কোনো পোস্ট বেশি মানুষের কাছে পৌঁছানো সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহারকারীদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয়। এ জন্য হ্যাশট্যাগ ব্যবহার করে থাকেন অনেকে। একটি নির্দিষ্ট বিষয় বা ট্রেন্ডকে চিহ্নিত করতে বিভিন্ন পোস্টে এই বিশেষ চিহ্ন (#) যুক্ত করা হয়। বিশেষ করে, ব্যবসায়িক প্রেক্ষাপটে হ্যাশট্যাগের মাধ্যমে বিভিন্ন পণ্য বা সেবার প্রচারণা খুব সহজে করা যায়।
হ্যাশট্যাগ কী
২০১৩ সালে ফেসবুকে প্রথম হ্যাশট্যাগ ফিচার চালু করা হয়। হ্যাশট্যাগ হলো—একটি শব্দ বা বাক্যাংশ যা, ‘#’ চিহ্নের সঙ্গে যুক্ত থাকে। এটি সাধারণত একটি নির্দিষ্ট বিষয় বা ট্রেন্ডের সঙ্গে সম্পর্কিত পোস্টগুলোকে এক জায়গায় সংযুক্ত করে। উদাহরণস্বরূপ, #love, #fashion, #বাংলাদেশ, #গ্রীষ্মকাল ইত্যাদি।
ফেসবুকে হ্যাশট্যাগ ব্যবহার করবেন যেভাবে
হ্যাশট্যাগ ব্যবহার করলে আপনার পোস্টটি সহজে খুঁজে পাওয়া যায়। এদিকে সহজেই বিশেষ বিষয়ের সঙ্গে সম্পর্কিত কনটেন্ট খুঁজে পেতে পারেন ব্যবহারকারীরা।
প্রাসঙ্গিক, জনপ্রিয় ও ব্র্যান্ড বা শিল্পনির্দিষ্ট হ্যাশট্যাগের মিশ্রণ ব্যবহার করলে আপনার কনটেন্টটি ব্যবহারকারীরা সহজে খুঁজে পাবে। এর মাধ্যমে আপনার পরিচিত মানুষের বাইরে অন্য ব্যক্তিদের কাছে কনটেন্ট পৌঁছে দেওয়া যায়। এ ছাড়া ট্রেন্ডিং হ্যাশট্যাগের সঙ্গে মিলিয়ে পোস্ট করা আপনার কনটেন্টের ভাইরাল হওয়ার সম্ভাবনা বাড়ায়।
ফেসবুকে হ্যাশট্যাগ অনলাইনে কমিউনিটি তৈরি ও ব্যবহারকারীদের মধ্যে একটি সম্পর্ক তৈরি করতে সাহায্য করে। এটি ব্যবহারকারীদের বিশেষ কোনো বিষয় নিয়ে আলোচনায় উৎসাহিত করে।
এ ছাড়া হ্যাশট্যাগ ব্র্যান্ডের বার্তা ও মূল্যবোধের সঙ্গে সম্ভাব্য গ্রাহকদের আরও গভীরভাবে সংযুক্ত করতে সাহায্য করবে। অতএব হ্যাশট্যাগ শুধু সোশ্যাল মিডিয়া এনগেজমেন্ট বাড়ানোর জন্য গুরুত্বপূর্ণ নয়, এটি ব্র্যান্ডের পরিচিতি ও কমিউনিটি তৈরির ক্ষেত্রেও কার্যকরী একটি কৌশল।
ফেসবুকে হ্যাশট্যাগ তৈরি করবেন যেভাবে
১. ফেসবুক চালু করুন। পোস্ট লেখার জায়গায় প্রথমে # চিহ্নটি টাইপ করুন (এটিকে হ্যাশ বা সাইন বলা হয়)।
২. তারপর আপনার পোস্টের বিষয়বস্তু বা উদ্দেশ্যের সঙ্গে সম্পর্কিত প্রথম শব্দটি টাইপ করুন। উদাহরণস্বরূপ, যদি আপনি একটি গ্রীষ্মকালীন ফ্যাশন সম্পর্কে পোস্ট করেন, #SummerStyle বা #FashionTips টাইপ করতে পারেন।
