আজকের পত্রিকা ডেস্ক
অনলাইনে যৌন হয়রানি ও ডিজিটাল প্রতারণার বিরুদ্ধে শক্ত অবস্থান নিতে যাচ্ছে অস্ট্রেলিয়া সরকার। কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই)-ভিত্তিক ন্যুডিফাই বা নগ্ন ছবি তৈরির টুল নিষিদ্ধ করার পরিকল্পনা ঘোষণা দিয়েছে দেশটির সরকার। সেই সঙ্গে প্রযুক্তি প্ল্যাটফর্মগুলো তাদের ব্যবহারকারীদের এসব টুলে প্রবেশ ঠেকাতে ব্যর্থ হলে তাদের জবাবদিহির আওতায় আনার সিদ্ধান্ত নিয়েছে।
এই উদ্যোগের অংশ হিসেবে সরকার একটি ‘ডিজিটাল ডিউটি অব কেয়ার’ (Digital Duty of Care) মডেলের দিকে এগোচ্ছে। এটি প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠানগুলোকে বাধ্য করবে তাদের প্ল্যাটফর্মে অনলাইন ক্ষতিকর কনটেন্ট ঠেকাতে সক্রিয় ভূমিকা নিতে।
ন্যুডিফাই টুল কী
টুল বা অ্যাপ্লিকেশনগুলোর মাধ্যমে ব্যবহারকারীরা সাধারণ পোশাক পরিহিত কোনো ব্যক্তির ছবি আপলোড করলে, এআই প্রযুক্তি সেই ছবিতে থাকা পোশাক সরিয়ে দিয়ে নগ্ন ছবি তৈরি করে। এই ছবিগুলো খুবই বাস্তবধর্মী হয়ে থাকে।
এ ধরনের টুল অ্যাপ স্টোর বা ওয়েবসাইট থেকে সহজেই পাওয়া যায়। ব্যবহারও অত্যন্ত সহজ। এগুলোর মাধ্যমে তৈরি করা ছবি দিয়ে বুলিং, হয়রানি, মানসিক চাপ, মানহানি এমনকি আত্মহত্যার প্রবণতা পর্যন্ত তৈরি হতে পারে বলে জানিয়েছে বিশেষজ্ঞরা।
২০২৪ সালের প্রথমার্ধে, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সান ফ্রান্সিসকোর সিটি অ্যাটর্নি ডেভিড চিউ একটি মামলায় ১৬টি ওয়েবসাইটের নাম উল্লেখ করেছিলেন। সেগুলোতে ছয় মাসে ২০ কোটির বেশি ভিজিট হয়েছে।
২০২৫ সালের জুলাইয়ের এক গবেষণায় দেখা যায়, ৮৫টি নিউডিফাই সাইটে প্রতি মাসে গড়ে ১ কোটি ৮৫ লাখ ভিজিটর ছিলেন। এর মধ্যে ১৮টি সাইট ছয় মাসে ২৬ লাখ থেকে ১ কোটি ৮৪ লাখ মার্কিন ডলার আয় করেছে।
অস্ট্রেলিয়ার নিউডিফাই টুল কি অবৈধ নয়?
