আজকের পত্রিকা ডেস্ক
বর্তমান ডিজিটাল যুগে ই-বুক পড়া এবং সংরক্ষণ করা অত্যন্ত জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে। আর এই ক্ষেত্রে একটি অপরিহার্য টুল হিসেবে সামনে এসেছে ‘ক্যালিব্রি’। এটি একটি মুক্ত ও ওপেন সোর্স ই-বুক লাইব্রেরি ম্যানেজমেন্ট সফটওয়্যার, যা শুধু ই-বুক পড়ার সুবিধাই দেয় না, বরং এগুলোকে সুসংগঠিত করে, রূপান্তর করতে এবং বিভিন্ন ডিভাইসে পাঠানোও সম্ভব করে তোলে। এ ছাড়া এটি ব্যবহারের বড় সুবিধা হলো–এতে কোনো বিজ্ঞাপন দেখানো হয় না।
ক্যালিব্রিতে অধিকাংশ ফরম্যাটেই ই-বুক পড়া যায়। এটি ই-বুক রূপান্তর এবং ক্যাটালগ তৈরির কাজ করতে পারে। এটি ইন্টারনেটে গিয়ে বইগুলোর জন্য মেটাডেটা খুঁজে দিতে পারে। এর মধ্যে অনেক ধরনের ফিচার রয়েছে। এর মধ্যে কিছু গুরুত্বপূর্ণ ফিচার তুলে ধরা হলো—
লাইব্রেরি ম্যানেজমেন্ট: এটি আপনার সংগ্রহের ই-বুকগুলো সুন্দরভাবে গুছিয়ে রাখবে। ক্যালিব্রি বইগুলো সঠিকভাবে ক্যাটালগ করতে, বিভাগভিত্তিক সাজাতে এবং দ্রুত খুঁজে পেতে সাহায্য করে।
ই-বুক রূপান্তর: ক্যালিব্রি বিভিন্ন ই-বুক ফরম্যাটের মধ্যে রূপান্তর করতে পারে। যেমন: EPUB, PDF, MOBI, AZW 3.
অন্যান্য ই-বুক রিডার ডিভাইসের সঙ্গে সিংকিং: বিভিন্ন ই-বুক রিডার ডিভাইসের সঙ্গে সহজে যুক্ত হতে পারে ক্যালিব্রি। বইগুলো এক ডিভাইস থেকে অন্য ডিভাইসে পাঠাতে বা সিংক করা যাবে, যাতে ই-বুক পড়ার অভিজ্ঞতা আরও সহজ ও সুবিধাজনক হয়।
ওয়েব থেকে নিউজ ডাউনলোড করে ই-বুক ফরম্যাটে রূপান্তর: ক্যালিব্রি ইন্টারনেট থেকে খবর এবং অন্যান্য তথ্য সংগ্রহ করতে সক্ষম। এসব ডাউনলোড করা নিউজ বা তথ্যগুলোকে ই-বুক ফরম্যাটে রূপান্তর করে পড়ার জন্য প্রস্তুত করে দেয়।
ই-বুক ভিউয়ার: ক্যালিব্রি একটি পূর্ণাঙ্গ ই-বুক ভিউয়ার প্রদান করে যা আপনাকে বইগুলো পড়তে এবং প্রয়োজনীয় টুকিটাকি সেটিংস পরিবর্তন করতে সাহায্য করে।
অনলাইন অ্যাকসেসের জন্য কনটেন্ট সার্ভার: ক্যালিব্রি ব্যবহারকারীদের একটি কনটেন্ট সার্ভার প্রদান করে, যার মাধ্যমে আপনি আপনার বইয়ের সংগ্রহটি অনলাইনে অ্যাকসেস পাবেন। এতে করে আপনি যেকোনো ডিভাইস থেকে আপনার বইগুলো পড়তে পারবেন।
ডকুমেন্ট ই-বুকে রূপান্তর: ক্যালিব্রি আপনার ব্যক্তিগত ডকুমেন্টগুলোকে ই-বুকে রূপান্তর করতে পারে বা সেগুলো সম্পূর্ণ নতুন করে তৈরি করতে পারে। এতে স্বয়ংক্রিয় স্টাইল হেলপার এবং স্ক্রিপ্ট রয়েছে, যা বইয়ের কাঠামো তৈরি করতে সাহায্য করে। এই সুবিধার মাধ্যমে, সহজেই নিজের লেখা ডকুমেন্ট বা অন্যান্য কনটেন্টকে সুন্দরভাবে সাজানো ই-বুকে পরিণত করা যাবে। যেখানে বইয়ের ফরম্যাট, শিরোনাম, বিভাগ এবং অন্যান্য উপাদান স্বয়ংক্রিয়ভাবে গঠন হয়ে যায়।
যেসব ডিভাইসে ক্যালিব্রি কাজ করবে
ক্যালিব্রি প্রায় সব ধরনের ই-বুক রিডার, ফোন বা ট্যাবলেটের সঙ্গে কাজ করবে। এটি উইন্ডোজ, ম্যাক ও লিনাক্স ডিভাইসেও কাজ করে। এর মাধ্যমে সহজেই ই-বুকগুলো এক ডিভাইস থেকে অন্য ডিভাইসে পাঠানো যায়। ফাইলগুলো উপযুক্ত ফরম্যাটে অন্য ডিভাইসে পাঠাতে পারে, প্রয়োজন হলে এটি স্বয়ংক্রিয়ভাবে রূপান্তরিত করবে। এটি ই-বুক ব্যবস্থাপনায় একটি বড় সুবিধা।
ক্যালিব্রি অনেক ইনপুট ফরম্যাটকে বিভিন্ন আউটপুট ফরম্যাটে রূপান্তর করতে পারে।
ইনপুট ফরম্যাট
AZW, AZW 3, AZW 4, CBZ, CBR, CB 7, CBC, CHM, DJVU, DOCX, EPUB, FB 2, FBZ, HTML, HTMLZ, LIT, LRF, MOBI, ODT, PDF, PRC, PDB, PML, RB, RTF, SNB, TCR, TXT, TXTZ
আউটপুট ফরম্যাট
AZW 3, EPUB, DOCX, FB 2, HTMLZ, OEB, LIT, LRF, MOBI, PDB, PMLZ, RB, PDF, RTF, SNB, TCR, TXT, TXTZ, ZIP
ক্লাউড স্টোরেজ
ক্যালিব্রি ক্লাউড স্টোরেজ সরবরাহ করে না। তবে এটি বেশির ভাগ প্রধান ক্লাউড প্রোভাইডারের সঙ্গে ইন্টিগ্রেট হতে সক্ষম, যেমন—গুগল ড্রাইভ, ড্রপবক্স, এবং ওয়ানড্রাইভ। এর মাধ্যমে, এসব প্ল্যাটফর্মের মাধ্যমে ই-বুক লাইব্রেরি ক্লাউডে রাখা যায় এবং যেকোনো ফোন বা ট্যাবলেট থেকে সেই কনটেন্টে অ্যাকসেস করা যায়।
এই সুবিধা আপনার লাইব্রেরি যেকোনো জায়গা থেকে সহজেই অ্যাকসেসের সুযোগ দেয় এবং ডিভাইসের মধ্যে সিঙ্ক্রোনাইজেশনও সহজ করে তোলে।
সম্প্রতি ক্যালিব্রি নতুন সংস্করণ ৮.০. ১ চালু হয়েছে। এর মাধ্যমে প্ল্যাটফর্মটি আরও উন্নত হয়েছে। এই সংস্করণে যেসব পরিবর্তন নিয়ে আসা হয়েছে তা তুলে ধরা হলো—
বিশাল উন্নত কোবো সমর্থন
এখন থেকে ক্যালিব্রি কোবোতে ব্যবহৃত KEPUB ফরম্যাট ফাইলগুলো সম্পাদনা, দেখা এবং রূপান্তরের সমর্থন দেবে। এটি কোবো ডিভাইসে বই পাঠানোর সময় স্বয়ংক্রিয়ভাবে EPUB-কে KEPUB ফরম্যাটে রূপান্তর করে।
ফোল্ডারে সংযোগ: এখন ক্যালিব্রি একটি ফোল্ডারে সংযুক্ত হতে পারে এবং সেই ফোল্ডারকে ইউএসবিএমএস ভিত্তিক ডিভাইস হিসেবে তাকে চিনে। এটি বিশেষত ক্রোমবুকের জন্য উপকারী একটি ফিচার, যেখানে ইউএসবি ডিভাইসগুলো আসলে ফোল্ডার হিসেবে প্রদর্শিত হয়, ডিভাইস হিসেবে নয়।
টেবিল অব কনটেন্টস এডিটর: টেবিল অব কনটেন্টসে নির্বাচিত একাধিক আইটেম স্থানান্তর করার অনুমতি।
ম্যাকওএস: ম্যাকওএসে এখন ক্যালিব্রি অ্যাপ্লিকেশনের আইকনগুলো ‘ডক’-এ সাদা ফ্রেমে দেখানো হয়, যা অ্যাপের বর্তমান আইকন স্টাইল অনুসরণ করে।
কোবো ড্রাইভার: জার্মানির টোলিনো ই-বুক রিডার ডিভাইসের জন্য নতুন ফার্মওয়্যারের সমর্থন প্রদান করছে।
বইয়ের বিস্তারিত: লেখক অনুসন্ধান লিংক গোপন করার জন্য একটি বিকল্প যুক্ত করা হয়েছে।
এই সংস্করণে বেশ কিছু ত্রুটি সংশোধন করা হয়েছে—
ক্যাটালগ জেনারেশন: ডেটাবেসের নোটগুলোর জন্য টেমপ্লেট ব্যবহার করার অনুমতি দেওয়া হয়েছে।
লেখক নাম পুনর্নির্ধারণ: কমা যুক্ত লেখকের নাম পুনর্নির্ধারণ করার সময় একটি ত্রুটি দেখা যেত তা সংশোধন করা হয়েছে।
সম্পূর্ণ টেক্সট অনুসন্ধান: ক্যালিব্রি এখন ZIP এবং RAR আর্কাইভ ফাইলের ভেতরে থাকা টেক্সটকেও ইনডেক্স (অথবা তালিকাভুক্ত) করবে এবং আর সেই টেক্সটের মধ্যে সার্চও করা যাবে।
ই-বুক ভিউয়ার: টেবিল অব কনটেন্টসে বর্তমান এন্ট্রি ট্র্যাকিং ঠিক করা হয়েছে, যা কিছু বইয়ের জন্য কাজ করছিল না।
ক্যালিব্রি ট্যাগ: HTML থেকে মেটাডেটা পড়ার সময় ‘‘name=’subject’’মেটা ট্যাগগুলোকে ক্যালিব্রি ট্যাগ হিসেবে চিহ্নিত করা হবে।
ই-বুক ভিউয়ার: ইন্টারাপ্ট সিগন্যালের সময় ভিউয়ার বন্ধ না হওয়া সংশোধন করা হয়েছে। অর্থাৎ যখন আপনি বই পড়ার সময় যদি কোনো কী প্রেস করেন বা কোনো ম্যানুয়াল ইন্টারঅ্যাকশন করেন, তবে ভিউয়ারটি বন্ধ হয়ে যাওয়ার কথা। তবে আগের সংস্করণে, কিছু সময় ভিউয়ারটি বন্ধ হতে পারত না বা সঠিকভাবে প্রতিক্রিয়া দিত না।
নতুন আপডেটের নিচের নিউজ সোর্সগুলো যুক্ত করা হয়েছে। সেগুলো হলো—
তথ্যসূত্র: টেক স্পট
বর্তমান ডিজিটাল যুগে ই-বুক পড়া এবং সংরক্ষণ করা অত্যন্ত জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে। আর এই ক্ষেত্রে একটি অপরিহার্য টুল হিসেবে সামনে এসেছে ‘ক্যালিব্রি’। এটি একটি মুক্ত ও ওপেন সোর্স ই-বুক লাইব্রেরি ম্যানেজমেন্ট সফটওয়্যার, যা শুধু ই-বুক পড়ার সুবিধাই দেয় না, বরং এগুলোকে সুসংগঠিত করে, রূপান্তর করতে এবং বিভিন্ন ডিভাইসে পাঠানোও সম্ভব করে তোলে। এ ছাড়া এটি ব্যবহারের বড় সুবিধা হলো–এতে কোনো বিজ্ঞাপন দেখানো হয় না।
ক্যালিব্রিতে অধিকাংশ ফরম্যাটেই ই-বুক পড়া যায়। এটি ই-বুক রূপান্তর এবং ক্যাটালগ তৈরির কাজ করতে পারে। এটি ইন্টারনেটে গিয়ে বইগুলোর জন্য মেটাডেটা খুঁজে দিতে পারে। এর মধ্যে অনেক ধরনের ফিচার রয়েছে। এর মধ্যে কিছু গুরুত্বপূর্ণ ফিচার তুলে ধরা হলো—
লাইব্রেরি ম্যানেজমেন্ট: এটি আপনার সংগ্রহের ই-বুকগুলো সুন্দরভাবে গুছিয়ে রাখবে। ক্যালিব্রি বইগুলো সঠিকভাবে ক্যাটালগ করতে, বিভাগভিত্তিক সাজাতে এবং দ্রুত খুঁজে পেতে সাহায্য করে।
ই-বুক রূপান্তর: ক্যালিব্রি বিভিন্ন ই-বুক ফরম্যাটের মধ্যে রূপান্তর করতে পারে। যেমন: EPUB, PDF, MOBI, AZW 3.
