আজকের পত্রিকা ডেস্ক

চীনা ইলেকট্রনিকস নির্মাতা অ্যাংকার আবারও তাদের একাধিক মডেলের পাওয়ার ব্যাংক বাজার থেকে প্রত্যাহারের ঘোষণা দিয়েছে। আগুন লাগা এবং অতিরিক্ত গরম হওয়ার ঝুঁকির কারণে এই রিকল বা প্রত্যাহার প্রক্রিয়া চালু করেছে। এবার কোম্পানিটি প্রায় ৫ লাখ ইউনিট বাজার থেকে প্রত্যাহার করবে। গত জুনে ১১ লাখ পাওয়ার ব্যাংক ফেরত নেওয়ার ঘোষণা দিয়েছিল কোম্পানিটি।
যুক্তরাষ্ট্রের ভোক্তা পণ্য নিরাপত্তা কমিশনের (সিপিএসসি) রিকল নম্বর ২৫-৪৬৬ অনুযায়ী, এবার প্রায় ৪ লাখ ৮১ হাজার ইউনিট পাওয়ার ব্যাংক এই রিকলের আওতায় এসেছে। এগুলোর মডেল নম্বর হচ্ছে—এ১৬৪৭ (২২ দশমিক ৫ ওয়াট), এ১৬৫২ (৭ দশমিক ৫ ওয়াট), এ১২৫৭ (২২ দশমিক ৫ ওয়াট), এ১৬৮১ (৩০ ওয়াট) এবং এ১৬৮৯ (৩০ ওয়াট)।
গত ২০২৩ সালের আগস্ট থেকে চলতি বছরের জুন পর্যন্ত এই পাওয়ার ব্যাংকগুলো বিক্রি হয়েছে। এগুলো আমাজন, বেস্ট বাই, টারগেট ও ওয়ালমার্টের মতো খুচরা বিক্রেতার মাধ্যমে বিক্রি হয়। এদের দাম সাধারণত ৩০ থেকে ৫০ ডলারের মধ্যে ছিল।
সিপিএসসি জানিয়েছে, এই ত্রুটিপূর্ণ পাওয়ার ব্যাংকের কারণে ৩৩টি আগুন লাগার বা বিস্ফোরণের প্রতিবেদন পাওয়া গেছে। এতে চারজন সামান্য পুড়ে গেছেন এবং এক ক্ষেত্রে সম্পত্তিরও ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে।
গ্রাহকদের অবিলম্বে এসব পাওয়ার ব্যাংক ব্যবহার বন্ধ করতে বলা হয়েছে। সেই সঙ্গে তাদের ডিভাইসটি এই রিকলের আওতাভুক্ত কি না, তা অ্যাংকরের অফিশিয়াল রিকল পেজে যাচাই করতে হবে। এই তালিকায় ব্যবহারকারীর ডিভাইসটি থাকলে রেজিস্ট্রেশন করে রিকলের প্রক্রিয়া সম্পন্ন করতে হবে।
রিকল প্রক্রিয়ার অংশ হিসেবে গ্রাহকদের পাওয়ার ব্যাংকের মডেল ও সিরিয়াল নম্বর স্পষ্ট দেখা যাচ্ছে এমন একটি ছবি তুলতে হবে এবং ডিভাইসটির ওপর স্থায়ী মার্কারে ইংরেজিতে ‘রিকলড’ লিখে পাঠাতে হবে। এরপর অ্যাংকার গ্রাহকের সঙ্গে যোগাযোগ করবে। সাধারণ আবর্জনার সঙ্গে এসব ব্যাটারি ফেলা যাবে না।
অ্যাংকার এই অসুবিধার জন্য গ্রাহকদের সম্পূর্ণ অর্থ ফেরত অথবা তাদের ওয়েবসাইটে ব্যবহারের জন্য একটি গিফট কার্ড দেওয়ার বিকল্প দিচ্ছে।
এর আগে জুনে, অ্যাংকার ১১ লাখের বেশি এ১২৬৩ মডেলের পাওয়ার ব্যাংক বাজার থেকে প্রত্যাহার করেছিল। এর পরই কয়েক সপ্তাহের মধ্যে তারা আরও পাঁচটি মডেল (উপরিউক্ত মডেলগুলো) স্বেচ্ছায় রিকলের তালিকায় যুক্ত করে। এবার সেগুলো সিপিএসসির অফিশিয়াল রিকল তালিকায়ও যুক্ত হলো।
নিরাপত্তাজনিত উদ্বেগের কারণে অনেকেই এখন অ্যাংকারের পরিবর্তে অন্য ব্র্যান্ডের পাওয়ার ব্যাংকের দিকে ঝুঁকছেন। ভালো মানের, নির্ভরযোগ্য এবং বিভিন্ন দামের পাওয়ার ব্যাংক বাজারে পাওয়া যাচ্ছে, যা ব্যবহারকারীদের চাহিদা মেটাতে সক্ষম।
তথ্যসূত্র: টেকস্পট

চীনা ইলেকট্রনিকস নির্মাতা অ্যাংকার আবারও তাদের একাধিক মডেলের পাওয়ার ব্যাংক বাজার থেকে প্রত্যাহারের ঘোষণা দিয়েছে। আগুন লাগা এবং অতিরিক্ত গরম হওয়ার ঝুঁকির কারণে এই রিকল বা প্রত্যাহার প্রক্রিয়া চালু করেছে। এবার কোম্পানিটি প্রায় ৫ লাখ ইউনিট বাজার থেকে প্রত্যাহার করবে। গত জুনে ১১ লাখ পাওয়ার ব্যাংক ফেরত নেওয়ার ঘোষণা দিয়েছিল কোম্পানিটি।
যুক্তরাষ্ট্রের ভোক্তা পণ্য নিরাপত্তা কমিশনের (সিপিএসসি) রিকল নম্বর ২৫-৪৬৬ অনুযায়ী, এবার প্রায় ৪ লাখ ৮১ হাজার ইউনিট পাওয়ার ব্যাংক এই রিকলের আওতায় এসেছে। এগুলোর মডেল নম্বর হচ্ছে—এ১৬৪৭ (২২ দশমিক ৫ ওয়াট), এ১৬৫২ (৭ দশমিক ৫ ওয়াট), এ১২৫৭ (২২ দশমিক ৫ ওয়াট), এ১৬৮১ (৩০ ওয়াট) এবং এ১৬৮৯ (৩০ ওয়াট)।
গত ২০২৩ সালের আগস্ট থেকে চলতি বছরের জুন পর্যন্ত এই পাওয়ার ব্যাংকগুলো বিক্রি হয়েছে। এগুলো আমাজন, বেস্ট বাই, টারগেট ও ওয়ালমার্টের মতো খুচরা বিক্রেতার মাধ্যমে বিক্রি হয়। এদের দাম সাধারণত ৩০ থেকে ৫০ ডলারের মধ্যে ছিল।
সিপিএসসি জানিয়েছে, এই ত্রুটিপূর্ণ পাওয়ার ব্যাংকের কারণে ৩৩টি আগুন লাগার বা বিস্ফোরণের প্রতিবেদন পাওয়া গেছে। এতে চারজন সামান্য পুড়ে গেছেন এবং এক ক্ষেত্রে সম্পত্তিরও ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে।
গ্রাহকদের অবিলম্বে এসব পাওয়ার ব্যাংক ব্যবহার বন্ধ করতে বলা হয়েছে। সেই সঙ্গে তাদের ডিভাইসটি এই রিকলের আওতাভুক্ত কি না, তা অ্যাংকরের অফিশিয়াল রিকল পেজে যাচাই করতে হবে। এই তালিকায় ব্যবহারকারীর ডিভাইসটি থাকলে রেজিস্ট্রেশন করে রিকলের প্রক্রিয়া সম্পন্ন করতে হবে।
রিকল প্রক্রিয়ার অংশ হিসেবে গ্রাহকদের পাওয়ার ব্যাংকের মডেল ও সিরিয়াল নম্বর স্পষ্ট দেখা যাচ্ছে এমন একটি ছবি তুলতে হবে এবং ডিভাইসটির ওপর স্থায়ী মার্কারে ইংরেজিতে ‘রিকলড’ লিখে পাঠাতে হবে। এরপর অ্যাংকার গ্রাহকের সঙ্গে যোগাযোগ করবে। সাধারণ আবর্জনার সঙ্গে এসব ব্যাটারি ফেলা যাবে না।
অ্যাংকার এই অসুবিধার জন্য গ্রাহকদের সম্পূর্ণ অর্থ ফেরত অথবা তাদের ওয়েবসাইটে ব্যবহারের জন্য একটি গিফট কার্ড দেওয়ার বিকল্প দিচ্ছে।
এর আগে জুনে, অ্যাংকার ১১ লাখের বেশি এ১২৬৩ মডেলের পাওয়ার ব্যাংক বাজার থেকে প্রত্যাহার করেছিল। এর পরই কয়েক সপ্তাহের মধ্যে তারা আরও পাঁচটি মডেল (উপরিউক্ত মডেলগুলো) স্বেচ্ছায় রিকলের তালিকায় যুক্ত করে। এবার সেগুলো সিপিএসসির অফিশিয়াল রিকল তালিকায়ও যুক্ত হলো।
নিরাপত্তাজনিত উদ্বেগের কারণে অনেকেই এখন অ্যাংকারের পরিবর্তে অন্য ব্র্যান্ডের পাওয়ার ব্যাংকের দিকে ঝুঁকছেন। ভালো মানের, নির্ভরযোগ্য এবং বিভিন্ন দামের পাওয়ার ব্যাংক বাজারে পাওয়া যাচ্ছে, যা ব্যবহারকারীদের চাহিদা মেটাতে সক্ষম।
তথ্যসূত্র: টেকস্পট
আজকের পত্রিকা ডেস্ক

