আজকের পত্রিকা ডেস্ক
চীনা ইলেকট্রনিকস নির্মাতা অ্যাংকার আবারও তাদের একাধিক মডেলের পাওয়ার ব্যাংক বাজার থেকে প্রত্যাহারের ঘোষণা দিয়েছে। আগুন লাগা এবং অতিরিক্ত গরম হওয়ার ঝুঁকির কারণে এই রিকল বা প্রত্যাহার প্রক্রিয়া চালু করেছে। এবার কোম্পানিটি প্রায় ৫ লাখ ইউনিট বাজার থেকে প্রত্যাহার করবে। গত জুনে ১১ লাখ পাওয়ার ব্যাংক ফেরত নেওয়ার ঘোষণা দিয়েছিল কোম্পানিটি।
যুক্তরাষ্ট্রের ভোক্তা পণ্য নিরাপত্তা কমিশনের (সিপিএসসি) রিকল নম্বর ২৫-৪৬৬ অনুযায়ী, এবার প্রায় ৪ লাখ ৮১ হাজার ইউনিট পাওয়ার ব্যাংক এই রিকলের আওতায় এসেছে। এগুলোর মডেল নম্বর হচ্ছে—এ১৬৪৭ (২২ দশমিক ৫ ওয়াট), এ১৬৫২ (৭ দশমিক ৫ ওয়াট), এ১২৫৭ (২২ দশমিক ৫ ওয়াট), এ১৬৮১ (৩০ ওয়াট) এবং এ১৬৮৯ (৩০ ওয়াট)।
গত ২০২৩ সালের আগস্ট থেকে চলতি বছরের জুন পর্যন্ত এই পাওয়ার ব্যাংকগুলো বিক্রি হয়েছে। এগুলো আমাজন, বেস্ট বাই, টারগেট ও ওয়ালমার্টের মতো খুচরা বিক্রেতার মাধ্যমে বিক্রি হয়। এদের দাম সাধারণত ৩০ থেকে ৫০ ডলারের মধ্যে ছিল।
সিপিএসসি জানিয়েছে, এই ত্রুটিপূর্ণ পাওয়ার ব্যাংকের কারণে ৩৩টি আগুন লাগার বা বিস্ফোরণের প্রতিবেদন পাওয়া গেছে। এতে চারজন সামান্য পুড়ে গেছেন এবং এক ক্ষেত্রে সম্পত্তিরও ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে।
গ্রাহকদের অবিলম্বে এসব পাওয়ার ব্যাংক ব্যবহার বন্ধ করতে বলা হয়েছে। সেই সঙ্গে তাদের ডিভাইসটি এই রিকলের আওতাভুক্ত কি না, তা অ্যাংকরের অফিশিয়াল রিকল পেজে যাচাই করতে হবে। এই তালিকায় ব্যবহারকারীর ডিভাইসটি থাকলে রেজিস্ট্রেশন করে রিকলের প্রক্রিয়া সম্পন্ন করতে হবে।
রিকল প্রক্রিয়ার অংশ হিসেবে গ্রাহকদের পাওয়ার ব্যাংকের মডেল ও সিরিয়াল নম্বর স্পষ্ট দেখা যাচ্ছে এমন একটি ছবি তুলতে হবে এবং ডিভাইসটির ওপর স্থায়ী মার্কারে ইংরেজিতে ‘রিকলড’ লিখে পাঠাতে হবে। এরপর অ্যাংকার গ্রাহকের সঙ্গে যোগাযোগ করবে। সাধারণ আবর্জনার সঙ্গে এসব ব্যাটারি ফেলা যাবে না।
অ্যাংকার এই অসুবিধার জন্য গ্রাহকদের সম্পূর্ণ অর্থ ফেরত অথবা তাদের ওয়েবসাইটে ব্যবহারের জন্য একটি গিফট কার্ড দেওয়ার বিকল্প দিচ্ছে।
এর আগে জুনে, অ্যাংকার ১১ লাখের বেশি এ১২৬৩ মডেলের পাওয়ার ব্যাংক বাজার থেকে প্রত্যাহার করেছিল। এর পরই কয়েক সপ্তাহের মধ্যে তারা আরও পাঁচটি মডেল (উপরিউক্ত মডেলগুলো) স্বেচ্ছায় রিকলের তালিকায় যুক্ত করে। এবার সেগুলো সিপিএসসির অফিশিয়াল রিকল তালিকায়ও যুক্ত হলো।
