার জন্য প্রস্তুত থাকুন, কিন্তু যেখানে সতর্কতা প্রয়োজন, সেখানে সতর্ক হন। দিনের শেষে নিজেকে প্রশ্ন করুন—আজ আমি ক'টা ভুল করেছি, আর কটা সুস্বাদু খাবার খেয়েছি?

মেষ
আজকে মেজাজটা যেন প্রেসার কুকার! যখন তখন ফোঁস করে উঠতে পারেন। ব্যবসা-বাণিজ্যে কপাল ফিরবে, বিশেষ করে যদি কোনো বিরিয়ানি বা ফুচকার মতো খানাদানার ব্যবসা থাকে। পুরোনো বকেয়া টাকা হাতে আসতে পারে, যার মানে, অবশেষে আপনি সেই বন্ধুর ধারটা শোধ করতে পারবেন যিনি গত ছয় মাস ধরে আপনাকে "টাকাটা কবে দিবি?" বলে মেসেজ পাঠাচ্ছেন। তবে সাবধান মুখের ওপর রাশ টানুন। আজ উল্টোপাল্টা কথা বলে সম্পর্ক নষ্ট করার যোগ আছে।
বৃষ
আজকের দিনটি আপনার জন্য দারুণ কর্মযোগপূর্ণ। কাজের চাপে ব্যক্তিগত জীবন এখন টিভির সিরিয়ালের মতো—এপিসোড কবে শেষ হবে, কেউ জানে না। বিদেশযাত্রার সুযোগ আসতে পারে। সাবধানে প্লেনের টিকিট কাটুন, না হলে দেখবেন ভুল করে নেপালি বাজারের বদলে নেপচুন গ্রহে চলে গেছেন! কর্মক্ষেত্রে বিশেষ সম্মান পেতে পারেন, তবে সহকর্মীদের কানের কাছে গিয়ে নিজের প্রশংসা করবেন না, তারা মিষ্টি কথায় ছুরি মারতে পারে। আজ ধৈর্যই আপনার সেভিংস অ্যাকাউন্ট।
মিথুন
ভিসা সংক্রান্ত জটিলতা আজ কিছুটা সরল হবে, অনেকটা জ্যামিতির উপপাদ্যের মতো। পরিবহন ব্যবসায়ীরা আজ ভালো রোজগার করতে পারবেন। কিন্তু মনের ভেতরের অস্থিরতা আজ তুঙ্গে। কথা বলার ধরন আজ সামান্য খিটখিটে থাকতে পারে, তাই প্রতিটা শব্দের আগে মনে মনে একবার 'শান্তি, শান্তি' জপ করে নিন। কোনো তর্কে জড়াবেন না, কারণ একবার শুরু করলে সহজে থামবেন না। আজ টাকা আসবে, তবে সেটা জলের মতো খরচ না করাই বুদ্ধিমানের কাজ।
কর্কট
আজ বন্ধুর সাহায্যে আটকে থাকা কাজগুলো এগিয়ে যাবে। মনে রাখবেন, বিপদের সময় যে বন্ধু সাহায্য করে, সে আপনার আসল হিতাকাঙ্ক্ষী, আর যে শুধু পার্টিতে ডাকে, সে শুধুই 'ফ্রেন্ডলিস্ট'-এর সংখ্যা। ঠিকাদারি কাজে অপ্রত্যাশিত মুনাফা বা পুরোনো বকেয়া আদায়ের সম্ভাবনা। সংবেদনশীল মন আজ আপনার সম্পর্কের ভিত্তি আরও মজবুত করবে। বেশি আবেগপ্রবণ হয়ে ভুল মানুষকে প্রতিশ্রুতি দিয়ে বসবেন না যেন!
সিংহ
আজ রাজার মেজাজে থাকবেন। প্রভাবশালী কোনো ব্যক্তির সাহায্যে কর্মক্ষেত্রে ভালো কিছু ঘটতে পারে। বাবা বা গুরুজনের পরামর্শ আজ ওষুধের মতো কাজ করবে, যদিও সেটা গিলতে চাইবেন না। নতুন আয়ের সুযোগ তৈরি হবে, তবে টাকা আসার সঙ্গে সঙ্গে খরচের তালিকাও লম্বা হবে। সামান্য বিষয়ে অহংকার দেখাতে যাবেন না, মনে রাখবেন, যতই সিংহ হোন না কেন, রাতের বেলা আপনাকেও মশারি টাঙিয়ে শুতে হয়।
কন্যা
আজ মন কিছুটা অশান্ত থাকতে পারে। শান্তি খুঁজতে বাইরে না গিয়ে বরং নিজের ভেতরের অশান্তি দূর করার চেষ্টা করুন। আর যদি ভেতরের শান্তি খুঁজে না পান, তাহলে নিজের ঘরটা ঝেড়ে পুঁছে নিন। এতে অন্তত একটা কাজ তো হবে! কর্মক্ষেত্রে কাজের চাপ বাড়বে, এবং বন্ধুর কারণে সামান্য ক্ষতির আশঙ্কা রয়েছে। শারীরিক বিষয়ে যত্নশীল হন, পানিবাহিত রোগ থেকে সাবধানে থাকুন। বাইরের খাবার দেখলে আজ একটু দূরত্ব বজায় রাখুন, নয়তো পেট বাবাজি বিদ্রোহ ঘোষণা করতে পারে।
তুলা
ব্যবসায় আজ অগ্রগতি হবে, যা দেখে পুরোনো ভুলগুলো মনে পড়তে পারে। অতীত নিয়ে বেশি চিন্তা করে আজকের দিনটি নষ্ট করবেন না। চারপাশের মানুষজনের প্রতি সচেতন থাকা প্রয়োজন, কারণ কেউ কেউ বন্ধুর ছদ্মবেশে আপনার শত্রু হয়ে থাকতে পারে, যারা আপনার নতুন জামারও নিন্দা করে। অপ্রত্যাশিত চ্যালেঞ্জ এলেও ভারসাম্য বজায় রাখার ক্ষমতা আপনাকে রক্ষা করবে। দাম্পত্য জীবনে সামান্য তর্ক হতে পারে—মনে রাখবেন, বিতর্কে জেতার চেয়ে সম্পর্ক ধরে রাখা জরুরি।
বৃশ্চিক
পারিবারিক জীবনে সুখ আর অংশীদারত্বে সফলতা আসবে। আজ কোনো হারানো প্রিয় বস্তু ফিরে পেতে পারেন, হতে পারে সেটা সেই পুরোনো পেনড্রাইভটা, যার ভেতরে সব গোপন ফাইল ছিল! ইচ্ছা পূরণ হলে আনন্দে আত্মহারা হবেন। কিন্তু শত্রুরা আজ বিরক্ত করার চেষ্টা করবে। সাবধানে থাকুন, বিশেষ করে সেই সহকর্মীটির কাছ থেকে, যিনি কাজের চাপ কমানোর জন্য আপনার ডেস্কে মিষ্টি রেখে যান।
ধনু
আজকের দিনটি বেশ লাভজনক। সহকর্মীদের সঙ্গে সম্পর্ক মজবুত হবে। হয়তো কোনো সহকর্মী কফি খাওয়ানোর প্রস্তাব দেবে। প্রতিযোগিতামূলক কাজে সাফল্য পাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। উদ্ভাবনী ধারণাগুলোতে মনোযোগ দিন—হয়তো এমন কিছু আবিষ্কার করবেন, যা সকালে বিছানা থেকে উঠতে সাহায্য করে। তবে স্বাস্থ্যের দিকে নজর দিন, ডায়েট কন্ট্রোল না করলে শরীরের ওজনের পাল্লাটা উল্টো দিকে ঘুরে যেতে পারে।
মকর
আজ ব্যক্তিগত এবং সামাজিক সম্পর্ক উন্নত করার জন্য একটি ভালো দিন। সাধারণত কাজের গুহায় লুকিয়ে থাকতে পছন্দ করেন, কিন্তু আজ একটু বাইরে বেরোন। মানুষের সঙ্গে মিশুন। আবেগ নিয়ন্ত্রণ করার ক্ষমতা আজ আপনাকে অনেক সমস্যার হাত থেকে বাঁচাবে। অতিরিক্ত একগুঁয়েমি পরিহার করুন। মাঝে মাঝে অন্যের কথাও শুনুন, পৃথিবীটা আপনার পরিকল্পনা মতোই চলবে এমন কোনো কথা নেই।
কুম্ভ
আজ আপনার সৃজনশীলতা তুঙ্গে। সম্পর্কগুলো আজ নতুন শক্তিতে ভরে উঠবে। প্রেমের ক্ষেত্রে আজ রোমান্টিক দিন। যারা নতুন চাকরির খোঁজ করছেন, তাদের স্বপ্ন পূরণ হতে পারে। তবে একগুঁয়েমি আজ আপনার সবচেয়ে বড় শত্রু। ঊর্ধ্বতন বা গুরুজনদের কথা শুনুন, না হলে ট্রান্সফারের নামে আপনাকে এমন জায়গায় পাঠানো হতে পারে, যেখানে ওয়াইফাই নেই! পারিবারিক বিষয়ে উদ্যোগ নেওয়ার আগে ভালো করে চিন্তা করুন।
মীন
ব্যবসায়িক ক্ষেত্রে আজ ভালো রোজগার হওয়ার যোগ রয়েছে, যা দেখে মুখে হাসি ফুটবে। তবে আর্থিক লেনদেনের সময় সাবধানে থাকুন। না বুঝে কোথাও টাকা ঢালবেন না। সংবেদনশীলতা আজ মানসিক ভারসাম্য বজায় রাখতে সাহায্য করবে। নতুন অভিজ্ঞতার জন্য প্রস্তুত থাকুন, কিন্তু যেখানে সতর্কতা প্রয়োজন, সেখানে সতর্ক হন। দিনের শেষে নিজেকে প্রশ্ন করুন—আজ আমি ক'টা ভুল করেছি, আর কটা সুস্বাদু খাবার খেয়েছি?