চীনা ইলেকট্রনিকস নির্মাতা অ্যাংকার আবারও তাদের একাধিক মডেলের পাওয়ার ব্যাংক বাজার থেকে প্রত্যাহারের ঘোষণা দিয়েছে। আগুন লাগা এবং অতিরিক্ত গরম হওয়ার ঝুঁকির কারণে এই রিকল বা প্রত্যাহার প্রক্রিয়া চালু করেছে। এবার কোম্পানিটি প্রায় ৫ লাখ ইউনিট বাজার থেকে প্রত্যাহার করবে। গত জুনে ১১ লাখ পাওয়ার ব্যাংক ফেরত নেওয়ার ঘোষণা দিয়েছিল কোম্পানিটি।
যুক্তরাষ্ট্রের ভোক্তা পণ্য নিরাপত্তা কমিশনের (সিপিএসসি) রিকল নম্বর ২৫-৪৬৬ অনুযায়ী, এবার প্রায় ৪ লাখ ৮১ হাজার ইউনিট পাওয়ার ব্যাংক এই রিকলের আওতায় এসেছে। এগুলোর মডেল নম্বর হচ্ছে—এ১৬৪৭ (২২ দশমিক ৫ ওয়াট), এ১৬৫২ (৭ দশমিক ৫ ওয়াট), এ১২৫৭ (২২ দশমিক ৫ ওয়াট), এ১৬৮১ (৩০ ওয়াট) এবং এ১৬৮৯ (৩০ ওয়াট)।
গত ২০২৩ সালের আগস্ট থেকে চলতি বছরের জুন পর্যন্ত এই পাওয়ার ব্যাংকগুলো বিক্রি হয়েছে। এগুলো আমাজন, বেস্ট বাই, টারগেট ও ওয়ালমার্টের মতো খুচরা বিক্রেতার মাধ্যমে বিক্রি হয়। এদের দাম সাধারণত ৩০ থেকে ৫০ ডলারের মধ্যে ছিল।
সিপিএসসি জানিয়েছে, এই ত্রুটিপূর্ণ পাওয়ার ব্যাংকের কারণে ৩৩টি আগুন লাগার বা বিস্ফোরণের প্রতিবেদন পাওয়া গেছে। এতে চারজন সামান্য পুড়ে গেছেন এবং এক ক্ষেত্রে সম্পত্তিরও ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে।
গ্রাহকদের অবিলম্বে এসব পাওয়ার ব্যাংক ব্যবহার বন্ধ করতে বলা হয়েছে। সেই সঙ্গে তাদের ডিভাইসটি এই রিকলের আওতাভুক্ত কি না, তা অ্যাংকরের অফিশিয়াল রিকল পেজে যাচাই করতে হবে। এই তালিকায় ব্যবহারকারীর ডিভাইসটি থাকলে রেজিস্ট্রেশন করে রিকলের প্রক্রিয়া সম্পন্ন করতে হবে।
রিকল প্রক্রিয়ার অংশ হিসেবে গ্রাহকদের পাওয়ার ব্যাংকের মডেল ও সিরিয়াল নম্বর স্পষ্ট দেখা যাচ্ছে এমন একটি ছবি তুলতে হবে এবং ডিভাইসটির ওপর স্থায়ী মার্কারে ইংরেজিতে ‘রিকলড’ লিখে পাঠাতে হবে। এরপর অ্যাংকার গ্রাহকের সঙ্গে যোগাযোগ করবে। সাধারণ আবর্জনার সঙ্গে এসব ব্যাটারি ফেলা যাবে না।
অ্যাংকার এই অসুবিধার জন্য গ্রাহকদের সম্পূর্ণ অর্থ ফেরত অথবা তাদের ওয়েবসাইটে ব্যবহারের জন্য একটি গিফট কার্ড দেওয়ার বিকল্প দিচ্ছে।
এর আগে জুনে, অ্যাংকার ১১ লাখের বেশি এ১২৬৩ মডেলের পাওয়ার ব্যাংক বাজার থেকে প্রত্যাহার করেছিল। এর পরই কয়েক সপ্তাহের মধ্যে তারা আরও পাঁচটি মডেল (উপরিউক্ত মডেলগুলো) স্বেচ্ছায় রিকলের তালিকায় যুক্ত করে। এবার সেগুলো সিপিএসসির অফিশিয়াল রিকল তালিকায়ও যুক্ত হলো।
নিরাপত্তাজনিত উদ্বেগের কারণে অনেকেই এখন অ্যাংকারের পরিবর্তে অন্য ব্র্যান্ডের পাওয়ার ব্যাংকের দিকে ঝুঁকছেন। ভালো মানের, নির্ভরযোগ্য এবং বিভিন্ন দামের পাওয়ার ব্যাংক বাজারে পাওয়া যাচ্ছে, যা ব্যবহারকারীদের চাহিদা মেটাতে সক্ষম।
তথ্যসূত্র: টেকস্পট

চীনা ইলেকট্রনিকস নির্মাতা অ্যাংকার আবারও তাদের একাধিক মডেলের পাওয়ার ব্যাংক বাজার থেকে প্রত্যাহারের ঘোষণা দিয়েছে। আগুন লাগা এবং অতিরিক্ত গরম হওয়ার ঝুঁকির কারণে এই রিকল বা প্রত্যাহার প্রক্রিয়া চালু করেছে। এবার কোম্পানিটি প্রায় ৫ লাখ ইউনিট বাজার থেকে প্রত্যাহার করবে। গত জুনে ১১ লাখ পাওয়ার ব্যাংক ফেরত নেওয়ার ঘোষণা দিয়েছিল কোম্পানিটি।
যুক্তরাষ্ট্রের ভোক্তা পণ্য নিরাপত্তা কমিশনের (সিপিএসসি) রিকল নম্বর ২৫-৪৬৬ অনুযায়ী, এবার প্রায় ৪ লাখ ৮১ হাজার ইউনিট পাওয়ার ব্যাংক এই রিকলের আওতায় এসেছে। এগুলোর মডেল নম্বর হচ্ছে—এ১৬৪৭ (২২ দশমিক ৫ ওয়াট), এ১৬৫২ (৭ দশমিক ৫ ওয়াট), এ১২৫৭ (২২ দশমিক ৫ ওয়াট), এ১৬৮১ (৩০ ওয়াট) এবং এ১৬৮৯ (৩০ ওয়াট)।
গত ২০২৩ সালের আগস্ট থেকে চলতি বছরের জুন পর্যন্ত এই পাওয়ার ব্যাংকগুলো বিক্রি হয়েছে। এগুলো আমাজন, বেস্ট বাই, টারগেট ও ওয়ালমার্টের মতো খুচরা বিক্রেতার মাধ্যমে বিক্রি হয়। এদের দাম সাধারণত ৩০ থেকে ৫০ ডলারের মধ্যে ছিল।
সিপিএসসি জানিয়েছে, এই ত্রুটিপূর্ণ পাওয়ার ব্যাংকের কারণে ৩৩টি আগুন লাগার বা বিস্ফোরণের প্রতিবেদন পাওয়া গেছে। এতে চারজন সামান্য পুড়ে গেছেন এবং এক ক্ষেত্রে সম্পত্তিরও ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে।
গ্রাহকদের অবিলম্বে এসব পাওয়ার ব্যাংক ব্যবহার বন্ধ করতে বলা হয়েছে। সেই সঙ্গে তাদের ডিভাইসটি এই রিকলের আওতাভুক্ত কি না, তা অ্যাংকরের অফিশিয়াল রিকল পেজে যাচাই করতে হবে। এই তালিকায় ব্যবহারকারীর ডিভাইসটি থাকলে রেজিস্ট্রেশন করে রিকলের প্রক্রিয়া সম্পন্ন করতে হবে।
রিকল প্রক্রিয়ার অংশ হিসেবে গ্রাহকদের পাওয়ার ব্যাংকের মডেল ও সিরিয়াল নম্বর স্পষ্ট দেখা যাচ্ছে এমন একটি ছবি তুলতে হবে এবং ডিভাইসটির ওপর স্থায়ী মার্কারে ইংরেজিতে ‘রিকলড’ লিখে পাঠাতে হবে। এরপর অ্যাংকার গ্রাহকের সঙ্গে যোগাযোগ করবে। সাধারণ আবর্জনার সঙ্গে এসব ব্যাটারি ফেলা যাবে না।
অ্যাংকার এই অসুবিধার জন্য গ্রাহকদের সম্পূর্ণ অর্থ ফেরত অথবা তাদের ওয়েবসাইটে ব্যবহারের জন্য একটি গিফট কার্ড দেওয়ার বিকল্প দিচ্ছে।
এর আগে জুনে, অ্যাংকার ১১ লাখের বেশি এ১২৬৩ মডেলের পাওয়ার ব্যাংক বাজার থেকে প্রত্যাহার করেছিল। এর পরই কয়েক সপ্তাহের মধ্যে তারা আরও পাঁচটি মডেল (উপরিউক্ত মডেলগুলো) স্বেচ্ছায় রিকলের তালিকায় যুক্ত করে। এবার সেগুলো সিপিএসসির অফিশিয়াল রিকল তালিকায়ও যুক্ত হলো।
নিরাপত্তাজনিত উদ্বেগের কারণে অনেকেই এখন অ্যাংকারের পরিবর্তে অন্য ব্র্যান্ডের পাওয়ার ব্যাংকের দিকে ঝুঁকছেন। ভালো মানের, নির্ভরযোগ্য এবং বিভিন্ন দামের পাওয়ার ব্যাংক বাজারে পাওয়া যাচ্ছে, যা ব্যবহারকারীদের চাহিদা মেটাতে সক্ষম।
তথ্যসূত্র: টেকস্পট

