কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তাভিত্তিক (এআই) নতুন মডেল ‘মেটা মোটিভো’ নিয়ে আসছে ফেসবুকের মূল প্রতিষ্ঠান মেটা। মানবসদৃশ ডিজিটাল এজেন্টের গতিবিধি নিয়ন্ত্রণ করতে পারবে এই মডেল। এটি মেটাভার্স বা ভার্চ্যুয়াল জগতের অভিজ্ঞতা আরও উন্নত করতে পারে। সংবাদ সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদনে এসব তথ্য জানা যায়।
অগমেন্টেড রিয়্যালিটি এবং অন্যান্য মেটাভার্স প্রযুক্তিতে কয়েক হাজার কোটি ডলার বিনিয়োগ করছে মেটা। এর ফলে ২০২৪ সালের জন্য কোম্পানির মূলধনী খরচ রেকর্ড উচ্চতায় পৌঁছাবে, যা ৩৭ বিলিয়ন থেকে ৪০ বিলিয়ন ডলারের মধ্যে হতে পারে।
এ ছাড়া, মেটা তার এআই মডেলগুলো ডেভেলপারদের ব্যবহার করার জন্য উন্মুক্ত করেছে। কোম্পানি বিশ্বাস করে যে, এ ধরনের উদার দৃষ্টিভঙ্গি ব্যবসার জন্য লাভজনক হতে পারে, যা তাদের সেবার জন্য আরও উন্নত টুল তৈরিতে সাহায্য করবে।
এক বিবৃতিতে কোম্পানিটি জানিয়েছে, ‘এই গবেষণা মেটাভার্স সম্পূর্ণরূপে বাস্তবসম্মত এজেন্ট তৈরি করতে সাহায্য করবে, যা জীবন্ত এনপিসি (নন-প্লেয়েবল ক্যারেক্টার) তৈরি, অ্যানিমেশনকে আরও সহজলভ্য এবং নতুন ধরনের আকর্ষণীয় আবহ সৃষ্টি করবে।’
মেটা মোটিভো ডিজিটাল অ্যাভাটারের শরীরের নিয়ন্ত্রণ সমস্যা সমাধান করতে সাহায্য করবে, যার ফলে তারা আরও বাস্তবসম্মত এবং মানবসদৃশ গতিবিধি প্রদর্শন করতে পারবে, বলে জানিয়েছে কোম্পানি।
নতুন ভাষা মডেল প্রশিক্ষণ পদ্ধতি ‘লার্জ কনসেপ্ট মডেল (এলসিএম) চালু করেছে মেটা। এটি ‘যুক্তি এবং ভাষা উপস্থাপনাকে আলাদা করে’ কাজ করে।
মেটা জানিয়েছে, এলসিএম থেকে এলএলএম–এর বড় পার্থক্য রয়েছে। কোনো এআই মডেলকে পরবর্তী শব্দ বা বাক্যাংশ অনুমান করার পরিবর্তে, ‘ধারণা বা আইডিয়া’ অনুমান করতে শেখানো জন্য এলসিএম ব্যবহৃত হয়।
এ ছাড়া ‘ভিডিও সিল’ নামে নতুন টুল নিয়ে এসেছে মেটা। এটি ভিডিওতে একটি গোপন ওয়াটারমার্ক বা জলছাপ যুক্ত করে করে। এটি খালি চোখে দেখা যায় না। তবে এটি ডিজিটালভাবে শনাক্ত করা যায়। বিগত কয়েক বছরে ডিপফেক ভিডিও তৈরির পরিমাণ অনেক বেশি বেড়েছে। সেলিব্রেটিসহ সাধারণ মানুষের আপত্তিকর ডিপফেক ভিডিও তৈরি করে সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্মে ছড়িয়ে দেওয়ার হচ্ছে। মেটার এই জলছাপ যুক্ত করার প্রযুক্তিটি তাই ভুয়া ভিডিও শনাক্ত করতে সাহায্য করবে।
কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তাভিত্তিক (এআই) নতুন মডেল ‘মেটা মোটিভো’ নিয়ে আসছে ফেসবুকের মূল প্রতিষ্ঠান মেটা। মানবসদৃশ ডিজিটাল এজেন্টের গতিবিধি নিয়ন্ত্রণ করতে পারবে এই মডেল। এটি মেটাভার্স বা ভার্চ্যুয়াল জগতের অভিজ্ঞতা আরও উন্নত করতে পারে। সংবাদ সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদনে এসব তথ্য জানা যায়।
অগমেন্টেড রিয়্যালিটি এবং অন্যান্য মেটাভার্স প্রযুক্তিতে কয়েক হাজার কোটি ডলার বিনিয়োগ করছে মেটা। এর ফলে ২০২৪ সালের জন্য কোম্পানির মূলধনী খরচ রেকর্ড উচ্চতায় পৌঁছাবে, যা ৩৭ বিলিয়ন থেকে ৪০ বিলিয়ন ডলারের মধ্যে হতে পারে।