ডোনাল্ড ট্রাম্পের মন জোগাতে মরিয়া হয়ে উঠেছে মার্ক জাকারবার্গে সোশ্যাল মিডিয়া কোম্পানি মেটা। ইলন মাস্কের এক্স–এর অনুকরণে থার্ডপার্টি ফ্যাক্টচেকিং বন্ধ করার ঘোষণা দিয়েছে এরই মধ্যে। এবার ফেসবুক ও ইনস্টাগ্রামে ট্রান্সজেন্ডার, নারী ও অভিবাসীদের বিরুদ্ধে ঘৃণামূলক বক্তব্য প্রচারের নীতি শিথিল করেছে!
০৯ জানুয়ারি ২০২৫
ভ্রমণ ও বাইক চালানো—দুটি বিষয়ই বেশ উপভোগ করেন নরালি সাভেলকুল। অনেকে তাঁকে চেনেন ‘ইচি বুটস’ নামে। তিনি শুধু ভ্রমণ করেন না; বাইকে ভ্রমণের অভিজ্ঞতার ভিডিও তুলে ধরেন দর্শকদের জন্য।
১ ঘণ্টা আগে
ছুটির মধ্যে এক দিনের জন্য হুটহাট বেরিয়ে পড়া অনেকের জীবনযাপনের অংশ। শেষ মুহূর্তে কী নেবেন, কী রাখবেন, কোনটা আসলেই জরুরি—এসব তথ্য মাথা ঘুরিয়ে দেয়। ফলে প্রস্তুতি নিতে দ্বিধায় পড়তে হয় বেশির ভাগ সময়। অথবা ভ্রমণটাই বাদ দিয়ে দিতে হয়। এমন এক দিনের ভ্রমণের কিছু কৌশল জানা থাকলে দ্বিধায় পড়তে হবে না।
২ ঘণ্টা আগে
নীল কিংবা সবুজ প্রচ্ছদের একটি বই, হাতে থাকলে পাড়ি জমানো যায় আটলান্টিকের ওপারে, আরবের মরুভূমি, ইউরোপের সরু গলি কিংবা হিমালয়ের পাদদেশে; বাধা হয় না কোনো সীমান্ত, কোনো প্রহরী। এতটুকু একটু নথি! অথচ তার ক্ষমতা সীমানা ছাড়িয়ে, এক দেশ থেকে আরও এক দেশে। পাসপোর্ট একই সঙ্গে পরিচয়, আবার বিশ্বভ্রমণের চাবিকাঠি।
১৪ ঘণ্টা আগেফিচার ডেস্ক

ভ্রমণ ও বাইক চালানো—দুটি বিষয়ই বেশ উপভোগ করেন নরালি সাভেলকুল। অনেকে তাঁকে চেনেন ‘ইচি বুটস’ নামে। তিনি শুধু ভ্রমণ করেন না; বাইকে ভ্রমণের অভিজ্ঞতার ভিডিও তুলে ধরেন দর্শকদের জন্য।
২০১৮ সালে নরালি তাঁর ভূতত্ত্ববিদের চাকরি ছেড়ে দেন। এরপর বাড়ি ও সব সম্পদ বিক্রি করে নেদারল্যান্ডস ছেড়ে বেরিয়ে পড়েন এক অনন্ত যাত্রায়। একা বাইকে চড়ে তিনি পাড়ি দিয়েছেন প্রায় ১ লাখ ৯০ হাজার কিলোমিটার। ভ্রমণ করেছেন ৮০টির বেশি দেশ। এই যাত্রায় তাঁর সঙ্গী ছিল ৬টি ভিন্ন বাইক।
ভূতত্ত্ব থেকে ভ্রমণপথে
২৩ বছর বয়সে নরালি জিওকেমিস্ট্রিতে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি অর্জন করেন। পিএইচডি শুরু করার আগেই তিনি গবেষণার জন্য অস্ট্রেলিয়া পাড়ি দেন। ভেবেছিলেন দেশে ফিরে উচ্চশিক্ষা চালিয়ে যাবেন। কিন্তু প্রকৃতি, ভ্রমণ আর স্বাধীন জীবনযাপন তাঁকে বদলে দেয়। অস্ট্রেলিয়া থেকে নিউজিল্যান্ড, এরপর ভারত ঘুরতে যান। ভারতে থাকার সময় বুঝতে পারেন, এই গতানুগতিক জীবনে থাকতে চান না তিনি। নরালি পিএইচডি বাতিল করেন এবং ঘুরতে থাকেন দেশ থেকে দেশে। কিছুদিন পর টাকার অভাবে অস্ট্রেলিয়ায় ফিরে যান। সেখানে এক খনি প্রতিষ্ঠানে ভূতত্ত্ববিদ হিসেবে কাজ করেন ছয় মাস। সেই অর্থ নিয়ে আবারও বেরিয়ে পড়েন। দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়া, মধ্য ও দক্ষিণ আমেরিকা, আফ্রিকা ঘুরে বেড়ান। দুই বছর পর নিঃস্ব অবস্থায় ফিরে আসেন নেদারল্যান্ডসে।
নতুন করে শুরু
দেশে ফিরে তিনি আন্তর্জাতিক একটি ড্রেজিং প্রতিষ্ঠানে চাকরি পান। পরের পাঁচ বছরে কাজের সূত্রে ছিলেন বাহামা, ব্রাজিল, কুয়েত, কাজাখস্তান, মরক্কো, পানামাসহ আরও কয়েকটি দেশে। ছুটির সময়েও ভ্রমণ থেমে থাকেনি তাঁর। রাশিয়া থেকে মঙ্গোলিয়া পেরিয়ে সাইবেরিয়া এক্সপ্রেসে যাত্রা; গ্রিনল্যান্ডসহ ইউরোপের বিভিন্ন দেশে ভ্রমণ করেন একে একে। কিন্তু অফিসের চাকরির পাশাপাশি এই খুচরা ভ্রমণে তাঁর মন ভরছিল না। তাই ২০১৮ সালের জুলাইয়ে আবারও সব ছেড়ে তিনি সিদ্ধান্ত নেন, এবারের ভ্রমণ হবে অনির্দিষ্ট সময়ের জন্য।
ব্যাকপ্যাকের থেকে বাইক ট্রাভেলার
প্রথমে নরালি ভেবেছিলেন, ব্লগ লিখবেন, অন্য ভ্রমণপ্রেমীদের গাইড দেবেন। সেই ভাবনা থেকেই তৈরি হয় ব্লগ ‘ইচি বুটস’। ভারত ও বাংলাদেশ ঘুরে তিনি লেখালেখি শুরু করেন। উত্তর ভারতের মানালি শহরে তিনি দেখলেন, বাইক ভাড়া নেওয়া খুব সহজ ও সস্তা। আগে থেকেই বাইক চালানোর অভ্যাস ছিল তাঁর। নেদারল্যান্ডসে তিনি চালাতেন নিজের ডুকাটি মনস্টার ৭৯৬। মানালিতে ভাড়া নিলেন সাদা রয়্যাল এনফিল্ড। একাই ৩ হাজার কিলোমিটার পাড়ি দিলেন। সেই অভিজ্ঞতাই তাঁর জীবন বদলে দেয়। বুঝলেন, ব্যাকপ্যাক নয়, এবার ভ্রমণ হবে বাইকে চড়ে।

