আজকের পত্রিকা ডেস্ক

বিশ্বের জনপ্রিয় কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তাভিত্তিক (এআই) অ্যাপগুলোর মধ্যে উল্লেখযোগ্য ক্যারেক্টার ডট এআই। এটি ব্যবহারকারীদের সেলিব্রিটি ও কাল্পনিক চরিত্রের কাস্টমাইজড চ্যাটবটের সঙ্গে টেক্সট ও কথোপকথনের মাধ্যমে যোগাযোগের সুযোগ দেয়। অ্যাপটি ব্যবহারকারীর সংখ্যা ১০ লক্ষাধিক, যাদের মধ্যে অনেকেই কিশোর বয়সী। এই চ্যাটবটগুলো বন্ধুভাবাপন্ন এবং মজার হলেও তারা সহজেই এমন অনুপযুক্ত বিষয়বস্তু নিয়ে আলাপ শুরু করতে পারে, যা শিশু-কিশোরদের জন্য নিরাপদ নয়। এমনই এক তদন্ত প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক দুটি অনলাইন নিরাপত্তাবিষয়ক সংস্থা প্যারেন্টস টুগেদার অ্যাকশন ও হিট ইনেশিয়েটিভ।
টিমোথি শালামে, চ্যাপেল রোন ও প্যাট্রিক মাহোমসের নামে তৈরি এআইভিত্তিক চ্যাটবট শিশু-কিশোরদের সঙ্গে যৌন, মাদক ও আত্মহত্যাসংক্রান্ত অনুপযুক্ত আলাপ করেছে বলে অভিযোগ উঠেছে। এই চ্যাটবটগুলো টেক্সটের মাধ্যমে এবং কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা দ্বারা তৈরি কণ্ঠ ব্যবহার করে, যেগুলো তারকাদের মতো শোনানোর জন্য প্রশিক্ষিত ছিল।
এসব সেলিব্রিটি চ্যাটবট ক্যারেক্টার এআই অ্যাপের ব্যবহারকারীরা তৈরি করেছে, যে অ্যাপ যে কেউ সহজেই কাস্টম চ্যাটবট তৈরি করতে, কৃত্রিম কণ্ঠ যোগ করতে এবং সেগুলো অন্যদের ব্যবহারের জন্য উন্মোচনের সুবিধা দেয়।
নিরাপত্তাবিষয়ক সংস্থা দুটি জানিয়েছে, ক্যারেক্টার ডট এআই অ্যাপে ১৩ থেকে ১৫ বছর বয়সী ব্যবহারকারীদের অ্যাকাউন্ট থেকে মোট ৫০টি চ্যাটবট পরীক্ষা করা হয়। পরীক্ষার ফলাফলে দেখা যায়, গড়ে প্রতি পাঁচ মিনিটে একটি করে অনুপযুক্ত বার্তা এসেছে। কখনো ব্যবহারকারীরা চ্যাটবটকে পরীক্ষা করার জন্য কথাবার্তা অনুপযুক্ত পর্যায়ে নিয়ে গেছে, আবার কখনো চ্যাটবটই অপ্রত্যাশিতভাবে যৌন ইঙ্গিতপূর্ণ বার্তা দিয়েছে।
এই চ্যাটবটগুলোতে শুধু পাঠ্য নয়, বরং সংশ্লিষ্ট তারকাদের কণ্ঠস্বর নকল করে তৈরি কণ্ঠেও বার্তা পাঠানো হয়েছে। অথচ ক্যারেক্টারের নিয়ম অনুযায়ী, ব্যবহারকারীদের পরিচিত ব্যক্তির নাম, চেহারা বা কণ্ঠ অনুমতি ছাড়া ব্যবহার করার সুযোগ নেই।
ক্যারেক্টার ডট এআই দাবি করেছে, সংশ্লিষ্ট তিনটি চ্যাটবট তাদের প্ল্যাটফর্মে ব্যবহারকারীরা নিজেরাই তৈরি করেছে এবং অভিযোগ ওঠার পর তা সরিয়ে ফেলা হয়েছে।
তবে এখন পর্যন্ত অভিনেতা টিমোথি শালামে ও গায়িকা চ্যাপেল রোন এ বিষয়ে কোনো মন্তব্য করেননি। ফুটবল তারকা প্যাট্রিক মাহোমসের পক্ষ থেকে মন্তব্য করতে অস্বীকৃতি জানানো হয়েছে।
প্যারেন্টস টুগেদার অ্যাকশনের শেলবি নক্স বলেন, ‘এআই-ভিত্তিক অ্যাপগুলো যেভাবে শিশুদের কাছে নিজেদের উপস্থাপন করছে, তা সম্পূর্ণরূপে অগ্রহণযোগ্য।’
প্রতিবেদন অনুযায়ী, কিছু ক্ষেত্রে চ্যাটবট কিশোর ব্যবহারকারীদের অন্য প্ল্যাটফর্মে যাওয়ার পরামর্শ দিয়েছে এবং এমনকি কিছু বার্তায় লেখা হয়েছে, যেন তারা মা-বাবার কাছ থেকে কথোপকথনের বিষয় গোপন রাখে।
নক্স বলেন, ‘যখন কোনো চ্যাটবট একটি শিশুকে আলাদা প্ল্যাটফর্মে ছবি বিনিময় করতে বলে, তখন সেটা মূলত একজন শিকারির মতো আচরণ—একে বলা হয় ‘ডি-প্ল্যাটফর্মিং’। আরও উদ্বেগের বিষয় হলো, এই আচরণগুলো করা হচ্ছে শিশুদের কাছের বিশ্বস্ত তারকাদের নাম বা কণ্ঠস্বর ব্যবহার করে।’
ক্যারেক্টার ডট এআইয়ের কনটেন্ট নীতিমালায় স্পষ্টভাবে বলা আছে, ‘গ্রুমিং’ (প্রভাবিত করা), ‘শিশুদের যৌন নির্যাতন বা শোষণ’, আত্মহত্যা বা আত্মনাশের পদ্ধতি শেখানো কিংবা তা গৌরব করার মতো কোনো কনটেন্ট প্রকাশ করা যাবে না।
এ ছাড়া, ব্যবহারকারীদের পরামর্শ দেওয়া হয়েছে, তাঁরা যেন জনপরিচিত ব্যক্তিদের নাম, চেহারা বা কণ্ঠ অনুমতি ছাড়া ব্যবহার না করেন।
তবে এক ব্লগপোস্টে কোম্পানির প্রধান নির্বাহী করনদীপ আনন্দ বলেন, তাঁরা ব্যবহারকারীদের কাছ থেকে অনেক অভিযোগ পেয়েছেন যে, কনটেন্ট ফিল্টার বেশি কঠোর, যা কাল্পনিক গল্প বা রোল প্লেতে সমস্যা তৈরি করছে। এরপর ক্যারেক্টার ডট এআই তাদের ফিল্টারে কিছু পরিবর্তন এনেছে।
তদন্ত প্রতিবেদনে আরও বলা হয়েছে, কিছু ক্ষেত্রে এই অ্যাপের কনটেন্ট ফিল্টার ঠিকমতো কাজ করেছে। যেমন—১৩ বছর বয়সী এক কিশোরীর অ্যাকাউন্ট থেকে বলা হয়, ‘আমি আঁচড় দিই’ লেখার পর চ্যাটবট বার্তা পাঠায়নি। তবে পরে সে অনলাইনে প্রচলিত এক কোড ব্যবহার করে আত্মহননের ইঙ্গিত দিলে সেটি চ্যাটবটের ফিল্টার পার করে যায়।
অন্যদিকে, ব্যবহারকারী যখন অনুপযুক্ত বার্তা আদান-প্রদান বন্ধ করে চ্যাট শেষ করেন, তখন ওই চ্যাটবট আবারও ব্যবহারকারীকে ফিরিয়ে আনতে নোটিফিকেশন ও ই-মেইল পাঠিয়েছে। এমনকি সেই বার্তাগুলো ছিল চ্যাটবটের চরিত্র অনুযায়ী লেখা, যেন সেই চরিত্রই ব্যবহারকারীকে ডেকেছে।
গত মে মাসে এক মার্কিন বিচারক ক্যারেক্টার ডট এআইয়ের বিরুদ্ধে মৃত্যুর মামলা চালিয়ে নেওয়ার অনুমতি দেন। মামলাটি করেছে ফ্লোরিডার এক পরিবার, যাদের ১৪ বছর বয়সী ছেলেটি ২০২৪ সালে আত্মহত্যা করে। মৃত্যুর ঠিক আগে ক্যারেক্টার ডট এআইয়ের একটি চ্যাটবট তাকে লিখেছিল: ‘আমার কাছে যত দ্রুত পারো চলে এসো।’
অন্যদিকে, গত সপ্তাহে ক্যালিফোর্নিয়ার আরেকটি পরিবার ওপেনএআইয়ের বিরুদ্ধে একই ধরনের মামলা করেছে। তাদের দাবি, চ্যাটজিপিটির সহায়তায় তাদের ছেলেটি আত্মহত্যার পরিকল্পনা করেছিল। এরপর ওপেনএআই জানিয়েছে, তারা চ্যাটজিপিটিতে প্যারেন্টাল কন্ট্রোল সংযোজন করবে।
এ ছাড়া, সম্প্রতি মেটা কোম্পানির বিরুদ্ধে অভিযোগ উঠেছে, তারা তারকাদের নাম ও কণ্ঠ ব্যবহার করে ফ্লার্টিং চ্যাটবট তৈরি করেছে। এতে টেইলর সুইফট ও স্কারলেট জোহানসনের নাম রয়েছে। মেটা বলেছে, কোনো চ্যাটবট যদি তাদের কনটেন্ট নীতিমালা লঙ্ঘন করে, তাহলে সেটি তদন্ত সাপেক্ষে সরিয়ে ফেলা হবে।
জনস্বার্থে কাজ করা সংগঠন পাবলিক সিটিজেনের আইনজীবী জে বি ব্রাঞ্চ বলেন, ‘এ ধরনের চ্যাটবটগুলো মূলত এমনভাবে ডিজাইন করা হয়েছে, যাতে ব্যবহারকারীদের আনন্দ বা উত্তেজনার অনুভূতি (ডোপামিন হিট) তৈরি হয়। তবে যখন তারা শিশুদের লক্ষ্যবস্তু বানায়, তখন সেটি গভীর উদ্বেগের বিষয়।’
ক্যারেক্টার ডট এআই জানিয়েছে, তাদের মাসিক সক্রিয় ব্যবহারকারী সংখ্যা ২ কোটি এবং ব্যবহারকারীরা প্রতিদিন গড়ে ৭৫ মিনিট করে সময় কাটান। এর মধ্যে অর্ধেকেরও বেশি ব্যবহারকারী জেনারেশন জেড (১৯৯৭–২০১২) এবং জেনারেশন আলফা (২০১২-এর পর) থেকে এসেছে।
ক্যারেক্টার ডট এআইয়ের ট্রাস্ট অ্যান্ড সেফটি বিভাগের প্রধান জেরি রুয়োতি বলেছেন, ‘গত এক বছরে আমরা কিশোর–কিশোরীদের ব্যবহারকারীদের নিরাপত্তাকে সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দিয়েছি। এ জন্য আমরা একটি পৃথক ‘আন্ডার-১৮’ মডেল চালু করেছি, যাতে এই বয়সীদের জন্য আরও কড়া কনটেন্ট ফিল্টার থাকে।’
তবে রিপোর্টে উল্লেখ করা হয়েছে, গবেষকেরা যে টিন অ্যাকাউন্ট ব্যবহার করেছেন, সেগুলো আসলে ‘আন্ডার-১৮’ মডেলেই থাকার কথা ছিল। ক্যারেক্টার ডট এআই বলেছে, তারা এ বিষয়গুলো নিয়ে আরও কাজ করছে এবং প্ল্যাটফর্মকে আরও নিরাপদ করার প্রতিশ্রুতি দিয়েছে।
তথ্যসূত্র: ওয়াশিংটন পোস্ট

