বিশ্বের বিখ্যাত কোম্পানিসহ অন্তত ৪৪টি হার্ডওয়্যার নির্মাতা ভারতে ল্যাপটপ, ট্যাবলেট ও ব্যক্তিগত কম্পিউটার তৈরির কারখানা গড়তে চায়। সরকারি সূত্রের বরাত দিয়ে দ্য ইকোনমিক টাইমস এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে।
প্রতিবেদনে বলা হয়, প্রোডাকশন লিংকড ইনসেনটিভ (পিএলআই) বা উৎপাদন সংশ্লিষ্ট প্রণোদনা নামে কর্মসূচির আওতায় এর আগে ভারতে ফোন উৎপাদন সফলতা পেয়েছে। তাই আইটি হার্ডওয়্যার নির্মাণের ক্ষেত্রেও এই সফলতা আসতে পারে বলে আশা করা হচ্ছে।
ভারতের সরকারি তথ্য অনুযায়ী, এই কর্মসূচির আওতায় ভারতে তৈরি নির্দিষ্ট ধরনের ইলেকট্রনিক পণ্যের মোট বিক্রির উপর ৫ থেকে ৩ শতাংশ হারে নগদ অর্থ কোম্পানিকে প্রণোদনা দেওয়া হবে।
এখন পিএলআই দ্বিতীয় পর্যায়ের কর্মসূচি চলছে। চার বছরমেয়াদী এই কর্মসূচি ২০২১ সালের ১ এপ্রিল থেকে শুরু হয়েছে। এই কর্মসূচির জন্য বরাদ্দ ১৭ হাজার কোটি টাকা।
এক কর্মকর্তাকে উদ্ধৃত করে ইকোনমিক টাইমসের প্রতিবেদনে বলা হয়, ল্যাপটপ, পিসি ও ট্যাবলেট নির্মাতা বিখ্যাত কোম্পানিগুলো পিএলআই কর্মসূচির আওতায় নিবন্ধনের আবেদন করেছে। কিছু কোম্পানি উৎপাদনের জন্য এখনই প্রস্তত। গ্লোবাল সার্ভার কোম্পানিগুলি ভারতকে সার্ভার রপ্তানির হাব বা কেন্দ্রস্থল বানাতে চায়। পিএলআইতে আইটি হার্ডওয়্যার তৈরির নিবন্ধনের জন্য আবেদনের শেষ সময় ৩০ আগস্ট।
প্রযুক্তি বাজার নিয়ে গবেষণা করে কাউন্টারপয়েন্ট। তাদের গবেষণা অনুসারে, ২০২৩ সালের জুনের ত্রৈমাসিক রির্পোটে ব্যক্তিগত কম্পিউটার বিভাগে শীর্ষ পাঁচে ছিল লেনেভো, এইচপি, ডেল, অ্যাপল ও এসার কোম্পানি।
কাউন্টারপয়েন্টের গবেষণা পরিচালক তরুণ পাঠক বলেন, ভারতে প্রতিবছর প্রায় ৮০০ কোটি ডলারের ল্যাপটপ ও কম্পিউটার বিক্রি হয়। এর মধ্যে প্রায় ৬৫ শতাংশই আমদানি করা হয়।
আগামী ১ নভেম্বর থেকে ল্যাপটপ, ট্যাবলেট ও ব্যক্তিগত কম্পিউটার আমদানিতে কড়াকড়ি আরোপ করেছে সরকার। তখন থেকে বৈধ লাইসেন্সের আওতায় সীমিত কয়েক ধরনের ল্যাপটপ, ট্যাবলেট ও কম্পিউটার আমদানি করা যাবে।
অপ্টিমাস ইলেকট্রনিক্স লিমিটেডের (ওইএল) ব্যবস্থাপনা পরিচালক গুরুরাজ বলেন, আগামী দুই থেকে তিন বছরে স্থানীয় উৎপাদন দিয়ে ভারতের আইটি হার্ডওয়্যার ডিভাইসগুলির চাহিদার ৬০ থেকে ৬৫ শতাংশ পূরণ করবে।
লাভা ইন্টারন্যাশনালের সহ-প্রতিষ্ঠাতা, চেয়ারম্যান ও ব্যবস্থাপনা পরিচালক হরি ওম রাই বলেন, সরকারের দুর্দান্ত পদক্ষেপ হল বৈধ লাইসেন্সের মাধ্যমে আমদানি সীমাবদ্ধ করা। এই পদক্ষেপের মাধ্যমে লাখ লাখ কর্মসংস্থান হবে। ল্যাপটপ উৎপাদন খাতে ১ এক হাজার ডলার যুক্ত হবে। ভারতে ইলেকট্রনিক্স পণ্য খাতে এটা বড় মাইলফলক।