বাইকে ভারত থেকে ইউরোপ
মানালি ভ্রমণের পর নরালি দিল্লি থেকে কিনলেন নতুন রয়্যাল এনফিল্ড হিমালয়ান। নাম রাখলেন বাসন্তী। সেই বাইক নিয়ে বেরিয়ে পড়লেন ভারত থেকে মালয়েশিয়া, মিয়ানমার, থাইল্যান্ডের উদ্দেশে। ভেবেছিলেন, শুধু ব্লগ লিখবেন; কিন্তু পথচলার এই গল্প ক্যামেরায় ধারণের ইচ্ছা থেকে খুললেন নিজের ইউটিউব চ্যানেল ‘ইচি বুটস’। এরপর বাসন্তীকে নিয়ে আবার বেরিয়ে পড়লেন। ওমান, ইরান, মধ্য এশিয়া ও তুরস্ক হয়ে ইউরোপে ফিরে গেলেন তিনি। ৮ মাসে ২৫টি দেশ ঘুরে প্রায় ৩৬ হাজার কিলোমিটার পাড়ি দিলেন, একা।
পাটাগোনিয়া থেকে আলাস্কা
ইউরোপে ফিরে শুরু হলো তাঁর নতুন অভিযান দক্ষিণ আমেরিকার পাটাগোনিয়া থেকে আলাস্কা পর্যন্ত। এবার সঙ্গে ছিল নতুন বাইক, ধান্ন। সেটি নিয়ে আর্জেন্টিনা, চিলি, বলিভিয়া ও পেরু ঘুরে বেড়ালেন ৫ মাসে। কিন্তু করোনার কারণে থেমে যেতে হলো। পেরুতে বাইক রেখে নেদারল্যান্ডসে ফিরতে হয় তাঁকে।

ইউরোপ ও আফ্রিকা
২০২০ সালে ইউরোপ ভ্রমণ পুনরায় শুরু হলে তিনি কিনলেন হোন্ডার সিবি৫০০এক্স। নাম দিলেন রনিন। সেই বাইকে আইসল্যান্ড, ডেনমার্ক, সুইডেন এবং নরওয়ে ঘুরে এলেন। পরের শীতে তিনি দক্ষিণ আফ্রিকায় চলে যান। সেখানে হোন্ডা কোম্পানির আরেকটি বাইক কেনেন। নাম দেন সাভানা। দক্ষিণ আফ্রিকা, নামিবিয়া, বতসোয়ানা ও জিম্বাবুয়ে ঘুরে বাইকটি দান করেন সাউথ আফ্রিকার একটি বাইক জাদুঘরে।
আবার আলাস্কা, তারপর আফ্রিকা
দুই বছর পর তিনি আবার শুরু করেন তাঁর পাটাগোনিয়া থেকে আলাস্কা যাত্রা। এবার তিনি পৌঁছে যান আর্কটিক মহাসাগর পর্যন্ত। এটাই ছিল তাঁর জীবনের বড় সাফল্য। ৪৩ হাজার কিলোমিটার পার করে এবার তিনি বাইকটিকে নতুন রূপে সাজালেন এবং বেরিয়ে পড়েন আফ্রিকা অভিযানে। মরক্কো, পশ্চিম আফ্রিকা, পূর্ব আফ্রিকা—সবখানেই ঘুরে বেড়ালেন। তবে তানজানিয়ায় এক দুর্ঘটনায় কাঁধ ভেঙে যায় তাঁর। তাই ভ্রমণ শেষ করতে হয় সেখানেই।
নরালি সাভেলকুলের সাম্প্রতিক ভ্রমণে তিনি ইয়ামাহা এক্সটি ৬০০জি বাইক নিয়ে যাত্রা শুরু করেন। এবারের গন্তব্য ইস্তাম্বুল থেকে এশিয়া ও মধ্যপ্রাচ্যের কয়েকটি দেশ।
সূত্র: ইচি বুটস ওয়েবসাইট

ভ্রমণ ও বাইক চালানো—দুটি বিষয়ই বেশ উপভোগ করেন নরালি সাভেলকুল। অনেকে তাঁকে চেনেন ‘ইচি বুটস’ নামে। তিনি শুধু ভ্রমণ করেন না; বাইকে ভ্রমণের অভিজ্ঞতার ভিডিও তুলে ধরেন দর্শকদের জন্য।
২০১৮ সালে নরালি তাঁর ভূতত্ত্ববিদের চাকরি ছেড়ে দেন। এরপর বাড়ি ও সব সম্পদ বিক্রি করে নেদারল্যান্ডস ছেড়ে বেরিয়ে পড়েন এক অনন্ত যাত্রায়। একা বাইকে চড়ে তিনি পাড়ি দিয়েছেন প্রায় ১ লাখ ৯০ হাজার কিলোমিটার। ভ্রমণ করেছেন ৮০টির বেশি দেশ। এই যাত্রায় তাঁর সঙ্গী ছিল ৬টি ভিন্ন বাইক।
ভূতত্ত্ব থেকে ভ্রমণপথে
২৩ বছর বয়সে নরালি জিওকেমিস্ট্রিতে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি অর্জন করেন। পিএইচডি শুরু করার আগেই তিনি গবেষণার জন্য অস্ট্রেলিয়া পাড়ি দেন। ভেবেছিলেন দেশে ফিরে উচ্চশিক্ষা চালিয়ে যাবেন। কিন্তু প্রকৃতি, ভ্রমণ আর স্বাধীন জীবনযাপন তাঁকে বদলে দেয়। অস্ট্রেলিয়া থেকে নিউজিল্যান্ড, এরপর ভারত ঘুরতে যান। ভারতে থাকার সময় বুঝতে পারেন, এই গতানুগতিক জীবনে থাকতে চান না তিনি। নরালি পিএইচডি বাতিল করেন এবং ঘুরতে থাকেন দেশ থেকে দেশে। কিছুদিন পর টাকার অভাবে অস্ট্রেলিয়ায় ফিরে যান। সেখানে এক খনি প্রতিষ্ঠানে ভূতত্ত্ববিদ হিসেবে কাজ করেন ছয় মাস। সেই অর্থ নিয়ে আবারও বেরিয়ে পড়েন। দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়া, মধ্য ও দক্ষিণ আমেরিকা, আফ্রিকা ঘুরে বেড়ান। দুই বছর পর নিঃস্ব অবস্থায় ফিরে আসেন নেদারল্যান্ডসে।
নতুন করে শুরু
দেশে ফিরে তিনি আন্তর্জাতিক একটি ড্রেজিং প্রতিষ্ঠানে চাকরি পান। পরের পাঁচ বছরে কাজের সূত্রে ছিলেন বাহামা, ব্রাজিল, কুয়েত, কাজাখস্তান, মরক্কো, পানামাসহ আরও কয়েকটি দেশে। ছুটির সময়েও ভ্রমণ থেমে থাকেনি তাঁর। রাশিয়া থেকে মঙ্গোলিয়া পেরিয়ে সাইবেরিয়া এক্সপ্রেসে যাত্রা; গ্রিনল্যান্ডসহ ইউরোপের বিভিন্ন দেশে ভ্রমণ করেন একে একে। কিন্তু অফিসের চাকরির পাশাপাশি এই খুচরা ভ্রমণে তাঁর মন ভরছিল না। তাই ২০১৮ সালের জুলাইয়ে আবারও সব ছেড়ে তিনি সিদ্ধান্ত নেন, এবারের ভ্রমণ হবে অনির্দিষ্ট সময়ের জন্য।
ব্যাকপ্যাকের থেকে বাইক ট্রাভেলার
প্রথমে নরালি ভেবেছিলেন, ব্লগ লিখবেন, অন্য ভ্রমণপ্রেমীদের গাইড দেবেন। সেই ভাবনা থেকেই তৈরি হয় ব্লগ ‘ইচি বুটস’। ভারত ও বাংলাদেশ ঘুরে তিনি লেখালেখি শুরু করেন। উত্তর ভারতের মানালি শহরে তিনি দেখলেন, বাইক ভাড়া নেওয়া খুব সহজ ও সস্তা। আগে থেকেই বাইক চালানোর অভ্যাস ছিল তাঁর। নেদারল্যান্ডসে তিনি চালাতেন নিজের ডুকাটি মনস্টার ৭৯৬। মানালিতে ভাড়া নিলেন সাদা রয়্যাল এনফিল্ড। একাই ৩ হাজার কিলোমিটার পাড়ি দিলেন। সেই অভিজ্ঞতাই তাঁর জীবন বদলে দেয়। বুঝলেন, ব্যাকপ্যাক নয়, এবার ভ্রমণ হবে বাইকে চড়ে।

