আজকের পত্রিকা ডেস্ক
মাইক্রোসফট তাদের উইন্ডোজ অপারেটিং সিস্টেমে বহুল পরিচিত ‘ব্লু স্ক্রিন অব ডেথ’ বা বিএসওডি (BSOD) বন্ধ করার ঘোষণা দিয়েছে। প্রতিষ্ঠানটি বৃহস্পতিবার একটি ব্লগ পোস্টে জানিয়েছে, উইন্ডোজ ১১-তে পুরোনো নীল রঙের ওই ত্রুটিপূর্ণ স্ক্রিনের জায়গায় আসছে নতুন কালো রঙের ‘আনএক্সপেক্টেড রিস্টার্ট স্ক্রিন’।
নতুন এই স্ক্রিন দেখতে অনেকটা উইন্ডোজ আপডেটের সময় দেখানো কালো স্ক্রিনের মতোই হবে। তাতে থাকছে স্টপ কোড ও ত্রুটিপূর্ণ সিস্টেম ড্রাইভারের তথ্য, যা আগের স্ক্রিনে সব সময় দেখা যেত না। নতুন আপডেটের পর উইন্ডোজে নীল রঙের স্ক্রিনে ‘স্যাড’ ইমোজি টি আর দেখা যাবে না।
এই পরিবর্তন শুধু বাহ্যিক নয়। বরং এটি মাইক্রোসফটের নতুন ‘উইন্ডোজ রিসিলিয়েন্সি ইনিশিয়েটিভের (ডব্লিউআরআই) অংশ। গত বছর ‘ক্রাউডস্ট্রাইক’-এর একটি দুর্ঘটনায় বিশ্বজুড়ে ৮০ লাখের বেশি উইন্ডোজ মেশিন এবং ডিজিটাল বোর্ডে হঠাৎ স্যাড ইমোজিসহ সেই নীল স্ক্রিন দেখা যায়। এরপর থেকেই ব্যবহারকারীদের অভিজ্ঞতা উন্নত করতে কাজ করছে মাইক্রোসফট।
মাইক্রোসফট বলছে, নতুন এই স্ক্রিন ব্যবহারকারীদের ‘সহজ’ ও ‘দ্রুত’ কম্পিউটার চালুর পথ খুলে দেবে। প্রতিষ্ঠানটির এন্টারপ্রাইজ ও অপারেটিং সিস্টেম সিকিউরিটির সহসভাপতি ডেভিড ওয়েস্টন ‘দ্য ভার্জ’কে বলেন, ‘এই পরিবর্তনের মূল লক্ষ্য হলো আরও স্পষ্টভাবে তথ্য উপস্থাপন এবং সমস্যার মূল জায়গায় দ্রুত পৌঁছানো, যাতে দ্রুত সমাধান সম্ভব হয়।’
মাইক্রোসফট জানিয়েছে, ‘আগামী গ্রীষ্মেই’ (জুন-আগস্ট) উইন্ডোজ ১১তে নতুন বিএসওডি স্ক্রিন চালু হচ্ছে। একই সময়ে অপারেটিং সিস্টেমের ইউজার ইন্টারফেসেও আসছে নতুন রূপ, যা উইন্ডোজ ১১-এর নকশার সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ হবে।
এর সঙ্গে থাকছে ‘কুয়িক মেশিন রিকোভারি’ (কিউএমআর) নামের নতুন ফিচার, যা এমন পিসিগুলো দ্রুত পুনরুদ্ধারে সাহায্য করবে, যেগুলো বুট করতে পারে না।
এ ছাড়া আরও কিছু ফিচারও যুক্ত করা হবে। এর মধ্যে রয়েছে—
কানেক্টেড ক্যাশ: এটি ইন্টারনেট ব্যান্ডউইথ সাশ্রয় করবে।
ইউনিভার্সাল প্রিন্ট: ব্যবহারকারী যেকোনো অনুমোদিত প্রিন্টারে যেকোনো স্থান থেকে প্রিন্ট রিকোয়েস্ট পাঠাতে পারবেন।