বিশ্বের জনপ্রিয় কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তাভিত্তিক (এআই) অ্যাপগুলোর মধ্যে উল্লেখযোগ্য ক্যারেক্টার ডট এআই। এটি ব্যবহারকারীদের সেলিব্রিটি ও কাল্পনিক চরিত্রের কাস্টমাইজড চ্যাটবটের সঙ্গে টেক্সট ও কথোপকথনের মাধ্যমে যোগাযোগের সুযোগ দেয়। অ্যাপটি ব্যবহারকারীর সংখ্যা ১০ লক্ষাধিক, যাদের মধ্যে অনেকেই কিশোর বয়সী। এই চ্যাটবটগুলো বন্ধুভাবাপন্ন এবং মজার হলেও তারা সহজেই এমন অনুপযুক্ত বিষয়বস্তু নিয়ে আলাপ শুরু করতে পারে, যা শিশু-কিশোরদের জন্য নিরাপদ নয়। এমনই এক তদন্ত প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক দুটি অনলাইন নিরাপত্তাবিষয়ক সংস্থা প্যারেন্টস টুগেদার অ্যাকশন ও হিট ইনেশিয়েটিভ।
টিমোথি শালামে, চ্যাপেল রোন ও প্যাট্রিক মাহোমসের নামে তৈরি এআইভিত্তিক চ্যাটবট শিশু-কিশোরদের সঙ্গে যৌন, মাদক ও আত্মহত্যাসংক্রান্ত অনুপযুক্ত আলাপ করেছে বলে অভিযোগ উঠেছে। এই চ্যাটবটগুলো টেক্সটের মাধ্যমে এবং কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা দ্বারা তৈরি কণ্ঠ ব্যবহার করে, যেগুলো তারকাদের মতো শোনানোর জন্য প্রশিক্ষিত ছিল।
এসব সেলিব্রিটি চ্যাটবট ক্যারেক্টার এআই অ্যাপের ব্যবহারকারীরা তৈরি করেছে, যে অ্যাপ যে কেউ সহজেই কাস্টম চ্যাটবট তৈরি করতে, কৃত্রিম কণ্ঠ যোগ করতে এবং সেগুলো অন্যদের ব্যবহারের জন্য উন্মোচনের সুবিধা দেয়।
নিরাপত্তাবিষয়ক সংস্থা দুটি জানিয়েছে, ক্যারেক্টার ডট এআই অ্যাপে ১৩ থেকে ১৫ বছর বয়সী ব্যবহারকারীদের অ্যাকাউন্ট থেকে মোট ৫০টি চ্যাটবট পরীক্ষা করা হয়। পরীক্ষার ফলাফলে দেখা যায়, গড়ে প্রতি পাঁচ মিনিটে একটি করে অনুপযুক্ত বার্তা এসেছে। কখনো ব্যবহারকারীরা চ্যাটবটকে পরীক্ষা করার জন্য কথাবার্তা অনুপযুক্ত পর্যায়ে নিয়ে গেছে, আবার কখনো চ্যাটবটই অপ্রত্যাশিতভাবে যৌন ইঙ্গিতপূর্ণ বার্তা দিয়েছে।
এই চ্যাটবটগুলোতে শুধু পাঠ্য নয়, বরং সংশ্লিষ্ট তারকাদের কণ্ঠস্বর নকল করে তৈরি কণ্ঠেও বার্তা পাঠানো হয়েছে। অথচ ক্যারেক্টারের নিয়ম অনুযায়ী, ব্যবহারকারীদের পরিচিত ব্যক্তির নাম, চেহারা বা কণ্ঠ অনুমতি ছাড়া ব্যবহার করার সুযোগ নেই।
ক্যারেক্টার ডট এআই দাবি করেছে, সংশ্লিষ্ট তিনটি চ্যাটবট তাদের প্ল্যাটফর্মে ব্যবহারকারীরা নিজেরাই তৈরি করেছে এবং অভিযোগ ওঠার পর তা সরিয়ে ফেলা হয়েছে।
তবে এখন পর্যন্ত অভিনেতা টিমোথি শালামে ও গায়িকা চ্যাপেল রোন এ বিষয়ে কোনো মন্তব্য করেননি। ফুটবল তারকা প্যাট্রিক মাহোমসের পক্ষ থেকে মন্তব্য করতে অস্বীকৃতি জানানো হয়েছে।
প্যারেন্টস টুগেদার অ্যাকশনের শেলবি নক্স বলেন, ‘এআই-ভিত্তিক অ্যাপগুলো যেভাবে শিশুদের কাছে নিজেদের উপস্থাপন করছে, তা সম্পূর্ণরূপে অগ্রহণযোগ্য।’
প্রতিবেদন অনুযায়ী, কিছু ক্ষেত্রে চ্যাটবট কিশোর ব্যবহারকারীদের অন্য প্ল্যাটফর্মে যাওয়ার পরামর্শ দিয়েছে এবং এমনকি কিছু বার্তায় লেখা হয়েছে, যেন তারা মা-বাবার কাছ থেকে কথোপকথনের বিষয় গোপন রাখে।
নক্স বলেন, ‘যখন কোনো চ্যাটবট একটি শিশুকে আলাদা প্ল্যাটফর্মে ছবি বিনিময় করতে বলে, তখন সেটা মূলত একজন শিকারির মতো আচরণ—একে বলা হয় ‘ডি-প্ল্যাটফর্মিং’। আরও উদ্বেগের বিষয় হলো, এই আচরণগুলো করা হচ্ছে শিশুদের কাছের বিশ্বস্ত তারকাদের নাম বা কণ্ঠস্বর ব্যবহার করে।’
ক্যারেক্টার ডট এআইয়ের কনটেন্ট নীতিমালায় স্পষ্টভাবে বলা আছে, ‘গ্রুমিং’ (প্রভাবিত করা), ‘শিশুদের যৌন নির্যাতন বা শোষণ’, আত্মহত্যা বা আত্মনাশের পদ্ধতি শেখানো কিংবা তা গৌরব করার মতো কোনো কনটেন্ট প্রকাশ করা যাবে না।
এ ছাড়া, ব্যবহারকারীদের পরামর্শ দেওয়া হয়েছে, তাঁরা যেন জনপরিচিত ব্যক্তিদের নাম, চেহারা বা কণ্ঠ অনুমতি ছাড়া ব্যবহার না করেন।
তবে এক ব্লগপোস্টে কোম্পানির প্রধান নির্বাহী করনদীপ আনন্দ বলেন, তাঁরা ব্যবহারকারীদের কাছ থেকে অনেক অভিযোগ পেয়েছেন যে, কনটেন্ট ফিল্টার বেশি কঠোর, যা কাল্পনিক গল্প বা রোল প্লেতে সমস্যা তৈরি করছে। এরপর ক্যারেক্টার ডট এআই তাদের ফিল্টারে কিছু পরিবর্তন এনেছে।
তদন্ত প্রতিবেদনে আরও বলা হয়েছে, কিছু ক্ষেত্রে এই অ্যাপের কনটেন্ট ফিল্টার ঠিকমতো কাজ করেছে। যেমন—১৩ বছর বয়সী এক কিশোরীর অ্যাকাউন্ট থেকে বলা হয়, ‘আমি আঁচড় দিই’ লেখার পর চ্যাটবট বার্তা পাঠায়নি। তবে পরে সে অনলাইনে প্রচলিত এক কোড ব্যবহার করে আত্মহননের ইঙ্গিত দিলে সেটি চ্যাটবটের ফিল্টার পার করে যায়।
অন্যদিকে, ব্যবহারকারী যখন অনুপযুক্ত বার্তা আদান-প্রদান বন্ধ করে চ্যাট শেষ করেন, তখন ওই চ্যাটবট আবারও ব্যবহারকারীকে ফিরিয়ে আনতে নোটিফিকেশন ও ই-মেইল পাঠিয়েছে। এমনকি সেই বার্তাগুলো ছিল চ্যাটবটের চরিত্র অনুযায়ী লেখা, যেন সেই চরিত্রই ব্যবহারকারীকে ডেকেছে।
গত মে মাসে এক মার্কিন বিচারক ক্যারেক্টার ডট এআইয়ের বিরুদ্ধে মৃত্যুর মামলা চালিয়ে নেওয়ার অনুমতি দেন। মামলাটি করেছে ফ্লোরিডার এক পরিবার, যাদের ১৪ বছর বয়সী ছেলেটি ২০২৪ সালে আত্মহত্যা করে। মৃত্যুর ঠিক আগে ক্যারেক্টার ডট এআইয়ের একটি চ্যাটবট তাকে লিখেছিল: ‘আমার কাছে যত দ্রুত পারো চলে এসো।’
অন্যদিকে, গত সপ্তাহে ক্যালিফোর্নিয়ার আরেকটি পরিবার ওপেনএআইয়ের বিরুদ্ধে একই ধরনের মামলা করেছে। তাদের দাবি, চ্যাটজিপিটির সহায়তায় তাদের ছেলেটি আত্মহত্যার পরিকল্পনা করেছিল। এরপর ওপেনএআই জানিয়েছে, তারা চ্যাটজিপিটিতে প্যারেন্টাল কন্ট্রোল সংযোজন করবে।
এ ছাড়া, সম্প্রতি মেটা কোম্পানির বিরুদ্ধে অভিযোগ উঠেছে, তারা তারকাদের নাম ও কণ্ঠ ব্যবহার করে ফ্লার্টিং চ্যাটবট তৈরি করেছে। এতে টেইলর সুইফট ও স্কারলেট জোহানসনের নাম রয়েছে। মেটা বলেছে, কোনো চ্যাটবট যদি তাদের কনটেন্ট নীতিমালা লঙ্ঘন করে, তাহলে সেটি তদন্ত সাপেক্ষে সরিয়ে ফেলা হবে।
জনস্বার্থে কাজ করা সংগঠন পাবলিক সিটিজেনের আইনজীবী জে বি ব্রাঞ্চ বলেন, ‘এ ধরনের চ্যাটবটগুলো মূলত এমনভাবে ডিজাইন করা হয়েছে, যাতে ব্যবহারকারীদের আনন্দ বা উত্তেজনার অনুভূতি (ডোপামিন হিট) তৈরি হয়। তবে যখন তারা শিশুদের লক্ষ্যবস্তু বানায়, তখন সেটি গভীর উদ্বেগের বিষয়।’
ক্যারেক্টার ডট এআই জানিয়েছে, তাদের মাসিক সক্রিয় ব্যবহারকারী সংখ্যা ২ কোটি এবং ব্যবহারকারীরা প্রতিদিন গড়ে ৭৫ মিনিট করে সময় কাটান। এর মধ্যে অর্ধেকেরও বেশি ব্যবহারকারী জেনারেশন জেড (১৯৯৭–২০১২) এবং জেনারেশন আলফা (২০১২-এর পর) থেকে এসেছে।
ক্যারেক্টার ডট এআইয়ের ট্রাস্ট অ্যান্ড সেফটি বিভাগের প্রধান জেরি রুয়োতি বলেছেন, ‘গত এক বছরে আমরা কিশোর–কিশোরীদের ব্যবহারকারীদের নিরাপত্তাকে সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দিয়েছি। এ জন্য আমরা একটি পৃথক ‘আন্ডার-১৮’ মডেল চালু করেছি, যাতে এই বয়সীদের জন্য আরও কড়া কনটেন্ট ফিল্টার থাকে।’
তবে রিপোর্টে উল্লেখ করা হয়েছে, গবেষকেরা যে টিন অ্যাকাউন্ট ব্যবহার করেছেন, সেগুলো আসলে ‘আন্ডার-১৮’ মডেলেই থাকার কথা ছিল। ক্যারেক্টার ডট এআই বলেছে, তারা এ বিষয়গুলো নিয়ে আরও কাজ করছে এবং প্ল্যাটফর্মকে আরও নিরাপদ করার প্রতিশ্রুতি দিয়েছে।
তথ্যসূত্র: ওয়াশিংটন পোস্ট