এ ছাড়া, মেটা তার এআই মডেলগুলো ডেভেলপারদের ব্যবহার করার জন্য উন্মুক্ত করেছে। কোম্পানি বিশ্বাস করে যে, এ ধরনের উদার দৃষ্টিভঙ্গি ব্যবসার জন্য লাভজনক হতে পারে, যা তাদের সেবার জন্য আরও উন্নত টুল তৈরিতে সাহায্য করবে।
এক বিবৃতিতে কোম্পানিটি জানিয়েছে, ‘এই গবেষণা মেটাভার্স সম্পূর্ণরূপে বাস্তবসম্মত এজেন্ট তৈরি করতে সাহায্য করবে, যা জীবন্ত এনপিসি (নন-প্লেয়েবল ক্যারেক্টার) তৈরি, অ্যানিমেশনকে আরও সহজলভ্য এবং নতুন ধরনের আকর্ষণীয় আবহ সৃষ্টি করবে।’
মেটা মোটিভো ডিজিটাল অ্যাভাটারের শরীরের নিয়ন্ত্রণ সমস্যা সমাধান করতে সাহায্য করবে, যার ফলে তারা আরও বাস্তবসম্মত এবং মানবসদৃশ গতিবিধি প্রদর্শন করতে পারবে, বলে জানিয়েছে কোম্পানি।
নতুন ভাষা মডেল প্রশিক্ষণ পদ্ধতি ‘লার্জ কনসেপ্ট মডেল (এলসিএম) চালু করেছে মেটা। এটি ‘যুক্তি এবং ভাষা উপস্থাপনাকে আলাদা করে’ কাজ করে।
মেটা জানিয়েছে, এলসিএম থেকে এলএলএম–এর বড় পার্থক্য রয়েছে। কোনো এআই মডেলকে পরবর্তী শব্দ বা বাক্যাংশ অনুমান করার পরিবর্তে, ‘ধারণা বা আইডিয়া’ অনুমান করতে শেখানো জন্য এলসিএম ব্যবহৃত হয়।
এ ছাড়া ‘ভিডিও সিল’ নামে নতুন টুল নিয়ে এসেছে মেটা। এটি ভিডিওতে একটি গোপন ওয়াটারমার্ক বা জলছাপ যুক্ত করে করে। এটি খালি চোখে দেখা যায় না। তবে এটি ডিজিটালভাবে শনাক্ত করা যায়। বিগত কয়েক বছরে ডিপফেক ভিডিও তৈরির পরিমাণ অনেক বেশি বেড়েছে। সেলিব্রেটিসহ সাধারণ মানুষের আপত্তিকর ডিপফেক ভিডিও তৈরি করে সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্মে ছড়িয়ে দেওয়ার হচ্ছে। মেটার এই জলছাপ যুক্ত করার প্রযুক্তিটি তাই ভুয়া ভিডিও শনাক্ত করতে সাহায্য করবে।
কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বা এআইভিত্তিক চ্যাটবট চ্যাটজিপিটি নিয়ে ভবিষ্যতবাণী করল ওপেনএআইয়ের সিইও স্যাম অল্টম্যান। সান ফ্রান্সিসকোতে এক সাংবাদিকদের সঙ্গে এক নৈশভোজে তিনি বলেন, চ্যাটজিপিটি এমন এক পর্যায়ে পৌঁছাবে যেখানে প্রতিদিন কোটি কোটি মানুষ এর সঙ্গে কথা বলবে। এমনকি, ভবিষ্যতে চ্যাটজিপিটি হয়তো মানুষের সমস্
৫ ঘণ্টা আগেচীনের বেইজিংয়ে শুরু হয়েছে তিন দিনব্যাপী বিশ্ব হিউম্যানয়েড বা মানবাকৃতির রোবট গেমস। গতকাল শুক্রবার (১৫ আগস্ট) শুরু হওয়া এই আয়োজনে ১৬টি দেশ থেকে ২৮০টি দল অংশ নিচ্ছে। কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) ও রোবোটিক্সে নিজেদের অগ্রগতি তুলে ধরতেই এমন আয়োজন করেছে চীন।
৬ ঘণ্টা আগেস্মার্টফোন এখন আমাদের দৈনন্দিন জীবনের অপরিহার্য অংশ। তবে শুরুর দিকের স্মার্টফোনগুলোতে এত ফিচার ছিল না এবং এত বিস্তৃত পরিসরেও ব্যবহার করা যেত না। সেই সময়ের স্মার্টফোনগুলো ছিল বড়, ভারী ও সীমিত ক্ষমতার।
৭ ঘণ্টা আগেবর্তমান প্রজন্মের সাজসজ্জায় এসেছে এক অভিনব পরিবর্তন। চোখের নিচে কালো দাগ, ফ্যাকাশে মুখ আর ঠোঁটে হালকা বেগুনি রং মিলিয়ে এক ধরনের ক্লান্ত ও অবসন্ন মেকআপ লুক এখন টিকটকে খুবই জনপ্রিয়। এত দিন চেহারার যেসব ক্লান্তির চিহ্ন লুকানোর চেষ্টা করা হতো, এখন সেটাই ‘টায়ার্ড গার্ল’ নামের নতুন ট্রেন্ড।
৮ ঘণ্টা আগে