হটপ্যাচ: প্রতি মাসে গুরুত্বপূর্ণ সিকিউরিটি আপডেট ইনস্টল করবে, তাও আবার রিস্টার্ট ছাড়াই।
উইন্ডোজ ৩৬৫ রিভার্স: ব্যবহারকারীরা এতে সাময়িকভাবে একটি প্রস্তুতকৃত ক্লাউড পিসি ব্যবহার করতে পারবেন।
তবে পুরোনো উইন্ডোজ ১০ ব্যবহারকারীদের জন্য সেই পুরোনো ব্লু স্ক্রিন, স্যাড ইমোজি, সাদা লেখা ও কিউআর কোড ঠিকই থাকছে।
তথ্যসূত্র: টমস হার্ডওয়্যার
মাইক্রোসফট তাদের উইন্ডোজ অপারেটিং সিস্টেমে বহুল পরিচিত ‘ব্লু স্ক্রিন অব ডেথ’ বা বিএসওডি (BSOD) বন্ধ করার ঘোষণা দিয়েছে। প্রতিষ্ঠানটি বৃহস্পতিবার একটি ব্লগ পোস্টে জানিয়েছে, উইন্ডোজ ১১-তে পুরোনো নীল রঙের ওই ত্রুটিপূর্ণ স্ক্রিনের জায়গায় আসছে নতুন কালো রঙের ‘আনএক্সপেক্টেড রিস্টার্ট স্ক্রিন’।
নতুন এই স্ক্রিন দেখতে অনেকটা উইন্ডোজ আপডেটের সময় দেখানো কালো স্ক্রিনের মতোই হবে। তাতে থাকছে স্টপ কোড ও ত্রুটিপূর্ণ সিস্টেম ড্রাইভারের তথ্য, যা আগের স্ক্রিনে সব সময় দেখা যেত না। নতুন আপডেটের পর উইন্ডোজে নীল রঙের স্ক্রিনে ‘স্যাড’ ইমোজি টি আর দেখা যাবে না।
এই পরিবর্তন শুধু বাহ্যিক নয়। বরং এটি মাইক্রোসফটের নতুন ‘উইন্ডোজ রিসিলিয়েন্সি ইনিশিয়েটিভের (ডব্লিউআরআই) অংশ। গত বছর ‘ক্রাউডস্ট্রাইক’-এর একটি দুর্ঘটনায় বিশ্বজুড়ে ৮০ লাখের বেশি উইন্ডোজ মেশিন এবং ডিজিটাল বোর্ডে হঠাৎ স্যাড ইমোজিসহ সেই নীল স্ক্রিন দেখা যায়। এরপর থেকেই ব্যবহারকারীদের অভিজ্ঞতা উন্নত করতে কাজ করছে মাইক্রোসফট।
মাইক্রোসফট বলছে, নতুন এই স্ক্রিন ব্যবহারকারীদের ‘সহজ’ ও ‘দ্রুত’ কম্পিউটার চালুর পথ খুলে দেবে। প্রতিষ্ঠানটির এন্টারপ্রাইজ ও অপারেটিং সিস্টেম সিকিউরিটির সহসভাপতি ডেভিড ওয়েস্টন ‘দ্য ভার্জ’কে বলেন, ‘এই পরিবর্তনের মূল লক্ষ্য হলো আরও স্পষ্টভাবে তথ্য উপস্থাপন এবং সমস্যার মূল জায়গায় দ্রুত পৌঁছানো, যাতে দ্রুত সমাধান সম্ভব হয়।’
মাইক্রোসফট জানিয়েছে, ‘আগামী গ্রীষ্মেই’ (জুন-আগস্ট) উইন্ডোজ ১১তে নতুন বিএসওডি স্ক্রিন চালু হচ্ছে। একই সময়ে অপারেটিং সিস্টেমের ইউজার ইন্টারফেসেও আসছে নতুন রূপ, যা উইন্ডোজ ১১-এর নকশার সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ হবে।
এর সঙ্গে থাকছে ‘কুয়িক মেশিন রিকোভারি’ (কিউএমআর) নামের নতুন ফিচার, যা এমন পিসিগুলো দ্রুত পুনরুদ্ধারে সাহায্য করবে, যেগুলো বুট করতে পারে না।