দেশের জেলা ও উপজেলা পর্যায়ে ক্ষুদ্র ইন্টারনেট সেবাদাতাদের ব্যবসা থেকে সরিয়ে দেওয়ার প্রচেষ্টা চলছে বলে জানিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টার ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তিবিষয়ক বিশেষ সহকারী ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব ৷ আজ শুক্রবার (৭ নভেম্বর) সন্ধ্যায় এক ফেসবুক পোস্টে এ কথা জানান তিনি।
১০ ঘণ্টা আগে
কর্মী নিয়োগের দিক থেকে ওয়ালমার্টের পরেই যুক্তরাষ্ট্রের দ্বিতীয় বৃহত্তম প্রতিষ্ঠান আমাজন। জানা গেছে, আগামী এক দশকের মধ্যে প্রতিষ্ঠানটি কয়েক লাখ মানবকর্মীকে রোবট দিয়ে প্রতিস্থাপন করতে পারে। মার্কিন সংবাদমাধ্যম দ্য নিউইয়র্ক টাইমসের এক প্রতিবেদনে কিছু গোপনীয় নথির উদ্ধৃতি দিয়ে বলা হয়েছে...
১২ ঘণ্টা আগে
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (ডব্লিউএইচও) ও মার্কিন রোগ নিয়ন্ত্রণ সংস্থার (সিডিসি) তথ্য বিশ্লেষণ করে তৈরি করা এই এআই-নির্ভর মডেলের নাম দেওয়া হয়েছে ‘স্যাম’ (Sam)। উইওয়ার্ড জানিয়েছে, মডেলটি মানুষের চেহারায় সম্ভাব্য শারীরিক পরিবর্তনের ধারণা দেয়, যদি তারা বর্তমানের মতোই অলস জীবনধারা বজায় রাখে।
১৩ ঘণ্টা আগে
রিয়েলমি বাংলাদেশের বাজারে এনেছে রিয়েলমি সি৮৫ প্রো। ‘ক্যাটাগরির প্রথম অফিশিয়াল ওয়াটারপ্রুফ স্মার্টফোন’ সি৭৫-এর সাফল্যের পর এই নতুন ডিভাইসটিকে সেগমেন্টের সবচেয়ে বেশি ওয়াটার-রেজিস্ট্যান্ট ও উজ্জ্বলতম ডিসপ্লেযুক্ত ফোন হিসেবে বাজারে আনা হয়েছে।
১৫ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

