ফিচার ডেস্ক
ফেব্রুয়ারি থেকে অ্যাপলকে ক্লাউড সার্ভিস থাকা সব ব্যবহারকারীর তথ্য অ্যাকসেস করার জন্য বাধ্য করছে যুক্তরাজ্য সরকার। প্রতিষ্ঠানটির গ্রাহকদের ব্যক্তিগত তথ্য প্রয়োজন হলে দেখতে পারবে এমন সুবিধা চাইছে দেশটির কর্তৃপক্ষ। যুক্তরাজ্য এই আদেশ বাস্তবায়ন করলে অ্যাপলকে তার নিরাপত্তাব্যবস্থা দুর্বল করাসহ ইউরোপে তার কার্যক্রম বন্ধ করতে হবে। এমন আদেশের বিরুদ্ধে আইনগত পদক্ষেপ নিয়েছে বিশ্বের অন্যতম বড় প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠান অ্যাপল।
বিবিসির প্রতিবেদন থেকে জানা যায়, অ্যাপল এই আদেশ বাতিল করার জন্য তদন্তকারী ট্রাইব্যুনালে আবেদন করেছে। ট্রাইব্যুনালটি একটি স্বাধীন আদালত এবং নিরাপত্তা সংস্থার বিরুদ্ধে অভিযোগ তদন্ত করতে পারে। এটি অ্যাপল এবং যুক্তরাজ্য সরকারের মধ্যে এক নতুন বিরোধের সূচনা।
জানুয়ারি মাসে যুক্তরাজ্যের হোম অফিস জাতীয় নিরাপত্তার জন্য প্রয়োজন হলে অ্যাপলকে তার ব্যবহারকারীদের এনক্রিপ্ট করা ডেটা শেয়ার করতে একটি গোপন আদেশ দেয়। অ্যাপল শক্তিশালী নিরাপত্তা প্রযুক্তি অ্যাডভান্সড ডেটা প্রোটেকশন (এডিপি) ব্যবহার করে। এই প্রযুক্তির মধ্য দিয়ে সুরক্ষিত থাকে গ্রাহকের ডেটা। এটি অ্যাপল দেখতে বা শেয়ার করতে পারে না। প্রতিষ্ঠানটি জানিয়েছে, তারা কখনো নিরাপত্তার বিষয়ে আপস করবে না।
যুক্তরাজ্যের এই আদেশ যুক্তরাষ্ট্রেও বিরক্তিকর অবস্থা তৈরি করেছে। মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প এই আদেশকে চীনের মতো আচরণ হিসেবে বর্ণনা করেছেন। মার্কিন গুপ্তচর সংস্থার প্রধান তুলসী গ্যাবার্ডও জানিয়েছেন, তিনি এ বিষয়ে কিছু জানতেন না। এটি যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিকদের গোপনীয়তা লঙ্ঘন করছে।
অ্যাপলের আইনগত পদক্ষেপ প্রথম ‘ফাইন্যান্সিয়াল টাইমস’ পত্রিকায় প্রকাশিত হয়। তবে এর পুরোপুরি তথ্য জনসমক্ষে আসবে কি না, তা নিশ্চিত নয়।
অন্যদিকে, যুক্তরাজ্য এমন আদেশের বিষয়টি অস্বীকার করেছে। তবে তাদের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, যুক্তরাজ্য তার নাগরিকদের সর্বোচ্চ অপরাধের হাত থেকে রক্ষা করার পাশাপাশি তাদের গোপনীয়তা রক্ষা করতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। দেশটির এ মন্তব্যে অ্যাপল এখনো কোনো মন্তব্য করেনি।
এ ঘটনা শুধু প্রযুক্তিপ্রতিষ্ঠান এবং সরকারের মধ্যে বিরোধ নয়; বরং এটি বিশ্বব্যাপী তথ্য গোপনীয়তা ও নাগরিকদের অধিকার রক্ষার প্রশ্নেও একটি গুরুত্বপূর্ণ আলোচনার বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছে। ইউরোপীয় দেশগুলোর সরকার দীর্ঘদিন ধরে এন্ড-টু-এন্ড এনক্রিপশনের ব্যতিক্রম কিছু চাইছে। কিন্তু প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠানগুলো তাতে সম্মত হয়নি।
সূত্র: বিবিসি
ফেব্রুয়ারি থেকে অ্যাপলকে ক্লাউড সার্ভিস থাকা সব ব্যবহারকারীর তথ্য অ্যাকসেস করার জন্য বাধ্য করছে যুক্তরাজ্য সরকার। প্রতিষ্ঠানটির গ্রাহকদের ব্যক্তিগত তথ্য প্রয়োজন হলে দেখতে পারবে এমন সুবিধা চাইছে দেশটির কর্তৃপক্ষ। যুক্তরাজ্য এই আদেশ বাস্তবায়ন করলে অ্যাপলকে তার নিরাপত্তাব্যবস্থা দুর্বল করাসহ ইউরোপে তার কার্যক্রম বন্ধ করতে হবে। এমন আদেশের বিরুদ্ধে আইনগত পদক্ষেপ নিয়েছে বিশ্বের অন্যতম বড় প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠান অ্যাপল।