প্রযুক্তির বাজার বিশ্লেষণকারী সংস্থা ক্যানালিসের সর্বশেষ তথ্য অনুযায়ী, এ বছরের মার্চ পর্যন্ত তিন মাসে ভারতে ৩৯ লাখ কম্পিউটার (ডেস্কটপ, নোটবুক এবং ট্যাবলেট) বিক্রি হয়েছে, যা আগের বছরের একই সময়ের চেয়ে ৩৫ শতাংশ কম।
ক্যানালিসের পূর্বাভাস বলছে, ভারতে ট্যাবলেটসহ কম্পিউটারে বাজার ২০২৪ সালে ১১ শতাংশ হারে এবং ২০২৫ সালে আরও ১৩ শতাংশ হারে বাড়বে।
ডেকি ইলেকট্রনিক্সের এমডি বিনোদ শর্মা বলেন, পিএলআইয়ের মাধ্যমে আমদানি লাইসেন্সে বিনাশুল্ক সুবিধাও স্থানীয় উৎপাদনকে বাড়িয়ে তুলবে।
বিশ্বের বিখ্যাত কোম্পানিসহ অন্তত ৪৪টি হার্ডওয়্যার নির্মাতা ভারতে ল্যাপটপ, ট্যাবলেট ও ব্যক্তিগত কম্পিউটার তৈরির কারখানা গড়তে চায়। সরকারি সূত্রের বরাত দিয়ে দ্য ইকোনমিক টাইমস এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে।
প্রতিবেদনে বলা হয়, প্রোডাকশন লিংকড ইনসেনটিভ (পিএলআই) বা উৎপাদন সংশ্লিষ্ট প্রণোদনা নামে কর্মসূচির আওতায় এর আগে ভারতে ফোন উৎপাদন সফলতা পেয়েছে। তাই আইটি হার্ডওয়্যার নির্মাণের ক্ষেত্রেও এই সফলতা আসতে পারে বলে আশা করা হচ্ছে।
ভারতের সরকারি তথ্য অনুযায়ী, এই কর্মসূচির আওতায় ভারতে তৈরি নির্দিষ্ট ধরনের ইলেকট্রনিক পণ্যের মোট বিক্রির উপর ৫ থেকে ৩ শতাংশ হারে নগদ অর্থ কোম্পানিকে প্রণোদনা দেওয়া হবে।
এখন পিএলআই দ্বিতীয় পর্যায়ের কর্মসূচি চলছে। চার বছরমেয়াদী এই কর্মসূচি ২০২১ সালের ১ এপ্রিল থেকে শুরু হয়েছে। এই কর্মসূচির জন্য বরাদ্দ ১৭ হাজার কোটি টাকা।
এক কর্মকর্তাকে উদ্ধৃত করে ইকোনমিক টাইমসের প্রতিবেদনে বলা হয়, ল্যাপটপ, পিসি ও ট্যাবলেট নির্মাতা বিখ্যাত কোম্পানিগুলো পিএলআই কর্মসূচির আওতায় নিবন্ধনের আবেদন করেছে। কিছু কোম্পানি উৎপাদনের জন্য এখনই প্রস্তত। গ্লোবাল সার্ভার কোম্পানিগুলি ভারতকে সার্ভার রপ্তানির হাব বা কেন্দ্রস্থল বানাতে চায়। পিএলআইতে আইটি হার্ডওয়্যার তৈরির নিবন্ধনের জন্য আবেদনের শেষ সময় ৩০ আগস্ট।
প্রযুক্তি বাজার নিয়ে গবেষণা করে কাউন্টারপয়েন্ট। তাদের গবেষণা অনুসারে, ২০২৩ সালের জুনের ত্রৈমাসিক রির্পোটে ব্যক্তিগত কম্পিউটার বিভাগে শীর্ষ পাঁচে ছিল লেনেভো, এইচপি, ডেল, অ্যাপল ও এসার কোম্পানি।
কাউন্টারপয়েন্টের গবেষণা পরিচালক তরুণ পাঠক বলেন, ভারতে প্রতিবছর প্রায় ৮০০ কোটি ডলারের ল্যাপটপ ও কম্পিউটার বিক্রি হয়। এর মধ্যে প্রায় ৬৫ শতাংশই আমদানি করা হয়।
আগামী ১ নভেম্বর থেকে ল্যাপটপ, ট্যাবলেট ও ব্যক্তিগত কম্পিউটার আমদানিতে কড়াকড়ি আরোপ করেছে সরকার। তখন থেকে বৈধ লাইসেন্সের আওতায় সীমিত কয়েক ধরনের ল্যাপটপ, ট্যাবলেট ও কম্পিউটার আমদানি করা যাবে।
