প্রযুক্তি ডেস্ক
এবার কর্মী ছাঁটাইয়ের ঘোষণা দিয়েছে দক্ষিণ এশিয়ার শীর্ষস্থানীয় ই-কমার্স মার্কেটপ্লেস দারাজ গ্রুপ। ‘কঠিন বাজার পরিস্থিতির’ মুখে ১১ শতাংশ কর্মী ছাঁটাইয়ের সিদ্ধান্ত নিয়েছে প্রতিষ্ঠানটি। পাকিস্তান, বাংলাদেশ, শ্রীলঙ্কা এবং নেপালে দারাজের কার্যক্রম পরিচালনা করা হচ্ছে। কর্মীদের উদ্দেশ্যে ওয়েবসাইটে প্রকাশ করা এক চিঠিতে কর্মীদের ছাঁটাইয়ের সিদ্ধান্তের কথা জানিয়েছেন দারাজের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা বিয়ার্কে মিক্কেলসেন।
বার্তা সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদন অনুযায়ী, প্রকাশ করা চিঠিতে মিক্কেলসেন বলেন, ‘বাজারের বর্তমানে পরিস্থিতি বিবেচনা করে কোম্পানিকে প্রস্তুত করতে এবং কোম্পানির লক্ষ্য অর্জনের জন্য কর্মী ছাঁটাইয়ের এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।’ চিঠিতে তিনি দারাজের ভবিষ্যৎ গতিপথ এবং ছাঁটাইয়ের কারণ ব্যাখ্যা করেছেন।
চিঠিতে তিনি আরও বলেন, ‘গত ৫ বছর ধরে আমরা আমাদের দীর্ঘমেয়াদি ব্যবসায়িক পরিকল্পনা অনুসরণ করেছি। ২০১৮ সালে আমাদের ক্রেতার সংখ্যা ৩০ লাখ থেকে বৃদ্ধি পেয়ে দেড় কোটি ছাড়িয়েছে। গত বছর পর্যন্ত আমাদের গড় অর্ডার বৃদ্ধি পেয়েছে প্রায় ১০০ শতাংশ। কর্মীদের সবার কঠোর পরিশ্রম এবং উৎসর্গের জন্য আমরা মহামারির পরিস্থিতিতে থেকে বের হতে পেরেছি। আমি মনে করি এর জন্য শুধু ধন্যবাদ যথেষ্ট নয়!’
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ, পণ্য সরবরাহে বিঘ্ন, ক্রমবর্ধমান মুদ্রাস্ফীতি, ক্রমবর্ধমান কর এবং বাজারে প্রয়োজনীয় সরকারি ভর্তুকি তুলে নেওয়াকে কঠিন বাজার পরিস্থিতির কারণ হিসেবে চিঠিতে উল্লেখ করেছেন মিক্কেলসেন।
গত বছর ৭০ হাজারেরও বেশি কর্মী ছাঁটাই করেছে গুগল, আমাজন, মাইক্রোসফট, মেটার মতো প্রতিষ্ঠানগুলো। মহামারির সময় বিপুলসংখ্যক কর্মী নিয়োগ করলেও সম্প্রতি গুগলের মূল প্রতিষ্ঠান অ্যালফাবেট ১২ হাজার, আমাজন ১৮ হাজার, মেটা ১১ হাজার, টুইটার ৪ হাজার ও মাইক্রোসফট ১০ হাজার কর্মী ছাঁটাই করেছে।
অপরদিকে, টেসলা, নেটফ্লিক্স, রবিন হুড, স্ন্যাপ, কয়েনবেস এবং স্পটিফাইয়ের মতো প্রতিষ্ঠানগুলোও কর্মী ছাঁটাইয়ের খাতায় নাম লিখিয়েছে। তবে টেক জায়ান্টদের তুলনায় সে সংখ্যা বেশ কম।
এবার কর্মী ছাঁটাইয়ের ঘোষণা দিয়েছে দক্ষিণ এশিয়ার শীর্ষস্থানীয় ই-কমার্স মার্কেটপ্লেস দারাজ গ্রুপ। ‘কঠিন বাজার পরিস্থিতির’ মুখে ১১ শতাংশ কর্মী ছাঁটাইয়ের সিদ্ধান্ত নিয়েছে প্রতিষ্ঠানটি। পাকিস্তান, বাংলাদেশ, শ্রীলঙ্কা এবং নেপালে দারাজের কার্যক্রম পরিচালনা করা হচ্ছে। কর্মীদের উদ্দেশ্যে ওয়েবসাইটে প্রকাশ করা এক চিঠিতে কর্মীদের ছাঁটাইয়ের সিদ্ধান্তের কথা জানিয়েছেন দারাজের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা বিয়ার্কে মিক্কেলসেন।
বার্তা সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদন অনুযায়ী, প্রকাশ করা চিঠিতে মিক্কেলসেন বলেন, ‘বাজারের বর্তমানে পরিস্থিতি বিবেচনা করে কোম্পানিকে প্রস্তুত করতে এবং কোম্পানির লক্ষ্য অর্জনের জন্য কর্মী ছাঁটাইয়ের এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।’ চিঠিতে তিনি দারাজের ভবিষ্যৎ গতিপথ এবং ছাঁটাইয়ের কারণ ব্যাখ্যা করেছেন।
চিঠিতে তিনি আরও বলেন, ‘গত ৫ বছর ধরে আমরা আমাদের দীর্ঘমেয়াদি ব্যবসায়িক পরিকল্পনা অনুসরণ করেছি। ২০১৮ সালে আমাদের ক্রেতার সংখ্যা ৩০ লাখ থেকে বৃদ্ধি পেয়ে দেড় কোটি ছাড়িয়েছে। গত বছর পর্যন্ত আমাদের গড় অর্ডার বৃদ্ধি পেয়েছে প্রায় ১০০ শতাংশ। কর্মীদের সবার কঠোর পরিশ্রম এবং উৎসর্গের জন্য আমরা মহামারির পরিস্থিতিতে থেকে বের হতে পেরেছি। আমি মনে করি এর জন্য শুধু ধন্যবাদ যথেষ্ট নয়!’