অন্যান্য ই-বুক রিডার ডিভাইসের সঙ্গে সিংকিং: বিভিন্ন ই-বুক রিডার ডিভাইসের সঙ্গে সহজে যুক্ত হতে পারে ক্যালিব্রি। বইগুলো এক ডিভাইস থেকে অন্য ডিভাইসে পাঠাতে বা সিংক করা যাবে, যাতে ই-বুক পড়ার অভিজ্ঞতা আরও সহজ ও সুবিধাজনক হয়।
ওয়েব থেকে নিউজ ডাউনলোড করে ই-বুক ফরম্যাটে রূপান্তর: ক্যালিব্রি ইন্টারনেট থেকে খবর এবং অন্যান্য তথ্য সংগ্রহ করতে সক্ষম। এসব ডাউনলোড করা নিউজ বা তথ্যগুলোকে ই-বুক ফরম্যাটে রূপান্তর করে পড়ার জন্য প্রস্তুত করে দেয়।
ই-বুক ভিউয়ার: ক্যালিব্রি একটি পূর্ণাঙ্গ ই-বুক ভিউয়ার প্রদান করে যা আপনাকে বইগুলো পড়তে এবং প্রয়োজনীয় টুকিটাকি সেটিংস পরিবর্তন করতে সাহায্য করে।
অনলাইন অ্যাকসেসের জন্য কনটেন্ট সার্ভার: ক্যালিব্রি ব্যবহারকারীদের একটি কনটেন্ট সার্ভার প্রদান করে, যার মাধ্যমে আপনি আপনার বইয়ের সংগ্রহটি অনলাইনে অ্যাকসেস পাবেন। এতে করে আপনি যেকোনো ডিভাইস থেকে আপনার বইগুলো পড়তে পারবেন।
ডকুমেন্ট ই-বুকে রূপান্তর: ক্যালিব্রি আপনার ব্যক্তিগত ডকুমেন্টগুলোকে ই-বুকে রূপান্তর করতে পারে বা সেগুলো সম্পূর্ণ নতুন করে তৈরি করতে পারে। এতে স্বয়ংক্রিয় স্টাইল হেলপার এবং স্ক্রিপ্ট রয়েছে, যা বইয়ের কাঠামো তৈরি করতে সাহায্য করে। এই সুবিধার মাধ্যমে, সহজেই নিজের লেখা ডকুমেন্ট বা অন্যান্য কনটেন্টকে সুন্দরভাবে সাজানো ই-বুকে পরিণত করা যাবে। যেখানে বইয়ের ফরম্যাট, শিরোনাম, বিভাগ এবং অন্যান্য উপাদান স্বয়ংক্রিয়ভাবে গঠন হয়ে যায়।
যেসব ডিভাইসে ক্যালিব্রি কাজ করবে
ক্যালিব্রি প্রায় সব ধরনের ই-বুক রিডার, ফোন বা ট্যাবলেটের সঙ্গে কাজ করবে। এটি উইন্ডোজ, ম্যাক ও লিনাক্স ডিভাইসেও কাজ করে। এর মাধ্যমে সহজেই ই-বুকগুলো এক ডিভাইস থেকে অন্য ডিভাইসে পাঠানো যায়। ফাইলগুলো উপযুক্ত ফরম্যাটে অন্য ডিভাইসে পাঠাতে পারে, প্রয়োজন হলে এটি স্বয়ংক্রিয়ভাবে রূপান্তরিত করবে। এটি ই-বুক ব্যবস্থাপনায় একটি বড় সুবিধা।
ক্যালিব্রি অনেক ইনপুট ফরম্যাটকে বিভিন্ন আউটপুট ফরম্যাটে রূপান্তর করতে পারে।
ইনপুট ফরম্যাট
AZW, AZW 3, AZW 4, CBZ, CBR, CB 7, CBC, CHM, DJVU, DOCX, EPUB, FB 2, FBZ, HTML, HTMLZ, LIT, LRF, MOBI, ODT, PDF, PRC, PDB, PML, RB, RTF, SNB, TCR, TXT, TXTZ
আউটপুট ফরম্যাট
AZW 3, EPUB, DOCX, FB 2, HTMLZ, OEB, LIT, LRF, MOBI, PDB, PMLZ, RB, PDF, RTF, SNB, TCR, TXT, TXTZ, ZIP
ক্লাউড স্টোরেজ
ক্যালিব্রি ক্লাউড স্টোরেজ সরবরাহ করে না। তবে এটি বেশির ভাগ প্রধান ক্লাউড প্রোভাইডারের সঙ্গে ইন্টিগ্রেট হতে সক্ষম, যেমন—গুগল ড্রাইভ, ড্রপবক্স, এবং ওয়ানড্রাইভ। এর মাধ্যমে, এসব প্ল্যাটফর্মের মাধ্যমে ই-বুক লাইব্রেরি ক্লাউডে রাখা যায় এবং যেকোনো ফোন বা ট্যাবলেট থেকে সেই কনটেন্টে অ্যাকসেস করা যায়।
এই সুবিধা আপনার লাইব্রেরি যেকোনো জায়গা থেকে সহজেই অ্যাকসেসের সুযোগ দেয় এবং ডিভাইসের মধ্যে সিঙ্ক্রোনাইজেশনও সহজ করে তোলে।
সম্প্রতি ক্যালিব্রি নতুন সংস্করণ ৮.০. ১ চালু হয়েছে। এর মাধ্যমে প্ল্যাটফর্মটি আরও উন্নত হয়েছে। এই সংস্করণে যেসব পরিবর্তন নিয়ে আসা হয়েছে তা তুলে ধরা হলো—
বিশাল উন্নত কোবো সমর্থন
এখন থেকে ক্যালিব্রি কোবোতে ব্যবহৃত KEPUB ফরম্যাট ফাইলগুলো সম্পাদনা, দেখা এবং রূপান্তরের সমর্থন দেবে। এটি কোবো ডিভাইসে বই পাঠানোর সময় স্বয়ংক্রিয়ভাবে EPUB-কে KEPUB ফরম্যাটে রূপান্তর করে।
ফোল্ডারে সংযোগ: এখন ক্যালিব্রি একটি ফোল্ডারে সংযুক্ত হতে পারে এবং সেই ফোল্ডারকে ইউএসবিএমএস ভিত্তিক ডিভাইস হিসেবে তাকে চিনে। এটি বিশেষত ক্রোমবুকের জন্য উপকারী একটি ফিচার, যেখানে ইউএসবি ডিভাইসগুলো আসলে ফোল্ডার হিসেবে প্রদর্শিত হয়, ডিভাইস হিসেবে নয়।
টেবিল অব কনটেন্টস এডিটর: টেবিল অব কনটেন্টসে নির্বাচিত একাধিক আইটেম স্থানান্তর করার অনুমতি।
ম্যাকওএস: ম্যাকওএসে এখন ক্যালিব্রি অ্যাপ্লিকেশনের আইকনগুলো ‘ডক’-এ সাদা ফ্রেমে দেখানো হয়, যা অ্যাপের বর্তমান আইকন স্টাইল অনুসরণ করে।
কোবো ড্রাইভার: জার্মানির টোলিনো ই-বুক রিডার ডিভাইসের জন্য নতুন ফার্মওয়্যারের সমর্থন প্রদান করছে।
বইয়ের বিস্তারিত: লেখক অনুসন্ধান লিংক গোপন করার জন্য একটি বিকল্প যুক্ত করা হয়েছে।
এই সংস্করণে বেশ কিছু ত্রুটি সংশোধন করা হয়েছে—
ক্যাটালগ জেনারেশন: ডেটাবেসের নোটগুলোর জন্য টেমপ্লেট ব্যবহার করার অনুমতি দেওয়া হয়েছে।
লেখক নাম পুনর্নির্ধারণ: কমা যুক্ত লেখকের নাম পুনর্নির্ধারণ করার সময় একটি ত্রুটি দেখা যেত তা সংশোধন করা হয়েছে।
সম্পূর্ণ টেক্সট অনুসন্ধান: ক্যালিব্রি এখন ZIP এবং RAR আর্কাইভ ফাইলের ভেতরে থাকা টেক্সটকেও ইনডেক্স (অথবা তালিকাভুক্ত) করবে এবং আর সেই টেক্সটের মধ্যে সার্চও করা যাবে।
ই-বুক ভিউয়ার: টেবিল অব কনটেন্টসে বর্তমান এন্ট্রি ট্র্যাকিং ঠিক করা হয়েছে, যা কিছু বইয়ের জন্য কাজ করছিল না।
ক্যালিব্রি ট্যাগ: HTML থেকে মেটাডেটা পড়ার সময় ‘‘name=’subject’’মেটা ট্যাগগুলোকে ক্যালিব্রি ট্যাগ হিসেবে চিহ্নিত করা হবে।
ই-বুক ভিউয়ার: ইন্টারাপ্ট সিগন্যালের সময় ভিউয়ার বন্ধ না হওয়া সংশোধন করা হয়েছে। অর্থাৎ যখন আপনি বই পড়ার সময় যদি কোনো কী প্রেস করেন বা কোনো ম্যানুয়াল ইন্টারঅ্যাকশন করেন, তবে ভিউয়ারটি বন্ধ হয়ে যাওয়ার কথা। তবে আগের সংস্করণে, কিছু সময় ভিউয়ারটি বন্ধ হতে পারত না বা সঠিকভাবে প্রতিক্রিয়া দিত না।
নতুন আপডেটের নিচের নিউজ সোর্সগুলো যুক্ত করা হয়েছে। সেগুলো হলো—
তথ্যসূত্র: টেক স্পট
আজকের পত্রিকা ডেস্ক
বর্তমান ডিজিটাল যুগে ই-বুক পড়া এবং সংরক্ষণ করা অত্যন্ত জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে। আর এই ক্ষেত্রে একটি অপরিহার্য টুল হিসেবে সামনে এসেছে ‘ক্যালিব্রি’। এটি একটি মুক্ত ও ওপেন সোর্স ই-বুক লাইব্রেরি ম্যানেজমেন্ট সফটওয়্যার, যা শুধু ই-বুক পড়ার সুবিধাই দেয় না, বরং এগুলোকে সুসংগঠিত করে, রূপান্তর করতে এবং বিভিন্ন ডিভাইসে পাঠানোও সম্ভব করে তোলে। এ ছাড়া এটি ব্যবহারের বড় সুবিধা হলো–এতে কোনো বিজ্ঞাপন দেখানো হয় না।
ক্যালিব্রিতে অধিকাংশ ফরম্যাটেই ই-বুক পড়া যায়। এটি ই-বুক রূপান্তর এবং ক্যাটালগ তৈরির কাজ করতে পারে। এটি ইন্টারনেটে গিয়ে বইগুলোর জন্য মেটাডেটা খুঁজে দিতে পারে। এর মধ্যে অনেক ধরনের ফিচার রয়েছে। এর মধ্যে কিছু গুরুত্বপূর্ণ ফিচার তুলে ধরা হলো—
লাইব্রেরি ম্যানেজমেন্ট: এটি আপনার সংগ্রহের ই-বুকগুলো সুন্দরভাবে গুছিয়ে রাখবে। ক্যালিব্রি বইগুলো সঠিকভাবে ক্যাটালগ করতে, বিভাগভিত্তিক সাজাতে এবং দ্রুত খুঁজে পেতে সাহায্য করে।
ই-বুক রূপান্তর: ক্যালিব্রি বিভিন্ন ই-বুক ফরম্যাটের মধ্যে রূপান্তর করতে পারে। যেমন: EPUB, PDF, MOBI, AZW 3.