দেশের জেলা ও উপজেলা পর্যায়ে ক্ষুদ্র ইন্টারনেট সেবাদাতাদের ব্যবসা থেকে সরিয়ে দেওয়ার প্রচেষ্টা চলছে বলে জানিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টার ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তিবিষয়ক বিশেষ সহকারী ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব ৷ আজ শুক্রবার (৭ নভেম্বর) সন্ধ্যায় এক ফেসবুক পোস্টে এ কথা জানান তিনি।
ফয়েজ আহমদ লিখেছেন, ‘বাংলাদেশের জেলা ও উপজেলা পর্যায়ে ক্ষুদ্র ও আঞ্চলিক আইএসপি (ইন্টারনেট সার্ভিস প্রোভাইডার) প্রতিষ্ঠানগুলোকে ব্যবসা থেকে সরিয়ে দেওয়ার একটি সংগঠিত প্রচেষ্টার ব্যাপার আমাদের নজরে এসেছে।’
মন্ত্রণালয়ের পর্যবেক্ষণে এসেছে, কিছু বড় আইএসপি বা গোষ্ঠী ছোট অপারেটরদের নেটওয়ার্কে নিয়মিতভাবে ডিডস আক্রমণ চালাচ্ছে, যার ফলে এসব আইএসপি ঘণ্টার পর ঘণ্টা নেটওয়ার্ক বন্ধ রাখতে বাধ্য হচ্ছে। এই আক্রমণগুলোর লোড কিছু ক্ষেত্রে ৫০০ থেকে ৭০০ গিগা পর্যন্ত হয়, যা ছোট নেটওয়ার্কের পক্ষে সামাল দেওয়া প্রায় অসম্ভব। ফলে ছোট আইএসপিরা তাদের গ্রাহক হারাচ্ছে এবং বড় কোম্পানিগুলো অন্যায্যভাবে বাজার দখল করছে।
ডিডস আক্রমণ একধরনের সাইবার আক্রমণ, যার মাধ্যমে কোনো ওয়েবসাইট, সার্ভার বা অনলাইন পরিষেবাকে সচল রাখা কঠিন করে ফেলা হয়। একজন আক্রমণকারী অনেকগুলো কম্পিউটার বা ডিভাইস (যেগুলো আগে থেকেই ভাইরাস বা ম্যালওয়্যারে আক্রান্ত থাকে) ব্যবহার করে একটি নির্দিষ্ট ওয়েবসাইট বা সার্ভারে একসঙ্গে বিপুল পরিমাণ অনুরোধ পাঠায়। ফলে সার্ভারের ট্রাফিক বেড়ে যায়, সেটি ধীরগতির হয়ে পড়ে বা একসময় পুরোপুরি বন্ধ হয়ে যায়।
ফয়েজ আহমদ তাঁর ফেসবুক পোস্টে আরও লিখেছেন, ‘ন্যাশনাল আইএসপি কোম্পানিগুলোর কেউ কেউ নতুন টেলিকমিউনিকেশন নেটওয়ার্কিং ও লাইসেন্সিং এর ভুল ব্যাখ্যা করে ছোট আইএসপিগুলোর অস্তিত্ব থাকবে না বা এমন ভয় দেখিয়ে একোয়ার (দখল) করার চেষ্টা করছে, এই প্রক্রিয়াটিকে আমরা অপরাধ হিসেবে গণ্য করছি।’
বিশেষ সহকারী জানান, নতুন টেলিকম লাইসেন্স নীতিমালায় সুস্পষ্টভাবে বলা আছে যে, ছোট আইএসপিগুলো বর্তমানের অপারেটিং এরিয়ার পাশাপাশি পুরো জেলায় কার্যক্রম চালাতে পারবে। তিনি লিখেছেন, ‘আমরা তাদের কাজের ক্ষেত্রকে সম্প্রসারণের সুযোগ দিয়েছি। পাশাপাশি আইএসপি নবায়নের ক্ষেত্রে ন্যাশনাল আইএসপি পর্যায়ে লাইসেন্স ফি কিছুটা বাড়িয়ে তা দিয়ে জেলা (উপজেলাসহ) পর্যায়ের লাইসেন্সকে কিছুটা কম্পেন্সেট করার পরিকল্পনা নিয়ে অগ্রসর হচ্ছি।’

দেশের জেলা ও উপজেলা পর্যায়ে ক্ষুদ্র ইন্টারনেট সেবাদাতাদের ব্যবসা থেকে সরিয়ে দেওয়ার প্রচেষ্টা চলছে বলে জানিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টার ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তিবিষয়ক বিশেষ সহকারী ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব ৷ আজ শুক্রবার (৭ নভেম্বর) সন্ধ্যায় এক ফেসবুক পোস্টে এ কথা জানান তিনি।
ফয়েজ আহমদ লিখেছেন, ‘বাংলাদেশের জেলা ও উপজেলা পর্যায়ে ক্ষুদ্র ও আঞ্চলিক আইএসপি (ইন্টারনেট সার্ভিস প্রোভাইডার) প্রতিষ্ঠানগুলোকে ব্যবসা থেকে সরিয়ে দেওয়ার একটি সংগঠিত প্রচেষ্টার ব্যাপার আমাদের নজরে এসেছে।’
মন্ত্রণালয়ের পর্যবেক্ষণে এসেছে, কিছু বড় আইএসপি বা গোষ্ঠী ছোট অপারেটরদের নেটওয়ার্কে নিয়মিতভাবে ডিডস আক্রমণ চালাচ্ছে, যার ফলে এসব আইএসপি ঘণ্টার পর ঘণ্টা নেটওয়ার্ক বন্ধ রাখতে বাধ্য হচ্ছে। এই আক্রমণগুলোর লোড কিছু ক্ষেত্রে ৫০০ থেকে ৭০০ গিগা পর্যন্ত হয়, যা ছোট নেটওয়ার্কের পক্ষে সামাল দেওয়া প্রায় অসম্ভব। ফলে ছোট আইএসপিরা তাদের গ্রাহক হারাচ্ছে এবং বড় কোম্পানিগুলো অন্যায্যভাবে বাজার দখল করছে।
ডিডস আক্রমণ একধরনের সাইবার আক্রমণ, যার মাধ্যমে কোনো ওয়েবসাইট, সার্ভার বা অনলাইন পরিষেবাকে সচল রাখা কঠিন করে ফেলা হয়। একজন আক্রমণকারী অনেকগুলো কম্পিউটার বা ডিভাইস (যেগুলো আগে থেকেই ভাইরাস বা ম্যালওয়্যারে আক্রান্ত থাকে) ব্যবহার করে একটি নির্দিষ্ট ওয়েবসাইট বা সার্ভারে একসঙ্গে বিপুল পরিমাণ অনুরোধ পাঠায়। ফলে সার্ভারের ট্রাফিক বেড়ে যায়, সেটি ধীরগতির হয়ে পড়ে বা একসময় পুরোপুরি বন্ধ হয়ে যায়।
ফয়েজ আহমদ তাঁর ফেসবুক পোস্টে আরও লিখেছেন, ‘ন্যাশনাল আইএসপি কোম্পানিগুলোর কেউ কেউ নতুন টেলিকমিউনিকেশন নেটওয়ার্কিং ও লাইসেন্সিং এর ভুল ব্যাখ্যা করে ছোট আইএসপিগুলোর অস্তিত্ব থাকবে না বা এমন ভয় দেখিয়ে একোয়ার (দখল) করার চেষ্টা করছে, এই প্রক্রিয়াটিকে আমরা অপরাধ হিসেবে গণ্য করছি।’
বিশেষ সহকারী জানান, নতুন টেলিকম লাইসেন্স নীতিমালায় সুস্পষ্টভাবে বলা আছে যে, ছোট আইএসপিগুলো বর্তমানের অপারেটিং এরিয়ার পাশাপাশি পুরো জেলায় কার্যক্রম চালাতে পারবে। তিনি লিখেছেন, ‘আমরা তাদের কাজের ক্ষেত্রকে সম্প্রসারণের সুযোগ দিয়েছি। পাশাপাশি আইএসপি নবায়নের ক্ষেত্রে ন্যাশনাল আইএসপি পর্যায়ে লাইসেন্স ফি কিছুটা বাড়িয়ে তা দিয়ে জেলা (উপজেলাসহ) পর্যায়ের লাইসেন্সকে কিছুটা কম্পেন্সেট করার পরিকল্পনা নিয়ে অগ্রসর হচ্ছি।’

বিশ্বের অন্যতম জনপ্রিয় কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তাভিত্তিক (এআই) অ্যাপগুলোর মধ্যে অন্যতম ক্যারেক্টার ডট এআই। এটি ব্যবহারকারীদের সেলিব্রিটি ও কাল্পনিক চরিত্রের কাস্টমাইজড চ্যাটবটের সঙ্গে টেক্সট এবং কথোপকথনের মাধ্যমে যোগাযোগের সুযোগ দেয়। অ্যাপটির ব্যবহারকারী সংখ্যা দশ লক্ষাধিক, যাদের মধ্যে অনেকেই কিশোর বয়সী।
০৪ সেপ্টেম্বর ২০২৫
কর্মী নিয়োগের দিক থেকে ওয়ালমার্টের পরেই যুক্তরাষ্ট্রের দ্বিতীয় বৃহত্তম প্রতিষ্ঠান আমাজন। জানা গেছে, আগামী এক দশকের মধ্যে প্রতিষ্ঠানটি কয়েক লাখ মানবকর্মীকে রোবট দিয়ে প্রতিস্থাপন করতে পারে। মার্কিন সংবাদমাধ্যম দ্য নিউইয়র্ক টাইমসের এক প্রতিবেদনে কিছু গোপনীয় নথির উদ্ধৃতি দিয়ে বলা হয়েছে...
১২ ঘণ্টা আগে
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (ডব্লিউএইচও) ও মার্কিন রোগ নিয়ন্ত্রণ সংস্থার (সিডিসি) তথ্য বিশ্লেষণ করে তৈরি করা এই এআই-নির্ভর মডেলের নাম দেওয়া হয়েছে ‘স্যাম’ (Sam)। উইওয়ার্ড জানিয়েছে, মডেলটি মানুষের চেহারায় সম্ভাব্য শারীরিক পরিবর্তনের ধারণা দেয়, যদি তারা বর্তমানের মতোই অলস জীবনধারা বজায় রাখে।
১৩ ঘণ্টা আগে
রিয়েলমি বাংলাদেশের বাজারে এনেছে রিয়েলমি সি৮৫ প্রো। ‘ক্যাটাগরির প্রথম অফিশিয়াল ওয়াটারপ্রুফ স্মার্টফোন’ সি৭৫-এর সাফল্যের পর এই নতুন ডিভাইসটিকে সেগমেন্টের সবচেয়ে বেশি ওয়াটার-রেজিস্ট্যান্ট ও উজ্জ্বলতম ডিসপ্লেযুক্ত ফোন হিসেবে বাজারে আনা হয়েছে।
১৫ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

