তানভীরুল ইসলাম, ঢাকা

শুরুতেই বলতে হয়, মোবাইল ফোন যোগাযোগব্যবস্থাকে সহজ করেছে। এর ব্যবহারের ব্যাপকতা বেড়েই চলেছে। আধুনিক প্রযুক্তির ব্যবহার এর জনপ্রিয়তা বাড়িয়ে তুলছে। বিশ্বে বর্তমানে মোবাইল ফোন ব্যবহারকারীর সংখ্যা ৭০০ কোটি ছাড়িয়ে গেছে। নানা দামের মোবাইল ফোন পাওয়া যায় বাজারে। দামি ফোনের পাশাপাশি রয়েছে কম দামি মোবাইল ফোনও। ২০২২ সালে, বাজারে মোবাইল ফোনের বেশ কিছু ব্র্যান্ডের কম দামি ভালো ফোন পাওয়া যাচ্ছে।
বাংলাদেশের জনপ্রিয় ১৫টি মোবাইল ফোন ব্র্যান্ডের নাম
বাংলাদেশের বাজারে বিশ্বে জনপ্রিয় প্রায় সব মোবাইল ফোন ব্র্যান্ড রয়েছে। এর সঙ্গে রয়েছে দেশীয় কিছু ব্র্যান্ডও। এর মধ্যে যে ব্র্যান্ডগুলো দেশের বাজারে জনপ্রিয়তা পেয়েছে—
১. আইফোন
২. হুয়াওয়ে
৩. গুগল পিক্সেল
৪. ওয়ান প্লাস
৫. শাওমি
৬. অপো
৭. স্যামসাং
৮. টেকনো
৯. ভিভো
১০. রিয়েলমি
১১. ইনফিনিক্স
১২. নকিয়া
১৩. মটোরোলা
১৪. সিম্ফোনি
১৫. ওয়ালটন
১০ হাজার টাকার মধ্যে ভালো মোবাইল
সাধ্যের মধ্যে ভালো মোবাইল কার না পছন্দের। আর মোবাইল ফোনটি যদি হয় ১০ হাজার টাকায়, তখন কেনার আগ্রহ থাকে ব্যাপক। কিন্তু এই দামে সব সুবিধা কি পাওয়া যাবে? এই প্রশ্নটি অনেকের। যেমন ভালো গেমিং করা, ওয়েব ব্রাউজিং, ভালো কানেকটিভিটি, ভালো ইন্টারনেট সার্ভিস, ভালো ক্যামেরা। প্রতিটি ব্র্যান্ডেই কিছু ভালো এবং কিছু খারাপ দিক থাকবে।
দেখা যাক ১০ হাজার টাকার মধ্যে ভালো কী কী মোবাইল ফোন পাওয়া যায়—
১. স্যামসাং গ্যালাক্সি এ০৩ কোর
৬ ডিসেম্বর ২০২১ সাল, স্যামসাং আনুষ্ঠানিকভাবে এই ফোনটি বাংলাদেশের বাজারে নিয়ে আসে। এই ডিভাইসে ইউনিসক (২৮ এনএম) চিপসেট এবং শক্তিশালী অক্টাকোর প্রসেসর রয়েছে। তা ছাড়া এতে ২ জিবি র্যাম ও ৩২ জিবি স্টোরেজ ব্যবহার করা হয়েছে। অল্পের মধ্যে ভালো ফোন হিসেবে এটি বেশ জনপ্রিয়।
স্যামসাং গ্যালাক্সি এ০৩ কোর-এর সুবিধা:
স্যামসাং গ্যালাক্সি এ০৩ কোর-এর অসুবিধা:
তা ছাড়া, সামনে ৫ মেগাপিক্সেল এবং পেছনে ৮ মেগাপিক্সেলের ক্যামেরা ব্যবহার করা হয়েছে। পেছনের ক্যামেরাটির মাধ্যমে ফুল এইচডি ভিডিও রেকর্ডিং এবং এলইডি ফ্ল্যাশ ব্যবহার করে ছবি তুলতে পারবেন। সামনে ৫ মেগাপিক্সেল সেলফি তুলতে পারবেন।
মূল্য: ৯,০০০-১০,০০০ টাকা
(বাজারের ওপর নির্ভর করে মোবাইল ফোনের দাম ওঠানামা করতে পারে)
২. স্যামসাং গ্যালাক্সি এম ০২
