ভিডিও দেখার অভিজ্ঞতাকে উপভোগ্য করে তোলার জন্য প্রায় বিভিন্ন ফিচার রয়েছে ইউটিউবে। তবে প্ল্যাটফর্মটির মাধ্যমে বিভিন্ন ভুয়া ও বিভ্রান্তিকর তথ্য ছড়িয়ে যায়। এসব ভুয়া তথ্য ঠেকাতে ‘ভিউয়ারস নোটস’ ফিচার নিয়ে আসছে ইউটিউব। এটি এক্স প্ল্যাটফর্মের (সাবেক টুইটার) ‘কমিউনিটি নোটস’ ফিচারের মতো কাজ করবে।
প্রযুক্তি বিষয়ক ওয়েবসাইট ৯ টুফাইভগুগল বলছে, পরীক্ষামূলকভাবে ব্যবহার করে দেখার জন্য ইউটিউব ব্যবহারকারীদের ইমেইল পাঠাচ্ছে। এর মাধ্যমে ভুয়া বা বিভ্রান্তিকর তথ্য দূর করবে ইউটিউব।
কোনো ভিডিও ‘ভুয়া বা বিভ্রান্তিকর’ বলে মনে হলে ইউটিউব ভিডিওর নিচে একটি নোট লেখা যাবে। ভিডিওটি কেন বিভ্রান্তিকর বলে মনে হচ্ছে তার কারণও ব্যাখ্যা করা যাবে এই নোটে। ভিডিওর কোনো অংশে ভুয়া তথ্য আছে তার সময় বা টাইমস্ট্যাম্পও উল্লেখ করা যাবে। নোটটি ভিডিওর নিচে দেখানো হবে কিনা তার সিদ্ধান্ত দিতে পারবে ইউটিউব কমিউনিটির অন্যান্য সদস্যরা।
চলতি বছরের জুনে ফিচারটি নিয়ে পরীক্ষা–নিরীক্ষা শুরু করেছে ইউটিউব। আর নির্দিষ্ট ব্যবহারকারীদের কাছে ফিচারটি উন্মোচন করেছে। তবে ফিচারটি এখন আরও বেশ কিছু ব্যবহারকারীর সামনে নিয়ে আসা হয়েছে বলে ধারণা করা হচ্ছে। বর্তমানে ফিচারটি শুধু স্মার্টফোন ও ট্যাবলেটে অ্যাপে কাজ করবে।
পরীক্ষা–নিরীক্ষার পর ফিচারটি ইউটিউবের অন্যান্য প্ল্যাটফর্মেও যুক্ত করা হবে।
এসব নোটে তথ্যের উৎস উল্লেখ করার জন্য ব্যবহারকারীদের পরামর্শ দিয়েছে ইউটিউব। আর নোটগুলো লেখার ভাষা যেন সহজবোধ্য হয় তা খেয়াল রাখতে হবে।
বেশি সংখ্যক ব্যবহারকারীর কাছে ফিচারটি ‘সহায়ক’ হলেই কেবল চূড়ান্তভাবে ইউটিউবে এটি যুক্ত করা হবে। এ ছাড়া নোটটি প্রকাশ হলে ইউটিউব ব্যবহারকারীর কাছে একটি নোটিফিকেশন পাঠাবে।
ফিচারটি কীভাবে কাজ করে, নোটগুলো কীভাবে লিখতে হবে, নোটটি প্রকাশের পর কী হবে–এই ধরনের বিস্তারিত তথ্য ইউটিউবের ‘সাপোর্ট পেজে’ তুলে ধরা হয়েছে।
তথ্যসূত্র: স্যাম মোবাইল
ভিডিও দেখার অভিজ্ঞতাকে উপভোগ্য করে তোলার জন্য প্রায় বিভিন্ন ফিচার রয়েছে ইউটিউবে। তবে প্ল্যাটফর্মটির মাধ্যমে বিভিন্ন ভুয়া ও বিভ্রান্তিকর তথ্য ছড়িয়ে যায়। এসব ভুয়া তথ্য ঠেকাতে ‘ভিউয়ারস নোটস’ ফিচার নিয়ে আসছে ইউটিউব। এটি এক্স প্ল্যাটফর্মের (সাবেক টুইটার) ‘কমিউনিটি নোটস’ ফিচারের মতো কাজ করবে।
প্রযুক্তি বিষয়ক ওয়েবসাইট ৯ টুফাইভগুগল বলছে, পরীক্ষামূলকভাবে ব্যবহার করে দেখার জন্য ইউটিউব ব্যবহারকারীদের ইমেইল পাঠাচ্ছে। এর মাধ্যমে ভুয়া বা বিভ্রান্তিকর তথ্য দূর করবে ইউটিউব।