কর্মী নিয়োগের দিক থেকে ওয়ালমার্টের পরেই যুক্তরাষ্ট্রের দ্বিতীয় বৃহত্তম প্রতিষ্ঠান আমাজন। জানা গেছে, আগামী এক দশকের মধ্যে প্রতিষ্ঠানটি কয়েক লাখ মানবকর্মীকে রোবট দিয়ে প্রতিস্থাপন করতে পারে। মার্কিন সংবাদমাধ্যম দ্য নিউইয়র্ক টাইমসের এক প্রতিবেদনে কিছু গোপনীয় নথির উদ্ধৃতি দিয়ে বলা হয়েছে, ২০২৭ সালের মধ্যে আমাজনকে প্রায় ১ লাখ ৬০ হাজার নতুন কর্মী নিয়োগ দিতে হতো। কিন্তু প্রতিষ্ঠানটির অটোমেশন টিমের হিসাব অনুযায়ী, রোবট ব্যবহার করে তারা এই বিপুলসংখ্যক মানব কর্মীর নিয়োগ এড়াতে পারে।
নিউইয়র্ক টাইমসের ওই প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, রোবোটিক অটোমেশনের মাধ্যমে প্রতিষ্ঠানটি ২০৩৩ সালের মধ্যে যুক্তরাষ্ট্রে কর্মীর সংখ্যা না বাড়িয়েই বিক্রয় দ্বিগুণ করতে পারবে। টাইমসের হাতে থাকা নথি ও সাক্ষাৎকার অনুযায়ী, এই পরিকল্পনা বাস্তবায়িত হলে আগামী এক দশকে ছয় লাখের বেশি নতুন কর্মী নিয়োগ এড়াতে পারবে আমাজন।
তবে আমাজন নিউইয়র্ক টাইমসের এই প্রতিবেদনের তথ্য অস্বীকার করেছে। ব্রিটিশ দৈনিক দ্য ইনডিপেনডেন্টে পাঠানো এক বিবৃতিতে আমাজন কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, উল্লিখিত সংখ্যা একটি অভ্যন্তরীণ দলের নথি থেকে এসেছে, যাদের নিয়োগ প্রক্রিয়ার সঙ্গে কোনো সম্পর্ক নেই।
আমাজনের মুখপাত্র কেলি ন্যান্টেল বলেন, ‘ফাঁস হওয়া নথিগুলো প্রায়ই অসম্পূর্ণ বা বিভ্রান্তিকর তথ্য দেয়। আমাজনের অভ্যন্তরে হাজার হাজার নথি চালাচালি হয়, এর অনেকগুলোই প্রাথমিক পর্যায়ে থাকে এবং সব সময় সঠিক নয়। এই ক্ষেত্রে, ও তথ্যগুলো কেবল একটি দলের দৃষ্টিভঙ্গি প্রতিফলিত করছে, যা কোম্পানির সামগ্রিক নিয়োগনীতির প্রতিনিধিত্ব করে না।’
তিনি আরও বলেন, ‘গত দশকে যুক্তরাষ্ট্রে আমাজনের চেয়ে বেশি চাকরি কোনো প্রতিষ্ঠান তৈরি করেনি। আমরা দেশজুড়ে নিয়োগ দিচ্ছি এবং সম্প্রতি ছুটির মৌসুমে ২ লাখ ৫০ হাজার নতুন পদে নিয়োগের ঘোষণা দিয়েছি।’
তবে অনেকের কাছে আমাজনের এই পরিকল্পনা আশ্চর্যের কিছু নয়। কারণ, প্রতিষ্ঠানটি বহুদিন ধরে তাদের কার্যক্রমকে আরও দক্ষ ও স্বয়ংক্রিয় করার জন্য রোবোটিক প্রযুক্তি ব্যবহার করছে।
দ্য নিউইয়র্ক টাইমসের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, প্রতিষ্ঠানটির সরবরাহ কেন্দ্রগুলোতে এমন গুদাম তৈরি হচ্ছে, যেখানে খুব অল্পসংখ্যক মানুষ কাজ করবে। আমাজনের রোবোটিকস টিমের নথি অনুসারে, এসব কেন্দ্রের ৭৫ শতাংশ কাজ সম্পূর্ণভাবে অটোমেট বা স্বয়ংক্রিয় করার লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে।
আমাজনের এই প্রযুক্তিনির্ভর কার্যক্রম ইতিমধ্যে খুচরা বাণিজ্যে একটি উদাহরণ তৈরি করেছে, যা অন্য প্রতিষ্ঠানগুলোও অনুসরণ করছে। উন্নত মানের রোবোটিক প্রযুক্তি যত সহজলভ্য হচ্ছে, ততই বৃহৎ খুচরা কোম্পানিগুলো আমাজনে এই মডেল অনুসরণ করবে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
বর্তমানে আমাজনের ফুলফিলমেন্ট নেটওয়ার্কে ১৫ লাখ ৬০ হাজার মানবকর্মীর বিপরীতে ১০ লাখের বেশি রোবট কাজ করছে। এই রোবটগুলো প্রায় তিন-চতুর্থাংশ ডেলিভারির কাজ করছে। এ ছাড়া মজুত ব্যবস্থাপনায় মোবাইল ইউনিট এবং পণ্য বাছাই, প্যাকেজিং ও সরবরাহকারী হিসেবেও রোবট ব্যবহার করা হচ্ছে।
প্রযুক্তিগত উদ্ভাবনে আমাজনের দীর্ঘ ইতিহাস রয়েছে, যদিও শ্রমিকদের ওপর অতিরিক্ত চাপ ও অসন্তুষ্টির মতো কিছু বিতর্কও আছে। কিন্তু রোবট ব্যবহারের এই অগ্রযাত্রা অব্যাহত থাকলে মানবকর্মীর প্রয়োজনীয়তা স্বাভাবিকভাবে কমে আসবে।
চলতি বছরের জুলাইয়ে আমাজন জানিয়েছিল, অটোমেশন ব্যবহারের ফলে কর্মীদের শারীরিক পরিশ্রম কমেছে এবং কর্মক্ষেত্রের নিরাপত্তা বেড়েছে। তবে একই সঙ্গে প্রকাশিত তথ্য অনুযায়ী, অটোমেশনের এই বৃদ্ধি ইতিমধ্যে গড় মানবকর্মীর সংখ্যা কমাতে ভূমিকা রাখছে। বর্তমানে একটি সাধারণ আমাজন গুদামে কর্মীর সংখ্যা মাত্র ৬৭০ জন, যা গত ১৬ বছরের মধ্যে সর্বনিম্ন।