স্যামসাংয়ের এম ০২ মডেলটি চারটি কালার ভেরিয়েন্ট—ব্ল্যাক, গ্রে, ব্লু ও রেড দিয়ে বাজারে পাওয়া যাচ্ছে। নেটওয়ার্ক কানেকটিভিটি টু-জি, থ্রি-জি, ও ফোর-জি সাপোর্ট করে। এতে দুটো ন্যানো সিম ব্যবহার করা যাবে। এর ওজন ২০৬ গ্রাম এবং প্লাস্টিক বডি দ্বারা তৈরি করা হয়েছে। ডিসপ্লে সাইজ ৬.৫ ইঞ্চি এবং রেজল্যুশন ৭২০ x ১৬০০ পিক্সেল এইচডি প্লাস ব্যবহার করা হয়েছে। সামনে ৫ মেগাপিক্সেল এবং পেছনে দুটো ক্যামেরা রয়েছে, যার মধ্যে একটি ১৩, আরেকটি ২ মেগাপিক্সেলের।
স্যামসাং গ্যালাক্সি এম ০২ এর সুবিধা:
স্যামসাং গ্যালাক্সি এম ০২-এর অসুবিধা:
নরমাল ব্যবহারের জন্য মোবাইলটি এককথায় অসাধারণ। কিন্তু যারা হেভি ইউজার, তাদের জন্য এই মোবাইল উপযুক্ত নয়। এই ডিভাইস দেখতেও বেশ সুন্দর এবং ব্যবহার করা সহজ। এই বাজেটে ভালো ফোনের মধ্যে এটি একটি।
মূল্য: ৮,০০০-৯,০০০ টাকা (২ জিবি র্যাম ও/ ৩২ জিবি স্টোরেজ)
মূল্য: ১০,০০০ টাকা (৩ জিবি র্যাম/৩২ জিবি স্টোরেজ)
(বাজারের ওপর নির্ভর করে মোবাইল ফোনের দাম ওঠানামা করতে পারে)
৩. শাওমি রেডমি ৯ এ
ফুল এইচডি ভিডিওসহ ১৩ মেগাপিক্সেল ক্যামেরাসহ বাজারে এসেছে শাওমি রেডমি ৯ এ। ব্যাটারি দ্রুত চার্জ হতে ১০ ওয়াটের চার্জার ব্যবহার করা হয়েছে। এই ফোন অপারেটিং সিস্টেম অ্যান্ড্রয়েড ১০ দিয়ে বাজারে বিক্রি হচ্ছে। মিডিয়াটেক জি২৫ চিপসেট এতে ব্যবহার করা হয়েছে। অক্টাকোর ২.০ গিগাহার্জ প্রসেসর আর সাউন্ড সিস্টেমে ৩.৫ এমএম জ্যাক রয়েছে। কম দামে শাওমি এই মডেলের ফোনটি মোবাইল বাজারে বেশ জনপ্রিয়।
শাওমি রেডমি ৯এ সুবিধা
শাওমি রেডমি ৯এ অসুবিধা
শাওমির এই ডিভাইসটি কম দামে ভালো মোবাইল ফোন হিসেবে পরিচিত। এই মডেলের জনপ্রিয়তা ১০ হাজার টাকা বাজেটের মধ্যে খুবই ভালো। তা ছাড়া, ডিভাইসটি সব বয়সের মানুষ ব্যবহার করতে পারে।
মূল্য: ৮,৮০০ টাকা
(বাজারের ওপর নির্ভর করে মোবাইল ফোনের দাম ওঠানামা করতে পারে)
৪. রিয়েলমি সি১১
বর্তমানে মোবাইল ফোন বিক্রির মধ্যে রিয়েলমি শীর্ষ স্থানে অবস্থান করছে। ২০২১ সালের ২৮ জুন বাজারে আসে মডেলটি। নীল ও ধূসর—এ দুই চমৎকার রঙের সেটটি যে কাউকে আকৃষ্ট করবে। নেটওয়ার্ক কানেকটিভিটি টু-জি, থ্রি-জি ও ফোর-জি সাপোর্টেড। মোবাইল ফোনটির ওজন মাত্র ১৯০ গ্রাম। ডিসপ্লে রেজল্যুশন হিসেবে এতে আছে ৭২০x ১৬০০ পিক্সেল এবং (২৬৯ পিপিআই)। তা ছাড়া, ভিডিও রেকর্ডিং ফুল এইচডি (১০৮০ পিক্সেল) করা যায়।
রিয়েলমি সি১১ সুবিধা
রিয়েলমি সি১১ অসুবিধা