নিরাপত্তাজনিত উদ্বেগের কারণে অনেকেই এখন অ্যাংকারের পরিবর্তে অন্য ব্র্যান্ডের পাওয়ার ব্যাংকের দিকে ঝুঁকছেন। ভালো মানের, নির্ভরযোগ্য এবং বিভিন্ন দামের পাওয়ার ব্যাংক বাজারে পাওয়া যাচ্ছে, যা ব্যবহারকারীদের চাহিদা মেটাতে সক্ষম।
তথ্যসূত্র: টেকস্পট
চীনা ইলেকট্রনিকস নির্মাতা অ্যাংকার আবারও তাদের একাধিক মডেলের পাওয়ার ব্যাংক বাজার থেকে প্রত্যাহারের ঘোষণা দিয়েছে। আগুন লাগা এবং অতিরিক্ত গরম হওয়ার ঝুঁকির কারণে এই রিকল বা প্রত্যাহার প্রক্রিয়া চালু করেছে। এবার কোম্পানিটি প্রায় ৫ লাখ ইউনিট বাজার থেকে প্রত্যাহার করবে। গত জুনে ১১ লাখ পাওয়ার ব্যাংক ফেরত নেওয়ার ঘোষণা দিয়েছিল কোম্পানিটি।
যুক্তরাষ্ট্রের ভোক্তা পণ্য নিরাপত্তা কমিশনের (সিপিএসসি) রিকল নম্বর ২৫-৪৬৬ অনুযায়ী, এবার প্রায় ৪ লাখ ৮১ হাজার ইউনিট পাওয়ার ব্যাংক এই রিকলের আওতায় এসেছে। এগুলোর মডেল নম্বর হচ্ছে—এ১৬৪৭ (২২ দশমিক ৫ ওয়াট), এ১৬৫২ (৭ দশমিক ৫ ওয়াট), এ১২৫৭ (২২ দশমিক ৫ ওয়াট), এ১৬৮১ (৩০ ওয়াট) এবং এ১৬৮৯ (৩০ ওয়াট)।
গত ২০২৩ সালের আগস্ট থেকে চলতি বছরের জুন পর্যন্ত এই পাওয়ার ব্যাংকগুলো বিক্রি হয়েছে। এগুলো আমাজন, বেস্ট বাই, টারগেট ও ওয়ালমার্টের মতো খুচরা বিক্রেতার মাধ্যমে বিক্রি হয়। এদের দাম সাধারণত ৩০ থেকে ৫০ ডলারের মধ্যে ছিল।
সিপিএসসি জানিয়েছে, এই ত্রুটিপূর্ণ পাওয়ার ব্যাংকের কারণে ৩৩টি আগুন লাগার বা বিস্ফোরণের প্রতিবেদন পাওয়া গেছে। এতে চারজন সামান্য পুড়ে গেছেন এবং এক ক্ষেত্রে সম্পত্তিরও ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে।
গ্রাহকদের অবিলম্বে এসব পাওয়ার ব্যাংক ব্যবহার বন্ধ করতে বলা হয়েছে। সেই সঙ্গে তাদের ডিভাইসটি এই রিকলের আওতাভুক্ত কি না, তা অ্যাংকরের অফিশিয়াল রিকল পেজে যাচাই করতে হবে। এই তালিকায় ব্যবহারকারীর ডিভাইসটি থাকলে রেজিস্ট্রেশন করে রিকলের প্রক্রিয়া সম্পন্ন করতে হবে।
রিকল প্রক্রিয়ার অংশ হিসেবে গ্রাহকদের পাওয়ার ব্যাংকের মডেল ও সিরিয়াল নম্বর স্পষ্ট দেখা যাচ্ছে এমন একটি ছবি তুলতে হবে এবং ডিভাইসটির ওপর স্থায়ী মার্কারে ইংরেজিতে ‘রিকলড’ লিখে পাঠাতে হবে। এরপর অ্যাংকার গ্রাহকের সঙ্গে যোগাযোগ করবে। সাধারণ আবর্জনার সঙ্গে এসব ব্যাটারি ফেলা যাবে না।