৩. হ্যাশট্যাগ চিহ্ন দিয়ে লিখতে শুরু করলে ফেসবুক স্বয়ংক্রিয়ভাবে সঠিক হ্যাশট্যাগগুলো চিনে নেবে এবং সম্পর্কিত ও ট্রেন্ডিং হ্যাশট্যাগগুলোর তালিকা দেখাবে।
৪. এই তালিকা থেকে আপনার পোস্টের সঙ্গে সম্পর্কিত হ্যাশট্যাগের ওপর ট্যাপ হবে। এভাবে কাঙ্ক্ষিত হ্যাশট্যাগ পোস্টের সঙ্গে যুক্ত হবে।
৫. প্রাসঙ্গিক হ্যাশট্যাগগুলো যোগ করার পর লেখাটি পোস্ট করুন।
হ্যাশট্যাগের ব্যবহারের ক্ষেত্রে যেসব বিষয়ে লক্ষ্য রাখতে হবে
১. প্রাসঙ্গিক হ্যাশট্যাগ নির্বাচন: আপনার পোস্টের বিষয়বস্তু বা উদ্দেশ্যের সঙ্গে সম্পর্কিত হ্যাশট্যাগ নির্বাচন করুন। ভুল বা অপ্রাসঙ্গিক হ্যাশট্যাগ ব্যবহার করলে পোস্টের কার্যকারিতা কমে যেতে পারে।
২. বেশি হ্যাশট্যাগ ব্যবহার করবেন না: অতিরিক্ত হ্যাশট্যাগ ব্যবহার পোস্টের কার্যকারিতা কমিয়ে দিতে পারে। সাধারণত ৩-৫টি হ্যাশট্যাগ যথেষ্ট।
৩. হ্যাশট্যাগের মাধ্যমে ট্রেন্ডিং বিষয় অনুসরণ করুন: বর্তমান জনপ্রিয় বা ট্রেন্ডিং বিষয়গুলোর সঙ্গে সম্পর্কিত হ্যাশট্যাগ ব্যবহার করলে আপনার পোস্টের অঙ্গীকার বাড়তে পারে।
৪. ব্র্যান্ডের জন্য কাস্টম হ্যাশট্যাগ তৈরি: যদি আপনি কোনো ব্র্যান্ড বা প্রোডাক্ট প্রচার করেন, তবে একটি বিশেষ কাস্টম হ্যাশট্যাগ তৈরি করুন। হ্যাশট্যাগটি আপনার ব্র্যান্ডের সঙ্গে সম্পর্কিত রাখলে ভালো। এটি আপনার ব্র্যান্ডের পরিচিতি বাড়াতে সাহায্য করবে।
কোনো পোস্ট বেশি মানুষের কাছে পৌঁছানো সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহারকারীদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয়। এ জন্য হ্যাশট্যাগ ব্যবহার করে থাকেন অনেকে। একটি নির্দিষ্ট বিষয় বা ট্রেন্ডকে চিহ্নিত করতে বিভিন্ন পোস্টে এই বিশেষ চিহ্ন (#) যুক্ত করা হয়। বিশেষ করে, ব্যবসায়িক প্রেক্ষাপটে হ্যাশট্যাগের মাধ্যমে বিভিন্ন পণ্য বা সেবার প্রচারণা খুব সহজে করা যায়।
হ্যাশট্যাগ কী
২০১৩ সালে ফেসবুকে প্রথম হ্যাশট্যাগ ফিচার চালু করা হয়। হ্যাশট্যাগ হলো—একটি শব্দ বা বাক্যাংশ যা, ‘#’ চিহ্নের সঙ্গে যুক্ত থাকে। এটি সাধারণত একটি নির্দিষ্ট বিষয় বা ট্রেন্ডের সঙ্গে সম্পর্কিত পোস্টগুলোকে এক জায়গায় সংযুক্ত করে। উদাহরণস্বরূপ, #love, #fashion, #বাংলাদেশ, #গ্রীষ্মকাল ইত্যাদি।