রিয়েলমি সি১১ মোবাইল ফোনটি ছোট-বড় সবাই ব্যবহার করতে পারবে। কারণ, এই ফোনের ডিসপ্লে প্রতিদিনের সাধারণ কাজের জন্য বেশ উপযোগী। এর সঙ্গে যুক্ত স্টোরেজটি কম দামি ভালো মোবাইল ফোন হিসেবে বেশ ভালো।
মূল্য: ৯০৯০ টাকা (২/৩২ জিবি)
মূল্য: ১১,০৯০ টাকা (৪/৬৪ জিবি)
(বাজারের ওপর নির্ভর করে মোবাইল ফোনের দাম ওঠানামা করতে পারে)
৫. সিম্ফোনি জেট ৩৫
দুর্দান্ত ফিচার নিয়ে সিম্ফোনি জেট ৩৫ বাজারে আসে ২০২১ সালের এপ্রিল মাসে। সিম্ফোনি মোবাইল ফোনের জনপ্রিয়তা বাংলাদেশে ব্যাপক। কারণ, কম দামে ভালো ফিচার দেওয়া এই ফোন ব্যবহারকারীদের আকর্ষণের শীর্ষে। এই বাজেটেই ৬০০০ এমএইচ ব্যাটারি, ১০ ওয়াটের ফাস্ট চার্জার, পেছনে তিনটি ক্যামেরা (১৩ +২ + ০.০৮ মেগাপিক্সেল), সামনে ক্যামেরা (৮ মেগাপিক্সেল), ফুল এইচডি ভিডিও রেকর্ডিং (১০৮০ পিক্সেল), চিপসেট হেলিওজি ৩৫ ও প্রসেসর (অক্টা-কোর ২.৩ গিগাহার্জ) রয়েছে।
সিম্ফোনি জেট ৩৫ সুবিধা
সিম্ফোনি জেট ৩৫ অসুবিধা
মূল্য: ৯,৯০০ টাকা, (৩/৩২ জিবি)
মূল্য: ১০,৯৯০ টাকা, (৪/৬৪ জিবি)
(বাজারের ওপর নির্ভর করে মোবাইল ফোনের দাম ওঠানামা করতে পারে)
কম দামি ভালো মোবাইল ফোন বিবেচনায় সিম্ফোনি জেট ৩৫ বেশ জনপ্রিয়। সিম্ফোনি সব সময় চেষ্টা করে অল্পের মধ্যে ভালো কনফিগারেশন-সংবলিত একটি মোবাইল ফোন বাজারে আনতে। এই মডেলটিও এর ব্যতিক্রম নয়।
বাজারে মডেল ও ব্র্যান্ড বেশি থাকায় একজন ব্যবহারকারী কোন ব্র্যান্ড কিনবেন, সে বিষয়টি নিয়ে দুশ্চিন্তায় পড়েন। কমবেশি সব ব্র্যান্ডের মোবাইল ভালো, কিন্তু দামের বিবেচনায় পারফরম্যান্স ভিন্ন। তাই দাম বেশি হলে পারফরম্যান্সটাও ভালো থাকে। তবে, কম দামি ভালো মোবাইল ফোন বাজারে আছে এবং তার সঙ্গে সুবিধা-অসুবিধাও রয়েছে। তা ছাড়া, পারফরম্যান্সের বিষয়টি নির্ভর করে একজন ব্যবহারকারীর চাহিদার ওপর। প্রতিদিনের সাধারণ কাজ, সঙ্গে ভালো ব্যাটারি ব্যাকআপ চাইলে ওপরে উল্লিখিত ফোনগুলো বেশ ভালো কাজ করতে পারে। তাই দেরি না করে আজই কিনে ফেলুন আপনার শখের মোবাইল ফোনটি।
মোবাইল ফোন সম্পর্কিত পড়ুন:

শুরুতেই বলতে হয়, মোবাইল ফোন যোগাযোগব্যবস্থাকে সহজ করেছে। এর ব্যবহারের ব্যাপকতা বেড়েই চলেছে। আধুনিক প্রযুক্তির ব্যবহার এর জনপ্রিয়তা বাড়িয়ে তুলছে। বিশ্বে বর্তমানে মোবাইল ফোন ব্যবহারকারীর সংখ্যা ৭০০ কোটি ছাড়িয়ে গেছে। নানা দামের মোবাইল ফোন পাওয়া যায় বাজারে। দামি ফোনের পাশাপাশি রয়েছে কম দামি মোবাইল ফোনও। ২০২২ সালে, বাজারে মোবাইল ফোনের বেশ কিছু ব্র্যান্ডের কম দামি ভালো ফোন পাওয়া যাচ্ছে।