অন্যান্য ই-বুক রিডার ডিভাইসের সঙ্গে সিংকিং: বিভিন্ন ই-বুক রিডার ডিভাইসের সঙ্গে সহজে যুক্ত হতে পারে ক্যালিব্রি। বইগুলো এক ডিভাইস থেকে অন্য ডিভাইসে পাঠাতে বা সিংক করা যাবে, যাতে ই-বুক পড়ার অভিজ্ঞতা আরও সহজ ও সুবিধাজনক হয়।
ওয়েব থেকে নিউজ ডাউনলোড করে ই-বুক ফরম্যাটে রূপান্তর: ক্যালিব্রি ইন্টারনেট থেকে খবর এবং অন্যান্য তথ্য সংগ্রহ করতে সক্ষম। এসব ডাউনলোড করা নিউজ বা তথ্যগুলোকে ই-বুক ফরম্যাটে রূপান্তর করে পড়ার জন্য প্রস্তুত করে দেয়।
ই-বুক ভিউয়ার: ক্যালিব্রি একটি পূর্ণাঙ্গ ই-বুক ভিউয়ার প্রদান করে যা আপনাকে বইগুলো পড়তে এবং প্রয়োজনীয় টুকিটাকি সেটিংস পরিবর্তন করতে সাহায্য করে।
অনলাইন অ্যাকসেসের জন্য কনটেন্ট সার্ভার: ক্যালিব্রি ব্যবহারকারীদের একটি কনটেন্ট সার্ভার প্রদান করে, যার মাধ্যমে আপনি আপনার বইয়ের সংগ্রহটি অনলাইনে অ্যাকসেস পাবেন। এতে করে আপনি যেকোনো ডিভাইস থেকে আপনার বইগুলো পড়তে পারবেন।
ডকুমেন্ট ই-বুকে রূপান্তর: ক্যালিব্রি আপনার ব্যক্তিগত ডকুমেন্টগুলোকে ই-বুকে রূপান্তর করতে পারে বা সেগুলো সম্পূর্ণ নতুন করে তৈরি করতে পারে। এতে স্বয়ংক্রিয় স্টাইল হেলপার এবং স্ক্রিপ্ট রয়েছে, যা বইয়ের কাঠামো তৈরি করতে সাহায্য করে। এই সুবিধার মাধ্যমে, সহজেই নিজের লেখা ডকুমেন্ট বা অন্যান্য কনটেন্টকে সুন্দরভাবে সাজানো ই-বুকে পরিণত করা যাবে। যেখানে বইয়ের ফরম্যাট, শিরোনাম, বিভাগ এবং অন্যান্য উপাদান স্বয়ংক্রিয়ভাবে গঠন হয়ে যায়।
যেসব ডিভাইসে ক্যালিব্রি কাজ করবে
ক্যালিব্রি প্রায় সব ধরনের ই-বুক রিডার, ফোন বা ট্যাবলেটের সঙ্গে কাজ করবে। এটি উইন্ডোজ, ম্যাক ও লিনাক্স ডিভাইসেও কাজ করে। এর মাধ্যমে সহজেই ই-বুকগুলো এক ডিভাইস থেকে অন্য ডিভাইসে পাঠানো যায়। ফাইলগুলো উপযুক্ত ফরম্যাটে অন্য ডিভাইসে পাঠাতে পারে, প্রয়োজন হলে এটি স্বয়ংক্রিয়ভাবে রূপান্তরিত করবে। এটি ই-বুক ব্যবস্থাপনায় একটি বড় সুবিধা।
ক্যালিব্রি অনেক ইনপুট ফরম্যাটকে বিভিন্ন আউটপুট ফরম্যাটে রূপান্তর করতে পারে।
ইনপুট ফরম্যাট
AZW, AZW 3, AZW 4, CBZ, CBR, CB 7, CBC, CHM, DJVU, DOCX, EPUB, FB 2, FBZ, HTML, HTMLZ, LIT, LRF, MOBI, ODT, PDF, PRC, PDB, PML, RB, RTF, SNB, TCR, TXT, TXTZ
আউটপুট ফরম্যাট
AZW 3, EPUB, DOCX, FB 2, HTMLZ, OEB, LIT, LRF, MOBI, PDB, PMLZ, RB, PDF, RTF, SNB, TCR, TXT, TXTZ, ZIP
ক্লাউড স্টোরেজ
ক্যালিব্রি ক্লাউড স্টোরেজ সরবরাহ করে না। তবে এটি বেশির ভাগ প্রধান ক্লাউড প্রোভাইডারের সঙ্গে ইন্টিগ্রেট হতে সক্ষম, যেমন—গুগল ড্রাইভ, ড্রপবক্স, এবং ওয়ানড্রাইভ। এর মাধ্যমে, এসব প্ল্যাটফর্মের মাধ্যমে ই-বুক লাইব্রেরি ক্লাউডে রাখা যায় এবং যেকোনো ফোন বা ট্যাবলেট থেকে সেই কনটেন্টে অ্যাকসেস করা যায়।
এই সুবিধা আপনার লাইব্রেরি যেকোনো জায়গা থেকে সহজেই অ্যাকসেসের সুযোগ দেয় এবং ডিভাইসের মধ্যে সিঙ্ক্রোনাইজেশনও সহজ করে তোলে।
সম্প্রতি ক্যালিব্রি নতুন সংস্করণ ৮.০. ১ চালু হয়েছে। এর মাধ্যমে প্ল্যাটফর্মটি আরও উন্নত হয়েছে। এই সংস্করণে যেসব পরিবর্তন নিয়ে আসা হয়েছে তা তুলে ধরা হলো—
বিশাল উন্নত কোবো সমর্থন
এখন থেকে ক্যালিব্রি কোবোতে ব্যবহৃত KEPUB ফরম্যাট ফাইলগুলো সম্পাদনা, দেখা এবং রূপান্তরের সমর্থন দেবে। এটি কোবো ডিভাইসে বই পাঠানোর সময় স্বয়ংক্রিয়ভাবে EPUB-কে KEPUB ফরম্যাটে রূপান্তর করে।
ফোল্ডারে সংযোগ: এখন ক্যালিব্রি একটি ফোল্ডারে সংযুক্ত হতে পারে এবং সেই ফোল্ডারকে ইউএসবিএমএস ভিত্তিক ডিভাইস হিসেবে তাকে চিনে। এটি বিশেষত ক্রোমবুকের জন্য উপকারী একটি ফিচার, যেখানে ইউএসবি ডিভাইসগুলো আসলে ফোল্ডার হিসেবে প্রদর্শিত হয়, ডিভাইস হিসেবে নয়।
টেবিল অব কনটেন্টস এডিটর: টেবিল অব কনটেন্টসে নির্বাচিত একাধিক আইটেম স্থানান্তর করার অনুমতি।
ম্যাকওএস: ম্যাকওএসে এখন ক্যালিব্রি অ্যাপ্লিকেশনের আইকনগুলো ‘ডক’-এ সাদা ফ্রেমে দেখানো হয়, যা অ্যাপের বর্তমান আইকন স্টাইল অনুসরণ করে।
কোবো ড্রাইভার: জার্মানির টোলিনো ই-বুক রিডার ডিভাইসের জন্য নতুন ফার্মওয়্যারের সমর্থন প্রদান করছে।
বইয়ের বিস্তারিত: লেখক অনুসন্ধান লিংক গোপন করার জন্য একটি বিকল্প যুক্ত করা হয়েছে।
এই সংস্করণে বেশ কিছু ত্রুটি সংশোধন করা হয়েছে—
ক্যাটালগ জেনারেশন: ডেটাবেসের নোটগুলোর জন্য টেমপ্লেট ব্যবহার করার অনুমতি দেওয়া হয়েছে।
লেখক নাম পুনর্নির্ধারণ: কমা যুক্ত লেখকের নাম পুনর্নির্ধারণ করার সময় একটি ত্রুটি দেখা যেত তা সংশোধন করা হয়েছে।
সম্পূর্ণ টেক্সট অনুসন্ধান: ক্যালিব্রি এখন ZIP এবং RAR আর্কাইভ ফাইলের ভেতরে থাকা টেক্সটকেও ইনডেক্স (অথবা তালিকাভুক্ত) করবে এবং আর সেই টেক্সটের মধ্যে সার্চও করা যাবে।
ই-বুক ভিউয়ার: টেবিল অব কনটেন্টসে বর্তমান এন্ট্রি ট্র্যাকিং ঠিক করা হয়েছে, যা কিছু বইয়ের জন্য কাজ করছিল না।
ক্যালিব্রি ট্যাগ: HTML থেকে মেটাডেটা পড়ার সময় ‘‘name=’subject’’মেটা ট্যাগগুলোকে ক্যালিব্রি ট্যাগ হিসেবে চিহ্নিত করা হবে।
ই-বুক ভিউয়ার: ইন্টারাপ্ট সিগন্যালের সময় ভিউয়ার বন্ধ না হওয়া সংশোধন করা হয়েছে। অর্থাৎ যখন আপনি বই পড়ার সময় যদি কোনো কী প্রেস করেন বা কোনো ম্যানুয়াল ইন্টারঅ্যাকশন করেন, তবে ভিউয়ারটি বন্ধ হয়ে যাওয়ার কথা। তবে আগের সংস্করণে, কিছু সময় ভিউয়ারটি বন্ধ হতে পারত না বা সঠিকভাবে প্রতিক্রিয়া দিত না।
নতুন আপডেটের নিচের নিউজ সোর্সগুলো যুক্ত করা হয়েছে। সেগুলো হলো—
তথ্যসূত্র: টেক স্পট
বর্তমান ডিজিটাল যুগে ই-বুক পড়া এবং সংরক্ষণ করা অত্যন্ত জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে। আর এই ক্ষেত্রে একটি অপরিহার্য টুল হিসেবে সামনে এসেছে ‘ক্যালিব্রি’। এটি একটি মুক্ত ও ওপেন সোর্স ই-বুক লাইব্রেরি ম্যানেজমেন্ট সফটওয়্যার, যা শুধু ই-বুক পড়ার সুবিধাই দেয় না, বরং এগুলোকে সুসংগঠিত করে, রূপান্তর করতে এবং বিভিন্ন ডিভাইসে পাঠানোও সম্ভব করে তোলে। এ ছাড়া এটি ব্যবহারের বড় সুবিধা হলো–এতে কোনো বিজ্ঞাপন দেখানো হয় না।
ক্যালিব্রিতে অধিকাংশ ফরম্যাটেই ই-বুক পড়া যায়। এটি ই-বুক রূপান্তর এবং ক্যাটালগ তৈরির কাজ করতে পারে। এটি ইন্টারনেটে গিয়ে বইগুলোর জন্য মেটাডেটা খুঁজে দিতে পারে। এর মধ্যে অনেক ধরনের ফিচার রয়েছে। এর মধ্যে কিছু গুরুত্বপূর্ণ ফিচার তুলে ধরা হলো—
লাইব্রেরি ম্যানেজমেন্ট: এটি আপনার সংগ্রহের ই-বুকগুলো সুন্দরভাবে গুছিয়ে রাখবে। ক্যালিব্রি বইগুলো সঠিকভাবে ক্যাটালগ করতে, বিভাগভিত্তিক সাজাতে এবং দ্রুত খুঁজে পেতে সাহায্য করে।
ই-বুক রূপান্তর: ক্যালিব্রি বিভিন্ন ই-বুক ফরম্যাটের মধ্যে রূপান্তর করতে পারে। যেমন: EPUB, PDF, MOBI, AZW 3.