ফেসবুকে হ্যাশট্যাগ ব্যবহার করবেন যেভাবে
হ্যাশট্যাগ ব্যবহার করলে আপনার পোস্টটি সহজে খুঁজে পাওয়া যায়। এদিকে সহজেই বিশেষ বিষয়ের সঙ্গে সম্পর্কিত কনটেন্ট খুঁজে পেতে পারেন ব্যবহারকারীরা।
প্রাসঙ্গিক, জনপ্রিয় ও ব্র্যান্ড বা শিল্পনির্দিষ্ট হ্যাশট্যাগের মিশ্রণ ব্যবহার করলে আপনার কনটেন্টটি ব্যবহারকারীরা সহজে খুঁজে পাবে। এর মাধ্যমে আপনার পরিচিত মানুষের বাইরে অন্য ব্যক্তিদের কাছে কনটেন্ট পৌঁছে দেওয়া যায়। এ ছাড়া ট্রেন্ডিং হ্যাশট্যাগের সঙ্গে মিলিয়ে পোস্ট করা আপনার কনটেন্টের ভাইরাল হওয়ার সম্ভাবনা বাড়ায়।
ফেসবুকে হ্যাশট্যাগ অনলাইনে কমিউনিটি তৈরি ও ব্যবহারকারীদের মধ্যে একটি সম্পর্ক তৈরি করতে সাহায্য করে। এটি ব্যবহারকারীদের বিশেষ কোনো বিষয় নিয়ে আলোচনায় উৎসাহিত করে।
এ ছাড়া হ্যাশট্যাগ ব্র্যান্ডের বার্তা ও মূল্যবোধের সঙ্গে সম্ভাব্য গ্রাহকদের আরও গভীরভাবে সংযুক্ত করতে সাহায্য করবে। অতএব হ্যাশট্যাগ শুধু সোশ্যাল মিডিয়া এনগেজমেন্ট বাড়ানোর জন্য গুরুত্বপূর্ণ নয়, এটি ব্র্যান্ডের পরিচিতি ও কমিউনিটি তৈরির ক্ষেত্রেও কার্যকরী একটি কৌশল।
ফেসবুকে হ্যাশট্যাগ তৈরি করবেন যেভাবে
১. ফেসবুক চালু করুন। পোস্ট লেখার জায়গায় প্রথমে # চিহ্নটি টাইপ করুন (এটিকে হ্যাশ বা সাইন বলা হয়)।
২. তারপর আপনার পোস্টের বিষয়বস্তু বা উদ্দেশ্যের সঙ্গে সম্পর্কিত প্রথম শব্দটি টাইপ করুন। উদাহরণস্বরূপ, যদি আপনি একটি গ্রীষ্মকালীন ফ্যাশন সম্পর্কে পোস্ট করেন, #SummerStyle বা #FashionTips টাইপ করতে পারেন।
৩. হ্যাশট্যাগ চিহ্ন দিয়ে লিখতে শুরু করলে ফেসবুক স্বয়ংক্রিয়ভাবে সঠিক হ্যাশট্যাগগুলো চিনে নেবে এবং সম্পর্কিত ও ট্রেন্ডিং হ্যাশট্যাগগুলোর তালিকা দেখাবে।
৪. এই তালিকা থেকে আপনার পোস্টের সঙ্গে সম্পর্কিত হ্যাশট্যাগের ওপর ট্যাপ হবে। এভাবে কাঙ্ক্ষিত হ্যাশট্যাগ পোস্টের সঙ্গে যুক্ত হবে।
৫. প্রাসঙ্গিক হ্যাশট্যাগগুলো যোগ করার পর লেখাটি পোস্ট করুন।
হ্যাশট্যাগের ব্যবহারের ক্ষেত্রে যেসব বিষয়ে লক্ষ্য রাখতে হবে
১. প্রাসঙ্গিক হ্যাশট্যাগ নির্বাচন: আপনার পোস্টের বিষয়বস্তু বা উদ্দেশ্যের সঙ্গে সম্পর্কিত হ্যাশট্যাগ নির্বাচন করুন। ভুল বা অপ্রাসঙ্গিক হ্যাশট্যাগ ব্যবহার করলে পোস্টের কার্যকারিতা কমে যেতে পারে।