কর্মী নিয়োগের দিক থেকে ওয়ালমার্টের পরেই যুক্তরাষ্ট্রের দ্বিতীয় বৃহত্তম প্রতিষ্ঠান আমাজন। জানা গেছে, আগামী এক দশকের মধ্যে প্রতিষ্ঠানটি কয়েক লাখ মানবকর্মীকে রোবট দিয়ে প্রতিস্থাপন করতে পারে। মার্কিন সংবাদমাধ্যম দ্য নিউইয়র্ক টাইমসের এক প্রতিবেদনে কিছু গোপনীয় নথির উদ্ধৃতি দিয়ে বলা হয়েছে, ২০২৭ সালের মধ্যে আমাজনকে প্রায় ১ লাখ ৬০ হাজার নতুন কর্মী নিয়োগ দিতে হতো। কিন্তু প্রতিষ্ঠানটির অটোমেশন টিমের হিসাব অনুযায়ী, রোবট ব্যবহার করে তারা এই বিপুলসংখ্যক মানব কর্মীর নিয়োগ এড়াতে পারে।
নিউইয়র্ক টাইমসের ওই প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, রোবোটিক অটোমেশনের মাধ্যমে প্রতিষ্ঠানটি ২০৩৩ সালের মধ্যে যুক্তরাষ্ট্রে কর্মীর সংখ্যা না বাড়িয়েই বিক্রয় দ্বিগুণ করতে পারবে। টাইমসের হাতে থাকা নথি ও সাক্ষাৎকার অনুযায়ী, এই পরিকল্পনা বাস্তবায়িত হলে আগামী এক দশকে ছয় লাখের বেশি নতুন কর্মী নিয়োগ এড়াতে পারবে আমাজন।
তবে আমাজন নিউইয়র্ক টাইমসের এই প্রতিবেদনের তথ্য অস্বীকার করেছে। ব্রিটিশ দৈনিক দ্য ইনডিপেনডেন্টে পাঠানো এক বিবৃতিতে আমাজন কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, উল্লিখিত সংখ্যা একটি অভ্যন্তরীণ দলের নথি থেকে এসেছে, যাদের নিয়োগ প্রক্রিয়ার সঙ্গে কোনো সম্পর্ক নেই।
আমাজনের মুখপাত্র কেলি ন্যান্টেল বলেন, ‘ফাঁস হওয়া নথিগুলো প্রায়ই অসম্পূর্ণ বা বিভ্রান্তিকর তথ্য দেয়। আমাজনের অভ্যন্তরে হাজার হাজার নথি চালাচালি হয়, এর অনেকগুলোই প্রাথমিক পর্যায়ে থাকে এবং সব সময় সঠিক নয়। এই ক্ষেত্রে, ও তথ্যগুলো কেবল একটি দলের দৃষ্টিভঙ্গি প্রতিফলিত করছে, যা কোম্পানির সামগ্রিক নিয়োগনীতির প্রতিনিধিত্ব করে না।’
তিনি আরও বলেন, ‘গত দশকে যুক্তরাষ্ট্রে আমাজনের চেয়ে বেশি চাকরি কোনো প্রতিষ্ঠান তৈরি করেনি। আমরা দেশজুড়ে নিয়োগ দিচ্ছি এবং সম্প্রতি ছুটির মৌসুমে ২ লাখ ৫০ হাজার নতুন পদে নিয়োগের ঘোষণা দিয়েছি।’
তবে অনেকের কাছে আমাজনের এই পরিকল্পনা আশ্চর্যের কিছু নয়। কারণ, প্রতিষ্ঠানটি বহুদিন ধরে তাদের কার্যক্রমকে আরও দক্ষ ও স্বয়ংক্রিয় করার জন্য রোবোটিক প্রযুক্তি ব্যবহার করছে।
দ্য নিউইয়র্ক টাইমসের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, প্রতিষ্ঠানটির সরবরাহ কেন্দ্রগুলোতে এমন গুদাম তৈরি হচ্ছে, যেখানে খুব অল্পসংখ্যক মানুষ কাজ করবে। আমাজনের রোবোটিকস টিমের নথি অনুসারে, এসব কেন্দ্রের ৭৫ শতাংশ কাজ সম্পূর্ণভাবে অটোমেট বা স্বয়ংক্রিয় করার লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে।
আমাজনের এই প্রযুক্তিনির্ভর কার্যক্রম ইতিমধ্যে খুচরা বাণিজ্যে একটি উদাহরণ তৈরি করেছে, যা অন্য প্রতিষ্ঠানগুলোও অনুসরণ করছে। উন্নত মানের রোবোটিক প্রযুক্তি যত সহজলভ্য হচ্ছে, ততই বৃহৎ খুচরা কোম্পানিগুলো আমাজনে এই মডেল অনুসরণ করবে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
বর্তমানে আমাজনের ফুলফিলমেন্ট নেটওয়ার্কে ১৫ লাখ ৬০ হাজার মানবকর্মীর বিপরীতে ১০ লাখের বেশি রোবট কাজ করছে। এই রোবটগুলো প্রায় তিন-চতুর্থাংশ ডেলিভারির কাজ করছে। এ ছাড়া মজুত ব্যবস্থাপনায় মোবাইল ইউনিট এবং পণ্য বাছাই, প্যাকেজিং ও সরবরাহকারী হিসেবেও রোবট ব্যবহার করা হচ্ছে।
প্রযুক্তিগত উদ্ভাবনে আমাজনের দীর্ঘ ইতিহাস রয়েছে, যদিও শ্রমিকদের ওপর অতিরিক্ত চাপ ও অসন্তুষ্টির মতো কিছু বিতর্কও আছে। কিন্তু রোবট ব্যবহারের এই অগ্রযাত্রা অব্যাহত থাকলে মানবকর্মীর প্রয়োজনীয়তা স্বাভাবিকভাবে কমে আসবে।
চলতি বছরের জুলাইয়ে আমাজন জানিয়েছিল, অটোমেশন ব্যবহারের ফলে কর্মীদের শারীরিক পরিশ্রম কমেছে এবং কর্মক্ষেত্রের নিরাপত্তা বেড়েছে। তবে একই সঙ্গে প্রকাশিত তথ্য অনুযায়ী, অটোমেশনের এই বৃদ্ধি ইতিমধ্যে গড় মানবকর্মীর সংখ্যা কমাতে ভূমিকা রাখছে। বর্তমানে একটি সাধারণ আমাজন গুদামে কর্মীর সংখ্যা মাত্র ৬৭০ জন, যা গত ১৬ বছরের মধ্যে সর্বনিম্ন।

বিশ্বের অন্যতম জনপ্রিয় কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তাভিত্তিক (এআই) অ্যাপগুলোর মধ্যে অন্যতম ক্যারেক্টার ডট এআই। এটি ব্যবহারকারীদের সেলিব্রিটি ও কাল্পনিক চরিত্রের কাস্টমাইজড চ্যাটবটের সঙ্গে টেক্সট এবং কথোপকথনের মাধ্যমে যোগাযোগের সুযোগ দেয়। অ্যাপটির ব্যবহারকারী সংখ্যা দশ লক্ষাধিক, যাদের মধ্যে অনেকেই কিশোর বয়সী।
০৪ সেপ্টেম্বর ২০২৫
দেশের জেলা ও উপজেলা পর্যায়ে ক্ষুদ্র ইন্টারনেট সেবাদাতাদের ব্যবসা থেকে সরিয়ে দেওয়ার প্রচেষ্টা চলছে বলে জানিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টার ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তিবিষয়ক বিশেষ সহকারী ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব ৷ আজ শুক্রবার (৭ নভেম্বর) সন্ধ্যায় এক ফেসবুক পোস্টে এ কথা জানান তিনি।
১০ ঘণ্টা আগে
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (ডব্লিউএইচও) ও মার্কিন রোগ নিয়ন্ত্রণ সংস্থার (সিডিসি) তথ্য বিশ্লেষণ করে তৈরি করা এই এআই-নির্ভর মডেলের নাম দেওয়া হয়েছে ‘স্যাম’ (Sam)। উইওয়ার্ড জানিয়েছে, মডেলটি মানুষের চেহারায় সম্ভাব্য শারীরিক পরিবর্তনের ধারণা দেয়, যদি তারা বর্তমানের মতোই অলস জীবনধারা বজায় রাখে।
১৩ ঘণ্টা আগে
রিয়েলমি বাংলাদেশের বাজারে এনেছে রিয়েলমি সি৮৫ প্রো। ‘ক্যাটাগরির প্রথম অফিশিয়াল ওয়াটারপ্রুফ স্মার্টফোন’ সি৭৫-এর সাফল্যের পর এই নতুন ডিভাইসটিকে সেগমেন্টের সবচেয়ে বেশি ওয়াটার-রেজিস্ট্যান্ট ও উজ্জ্বলতম ডিসপ্লেযুক্ত ফোন হিসেবে বাজারে আনা হয়েছে।
১৫ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

কমবেশি সবাই আমরা স্মার্টফোন ব্যবহার করি। কিন্তু অতিরিক্ত স্মার্টফোন ব্যবহার হয়তো আমাদের ভবিষ্যৎ চেহারাকে বদলে দিতে পারে। স্টেপ-ট্র্যাকিং অ্যাপ উইওয়ার্ড (WeWard) সম্প্রতি এক ভিডিওতে দেখিয়েছে, ২৫ বছর পর একজন ফোন আসক্ত মানুষের গড় চেহারা কেমন হতে পারে—যা দেখলে চমকে উঠতে হয়।
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (ডব্লিউএইচও) ও মার্কিন রোগ নিয়ন্ত্রণ সংস্থার (সিডিসি) তথ্য বিশ্লেষণ করে তৈরি করা এই এআই-নির্ভর মডেলের নাম দেওয়া হয়েছে ‘স্যাম’ (Sam)। উইওয়ার্ড জানিয়েছে, মডেলটি মানুষের চেহারায় সম্ভাব্য শারীরিক পরিবর্তনের ধারণা দেয়, যদি তারা বর্তমানের মতোই অলস জীবনধারা বজায় রাখে।
ভিডিওটিতে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা ব্যবহার করে তৈরি ত্রিমাত্রিক এই মডেল দেখিয়েছে, মানুষ কীভাবে দীর্ঘদিন প্রযুক্তি ও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে নিমগ্ন থাকার কারণে ভয়াবহ শারীরিক ক্ষতির সম্মুখীন হতে পারে।
উইওয়ার্ডের ওই ভিডিও অনুযায়ী, ২০৫০ সালের মধ্যে মানুষের শরীরে একাধিক মারাত্মক পরিবর্তন দেখা যেতে পারে—যেমন; কুঁজো পিঠ ও সামনের দিকে ঝুঁকে থাকা ঘাড়, লালচে চোখ, চোখের নিচে কালো দাগ, বেরিয়ে থাকা পেট, ফোলা গোড়ালি ও পা, দৃশ্যমান ভেরিকোস ভেইন, ফ্যাকাশে ত্বক, একজিমা এবং মাথার চুল পাতলা হয়ে যাওয়া।
এআই মডেলটি সতর্ক করেছে, এসব অভ্যাস অব্যাহত থাকলে ভবিষ্যতে অধিকাংশ মানুষ দেখতে একেবারে ‘ভুতুড়ে কার্টুন চরিত্রের’ মতো হয়ে উঠতে পারে।
স্যামের মাথা সামনের দিকে ঝুঁকে থাকা ও পিঠ গোল হয়ে যাওয়ার কারণ হিসেবে দেখানো হয়েছে ‘টেক নেক’ নামের এক ভঙ্গিগত সমস্যা। দীর্ঘক্ষণ ফোন বা স্ক্রিনের দিকে তাকিয়ে থাকার ফলে ঘাড় ও পিঠে চাপ পড়ে, যা পেশির টান, ব্যথা ও হাড়ের গঠন বিকৃতির কারণ হতে পারে।
বিশেষজ্ঞরা জানিয়েছেন, আগে এ সমস্যা বয়স্কদের মধ্যে দেখা যেত। কিন্তু বর্তমানে অতিরিক্ত ফোন ব্যবহারের কারণে তরুণদের মধ্যেও এটি দ্রুত বাড়ছে।
স্যামের পা ও গোড়ালি ফোলা—যা অনেকক্ষণ বসে থাকার ফলে রক্ত চলাচল ব্যাহত হওয়ার ইঙ্গিত দেয়। এতে শরীরে তরল জমে থাকা, ভেরিকোস ভেইন এমনকি প্রাণঘাতী রক্ত জমাট বাঁধার ঝুঁকি পর্যন্ত তৈরি হয়।
তা ছাড়া অতিরিক্ত সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ব্যবহারে মানসিক চাপ, একাকিত্ব ও উদ্বেগের মাত্রা বাড়ে। এই পরিস্থিতি একধরনের চক্র তৈরি করে, যেখানে মানুষ আরও নিষ্ক্রিয় হয়ে পড়ে এবং বাস্তব জগতের সঙ্গে সম্পর্ক দুর্বল হয়ে যায়।
তাহলে ভবিষ্যতের পথ কোন দিকে? বিশেষজ্ঞদের মতে, অবিরাম ফোন স্ক্রল করা ও অনলাইন সংযোগে ডুবে থাকা আমাদের মানসিক ও শারীরিক স্বাস্থ্যের জন্য গভীর হুমকি তৈরি করছে। এই অভ্যাস থেকে বেরিয়ে আসা না গেলে ভবিষ্যতের মানুষ শুধু প্রযুক্তিনির্ভর নয়, বরং অসুস্থ, ক্লান্ত ও মানসিকভাবে বিচ্ছিন্ন এক প্রজন্মে পরিণত হতে পারে।

