নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
দেশের টেলিযোগাযোগ ও ইন্টারনেট সেবায় গ্রাহকের চাহিদা উত্তরোত্তর বৃদ্ধি পেলেও মানহীন সেবার কারণে গ্রাহকের ভোগান্তি চরমে পৌঁছেছে। এ জন্য দায়ী অপর্যাপ্ত টাওয়ার, মানহীন মাইক্রোওয়েভ, মানহীন ব্যাটারি, ওভার হেড ফাইবার ও জেনারেটর না থাকা।
আজ মঙ্গলবার গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিবৃতিতে বাংলাদেশ মুঠোফোন গ্রাহক অ্যাসোসিয়েশন এমনটি জানিয়েছে।
বিবৃতিতে সংগঠনটির সভাপতি মহিউদ্দিন আহমেদ বলেন, দেশে সক্রিয় সিমকার্ডধারী গ্রাহকের সংখ্যা প্রায় ১৯ কোটি ২৬ লাখ অথচ এর বিপরীতে যেখানে টাওয়ার থাকার কথা প্রায় লক্ষাধিক, সেখানে আছে মাত্র ৪৫ হাজার ২৩১টি। এর মধ্যে রবি আজিয়াটা লিমিটেডের ২ হাজার ২৯৬টি, গ্রামীণফোনের ১২ হাজার ৫২৬টি, বাংলালিংকের ৪ হাজার ৬টি, টেলিটকের ৬২১টি এবং এবি হাইটেক কনসোর্টিয়াম লিমিটেডের ৮৬০টি, ইউডট কো লিমিটেডের ১৬ হাজার ৬৮৩টি, সামিট ৪ হাজার ৩৮৮টি, ও কীর্তনখোলার ৬২১টি এবং রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠান বিটিসিএলের ৫১৪টি।
তিনি বলেন, ২০১৮ সালে বিটিআরসি বেসরকারি চারটি টাওয়ারকো কোম্পানির লাইসেন্স প্রদান করে যে নীতিমালা তৈরি করেছে সেখানে বলা আছে, মোবাইল অপারেটর নতুন করে আর টাওয়ার তৈরি করতে পারবে না। অর্থাৎ টাওয়ার কোম্পানি থেকে তাদের অর্থের বিনিময়ে সার্ভিস নিতে হবে। এই টাওয়ার কোম্পানিগুলো মূলত মোবাইল অপারেটর থেকে টাওয়ারগুলো কিনেছে। এই টাওয়ারগুলোর মাইক্রোওয়েভ মানসম্মত নয়, সেই সঙ্গে ব্যাটারিগুলো মানহীন হয়ে পড়েছে। তা না হলে বিদ্যুৎ চলে যাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে যেখানে ৬ ঘণ্টা পাওয়ার ব্যাকআপ দেওয়ার কথা সেখানে বিদ্যুৎ চলে যাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে নেটওয়ার্ক অচল হওয়ার কারণ কি?
তিনি আরও বলেন, ‘টেলিযোগাযোগ মন্ত্রণালয় ও বিটিআরসির কাছে আমাদের অনুরোধ, মাইক্রোওয়েভের মান এবং ব্যাটারির ধরন পর্যবেক্ষণ করা। সেই সঙ্গে দেশের ফাইবার অপটিক্যাল এখনো ৬৫ শতাংশ ওভারহেড থাকায় ঝড়বৃষ্টি এলেই কেটে যাচ্ছে ফাইবার। ফলে বিচ্ছিন্ন হয়ে যাচ্ছে নেটওয়ার্ক। বিষয়গুলো দ্রুত সমাধান করার জন্য নিয়ন্ত্রণ কর্তৃপক্ষ এবং সংশ্লিষ্ট মহল উদ্যোগ না নিলে ভবিষ্যতে নেটওয়ার্কের ক্ষেত্রে আরও বড় বিপর্যয় ঘটতে পারে বলে আমরা মনে করি।’
দেশের টেলিযোগাযোগ ও ইন্টারনেট সেবায় গ্রাহকের চাহিদা উত্তরোত্তর বৃদ্ধি পেলেও মানহীন সেবার কারণে গ্রাহকের ভোগান্তি চরমে পৌঁছেছে। এ জন্য দায়ী অপর্যাপ্ত টাওয়ার, মানহীন মাইক্রোওয়েভ, মানহীন ব্যাটারি, ওভার হেড ফাইবার ও জেনারেটর না থাকা।
আজ মঙ্গলবার গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিবৃতিতে বাংলাদেশ মুঠোফোন গ্রাহক অ্যাসোসিয়েশন এমনটি জানিয়েছে।