অন্যান্য ই-বুক রিডার ডিভাইসের সঙ্গে সিংকিং: বিভিন্ন ই-বুক রিডার ডিভাইসের সঙ্গে সহজে যুক্ত হতে পারে ক্যালিব্রি। বইগুলো এক ডিভাইস থেকে অন্য ডিভাইসে পাঠাতে বা সিংক করা যাবে, যাতে ই-বুক পড়ার অভিজ্ঞতা আরও সহজ ও সুবিধাজনক হয়।
ওয়েব থেকে নিউজ ডাউনলোড করে ই-বুক ফরম্যাটে রূপান্তর: ক্যালিব্রি ইন্টারনেট থেকে খবর এবং অন্যান্য তথ্য সংগ্রহ করতে সক্ষম। এসব ডাউনলোড করা নিউজ বা তথ্যগুলোকে ই-বুক ফরম্যাটে রূপান্তর করে পড়ার জন্য প্রস্তুত করে দেয়।
ই-বুক ভিউয়ার: ক্যালিব্রি একটি পূর্ণাঙ্গ ই-বুক ভিউয়ার প্রদান করে যা আপনাকে বইগুলো পড়তে এবং প্রয়োজনীয় টুকিটাকি সেটিংস পরিবর্তন করতে সাহায্য করে।
অনলাইন অ্যাকসেসের জন্য কনটেন্ট সার্ভার: ক্যালিব্রি ব্যবহারকারীদের একটি কনটেন্ট সার্ভার প্রদান করে, যার মাধ্যমে আপনি আপনার বইয়ের সংগ্রহটি অনলাইনে অ্যাকসেস পাবেন। এতে করে আপনি যেকোনো ডিভাইস থেকে আপনার বইগুলো পড়তে পারবেন।
ডকুমেন্ট ই-বুকে রূপান্তর: ক্যালিব্রি আপনার ব্যক্তিগত ডকুমেন্টগুলোকে ই-বুকে রূপান্তর করতে পারে বা সেগুলো সম্পূর্ণ নতুন করে তৈরি করতে পারে। এতে স্বয়ংক্রিয় স্টাইল হেলপার এবং স্ক্রিপ্ট রয়েছে, যা বইয়ের কাঠামো তৈরি করতে সাহায্য করে। এই সুবিধার মাধ্যমে, সহজেই নিজের লেখা ডকুমেন্ট বা অন্যান্য কনটেন্টকে সুন্দরভাবে সাজানো ই-বুকে পরিণত করা যাবে। যেখানে বইয়ের ফরম্যাট, শিরোনাম, বিভাগ এবং অন্যান্য উপাদান স্বয়ংক্রিয়ভাবে গঠন হয়ে যায়।
যেসব ডিভাইসে ক্যালিব্রি কাজ করবে
ক্যালিব্রি প্রায় সব ধরনের ই-বুক রিডার, ফোন বা ট্যাবলেটের সঙ্গে কাজ করবে। এটি উইন্ডোজ, ম্যাক ও লিনাক্স ডিভাইসেও কাজ করে। এর মাধ্যমে সহজেই ই-বুকগুলো এক ডিভাইস থেকে অন্য ডিভাইসে পাঠানো যায়। ফাইলগুলো উপযুক্ত ফরম্যাটে অন্য ডিভাইসে পাঠাতে পারে, প্রয়োজন হলে এটি স্বয়ংক্রিয়ভাবে রূপান্তরিত করবে। এটি ই-বুক ব্যবস্থাপনায় একটি বড় সুবিধা।
ক্যালিব্রি অনেক ইনপুট ফরম্যাটকে বিভিন্ন আউটপুট ফরম্যাটে রূপান্তর করতে পারে।
ইনপুট ফরম্যাট
AZW, AZW 3, AZW 4, CBZ, CBR, CB 7, CBC, CHM, DJVU, DOCX, EPUB, FB 2, FBZ, HTML, HTMLZ, LIT, LRF, MOBI, ODT, PDF, PRC, PDB, PML, RB, RTF, SNB, TCR, TXT, TXTZ
আউটপুট ফরম্যাট
AZW 3, EPUB, DOCX, FB 2, HTMLZ, OEB, LIT, LRF, MOBI, PDB, PMLZ, RB, PDF, RTF, SNB, TCR, TXT, TXTZ, ZIP
ক্লাউড স্টোরেজ
ক্যালিব্রি ক্লাউড স্টোরেজ সরবরাহ করে না। তবে এটি বেশির ভাগ প্রধান ক্লাউড প্রোভাইডারের সঙ্গে ইন্টিগ্রেট হতে সক্ষম, যেমন—গুগল ড্রাইভ, ড্রপবক্স, এবং ওয়ানড্রাইভ। এর মাধ্যমে, এসব প্ল্যাটফর্মের মাধ্যমে ই-বুক লাইব্রেরি ক্লাউডে রাখা যায় এবং যেকোনো ফোন বা ট্যাবলেট থেকে সেই কনটেন্টে অ্যাকসেস করা যায়।
এই সুবিধা আপনার লাইব্রেরি যেকোনো জায়গা থেকে সহজেই অ্যাকসেসের সুযোগ দেয় এবং ডিভাইসের মধ্যে সিঙ্ক্রোনাইজেশনও সহজ করে তোলে।
সম্প্রতি ক্যালিব্রি নতুন সংস্করণ ৮.০. ১ চালু হয়েছে। এর মাধ্যমে প্ল্যাটফর্মটি আরও উন্নত হয়েছে। এই সংস্করণে যেসব পরিবর্তন নিয়ে আসা হয়েছে তা তুলে ধরা হলো—
বিশাল উন্নত কোবো সমর্থন
এখন থেকে ক্যালিব্রি কোবোতে ব্যবহৃত KEPUB ফরম্যাট ফাইলগুলো সম্পাদনা, দেখা এবং রূপান্তরের সমর্থন দেবে। এটি কোবো ডিভাইসে বই পাঠানোর সময় স্বয়ংক্রিয়ভাবে EPUB-কে KEPUB ফরম্যাটে রূপান্তর করে।
ফোল্ডারে সংযোগ: এখন ক্যালিব্রি একটি ফোল্ডারে সংযুক্ত হতে পারে এবং সেই ফোল্ডারকে ইউএসবিএমএস ভিত্তিক ডিভাইস হিসেবে তাকে চিনে। এটি বিশেষত ক্রোমবুকের জন্য উপকারী একটি ফিচার, যেখানে ইউএসবি ডিভাইসগুলো আসলে ফোল্ডার হিসেবে প্রদর্শিত হয়, ডিভাইস হিসেবে নয়।
টেবিল অব কনটেন্টস এডিটর: টেবিল অব কনটেন্টসে নির্বাচিত একাধিক আইটেম স্থানান্তর করার অনুমতি।
ম্যাকওএস: ম্যাকওএসে এখন ক্যালিব্রি অ্যাপ্লিকেশনের আইকনগুলো ‘ডক’-এ সাদা ফ্রেমে দেখানো হয়, যা অ্যাপের বর্তমান আইকন স্টাইল অনুসরণ করে।
কোবো ড্রাইভার: জার্মানির টোলিনো ই-বুক রিডার ডিভাইসের জন্য নতুন ফার্মওয়্যারের সমর্থন প্রদান করছে।
বইয়ের বিস্তারিত: লেখক অনুসন্ধান লিংক গোপন করার জন্য একটি বিকল্প যুক্ত করা হয়েছে।
এই সংস্করণে বেশ কিছু ত্রুটি সংশোধন করা হয়েছে—
ক্যাটালগ জেনারেশন: ডেটাবেসের নোটগুলোর জন্য টেমপ্লেট ব্যবহার করার অনুমতি দেওয়া হয়েছে।
লেখক নাম পুনর্নির্ধারণ: কমা যুক্ত লেখকের নাম পুনর্নির্ধারণ করার সময় একটি ত্রুটি দেখা যেত তা সংশোধন করা হয়েছে।
সম্পূর্ণ টেক্সট অনুসন্ধান: ক্যালিব্রি এখন ZIP এবং RAR আর্কাইভ ফাইলের ভেতরে থাকা টেক্সটকেও ইনডেক্স (অথবা তালিকাভুক্ত) করবে এবং আর সেই টেক্সটের মধ্যে সার্চও করা যাবে।
ই-বুক ভিউয়ার: টেবিল অব কনটেন্টসে বর্তমান এন্ট্রি ট্র্যাকিং ঠিক করা হয়েছে, যা কিছু বইয়ের জন্য কাজ করছিল না।
ক্যালিব্রি ট্যাগ: HTML থেকে মেটাডেটা পড়ার সময় ‘‘name=’subject’’মেটা ট্যাগগুলোকে ক্যালিব্রি ট্যাগ হিসেবে চিহ্নিত করা হবে।
ই-বুক ভিউয়ার: ইন্টারাপ্ট সিগন্যালের সময় ভিউয়ার বন্ধ না হওয়া সংশোধন করা হয়েছে। অর্থাৎ যখন আপনি বই পড়ার সময় যদি কোনো কী প্রেস করেন বা কোনো ম্যানুয়াল ইন্টারঅ্যাকশন করেন, তবে ভিউয়ারটি বন্ধ হয়ে যাওয়ার কথা। তবে আগের সংস্করণে, কিছু সময় ভিউয়ারটি বন্ধ হতে পারত না বা সঠিকভাবে প্রতিক্রিয়া দিত না।
নতুন আপডেটের নিচের নিউজ সোর্সগুলো যুক্ত করা হয়েছে। সেগুলো হলো—
তথ্যসূত্র: টেক স্পট
জনপ্রিয় ভিডিও প্ল্যাটফর্ম ইউটিউবের স্ট্রিমিং প্রায় এক ঘণ্টা বন্ধ ছিল। বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্তের শত শত ব্যবহারকারী এই বিষয়ে অভিযোগ জানানোর পর ইউটিউব কর্তৃপক্ষ বিষয়টি সমাধান করে। কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল–জাজিরার প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
৩৭ মিনিট আগেএআই চ্যাটবট চ্যাটজিপিটিতে এবার প্রাপ্তবয়স্ক কনটেন্ট রাখার পরিকল্পনা করছে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) সংস্থা ওপেনএআই। সংস্থার প্রধান স্যাম অল্টম্যান বলেছেন, প্রাপ্তবয়স্ক ব্যবহারকারীরা প্রাপ্তবয়স্কদের মতোই আচরণ করতে চান, তাই এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
১ দিন আগেভারতের অন্ধ্রপ্রদেশে বিশাল এক ডেটা সেন্টার ও কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) হাব গড়ে তুলতে ১০ বিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা দিয়েছে প্রযুক্তি জায়ান্ট গুগল। দক্ষিণ ভারতের এই রাজ্য কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, এটি হবে দক্ষিণ এশিয়ায় অ্যালফাবেট ইনকরপোরেশনের সহযোগী প্রতিষ্ঠান গুগলের সবচেয়ে বড় বিনিয়োগ। রয়টার্সের এক প্রতিব
২ দিন আগেজনপ্রিয় ক্রিকেট ওয়েবসাইট ক্রিকইনফো ডটকম এককভাবে বাংলাদেশের সাইবার স্পেসে সবচেয়ে বেশি জুয়ার বিজ্ঞাপন প্রচার করছে। প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব এই তথ্য জানিয়ে বলেছেন