কোনো ভিডিও ‘ভুয়া বা বিভ্রান্তিকর’ বলে মনে হলে ইউটিউব ভিডিওর নিচে একটি নোট লেখা যাবে। ভিডিওটি কেন বিভ্রান্তিকর বলে মনে হচ্ছে তার কারণও ব্যাখ্যা করা যাবে এই নোটে। ভিডিওর কোনো অংশে ভুয়া তথ্য আছে তার সময় বা টাইমস্ট্যাম্পও উল্লেখ করা যাবে। নোটটি ভিডিওর নিচে দেখানো হবে কিনা তার সিদ্ধান্ত দিতে পারবে ইউটিউব কমিউনিটির অন্যান্য সদস্যরা।
চলতি বছরের জুনে ফিচারটি নিয়ে পরীক্ষা–নিরীক্ষা শুরু করেছে ইউটিউব। আর নির্দিষ্ট ব্যবহারকারীদের কাছে ফিচারটি উন্মোচন করেছে। তবে ফিচারটি এখন আরও বেশ কিছু ব্যবহারকারীর সামনে নিয়ে আসা হয়েছে বলে ধারণা করা হচ্ছে। বর্তমানে ফিচারটি শুধু স্মার্টফোন ও ট্যাবলেটে অ্যাপে কাজ করবে।
পরীক্ষা–নিরীক্ষার পর ফিচারটি ইউটিউবের অন্যান্য প্ল্যাটফর্মেও যুক্ত করা হবে।
এসব নোটে তথ্যের উৎস উল্লেখ করার জন্য ব্যবহারকারীদের পরামর্শ দিয়েছে ইউটিউব। আর নোটগুলো লেখার ভাষা যেন সহজবোধ্য হয় তা খেয়াল রাখতে হবে।
বেশি সংখ্যক ব্যবহারকারীর কাছে ফিচারটি ‘সহায়ক’ হলেই কেবল চূড়ান্তভাবে ইউটিউবে এটি যুক্ত করা হবে। এ ছাড়া নোটটি প্রকাশ হলে ইউটিউব ব্যবহারকারীর কাছে একটি নোটিফিকেশন পাঠাবে।
ফিচারটি কীভাবে কাজ করে, নোটগুলো কীভাবে লিখতে হবে, নোটটি প্রকাশের পর কী হবে–এই ধরনের বিস্তারিত তথ্য ইউটিউবের ‘সাপোর্ট পেজে’ তুলে ধরা হয়েছে।
তথ্যসূত্র: স্যাম মোবাইল
নতুন যুগের ইন্টারনেট সেবা নিয়ে হাজির ইলন মাস্কের স্টারলিংক। তাদের সেবার মাধ্যমে প্রত্যন্ত অঞ্চলে নেটওয়ার্ক না থাকার ভোগান্তি দূর হয়েছে। কোম্পানিটির ডাইরেক্ট-টু-সেল (ডি২সি) প্রযুক্তির মাধ্যমে চলন্ত অবস্থায় কিংবা একেবারে দুর্গম এলাকায় মোবাইল ফোনে নেটওয়ার্ক পাওয়া যাবে। এ জন্য কোনো রাউটার বা ওয়াইফাইয়ের
১২ ঘণ্টা আগেচীনে চিপ বিক্রির মোট রাজস্বের ১৫ শতাংশ মার্কিন সরকারকে দিতে সম্মত হয়েছে বিশ্বের শীর্ষ দুই সেমিকন্ডাক্টর নির্মাতা প্রতিষ্ঠান এনভিডিয়া ও এএমডি। এই চুক্তি অনুযায়ী, প্রতিষ্ঠান দুটি চীনা বাজারে চিপ বিক্রির লাইসেন্স পাবে। এক সূত্রের বরাতে এ তথ্য জানিয়েছে বিবিসি।
১৬ ঘণ্টা আগেবর্তমান যুগের বেশির ভাগ ইলেকট্রনিক ডিভাইসেই লিথিয়াম-আয়ন ব্যাটারি ব্যবহৃত হয়। আইফোনসহ স্মার্টফোন, স্মার্টওয়াচ, ল্যাপটপ—এমনকি বৈদ্যুতিক গাড়িতেও এই ব্যাটারিই ব্যবহার হয়। তবে এই প্রযুক্তি যতটা উন্নত, ততটাই জটিল। সময়ের সঙ্গে সঙ্গে এই ব্যাটারির কর্মক্ষমতা কমে যায়।
১৮ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক চিপ নির্মাতা প্রতিষ্ঠান এনভিডিয়ার তৈরি এইচ২০ (H20) চিপের নিরাপত্তা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছে চীনের রাষ্ট্রীয় গণমাধ্যম-সংশ্লিষ্ট একটি সোশ্যাল মিডিয়া অ্যাকাউন্ট। রোববার উইচ্যাটে প্রকাশিত এক নিবন্ধে বলা হয়, এই চিপগুলোতে ‘ব্যাক ডোর’ থাকার সম্ভাবনা রয়েছে, যা ব্যবহারকারীর অনুমতি ছাড়াই...
১৯ ঘণ্টা আগে