২. বেশি হ্যাশট্যাগ ব্যবহার করবেন না: অতিরিক্ত হ্যাশট্যাগ ব্যবহার পোস্টের কার্যকারিতা কমিয়ে দিতে পারে। সাধারণত ৩-৫টি হ্যাশট্যাগ যথেষ্ট।
৩. হ্যাশট্যাগের মাধ্যমে ট্রেন্ডিং বিষয় অনুসরণ করুন: বর্তমান জনপ্রিয় বা ট্রেন্ডিং বিষয়গুলোর সঙ্গে সম্পর্কিত হ্যাশট্যাগ ব্যবহার করলে আপনার পোস্টের অঙ্গীকার বাড়তে পারে।
৪. ব্র্যান্ডের জন্য কাস্টম হ্যাশট্যাগ তৈরি: যদি আপনি কোনো ব্র্যান্ড বা প্রোডাক্ট প্রচার করেন, তবে একটি বিশেষ কাস্টম হ্যাশট্যাগ তৈরি করুন। হ্যাশট্যাগটি আপনার ব্র্যান্ডের সঙ্গে সম্পর্কিত রাখলে ভালো। এটি আপনার ব্র্যান্ডের পরিচিতি বাড়াতে সাহায্য করবে।
নতুন যুগের ইন্টারনেট সেবা নিয়ে হাজির ইলন মাস্কের স্টারলিংক। তাদের সেবার মাধ্যমে প্রত্যন্ত অঞ্চলে নেটওয়ার্ক না থাকার ভোগান্তি দূর হয়েছে। কোম্পানিটির ডাইরেক্ট-টু-সেল (ডি২সি) প্রযুক্তির মাধ্যমে চলন্ত অবস্থায় কিংবা একেবারে দুর্গম এলাকায় মোবাইল ফোনে নেটওয়ার্ক পাওয়া যাবে। এ জন্য কোনো রাউটার বা ওয়াইফাইয়ের
১২ ঘণ্টা আগেচীনে চিপ বিক্রির মোট রাজস্বের ১৫ শতাংশ মার্কিন সরকারকে দিতে সম্মত হয়েছে বিশ্বের শীর্ষ দুই সেমিকন্ডাক্টর নির্মাতা প্রতিষ্ঠান এনভিডিয়া ও এএমডি। এই চুক্তি অনুযায়ী, প্রতিষ্ঠান দুটি চীনা বাজারে চিপ বিক্রির লাইসেন্স পাবে। এক সূত্রের বরাতে এ তথ্য জানিয়েছে বিবিসি।
১৬ ঘণ্টা আগেবর্তমান যুগের বেশির ভাগ ইলেকট্রনিক ডিভাইসেই লিথিয়াম-আয়ন ব্যাটারি ব্যবহৃত হয়। আইফোনসহ স্মার্টফোন, স্মার্টওয়াচ, ল্যাপটপ—এমনকি বৈদ্যুতিক গাড়িতেও এই ব্যাটারিই ব্যবহার হয়। তবে এই প্রযুক্তি যতটা উন্নত, ততটাই জটিল। সময়ের সঙ্গে সঙ্গে এই ব্যাটারির কর্মক্ষমতা কমে যায়।
১৮ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক চিপ নির্মাতা প্রতিষ্ঠান এনভিডিয়ার তৈরি এইচ২০ (H20) চিপের নিরাপত্তা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছে চীনের রাষ্ট্রীয় গণমাধ্যম-সংশ্লিষ্ট একটি সোশ্যাল মিডিয়া অ্যাকাউন্ট। রোববার উইচ্যাটে প্রকাশিত এক নিবন্ধে বলা হয়, এই চিপগুলোতে ‘ব্যাক ডোর’ থাকার সম্ভাবনা রয়েছে, যা ব্যবহারকারীর অনুমতি ছাড়াই...
১৯ ঘণ্টা আগে