২ দিন আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক
জনপ্রিয় ভিডিও প্ল্যাটফর্ম ইউটিউবের স্ট্রিমিং প্রায় এক ঘণ্টা বন্ধ ছিল। বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্তের শত শত ব্যবহারকারী এই বিষয়ে অভিযোগ জানানোর পর ইউটিউব কর্তৃপক্ষ বিষয়টি সমাধান করে। কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল–জাজিরার প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
ইউটিউব জানিয়েছে, তাদের ওয়েবসাইট ও অ্যাপে দেখা দেওয়া টেকনিক্যাল বা কারিগরি সমস্যার সমাধান করা হয়েছে। এর আগে, সারা বিশ্বের শত শত হাজার ব্যবহারকারী ইউটিউবের স্ট্রিমিং সেবায় সমস্যা হচ্ছে বলে জানান।
আজ বৃহস্পতিবার সকালে এশিয়ার সময় এক্সে ইউটিউব লিখেছে, ‘সমস্যাটি এখন ঠিক করা হয়েছে—এখন আপনারা ইউটিউব, ইউটিউব মিউজিক ও ইউটিউব টিভিতে স্বাভাবিকভাবে ভিডিও চালাতে পারবেন!’ তবে ইউটিউব জানায়নি, প্রায় এক ঘণ্টা ধরে ভিডিও স্ট্রিমিংয়ে সমস্যা দেখা দেওয়ার কারণ কী ছিল বা এটি কতটা বড় পরিসরে ঘটেছিল।
ওয়েবসাইট ও অ্যাপের রিয়েল টাইম ত্রুটির তথ্য সংগ্রহকারী সাইট ডাউনডিটেকটর জানায়, পূর্ব এশিয়ার সময় সকাল ৭টার কিছু আগে (জিএমটি সময় বুধবার রাত ১১টার দিকে) ইউটিউব, ইউটিউব মিউজিক ও ইউটিউব টিভিতে সমস্যা দেখা দেয়।
এশিয়া থেকে শুরু করে ইউরোপ ও উত্তর আমেরিকা পর্যন্ত ব্যবহারকারীরা দ্রুতই ভিডিও স্ট্রিমিং, ওয়েবসাইটে প্রবেশ ও অ্যাপ ব্যবহারে সমস্যা হওয়ার অভিযোগ জানান। ডাউনডিটেকটরের ব্যবহারকারীদের তৈরি ত্রুটির মানচিত্র অনুযায়ী, যুক্তরাষ্ট্রে সবচেয়ে বেশি সমস্যা রিপোর্ট করা হয়।
জাপান, ব্রাজিল ও যুক্তরাজ্যেও বড় ধরনের বিঘ্নের খবর পাওয়া যায়। তবে সমস্যার প্রকৃত পরিধি নির্ধারণ করা যায়নি, কারণ ডাউনডিটেকটরের তথ্য মূলত ব্যবহারকারীদের রিপোর্ট ও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমের পোস্টের ওপর ভিত্তি করে তৈরি।
ডাউনডিটেকটরের তথ্য অনুযায়ী, যুক্তরাষ্ট্রে স্থানীয় সময় সকাল ৭টা ৫৭ মিনিটে ত্রুটি রিপোর্টের সংখ্যা সর্বোচ্চ ৩ লাখ ৯৩ হাজার ৩৮ টিতে পৌঁছায়, এরপর তা দ্রুত কমে যায়। একই সময়ের মধ্যে ইউটিউব মিউজিক ও ইউটিউব টিভিতেও কিছু সমস্যা দেখা দেয়, তবে যুক্তরাষ্ট্রে এসব প্ল্যাটফর্মে ত্রুটি রিপোর্টের সংখ্যা ৫ হাজারের নিচেই ছিল বলে জানিয়েছে ডাউনডিটেকটর।
জনপ্রিয় ভিডিও প্ল্যাটফর্ম ইউটিউবের স্ট্রিমিং প্রায় এক ঘণ্টা বন্ধ ছিল। বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্তের শত শত ব্যবহারকারী এই বিষয়ে অভিযোগ জানানোর পর ইউটিউব কর্তৃপক্ষ বিষয়টি সমাধান করে। কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল–জাজিরার প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
ইউটিউব জানিয়েছে, তাদের ওয়েবসাইট ও অ্যাপে দেখা দেওয়া টেকনিক্যাল বা কারিগরি সমস্যার সমাধান করা হয়েছে। এর আগে, সারা বিশ্বের শত শত হাজার ব্যবহারকারী ইউটিউবের স্ট্রিমিং সেবায় সমস্যা হচ্ছে বলে জানান।
আজ বৃহস্পতিবার সকালে এশিয়ার সময় এক্সে ইউটিউব লিখেছে, ‘সমস্যাটি এখন ঠিক করা হয়েছে—এখন আপনারা ইউটিউব, ইউটিউব মিউজিক ও ইউটিউব টিভিতে স্বাভাবিকভাবে ভিডিও চালাতে পারবেন!’ তবে ইউটিউব জানায়নি, প্রায় এক ঘণ্টা ধরে ভিডিও স্ট্রিমিংয়ে সমস্যা দেখা দেওয়ার কারণ কী ছিল বা এটি কতটা বড় পরিসরে ঘটেছিল।
ওয়েবসাইট ও অ্যাপের রিয়েল টাইম ত্রুটির তথ্য সংগ্রহকারী সাইট ডাউনডিটেকটর জানায়, পূর্ব এশিয়ার সময় সকাল ৭টার কিছু আগে (জিএমটি সময় বুধবার রাত ১১টার দিকে) ইউটিউব, ইউটিউব মিউজিক ও ইউটিউব টিভিতে সমস্যা দেখা দেয়।
এশিয়া থেকে শুরু করে ইউরোপ ও উত্তর আমেরিকা পর্যন্ত ব্যবহারকারীরা দ্রুতই ভিডিও স্ট্রিমিং, ওয়েবসাইটে প্রবেশ ও অ্যাপ ব্যবহারে সমস্যা হওয়ার অভিযোগ জানান। ডাউনডিটেকটরের ব্যবহারকারীদের তৈরি ত্রুটির মানচিত্র অনুযায়ী, যুক্তরাষ্ট্রে সবচেয়ে বেশি সমস্যা রিপোর্ট করা হয়।
জাপান, ব্রাজিল ও যুক্তরাজ্যেও বড় ধরনের বিঘ্নের খবর পাওয়া যায়। তবে সমস্যার প্রকৃত পরিধি নির্ধারণ করা যায়নি, কারণ ডাউনডিটেকটরের তথ্য মূলত ব্যবহারকারীদের রিপোর্ট ও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমের পোস্টের ওপর ভিত্তি করে তৈরি।
ডাউনডিটেকটরের তথ্য অনুযায়ী, যুক্তরাষ্ট্রে স্থানীয় সময় সকাল ৭টা ৫৭ মিনিটে ত্রুটি রিপোর্টের সংখ্যা সর্বোচ্চ ৩ লাখ ৯৩ হাজার ৩৮ টিতে পৌঁছায়, এরপর তা দ্রুত কমে যায়। একই সময়ের মধ্যে ইউটিউব মিউজিক ও ইউটিউব টিভিতেও কিছু সমস্যা দেখা দেয়, তবে যুক্তরাষ্ট্রে এসব প্ল্যাটফর্মে ত্রুটি রিপোর্টের সংখ্যা ৫ হাজারের নিচেই ছিল বলে জানিয়েছে ডাউনডিটেকটর।
বর্তমান ডিজিটাল যুগে ই-বুক পড়া এবং সংরক্ষণ করা অত্যন্ত জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে। আর এই ক্ষেত্রে একটি অপরিহার্য টুল হিসেবে সামনে এসেছে ‘ক্যালিব্রি’। এটি একটি মুক্ত ও ওপেন সোর্স ই-বুক লাইব্রেরি ম্যানেজমেন্ট সফটওয়্যার, যা শুধু ই-বুক পড়ার সুবিধাই দেয় না, বরং এগুলোকে সুসংগঠিত করে, রূপান্তর করতে এবং বিভিন্ন
২২ মার্চ ২০২৫এআই চ্যাটবট চ্যাটজিপিটিতে এবার প্রাপ্তবয়স্ক কনটেন্ট রাখার পরিকল্পনা করছে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) সংস্থা ওপেনএআই। সংস্থার প্রধান স্যাম অল্টম্যান বলেছেন, প্রাপ্তবয়স্ক ব্যবহারকারীরা প্রাপ্তবয়স্কদের মতোই আচরণ করতে চান, তাই এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
১ দিন আগেভারতের অন্ধ্রপ্রদেশে বিশাল এক ডেটা সেন্টার ও কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) হাব গড়ে তুলতে ১০ বিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা দিয়েছে প্রযুক্তি জায়ান্ট গুগল। দক্ষিণ ভারতের এই রাজ্য কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, এটি হবে দক্ষিণ এশিয়ায় অ্যালফাবেট ইনকরপোরেশনের সহযোগী প্রতিষ্ঠান গুগলের সবচেয়ে বড় বিনিয়োগ। রয়টার্সের এক প্রতিব
২ দিন আগেজনপ্রিয় ক্রিকেট ওয়েবসাইট ক্রিকইনফো ডটকম এককভাবে বাংলাদেশের সাইবার স্পেসে সবচেয়ে বেশি জুয়ার বিজ্ঞাপন প্রচার করছে। প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব এই তথ্য জানিয়ে বলেছেন
২ দিন আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক
এআই চ্যাটবট চ্যাটজিপিটিতে এবার প্রাপ্তবয়স্ক কনটেন্ট রাখার পরিকল্পনা করছে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) সংস্থা ওপেনএআই। সংস্থার প্রধান স্যাম অল্টম্যান বলেছেন, প্রাপ্তবয়স্ক ব্যবহারকারীরা প্রাপ্তবয়স্কদের মতোই আচরণ করতে চান, তাই এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