বয়স্কদের ক্ষেত্রে, তাদের সম্মতি ছাড়া ডিপফেইক বা যৌনভাবে রূপান্তরিত ছবি শেয়ার করা (বা শেয়ার করার হুমকি দেওয়া) অস্ট্রেলিয়ার বেশির ভাগ রাজ্য, ফেডারেল ও টেরিটোরি আইনের আওতায় ফৌজদারি অপরাধ হিসেবে গণ্য হয়। তবে ভিক্টোরিয়া ও নিউ সাউথ ওয়েলস ছাড়া অন্যত্র এখনো প্রাপ্তবয়স্কদের ডিজিটালি তৈরি অন্তরঙ্গ ছবি তৈরি করাই আইনত অপরাধ নয়।
১৮ বছরের নিচে শিশু ও কিশোর-কিশোরীদের ক্ষেত্রে পরিস্থিতি কিছুটা ভিন্ন। এখানে শুধুমাত্র শিশু যৌন নিপীড়নের ছবি শেয়ার করাই নয়, বরং সেই ধরনের ছবি তৈরি করা, সেগুলোতে প্রবেশ করা, নিজের কাছে রাখা কিংবা অনুরোধ করাও ফৌজদারি অপরাধ।
তবে প্রাপ্তবয়স্ক বা শিশুর কনটেন্ট তৈরি করতে ব্যবহৃত এ ধরনের টুল তৈরি, হোস্টিং বা প্রচার করাও এখনো অস্ট্রেলিয়ায় অপরাধ হিসেবে গণ্য করা হয় না।
বাস্তবে এই পরিকল্পনা কতটুকু কার্যকর হবে
অস্ট্রেলিয়া সরকার নিউডিফাই টুল নিষিদ্ধ করার পরিকল্পনা নিলেও এটি বাস্তবে কীভাবে কার্যকর হবে, সে বিষয়ে এখনো অনেক অনিশ্চয়তা রয়ে গেছে। সরকারের পক্ষ থেকে যোগাযোগমন্ত্রী আনিকা ওয়েলস জানিয়েছেন, প্রযুক্তি খাতের সঙ্গে ঘনিষ্ঠভাবে কাজ করে এই সমস্যার একটি সক্রিয় সমাধান বের করার চেষ্টা করা হবে। সম্ভাব্য কিছু পদক্ষেপের মধ্যে রয়েছে: নির্দিষ্ট ন্যুডিফাই সাইটগুলোকে জিও-ব্লকিংয়ের মাধ্যমে অস্ট্রেলিয়ার ব্যবহারকারীদের জন্য বন্ধ করে দেওয়া, বড় প্রযুক্তি প্ল্যাটফর্মগুলোকে ন্যুডিফাই টুল বা অ্যাপের বিজ্ঞাপন ও অ্যাকসেস লিংক অপসারণের নির্দেশ দেওয়া এবং এসব প্ল্যাটফর্মকে নিয়মিতভাবে স্বচ্ছতা বজায় রেখে প্রতিবেদন দিতে বাধ্য করা। এসব প্রতিবেদনের মাধ্যমে বোঝা যাবে তারা কী ধরনের ঝুঁকি মূল্যায়ন করছে এবং কোন পদক্ষেপ নিচ্ছে।
তবে বাস্তবতা হলো, এসব উদ্যোগ এককভাবে সমস্যার পূর্ণ সমাধান নয়। কারণ ব্যবহারকারীরা সহজেই জিও-ব্লকিং এড়িয়ে ভিপিএন বা প্রক্সি সার্ভারের মাধ্যমে ন্যুডিফাই টুলগুলোতে প্রবেশ করতে পারে। পাশাপাশি, ন্যুডিফাই বট বা অ্যাপগুলো প্রাইভেট ফোরাম, এনক্রিপ্টেড মেসেজিং অ্যাপ কিংবা ফাইল-শেয়ারিং প্ল্যাটফর্মে ছড়িয়ে পড়ছে, যেগুলোর ওপর সরাসরি নজরদারি করা কঠিন।
প্রযুক্তি কোম্পানিগুলো যা করছে
কিছু প্রযুক্তি কোম্পানি ইতিমধ্যে ন্যুডিফাই টুলের বিরুদ্ধে পদক্ষেপ নিয়েছে। ডিসকর্ড এবং অ্যাপল ন্যুডিফাই অ্যাপগুলো এবং এসব অ্যাপ ও ওয়েবসাইটের সঙ্গে যুক্ত ডেভেলপার অ্যাকাউন্টগুলো মুছে দিয়েছে। মেটা প্ল্যাটফর্মে প্রাপ্তবয়স্কদের কনটেন্ট, বিশেষ করে এআই দিয়ে তৈরি নগ্ন ছবি নিষিদ্ধ করেছে।
তবে ন্যুডিফাই