বাইকে ভারত থেকে ইউরোপ
মানালি ভ্রমণের পর নরালি দিল্লি থেকে কিনলেন নতুন রয়্যাল এনফিল্ড হিমালয়ান। নাম রাখলেন বাসন্তী। সেই বাইক নিয়ে বেরিয়ে পড়লেন ভারত থেকে মালয়েশিয়া, মিয়ানমার, থাইল্যান্ডের উদ্দেশে। ভেবেছিলেন, শুধু ব্লগ লিখবেন; কিন্তু পথচলার এই গল্প ক্যামেরায় ধারণের ইচ্ছা থেকে খুললেন নিজের ইউটিউব চ্যানেল ‘ইচি বুটস’। এরপর বাসন্তীকে নিয়ে আবার বেরিয়ে পড়লেন। ওমান, ইরান, মধ্য এশিয়া ও তুরস্ক হয়ে ইউরোপে ফিরে গেলেন তিনি। ৮ মাসে ২৫টি দেশ ঘুরে প্রায় ৩৬ হাজার কিলোমিটার পাড়ি দিলেন, একা।
পাটাগোনিয়া থেকে আলাস্কা
ইউরোপে ফিরে শুরু হলো তাঁর নতুন অভিযান দক্ষিণ আমেরিকার পাটাগোনিয়া থেকে আলাস্কা পর্যন্ত। এবার সঙ্গে ছিল নতুন বাইক, ধান্ন। সেটি নিয়ে আর্জেন্টিনা, চিলি, বলিভিয়া ও পেরু ঘুরে বেড়ালেন ৫ মাসে। কিন্তু করোনার কারণে থেমে যেতে হলো। পেরুতে বাইক রেখে নেদারল্যান্ডসে ফিরতে হয় তাঁকে।

ইউরোপ ও আফ্রিকা
২০২০ সালে ইউরোপ ভ্রমণ পুনরায় শুরু হলে তিনি কিনলেন হোন্ডার সিবি৫০০এক্স। নাম দিলেন রনিন। সেই বাইকে আইসল্যান্ড, ডেনমার্ক, সুইডেন এবং নরওয়ে ঘুরে এলেন। পরের শীতে তিনি দক্ষিণ আফ্রিকায় চলে যান। সেখানে হোন্ডা কোম্পানির আরেকটি বাইক কেনেন। নাম দেন সাভানা। দক্ষিণ আফ্রিকা, নামিবিয়া, বতসোয়ানা ও জিম্বাবুয়ে ঘুরে বাইকটি দান করেন সাউথ আফ্রিকার একটি বাইক জাদুঘরে।
আবার আলাস্কা, তারপর আফ্রিকা
দুই বছর পর তিনি আবার শুরু করেন তাঁর পাটাগোনিয়া থেকে আলাস্কা যাত্রা। এবার তিনি পৌঁছে যান আর্কটিক মহাসাগর পর্যন্ত। এটাই ছিল তাঁর জীবনের বড় সাফল্য। ৪৩ হাজার কিলোমিটার পার করে এবার তিনি বাইকটিকে নতুন রূপে সাজালেন এবং বেরিয়ে পড়েন আফ্রিকা অভিযানে। মরক্কো, পশ্চিম আফ্রিকা, পূর্ব আফ্রিকা—সবখানেই ঘুরে বেড়ালেন। তবে তানজানিয়ায় এক দুর্ঘটনায় কাঁধ ভেঙে যায় তাঁর। তাই ভ্রমণ শেষ করতে হয় সেখানেই।
নরালি সাভেলকুলের সাম্প্রতিক ভ্রমণে তিনি ইয়ামাহা এক্সটি ৬০০জি বাইক নিয়ে যাত্রা শুরু করেন। এবারের গন্তব্য ইস্তাম্বুল থেকে এশিয়া ও মধ্যপ্রাচ্যের কয়েকটি দেশ।
সূত্র: ইচি বুটস ওয়েবসাইট

ডোনাল্ড ট্রাম্পের মন জোগাতে মরিয়া হয়ে উঠেছে মার্ক জাকারবার্গে সোশ্যাল মিডিয়া কোম্পানি মেটা। ইলন মাস্কের এক্স–এর অনুকরণে থার্ডপার্টি ফ্যাক্টচেকিং বন্ধ করার ঘোষণা দিয়েছে এরই মধ্যে। এবার ফেসবুক ও ইনস্টাগ্রামে ট্রান্সজেন্ডার, নারী ও অভিবাসীদের বিরুদ্ধে ঘৃণামূলক বক্তব্য প্রচারের নীতি শিথিল করেছে!
০৯ জানুয়ারি ২০২৫
আজকে মেজাজটা যেন প্রেসার কুকার! যখন তখন ফোঁস করে উঠতে পারেন। ব্যবসা-বাণিজ্যে কপাল ফিরবে, বিশেষ করে যদি কোনো বিরিয়ানি বা ফুচকার মতো খানাদানার ব্যবসা থাকে। পুরোনো বকেয়া টাকা হাতে আসতে পারে, যার মানে, অবশেষে আপনি সেই বন্ধুর ধারটা শোধ করতে পারবেন যিনি গত ছয় মাস ধরে আপনাকে "টাকাটা কবে দিবি?"
২৭ মিনিট আগে
ছুটির মধ্যে এক দিনের জন্য হুটহাট বেরিয়ে পড়া অনেকের জীবনযাপনের অংশ। শেষ মুহূর্তে কী নেবেন, কী রাখবেন, কোনটা আসলেই জরুরি—এসব তথ্য মাথা ঘুরিয়ে দেয়। ফলে প্রস্তুতি নিতে দ্বিধায় পড়তে হয় বেশির ভাগ সময়। অথবা ভ্রমণটাই বাদ দিয়ে দিতে হয়। এমন এক দিনের ভ্রমণের কিছু কৌশল জানা থাকলে দ্বিধায় পড়তে হবে না।
২ ঘণ্টা আগে
নীল কিংবা সবুজ প্রচ্ছদের একটি বই, হাতে থাকলে পাড়ি জমানো যায় আটলান্টিকের ওপারে, আরবের মরুভূমি, ইউরোপের সরু গলি কিংবা হিমালয়ের পাদদেশে; বাধা হয় না কোনো সীমান্ত, কোনো প্রহরী। এতটুকু একটু নথি! অথচ তার ক্ষমতা সীমানা ছাড়িয়ে, এক দেশ থেকে আরও এক দেশে। পাসপোর্ট একই সঙ্গে পরিচয়, আবার বিশ্বভ্রমণের চাবিকাঠি।
১৪ ঘণ্টা আগেফিচার ডেস্ক