অ্যাংকার এই অসুবিধার জন্য গ্রাহকদের সম্পূর্ণ অর্থ ফেরত অথবা তাদের ওয়েবসাইটে ব্যবহারের জন্য একটি গিফট কার্ড দেওয়ার বিকল্প দিচ্ছে।
এর আগে জুনে, অ্যাংকার ১১ লাখের বেশি এ১২৬৩ মডেলের পাওয়ার ব্যাংক বাজার থেকে প্রত্যাহার করেছিল। এর পরই কয়েক সপ্তাহের মধ্যে তারা আরও পাঁচটি মডেল (উপরিউক্ত মডেলগুলো) স্বেচ্ছায় রিকলের তালিকায় যুক্ত করে। এবার সেগুলো সিপিএসসির অফিশিয়াল রিকল তালিকায়ও যুক্ত হলো।
নিরাপত্তাজনিত উদ্বেগের কারণে অনেকেই এখন অ্যাংকারের পরিবর্তে অন্য ব্র্যান্ডের পাওয়ার ব্যাংকের দিকে ঝুঁকছেন। ভালো মানের, নির্ভরযোগ্য এবং বিভিন্ন দামের পাওয়ার ব্যাংক বাজারে পাওয়া যাচ্ছে, যা ব্যবহারকারীদের চাহিদা মেটাতে সক্ষম।
তথ্যসূত্র: টেকস্পট
বর্তমানে প্রায় সব ক্ষেত্রেই কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার (এআই) জয়জয়কার। তবে এআইয়ের কারণে মানুষের কর্মসংস্থান নিয়ে উদ্বেগ তৈরি হয়েছে। আর এই বিষয়ে স্পষ্ট ও বিশ্লেষণধর্মী বক্তব্য দিয়েছেন ওপেনএআইয়ের প্রধান নির্বাহী স্যাম অল্টম্যান। এক সাক্ষাৎকারে তিনি বলেন, কিছু পেশা রয়েছে যেগুলো শিগগিরই এআই দখল করবে...
৪ ঘণ্টা আগেঅ্যাপলের নতুন আইফোন ১৭ প্রো এবং ১৭ প্রো ম্যাক্স বাজারে আসার পর সাধারণত ভক্তদের মাঝে উৎসবমুখর পরিবেশ তৈরি হয়। তবে এবারের মডেল ঘিরে ইতিমধ্যেই কিছু অভিযোগ সামনে এসেছে। এসব অভিযোগের মধ্যে সবচেয়ে আলোচিত হলো—মডেলগুলোতে খুব সহজেই আঁচড় ও দাগ পড়ছে। বিশেষ করে ক্যামেরা বাম্পের ধারালো প্রান্তগুলোতে।
৭ ঘণ্টা আগেকনটেন্ট নির্মাতাদের জন্য এখন দারুণ সব এআই টুলস ও ফিচার আছে অনলাইনে। যে কনটেন্ট তৈরি করতে আগে ব্যাপক আয়োজন করতে হতো, একই কাজ এখন অল্প পরিশ্রমে সম্ভব করে দিচ্ছে বিভিন্ন এআই টুল। তবে বলে রাখা ভালো, এআই টুলের সর্বোচ্চ ব্যবহার করতে চাইলে আপনাকে সেটি মাস বা বছরের জন্য কিনতে হবে।
৮ ঘণ্টা আগেমাত্র ২৮ বছর বয়সে ফ্রিল্যান্সিং জগতে শক্ত অবস্থান গড়েছেন মো. ফারুক হোসেন। কোরআনে হাফেজ এই তরুণ বর্তমানে মাসে গড়ে ১০ লাখ টাকা আয় করেন। শুধু তা-ই নয়, প্রায় ৫ হাজার মানুষকে ফ্রিল্যান্সিং শিখিয়েছেন তিনি, যাঁদের মধ্যে ৩ হাজার এরই মধ্যে আয় করছেন।
৯ ঘণ্টা আগে