ভুয়া ওয়েবসাইটগুলো আসল ওয়েবসাইটের মতো হতে পারে। যদিও ছোট ছোট পার্থক্য থাকে, যেগুলো আপনি একটু খেয়াল করলে চিনতে পারবেন।
৪ মিনিট আগে
স্মার্টফোন থেকে শুরু করে বৈদ্যুতিক গাড়ি—সবকিছুতেই এখন লিথিয়াম-আয়ন ব্যাটারির ব্যবহার। কিন্তু এই ব্যাটারি থেকে মাঝেমধ্যে ভয়াবহ আগুনের খবর পাওয়া যায়, যা অনেক সময় প্রাণঘাতী হয়ে দাঁড়ায়। সম্প্রতি এক গবেষণায় জানা গেছে, ব্যাটারির অভ্যন্তরীণ নকশায় সামান্য পরিবর্তনের মাধ্যমে এই ঝুঁকি কমিয়ে আনা সম্ভব।
১৩ ঘণ্টা আগে
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ব্যবহার করে সন্ত্রাস ও সহিংসতায় উসকানিমূলক কনটেন্টের (আধেয়) বিরুদ্ধে কঠোর অবস্থান নিয়েছে অন্তর্বর্তী সরকার। এসব কনটেন্ট বন্ধ করতে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নিচ্ছে সংশ্লিষ্ট দপ্তর ও সংস্থাগুলো।
২ দিন আগে
চিঠিতে বলা হয়, বাংলাদেশে চলমান রাজনৈতিক অস্থিরতা ব্যাপক সহিংসতা ও অস্থিতিশীলতার জন্ম দিয়েছে। গণ-অভ্যুত্থানে ১ হাজার ৪০০ জনের বেশি শিক্ষার্থী নিহত ও হাজারো মানুষ আহত হওয়ার পর দেশ এখন একটি নাজুক রাজনৈতিক পালাবদলের মধ্যে আছে। অন্তর্বর্তী সরকার শৃঙ্খলা ফিরিয়ে আনা এবং একটি গ্রহণযোগ্য জাতীয়...
৩ দিন আগেফিচার ডেস্ক

ভুয়া ওয়েবসাইটগুলো আসল ওয়েবসাইটের মতো হতে পারে। যদিও ছোট ছোট পার্থক্য থাকে, যেগুলো আপনি একটু খেয়াল করলে চিনতে পারবেন।
ইউআরএল দেখুন
ওয়েবসাইটে ঢোকার আগে ইউআরএল ঠিকভাবে দেখে নিন। আসল ওয়েবসাইটের ইউআরএল সাধারণত এইচটিটিপিএস দিয়ে শুরু হয়, যেখানে ‘এস’-এর মাধ্যমে জানানো হয় যে সাইটটি নিরাপদ। যদি ইউআরএলে শুধু এইচটিটিপি থাকে, তাহলে সেটা সন্দেহজনক হতে পারে।
ওয়েবসাইটের বানান চেক করুন
একই ধরনের নাম কিংবা বানানে সামান্য পরিবর্তনের কারণে অনেক সময় সঠিক ওয়েবসাইট চিনতে সমস্যা হয়। তাই ওয়েবসাইটের বিষয়ে সন্দেহ হলে বানান দেখে নিতে পারেন।
লোগো ও ডিজাইন দেখুন
অনেক সময় ভুয়া ওয়েবসাইটগুলো আসল প্রতিষ্ঠানের লোগো ও ডিজাইন হুবহু নকল করে। কিন্তু সেখানে কিছু অসামঞ্জস্য থাকতে পারে। লোগো কিংবা ছবি অস্পষ্ট থাকলে সেটি সন্দেহজনক হতে পারে।
অনলাইন ওয়েবসাইট চেকার ব্যবহার করুন
অনলাইন ওয়েবসাইট চেকারগুলো বেশ সহায়ক। অনেক ওয়েবসাইট, যেমন ভাইরাস টোটাল, গুগল সেফ ব্রাউজিং ইউআরএল ভয়েডের মাধ্যমে আপনি নিশ্চিত হতে পারেন, সাইটটি নিরাপদ কি না। এই চেকারগুলো ওয়েবসাইটের সুরক্ষা যাচাই করার জন্য উপযুক্ত সহায়তা দিয়ে থাকে।
ওয়েবসাইটের রিভিউ এবং রেটিং দেখুন
যদি আপনি কোনো নতুন ওয়েবসাইটে প্রবেশ করেন, তাহলে তার রিভিউ এবং রেটিং চেক করুন। এ ছাড়া সামাজিক মিডিয়ায় ওই সাইটের বিষয়ে গ্রাহকেরা কী বলছেন, তা-ও দেখে নিতে পারেন।
সূত্র: ডিজিসার্ট

ভুয়া ওয়েবসাইটগুলো আসল ওয়েবসাইটের মতো হতে পারে। যদিও ছোট ছোট পার্থক্য থাকে, যেগুলো আপনি একটু খেয়াল করলে চিনতে পারবেন।
ইউআরএল দেখুন
ওয়েবসাইটে ঢোকার আগে ইউআরএল ঠিকভাবে দেখে নিন। আসল ওয়েবসাইটের ইউআরএল সাধারণত এইচটিটিপিএস দিয়ে শুরু হয়, যেখানে ‘এস’-এর মাধ্যমে জানানো হয় যে সাইটটি নিরাপদ। যদি ইউআরএলে শুধু এইচটিটিপি থাকে, তাহলে সেটা সন্দেহজনক হতে পারে।
ওয়েবসাইটের বানান চেক করুন
একই ধরনের নাম কিংবা বানানে সামান্য পরিবর্তনের কারণে অনেক সময় সঠিক ওয়েবসাইট চিনতে সমস্যা হয়। তাই ওয়েবসাইটের বিষয়ে সন্দেহ হলে বানান দেখে নিতে পারেন।
লোগো ও ডিজাইন দেখুন
অনেক সময় ভুয়া ওয়েবসাইটগুলো আসল প্রতিষ্ঠানের লোগো ও ডিজাইন হুবহু নকল করে। কিন্তু সেখানে কিছু অসামঞ্জস্য থাকতে পারে। লোগো কিংবা ছবি অস্পষ্ট থাকলে সেটি সন্দেহজনক হতে পারে।
অনলাইন ওয়েবসাইট চেকার ব্যবহার করুন
অনলাইন ওয়েবসাইট চেকারগুলো বেশ সহায়ক। অনেক ওয়েবসাইট, যেমন ভাইরাস টোটাল, গুগল সেফ ব্রাউজিং ইউআরএল ভয়েডের মাধ্যমে আপনি নিশ্চিত হতে পারেন, সাইটটি নিরাপদ কি না। এই চেকারগুলো ওয়েবসাইটের সুরক্ষা যাচাই করার জন্য উপযুক্ত সহায়তা দিয়ে থাকে।
ওয়েবসাইটের রিভিউ এবং রেটিং দেখুন
যদি আপনি কোনো নতুন ওয়েবসাইটে প্রবেশ করেন, তাহলে তার রিভিউ এবং রেটিং চেক করুন। এ ছাড়া সামাজিক মিডিয়ায় ওই সাইটের বিষয়ে গ্রাহকেরা কী বলছেন, তা-ও দেখে নিতে পারেন।
সূত্র: ডিজিসার্ট