ছুটির মধ্যে এক দিনের জন্য হুটহাট বেরিয়ে পড়া অনেকের জীবনযাপনের অংশ। শেষ মুহূর্তে কী নেবেন, কী রাখবেন, কোনটা আসলেই জরুরি—এসব তথ্য মাথা ঘুরিয়ে দেয়। ফলে প্রস্তুতি নিতে দ্বিধায় পড়তে হয় বেশির ভাগ সময়। অথবা ভ্রমণটাই বাদ দিয়ে দিতে হয়। এমন এক দিনের ভ্রমণের কিছু কৌশল জানা থাকলে দ্বিধায় পড়তে হবে না।
গন্তব্য সম্পর্কে আগেই জানুন
যে জায়গায় যাচ্ছেন, তার কিছু তথ্য আগে থেকে জেনে রাখুন। এমনকি সেখানে গিয়ে কী করতে চান, তার একটি তালিকাও বানাতে পারেন। এতে গন্তব্যে পৌঁছে সময় নষ্ট হবে না। কোথায় খাবার খাবেন, কোন দর্শনীয় জায়গাগুলো দেখতে যাবেন, কোন শপিং স্পট ভালো, সব জানা থাকলে ভ্রমণ সহজ হয়।
কম প্যাকিং
কাছের গন্তব্যের ভ্রমণে জিনিস বেশি প্যাক করলে শুধু ঝামেলা বাড়ে। তাই প্যাকিং হালকা রাখুন। যতটুকু দরকার, ততটুকু নিন। ট্রাভেল সাইজ শ্যাম্পু, টুথপেস্ট, লোশন ইত্যাদি নিন, তাহলে লাগেজে জায়গা বাঁচাবে।
বেছে নিন আরামদায়ক থাকার জায়গা
যেহেতু এক রাতের মতো থাকবেন, তাই সুন্দর দেখে রুম বা লাউঞ্জ নিতে পারেন। তাহলে রাতের বিশ্রামটা ভালো হবে এবং সময় কাটাতে খুব ভালো লাগবে।
বাড়তি টিপস
সূত্র: ওয়ার্ল্ড ট্রিপস

ছুটির মধ্যে এক দিনের জন্য হুটহাট বেরিয়ে পড়া অনেকের জীবনযাপনের অংশ। শেষ মুহূর্তে কী নেবেন, কী রাখবেন, কোনটা আসলেই জরুরি—এসব তথ্য মাথা ঘুরিয়ে দেয়। ফলে প্রস্তুতি নিতে দ্বিধায় পড়তে হয় বেশির ভাগ সময়। অথবা ভ্রমণটাই বাদ দিয়ে দিতে হয়। এমন এক দিনের ভ্রমণের কিছু কৌশল জানা থাকলে দ্বিধায় পড়তে হবে না।
গন্তব্য সম্পর্কে আগেই জানুন
যে জায়গায় যাচ্ছেন, তার কিছু তথ্য আগে থেকে জেনে রাখুন। এমনকি সেখানে গিয়ে কী করতে চান, তার একটি তালিকাও বানাতে পারেন। এতে গন্তব্যে পৌঁছে সময় নষ্ট হবে না। কোথায় খাবার খাবেন, কোন দর্শনীয় জায়গাগুলো দেখতে যাবেন, কোন শপিং স্পট ভালো, সব জানা থাকলে ভ্রমণ সহজ হয়।
কম প্যাকিং
কাছের গন্তব্যের ভ্রমণে জিনিস বেশি প্যাক করলে শুধু ঝামেলা বাড়ে। তাই প্যাকিং হালকা রাখুন। যতটুকু দরকার, ততটুকু নিন। ট্রাভেল সাইজ শ্যাম্পু, টুথপেস্ট, লোশন ইত্যাদি নিন, তাহলে লাগেজে জায়গা বাঁচাবে।
বেছে নিন আরামদায়ক থাকার জায়গা
যেহেতু এক রাতের মতো থাকবেন, তাই সুন্দর দেখে রুম বা লাউঞ্জ নিতে পারেন। তাহলে রাতের বিশ্রামটা ভালো হবে এবং সময় কাটাতে খুব ভালো লাগবে।
বাড়তি টিপস
সূত্র: ওয়ার্ল্ড ট্রিপস

ডোনাল্ড ট্রাম্পের মন জোগাতে মরিয়া হয়ে উঠেছে মার্ক জাকারবার্গে সোশ্যাল মিডিয়া কোম্পানি মেটা। ইলন মাস্কের এক্স–এর অনুকরণে থার্ডপার্টি ফ্যাক্টচেকিং বন্ধ করার ঘোষণা দিয়েছে এরই মধ্যে। এবার ফেসবুক ও ইনস্টাগ্রামে ট্রান্সজেন্ডার, নারী ও অভিবাসীদের বিরুদ্ধে ঘৃণামূলক বক্তব্য প্রচারের নীতি শিথিল করেছে!
০৯ জানুয়ারি ২০২৫
আজকে মেজাজটা যেন প্রেসার কুকার! যখন তখন ফোঁস করে উঠতে পারেন। ব্যবসা-বাণিজ্যে কপাল ফিরবে, বিশেষ করে যদি কোনো বিরিয়ানি বা ফুচকার মতো খানাদানার ব্যবসা থাকে। পুরোনো বকেয়া টাকা হাতে আসতে পারে, যার মানে, অবশেষে আপনি সেই বন্ধুর ধারটা শোধ করতে পারবেন যিনি গত ছয় মাস ধরে আপনাকে "টাকাটা কবে দিবি?"
২৭ মিনিট আগে
ভ্রমণ ও বাইক চালানো—দুটি বিষয়ই বেশ উপভোগ করেন নরালি সাভেলকুল। অনেকে তাঁকে চেনেন ‘ইচি বুটস’ নামে। তিনি শুধু ভ্রমণ করেন না; বাইকে ভ্রমণের অভিজ্ঞতার ভিডিও তুলে ধরেন দর্শকদের জন্য।
১ ঘণ্টা আগে
নীল কিংবা সবুজ প্রচ্ছদের একটি বই, হাতে থাকলে পাড়ি জমানো যায় আটলান্টিকের ওপারে, আরবের মরুভূমি, ইউরোপের সরু গলি কিংবা হিমালয়ের পাদদেশে; বাধা হয় না কোনো সীমান্ত, কোনো প্রহরী। এতটুকু একটু নথি! অথচ তার ক্ষমতা সীমানা ছাড়িয়ে, এক দেশ থেকে আরও এক দেশে। পাসপোর্ট একই সঙ্গে পরিচয়, আবার বিশ্বভ্রমণের চাবিকাঠি।
১৪ ঘণ্টা আগেজিনাতুন নুর