গতকাল মঙ্গলবার এক্স হ্যান্ডলে এক পোস্টে অল্টম্যান জানান, চ্যাটবটের আসন্ন সংস্করণগুলোতে এটিকে আরও মানবীয় আচরণ করার সুযোগ দেওয়া হবে। তবে তা কেবল ব্যবহারকারীরা চাইলে, শুধু ব্যবহারের মাত্রা বাড়ানোর জন্য নয়। ডিসেম্বরে ‘এজ-গেটিং’ (বয়স যাচাই) ব্যবস্থা পুরোপুরি চালু হওয়ার পর, যাচাইকৃত প্রাপ্তবয়স্কদের জন্য ইরোটিকার (যৌনতা সম্পর্কিত কনটেন্ট) মতো বিষয়বস্তুও উন্মুক্ত করে দেওয়া হবে।
ইলন মাস্কের এআই সংস্থা এক্সএআই সম্প্রতি গ্রক চ্যাটবটে প্রাপ্তবয়স্কদের কনটেন্ট চালু করেছে। এরপরই ওপেনএআই এমন পদক্ষেপ নিল। এই পদক্ষেপ সাবস্ক্রাইবার বাড়াতে সাহায্য করবে বলে আশা করছে সংস্থাটি।
তবে এই ঘোষণার পেছনে রয়েছে এক গভীর বিতর্ক। চলতি বছরের শুরুতে, ১৬ বছর বয়সী এক মার্কিন কিশোরের আত্মহত্যার ঘটনায় তার বাবা-মা ওপেনএআই-এর বিরুদ্ধে মামলা করেন। ম্যাট এবং মারিয়া রেইন নামে ওই দম্পতি অভিযোগ করেন, চ্যাটজিপিটির প্যারেন্টাল কন্ট্রোল যথেষ্ট কার্যকর নয়। মামলায় কিশোর অ্যাডামের সঙ্গে চ্যাটবটের কথোপকথনের লগ জমা দেওয়া হয়। সেখানে দেখার যায়, আত্মহত্যার ভাবনা নিয়ে সে চ্যাটবটের কথা বলেছিল।
স্যাম অল্টম্যান স্বীকার করেন, মানসিক স্বাস্থ্য সংক্রান্ত সমস্যাগুলোর বিষয়ে সতর্কতা অবলম্বন করতে তাঁরা আগে চ্যাটজিপিটিকে ‘বেশ সীমাবদ্ধ’ রেখেছিলেন। তবে তিনি এখন দাবি করছেন, সংস্থাটি গুরুতর মানসিক স্বাস্থ্য ঝুঁকি প্রশমিত করতে পেরেছে এবং নতুন টুলের মাধ্যমে ‘অধিকাংশ ক্ষেত্রে নিরাপদে বিধিনিষেধ শিথিল করা সম্ভব।’
ওপেনএআই-এর এই সিদ্ধান্তের তীব্র সমালোচনা করেছেন অনেকে। সমালোচকদের মতে, প্ল্যাটফর্মে ইরোটিকা অনুমতি দেওয়ার সিদ্ধান্ত কেন্দ্রীয় ও রাজ্য স্তরে কঠোর আইনের প্রয়োজনীয়তা প্রমাণ করে। আইন সংস্থা বোয়েস শিলার ফ্লেক্সনারের অংশীদার জেনি কিম প্রশ্ন তুলেছেন, ‘তারা কীভাবে নিশ্চিত করবে যে শিশুরা প্রাপ্তবয়স্কদের জন্য নির্ধারিত অংশ বা ইরোটিকায় প্রবেশ করতে পারবে না?’ কিম মন্তব্য করেন, ওপেনএআই-ও অন্যান্য বড় প্রযুক্তি সংস্থাগুলো মানুষকে গিনিপিগ হিসেবে ব্যবহার করছে।
এদিকে, সরকার ও নিয়ন্ত্রক সংস্থাগুলোর ওপর চাপ বাড়ছে। ক্যালিফোর্নিয়ার গভর্নর গ্যাভিন নিউসম সম্প্রতি একটি বিলে ভেটো দিয়েছেন, যে আইনে শিশুদের জন্য ক্ষতিকারক আচরণে উৎসাহিত করতে পারে এমন এআই চ্যাটবট নিষিদ্ধ করার এখতিয়ার থাকত। তবে তিনি যুক্তি দিয়েছেন, শিশু-কিশোরদের এআই সিস্টেমের সঙ্গে নিরাপদে যোগাযোগ করতে শেখা অপরিহার্য।
মার্কিন ফেডারেল ট্রেড কমিশন (এফটিসি) চ্যাটবটগুলো কীভাবে শিশুদের সঙ্গে মিথস্ক্রিয়া করছে, সেটি তদন্ত শুরু করেছে।
পর্যবেক্ষকেরা বলছেন, ওপেনএআই-এর এই পদক্ষেপ বাজারে নিজেদের অবস্থান দৃঢ় করার জন্য একটি প্রচেষ্টামাত্র। ওপেনএআই-এর আয় বাড়ছে, তবে সংস্থাটি এখনো লাভজনক নয়। বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন, দ্রুত বাজার দখলের লড়াইয়ে কোম্পানিটি এই ধরনের বিতর্কিত পদক্ষেপ নিতে নিচ্ছে।
এআই চ্যাটবট চ্যাটজিপিটিতে এবার প্রাপ্তবয়স্ক কনটেন্ট রাখার পরিকল্পনা করছে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) সংস্থা ওপেনএআই। সংস্থার প্রধান স্যাম অল্টম্যান বলেছেন, প্রাপ্তবয়স্ক ব্যবহারকারীরা প্রাপ্তবয়স্কদের মতোই আচরণ করতে চান, তাই এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
গতকাল মঙ্গলবার এক্স হ্যান্ডলে এক পোস্টে অল্টম্যান জানান, চ্যাটবটের আসন্ন সংস্করণগুলোতে এটিকে আরও মানবীয় আচরণ করার সুযোগ দেওয়া হবে। তবে তা কেবল ব্যবহারকারীরা চাইলে, শুধু ব্যবহারের মাত্রা বাড়ানোর জন্য নয়। ডিসেম্বরে ‘এজ-গেটিং’ (বয়স যাচাই) ব্যবস্থা পুরোপুরি চালু হওয়ার পর, যাচাইকৃত প্রাপ্তবয়স্কদের জন্য ইরোটিকার (যৌনতা সম্পর্কিত কনটেন্ট) মতো বিষয়বস্তুও উন্মুক্ত করে দেওয়া হবে।
ইলন মাস্কের এআই সংস্থা এক্সএআই সম্প্রতি গ্রক চ্যাটবটে প্রাপ্তবয়স্কদের কনটেন্ট চালু করেছে। এরপরই ওপেনএআই এমন পদক্ষেপ নিল। এই পদক্ষেপ সাবস্ক্রাইবার বাড়াতে সাহায্য করবে বলে আশা করছে সংস্থাটি।
তবে এই ঘোষণার পেছনে রয়েছে এক গভীর বিতর্ক। চলতি বছরের শুরুতে, ১৬ বছর বয়সী এক মার্কিন কিশোরের আত্মহত্যার ঘটনায় তার বাবা-মা ওপেনএআই-এর বিরুদ্ধে মামলা করেন। ম্যাট এবং মারিয়া রেইন নামে ওই দম্পতি অভিযোগ করেন, চ্যাটজিপিটির প্যারেন্টাল কন্ট্রোল যথেষ্ট কার্যকর নয়। মামলায় কিশোর অ্যাডামের সঙ্গে চ্যাটবটের কথোপকথনের লগ জমা দেওয়া হয়। সেখানে দেখার যায়, আত্মহত্যার ভাবনা নিয়ে সে চ্যাটবটের কথা বলেছিল।
স্যাম অল্টম্যান স্বীকার করেন, মানসিক স্বাস্থ্য সংক্রান্ত সমস্যাগুলোর বিষয়ে সতর্কতা অবলম্বন করতে তাঁরা আগে চ্যাটজিপিটিকে ‘বেশ সীমাবদ্ধ’ রেখেছিলেন। তবে তিনি এখন দাবি করছেন, সংস্থাটি গুরুতর মানসিক স্বাস্থ্য ঝুঁকি প্রশমিত করতে পেরেছে এবং নতুন টুলের মাধ্যমে ‘অধিকাংশ ক্ষেত্রে নিরাপদে বিধিনিষেধ শিথিল করা সম্ভব।’
ওপেনএআই-এর এই সিদ্ধান্তের তীব্র সমালোচনা করেছেন অনেকে। সমালোচকদের মতে, প্ল্যাটফর্মে ইরোটিকা অনুমতি দেওয়ার সিদ্ধান্ত কেন্দ্রীয় ও রাজ্য স্তরে কঠোর আইনের প্রয়োজনীয়তা প্রমাণ করে। আইন সংস্থা বোয়েস শিলার ফ্লেক্সনারের অংশীদার জেনি কিম প্রশ্ন তুলেছেন, ‘তারা কীভাবে নিশ্চিত করবে যে শিশুরা প্রাপ্তবয়স্কদের জন্য নির্ধারিত অংশ বা ইরোটিকায় প্রবেশ করতে পারবে না?’ কিম মন্তব্য করেন, ওপেনএআই-ও অন্যান্য বড় প্রযুক্তি সংস্থাগুলো মানুষকে গিনিপিগ হিসেবে ব্যবহার করছে।
এদিকে, সরকার ও নিয়ন্ত্রক সংস্থাগুলোর ওপর চাপ বাড়ছে। ক্যালিফোর্নিয়ার গভর্নর গ্যাভিন নিউসম সম্প্রতি একটি বিলে ভেটো দিয়েছেন, যে আইনে শিশুদের জন্য ক্ষতিকারক আচরণে উৎসাহিত করতে পারে এমন এআই চ্যাটবট নিষিদ্ধ করার এখতিয়ার থাকত। তবে তিনি যুক্তি দিয়েছেন, শিশু-কিশোরদের এআই সিস্টেমের সঙ্গে নিরাপদে যোগাযোগ করতে শেখা অপরিহার্য।
মার্কিন ফেডারেল ট্রেড কমিশন (এফটিসি) চ্যাটবটগুলো কীভাবে শিশুদের সঙ্গে মিথস্ক্রিয়া করছে, সেটি তদন্ত শুরু করেছে।
পর্যবেক্ষকেরা বলছেন, ওপেনএআই-এর এই পদক্ষেপ বাজারে নিজেদের অবস্থান দৃঢ় করার জন্য একটি প্রচেষ্টামাত্র। ওপেনএআই-এর আয় বাড়ছে, তবে সংস্থাটি এখনো লাভজনক নয়। বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন, দ্রুত বাজার দখলের লড়াইয়ে কোম্পানিটি এই ধরনের বিতর্কিত পদক্ষেপ নিতে নিচ্ছে।
বর্তমান ডিজিটাল যুগে ই-বুক পড়া এবং সংরক্ষণ করা অত্যন্ত জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে। আর এই ক্ষেত্রে একটি অপরিহার্য টুল হিসেবে সামনে এসেছে ‘ক্যালিব্রি’। এটি একটি মুক্ত ও ওপেন সোর্স ই-বুক লাইব্রেরি ম্যানেজমেন্ট সফটওয়্যার, যা শুধু ই-বুক পড়ার সুবিধাই দেয় না, বরং এগুলোকে সুসংগঠিত করে, রূপান্তর করতে এবং বিভিন্ন
২২ মার্চ ২০২৫জনপ্রিয় ভিডিও প্ল্যাটফর্ম ইউটিউবের স্ট্রিমিং প্রায় এক ঘণ্টা বন্ধ ছিল। বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্তের শত শত ব্যবহারকারী এই বিষয়ে অভিযোগ জানানোর পর ইউটিউব কর্তৃপক্ষ বিষয়টি সমাধান করে। কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল–জাজিরার প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