এবং অন্যান্য ডিপফেক টুল থেকে সৃষ্ট ক্ষতি কমানোর জন্য প্রযুক্তি কোম্পানিগুলো আরও অনেক কাজ করতে পারে। উদাহরণস্বরূপ, ডিপফেক জেনারেটরের জন্য যথাযথ সুরক্ষাব্যবস্থা নিশ্চিত করা, অবৈধ কনটেন্ট দ্রুত অপসারণ করা এবং ইউজার অ্যাকাউন্ট নিষিদ্ধ বা স্থগিত করা। তারা ‘আনড্রেস বা ন্যুডিফাইয়ের মতো কি-ওয়ার্ড ব্লক করতে পারে, অনুসন্ধানের ফলাফল সীমিত করতে পারে এবং সংশ্লিষ্ট কি-ওয়ার্ড ব্যবহারের ক্ষেত্রে ব্যবহারকারীদের সতর্কতা দিতে পারে। আরও প্রযুক্তি ব্যবহার করে ছবি ও কনটেন্টের উৎস চিহ্নিত করতে ওয়াটারমার্ক বা জলছাপ নির্দেশক ব্যবহার করা যেতে পারে।
যদিও প্রযুক্তি কোম্পানিগুলোকে দায়বদ্ধ করা এবং ক্ষতি কমাতে তাদের পদক্ষেপ নিতে বাধ্য করা গুরুত্বপূর্ণ, তবে এটিই সমস্যার সমাধান নয়। শিক্ষা ক্ষেত্রেও গুরুত্ব দিতে হবে। তরুণ প্রজন্মকে ডিজিটাল তথ্য ও কনটেন্ট কীভাবে বিচার-বিশ্লেষণ এবং আলোচনা করতে হবে, ডিজিটাল গোপনীয়তা, ডিজিটাল অধিকার ও সম্মানজনক ডিজিটাল সম্পর্ক সম্পর্কে ব্যাপক শিক্ষা দেওয়া প্রয়োজন।
তথ্যসূত্র: দ্য কনভার্সেশন
অনলাইনে যৌন হয়রানি ও ডিজিটাল প্রতারণার বিরুদ্ধে শক্ত অবস্থান নিতে যাচ্ছে অস্ট্রেলিয়া সরকার। কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই)-ভিত্তিক ন্যুডিফাই বা নগ্ন ছবি তৈরির টুল নিষিদ্ধ করার পরিকল্পনা ঘোষণা দিয়েছে দেশটির সরকার। সেই সঙ্গে প্রযুক্তি প্ল্যাটফর্মগুলো তাদের ব্যবহারকারীদের এসব টুলে প্রবেশ ঠেকাতে ব্যর্থ হলে তাদের জবাবদিহির আওতায় আনার সিদ্ধান্ত নিয়েছে।
এই উদ্যোগের অংশ হিসেবে সরকার একটি ‘ডিজিটাল ডিউটি অব কেয়ার’ (Digital Duty of Care) মডেলের দিকে এগোচ্ছে। এটি প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠানগুলোকে বাধ্য করবে তাদের প্ল্যাটফর্মে অনলাইন ক্ষতিকর কনটেন্ট ঠেকাতে সক্রিয় ভূমিকা নিতে।
ন্যুডিফাই টুল কী
টুল বা অ্যাপ্লিকেশনগুলোর মাধ্যমে ব্যবহারকারীরা সাধারণ পোশাক পরিহিত কোনো ব্যক্তির ছবি আপলোড করলে, এআই প্রযুক্তি সেই ছবিতে থাকা পোশাক সরিয়ে দিয়ে নগ্ন ছবি তৈরি করে। এই ছবিগুলো খুবই বাস্তবধর্মী হয়ে থাকে।
এ ধরনের টুল অ্যাপ স্টোর বা ওয়েবসাইট থেকে সহজেই পাওয়া যায়। ব্যবহারও অত্যন্ত সহজ। এগুলোর মাধ্যমে তৈরি করা ছবি দিয়ে বুলিং, হয়রানি, মানসিক চাপ, মানহানি এমনকি আত্মহত্যার প্রবণতা পর্যন্ত তৈরি হতে পারে বলে জানিয়েছে বিশেষজ্ঞরা।
২০২৪ সালের প্রথমার্ধে, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সান ফ্রান্সিসকোর সিটি অ্যাটর্নি ডেভিড চিউ একটি মামলায় ১৬টি ওয়েবসাইটের নাম উল্লেখ করেছিলেন। সেগুলোতে ছয় মাসে ২০ কোটির বেশি ভিজিট হয়েছে।
২০২৫ সালের জুলাইয়ের এক গবেষণায় দেখা যায়, ৮৫টি নিউডিফাই সাইটে প্রতি মাসে গড়ে ১ কোটি ৮৫ লাখ ভিজিটর ছিলেন। এর মধ্যে ১৮টি সাইট ছয় মাসে ২৬ লাখ থেকে ১ কোটি ৮৪ লাখ মার্কিন ডলার আয় করেছে।
অস্ট্রেলিয়ার নিউডিফাই টুল কি অবৈধ নয়?
