অনলাইন ডেস্ক
প্রযুক্তি জায়ান্ট আইবিএম আগামী পাঁচ বছরে যুক্তরাষ্ট্রে ১৫০ বিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা দিয়েছে। কোয়ান্টাম কম্পিউটার উৎপাদনের জন্য অত্যাধুনিক সুবিধা গড়ে তোলা এবং স্থানীয় উৎপাদনব্যবস্থা সম্প্রসারণে এই বিনিয়োগ করা হবে বলে জানিয়েছে প্রতিষ্ঠানটি।
গতকাল সোমবার এক বিবৃতিতে আইবিএম জানায়, এই বিনিয়োগের মধ্যে ৩০ বিলিয়ন ডলারের বেশি ব্যয় করা হবে কোয়ান্টাম কম্পিউটার ও মেইনফ্রেম প্রযুক্তির উৎপাদন বাড়াতে। মূলত বিশাল তথ্যভান্ডার ব্যবস্থাপনা ও গুরুত্বপূর্ণ অ্যাপ্লিকেশন পরিচালনায় ব্যবহৃত হয় এসব সিস্টেম।
আইবিএমের এই পদক্ষেপকে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের দেশীয় উৎপাদনের ওপর জোর দেওয়া নীতির সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ বলে মনে করছেন বিশ্লেষকেরা। এর আগে অ্যাপল ও এনভিডিয়ার মতো প্রযুক্তিপ্রতিষ্ঠানগুলোও আগামী চার বছরে দেশটিতে প্রায় ৫০০ বিলিয়ন ডলার করে বিনিয়োগের ঘোষণা দিয়েছে।
ডিএ ডেভিডসনের বিশ্লেষক গিল লুরিয়া বলেন, ‘আইবিএম কোয়ান্টাম প্রযুক্তিতে বিনিয়োগ চালিয়ে যাবে। তবে ১৫০ বিলিয়ন ডলারের মতো বৃহৎ অঙ্কের বিনিয়োগের ঘোষণা মূলত ট্রাম্প প্রশাসনের প্রতি সদিচ্ছা প্রকাশের কৌশল হতে পারে।’
এদিকে অনেক বিশ্লেষকের মতে, এই ব্যয়ের প্রতিশ্রুতিগুলো মূলত মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পকে সন্তুষ্ট করার কৌশল। কারণ তার আরোপিত শুল্ক প্রযুক্তিশিল্পের সরবরাহ চেইন অস্থির করে তুলতে এবং উৎপাদন খরচ বাড়িয়ে দিতে পারে।
আইবিএম বর্তমানে বিশ্বের বৃহত্তম কোয়ান্টাম কম্পিউটিং সিস্টেমগুলোর একটি বহর পরিচালনা করে। এই সিস্টেমগুলো এমন সক্ষমতা দিতে পারে, যা প্রচলিত কম্পিউটারের তুলনায় হাজার গুণ বেশি শক্তিশালী।
সম্প্রতি কোয়ান্টাম কম্পিউটিংয়ে উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি দেখা গেছে। গত ডিসেম্বরে আলফাবেটের অধীনস্থ গুগল নতুন প্রজন্মের চিপ উন্মোচন করলে এই খাতে আগ্রহ আরও বেড়ে যায়। তবে কবে এই প্রযুক্তির বাস্তব ব্যবহার শুরু হবে, সে নিয়ে এখনো প্রযুক্তি খাতের শীর্ষ কর্মকর্তাদের মধ্যে মতবিরোধ রয়েছে।
গুগল আগামী পাঁচ বছরের মধ্যে এই প্রযুক্তির বাণিজ্যিক ব্যবহার চালুর আশা করলেও এনভিডিয়ার প্রধান নির্বাহী জেনসেন হুয়াং মনে করছেন, বাস্তব প্রয়োগে অপেক্ষা করতে হতে পারে অন্তত ২০ বছর।