চীনা ইলেকট্রনিকস নির্মাতা অ্যাংকর আবারও তাদের একাধিক মডেলের পাওয়ার ব্যাংক বাজার থেকে প্রত্যাহারের ঘোষণা দিয়েছে। আগুন লাগা ও অতিরিক্ত গরম হওয়ার ঝুঁকির কারণে এই রিকল বা প্রত্যাহার প্রক্রিয়া চালু করেছে। এবার কোম্পানিটি প্রায় ৫ লাখ ইউনিট বাজার থেকে প্রত্যাহার করবে।
২৩ সেপ্টেম্বর ২০২৫
স্মার্টফোন থেকে শুরু করে বৈদ্যুতিক গাড়ি—সবকিছুতেই এখন লিথিয়াম-আয়ন ব্যাটারির ব্যবহার। কিন্তু এই ব্যাটারি থেকে মাঝেমধ্যে ভয়াবহ আগুনের খবর পাওয়া যায়, যা অনেক সময় প্রাণঘাতী হয়ে দাঁড়ায়। সম্প্রতি এক গবেষণায় জানা গেছে, ব্যাটারির অভ্যন্তরীণ নকশায় সামান্য পরিবর্তনের মাধ্যমে এই ঝুঁকি কমিয়ে আনা সম্ভব।
১৩ ঘণ্টা আগে
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ব্যবহার করে সন্ত্রাস ও সহিংসতায় উসকানিমূলক কনটেন্টের (আধেয়) বিরুদ্ধে কঠোর অবস্থান নিয়েছে অন্তর্বর্তী সরকার। এসব কনটেন্ট বন্ধ করতে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নিচ্ছে সংশ্লিষ্ট দপ্তর ও সংস্থাগুলো।
২ দিন আগে
চিঠিতে বলা হয়, বাংলাদেশে চলমান রাজনৈতিক অস্থিরতা ব্যাপক সহিংসতা ও অস্থিতিশীলতার জন্ম দিয়েছে। গণ-অভ্যুত্থানে ১ হাজার ৪০০ জনের বেশি শিক্ষার্থী নিহত ও হাজারো মানুষ আহত হওয়ার পর দেশ এখন একটি নাজুক রাজনৈতিক পালাবদলের মধ্যে আছে। অন্তর্বর্তী সরকার শৃঙ্খলা ফিরিয়ে আনা এবং একটি গ্রহণযোগ্য জাতীয়...
৩ দিন আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

স্মার্টফোন থেকে শুরু করে বৈদ্যুতিক গাড়ি—সবকিছুতেই এখন লিথিয়াম-আয়ন ব্যাটারির ব্যবহার। কিন্তু এই ব্যাটারি থেকে মাঝেমধ্যে ভয়াবহ আগুনের খবর পাওয়া যায়, যা অনেক সময় প্রাণঘাতী হয়ে দাঁড়ায়। তবে সম্প্রতি এক গবেষণায় জানা গেছে, ব্যাটারির অভ্যন্তরীণ নকশায় সামান্য পরিবর্তনের মাধ্যমে এই ঝুঁকি কমিয়ে আনা সম্ভব।
লিথিয়াম-আয়ন ব্যাটারিতে থাকে দাহ্য ‘ইলেকট্রোলাইট’; এটি মূলত জৈব দ্রাবকে দ্রবীভূত লিথিয়াম লবণের একটি তরল দ্রবণ। ব্যাটারি অতিরিক্ত চার্জ হওয়া, ফুটো হয়ে যাওয়া বা অতিরিক্ত গরম হলে এই তরল অস্থিতিশীল হয়ে পড়ে। তখন এক বিপজ্জনক রাসায়নিক বিক্রিয়া শুরু হয়, যাকে বলা হয় ‘থার্মাল রানঅ্যাওয়ে’। এর ফলে ব্যাটারি খুব দ্রুত উত্তপ্ত হয়ে আগুন ধরে যায়।
মার্কিন সংবাদমাধ্যম সিএনএনের প্রতিবেদন অনুযায়ী, ২০২৪ সালে যুক্তরাষ্ট্রে বিমানে ব্যাটারিজনিত ধোঁয়া বা আগুনের ৮৯টি ঘটনা রেকর্ড করা হয়। দক্ষিণ কোরিয়ার বুসানে গত জানুয়ারিতে একটি এয়ারবাসে পাওয়ার ব্যাংক থেকে লাগা আগুনে পুরো বিমানটিই ভস্মীভূত হয়ে গিয়েছিল।
২০২৪ সালের এক জরিপে দেখা গেছে, যুক্তরাজ্যের অর্ধেক ব্যবসায়ী লিথিয়াম-আয়ন ব্যাটারি-সংশ্লিষ্ট অগ্নিকাণ্ড বা বিস্ফোরণের অভিজ্ঞতার সম্মুখীন হয়েছেন।
হংকংয়ের চায়নিজ ইউনিভার্সিটির একদল গবেষক ব্যাটারির নকশায় এমন পরিবর্তন এনেছেন। সংশ্লিষ্ট গবেষকেরা বলছেন, বর্তমান উৎপাদন পদ্ধতি পরিবর্তন না করেই এটি প্রয়োগ করা সম্ভব।
গবেষণার প্রধান লেখক এবং ভার্জিনিয়া টেকের পোস্টডক্টরাল ফেলো ইউ সান বলেন, ‘সাধারণত ব্যাটারির পারফরম্যান্স বাড়াতে গেলে নিরাপত্তা কিছুটা বিঘ্নিত হয়। আমরা এমন একটি তাপ-সংবেদনশীল উপাদান তৈরি করেছি, যা সাধারণ তাপমাত্রায় ভালো পারফরম্যান্স দেবে, কিন্তু তাপমাত্রা বাড়লে ব্যাটারিকে স্থিতিশীল রাখবে।’
কীভাবে কাজ করে এটি
গবেষকদের উদ্ভাবিত নতুন ইলেকট্রোলাইটে দুটি দ্রাবক ব্যবহার করা হয়েছে। স্বাভাবিক তাপমাত্রায়—প্রথম দ্রাবকটি ব্যাটারির রাসায়নিক কাঠামোকে দৃঢ় রাখে এবং কার্যক্ষমতা বজায় রাখে। উচ্চ তাপমাত্রায়—ব্যাটারি গরম হতে শুরু করলে দ্বিতীয় দ্রাবকটি সক্রিয় হয়ে ওঠে। এটি রাসায়নিক কাঠামোকে কিছুটা শিথিল করে দেয় এবং আগুনের সূত্রপাত ঘটাতে পারে এমন বিক্রিয়াগুলো ধীর করে দেয়।
গবেষণাগারে নতুন নকশার ব্যাটারিকে যখন পেরেক দিয়ে ফুটো করা হয়, তখন এর তাপমাত্রা বেড়েছিল মাত্র ৩.৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস। অন্যদিকে, প্রথাগত ব্যাটারিতে একই পরীক্ষায় তাপমাত্রা মুহূর্তের মধ্যে ৫৫৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস পর্যন্ত বেড়ে যায়। গবেষকেরা জানিয়েছেন, এই পদ্ধতিতে ব্যাটারির স্থায়িত্বে কোনো প্রভাব পড়ে না। ১ হাজার বার চার্জ করার পরও এটি ৮০ শতাংশের বেশি ক্ষমতা বজায় রাখতে সক্ষম।
গবেষক দলের অন্যতম সদস্য অধ্যাপক ই-চুন লু জানান, এই পদ্ধতি বাণিজ্যিক ব্যাটারি সিস্টেমে সহজে যুক্ত করা সম্ভব। কারণ, এতে শুধু বিদ্যমান ইলেকট্রোলাইট তরলটি বদলে দিলেই হয়, কোনো নতুন যন্ত্রপাতির প্রয়োজন নেই। তিনি আরও বলেন, ‘বড় পরিসরে উৎপাদন করলে এর খরচ বর্তমান ব্যাটারির মতোই হবে।’
অধ্যাপক ই-চুন লু জানান, আগামী ৩ থেকে ৫ বছরের মধ্যে এমন প্রযুক্তির ব্যাটারি বাজারে আসবে।