বাংলাদেশের জনপ্রিয় ১৫টি মোবাইল ফোন ব্র্যান্ডের নাম
বাংলাদেশের বাজারে বিশ্বে জনপ্রিয় প্রায় সব মোবাইল ফোন ব্র্যান্ড রয়েছে। এর সঙ্গে রয়েছে দেশীয় কিছু ব্র্যান্ডও। এর মধ্যে যে ব্র্যান্ডগুলো দেশের বাজারে জনপ্রিয়তা পেয়েছে—
১. আইফোন
২. হুয়াওয়ে
৩. গুগল পিক্সেল
৪. ওয়ান প্লাস
৫. শাওমি
৬. অপো
৭. স্যামসাং
৮. টেকনো
৯. ভিভো
১০. রিয়েলমি
১১. ইনফিনিক্স
১২. নকিয়া
১৩. মটোরোলা
১৪. সিম্ফোনি
১৫. ওয়ালটন
১০ হাজার টাকার মধ্যে ভালো মোবাইল
সাধ্যের মধ্যে ভালো মোবাইল কার না পছন্দের। আর মোবাইল ফোনটি যদি হয় ১০ হাজার টাকায়, তখন কেনার আগ্রহ থাকে ব্যাপক। কিন্তু এই দামে সব সুবিধা কি পাওয়া যাবে? এই প্রশ্নটি অনেকের। যেমন ভালো গেমিং করা, ওয়েব ব্রাউজিং, ভালো কানেকটিভিটি, ভালো ইন্টারনেট সার্ভিস, ভালো ক্যামেরা। প্রতিটি ব্র্যান্ডেই কিছু ভালো এবং কিছু খারাপ দিক থাকবে।
দেখা যাক ১০ হাজার টাকার মধ্যে ভালো কী কী মোবাইল ফোন পাওয়া যায়—
১. স্যামসাং গ্যালাক্সি এ০৩ কোর
৬ ডিসেম্বর ২০২১ সাল, স্যামসাং আনুষ্ঠানিকভাবে এই ফোনটি বাংলাদেশের বাজারে নিয়ে আসে। এই ডিভাইসে ইউনিসক (২৮ এনএম) চিপসেট এবং শক্তিশালী অক্টাকোর প্রসেসর রয়েছে। তা ছাড়া এতে ২ জিবি র্যাম ও ৩২ জিবি স্টোরেজ ব্যবহার করা হয়েছে। অল্পের মধ্যে ভালো ফোন হিসেবে এটি বেশ জনপ্রিয়।
স্যামসাং গ্যালাক্সি এ০৩ কোর-এর সুবিধা:
স্যামসাং গ্যালাক্সি এ০৩ কোর-এর অসুবিধা:
তা ছাড়া, সামনে ৫ মেগাপিক্সেল এবং পেছনে ৮ মেগাপিক্সেলের ক্যামেরা ব্যবহার করা হয়েছে। পেছনের ক্যামেরাটির মাধ্যমে ফুল এইচডি ভিডিও রেকর্ডিং এবং এলইডি ফ্ল্যাশ ব্যবহার করে ছবি তুলতে পারবেন। সামনে ৫ মেগাপিক্সেল সেলফি তুলতে পারবেন।
মূল্য: ৯,০০০-১০,০০০ টাকা
(বাজারের ওপর নির্ভর করে মোবাইল ফোনের দাম ওঠানামা করতে পারে)
২. স্যামসাং গ্যালাক্সি এম ০২
স্যামসাংয়ের এম ০২ মডেলটি চারটি কালার ভেরিয়েন্ট—ব্ল্যাক, গ্রে, ব্লু ও রেড দিয়ে বাজারে পাওয়া যাচ্ছে। নেটওয়ার্ক কানেকটিভিটি টু-জি, থ্রি-জি, ও ফোর-জি সাপোর্ট করে। এতে দুটো ন্যানো সিম ব্যবহার করা যাবে। এর ওজন ২০৬ গ্রাম এবং প্লাস্টিক বডি দ্বারা তৈরি করা হয়েছে। ডিসপ্লে সাইজ ৬.৫ ইঞ্চি এবং রেজল্যুশন ৭২০ x ১৬০০ পিক্সেল এইচডি প্লাস ব্যবহার করা হয়েছে। সামনে ৫ মেগাপিক্সেল এবং পেছনে দুটো ক্যামেরা রয়েছে, যার মধ্যে একটি ১৩, আরেকটি ২ মেগাপিক্সেলের।