কমবেশি সবাই আমরা স্মার্টফোন ব্যবহার করি। কিন্তু অতিরিক্ত স্মার্টফোন ব্যবহার হয়তো আমাদের ভবিষ্যৎ চেহারাকে বদলে দিতে পারে। স্টেপ-ট্র্যাকিং অ্যাপ উইওয়ার্ড (WeWard) সম্প্রতি এক ভিডিওতে দেখিয়েছে, ২৫ বছর পর একজন ফোন আসক্ত মানুষের গড় চেহারা কেমন হতে পারে—যা দেখলে চমকে উঠতে হয়।
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (ডব্লিউএইচও) ও মার্কিন রোগ নিয়ন্ত্রণ সংস্থার (সিডিসি) তথ্য বিশ্লেষণ করে তৈরি করা এই এআই-নির্ভর মডেলের নাম দেওয়া হয়েছে ‘স্যাম’ (Sam)। উইওয়ার্ড জানিয়েছে, মডেলটি মানুষের চেহারায় সম্ভাব্য শারীরিক পরিবর্তনের ধারণা দেয়, যদি তারা বর্তমানের মতোই অলস জীবনধারা বজায় রাখে।
ভিডিওটিতে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা ব্যবহার করে তৈরি ত্রিমাত্রিক এই মডেল দেখিয়েছে, মানুষ কীভাবে দীর্ঘদিন প্রযুক্তি ও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে নিমগ্ন থাকার কারণে ভয়াবহ শারীরিক ক্ষতির সম্মুখীন হতে পারে।
উইওয়ার্ডের ওই ভিডিও অনুযায়ী, ২০৫০ সালের মধ্যে মানুষের শরীরে একাধিক মারাত্মক পরিবর্তন দেখা যেতে পারে—যেমন; কুঁজো পিঠ ও সামনের দিকে ঝুঁকে থাকা ঘাড়, লালচে চোখ, চোখের নিচে কালো দাগ, বেরিয়ে থাকা পেট, ফোলা গোড়ালি ও পা, দৃশ্যমান ভেরিকোস ভেইন, ফ্যাকাশে ত্বক, একজিমা এবং মাথার চুল পাতলা হয়ে যাওয়া।
এআই মডেলটি সতর্ক করেছে, এসব অভ্যাস অব্যাহত থাকলে ভবিষ্যতে অধিকাংশ মানুষ দেখতে একেবারে ‘ভুতুড়ে কার্টুন চরিত্রের’ মতো হয়ে উঠতে পারে।
স্যামের মাথা সামনের দিকে ঝুঁকে থাকা ও পিঠ গোল হয়ে যাওয়ার কারণ হিসেবে দেখানো হয়েছে ‘টেক নেক’ নামের এক ভঙ্গিগত সমস্যা। দীর্ঘক্ষণ ফোন বা স্ক্রিনের দিকে তাকিয়ে থাকার ফলে ঘাড় ও পিঠে চাপ পড়ে, যা পেশির টান, ব্যথা ও হাড়ের গঠন বিকৃতির কারণ হতে পারে।
বিশেষজ্ঞরা জানিয়েছেন, আগে এ সমস্যা বয়স্কদের মধ্যে দেখা যেত। কিন্তু বর্তমানে অতিরিক্ত ফোন ব্যবহারের কারণে তরুণদের মধ্যেও এটি দ্রুত বাড়ছে।
স্যামের পা ও গোড়ালি ফোলা—যা অনেকক্ষণ বসে থাকার ফলে রক্ত চলাচল ব্যাহত হওয়ার ইঙ্গিত দেয়। এতে শরীরে তরল জমে থাকা, ভেরিকোস ভেইন এমনকি প্রাণঘাতী রক্ত জমাট বাঁধার ঝুঁকি পর্যন্ত তৈরি হয়।
তা ছাড়া অতিরিক্ত সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ব্যবহারে মানসিক চাপ, একাকিত্ব ও উদ্বেগের মাত্রা বাড়ে। এই পরিস্থিতি একধরনের চক্র তৈরি করে, যেখানে মানুষ আরও নিষ্ক্রিয় হয়ে পড়ে এবং বাস্তব জগতের সঙ্গে সম্পর্ক দুর্বল হয়ে যায়।
তাহলে ভবিষ্যতের পথ কোন দিকে? বিশেষজ্ঞদের মতে, অবিরাম ফোন স্ক্রল করা ও অনলাইন সংযোগে ডুবে থাকা আমাদের মানসিক ও শারীরিক স্বাস্থ্যের জন্য গভীর হুমকি তৈরি করছে। এই অভ্যাস থেকে বেরিয়ে আসা না গেলে ভবিষ্যতের মানুষ শুধু প্রযুক্তিনির্ভর নয়, বরং অসুস্থ, ক্লান্ত ও মানসিকভাবে বিচ্ছিন্ন এক প্রজন্মে পরিণত হতে পারে।

বিশ্বের অন্যতম জনপ্রিয় কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তাভিত্তিক (এআই) অ্যাপগুলোর মধ্যে অন্যতম ক্যারেক্টার ডট এআই। এটি ব্যবহারকারীদের সেলিব্রিটি ও কাল্পনিক চরিত্রের কাস্টমাইজড চ্যাটবটের সঙ্গে টেক্সট এবং কথোপকথনের মাধ্যমে যোগাযোগের সুযোগ দেয়। অ্যাপটির ব্যবহারকারী সংখ্যা দশ লক্ষাধিক, যাদের মধ্যে অনেকেই কিশোর বয়সী।
০৪ সেপ্টেম্বর ২০২৫
দেশের জেলা ও উপজেলা পর্যায়ে ক্ষুদ্র ইন্টারনেট সেবাদাতাদের ব্যবসা থেকে সরিয়ে দেওয়ার প্রচেষ্টা চলছে বলে জানিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টার ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তিবিষয়ক বিশেষ সহকারী ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব ৷ আজ শুক্রবার (৭ নভেম্বর) সন্ধ্যায় এক ফেসবুক পোস্টে এ কথা জানান তিনি।
১০ ঘণ্টা আগে
কর্মী নিয়োগের দিক থেকে ওয়ালমার্টের পরেই যুক্তরাষ্ট্রের দ্বিতীয় বৃহত্তম প্রতিষ্ঠান আমাজন। জানা গেছে, আগামী এক দশকের মধ্যে প্রতিষ্ঠানটি কয়েক লাখ মানবকর্মীকে রোবট দিয়ে প্রতিস্থাপন করতে পারে। মার্কিন সংবাদমাধ্যম দ্য নিউইয়র্ক টাইমসের এক প্রতিবেদনে কিছু গোপনীয় নথির উদ্ধৃতি দিয়ে বলা হয়েছে...
১২ ঘণ্টা আগে
রিয়েলমি বাংলাদেশের বাজারে এনেছে রিয়েলমি সি৮৫ প্রো। ‘ক্যাটাগরির প্রথম অফিশিয়াল ওয়াটারপ্রুফ স্মার্টফোন’ সি৭৫-এর সাফল্যের পর এই নতুন ডিভাইসটিকে সেগমেন্টের সবচেয়ে বেশি ওয়াটার-রেজিস্ট্যান্ট ও উজ্জ্বলতম ডিসপ্লেযুক্ত ফোন হিসেবে বাজারে আনা হয়েছে।
১৫ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