বিবিসির প্রতিবেদন থেকে জানা যায়, অ্যাপল এই আদেশ বাতিল করার জন্য তদন্তকারী ট্রাইব্যুনালে আবেদন করেছে। ট্রাইব্যুনালটি একটি স্বাধীন আদালত এবং নিরাপত্তা সংস্থার বিরুদ্ধে অভিযোগ তদন্ত করতে পারে। এটি অ্যাপল এবং যুক্তরাজ্য সরকারের মধ্যে এক নতুন বিরোধের সূচনা।
জানুয়ারি মাসে যুক্তরাজ্যের হোম অফিস জাতীয় নিরাপত্তার জন্য প্রয়োজন হলে অ্যাপলকে তার ব্যবহারকারীদের এনক্রিপ্ট করা ডেটা শেয়ার করতে একটি গোপন আদেশ দেয়। অ্যাপল শক্তিশালী নিরাপত্তা প্রযুক্তি অ্যাডভান্সড ডেটা প্রোটেকশন (এডিপি) ব্যবহার করে। এই প্রযুক্তির মধ্য দিয়ে সুরক্ষিত থাকে গ্রাহকের ডেটা। এটি অ্যাপল দেখতে বা শেয়ার করতে পারে না। প্রতিষ্ঠানটি জানিয়েছে, তারা কখনো নিরাপত্তার বিষয়ে আপস করবে না।
যুক্তরাজ্যের এই আদেশ যুক্তরাষ্ট্রেও বিরক্তিকর অবস্থা তৈরি করেছে। মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প এই আদেশকে চীনের মতো আচরণ হিসেবে বর্ণনা করেছেন। মার্কিন গুপ্তচর সংস্থার প্রধান তুলসী গ্যাবার্ডও জানিয়েছেন, তিনি এ বিষয়ে কিছু জানতেন না। এটি যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিকদের গোপনীয়তা লঙ্ঘন করছে।
অ্যাপলের আইনগত পদক্ষেপ প্রথম ‘ফাইন্যান্সিয়াল টাইমস’ পত্রিকায় প্রকাশিত হয়। তবে এর পুরোপুরি তথ্য জনসমক্ষে আসবে কি না, তা নিশ্চিত নয়।
অন্যদিকে, যুক্তরাজ্য এমন আদেশের বিষয়টি অস্বীকার করেছে। তবে তাদের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, যুক্তরাজ্য তার নাগরিকদের সর্বোচ্চ অপরাধের হাত থেকে রক্ষা করার পাশাপাশি তাদের গোপনীয়তা রক্ষা করতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। দেশটির এ মন্তব্যে অ্যাপল এখনো কোনো মন্তব্য করেনি।
এ ঘটনা শুধু প্রযুক্তিপ্রতিষ্ঠান এবং সরকারের মধ্যে বিরোধ নয়; বরং এটি বিশ্বব্যাপী তথ্য গোপনীয়তা ও নাগরিকদের অধিকার রক্ষার প্রশ্নেও একটি গুরুত্বপূর্ণ আলোচনার বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছে। ইউরোপীয় দেশগুলোর সরকার দীর্ঘদিন ধরে এন্ড-টু-এন্ড এনক্রিপশনের ব্যতিক্রম কিছু চাইছে। কিন্তু প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠানগুলো তাতে সম্মত হয়নি।
সূত্র: বিবিসি
পুরোনো ও কাটডাউট ভার্সন দিয়েই ডিপসিকের মতো এআই অ্যাপ বানিয়েছে চীন। মূলত এরপরই যুক্তরাষ্ট্রের মনে হয়েছে, কমদামি ও কম সক্ষমতার এসব চিপও আর চীনকে দেওয়া যাবে না এবং যথারীতি চীনে দুর্বল চিপ রপ্তানিতেও নিষেধাজ্ঞা দিয়েছে ট্রাম্প প্রশাসন।
২ দিন আগেঅন্তর্বর্তী সরকার দায়িত্ব নেওয়ার পর সম্প্রতি ‘টেলিকম খাতে নেটওয়ার্ক ও ব্যবসা পরিচালনার লাইসেন্স পুনর্বিন্যাসের’ জন্য বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ আইন সংশোধনের যে খসড়া তৈরি করা হয়েছে, তাতে আইসিএক্স বাদ দেওয়ার প্রস্তাব করেছে বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশন (বিটিআরসি)। এর ফলে বাংলাদেশের ডিজিটাল...
২ দিন আগেডিজিটাল যুগে যোগাযোগের অন্যতম সহজ ও দ্রুত মাধ্যম হয়ে উঠেছে মেসেঞ্জারের মতো বিভিন্ন মেসেজিং অ্যাপ্লিকেশন। এই অ্যাপের মাধ্যমে মানুষ খুব সহজেই বার্তা আদান-প্রদান করতে পারেন। অনেক সময় বার্তা পাঠানোর পর বানান ভুল, তথ্যগত ত্রুটি বা ভুল বোঝাবুঝির কারণে পাঠানো বার্তাটি সংশোধনের প্রয়োজন হয়। আগে মেসেঞ্জারে
৩ দিন আগেকাজাখস্তানের ২৩ বছর বয়সী তরুণ কেনজেবেক ইসমাইলভ তাঁর মাকে নিয়ে হাসপাতালে যাচ্ছিলেন। পথে একটি গাড়ি কোনো কারণ ছাড়াই থেমে গিয়ে এক লেনের রাস্তায় যানজট সৃষ্টি করে। কিন্তু কেনজেবেকের হাসপাতালে যাওয়ার তাড়া ছিল।
৩ দিন আগে