৩৭ মিনিট আগেভারতের অন্ধ্রপ্রদেশে বিশাল এক ডেটা সেন্টার ও কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) হাব গড়ে তুলতে ১০ বিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা দিয়েছে প্রযুক্তি জায়ান্ট গুগল। দক্ষিণ ভারতের এই রাজ্য কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, এটি হবে দক্ষিণ এশিয়ায় অ্যালফাবেট ইনকরপোরেশনের সহযোগী প্রতিষ্ঠান গুগলের সবচেয়ে বড় বিনিয়োগ। রয়টার্সের এক প্রতিব
২ দিন আগেজনপ্রিয় ক্রিকেট ওয়েবসাইট ক্রিকইনফো ডটকম এককভাবে বাংলাদেশের সাইবার স্পেসে সবচেয়ে বেশি জুয়ার বিজ্ঞাপন প্রচার করছে। প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব এই তথ্য জানিয়ে বলেছেন
২ দিন আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক
ভারতের অন্ধ্রপ্রদেশে বিশাল এক ডেটা সেন্টার ও কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) হাব গড়ে তুলতে ১০ বিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা দিয়েছে প্রযুক্তি জায়ান্ট গুগল। দক্ষিণ ভারতের এই রাজ্য কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, এটি হবে দক্ষিণ এশিয়ায় অ্যালফাবেট ইনকরপোরেশনের সহযোগী প্রতিষ্ঠান গুগলের সবচেয়ে বড় বিনিয়োগ। রয়টার্সের এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানা যায়।
রাজ্য সরকার এক বিবৃতিতে বলেছে, উপকূলীয় শহর বিশাখাপত্তনমে গুগল ১ গিগাওয়াট ক্ষমতাসম্পন্ন একটি ডেটা সেন্টার ক্যাম্পাস নির্মাণ করবে। সেখানে এআই অবকাঠামো, বৃহৎ পরিসরের জ্বালানি উৎস এবং উন্নত ফাইবার-অপটিক নেটওয়ার্ক একত্রে থাকবে। আজ মঙ্গলবার এই প্রকল্পে আনুষ্ঠানিক চুক্তি স্বাক্ষর হওয়ার কথা।
বিশ্বজুড়ে বড় প্রযুক্তি কোম্পানিগুলোর মধ্যে এখন তীব্র প্রতিযোগিতা চলছে। এআই পরিষেবার বাড়তি চাহিদা মেটাতে তারা নতুন নতুন ডেটা সেন্টার নির্মাণে ব্যাপক অর্থ বিনিয়োগ করছে।
অন্ধ্রপ্রদেশে গুগলের ১০ বিলিয়ন ডলারের ডেটা সেন্টার নির্মাণে কর-সংক্রান্ত সব বাধা দূর করতে রাজ্য সরকার ও কেন্দ্র একযোগে কাজ করছে বলে জানিয়েছেন রাজ্যের তথ্যপ্রযুক্তি, ইলেকট্রনিকস ও যোগাযোগমন্ত্রী নারা লোকেশ।
অন্ধ্রপ্রদেশের আইটি মন্ত্রী নারা লোকেশ বলেন, ‘যে সময়ে ডেটা নতুন তেলের মতো মূল্যবান, এ ধরনের উদ্যোগ রাজ্যের জন্য কৌশলগত সুবিধা বয়ে আনবে।’
মানিকন্ট্রোলকে দেওয়া এক বিশেষ সাক্ষাৎকারে লোকেশ বলেন, ‘ডেটা সেন্টার তৈরিতে কোনো প্রকার “রেট্রোস্পেকটিভ ট্যাক্সেশন” বা অতীতের ভিত্তিতে কর আরোপের ঝুঁকি যাতে না থাকে, সে বিষয়টি আমরা নিশ্চিত করেছি। যেহেতু এই কেন্দ্রগুলোতে তথ্য প্রক্রিয়াজাত করা হবে, তাই কেন্দ্রীয় সরকারের কাছ থেকে আমরা কর-সংক্রান্ত স্পষ্টতা পেয়েছি।’
মন্ত্রী জানান, ২০২৪ সালের সেপ্টেম্বরে তিনি প্রথমবার গুগল কর্মকর্তাদের সঙ্গে দেখা করেন। তাঁদের নিয়ে বিশাখাপত্তনমে প্রস্তাবিত সাইটটি পরিদর্শনে যান। লোকেশের ভাষায়, ‘এটি হতে যাচ্ছে ভারতের ইতিহাসে সবচেয়ে বড় প্রত্যক্ষ বৈদেশিক বিনিয়োগ।’
মানিকন্ট্রোলের প্রতিবেদনে জানা যায়, প্রস্তাবিত ‘রাইডেন ইনফোটেক’ (গুগলের সহযোগী প্রতিষ্ঠান) প্রকল্পে মোট বিনিয়োগ হবে ৮৭ হাজার ৫২০ কোটি রুপি বা প্রায় ১০ বিলিয়ন ডলার। এতে প্রায় এক-দুই লাখ মানুষের কর্মসংস্থান হবে। ২০২৮–২০৩২ মেয়াদে অন্ধ্রপ্রদেশের রাজ্য মোট অভ্যন্তরীণ উৎপাদনে (জিএডিপি) প্রতিবছর ১০ হাজার ৫১৮ কোটি রুপি যোগ হবে বলে অনুমান করা হচ্ছে।
মন্ত্রী নারা লোকেশ বলেন, ‘অন্ধ্রপ্রদেশে এখন আমাদের আছে দ্বৈত ইঞ্জিনের “বুলেট ট্রেন”। যা দিয়ে আমরা শুধু সর্বোত্তম প্রণোদনাই দিতে পারছি না, বরং নীতিগত দিক থেকেও সহায়তা দিচ্ছি। কেন্দ্রের যা যা দরকার, সেগুলোতেও আমরা সক্রিয়ভাবে কাজ করছি।’
ভারতের অন্ধ্রপ্রদেশে বিশাল এক ডেটা সেন্টার ও কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) হাব গড়ে তুলতে ১০ বিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা দিয়েছে প্রযুক্তি জায়ান্ট গুগল। দক্ষিণ ভারতের এই রাজ্য কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, এটি হবে দক্ষিণ এশিয়ায় অ্যালফাবেট ইনকরপোরেশনের সহযোগী প্রতিষ্ঠান গুগলের সবচেয়ে বড় বিনিয়োগ। রয়টার্সের এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানা যায়।
রাজ্য সরকার এক বিবৃতিতে বলেছে, উপকূলীয় শহর বিশাখাপত্তনমে গুগল ১ গিগাওয়াট ক্ষমতাসম্পন্ন একটি ডেটা সেন্টার ক্যাম্পাস নির্মাণ করবে। সেখানে এআই অবকাঠামো, বৃহৎ পরিসরের জ্বালানি উৎস এবং উন্নত ফাইবার-অপটিক নেটওয়ার্ক একত্রে থাকবে। আজ মঙ্গলবার এই প্রকল্পে আনুষ্ঠানিক চুক্তি স্বাক্ষর হওয়ার কথা।
বিশ্বজুড়ে বড় প্রযুক্তি কোম্পানিগুলোর মধ্যে এখন তীব্র প্রতিযোগিতা চলছে। এআই পরিষেবার বাড়তি চাহিদা মেটাতে তারা নতুন নতুন ডেটা সেন্টার নির্মাণে ব্যাপক অর্থ বিনিয়োগ করছে।
অন্ধ্রপ্রদেশে গুগলের ১০ বিলিয়ন ডলারের ডেটা সেন্টার নির্মাণে কর-সংক্রান্ত সব বাধা দূর করতে রাজ্য সরকার ও কেন্দ্র একযোগে কাজ করছে বলে জানিয়েছেন রাজ্যের তথ্যপ্রযুক্তি, ইলেকট্রনিকস ও যোগাযোগমন্ত্রী নারা লোকেশ।
অন্ধ্রপ্রদেশের আইটি মন্ত্রী নারা লোকেশ বলেন, ‘যে সময়ে ডেটা নতুন তেলের মতো মূল্যবান, এ ধরনের উদ্যোগ রাজ্যের জন্য কৌশলগত সুবিধা বয়ে আনবে।’
মানিকন্ট্রোলকে দেওয়া এক বিশেষ সাক্ষাৎকারে লোকেশ বলেন, ‘ডেটা সেন্টার তৈরিতে কোনো প্রকার “রেট্রোস্পেকটিভ ট্যাক্সেশন” বা অতীতের ভিত্তিতে কর আরোপের ঝুঁকি যাতে না থাকে, সে বিষয়টি আমরা নিশ্চিত করেছি। যেহেতু এই কেন্দ্রগুলোতে তথ্য প্রক্রিয়াজাত করা হবে, তাই কেন্দ্রীয় সরকারের কাছ থেকে আমরা কর-সংক্রান্ত স্পষ্টতা পেয়েছি।’
মন্ত্রী জানান, ২০২৪ সালের সেপ্টেম্বরে তিনি প্রথমবার গুগল কর্মকর্তাদের সঙ্গে দেখা করেন। তাঁদের নিয়ে বিশাখাপত্তনমে প্রস্তাবিত সাইটটি পরিদর্শনে যান। লোকেশের ভাষায়, ‘এটি হতে যাচ্ছে ভারতের ইতিহাসে সবচেয়ে বড় প্রত্যক্ষ বৈদেশিক বিনিয়োগ।’
মানিকন্ট্রোলের প্রতিবেদনে জানা যায়, প্রস্তাবিত ‘রাইডেন ইনফোটেক’ (গুগলের সহযোগী প্রতিষ্ঠান) প্রকল্পে মোট বিনিয়োগ হবে ৮৭ হাজার ৫২০ কোটি রুপি বা প্রায় ১০ বিলিয়ন ডলার। এতে প্রায় এক-দুই লাখ মানুষের কর্মসংস্থান হবে। ২০২৮–২০৩২ মেয়াদে অন্ধ্রপ্রদেশের রাজ্য মোট অভ্যন্তরীণ উৎপাদনে (জিএডিপি) প্রতিবছর ১০ হাজার ৫১৮ কোটি রুপি যোগ হবে বলে অনুমান করা হচ্ছে।
মন্ত্রী নারা লোকেশ বলেন, ‘অন্ধ্রপ্রদেশে এখন আমাদের আছে দ্বৈত ইঞ্জিনের “বুলেট ট্রেন”। যা দিয়ে আমরা শুধু সর্বোত্তম প্রণোদনাই দিতে পারছি না, বরং নীতিগত দিক থেকেও সহায়তা দিচ্ছি। কেন্দ্রের যা যা দরকার, সেগুলোতেও আমরা সক্রিয়ভাবে কাজ করছি।’