স্যামসাং গ্যালাক্সি এম ০২ এর সুবিধা:
স্যামসাং গ্যালাক্সি এম ০২-এর অসুবিধা:
নরমাল ব্যবহারের জন্য মোবাইলটি এককথায় অসাধারণ। কিন্তু যারা হেভি ইউজার, তাদের জন্য এই মোবাইল উপযুক্ত নয়। এই ডিভাইস দেখতেও বেশ সুন্দর এবং ব্যবহার করা সহজ। এই বাজেটে ভালো ফোনের মধ্যে এটি একটি।
মূল্য: ৮,০০০-৯,০০০ টাকা (২ জিবি র্যাম ও/ ৩২ জিবি স্টোরেজ)
মূল্য: ১০,০০০ টাকা (৩ জিবি র্যাম/৩২ জিবি স্টোরেজ)
(বাজারের ওপর নির্ভর করে মোবাইল ফোনের দাম ওঠানামা করতে পারে)
৩. শাওমি রেডমি ৯ এ
ফুল এইচডি ভিডিওসহ ১৩ মেগাপিক্সেল ক্যামেরাসহ বাজারে এসেছে শাওমি রেডমি ৯ এ। ব্যাটারি দ্রুত চার্জ হতে ১০ ওয়াটের চার্জার ব্যবহার করা হয়েছে। এই ফোন অপারেটিং সিস্টেম অ্যান্ড্রয়েড ১০ দিয়ে বাজারে বিক্রি হচ্ছে। মিডিয়াটেক জি২৫ চিপসেট এতে ব্যবহার করা হয়েছে। অক্টাকোর ২.০ গিগাহার্জ প্রসেসর আর সাউন্ড সিস্টেমে ৩.৫ এমএম জ্যাক রয়েছে। কম দামে শাওমি এই মডেলের ফোনটি মোবাইল বাজারে বেশ জনপ্রিয়।
শাওমি রেডমি ৯এ সুবিধা
শাওমি রেডমি ৯এ অসুবিধা
শাওমির এই ডিভাইসটি কম দামে ভালো মোবাইল ফোন হিসেবে পরিচিত। এই মডেলের জনপ্রিয়তা ১০ হাজার টাকা বাজেটের মধ্যে খুবই ভালো। তা ছাড়া, ডিভাইসটি সব বয়সের মানুষ ব্যবহার করতে পারে।
মূল্য: ৮,৮০০ টাকা
(বাজারের ওপর নির্ভর করে মোবাইল ফোনের দাম ওঠানামা করতে পারে)
৪. রিয়েলমি সি১১
বর্তমানে মোবাইল ফোন বিক্রির মধ্যে রিয়েলমি শীর্ষ স্থানে অবস্থান করছে। ২০২১ সালের ২৮ জুন বাজারে আসে মডেলটি। নীল ও ধূসর—এ দুই চমৎকার রঙের সেটটি যে কাউকে আকৃষ্ট করবে। নেটওয়ার্ক কানেকটিভিটি টু-জি, থ্রি-জি ও ফোর-জি সাপোর্টেড। মোবাইল ফোনটির ওজন মাত্র ১৯০ গ্রাম। ডিসপ্লে রেজল্যুশন হিসেবে এতে আছে ৭২০x ১৬০০ পিক্সেল এবং (২৬৯ পিপিআই)। তা ছাড়া, ভিডিও রেকর্ডিং ফুল এইচডি (১০৮০ পিক্সেল) করা যায়।
রিয়েলমি সি১১ সুবিধা
রিয়েলমি সি১১ অসুবিধা
রিয়েলমি সি১১ মোবাইল ফোনটি ছোট-বড় সবাই ব্যবহার করতে পারবে। কারণ, এই ফোনের ডিসপ্লে প্রতিদিনের সাধারণ কাজের জন্য বেশ উপযোগী। এর সঙ্গে যুক্ত স্টোরেজটি কম দামি ভালো মোবাইল ফোন হিসেবে বেশ ভালো।
মূল্য: ৯০৯০ টাকা (২/৩২ জিবি)
মূল্য: ১১,০৯০ টাকা (৪/৬৪ জিবি)
(বাজারের ওপর নির্ভর করে মোবাইল ফোনের দাম ওঠানামা করতে পারে)
৫. সিম্ফোনি জেট ৩৫