স্মার্টফোন থেকে শুরু করে বৈদ্যুতিক গাড়ি—সবকিছুতেই এখন লিথিয়াম-আয়ন ব্যাটারির ব্যবহার। কিন্তু এই ব্যাটারি থেকে মাঝেমধ্যে ভয়াবহ আগুনের খবর পাওয়া যায়, যা অনেক সময় প্রাণঘাতী হয়ে দাঁড়ায়। তবে সম্প্রতি এক গবেষণায় জানা গেছে, ব্যাটারির অভ্যন্তরীণ নকশায় সামান্য পরিবর্তনের মাধ্যমে এই ঝুঁকি কমিয়ে আনা সম্ভব।
লিথিয়াম-আয়ন ব্যাটারিতে থাকে দাহ্য ‘ইলেকট্রোলাইট’; এটি মূলত জৈব দ্রাবকে দ্রবীভূত লিথিয়াম লবণের একটি তরল দ্রবণ। ব্যাটারি অতিরিক্ত চার্জ হওয়া, ফুটো হয়ে যাওয়া বা অতিরিক্ত গরম হলে এই তরল অস্থিতিশীল হয়ে পড়ে। তখন এক বিপজ্জনক রাসায়নিক বিক্রিয়া শুরু হয়, যাকে বলা হয় ‘থার্মাল রানঅ্যাওয়ে’। এর ফলে ব্যাটারি খুব দ্রুত উত্তপ্ত হয়ে আগুন ধরে যায়।
মার্কিন সংবাদমাধ্যম সিএনএনের প্রতিবেদন অনুযায়ী, ২০২৪ সালে যুক্তরাষ্ট্রে বিমানে ব্যাটারিজনিত ধোঁয়া বা আগুনের ৮৯টি ঘটনা রেকর্ড করা হয়। দক্ষিণ কোরিয়ার বুসানে গত জানুয়ারিতে একটি এয়ারবাসে পাওয়ার ব্যাংক থেকে লাগা আগুনে পুরো বিমানটিই ভস্মীভূত হয়ে গিয়েছিল।
২০২৪ সালের এক জরিপে দেখা গেছে, যুক্তরাজ্যের অর্ধেক ব্যবসায়ী লিথিয়াম-আয়ন ব্যাটারি-সংশ্লিষ্ট অগ্নিকাণ্ড বা বিস্ফোরণের অভিজ্ঞতার সম্মুখীন হয়েছেন।
হংকংয়ের চায়নিজ ইউনিভার্সিটির একদল গবেষক ব্যাটারির নকশায় এমন পরিবর্তন এনেছেন। সংশ্লিষ্ট গবেষকেরা বলছেন, বর্তমান উৎপাদন পদ্ধতি পরিবর্তন না করেই এটি প্রয়োগ করা সম্ভব।
গবেষণার প্রধান লেখক এবং ভার্জিনিয়া টেকের পোস্টডক্টরাল ফেলো ইউ সান বলেন, ‘সাধারণত ব্যাটারির পারফরম্যান্স বাড়াতে গেলে নিরাপত্তা কিছুটা বিঘ্নিত হয়। আমরা এমন একটি তাপ-সংবেদনশীল উপাদান তৈরি করেছি, যা সাধারণ তাপমাত্রায় ভালো পারফরম্যান্স দেবে, কিন্তু তাপমাত্রা বাড়লে ব্যাটারিকে স্থিতিশীল রাখবে।’
কীভাবে কাজ করে এটি
গবেষকদের উদ্ভাবিত নতুন ইলেকট্রোলাইটে দুটি দ্রাবক ব্যবহার করা হয়েছে। স্বাভাবিক তাপমাত্রায়—প্রথম দ্রাবকটি ব্যাটারির রাসায়নিক কাঠামোকে দৃঢ় রাখে এবং কার্যক্ষমতা বজায় রাখে। উচ্চ তাপমাত্রায়—ব্যাটারি গরম হতে শুরু করলে দ্বিতীয় দ্রাবকটি সক্রিয় হয়ে ওঠে। এটি রাসায়নিক কাঠামোকে কিছুটা শিথিল করে দেয় এবং আগুনের সূত্রপাত ঘটাতে পারে এমন বিক্রিয়াগুলো ধীর করে দেয়।
গবেষণাগারে নতুন নকশার ব্যাটারিকে যখন পেরেক দিয়ে ফুটো করা হয়, তখন এর তাপমাত্রা বেড়েছিল মাত্র ৩.৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস। অন্যদিকে, প্রথাগত ব্যাটারিতে একই পরীক্ষায় তাপমাত্রা মুহূর্তের মধ্যে ৫৫৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস পর্যন্ত বেড়ে যায়। গবেষকেরা জানিয়েছেন, এই পদ্ধতিতে ব্যাটারির স্থায়িত্বে কোনো প্রভাব পড়ে না। ১ হাজার বার চার্জ করার পরও এটি ৮০ শতাংশের বেশি ক্ষমতা বজায় রাখতে সক্ষম।
গবেষক দলের অন্যতম সদস্য অধ্যাপক ই-চুন লু জানান, এই পদ্ধতি বাণিজ্যিক ব্যাটারি সিস্টেমে সহজে যুক্ত করা সম্ভব। কারণ, এতে শুধু বিদ্যমান ইলেকট্রোলাইট তরলটি বদলে দিলেই হয়, কোনো নতুন যন্ত্রপাতির প্রয়োজন নেই। তিনি আরও বলেন, ‘বড় পরিসরে উৎপাদন করলে এর খরচ বর্তমান ব্যাটারির মতোই হবে।’
অধ্যাপক ই-চুন লু জানান, আগামী ৩ থেকে ৫ বছরের মধ্যে এমন প্রযুক্তির ব্যাটারি বাজারে আসবে।