এ ছাড়া আরও কিছু ফিচারও যুক্ত করা হবে। এর মধ্যে রয়েছে—
কানেক্টেড ক্যাশ: এটি ইন্টারনেট ব্যান্ডউইথ সাশ্রয় করবে।
ইউনিভার্সাল প্রিন্ট: ব্যবহারকারী যেকোনো অনুমোদিত প্রিন্টারে যেকোনো স্থান থেকে প্রিন্ট রিকোয়েস্ট পাঠাতে পারবেন।
হটপ্যাচ: প্রতি মাসে গুরুত্বপূর্ণ সিকিউরিটি আপডেট ইনস্টল করবে, তাও আবার রিস্টার্ট ছাড়াই।
উইন্ডোজ ৩৬৫ রিভার্স: ব্যবহারকারীরা এতে সাময়িকভাবে একটি প্রস্তুতকৃত ক্লাউড পিসি ব্যবহার করতে পারবেন।
তবে পুরোনো উইন্ডোজ ১০ ব্যবহারকারীদের জন্য সেই পুরোনো ব্লু স্ক্রিন, স্যাড ইমোজি, সাদা লেখা ও কিউআর কোড ঠিকই থাকছে।
তথ্যসূত্র: টমস হার্ডওয়্যার
আয় করার মাধ্যম হিসেবে টিকটকের মতো সোশ্যাল প্ল্যাটফর্মকে ব্যবহার করছেন অনেকেই। বড় তারকা না হলেও টিকটকে আয় করা যায়। একটু বুদ্ধি খাটিয়ে ও সঠিক পরিকল্পনা থাকলে সাধারণ কনটেন্ট ক্রিয়েটরও প্রতি মাসে হাজার হাজার টাকা আয় করতে পারেন—তাও কোনো পণ্য বানানো বা বিক্রি না করেই!
১৯ মিনিট আগেফাইন্যান্সিয়াল টাইমস বলছে, ২০২৪ সালে বিশ্বের ১০টি বড় প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠানের সিইওদের নিরাপত্তায় খরচ বেড়ে ৪৫ মিলিয়ন ডলারের বেশি হয়েছে। এর মধ্যে সবচেয়ে বেশি ব্যয় করেছে মেটা। ২০২৪ সালে কোম্পানিটি শুধু মার্ক জাকারবার্গের জন্যই খরচ করেছে প্রায় ২৭ মিলিয়ন ডলার, যা আগের বছরের তুলনায় ৩ মিলিয়ন ডলার বেশি।
১৬ ঘণ্টা আগেচীনের ইন্টারনেট জায়ান্ট বাইদু ২০২৬ সালে যুক্তরাজ্য ও জার্মানিতে রোবোট্যাক্সি পরিষেবা চালু করার পরিকল্পনা নিয়েছে। যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক রাইড-শেয়ারিং অ্যাপ লিফট–এর মাধ্যমে এ সেবা দেওয়া হবে বলে জানিয়েছে প্রতিষ্ঠানটি। তবে পরিকল্পনাটি বাস্তবায়িত হবে সংশ্লিষ্ট দেশের নিয়ন্ত্রক কর্তৃপক্ষের অনুমোদন সাপেক্ষে।
১৭ ঘণ্টা আগেসামাজিক যোগাযোগমাধ্যম টিকটক তাদের কমিউনিটি গাইডলাইনে বড় ধরনের পরিবর্তন আনছে। গত বৃহস্পতিবার এক ব্লগপোস্টে বিষয়টি নিশ্চিত করেন টিকটকের গ্লোবাল ট্রাস্ট অ্যান্ড সেফটি প্রধান সন্দীপ গ্রোভার। নতুন নিয়মগুলো আগামী ১৩ সেপ্টেম্বর থেকে কার্যকর হবে।
১৭ ঘণ্টা আগে