আইবিএম জানায়, ট্রাম্প প্রশাসনের ব্যয়সংকোচন নীতির কারণে সম্প্রতি তাদের ১৫টি সরকারি চুক্তি বাতিল হয়েছে। এতে জুন ত্রৈমাসিকের আয়ের পূর্বাভাস ইতিবাচক থাকলেও কোম্পানির শেয়ারদর নিম্নমুখী হয়েছে।
২০২৪ সালের ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত আইবিএমের হাতে নগদ ও সম্পদ ছিল ১৪ দশমিক ৮ বিলিয়ন ডলার। গত বছর প্রতিষ্ঠানটি ১ দশমিক ১৩ বিলিয়ন ডলার মূলধন ব্যয় করেছে, আর মোট ব্যয় ছিল ২৯ দশমিক ৭৫ বিলিয়ন ডলার।
তথ্যসূত্র: রয়টার্স
প্রযুক্তি জায়ান্ট আইবিএম আগামী পাঁচ বছরে যুক্তরাষ্ট্রে ১৫০ বিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা দিয়েছে। কোয়ান্টাম কম্পিউটার উৎপাদনের জন্য অত্যাধুনিক সুবিধা গড়ে তোলা এবং স্থানীয় উৎপাদনব্যবস্থা সম্প্রসারণে এই বিনিয়োগ করা হবে বলে জানিয়েছে প্রতিষ্ঠানটি।
গতকাল সোমবার এক বিবৃতিতে আইবিএম জানায়, এই বিনিয়োগের মধ্যে ৩০ বিলিয়ন ডলারের বেশি ব্যয় করা হবে কোয়ান্টাম কম্পিউটার ও মেইনফ্রেম প্রযুক্তির উৎপাদন বাড়াতে। মূলত বিশাল তথ্যভান্ডার ব্যবস্থাপনা ও গুরুত্বপূর্ণ অ্যাপ্লিকেশন পরিচালনায় ব্যবহৃত হয় এসব সিস্টেম।
আইবিএমের এই পদক্ষেপকে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের দেশীয় উৎপাদনের ওপর জোর দেওয়া নীতির সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ বলে মনে করছেন বিশ্লেষকেরা। এর আগে অ্যাপল ও এনভিডিয়ার মতো প্রযুক্তিপ্রতিষ্ঠানগুলোও আগামী চার বছরে দেশটিতে প্রায় ৫০০ বিলিয়ন ডলার করে বিনিয়োগের ঘোষণা দিয়েছে।
ডিএ ডেভিডসনের বিশ্লেষক গিল লুরিয়া বলেন, ‘আইবিএম কোয়ান্টাম প্রযুক্তিতে বিনিয়োগ চালিয়ে যাবে। তবে ১৫০ বিলিয়ন ডলারের মতো বৃহৎ অঙ্কের বিনিয়োগের ঘোষণা মূলত ট্রাম্প প্রশাসনের প্রতি সদিচ্ছা প্রকাশের কৌশল হতে পারে।’
এদিকে অনেক বিশ্লেষকের মতে, এই ব্যয়ের প্রতিশ্রুতিগুলো মূলত মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পকে সন্তুষ্ট করার কৌশল। কারণ তার আরোপিত শুল্ক প্রযুক্তিশিল্পের সরবরাহ চেইন অস্থির করে তুলতে এবং উৎপাদন খরচ বাড়িয়ে দিতে পারে।
আইবিএম বর্তমানে বিশ্বের বৃহত্তম কোয়ান্টাম কম্পিউটিং সিস্টেমগুলোর একটি বহর পরিচালনা করে। এই সিস্টেমগুলো এমন সক্ষমতা দিতে পারে, যা প্রচলিত কম্পিউটারের তুলনায় হাজার গুণ বেশি শক্তিশালী।