নীল কিংবা সবুজ প্রচ্ছদের একটি বই, হাতে থাকলে পাড়ি জমানো যায় আটলান্টিকের ওপারে, আরবের মরুভূমি, ইউরোপের সরু গলি কিংবা হিমালয়ের পাদদেশে; বাধা হয় না কোনো সীমান্ত, কোনো প্রহরী। এতটুকু একটু নথি! অথচ তার ক্ষমতা সীমানা ছাড়িয়ে, এক দেশ থেকে আরও এক দেশে। পাসপোর্ট একই সঙ্গে পরিচয়, আবার বিশ্বভ্রমণের চাবিকাঠি। কিন্তু এই পাসপোর্ট কীভাবে এল মানুষের হাতে?
পাসপোর্ট কেবল একটি নথি নয়, বরং এটি একেকটি যুগের গল্প; যেখানে যুদ্ধ, শাসন, বাণিজ্য আর নিরাপত্তার প্রেক্ষাপটে তৈরি হয়েছে বিশ্বভ্রমণের নিয়মকানুন। মধ্যযুগের ইউরোপীয় পর্যটকদের হাতে যে ভ্রমণ নথি দেখা যেত, তারও বহু আগে রোমান সাম্রাজ্য ও প্রাচীন চীনা রাজদরবার থেকে এ ধরনের নথি ইস্যু করা হতো।
তবে আধুনিক পাসপোর্টের ইতিহাস খুব দীর্ঘদিনের নয়, প্রথম বিশ্বযুদ্ধের পর যখন চলাচলের স্বাধীনতা অবারিত থেকে হয়ে উঠল নিয়ন্ত্রিত। ছোট নথিটি কীভাবে হয়ে উঠল বিশ্বরাজনীতির অংশ, জাতীর পরিচয়পত্র আর একবিংশ শতাব্দীর অদৃশ্য দরজা খোলার চাবিকাঠি, সে গল্পই আমরা জানব।
পাসপোর্টের ইতিহাস বহু পুরোনো ও জটিল। প্রাচীন চীন থেকে শুরু করে রোমান সাম্রাজ্য পর্যন্ত হাজার বছর ধরে মানুষ পাসপোর্টের মতো নথি ব্যবহার করে আসছে। তবে মধ্যযুগের ‘সেফ কন্ডাক্ট ইন্সট্রুমেন্ট’ নামে একধরনের নথিকে আধুনিক পাসপোর্টের মূল উৎস হিসেবে ধরা হয়। পর্যটক, ব্যবসায়ী ও যাজকেরা দেশের সীমানা ছাড়িয়ে ভিন দেশে যেতে এই নথি পরিচয়পত্র হিসেব ব্যবহার করতেন।
পাসপোর্ট শব্দটি দুটি ল্যাটিন শব্দযোগে সৃষ্ট। ল্যাটিন passer (পার হওয়া) থেকে pass ও portus (বন্দর বা প্রবেশদ্বার) থেকে port একসঙ্গে যুক্ত হয়ে পাসপোর্ট। ইংল্যান্ডের রাজা অষ্টম হেনরির শাসনামলে ১৫৪০ সালে পাসপোর্ট শব্দটি প্রথম ব্যবহৃত হয়। তবে একেবারে আধুনিক পাসপোর্টের ধারণা এসেছে বিংশ শতকের দ্বিতীয় দশকে। ১৯২০ সালের লিগ অব নেশনসে আন্তর্জাতিক চুক্তির মাধ্যমে প্রথম আন্তর্জাতিক পাসপোর্ট ধারণা প্রতিষ্ঠিত হয়। তখন থেকে পাসপোর্ট যেমন বৈশ্বিক ভ্রমণের অপরিহার্য নথি, তেমনই চলাচল নিয়ন্ত্রণের হাতিয়ার।
ভ্রমণের প্রাচীন অনুমতিপত্র
পাসপোর্টের গল্প শুরু বহু আগে, প্রাচীন চীনে। তখনকার শাসকেরা গুয়োসৌ (তালা ও তল্লাশিচৌকি) নামে এক ব্যবস্থার প্রবর্তন করেন। এর উদ্দেশ্য ছিল—কে কোথায় যাচ্ছে এবং কী নিয়ে যাচ্ছে, তা নিয়ন্ত্রণ করা। খ্রিষ্টপূর্ব ৪৭৫ থেকে ২২১ সালের মধ্যে ঝৌ রাজবংশের শাসনকালে যখন রাজ্যগুলোর মধ্যে যুদ্ধ লেগে থাকত, তখন এই গুয়োসৌ ব্যবস্থা চালু হয়। পরে খ্রিষ্টপূর্ব ২০২ থেকে ২২০ সালে হান রাজবংশের যুগে এ ব্যবস্থা আরও কড়াকড়ি করা হয়। কেউ রাজ্যের এক অঞ্চল থেকে অন্য অঞ্চলে যেতে চাইলে তাঁকে সঙ্গে রাখতে হতো কাঠের একটা অনুমতিপত্র, যাতে নাম, গন্তব্য ও যাত্রার কারণ লেখা থাকত। এই অনুমতিপত্র দেখিয়ে তাঁরা বিভিন্ন তল্লাশিচৌকি পার হতেন। সিল্করোড দিয়ে চলাচল করা বণিকদেরও এমন অনুমতিপত্র দেখাতে হতো। গুয়োসৌ ব্যবস্থার মাধ্যমে সমগ্র সাম্রাজ্যে মানুষের চলাচলের সঙ্গে পণ্য পরিবহনও নিয়ন্ত্রণ করা হতো। গুয়োসৌ ব্যবস্থায় কাঠের অনুমতিপত্র দেখতে অনেকটা আধুনিক পাসপোর্ট বা ভিসার মতোই ছিল।
আবার রোমান সাম্রাজ্যে সরকারি কাজে ভ্রমণকারীদের সম্রাটের নামে লেখা একটি চিঠি দেওয়া হতো, যাকে বলা হতো ‘ট্র্যাক্টরিয়াম’। এই কাগজ দেখিয়ে ভ্রমণকারীরা নিরাপদে যাত্রা করতেন; পথে সাহায্য পেতেন। এটি ছিল পরিচয়পত্র ও ভ্রমণের জন্য সম্রাটের অনুমোদনপত্র। রোমের নাগরিকেরা সাম্রাজ্যের মধ্যে স্বাধীনভাবে চলাচল করলেও অবসরপ্রাপ্ত সৈনিকদের নাগরিকত্ব প্রমাণের জন্য ‘ডিপ্লোমা’ নামের একটা নথি দেওয়া হতো।
মধ্যযুগে নিরাপদ যাত্রায় সেফ কন্ডাক্ট
সময়ের সঙ্গে সঙ্গে রাজা ও সম্রাটদের ক্ষমতা বেড়ে যায়, বাণিজ্য বিস্তৃত হয়। তখন ইউরোপে নিরাপদে চলাচলের জন্য ‘সেফ কন্ডাক্ট’ নথির প্রচলন হয়। এতে ভ্রমণকারীর নাম ও ভ্রমণের উদ্দেশ্য লেখা থাকত, কাগজের নিচের দিকে থাকত রাজা বা সম্রাটের স্বাক্ষর। এর মাধ্যমে যাত্রাপথে সুরক্ষা নিশ্চিত করা হতো। সেফ কন্ডাক্ট নামে এই নথি দুই নামে পরিচিতি ছিল—গুইডাটিকাম ও সো কনডুইও।
স্পেনের আরাগো কাতানোলিয়া অঞ্চলে গুইডাটিকাম নামের নথি বণিকদের দেওয়া হতো। এটি নিরাপদ যাতায়াত ও বাণিজ্যে সাহায্য করত। আর সো কনডুইও চলত ফ্রান্সে। কূটনীতিক, ব্যবসায়ী ও তীর্থযাত্রীরা নিরাপদ যাত্রার জন্য এই নথি ব্যবহার করতেন। সেফ কন্ডাক্ট নামের নথির প্রথম উল্লেখ পাওয়া যায় ১৪১৪ সালে, ইংল্যান্ডে রাজা পঞ্চম হেনরির শাসনামলে সংসদে পাস হওয়া এক আইনে।
সব মিলিয়ে রাজা, সম্রাট বা শাসকের অনুমোদিত এসব নথি ভ্রমণকারীদের নিরাপদভাবে চলাফেরা ও কূটনৈতিক যোগাযোগের নিশ্চয়তা দিত।
পাসপোর্ট নাম হলো যেভাবে
১৫৪০ সালের দিকে রাজা অষ্টম হেনরির শাসনামলে ইংল্যান্ডের প্রিভি কাউন্সিল আনুষ্ঠানিকভাবে ‘পাসপোর্ট’ নামে নথি চালু করে। ১৬৪১ সালের ১৮ জুন রাজা প্রথম চার্লসের স্বাক্ষরসহ পাসপোর্টটি এখন পর্যন্ত সবচেয়ে পুরোনো পাসপোর্ট।
এরপর ১৭৯৪ সালে পাসপোর্ট ইস্যুর দায়িত্ব ব্রিটিশ সেক্রেটারি অব স্টেট বা পররাষ্ট্রমন্ত্রীর হাতে আসে। এর মধ্য দিয়ে আধুনিক পাসপোর্ট ব্যবস্থার সূচনা হয়।
শুরুতে যেমন ছিল আধুনিক পাসপোর্ট
প্রথম বিশ্বযুদ্ধের পর আধুনিক পাসপোর্টের ধারণা গড়ে ওঠে। যুদ্ধপরবর্তী সময়ে মানুষের অবাধ চলাচল নিয়ন্ত্রণের লক্ষ্যে ১৯২০ সালে চুক্তির মাধ্যমে পাসপোর্টের আন্তর্জাতিক মান নির্ধারণ করে লিগ অব নেশনস্। কেবল ভ্রমণ সহজ করাই নয়, ভ্রমণ সীমিত করা ও অভিবাসন নিয়ন্ত্রণও এর লক্ষ্য ছিল।
পাসপোর্ট ইস্যুকারী রাষ্ট্রের ক্ষমতার সঙ্গে নাগরিকের চলাচলের স্বাধীনতা জড়িয়ে যাওয়ার বিষয়টি নিয়ে ১৯৬৩ সালে জাতিসংঘে সংকট হিসেবে দেখা দেয়। প্রথম আন্তর্জাতিক পাসপোর্ট সম্মেলনে পাসপোর্ট বাতিলের প্রস্তাবে অধিকাংশ দেশ সম্মত হলেও ‘জাতীয় স্বার্থ ও নিরাপত্তা হুমকির’ কারণ দেখিয়ে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ও তার মিত্ররা প্রস্তাবটি প্রত্যাখ্যান করে।
আজকের বিশ্বে ভ্রমণ যখন বহু মানুষের শখ, তখন পাসপোর্ট ছাড়া জীবন কল্পনাই কঠিন। শুধু দেশের সীমানা পাড়ি নয়, চাকরি, শিক্ষাসহ বহু কাজে লাগে গুরুত্বপূর্ণ এই নথি। তবে এতে আছে অদ্ভুদ এক প্যারাডক্স—এটি যেমন বিশ্বভ্রমণের স্বাধীনতা, রাষ্ট্র ও সংস্থারও নিয়ন্ত্রণ ও নজরদারির হাতিয়ার।