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ, পণ্য সরবরাহে বিঘ্ন, ক্রমবর্ধমান মুদ্রাস্ফীতি, ক্রমবর্ধমান কর এবং বাজারে প্রয়োজনীয় সরকারি ভর্তুকি তুলে নেওয়াকে কঠিন বাজার পরিস্থিতির কারণ হিসেবে চিঠিতে উল্লেখ করেছেন মিক্কেলসেন।
গত বছর ৭০ হাজারেরও বেশি কর্মী ছাঁটাই করেছে গুগল, আমাজন, মাইক্রোসফট, মেটার মতো প্রতিষ্ঠানগুলো। মহামারির সময় বিপুলসংখ্যক কর্মী নিয়োগ করলেও সম্প্রতি গুগলের মূল প্রতিষ্ঠান অ্যালফাবেট ১২ হাজার, আমাজন ১৮ হাজার, মেটা ১১ হাজার, টুইটার ৪ হাজার ও মাইক্রোসফট ১০ হাজার কর্মী ছাঁটাই করেছে।
অপরদিকে, টেসলা, নেটফ্লিক্স, রবিন হুড, স্ন্যাপ, কয়েনবেস এবং স্পটিফাইয়ের মতো প্রতিষ্ঠানগুলোও কর্মী ছাঁটাইয়ের খাতায় নাম লিখিয়েছে। তবে টেক জায়ান্টদের তুলনায় সে সংখ্যা বেশ কম।
নতুন যুগের ইন্টারনেট সেবা নিয়ে হাজির ইলন মাস্কের স্টারলিংক। তাদের সেবার মাধ্যমে প্রত্যন্ত অঞ্চলে নেটওয়ার্ক না থাকার ভোগান্তি দূর হয়েছে। কোম্পানিটির ডাইরেক্ট-টু-সেল (ডি২সি) প্রযুক্তির মাধ্যমে চলন্ত অবস্থায় কিংবা একেবারে দুর্গম এলাকায় মোবাইল ফোনে নেটওয়ার্ক পাওয়া যাবে। এ জন্য কোনো রাউটার বা ওয়াইফাইয়ের
১২ ঘণ্টা আগেচীনে চিপ বিক্রির মোট রাজস্বের ১৫ শতাংশ মার্কিন সরকারকে দিতে সম্মত হয়েছে বিশ্বের শীর্ষ দুই সেমিকন্ডাক্টর নির্মাতা প্রতিষ্ঠান এনভিডিয়া ও এএমডি। এই চুক্তি অনুযায়ী, প্রতিষ্ঠান দুটি চীনা বাজারে চিপ বিক্রির লাইসেন্স পাবে। এক সূত্রের বরাতে এ তথ্য জানিয়েছে বিবিসি।
১৬ ঘণ্টা আগেবর্তমান যুগের বেশির ভাগ ইলেকট্রনিক ডিভাইসেই লিথিয়াম-আয়ন ব্যাটারি ব্যবহৃত হয়। আইফোনসহ স্মার্টফোন, স্মার্টওয়াচ, ল্যাপটপ—এমনকি বৈদ্যুতিক গাড়িতেও এই ব্যাটারিই ব্যবহার হয়। তবে এই প্রযুক্তি যতটা উন্নত, ততটাই জটিল। সময়ের সঙ্গে সঙ্গে এই ব্যাটারির কর্মক্ষমতা কমে যায়।
১৮ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক চিপ নির্মাতা প্রতিষ্ঠান এনভিডিয়ার তৈরি এইচ২০ (H20) চিপের নিরাপত্তা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছে চীনের রাষ্ট্রীয় গণমাধ্যম-সংশ্লিষ্ট একটি সোশ্যাল মিডিয়া অ্যাকাউন্ট। রোববার উইচ্যাটে প্রকাশিত এক নিবন্ধে বলা হয়, এই চিপগুলোতে ‘ব্যাক ডোর’ থাকার সম্ভাবনা রয়েছে, যা ব্যবহারকারীর অনুমতি ছাড়াই...
১৯ ঘণ্টা আগে