দুর্দান্ত ফিচার নিয়ে সিম্ফোনি জেট ৩৫ বাজারে আসে ২০২১ সালের এপ্রিল মাসে। সিম্ফোনি মোবাইল ফোনের জনপ্রিয়তা বাংলাদেশে ব্যাপক। কারণ, কম দামে ভালো ফিচার দেওয়া এই ফোন ব্যবহারকারীদের আকর্ষণের শীর্ষে। এই বাজেটেই ৬০০০ এমএইচ ব্যাটারি, ১০ ওয়াটের ফাস্ট চার্জার, পেছনে তিনটি ক্যামেরা (১৩ +২ + ০.০৮ মেগাপিক্সেল), সামনে ক্যামেরা (৮ মেগাপিক্সেল), ফুল এইচডি ভিডিও রেকর্ডিং (১০৮০ পিক্সেল), চিপসেট হেলিওজি ৩৫ ও প্রসেসর (অক্টা-কোর ২.৩ গিগাহার্জ) রয়েছে।
সিম্ফোনি জেট ৩৫ সুবিধা
সিম্ফোনি জেট ৩৫ অসুবিধা
মূল্য: ৯,৯০০ টাকা, (৩/৩২ জিবি)
মূল্য: ১০,৯৯০ টাকা, (৪/৬৪ জিবি)
(বাজারের ওপর নির্ভর করে মোবাইল ফোনের দাম ওঠানামা করতে পারে)
কম দামি ভালো মোবাইল ফোন বিবেচনায় সিম্ফোনি জেট ৩৫ বেশ জনপ্রিয়। সিম্ফোনি সব সময় চেষ্টা করে অল্পের মধ্যে ভালো কনফিগারেশন-সংবলিত একটি মোবাইল ফোন বাজারে আনতে। এই মডেলটিও এর ব্যতিক্রম নয়।
বাজারে মডেল ও ব্র্যান্ড বেশি থাকায় একজন ব্যবহারকারী কোন ব্র্যান্ড কিনবেন, সে বিষয়টি নিয়ে দুশ্চিন্তায় পড়েন। কমবেশি সব ব্র্যান্ডের মোবাইল ভালো, কিন্তু দামের বিবেচনায় পারফরম্যান্স ভিন্ন। তাই দাম বেশি হলে পারফরম্যান্সটাও ভালো থাকে। তবে, কম দামি ভালো মোবাইল ফোন বাজারে আছে এবং তার সঙ্গে সুবিধা-অসুবিধাও রয়েছে। তা ছাড়া, পারফরম্যান্সের বিষয়টি নির্ভর করে একজন ব্যবহারকারীর চাহিদার ওপর। প্রতিদিনের সাধারণ কাজ, সঙ্গে ভালো ব্যাটারি ব্যাকআপ চাইলে ওপরে উল্লিখিত ফোনগুলো বেশ ভালো কাজ করতে পারে। তাই দেরি না করে আজই কিনে ফেলুন আপনার শখের মোবাইল ফোনটি।
মোবাইল ফোন সম্পর্কিত পড়ুন:

দেশের জেলা ও উপজেলা পর্যায়ে ক্ষুদ্র ইন্টারনেট সেবাদাতাদের ব্যবসা থেকে সরিয়ে দেওয়ার প্রচেষ্টা চলছে বলে জানিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টার ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তিবিষয়ক বিশেষ সহকারী ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব ৷ আজ শুক্রবার (৭ নভেম্বর) সন্ধ্যায় এক ফেসবুক পোস্টে এ কথা জানান তিনি।
৩ ঘণ্টা আগে
কর্মী নিয়োগের দিক থেকে ওয়ালমার্টের পরেই যুক্তরাষ্ট্রের দ্বিতীয় বৃহত্তম প্রতিষ্ঠান অ্যামাজন। জানা গেছে, আগামী এক দশকের মধ্যে প্রতিষ্ঠানটি কয়েক লাখ মানবকর্মীকে রোবট দিয়ে প্রতিস্থাপন করতে পারে। মার্কিন সংবাদমাধ্যম দ্য নিউইয়র্ক টাইমসের এক প্রতিবেদনে কিছু গোপনীয় নথির উদ্ধৃতি দিয়ে বলা হয়েছে...
