আজকের পত্রিকা ডেস্ক
অস্ট্রেলিয়ার সরকারকে ২ লাখ ৯০ হাজার মার্কিন ডলার পারিশ্রমিকের একটি অংশ ফেরত দিতে সম্মত হয়েছে বিশ্বব্যাপী পরিচিত পরামর্শক প্রতিষ্ঠান ডেলয়েট। প্রতিষ্ঠানটি স্বীকার করেছে, তারা সরকারের ‘ফিউচার মেড ইন অস্ট্রেলিয়া’ উদ্যোগের মূল্যায়ন প্রতিবেদনে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) ব্যবহার করেছিল।
২০২৪ সালে ডেলয়েটকে এই প্রতিবেদন তৈরির দায়িত্ব দিয়েছিল অস্ট্রেলিয়ার কর্মসংস্থান ও কর্মস্থল সম্পর্কবিষয়ক বিভাগ। উদ্দেশ্য–এমন এক কমপ্লায়েন্স কাঠামো ও তথ্যপ্রযুক্তি ব্যবস্থা পর্যালোচনা করা, যা চাকরিপ্রত্যাশীরা নির্ধারিত শর্ত পূরণে ব্যর্থ হলে স্বয়ংক্রিয়ভাবে তাঁদের জরিমানা করবে।
তবে অস্ট্রেলিয়ান ফিন্যান্সিয়াল রিভিউর এক প্রতিবেদন বলছে, গত জুলাইয়ে প্রকাশিত চূড়ান্ত প্রতিবেদনে বেশ কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ ত্রুটি পাওয়া যায়। এর মধ্যে এমন সব একাডেমিক তথ্যসূত্র ছিল, যেখানে উল্লেখিত ব্যক্তিদের অস্তিত্ব পাওয়া যায়নি। এমনকি ফেডারেল কোর্টের একটি রায় থেকে উদ্ধৃতি বানিয়ে প্রতিবেদনে যোগ করা হয়।
গত শুক্রবার অস্ট্রেলিয়ার কর্মসংস্থান ও কর্মস্থল সম্পর্ক-বিষয়ক বিভাগ তাদের ওয়েবসাইটে প্রতিবেদনটির একটি সংশোধিত সংস্করণ প্রকাশ করেছে। নতুন সংস্করণে এক ডজনের বেশি ভুয়া রেফারেন্স ও ফুটনোট বাদ দেওয়া হয়েছে, তথ্যসূত্র তালিকা হালনাগাদ করা হয়েছে এবং অনেক ভুল বানান সংশোধন করা হয়েছে।
অস্ট্রেলিয়ার কল্যাণনীতি-বিষয়ক গবেষক ড. ক্রিস্টোফার রাজ—যিনি প্রথম ত্রুটিগুলো শনাক্ত করেন—জানান, প্রতিবেদনটিতে তথ্যের ঘাটতি পূরণ করতে গিয়ে কল্পিত বা বিভ্রান্তিকর তথ্য তৈরি করে এআই।
ডেলয়েট যা বলেছে
প্রতিষ্ঠানটি স্বীকার করেছে, তারা এআই ব্যবহার করেছিল। তবে জানিয়েছে, এটি শুধু প্রাথমিক খসড়া তৈরির সময় সহায়ক টুল হিসেবে ব্যবহৃত হয়েছিল।
ডেলয়েটের দাবি, চূড়ান্ত প্রতিবেদনটি মানব বিশেষজ্ঞদের মাধ্যমে পর্যালোচনা ও সংশোধন করা হয়েছে এবং এআইয়ের ব্যবহার প্রতিবেদনের মূল বিষয়বস্তু, অনুসন্ধান বা সুপারিশে কোনো প্রভাব ফেলেনি।
প্রতিষ্ঠানটি এআই ব্যবহারের কথা স্বীকার করলেও তারা এটা বলেনি যে প্রতিবেদনের ভুলগুলো সরাসরি কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার কারণে ঘটেছে।
ডেলয়েটের এক মুখপাত্র বলেন, বিষয়টি ক্লায়েন্টের সঙ্গে সরাসরি সমাধান করা হয়েছে।
অস্ট্রেলিয়ার সরকারও নিশ্চিত করেছে, অর্থ ফেরতের প্রক্রিয়া চলছে এবং ভবিষ্যতের পরামর্শক চুক্তিতে এআই-সৃষ্ট কনটেন্ট ব্যবহারের বিষয়ে আরও কঠোর নির্দেশনা যুক্ত করা হতে পারে।
তথ্যসূত্র: এনডিটিভি
অস্ট্রেলিয়ার সরকারকে ২ লাখ ৯০ হাজার মার্কিন ডলার পারিশ্রমিকের একটি অংশ ফেরত দিতে সম্মত হয়েছে বিশ্বব্যাপী পরিচিত পরামর্শক প্রতিষ্ঠান ডেলয়েট। প্রতিষ্ঠানটি স্বীকার করেছে, তারা সরকারের ‘ফিউচার মেড ইন অস্ট্রেলিয়া’ উদ্যোগের মূল্যায়ন প্রতিবেদনে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) ব্যবহার করেছিল।
২০২৪ সালে ডেলয়েটকে এই প্রতিবেদন তৈরির দায়িত্ব দিয়েছিল অস্ট্রেলিয়ার কর্মসংস্থান ও কর্মস্থল সম্পর্কবিষয়ক বিভাগ। উদ্দেশ্য–এমন এক কমপ্লায়েন্স কাঠামো ও তথ্যপ্রযুক্তি ব্যবস্থা পর্যালোচনা করা, যা চাকরিপ্রত্যাশীরা নির্ধারিত শর্ত পূরণে ব্যর্থ হলে স্বয়ংক্রিয়ভাবে তাঁদের জরিমানা করবে।