বয়স্কদের ক্ষেত্রে, তাদের সম্মতি ছাড়া ডিপফেইক বা যৌনভাবে রূপান্তরিত ছবি শেয়ার করা (বা শেয়ার করার হুমকি দেওয়া) অস্ট্রেলিয়ার বেশির ভাগ রাজ্য, ফেডারেল ও টেরিটোরি আইনের আওতায় ফৌজদারি অপরাধ হিসেবে গণ্য হয়। তবে ভিক্টোরিয়া ও নিউ সাউথ ওয়েলস ছাড়া অন্যত্র এখনো প্রাপ্তবয়স্কদের ডিজিটালি তৈরি অন্তরঙ্গ ছবি তৈরি করাই আইনত অপরাধ নয়।
১৮ বছরের নিচে শিশু ও কিশোর-কিশোরীদের ক্ষেত্রে পরিস্থিতি কিছুটা ভিন্ন। এখানে শুধুমাত্র শিশু যৌন নিপীড়নের ছবি শেয়ার করাই নয়, বরং সেই ধরনের ছবি তৈরি করা, সেগুলোতে প্রবেশ করা, নিজের কাছে রাখা কিংবা অনুরোধ করাও ফৌজদারি অপরাধ।
তবে প্রাপ্তবয়স্ক বা শিশুর কনটেন্ট তৈরি করতে ব্যবহৃত এ ধরনের টুল তৈরি, হোস্টিং বা প্রচার করাও এখনো অস্ট্রেলিয়ায় অপরাধ হিসেবে গণ্য করা হয় না।
বাস্তবে এই পরিকল্পনা কতটুকু কার্যকর হবে
অস্ট্রেলিয়া সরকার নিউডিফাই টুল নিষিদ্ধ করার পরিকল্পনা নিলেও এটি বাস্তবে কীভাবে কার্যকর হবে, সে বিষয়ে এখনো অনেক অনিশ্চয়তা রয়ে গেছে। সরকারের পক্ষ থেকে যোগাযোগমন্ত্রী আনিকা ওয়েলস জানিয়েছেন, প্রযুক্তি খাতের সঙ্গে ঘনিষ্ঠভাবে কাজ করে এই সমস্যার একটি সক্রিয় সমাধান বের করার চেষ্টা করা হবে। সম্ভাব্য কিছু পদক্ষেপের মধ্যে রয়েছে: নির্দিষ্ট ন্যুডিফাই সাইটগুলোকে জিও-ব্লকিংয়ের মাধ্যমে অস্ট্রেলিয়ার ব্যবহারকারীদের জন্য বন্ধ করে দেওয়া, বড় প্রযুক্তি প্ল্যাটফর্মগুলোকে ন্যুডিফাই টুল বা অ্যাপের বিজ্ঞাপন ও অ্যাকসেস লিংক অপসারণের নির্দেশ দেওয়া এবং এসব প্ল্যাটফর্মকে নিয়মিতভাবে স্বচ্ছতা বজায় রেখে প্রতিবেদন দিতে বাধ্য করা। এসব প্রতিবেদনের মাধ্যমে বোঝা যাবে তারা কী ধরনের ঝুঁকি মূল্যায়ন করছে এবং কোন পদক্ষেপ নিচ্ছে।
তবে বাস্তবতা হলো, এসব উদ্যোগ এককভাবে সমস্যার পূর্ণ সমাধান নয়। কারণ ব্যবহারকারীরা সহজেই জিও-ব্লকিং এড়িয়ে ভিপিএন বা প্রক্সি সার্ভারের মাধ্যমে ন্যুডিফাই টুলগুলোতে প্রবেশ করতে পারে। পাশাপাশি, ন্যুডিফাই বট বা অ্যাপগুলো প্রাইভেট ফোরাম, এনক্রিপ্টেড মেসেজিং অ্যাপ কিংবা ফাইল-শেয়ারিং প্ল্যাটফর্মে ছড়িয়ে পড়ছে, যেগুলোর ওপর সরাসরি নজরদারি করা কঠিন।
প্রযুক্তি কোম্পানিগুলো যা করছে
কিছু প্রযুক্তি কোম্পানি ইতিমধ্যে ন্যুডিফাই টুলের বিরুদ্ধে পদক্ষেপ নিয়েছে। ডিসকর্ড এবং অ্যাপল ন্যুডিফাই অ্যাপগুলো এবং এসব অ্যাপ ও ওয়েবসাইটের সঙ্গে যুক্ত ডেভেলপার অ্যাকাউন্টগুলো মুছে দিয়েছে। মেটা প্ল্যাটফর্মে প্রাপ্তবয়স্কদের কনটেন্ট, বিশেষ করে এআই দিয়ে তৈরি নগ্ন ছবি নিষিদ্ধ করেছে।