নীল কিংবা সবুজ প্রচ্ছদের একটি বই, হাতে থাকলে পাড়ি জমানো যায় আটলান্টিকের ওপারে, আরবের মরুভূমি, ইউরোপের সরু গলি কিংবা হিমালয়ের পাদদেশে; বাধা হয় না কোনো সীমান্ত, কোনো প্রহরী। এতটুকু একটু নথি! অথচ তার ক্ষমতা সীমানা ছাড়িয়ে, এক দেশ থেকে আরও এক দেশে। পাসপোর্ট একই সঙ্গে পরিচয়, আবার বিশ্বভ্রমণের চাবিকাঠি। কিন্তু এই পাসপোর্ট কীভাবে এল মানুষের হাতে?
পাসপোর্ট কেবল একটি নথি নয়, বরং এটি একেকটি যুগের গল্প; যেখানে যুদ্ধ, শাসন, বাণিজ্য আর নিরাপত্তার প্রেক্ষাপটে তৈরি হয়েছে বিশ্বভ্রমণের নিয়মকানুন। মধ্যযুগের ইউরোপীয় পর্যটকদের হাতে যে ভ্রমণ নথি দেখা যেত, তারও বহু আগে রোমান সাম্রাজ্য ও প্রাচীন চীনা রাজদরবার থেকে এ ধরনের নথি ইস্যু করা হতো।
তবে আধুনিক পাসপোর্টের ইতিহাস খুব দীর্ঘদিনের নয়, প্রথম বিশ্বযুদ্ধের পর যখন চলাচলের স্বাধীনতা অবারিত থেকে হয়ে উঠল নিয়ন্ত্রিত। ছোট নথিটি কীভাবে হয়ে উঠল বিশ্বরাজনীতির অংশ, জাতীর পরিচয়পত্র আর একবিংশ শতাব্দীর অদৃশ্য দরজা খোলার চাবিকাঠি, সে গল্পই আমরা জানব।
পাসপোর্টের ইতিহাস বহু পুরোনো ও জটিল। প্রাচীন চীন থেকে শুরু করে রোমান সাম্রাজ্য পর্যন্ত হাজার বছর ধরে মানুষ পাসপোর্টের মতো নথি ব্যবহার করে আসছে। তবে মধ্যযুগের ‘সেফ কন্ডাক্ট ইন্সট্রুমেন্ট’ নামে একধরনের নথিকে আধুনিক পাসপোর্টের মূল উৎস হিসেবে ধরা হয়। পর্যটক, ব্যবসায়ী ও যাজকেরা দেশের সীমানা ছাড়িয়ে ভিন দেশে যেতে এই নথি পরিচয়পত্র হিসেব ব্যবহার করতেন।
পাসপোর্ট শব্দটি দুটি ল্যাটিন শব্দযোগে সৃষ্ট। ল্যাটিন passer (পার হওয়া) থেকে pass ও portus (বন্দর বা প্রবেশদ্বার) থেকে port একসঙ্গে যুক্ত হয়ে পাসপোর্ট। ইংল্যান্ডের রাজা অষ্টম হেনরির শাসনামলে ১৫৪০ সালে পাসপোর্ট শব্দটি প্রথম ব্যবহৃত হয়। তবে একেবারে আধুনিক পাসপোর্টের ধারণা এসেছে বিংশ শতকের দ্বিতীয় দশকে। ১৯২০ সালের লিগ অব নেশনসে আন্তর্জাতিক চুক্তির মাধ্যমে প্রথম আন্তর্জাতিক পাসপোর্ট ধারণা প্রতিষ্ঠিত হয়। তখন থেকে পাসপোর্ট যেমন বৈশ্বিক ভ্রমণের অপরিহার্য নথি, তেমনই চলাচল নিয়ন্ত্রণের হাতিয়ার।
ভ্রমণের প্রাচীন অনুমতিপত্র
পাসপোর্টের গল্প শুরু বহু আগে, প্রাচীন চীনে। তখনকার শাসকেরা গুয়োসৌ (তালা ও তল্লাশিচৌকি) নামে এক ব্যবস্থার প্রবর্তন করেন। এর উদ্দেশ্য ছিল—কে কোথায় যাচ্ছে এবং কী নিয়ে যাচ্ছে, তা নিয়ন্ত্রণ করা। খ্রিষ্টপূর্ব ৪৭৫ থেকে ২২১ সালের মধ্যে ঝৌ রাজবংশের শাসনকালে যখন রাজ্যগুলোর মধ্যে যুদ্ধ লেগে থাকত, তখন এই গুয়োসৌ ব্যবস্থা চালু হয়। পরে খ্রিষ্টপূর্ব ২০২ থেকে ২২০ সালে হান রাজবংশের যুগে এ ব্যবস্থা আরও কড়াকড়ি করা হয়। কেউ রাজ্যের এক অঞ্চল থেকে অন্য অঞ্চলে যেতে চাইলে তাঁকে সঙ্গে রাখতে হতো কাঠের একটা অনুমতিপত্র, যাতে নাম, গন্তব্য ও যাত্রার কারণ লেখা থাকত। এই অনুমতিপত্র দেখিয়ে তাঁরা বিভিন্ন তল্লাশিচৌকি পার হতেন। সিল্করোড দিয়ে চলাচল করা বণিকদেরও এমন অনুমতিপত্র দেখাতে হতো। গুয়োসৌ ব্যবস্থার মাধ্যমে সমগ্র সাম্রাজ্যে মানুষের চলাচলের সঙ্গে পণ্য পরিবহনও নিয়ন্ত্রণ করা হতো। গুয়োসৌ ব্যবস্থায় কাঠের অনুমতিপত্র দেখতে অনেকটা আধুনিক পাসপোর্ট বা ভিসার মতোই ছিল।
আবার রোমান সাম্রাজ্যে সরকারি কাজে ভ্রমণকারীদের সম্রাটের নামে লেখা একটি চিঠি দেওয়া হতো, যাকে বলা হতো ‘ট্র্যাক্টরিয়াম’। এই কাগজ দেখিয়ে ভ্রমণকারীরা নিরাপদে যাত্রা করতেন; পথে সাহায্য পেতেন। এটি ছিল পরিচয়পত্র ও ভ্রমণের জন্য সম্রাটের অনুমোদনপত্র। রোমের নাগরিকেরা সাম্রাজ্যের মধ্যে স্বাধীনভাবে চলাচল করলেও অবসরপ্রাপ্ত সৈনিকদের নাগরিকত্ব প্রমাণের জন্য ‘ডিপ্লোমা’ নামের একটা নথি দেওয়া হতো।
মধ্যযুগে নিরাপদ যাত্রায় সেফ কন্ডাক্ট
সময়ের সঙ্গে সঙ্গে রাজা ও সম্রাটদের ক্ষমতা বেড়ে যায়, বাণিজ্য বিস্তৃত হয়। তখন ইউরোপে নিরাপদে চলাচলের জন্য ‘সেফ কন্ডাক্ট’ নথির প্রচলন হয়। এতে ভ্রমণকারীর নাম ও ভ্রমণের উদ্দেশ্য লেখা থাকত, কাগজের নিচের দিকে থাকত রাজা বা সম্রাটের স্বাক্ষর। এর মাধ্যমে যাত্রাপথে সুরক্ষা নিশ্চিত করা হতো। সেফ কন্ডাক্ট নামে এই নথি দুই নামে পরিচিতি ছিল—গুইডাটিকাম ও সো কনডুইও।
স্পেনের আরাগো কাতানোলিয়া অঞ্চলে গুইডাটিকাম নামের নথি বণিকদের দেওয়া হতো। এটি নিরাপদ যাতায়াত ও বাণিজ্যে সাহায্য করত। আর সো কনডুইও চলত ফ্রান্সে। কূটনীতিক, ব্যবসায়ী ও তীর্থযাত্রীরা নিরাপদ যাত্রার জন্য এই নথি ব্যবহার করতেন। সেফ কন্ডাক্ট নামের নথির প্রথম উল্লেখ পাওয়া যায় ১৪১৪ সালে, ইংল্যান্ডে রাজা পঞ্চম হেনরির শাসনামলে সংসদে পাস হওয়া এক আইনে।
সব মিলিয়ে রাজা, সম্রাট বা শাসকের অনুমোদিত এসব নথি ভ্রমণকারীদের নিরাপদভাবে চলাফেরা ও কূটনৈতিক যোগাযোগের নিশ্চয়তা দিত।
পাসপোর্ট নাম হলো যেভাবে
১৫৪০ সালের দিকে রাজা অষ্টম হেনরির শাসনামলে ইংল্যান্ডের প্রিভি কাউন্সিল আনুষ্ঠানিকভাবে ‘পাসপোর্ট’ নামে নথি চালু করে। ১৬৪১ সালের ১৮ জুন রাজা প্রথম চার্লসের স্বাক্ষরসহ পাসপোর্টটি এখন পর্যন্ত সবচেয়ে পুরোনো পাসপোর্ট।
এরপর ১৭৯৪ সালে পাসপোর্ট ইস্যুর দায়িত্ব ব্রিটিশ সেক্রেটারি অব স্টেট বা পররাষ্ট্রমন্ত্রীর হাতে আসে। এর মধ্য দিয়ে আধুনিক পাসপোর্ট ব্যবস্থার সূচনা হয়।
শুরুতে যেমন ছিল আধুনিক পাসপোর্ট
প্রথম বিশ্বযুদ্ধের পর আধুনিক পাসপোর্টের ধারণা গড়ে ওঠে। যুদ্ধপরবর্তী সময়ে মানুষের অবাধ চলাচল নিয়ন্ত্রণের লক্ষ্যে ১৯২০ সালে চুক্তির মাধ্যমে পাসপোর্টের আন্তর্জাতিক মান নির্ধারণ করে লিগ অব নেশনস্। কেবল ভ্রমণ সহজ করাই নয়, ভ্রমণ সীমিত করা ও অভিবাসন নিয়ন্ত্রণও এর লক্ষ্য ছিল।
পাসপোর্ট ইস্যুকারী রাষ্ট্রের ক্ষমতার সঙ্গে নাগরিকের চলাচলের স্বাধীনতা জড়িয়ে যাওয়ার বিষয়টি নিয়ে ১৯৬৩ সালে জাতিসংঘে সংকট হিসেবে দেখা দেয়। প্রথম আন্তর্জাতিক পাসপোর্ট সম্মেলনে পাসপোর্ট বাতিলের প্রস্তাবে অধিকাংশ দেশ সম্মত হলেও ‘জাতীয় স্বার্থ ও নিরাপত্তা হুমকির’ কারণ দেখিয়ে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ও তার মিত্ররা প্রস্তাবটি প্রত্যাখ্যান করে।
আজকের বিশ্বে ভ্রমণ যখন বহু মানুষের শখ, তখন পাসপোর্ট ছাড়া জীবন কল্পনাই কঠিন। শুধু দেশের সীমানা পাড়ি নয়, চাকরি, শিক্ষাসহ বহু কাজে লাগে গুরুত্বপূর্ণ এই নথি। তবে এতে আছে অদ্ভুদ এক প্যারাডক্স—এটি যেমন বিশ্বভ্রমণের স্বাধীনতা, রাষ্ট্র ও সংস্থারও নিয়ন্ত্রণ ও নজরদারির হাতিয়ার।