বর্তমান ডিজিটাল যুগে ই-বুক পড়া এবং সংরক্ষণ করা অত্যন্ত জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে। আর এই ক্ষেত্রে একটি অপরিহার্য টুল হিসেবে সামনে এসেছে ‘ক্যালিব্রি’। এটি একটি মুক্ত ও ওপেন সোর্স ই-বুক লাইব্রেরি ম্যানেজমেন্ট সফটওয়্যার, যা শুধু ই-বুক পড়ার সুবিধাই দেয় না, বরং এগুলোকে সুসংগঠিত করে, রূপান্তর করতে এবং বিভিন্ন
২২ মার্চ ২০২৫জনপ্রিয় ভিডিও প্ল্যাটফর্ম ইউটিউবের স্ট্রিমিং প্রায় এক ঘণ্টা বন্ধ ছিল। বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্তের শত শত ব্যবহারকারী এই বিষয়ে অভিযোগ জানানোর পর ইউটিউব কর্তৃপক্ষ বিষয়টি সমাধান করে। কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল–জাজিরার প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
৩৭ মিনিট আগেএআই চ্যাটবট চ্যাটজিপিটিতে এবার প্রাপ্তবয়স্ক কনটেন্ট রাখার পরিকল্পনা করছে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) সংস্থা ওপেনএআই। সংস্থার প্রধান স্যাম অল্টম্যান বলেছেন, প্রাপ্তবয়স্ক ব্যবহারকারীরা প্রাপ্তবয়স্কদের মতোই আচরণ করতে চান, তাই এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
১ দিন আগেজনপ্রিয় ক্রিকেট ওয়েবসাইট ক্রিকইনফো ডটকম এককভাবে বাংলাদেশের সাইবার স্পেসে সবচেয়ে বেশি জুয়ার বিজ্ঞাপন প্রচার করছে। প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব এই তথ্য জানিয়ে বলেছেন
২ দিন আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
জনপ্রিয় ক্রিকেট ওয়েবসাইট ক্রিকইনফো ডটকম এককভাবে বাংলাদেশের সাইবার স্পেসে সবচেয়ে বেশি জুয়ার বিজ্ঞাপন প্রচার করছে। প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব এই তথ্য জানিয়ে বলেছেন, সাইবার নিরাপত্তা আইন লঙ্ঘন করে অবৈধভাবে জুয়ার বিজ্ঞাপন প্রচার বন্ধ না করলে ওয়েবসাইটটি বাংলাদেশে ব্লক করার বিষয়টি বিবেচনা করা হতে পারে।
প্রধান উপদেষ্টার ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তিবিষয়ক বিশেষ সহকারী ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব সোমবার দিবাগত রাতে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে এক পোস্টের মাধ্যমে এই তথ্য জানান।
ফেসবুক পোস্টে ফয়েজ আহমদ জানান, অনলাইন জুয়া, এর প্রচার-প্রচারণা বিজ্ঞাপন ইত্যাদি বাংলাদেশের সাইবার সুরক্ষা আইন, ২০২৫-এ নিষিদ্ধ।
ফয়েজ আহমদ উল্লেখ করেন, জাতীয় সাইবার নিরাপত্তা এজেন্সি (এনসিএসএ) আন্তর্জাতিক ক্রিকেট ম্যাচ খেলা অস্ট্রেলিয়া, ইংল্যান্ডসহ বেশ কিছু দেশের ক্রিকইনফোর বিজ্ঞাপন পর্যালোচনা করে দেখেছে, সেখানে অনলাইন জুয়ার বিজ্ঞাপন শতভাগ অনুপস্থিত। শুধু বাংলাদেশে জুয়ার বিজ্ঞাপন দিয়ে আইন ভঙ্গ করছে ক্রিকইনফো।
বিশেষ সহকারী আরও লেখেন, অবৈধ বিজ্ঞাপন থেকে আয়ের ওপর ক্রিকইনফো আইন পাসের আগে বা পরে কোনো অর্থই বাংলাদেশ সরকারকে আয়কর কিংবা ভ্যাট হিসেবে দেয়নি।
অবৈধ জুয়ার বিজ্ঞাপন বন্ধ করার জন্য ইতিমধ্যে জাতীয় সাইবার নিরাপত্তা এজেন্সি (এনসিএসএ) ক্রিকইনফোকে ই-মেইল পাঠিয়েছে এবং পরে ডাকযোগে রেজিস্টার্ড চিঠি পাঠানো হবে।
ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব জানান, যদি ক্রিকইনফো জুয়ার বিজ্ঞাপন বন্ধ না করে। তবে বাংলাদেশে ক্রিকইনফো ব্লক করার বিষয়টি বিবেচনা করা উচিত হবে কি না, এই বিষয়ে জাতীয় সাইবার নিরাপত্তা এজেন্সি জনমত সংগ্রহ করবে।
আরও খবর পড়ুন:
জনপ্রিয় ক্রিকেট ওয়েবসাইট ক্রিকইনফো ডটকম এককভাবে বাংলাদেশের সাইবার স্পেসে সবচেয়ে বেশি জুয়ার বিজ্ঞাপন প্রচার করছে। প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব এই তথ্য জানিয়ে বলেছেন, সাইবার নিরাপত্তা আইন লঙ্ঘন করে অবৈধভাবে জুয়ার বিজ্ঞাপন প্রচার বন্ধ না করলে ওয়েবসাইটটি বাংলাদেশে ব্লক করার বিষয়টি বিবেচনা করা হতে পারে।
প্রধান উপদেষ্টার ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তিবিষয়ক বিশেষ সহকারী ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব সোমবার দিবাগত রাতে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে এক পোস্টের মাধ্যমে এই তথ্য জানান।
ফেসবুক পোস্টে ফয়েজ আহমদ জানান, অনলাইন জুয়া, এর প্রচার-প্রচারণা বিজ্ঞাপন ইত্যাদি বাংলাদেশের সাইবার সুরক্ষা আইন, ২০২৫-এ নিষিদ্ধ।
ফয়েজ আহমদ উল্লেখ করেন, জাতীয় সাইবার নিরাপত্তা এজেন্সি (এনসিএসএ) আন্তর্জাতিক ক্রিকেট ম্যাচ খেলা অস্ট্রেলিয়া, ইংল্যান্ডসহ বেশ কিছু দেশের ক্রিকইনফোর বিজ্ঞাপন পর্যালোচনা করে দেখেছে, সেখানে অনলাইন জুয়ার বিজ্ঞাপন শতভাগ অনুপস্থিত। শুধু বাংলাদেশে জুয়ার বিজ্ঞাপন দিয়ে আইন ভঙ্গ করছে ক্রিকইনফো।
বিশেষ সহকারী আরও লেখেন, অবৈধ বিজ্ঞাপন থেকে আয়ের ওপর ক্রিকইনফো আইন পাসের আগে বা পরে কোনো অর্থই বাংলাদেশ সরকারকে আয়কর কিংবা ভ্যাট হিসেবে দেয়নি।
অবৈধ জুয়ার বিজ্ঞাপন বন্ধ করার জন্য ইতিমধ্যে জাতীয় সাইবার নিরাপত্তা এজেন্সি (এনসিএসএ) ক্রিকইনফোকে ই-মেইল পাঠিয়েছে এবং পরে ডাকযোগে রেজিস্টার্ড চিঠি পাঠানো হবে।
ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব জানান, যদি ক্রিকইনফো জুয়ার বিজ্ঞাপন বন্ধ না করে। তবে বাংলাদেশে ক্রিকইনফো ব্লক করার বিষয়টি বিবেচনা করা উচিত হবে কি না, এই বিষয়ে জাতীয় সাইবার নিরাপত্তা এজেন্সি জনমত সংগ্রহ করবে।
আরও খবর পড়ুন:
বর্তমান ডিজিটাল যুগে ই-বুক পড়া এবং সংরক্ষণ করা অত্যন্ত জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে। আর এই ক্ষেত্রে একটি অপরিহার্য টুল হিসেবে সামনে এসেছে ‘ক্যালিব্রি’। এটি একটি মুক্ত ও ওপেন সোর্স ই-বুক লাইব্রেরি ম্যানেজমেন্ট সফটওয়্যার, যা শুধু ই-বুক পড়ার সুবিধাই দেয় না, বরং এগুলোকে সুসংগঠিত করে, রূপান্তর করতে এবং বিভিন্ন
২২ মার্চ ২০২৫জনপ্রিয় ভিডিও প্ল্যাটফর্ম ইউটিউবের স্ট্রিমিং প্রায় এক ঘণ্টা বন্ধ ছিল। বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্তের শত শত ব্যবহারকারী এই বিষয়ে অভিযোগ জানানোর পর ইউটিউব কর্তৃপক্ষ বিষয়টি সমাধান করে। কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল–জাজিরার প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
৩৭ মিনিট আগেএআই চ্যাটবট চ্যাটজিপিটিতে এবার প্রাপ্তবয়স্ক কনটেন্ট রাখার পরিকল্পনা করছে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) সংস্থা ওপেনএআই। সংস্থার প্রধান স্যাম অল্টম্যান বলেছেন, প্রাপ্তবয়স্ক ব্যবহারকারীরা প্রাপ্তবয়স্কদের মতোই আচরণ করতে চান, তাই এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
১ দিন আগেভারতের অন্ধ্রপ্রদেশে বিশাল এক ডেটা সেন্টার ও কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) হাব গড়ে তুলতে ১০ বিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা দিয়েছে প্রযুক্তি জায়ান্ট গুগল। দক্ষিণ ভারতের এই রাজ্য কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, এটি হবে দক্ষিণ এশিয়ায় অ্যালফাবেট ইনকরপোরেশনের সহযোগী প্রতিষ্ঠান গুগলের সবচেয়ে বড় বিনিয়োগ। রয়টার্সের এক প্রতিব
২ দিন আগে