রিয়েলমি বাংলাদেশের বাজারে এনেছে রিয়েলমি সি৮৫ প্রো। ‘ক্যাটাগরির প্রথম অফিশিয়াল ওয়াটারপ্রুফ স্মার্টফোন’ সি৭৫-এর সাফল্যের পর এ নতুন ডিভাইসটিকে সেগমেন্টের সবচেয়ে বেশি ওয়াটার-রেজিস্ট্যান্ট ও উজ্জ্বলতম ডিসপ্লেযুক্ত ফোন হিসেবে বাজারে আনা হয়েছে।
রিয়েলমি সি৮৫ প্রোর সবচেয়ে বড় আকর্ষণ হলো এর ইন্ডাস্ট্রি-লিডিং আইপি ৬৯ প্রো ওয়াটারপ্রুফ রেটিং। এই অত্যাধুনিক রেটিং ফোনটি পানির নিচে টানা ৬০ দিন পর্যন্ত টিকে থাকতে সক্ষম।
পাশাপাশি ফোনটিতে রয়েছে ৭০০০ মিলিঅ্যাম্পিয়ার (mAh) টাইটান ব্যাটারি। এতে ১০ ওয়াট রিভার্স চার্জিং সুবিধাও রয়েছে, যার মাধ্যমে ব্যবহারকারীরা এটি দিয়ে অন্য ডিভাইসও চার্জ করার সুযোগ পাবেন।
এই ফোনে রয়েছে ৬.৮ ইঞ্চি ১২০ হার্জ (Hz) অ্যামোলেড ডিসপ্লে। এর ৪০০০ নিটস পিক ব্রাইটনেস এটিকে এই সেগমেন্টের সবচেয়ে উজ্জ্বল ডিসপ্লেতে পরিণত করেছে। ফলে উজ্জ্বল আলোতেও নিখুঁত ও ঝকঝকে ভিজ্যুয়াল নিশ্চিত হবে।
পারফরম্যান্সের জন্য এতে ব্যবহার করা হয়েছে শক্তিশালী স্ন্যাপড্রাগন প্রসেসর। এতে এআই এডিট জিনি এবং এআই আউটডোর মোডের সুবিধা থাকায় ছবি এডিটিং হবে আরও সহজ।
রিয়েলমি সি৮৫ প্রো ‘প্যারট পার্পল’ এবং ‘পিকক গ্রিন’—এই দুটি অনন্য রঙের ভ্যারিয়েন্টে পাওয়া যাবে।
স্মার্টফোনটি তিনটি ভ্যারিয়েন্টে বাজারে এসেছে: ৬ জিবি + ১২৮ জিবি, ২০ হাজার ৯৯৯ টাকা; ৮ জিবি + ১২৮ জিবি, ২২ হাজার ৯৯৯ টাকা এবং ৮ জিবি + ২৫৬ জিবি, ২৪ হাজার ৯৯৯ টাকা।
ক্রেতারা ৫ থেকে ৭ নভেম্বর পর্যন্ত দেশের সব রিয়েলমি ব্র্যান্ড স্টোর ও অফিশিয়াল রিসেলার আউটলেট থেকে রিয়েলমি সি৮৫ প্রো প্রি-বুক করার সুযোগ পাচ্ছেন। প্রি-বুকিংকারীরা এক্সক্লুসিভ রিয়েলমি ব্যাগের সঙ্গে বাংলালিংকের বিশেষ অফারসহ আকর্ষণীয় উপহার পাবেন। এই উপহারগুলো ফার্স্ট-সেল চলাকালে ফোন সংগ্রহকারী ক্রেতাদের দেওয়া হবে এবং এটি সীমিত সময় ও শর্ত সাপেক্ষে প্রযোজ্য।

রিয়েলমি বাংলাদেশের বাজারে এনেছে রিয়েলমি সি৮৫ প্রো। ‘ক্যাটাগরির প্রথম অফিশিয়াল ওয়াটারপ্রুফ স্মার্টফোন’ সি৭৫-এর সাফল্যের পর এ নতুন ডিভাইসটিকে সেগমেন্টের সবচেয়ে বেশি ওয়াটার-রেজিস্ট্যান্ট ও উজ্জ্বলতম ডিসপ্লেযুক্ত ফোন হিসেবে বাজারে আনা হয়েছে।
রিয়েলমি সি৮৫ প্রোর সবচেয়ে বড় আকর্ষণ হলো এর ইন্ডাস্ট্রি-লিডিং আইপি ৬৯ প্রো ওয়াটারপ্রুফ রেটিং। এই অত্যাধুনিক রেটিং ফোনটি পানির নিচে টানা ৬০ দিন পর্যন্ত টিকে থাকতে সক্ষম।
পাশাপাশি ফোনটিতে রয়েছে ৭০০০ মিলিঅ্যাম্পিয়ার (mAh) টাইটান ব্যাটারি। এতে ১০ ওয়াট রিভার্স চার্জিং সুবিধাও রয়েছে, যার মাধ্যমে ব্যবহারকারীরা এটি দিয়ে অন্য ডিভাইসও চার্জ করার সুযোগ পাবেন।
এই ফোনে রয়েছে ৬.৮ ইঞ্চি ১২০ হার্জ (Hz) অ্যামোলেড ডিসপ্লে। এর ৪০০০ নিটস পিক ব্রাইটনেস এটিকে এই সেগমেন্টের সবচেয়ে উজ্জ্বল ডিসপ্লেতে পরিণত করেছে। ফলে উজ্জ্বল আলোতেও নিখুঁত ও ঝকঝকে ভিজ্যুয়াল নিশ্চিত হবে।
পারফরম্যান্সের জন্য এতে ব্যবহার করা হয়েছে শক্তিশালী স্ন্যাপড্রাগন প্রসেসর। এতে এআই এডিট জিনি এবং এআই আউটডোর মোডের সুবিধা থাকায় ছবি এডিটিং হবে আরও সহজ।
রিয়েলমি সি৮৫ প্রো ‘প্যারট পার্পল’ এবং ‘পিকক গ্রিন’—এই দুটি অনন্য রঙের ভ্যারিয়েন্টে পাওয়া যাবে।
স্মার্টফোনটি তিনটি ভ্যারিয়েন্টে বাজারে এসেছে: ৬ জিবি + ১২৮ জিবি, ২০ হাজার ৯৯৯ টাকা; ৮ জিবি + ১২৮ জিবি, ২২ হাজার ৯৯৯ টাকা এবং ৮ জিবি + ২৫৬ জিবি, ২৪ হাজার ৯৯৯ টাকা।
ক্রেতারা ৫ থেকে ৭ নভেম্বর পর্যন্ত দেশের সব রিয়েলমি ব্র্যান্ড স্টোর ও অফিশিয়াল রিসেলার আউটলেট থেকে রিয়েলমি সি৮৫ প্রো প্রি-বুক করার সুযোগ পাচ্ছেন। প্রি-বুকিংকারীরা এক্সক্লুসিভ রিয়েলমি ব্যাগের সঙ্গে বাংলালিংকের বিশেষ অফারসহ আকর্ষণীয় উপহার পাবেন। এই উপহারগুলো ফার্স্ট-সেল চলাকালে ফোন সংগ্রহকারী ক্রেতাদের দেওয়া হবে এবং এটি সীমিত সময় ও শর্ত সাপেক্ষে প্রযোজ্য।

বিশ্বের অন্যতম জনপ্রিয় কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তাভিত্তিক (এআই) অ্যাপগুলোর মধ্যে অন্যতম ক্যারেক্টার ডট এআই। এটি ব্যবহারকারীদের সেলিব্রিটি ও কাল্পনিক চরিত্রের কাস্টমাইজড চ্যাটবটের সঙ্গে টেক্সট এবং কথোপকথনের মাধ্যমে যোগাযোগের সুযোগ দেয়। অ্যাপটির ব্যবহারকারী সংখ্যা দশ লক্ষাধিক, যাদের মধ্যে অনেকেই কিশোর বয়সী।
০৪ সেপ্টেম্বর ২০২৫
দেশের জেলা ও উপজেলা পর্যায়ে ক্ষুদ্র ইন্টারনেট সেবাদাতাদের ব্যবসা থেকে সরিয়ে দেওয়ার প্রচেষ্টা চলছে বলে জানিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টার ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তিবিষয়ক বিশেষ সহকারী ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব ৷ আজ শুক্রবার (৭ নভেম্বর) সন্ধ্যায় এক ফেসবুক পোস্টে এ কথা জানান তিনি।
১০ ঘণ্টা আগে
কর্মী নিয়োগের দিক থেকে ওয়ালমার্টের পরেই যুক্তরাষ্ট্রের দ্বিতীয় বৃহত্তম প্রতিষ্ঠান আমাজন। জানা গেছে, আগামী এক দশকের মধ্যে প্রতিষ্ঠানটি কয়েক লাখ মানবকর্মীকে রোবট দিয়ে প্রতিস্থাপন করতে পারে। মার্কিন সংবাদমাধ্যম দ্য নিউইয়র্ক টাইমসের এক প্রতিবেদনে কিছু গোপনীয় নথির উদ্ধৃতি দিয়ে বলা হয়েছে...
১২ ঘণ্টা আগে
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (ডব্লিউএইচও) ও মার্কিন রোগ নিয়ন্ত্রণ সংস্থার (সিডিসি) তথ্য বিশ্লেষণ করে তৈরি করা এই এআই-নির্ভর মডেলের নাম দেওয়া হয়েছে ‘স্যাম’ (Sam)। উইওয়ার্ড জানিয়েছে, মডেলটি মানুষের চেহারায় সম্ভাব্য শারীরিক পরিবর্তনের ধারণা দেয়, যদি তারা বর্তমানের মতোই অলস জীবনধারা বজায় রাখে।
১৩ ঘণ্টা আগে