৪ ঘণ্টা আগে
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (ডব্লিউএইচও) ও মার্কিন রোগ নিয়ন্ত্রণ সংস্থার (সিডিসি) তথ্য বিশ্লেষণ করে তৈরি করা এই এআই-নির্ভর মডেলের নাম দেওয়া হয়েছে ‘স্যাম’ (Sam)। উইওয়ার্ড জানিয়েছে, মডেলটি মানুষের চেহারায় সম্ভাব্য শারীরিক পরিবর্তনের ধারণা দেয়, যদি তারা বর্তমানের মতোই অলস জীবনধারা বজায় রাখে।
৫ ঘণ্টা আগে
রিয়েলমি বাংলাদেশের বাজারে এনেছে রিয়েলমি সি৮৫ প্রো। ‘ক্যাটাগরির প্রথম অফিশিয়াল ওয়াটারপ্রুফ স্মার্টফোন’ সি৭৫-এর সাফল্যের পর এই নতুন ডিভাইসটিকে সেগমেন্টের সবচেয়ে বেশি ওয়াটার-রেজিস্ট্যান্ট ও উজ্জ্বলতম ডিসপ্লেযুক্ত ফোন হিসেবে বাজারে আনা হয়েছে।
৭ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

দেশের জেলা ও উপজেলা পর্যায়ে ক্ষুদ্র ইন্টারনেট সেবাদাতাদের ব্যবসা থেকে সরিয়ে দেওয়ার প্রচেষ্টা চলছে বলে জানিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টার ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তিবিষয়ক বিশেষ সহকারী ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব ৷ আজ শুক্রবার (৭ নভেম্বর) সন্ধ্যায় এক ফেসবুক পোস্টে এ কথা জানান তিনি।
ফয়েজ আহমদ লিখেছেন, ‘বাংলাদেশের জেলা ও উপজেলা পর্যায়ে ক্ষুদ্র ও আঞ্চলিক আইএসপি (ইন্টারনেট সার্ভিস প্রোভাইডার) প্রতিষ্ঠানগুলোকে ব্যবসা থেকে সরিয়ে দেওয়ার একটি সংগঠিত প্রচেষ্টার ব্যাপার আমাদের নজরে এসেছে।’
মন্ত্রণালয়ের পর্যবেক্ষণে এসেছে, কিছু বড় আইএসপি বা গোষ্ঠী ছোট অপারেটরদের নেটওয়ার্কে নিয়মিতভাবে ডিডস আক্রমণ চালাচ্ছে, যার ফলে এসব আইএসপি ঘণ্টার পর ঘণ্টা নেটওয়ার্ক বন্ধ রাখতে বাধ্য হচ্ছে। এই আক্রমণগুলোর লোড কিছু ক্ষেত্রে ৫০০ থেকে ৭০০ গিগা পর্যন্ত হয়, যা ছোট নেটওয়ার্কের পক্ষে সামাল দেওয়া প্রায় অসম্ভব। ফলে ছোট আইএসপিরা তাদের গ্রাহক হারাচ্ছে এবং বড় কোম্পানিগুলো অন্যায্যভাবে বাজার দখল করছে।
ডিডস আক্রমণ একধরনের সাইবার আক্রমণ, যার মাধ্যমে কোনো ওয়েবসাইট, সার্ভার বা অনলাইন পরিষেবাকে সচল রাখা কঠিন করে ফেলা হয়। একজন আক্রমণকারী অনেকগুলো কম্পিউটার বা ডিভাইস (যেগুলো আগে থেকেই ভাইরাস বা ম্যালওয়্যারে আক্রান্ত থাকে) ব্যবহার করে একটি নির্দিষ্ট ওয়েবসাইট বা সার্ভারে একসঙ্গে বিপুল পরিমাণ অনুরোধ পাঠায়। ফলে সার্ভারের ট্রাফিক বেড়ে যায়, সেটি ধীরগতির হয়ে পড়ে বা একসময় পুরোপুরি বন্ধ হয়ে যায়।
ফয়েজ আহমদ তাঁর ফেসবুক পোস্টে আরও লিখেছেন, ‘ন্যাশনাল আইএসপি কোম্পানিগুলোর কেউ কেউ নতুন টেলিকমিউনিকেশন নেটওয়ার্কিং ও লাইসেন্সিং এর ভুল ব্যাখ্যা করে ছোট আইএসপিগুলোর অস্তিত্ব থাকবে না বা এমন ভয় দেখিয়ে একোয়ার (দখল) করার চেষ্টা করছে, এই প্রক্রিয়াটিকে আমরা অপরাধ হিসেবে গণ্য করছি।’