অপ্টিমাস ইলেকট্রনিক্স লিমিটেডের (ওইএল) ব্যবস্থাপনা পরিচালক গুরুরাজ বলেন, আগামী দুই থেকে তিন বছরে স্থানীয় উৎপাদন দিয়ে ভারতের আইটি হার্ডওয়্যার ডিভাইসগুলির চাহিদার ৬০ থেকে ৬৫ শতাংশ পূরণ করবে।
লাভা ইন্টারন্যাশনালের সহ-প্রতিষ্ঠাতা, চেয়ারম্যান ও ব্যবস্থাপনা পরিচালক হরি ওম রাই বলেন, সরকারের দুর্দান্ত পদক্ষেপ হল বৈধ লাইসেন্সের মাধ্যমে আমদানি সীমাবদ্ধ করা। এই পদক্ষেপের মাধ্যমে লাখ লাখ কর্মসংস্থান হবে। ল্যাপটপ উৎপাদন খাতে ১ এক হাজার ডলার যুক্ত হবে। ভারতে ইলেকট্রনিক্স পণ্য খাতে এটা বড় মাইলফলক।
প্রযুক্তির বাজার বিশ্লেষণকারী সংস্থা ক্যানালিসের সর্বশেষ তথ্য অনুযায়ী, এ বছরের মার্চ পর্যন্ত তিন মাসে ভারতে ৩৯ লাখ কম্পিউটার (ডেস্কটপ, নোটবুক এবং ট্যাবলেট) বিক্রি হয়েছে, যা আগের বছরের একই সময়ের চেয়ে ৩৫ শতাংশ কম।
ক্যানালিসের পূর্বাভাস বলছে, ভারতে ট্যাবলেটসহ কম্পিউটারে বাজার ২০২৪ সালে ১১ শতাংশ হারে এবং ২০২৫ সালে আরও ১৩ শতাংশ হারে বাড়বে।
ডেকি ইলেকট্রনিক্সের এমডি বিনোদ শর্মা বলেন, পিএলআইয়ের মাধ্যমে আমদানি লাইসেন্সে বিনাশুল্ক সুবিধাও স্থানীয় উৎপাদনকে বাড়িয়ে তুলবে।
চীনে চিপ বিক্রির মোট রাজস্বের ১৫ শতাংশ মার্কিন সরকারকে দিতে সম্মত হয়েছে বিশ্বের শীর্ষ দুই সেমিকন্ডাক্টর নির্মাতা প্রতিষ্ঠান এনভিডিয়া ও এএমডি। এই চুক্তি অনুযায়ী, প্রতিষ্ঠান দুটি চীনা বাজারে চিপ বিক্রির লাইসেন্স পাবে। এক সূত্রের বরাতে এ তথ্য জানিয়েছে বিবিসি।
২ ঘণ্টা আগেবর্তমান যুগের বেশির ভাগ ইলেকট্রনিক ডিভাইসেই লিথিয়াম-আয়ন ব্যাটারি ব্যবহৃত হয়। আইফোনসহ স্মার্টফোন, স্মার্টওয়াচ, ল্যাপটপ—এমনকি বৈদ্যুতিক গাড়িতেও এই ব্যাটারিই ব্যবহার হয়। তবে এই প্রযুক্তি যতটা উন্নত, ততটাই জটিল। সময়ের সঙ্গে সঙ্গে এই ব্যাটারির কর্মক্ষমতা কমে যায়।
৫ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক চিপ নির্মাতা প্রতিষ্ঠান এনভিডিয়ার তৈরি এইচ২০ (H20) চিপের নিরাপত্তা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছে চীনের রাষ্ট্রীয় গণমাধ্যম-সংশ্লিষ্ট একটি সোশ্যাল মিডিয়া অ্যাকাউন্ট। রোববার উইচ্যাটে প্রকাশিত এক নিবন্ধে বলা হয়, এই চিপগুলোতে ‘ব্যাক ডোর’ থাকার সম্ভাবনা রয়েছে, যা ব্যবহারকারীর অনুমতি ছাড়াই...
৬ ঘণ্টা আগেবর্তমানে বিশ্বের সর্ববৃহৎ ভিডিও শেয়ারিং প্ল্যাটফর্ম ইউটিউব। প্রতিদিন কোটি কোটি ব্যবহারকারী বিভিন্ন ধরনের ভিডিও উপভোগ করেন এই প্ল্যাটফর্মে। ভিডিও নির্মাতারা (ইউটিউবাররা) প্রতিযোগিতায় টিকে থাকার জন্য তাঁদের কনটেন্টের কার্যকারিতা সম্পর্কে সঠিক তথ্য জানা অত্যন্ত জরুরি। এসব তথ্য ইউটিউবের ভিউ বাড়াতে
৭ ঘণ্টা আগে