তবে ন্যুডিফাই
এবং অন্যান্য ডিপফেক টুল থেকে সৃষ্ট ক্ষতি কমানোর জন্য প্রযুক্তি কোম্পানিগুলো আরও অনেক কাজ করতে পারে। উদাহরণস্বরূপ, ডিপফেক জেনারেটরের জন্য যথাযথ সুরক্ষাব্যবস্থা নিশ্চিত করা, অবৈধ কনটেন্ট দ্রুত অপসারণ করা এবং ইউজার অ্যাকাউন্ট নিষিদ্ধ বা স্থগিত করা। তারা ‘আনড্রেস বা ন্যুডিফাইয়ের মতো কি-ওয়ার্ড ব্লক করতে পারে, অনুসন্ধানের ফলাফল সীমিত করতে পারে এবং সংশ্লিষ্ট কি-ওয়ার্ড ব্যবহারের ক্ষেত্রে ব্যবহারকারীদের সতর্কতা দিতে পারে। আরও প্রযুক্তি ব্যবহার করে ছবি ও কনটেন্টের উৎস চিহ্নিত করতে ওয়াটারমার্ক বা জলছাপ নির্দেশক ব্যবহার করা যেতে পারে।
যদিও প্রযুক্তি কোম্পানিগুলোকে দায়বদ্ধ করা এবং ক্ষতি কমাতে তাদের পদক্ষেপ নিতে বাধ্য করা গুরুত্বপূর্ণ, তবে এটিই সমস্যার সমাধান নয়। শিক্ষা ক্ষেত্রেও গুরুত্ব দিতে হবে। তরুণ প্রজন্মকে ডিজিটাল তথ্য ও কনটেন্ট কীভাবে বিচার-বিশ্লেষণ এবং আলোচনা করতে হবে, ডিজিটাল গোপনীয়তা, ডিজিটাল অধিকার ও সম্মানজনক ডিজিটাল সম্পর্ক সম্পর্কে ব্যাপক শিক্ষা দেওয়া প্রয়োজন।
তথ্যসূত্র: দ্য কনভার্সেশন
কিছুদিন (৯ সেপ্টেম্বর) পরে আইফোনের বার্ষিক উন্মোচন অনুষ্ঠান আয়োজন করতে যাচ্ছে অ্যাপল। সেই অনুষ্ঠানে বহুল প্রতীক্ষিত আইফোন ১৭ সিরিজ উন্মোচন করা হবে। ধারণা করা হচ্ছে, নতুন আইফোন ১৭ সিরিজের প্রি-অর্ডার শুরু হবে অনুষ্ঠান শেষের পর প্রথম শুক্রবার, অর্থাৎ ১৩ সেপ্টেম্বর থেকে।
৮ ঘণ্টা আগেদেশজুড়ে ১ লাখ শিক্ষার্থীকে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগের উদ্যোগে ডিজিটাল স্কিলস প্রশিক্ষণ দেওয়া হবে বলে জানিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টার ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বপ্রাপ্ত বিশেষ সহকারী ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব।
৮ ঘণ্টা আগেমেটা মালিকানাধীন ইনস্টাগ্রাম এবার ব্যবহারকারীদের জন্য নিয়ে আসছে নতুন ‘পিকচার-ইন-পিকচার’ (PiP) ফিচার। এই ফিচারের মাধ্যমে এখন ব্যবহারকারীরা ইনস্টাগ্রামের রিল ছোট একটি ভাসমান উইন্ডোতে দেখতে পারবেন, এমনকি অন্য অ্যাপে থাকলেও ভিডিও চলবে।
১১ ঘণ্টা আগেব্রিটেনের বিলাসবহুল গাড়ি নির্মাতা কোম্পানি জাগুয়ার ল্যান্ড রোভার (জেএলআর) সাইবার হামলার শিকার হয়েছে। এই হামলার ফলে প্রতিষ্ঠানটির উৎপাদন ও খুচরা বিক্রয় কার্যক্রম মারাত্মকভাবে ব্যাহত হয়েছে। গত মঙ্গলবার এক বিবৃতিতে কোম্পানিটি জানিয়েছে, তারা এখন ধাপে ধাপে ও নিয়ন্ত্রিতভাবে কার্যক্রম পুনরায় চালু করার...
১১ ঘণ্টা আগে