চীনা ইলেকট্রনিকস নির্মাতা অ্যাংকর আবারও তাদের একাধিক মডেলের পাওয়ার ব্যাংক বাজার থেকে প্রত্যাহারের ঘোষণা দিয়েছে। আগুন লাগা ও অতিরিক্ত গরম হওয়ার ঝুঁকির কারণে এই রিকল বা প্রত্যাহার প্রক্রিয়া চালু করেছে। এবার কোম্পানিটি প্রায় ৫ লাখ ইউনিট বাজার থেকে প্রত্যাহার করবে।
২৩ সেপ্টেম্বর ২০২৫
ভুয়া ওয়েবসাইটগুলো আসল ওয়েবসাইটের মতো হতে পারে। যদিও ছোট ছোট পার্থক্য থাকে, যেগুলো আপনি একটু খেয়াল করলে চিনতে পারবেন।
৪ মিনিট আগে
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ব্যবহার করে সন্ত্রাস ও সহিংসতায় উসকানিমূলক কনটেন্টের (আধেয়) বিরুদ্ধে কঠোর অবস্থান নিয়েছে অন্তর্বর্তী সরকার। এসব কনটেন্ট বন্ধ করতে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নিচ্ছে সংশ্লিষ্ট দপ্তর ও সংস্থাগুলো।
২ দিন আগে
চিঠিতে বলা হয়, বাংলাদেশে চলমান রাজনৈতিক অস্থিরতা ব্যাপক সহিংসতা ও অস্থিতিশীলতার জন্ম দিয়েছে। গণ-অভ্যুত্থানে ১ হাজার ৪০০ জনের বেশি শিক্ষার্থী নিহত ও হাজারো মানুষ আহত হওয়ার পর দেশ এখন একটি নাজুক রাজনৈতিক পালাবদলের মধ্যে আছে। অন্তর্বর্তী সরকার শৃঙ্খলা ফিরিয়ে আনা এবং একটি গ্রহণযোগ্য জাতীয়...
৩ দিন আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ব্যবহার করে সন্ত্রাস ও সহিংসতায় উসকানিমূলক কনটেন্টের (আধেয়) বিরুদ্ধে কঠোর অবস্থান নিয়েছে অন্তর্বর্তী সরকার। এসব কনটেন্ট বন্ধ করতে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নিচ্ছে সংশ্লিষ্ট দপ্তর ও সংস্থাগুলো। এরই মধ্যে ফেসবুক, ইনস্টাগ্রাম ও হোয়াটসঅ্যাপের মূল সংস্থা মেটাকে চিঠি দিয়েছে জাতীয় সাইবার নিরাপত্তা এজেন্সি ও বাংলাদেশ টেলিকমিউনিকেশন নিয়ন্ত্রণ কমিশন (বিটিআরসি)। পাশাপাশি উসকানিমূলক পোস্টের বিষয়ে অভিযোগ নিতে হোয়াটসঅ্যাপ ও ইমেইল আইডি চালু করা হয়েছে।
এ বিষয়ে প্রধান উপদেষ্টার ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তিবিষয়ক বিশেষ সহকারী ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব জানান, হেট স্পিচ—যা সরাসরি সহিংসতা ঘটায় কিংবা সহিংসতার ডাক দেয়; সেটা জাতীয় সাইবার সুরক্ষা অধ্যাদেশ, ২০২৫ মতে দণ্ডনীয় অপরাধ। সন্ত্রাস ও সহিংসতার আহ্বানসংবলিত সোশ্যাল মিডিয়া পোস্টের বিষয়ে মেটাকে চিঠি দেওয়া হয়েছে। এ ধরনের পোস্ট সম্পর্কে সরাসরি রিপোর্ট করতে হবে। এ জন্য হোয়াটসঅ্যাপ ও ইমেইল চালু করা হয়েছে।
আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার পরদিন ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র ও ঢাকা-৮ আসনের সম্ভাব্য প্রার্থী শরিফ ওসমান হাদিকে গুলি করে দুর্বৃত্তরা। চিকিৎসাধীন অবস্থায় ১৮ ডিসেম্বর তিনি মারা যান। ওসমান হাদির মৃত্যুর খবর ছড়িয়ে পড়ার পর বৃহস্পতিবার রাতে দেশের শীর্ষস্থানীয় দুটি সংবাদমাধ্যম ও সাংস্কৃতিক প্রতিষ্ঠানসহ বিভিন্ন স্থাপনায় হামলা ও অগ্নিসংযোগের ঘটনা ঘটে। অন্তর্বর্তী সরকার মনে করছে, নির্বাচনের আগে ওসমান হাদির মৃত্যুকে কেন্দ্র করে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে উসকানি দিয়ে মানুষকে সহিংসতায় উদ্বুদ্ধ করা হয়েছে। তারই ফলে এসব হামলা ও অগ্নিসংযোগের ঘটনা ঘটেছে।
এসব ঘটনা তুলে ধরে শুক্রবার মেটার ভাইস প্রেসিডেন্ট (পাবলিক পলিসি) সাইমন মিলনার, আঞ্চলিক কার্যালয়ের পরিচালক (পাবলিক পলিসি) সারিম আজিজ ও মানবাধিকার নীতি প্রধান ফ্রেডরিক রাউস্কিকে চিঠি দেয় জাতীয় সাইবার সুরক্ষা এজেন্সি ও বিটিআরসি। ওই চিঠিতে সহিংসতা উসকে দিয়ে নির্বাচন বানচালের চেষ্টা এবং সংবাদমাধ্যমের ওপর হামলায় উসকানি দেওয়া কনটেন্টের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে মেটাকে আহ্বান জানানো হয়।
বর্তমানে দেশে জাতীয় নির্বাচনের প্রস্তুতি গ্রহণের কাজ চলছে জানিয়ে চিঠিতে বলা হয়, ‘দুঃখজনকভাবে, সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম বিশেষ করে, ফেসবুক ব্যাপক সহিংসতা উসকে দেওয়া, ভীতি প্রদর্শন এবং আসন্ন নির্বাচন ব্যাহত করার আহ্বানের প্ল্যাটফর্মে পরিণত হয়েছে। গণতান্ত্রিক রূপান্তরের পথে থাকা বাংলাদেশে মেটার প্ল্যাটফর্মগুলোকে সহিংসতা উসকে দিতে ব্যবহার করা হচ্ছে। এর ফলে উত্তেজনা আরও বেড়েছে এবং বাস্তবে সহিংসতার ঘটনা ঘটেছে। এর মধ্যে রয়েছে গণ-অভ্যুত্থানের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিত্ব উসমান হাদির মর্মান্তিক মৃত্যু এবং বিভিন্ন গণমাধ্যম প্রতিষ্ঠানের ওপর হামলা।’
অন্তর্বর্তী সরকার মনে করে, বিগত সরকারের সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা এবং আরেকটি গোষ্ঠী দেশকে অস্থিতিশীল করার চেষ্টা করছে। তারা সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমকে তাদের উদ্দেশ্য হাসিলের হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহার করছে। বিগত সরকারের সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের অ্যাকাউন্ট, পেজ ও চ্যানেল নিষ্ক্রিয় করতে এর আগে একাধিকবার মেটাকে অনুরোধ জানিয়েছিল বিটিআরসি। কিন্তু মেটা সে সব অ্যাকাউন্ট নিষ্ক্রিয় করেনি। শুক্রবার পাঠানো চিঠিতে সে বিষয়েও অসন্তোষ প্রকাশ করা হয়।
চিঠির সঙ্গে সহিংসতা ও হামলার আহ্বান জানানো কিছু ফেসবুক পোস্টের তালিকা সংযুক্ত করা হয়। একই সঙ্গে অভিযোগ করে বলা হয়, এসব কনটেন্ট সম্পর্কে যথাযথ প্রক্রিয়ার মাধ্যমে রিপোর্ট করা হলেও, ‘কমিউনিটি স্ট্যান্ডার্ড’ সময়মতো বা কার্যকরভাবে প্রয়োগ করা হয়নি। এসব পোস্টের অব্যাহত উপস্থিতি ও বিস্তার সহিংসতায় ভূমিকা রেখেছে, যার মধ্যে গণমাধ্যম ভবন ধ্বংস ও অগ্নিসংযোগের ঘটনাও রয়েছে।
সরকার সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমের কোনো পোস্ট বা অ্যাকাউন্ট ডাউন করতে, অর্থাৎ সরিয়ে দিতে পারে না। সরকার শুধু যৌক্তিক কারণ তুলে ধরে সহিংসতার সঙ্গে সম্পর্কিত পোস্টগুলো সংশ্লিষ্ট প্ল্যাটফর্মের কাছে তুলে ধরতে পারে। তাই সরকার সহিংসতার উসকানিমূলক পোস্টের তথ্য দিতে ইমেইল ও হোয়াটসঅ্যাপ নম্বর চালু করেছে। এখন থেকে ০১৩০৮৩৩২৫৯২ হোয়াটসঅ্যাপ নম্বরে এবং [email protected] ই-মেইলে উসকানিমূলক পোস্টের তথ্য দেওয়া যাবে। এসব তথ্য বিটিআরসির মাধ্যমে সংশ্লিষ্ট প্ল্যাটফর্মে পাঠানো হবে।
তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগের সচিব শীষ হায়দার চৌধুরী আজকের পত্রিকাকে বলেন, সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমকে একটা পক্ষ ভিন্ন উদ্দেশ্যে ব্যবহার করছে। বিভিন্ন পোস্ট দিয়ে মানুষকে সহিংসতায় উসকানি দেওয়া হচ্ছে। দেশকে অস্থিতিশীল করার একধরনের প্রচেষ্টা আমরা দেখতে পাচ্ছি। এগুলোর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে।

সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ব্যবহার করে সন্ত্রাস ও সহিংসতায় উসকানিমূলক কনটেন্টের (আধেয়) বিরুদ্ধে কঠোর অবস্থান নিয়েছে অন্তর্বর্তী সরকার। এসব কনটেন্ট বন্ধ করতে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নিচ্ছে সংশ্লিষ্ট দপ্তর ও সংস্থাগুলো। এরই মধ্যে ফেসবুক, ইনস্টাগ্রাম ও হোয়াটসঅ্যাপের মূল সংস্থা মেটাকে চিঠি দিয়েছে জাতীয় সাইবার নিরাপত্তা এজেন্সি ও বাংলাদেশ টেলিকমিউনিকেশন নিয়ন্ত্রণ কমিশন (বিটিআরসি)। পাশাপাশি উসকানিমূলক পোস্টের বিষয়ে অভিযোগ নিতে হোয়াটসঅ্যাপ ও ইমেইল আইডি চালু করা হয়েছে।
এ বিষয়ে প্রধান উপদেষ্টার ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তিবিষয়ক বিশেষ সহকারী ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব জানান, হেট স্পিচ—যা সরাসরি সহিংসতা ঘটায় কিংবা সহিংসতার ডাক দেয়; সেটা জাতীয় সাইবার সুরক্ষা অধ্যাদেশ, ২০২৫ মতে দণ্ডনীয় অপরাধ। সন্ত্রাস ও সহিংসতার আহ্বানসংবলিত সোশ্যাল মিডিয়া পোস্টের বিষয়ে মেটাকে চিঠি দেওয়া হয়েছে। এ ধরনের পোস্ট সম্পর্কে সরাসরি রিপোর্ট করতে হবে। এ জন্য হোয়াটসঅ্যাপ ও ইমেইল চালু করা হয়েছে।
আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার পরদিন ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র ও ঢাকা-৮ আসনের সম্ভাব্য প্রার্থী শরিফ ওসমান হাদিকে গুলি করে দুর্বৃত্তরা। চিকিৎসাধীন অবস্থায় ১৮ ডিসেম্বর তিনি মারা যান। ওসমান হাদির মৃত্যুর খবর ছড়িয়ে পড়ার পর বৃহস্পতিবার রাতে দেশের শীর্ষস্থানীয় দুটি সংবাদমাধ্যম ও সাংস্কৃতিক প্রতিষ্ঠানসহ বিভিন্ন স্থাপনায় হামলা ও অগ্নিসংযোগের ঘটনা ঘটে। অন্তর্বর্তী সরকার মনে করছে, নির্বাচনের আগে ওসমান হাদির মৃত্যুকে কেন্দ্র করে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে উসকানি দিয়ে মানুষকে সহিংসতায় উদ্বুদ্ধ করা হয়েছে। তারই ফলে এসব হামলা ও অগ্নিসংযোগের ঘটনা ঘটেছে।
এসব ঘটনা তুলে ধরে শুক্রবার মেটার ভাইস প্রেসিডেন্ট (পাবলিক পলিসি) সাইমন মিলনার, আঞ্চলিক কার্যালয়ের পরিচালক (পাবলিক পলিসি) সারিম আজিজ ও মানবাধিকার নীতি প্রধান ফ্রেডরিক রাউস্কিকে চিঠি দেয় জাতীয় সাইবার সুরক্ষা এজেন্সি ও বিটিআরসি। ওই চিঠিতে সহিংসতা উসকে দিয়ে নির্বাচন বানচালের চেষ্টা এবং সংবাদমাধ্যমের ওপর হামলায় উসকানি দেওয়া কনটেন্টের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে মেটাকে আহ্বান জানানো হয়।
বর্তমানে দেশে জাতীয় নির্বাচনের প্রস্তুতি গ্রহণের কাজ চলছে জানিয়ে চিঠিতে বলা হয়, ‘দুঃখজনকভাবে, সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম বিশেষ করে, ফেসবুক ব্যাপক সহিংসতা উসকে দেওয়া, ভীতি প্রদর্শন এবং আসন্ন নির্বাচন ব্যাহত করার আহ্বানের প্ল্যাটফর্মে পরিণত হয়েছে। গণতান্ত্রিক রূপান্তরের পথে থাকা বাংলাদেশে মেটার প্ল্যাটফর্মগুলোকে সহিংসতা উসকে দিতে ব্যবহার করা হচ্ছে। এর ফলে উত্তেজনা আরও বেড়েছে এবং বাস্তবে সহিংসতার ঘটনা ঘটেছে। এর মধ্যে রয়েছে গণ-অভ্যুত্থানের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিত্ব উসমান হাদির মর্মান্তিক মৃত্যু এবং বিভিন্ন গণমাধ্যম প্রতিষ্ঠানের ওপর হামলা।’
অন্তর্বর্তী সরকার মনে করে, বিগত সরকারের সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা এবং আরেকটি গোষ্ঠী দেশকে অস্থিতিশীল করার চেষ্টা করছে। তারা সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমকে তাদের উদ্দেশ্য হাসিলের হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহার করছে। বিগত সরকারের সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের অ্যাকাউন্ট, পেজ ও চ্যানেল নিষ্ক্রিয় করতে এর আগে একাধিকবার মেটাকে অনুরোধ জানিয়েছিল বিটিআরসি। কিন্তু মেটা সে সব অ্যাকাউন্ট নিষ্ক্রিয় করেনি। শুক্রবার পাঠানো চিঠিতে সে বিষয়েও অসন্তোষ প্রকাশ করা হয়।
চিঠির সঙ্গে সহিংসতা ও হামলার আহ্বান জানানো কিছু ফেসবুক পোস্টের তালিকা সংযুক্ত করা হয়। একই সঙ্গে অভিযোগ করে বলা হয়, এসব কনটেন্ট সম্পর্কে যথাযথ প্রক্রিয়ার মাধ্যমে রিপোর্ট করা হলেও, ‘কমিউনিটি স্ট্যান্ডার্ড’ সময়মতো বা কার্যকরভাবে প্রয়োগ করা হয়নি। এসব পোস্টের অব্যাহত উপস্থিতি ও বিস্তার সহিংসতায় ভূমিকা রেখেছে, যার মধ্যে গণমাধ্যম ভবন ধ্বংস ও অগ্নিসংযোগের ঘটনাও রয়েছে।
সরকার সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমের কোনো পোস্ট বা অ্যাকাউন্ট ডাউন করতে, অর্থাৎ সরিয়ে দিতে পারে না। সরকার শুধু যৌক্তিক কারণ তুলে ধরে সহিংসতার সঙ্গে সম্পর্কিত পোস্টগুলো সংশ্লিষ্ট প্ল্যাটফর্মের কাছে তুলে ধরতে পারে। তাই সরকার সহিংসতার উসকানিমূলক পোস্টের তথ্য দিতে ইমেইল ও হোয়াটসঅ্যাপ নম্বর চালু করেছে। এখন থেকে ০১৩০৮৩৩২৫৯২ হোয়াটসঅ্যাপ নম্বরে এবং [email protected] ই-মেইলে উসকানিমূলক পোস্টের তথ্য দেওয়া যাবে। এসব তথ্য বিটিআরসির মাধ্যমে সংশ্লিষ্ট প্ল্যাটফর্মে পাঠানো হবে।
তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগের সচিব শীষ হায়দার চৌধুরী আজকের পত্রিকাকে বলেন, সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমকে একটা পক্ষ ভিন্ন উদ্দেশ্যে ব্যবহার করছে। বিভিন্ন পোস্ট দিয়ে মানুষকে সহিংসতায় উসকানি দেওয়া হচ্ছে। দেশকে অস্থিতিশীল করার একধরনের প্রচেষ্টা আমরা দেখতে পাচ্ছি। এগুলোর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে।

চীনা ইলেকট্রনিকস নির্মাতা অ্যাংকর আবারও তাদের একাধিক মডেলের পাওয়ার ব্যাংক বাজার থেকে প্রত্যাহারের ঘোষণা দিয়েছে। আগুন লাগা ও অতিরিক্ত গরম হওয়ার ঝুঁকির কারণে এই রিকল বা প্রত্যাহার প্রক্রিয়া চালু করেছে। এবার কোম্পানিটি প্রায় ৫ লাখ ইউনিট বাজার থেকে প্রত্যাহার করবে।
২৩ সেপ্টেম্বর ২০২৫
ভুয়া ওয়েবসাইটগুলো আসল ওয়েবসাইটের মতো হতে পারে। যদিও ছোট ছোট পার্থক্য থাকে, যেগুলো আপনি একটু খেয়াল করলে চিনতে পারবেন।
৪ মিনিট আগে
স্মার্টফোন থেকে শুরু করে বৈদ্যুতিক গাড়ি—সবকিছুতেই এখন লিথিয়াম-আয়ন ব্যাটারির ব্যবহার। কিন্তু এই ব্যাটারি থেকে মাঝেমধ্যে ভয়াবহ আগুনের খবর পাওয়া যায়, যা অনেক সময় প্রাণঘাতী হয়ে দাঁড়ায়। সম্প্রতি এক গবেষণায় জানা গেছে, ব্যাটারির অভ্যন্তরীণ নকশায় সামান্য পরিবর্তনের মাধ্যমে এই ঝুঁকি কমিয়ে আনা সম্ভব।
১৩ ঘণ্টা আগে
চিঠিতে বলা হয়, বাংলাদেশে চলমান রাজনৈতিক অস্থিরতা ব্যাপক সহিংসতা ও অস্থিতিশীলতার জন্ম দিয়েছে। গণ-অভ্যুত্থানে ১ হাজার ৪০০ জনের বেশি শিক্ষার্থী নিহত ও হাজারো মানুষ আহত হওয়ার পর দেশ এখন একটি নাজুক রাজনৈতিক পালাবদলের মধ্যে আছে। অন্তর্বর্তী সরকার শৃঙ্খলা ফিরিয়ে আনা এবং একটি গ্রহণযোগ্য জাতীয়...
৩ দিন আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ব্যবহার করে সন্ত্রাস ও সহিংসতার উসকানিমূলক কনটেন্টের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার আহ্বান জানিয়ে মেটাকে চিঠি দিয়েছে বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশন (বিটিআরসি)।
গতকাল শুক্রবার মেটার জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তা ও ফেসবুকের দায়িত্বপ্রাপ্ত প্রতিনিধিদের কাছে ই-মেইলের মাধ্যমে এই চিঠি পাঠানো হয়।
চিঠিতে বলা হয়, বাংলাদেশে চলমান রাজনৈতিক অস্থিরতা ব্যাপক সহিংসতা ও অস্থিতিশীলতার জন্ম দিয়েছে। গণ-অভ্যুত্থানে ১ হাজার ৪০০ জনের বেশি শিক্ষার্থী নিহত ও হাজারো মানুষ আহত হওয়ার পর দেশ এখন একটি নাজুক রাজনৈতিক পালাবদলের মধ্যে আছে। অন্তর্বর্তী সরকার শৃঙ্খলা ফিরিয়ে আনা এবং একটি গ্রহণযোগ্য জাতীয় নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছে।
এই পরিস্থিতিতে বিশেষ করে ফেসবুক ব্যবহার করে বড় ধরনের সহিংসতা, ভীতি প্রদর্শন ও আসন্ন নির্বাচন বানচালের ডাক দেওয়া হচ্ছে, যা জনজীবনে সহিংসতার কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে বলে চিঠিতে উল্লেখ করা হয়।
ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরিফ ওসমান হাদির মৃত্যুর পর উদ্ভূত পরিস্থিতি নিয়ে চিঠিতে বলা হয়, ভিন্ন মতাদর্শের কিছু ব্যক্তি মতপ্রকাশের স্বাধীনতার নামে প্রকাশ্যে এই মৃত্যুকে সমর্থন জানিয়েছে, যা সবচেয়ে উদ্বেগজনক। আবার কেউ কেউ গণমাধ্যম প্রতিষ্ঠান ও সাংবাদিকদের বিরুদ্ধে সহিংসতায় উসকানি দিচ্ছে। এসব উসকানিমূলক প্রচারণার পরই দেশের দুটি শীর্ষস্থানীয় সংবাদমাধ্যম দ্য ডেইলি স্টার ও দৈনিক প্রথম আলোসহ বিভিন্ন স্থাপনায় হামলা, ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগের ঘটনা ঘটে। এতে গণমাধ্যমের স্বাধীনতা চরম হুমকির মুখে পড়ে এবং জনমনে ভীতির সৃষ্টি হয়।
বিটিআরসির অভিযোগ, উসকানিমূলক কনটেন্ট সরাতে বা ব্লক করতে দেরি করছে মেটা। প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে মেটা যে সময় নিচ্ছে, এর মধ্যে ওই সব অ্যাকাউন্ট থেকে আরও সহিংসতা ছড়ানোর সুযোগ তৈরি হচ্ছে।
মেটার কাছে বারবার অভিযোগ জানিয়েও সময়মতো সাড়া পাওয়া যায়নি বলে চিঠিতে অসন্তোষ প্রকাশ করে বিটিআরসি।
একই সঙ্গে কয়েকটি দাবি তুলে ধরা হয় চিঠিতে। এর মধ্যে রয়েছে বাংলাদেশ-সম্পর্কিত কনটেন্টের ক্ষেত্রে কমিউনিটি গাইডলাইন আরও কঠোর, দ্রুত ও প্রাসঙ্গিকভাবে প্রয়োগ করা; বাংলা ভাষার কনটেন্টে নজরদারি জোরদার করা এবং অভিযোগ ওঠা কনটেন্টের বিরুদ্ধে তাৎক্ষণিক ব্যবস্থা নেওয়া।

সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ব্যবহার করে সন্ত্রাস ও সহিংসতার উসকানিমূলক কনটেন্টের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার আহ্বান জানিয়ে মেটাকে চিঠি দিয়েছে বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশন (বিটিআরসি)।
গতকাল শুক্রবার মেটার জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তা ও ফেসবুকের দায়িত্বপ্রাপ্ত প্রতিনিধিদের কাছে ই-মেইলের মাধ্যমে এই চিঠি পাঠানো হয়।
চিঠিতে বলা হয়, বাংলাদেশে চলমান রাজনৈতিক অস্থিরতা ব্যাপক সহিংসতা ও অস্থিতিশীলতার জন্ম দিয়েছে। গণ-অভ্যুত্থানে ১ হাজার ৪০০ জনের বেশি শিক্ষার্থী নিহত ও হাজারো মানুষ আহত হওয়ার পর দেশ এখন একটি নাজুক রাজনৈতিক পালাবদলের মধ্যে আছে। অন্তর্বর্তী সরকার শৃঙ্খলা ফিরিয়ে আনা এবং একটি গ্রহণযোগ্য জাতীয় নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছে।
এই পরিস্থিতিতে বিশেষ করে ফেসবুক ব্যবহার করে বড় ধরনের সহিংসতা, ভীতি প্রদর্শন ও আসন্ন নির্বাচন বানচালের ডাক দেওয়া হচ্ছে, যা জনজীবনে সহিংসতার কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে বলে চিঠিতে উল্লেখ করা হয়।
ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরিফ ওসমান হাদির মৃত্যুর পর উদ্ভূত পরিস্থিতি নিয়ে চিঠিতে বলা হয়, ভিন্ন মতাদর্শের কিছু ব্যক্তি মতপ্রকাশের স্বাধীনতার নামে প্রকাশ্যে এই মৃত্যুকে সমর্থন জানিয়েছে, যা সবচেয়ে উদ্বেগজনক। আবার কেউ কেউ গণমাধ্যম প্রতিষ্ঠান ও সাংবাদিকদের বিরুদ্ধে সহিংসতায় উসকানি দিচ্ছে। এসব উসকানিমূলক প্রচারণার পরই দেশের দুটি শীর্ষস্থানীয় সংবাদমাধ্যম দ্য ডেইলি স্টার ও দৈনিক প্রথম আলোসহ বিভিন্ন স্থাপনায় হামলা, ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগের ঘটনা ঘটে। এতে গণমাধ্যমের স্বাধীনতা চরম হুমকির মুখে পড়ে এবং জনমনে ভীতির সৃষ্টি হয়।
বিটিআরসির অভিযোগ, উসকানিমূলক কনটেন্ট সরাতে বা ব্লক করতে দেরি করছে মেটা। প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে মেটা যে সময় নিচ্ছে, এর মধ্যে ওই সব অ্যাকাউন্ট থেকে আরও সহিংসতা ছড়ানোর সুযোগ তৈরি হচ্ছে।
মেটার কাছে বারবার অভিযোগ জানিয়েও সময়মতো সাড়া পাওয়া যায়নি বলে চিঠিতে অসন্তোষ প্রকাশ করে বিটিআরসি।
একই সঙ্গে কয়েকটি দাবি তুলে ধরা হয় চিঠিতে। এর মধ্যে রয়েছে বাংলাদেশ-সম্পর্কিত কনটেন্টের ক্ষেত্রে কমিউনিটি গাইডলাইন আরও কঠোর, দ্রুত ও প্রাসঙ্গিকভাবে প্রয়োগ করা; বাংলা ভাষার কনটেন্টে নজরদারি জোরদার করা এবং অভিযোগ ওঠা কনটেন্টের বিরুদ্ধে তাৎক্ষণিক ব্যবস্থা নেওয়া।

চীনা ইলেকট্রনিকস নির্মাতা অ্যাংকর আবারও তাদের একাধিক মডেলের পাওয়ার ব্যাংক বাজার থেকে প্রত্যাহারের ঘোষণা দিয়েছে। আগুন লাগা ও অতিরিক্ত গরম হওয়ার ঝুঁকির কারণে এই রিকল বা প্রত্যাহার প্রক্রিয়া চালু করেছে। এবার কোম্পানিটি প্রায় ৫ লাখ ইউনিট বাজার থেকে প্রত্যাহার করবে।
২৩ সেপ্টেম্বর ২০২৫
ভুয়া ওয়েবসাইটগুলো আসল ওয়েবসাইটের মতো হতে পারে। যদিও ছোট ছোট পার্থক্য থাকে, যেগুলো আপনি একটু খেয়াল করলে চিনতে পারবেন।
৪ মিনিট আগে
স্মার্টফোন থেকে শুরু করে বৈদ্যুতিক গাড়ি—সবকিছুতেই এখন লিথিয়াম-আয়ন ব্যাটারির ব্যবহার। কিন্তু এই ব্যাটারি থেকে মাঝেমধ্যে ভয়াবহ আগুনের খবর পাওয়া যায়, যা অনেক সময় প্রাণঘাতী হয়ে দাঁড়ায়। সম্প্রতি এক গবেষণায় জানা গেছে, ব্যাটারির অভ্যন্তরীণ নকশায় সামান্য পরিবর্তনের মাধ্যমে এই ঝুঁকি কমিয়ে আনা সম্ভব।
১৩ ঘণ্টা আগে
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ব্যবহার করে সন্ত্রাস ও সহিংসতায় উসকানিমূলক কনটেন্টের (আধেয়) বিরুদ্ধে কঠোর অবস্থান নিয়েছে অন্তর্বর্তী সরকার। এসব কনটেন্ট বন্ধ করতে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নিচ্ছে সংশ্লিষ্ট দপ্তর ও সংস্থাগুলো।
২ দিন আগে