বিবৃতিতে সংগঠনটির সভাপতি মহিউদ্দিন আহমেদ বলেন, দেশে সক্রিয় সিমকার্ডধারী গ্রাহকের সংখ্যা প্রায় ১৯ কোটি ২৬ লাখ অথচ এর বিপরীতে যেখানে টাওয়ার থাকার কথা প্রায় লক্ষাধিক, সেখানে আছে মাত্র ৪৫ হাজার ২৩১টি। এর মধ্যে রবি আজিয়াটা লিমিটেডের ২ হাজার ২৯৬টি, গ্রামীণফোনের ১২ হাজার ৫২৬টি, বাংলালিংকের ৪ হাজার ৬টি, টেলিটকের ৬২১টি এবং এবি হাইটেক কনসোর্টিয়াম লিমিটেডের ৮৬০টি, ইউডট কো লিমিটেডের ১৬ হাজার ৬৮৩টি, সামিট ৪ হাজার ৩৮৮টি, ও কীর্তনখোলার ৬২১টি এবং রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠান বিটিসিএলের ৫১৪টি।
তিনি বলেন, ২০১৮ সালে বিটিআরসি বেসরকারি চারটি টাওয়ারকো কোম্পানির লাইসেন্স প্রদান করে যে নীতিমালা তৈরি করেছে সেখানে বলা আছে, মোবাইল অপারেটর নতুন করে আর টাওয়ার তৈরি করতে পারবে না। অর্থাৎ টাওয়ার কোম্পানি থেকে তাদের অর্থের বিনিময়ে সার্ভিস নিতে হবে। এই টাওয়ার কোম্পানিগুলো মূলত মোবাইল অপারেটর থেকে টাওয়ারগুলো কিনেছে। এই টাওয়ারগুলোর মাইক্রোওয়েভ মানসম্মত নয়, সেই সঙ্গে ব্যাটারিগুলো মানহীন হয়ে পড়েছে। তা না হলে বিদ্যুৎ চলে যাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে যেখানে ৬ ঘণ্টা পাওয়ার ব্যাকআপ দেওয়ার কথা সেখানে বিদ্যুৎ চলে যাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে নেটওয়ার্ক অচল হওয়ার কারণ কি?
তিনি আরও বলেন, ‘টেলিযোগাযোগ মন্ত্রণালয় ও বিটিআরসির কাছে আমাদের অনুরোধ, মাইক্রোওয়েভের মান এবং ব্যাটারির ধরন পর্যবেক্ষণ করা। সেই সঙ্গে দেশের ফাইবার অপটিক্যাল এখনো ৬৫ শতাংশ ওভারহেড থাকায় ঝড়বৃষ্টি এলেই কেটে যাচ্ছে ফাইবার। ফলে বিচ্ছিন্ন হয়ে যাচ্ছে নেটওয়ার্ক। বিষয়গুলো দ্রুত সমাধান করার জন্য নিয়ন্ত্রণ কর্তৃপক্ষ এবং সংশ্লিষ্ট মহল উদ্যোগ না নিলে ভবিষ্যতে নেটওয়ার্কের ক্ষেত্রে আরও বড় বিপর্যয় ঘটতে পারে বলে আমরা মনে করি।’
কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বা এআই সার্ভার তৈরি জন্য মানবাকৃতি রোবট ব্যবহার করার পরিকল্পনা করছে তাইওয়ানের ইলেকট্রনিকস পণ্য নির্মাতা ফক্সকন ও যুক্তরাষ্ট্রের চিপ নির্মাতা এনভিডিয়া। যুক্তরাষ্ট্রের হিউস্টনে অবস্থিত ফক্সকন কারখানায় রোবটগুলো ব্যবহার করা হতে পারে। দুটি সূত্রের বরাত দিয়ে সংবাদ সংস্থা রয়টার্স এ তথ্য
১ ঘণ্টা আগেবর্তমানে যেকোনো প্রতিষ্ঠান পরিচালনার ক্ষেত্রে আইটি অবকাঠামো অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। কিন্তু, আইটি ডিভাইসের যথাযথ যত্ন না নেওয়া গেলে, নির্ধারিত সময়ের আগেই এগুলো কর্মক্ষমতা হারায়; ফলে, ডেটা হারানোর ঝুঁকি বাড়ে এবং ব্যবসায়িক কার্যক্রম বাধাগ্রস্ত হয়।
২ ঘণ্টা আগেবিশ্বখ্যাত প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠান মেটা এবার খেলোয়াড় ও স্পোর্টসপ্রেমীদের জন্য বাজারে আনছে নতুন প্রজন্মের পারফরম্যান্স এআই চশমা। জনপ্রিয় চশমার ব্র্যান্ড ওকলের সঙ্গে যৌথভাবে এটি তৈরি করেছে মেটা। খেলার সময় বিভিন্ন মুহূর্ত ধারণ করবে ‘ওকলে মেটা এইচএসটিএন’ নামে এই স্মার্ট গ্লাস।
৪ ঘণ্টা আগেইনস্টাগ্রামে কারও সঙ্গে চ্যাট করতে গিয়ে কখনো ভুলবশত কারও কাছে ভিন্ন বার্তা চলে যাওয়ার শঙ্কা থাকে। এমন পরিস্থিতিতে মেসেজ ডিলিট করার প্রয়োজনীয়তা অনুভব করা খুবই স্বাভাবিক। তবে ইনস্টাগ্রামে এমন একটি সুবিধা রয়েছে, যার মাধ্যমে আপনি পাঠানো মেসেজটি ‘আনসেন্ড’ বা মুছে ফেলতে পারেন।
৭ ঘণ্টা আগে