সম্প্রতি কোয়ান্টাম কম্পিউটিংয়ে উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি দেখা গেছে। গত ডিসেম্বরে আলফাবেটের অধীনস্থ গুগল নতুন প্রজন্মের চিপ উন্মোচন করলে এই খাতে আগ্রহ আরও বেড়ে যায়। তবে কবে এই প্রযুক্তির বাস্তব ব্যবহার শুরু হবে, সে নিয়ে এখনো প্রযুক্তি খাতের শীর্ষ কর্মকর্তাদের মধ্যে মতবিরোধ রয়েছে।
গুগল আগামী পাঁচ বছরের মধ্যে এই প্রযুক্তির বাণিজ্যিক ব্যবহার চালুর আশা করলেও এনভিডিয়ার প্রধান নির্বাহী জেনসেন হুয়াং মনে করছেন, বাস্তব প্রয়োগে অপেক্ষা করতে হতে পারে অন্তত ২০ বছর।
আইবিএম জানায়, ট্রাম্প প্রশাসনের ব্যয়সংকোচন নীতির কারণে সম্প্রতি তাদের ১৫টি সরকারি চুক্তি বাতিল হয়েছে। এতে জুন ত্রৈমাসিকের আয়ের পূর্বাভাস ইতিবাচক থাকলেও কোম্পানির শেয়ারদর নিম্নমুখী হয়েছে।
২০২৪ সালের ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত আইবিএমের হাতে নগদ ও সম্পদ ছিল ১৪ দশমিক ৮ বিলিয়ন ডলার। গত বছর প্রতিষ্ঠানটি ১ দশমিক ১৩ বিলিয়ন ডলার মূলধন ব্যয় করেছে, আর মোট ব্যয় ছিল ২৯ দশমিক ৭৫ বিলিয়ন ডলার।
তথ্যসূত্র: রয়টার্স
নতুন যুগের ইন্টারনেট সেবা নিয়ে হাজির ইলন মাস্কের স্টারলিংক। তাদের সেবার মাধ্যমে প্রত্যন্ত অঞ্চলে নেটওয়ার্ক না থাকার ভোগান্তি দূর হয়েছে। কোম্পানিটির ডাইরেক্ট-টু-সেল (ডি২সি) প্রযুক্তির মাধ্যমে চলন্ত অবস্থায় কিংবা একেবারে দুর্গম এলাকায় মোবাইল ফোনে নেটওয়ার্ক পাওয়া যাবে। এ জন্য কোনো রাউটার বা ওয়াইফাইয়ের
১২ ঘণ্টা আগেচীনে চিপ বিক্রির মোট রাজস্বের ১৫ শতাংশ মার্কিন সরকারকে দিতে সম্মত হয়েছে বিশ্বের শীর্ষ দুই সেমিকন্ডাক্টর নির্মাতা প্রতিষ্ঠান এনভিডিয়া ও এএমডি। এই চুক্তি অনুযায়ী, প্রতিষ্ঠান দুটি চীনা বাজারে চিপ বিক্রির লাইসেন্স পাবে। এক সূত্রের বরাতে এ তথ্য জানিয়েছে বিবিসি।
১৬ ঘণ্টা আগেবর্তমান যুগের বেশির ভাগ ইলেকট্রনিক ডিভাইসেই লিথিয়াম-আয়ন ব্যাটারি ব্যবহৃত হয়। আইফোনসহ স্মার্টফোন, স্মার্টওয়াচ, ল্যাপটপ—এমনকি বৈদ্যুতিক গাড়িতেও এই ব্যাটারিই ব্যবহার হয়। তবে এই প্রযুক্তি যতটা উন্নত, ততটাই জটিল। সময়ের সঙ্গে সঙ্গে এই ব্যাটারির কর্মক্ষমতা কমে যায়।
১৮ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক চিপ নির্মাতা প্রতিষ্ঠান এনভিডিয়ার তৈরি এইচ২০ (H20) চিপের নিরাপত্তা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছে চীনের রাষ্ট্রীয় গণমাধ্যম-সংশ্লিষ্ট একটি সোশ্যাল মিডিয়া অ্যাকাউন্ট। রোববার উইচ্যাটে প্রকাশিত এক নিবন্ধে বলা হয়, এই চিপগুলোতে ‘ব্যাক ডোর’ থাকার সম্ভাবনা রয়েছে, যা ব্যবহারকারীর অনুমতি ছাড়াই...
১৯ ঘণ্টা আগে