তবে অস্ট্রেলিয়ান ফিন্যান্সিয়াল রিভিউর এক প্রতিবেদন বলছে, গত জুলাইয়ে প্রকাশিত চূড়ান্ত প্রতিবেদনে বেশ কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ ত্রুটি পাওয়া যায়। এর মধ্যে এমন সব একাডেমিক তথ্যসূত্র ছিল, যেখানে উল্লেখিত ব্যক্তিদের অস্তিত্ব পাওয়া যায়নি। এমনকি ফেডারেল কোর্টের একটি রায় থেকে উদ্ধৃতি বানিয়ে প্রতিবেদনে যোগ করা হয়।
গত শুক্রবার অস্ট্রেলিয়ার কর্মসংস্থান ও কর্মস্থল সম্পর্ক-বিষয়ক বিভাগ তাদের ওয়েবসাইটে প্রতিবেদনটির একটি সংশোধিত সংস্করণ প্রকাশ করেছে। নতুন সংস্করণে এক ডজনের বেশি ভুয়া রেফারেন্স ও ফুটনোট বাদ দেওয়া হয়েছে, তথ্যসূত্র তালিকা হালনাগাদ করা হয়েছে এবং অনেক ভুল বানান সংশোধন করা হয়েছে।
অস্ট্রেলিয়ার কল্যাণনীতি-বিষয়ক গবেষক ড. ক্রিস্টোফার রাজ—যিনি প্রথম ত্রুটিগুলো শনাক্ত করেন—জানান, প্রতিবেদনটিতে তথ্যের ঘাটতি পূরণ করতে গিয়ে কল্পিত বা বিভ্রান্তিকর তথ্য তৈরি করে এআই।
ডেলয়েট যা বলেছে
প্রতিষ্ঠানটি স্বীকার করেছে, তারা এআই ব্যবহার করেছিল। তবে জানিয়েছে, এটি শুধু প্রাথমিক খসড়া তৈরির সময় সহায়ক টুল হিসেবে ব্যবহৃত হয়েছিল।
ডেলয়েটের দাবি, চূড়ান্ত প্রতিবেদনটি মানব বিশেষজ্ঞদের মাধ্যমে পর্যালোচনা ও সংশোধন করা হয়েছে এবং এআইয়ের ব্যবহার প্রতিবেদনের মূল বিষয়বস্তু, অনুসন্ধান বা সুপারিশে কোনো প্রভাব ফেলেনি।
প্রতিষ্ঠানটি এআই ব্যবহারের কথা স্বীকার করলেও তারা এটা বলেনি যে প্রতিবেদনের ভুলগুলো সরাসরি কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার কারণে ঘটেছে।
ডেলয়েটের এক মুখপাত্র বলেন, বিষয়টি ক্লায়েন্টের সঙ্গে সরাসরি সমাধান করা হয়েছে।
অস্ট্রেলিয়ার সরকারও নিশ্চিত করেছে, অর্থ ফেরতের প্রক্রিয়া চলছে এবং ভবিষ্যতের পরামর্শক চুক্তিতে এআই-সৃষ্ট কনটেন্ট ব্যবহারের বিষয়ে আরও কঠোর নির্দেশনা যুক্ত করা হতে পারে।
তথ্যসূত্র: এনডিটিভি
মার্কিন প্রযুক্তি জায়ান্ট গুগল বড় আইনি ধাক্কার মুখে পড়েছে। মার্কিন সুপ্রিম কোর্ট মোবাইল গেম নির্মাতা এপিক গেমসের পক্ষে রায় দিয়েছে, যা গুগলের অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপ স্টোর বা ‘গুগল প্লে’ ব্যবস্থার ওপর বড় প্রভাব ফেলতে পারে।
২৪ মিনিট আগেতরুণ প্রজন্মের অনেকে এখন আর ‘চাকরি খুঁজছি’ বলে কথা শুরু করেন না; বরং বলেন, আমি কনটেন্ট ক্রিয়েটর! একসময় বিনোদনের মাধ্যম ছিল চলচ্চিত্র, টেলিভিশন বা পত্রিকায় সীমাবদ্ধ; এখন সেটি আমাদের হাতে থাকা মোবাইল ফোনের স্ক্রিনে চলে এসেছে।
৮ ঘণ্টা আগেঅনেক কারণে চীনের চালকবিহীন গাড়ির প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠানগুলো যুক্তরাষ্ট্রে ব্যবসা করতে পারছে না। তাই দেশটি এখন ইউরোপকে নতুন বাজার হিসেবে বেছে নিচ্ছে। তারা ইউরোপে অফিস খুলছে, তথ্য ভাগাভাগির চুক্তি করছে এবং রাস্তায় তাদের চালকবিহীন গাড়ির প্রযুক্তি পরীক্ষার কাজ করছে।
৯ ঘণ্টা আগেযুক্তরাজ্যে উদ্বোধন করা হলো এআই সুপার কম্পিউটার। নাম ইসামবার্ড-এআই। প্রায় ২২৫ মিলিয়ন পাউন্ড ব্যয়ে তৈরি এই সুপার কম্পিউটার অসুস্থ গাভি শনাক্ত করা থেকে শুরু করে মানুষের ত্বকের ক্যানসার চিহ্নিত করা পর্যন্ত নানান কাজে ব্যবহৃত হবে। এমনকি এটি পুলিশকে বিপদ শনাক্তে সহায়তা করবে।
১০ ঘণ্টা আগে