ডোনাল্ড ট্রাম্পের মন জোগাতে মরিয়া হয়ে উঠেছে মার্ক জাকারবার্গে সোশ্যাল মিডিয়া কোম্পানি মেটা। ইলন মাস্কের এক্স–এর অনুকরণে থার্ডপার্টি ফ্যাক্টচেকিং বন্ধ করার ঘোষণা দিয়েছে এরই মধ্যে। এবার ফেসবুক ও ইনস্টাগ্রামে ট্রান্সজেন্ডার, নারী ও অভিবাসীদের বিরুদ্ধে ঘৃণামূলক বক্তব্য প্রচারের নীতি শিথিল করেছে!
০৯ জানুয়ারি ২০২৫
আজকে মেজাজটা যেন প্রেসার কুকার! যখন তখন ফোঁস করে উঠতে পারেন। ব্যবসা-বাণিজ্যে কপাল ফিরবে, বিশেষ করে যদি কোনো বিরিয়ানি বা ফুচকার মতো খানাদানার ব্যবসা থাকে। পুরোনো বকেয়া টাকা হাতে আসতে পারে, যার মানে, অবশেষে আপনি সেই বন্ধুর ধারটা শোধ করতে পারবেন যিনি গত ছয় মাস ধরে আপনাকে "টাকাটা কবে দিবি?"
২৭ মিনিট আগে
ভ্রমণ ও বাইক চালানো—দুটি বিষয়ই বেশ উপভোগ করেন নরালি সাভেলকুল। অনেকে তাঁকে চেনেন ‘ইচি বুটস’ নামে। তিনি শুধু ভ্রমণ করেন না; বাইকে ভ্রমণের অভিজ্ঞতার ভিডিও তুলে ধরেন দর্শকদের জন্য।
১ ঘণ্টা আগে
ছুটির মধ্যে এক দিনের জন্য হুটহাট বেরিয়ে পড়া অনেকের জীবনযাপনের অংশ। শেষ মুহূর্তে কী নেবেন, কী রাখবেন, কোনটা আসলেই জরুরি—এসব তথ্য মাথা ঘুরিয়ে দেয়। ফলে প্রস্তুতি নিতে দ্বিধায় পড়তে হয় বেশির ভাগ সময়। অথবা ভ্রমণটাই বাদ দিয়ে দিতে হয়। এমন এক দিনের ভ্রমণের কিছু কৌশল জানা থাকলে দ্বিধায় পড়তে হবে না।
২ ঘণ্টা আগে