বিশেষ সহকারী জানান, নতুন টেলিকম লাইসেন্স নীতিমালায় সুস্পষ্টভাবে বলা আছে যে, ছোট আইএসপিগুলো বর্তমানের অপারেটিং এরিয়ার পাশাপাশি পুরো জেলায় কার্যক্রম চালাতে পারবে। তিনি লিখেছেন, ‘আমরা তাদের কাজের ক্ষেত্রকে সম্প্রসারণের সুযোগ দিয়েছি। পাশাপাশি আইএসপি নবায়নের ক্ষেত্রে ন্যাশনাল আইএসপি পর্যায়ে লাইসেন্স ফি কিছুটা বাড়িয়ে তা দিয়ে জেলা (উপজেলাসহ) পর্যায়ের লাইসেন্সকে কিছুটা কম্পেন্সেট করার পরিকল্পনা নিয়ে অগ্রসর হচ্ছি।’

দেশের জেলা ও উপজেলা পর্যায়ে ক্ষুদ্র ইন্টারনেট সেবাদাতাদের ব্যবসা থেকে সরিয়ে দেওয়ার প্রচেষ্টা চলছে বলে জানিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টার ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তিবিষয়ক বিশেষ সহকারী ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব ৷ আজ শুক্রবার (৭ নভেম্বর) সন্ধ্যায় এক ফেসবুক পোস্টে এ কথা জানান তিনি।
ফয়েজ আহমদ লিখেছেন, ‘বাংলাদেশের জেলা ও উপজেলা পর্যায়ে ক্ষুদ্র ও আঞ্চলিক আইএসপি (ইন্টারনেট সার্ভিস প্রোভাইডার) প্রতিষ্ঠানগুলোকে ব্যবসা থেকে সরিয়ে দেওয়ার একটি সংগঠিত প্রচেষ্টার ব্যাপার আমাদের নজরে এসেছে।’
মন্ত্রণালয়ের পর্যবেক্ষণে এসেছে, কিছু বড় আইএসপি বা গোষ্ঠী ছোট অপারেটরদের নেটওয়ার্কে নিয়মিতভাবে ডিডস আক্রমণ চালাচ্ছে, যার ফলে এসব আইএসপি ঘণ্টার পর ঘণ্টা নেটওয়ার্ক বন্ধ রাখতে বাধ্য হচ্ছে। এই আক্রমণগুলোর লোড কিছু ক্ষেত্রে ৫০০ থেকে ৭০০ গিগা পর্যন্ত হয়, যা ছোট নেটওয়ার্কের পক্ষে সামাল দেওয়া প্রায় অসম্ভব। ফলে ছোট আইএসপিরা তাদের গ্রাহক হারাচ্ছে এবং বড় কোম্পানিগুলো অন্যায্যভাবে বাজার দখল করছে।
ডিডস আক্রমণ একধরনের সাইবার আক্রমণ, যার মাধ্যমে কোনো ওয়েবসাইট, সার্ভার বা অনলাইন পরিষেবাকে সচল রাখা কঠিন করে ফেলা হয়। একজন আক্রমণকারী অনেকগুলো কম্পিউটার বা ডিভাইস (যেগুলো আগে থেকেই ভাইরাস বা ম্যালওয়্যারে আক্রান্ত থাকে) ব্যবহার করে একটি নির্দিষ্ট ওয়েবসাইট বা সার্ভারে একসঙ্গে বিপুল পরিমাণ অনুরোধ পাঠায়। ফলে সার্ভারের ট্রাফিক বেড়ে যায়, সেটি ধীরগতির হয়ে পড়ে বা একসময় পুরোপুরি বন্ধ হয়ে যায়।
ফয়েজ আহমদ তাঁর ফেসবুক পোস্টে আরও লিখেছেন, ‘ন্যাশনাল আইএসপি কোম্পানিগুলোর কেউ কেউ নতুন টেলিকমিউনিকেশন নেটওয়ার্কিং ও লাইসেন্সিং এর ভুল ব্যাখ্যা করে ছোট আইএসপিগুলোর অস্তিত্ব থাকবে না বা এমন ভয় দেখিয়ে একোয়ার (দখল) করার চেষ্টা করছে, এই প্রক্রিয়াটিকে আমরা অপরাধ হিসেবে গণ্য করছি।’
বিশেষ সহকারী জানান, নতুন টেলিকম লাইসেন্স নীতিমালায় সুস্পষ্টভাবে বলা আছে যে, ছোট আইএসপিগুলো বর্তমানের অপারেটিং এরিয়ার পাশাপাশি পুরো জেলায় কার্যক্রম চালাতে পারবে। তিনি লিখেছেন, ‘আমরা তাদের কাজের ক্ষেত্রকে সম্প্রসারণের সুযোগ দিয়েছি। পাশাপাশি আইএসপি নবায়নের ক্ষেত্রে ন্যাশনাল আইএসপি পর্যায়ে লাইসেন্স ফি কিছুটা বাড়িয়ে তা দিয়ে জেলা (উপজেলাসহ) পর্যায়ের লাইসেন্সকে কিছুটা কম্পেন্সেট করার পরিকল্পনা নিয়ে অগ্রসর হচ্ছি।’

শুরুতেই বলতে হয়, মোবাইল ফোন যোগাযোগব্যবস্থাকে সহজ করেছে। এর ব্যবহারের ব্যাপকতা বেড়েই চলেছে। আধুনিক প্রযুক্তির ব্যবহার এর জনপ্রিয়তা বাড়িয়ে তুলছে। বিশ্বে বর্তমানে মোবাইল ফোন ব্যবহারকারীর সংখ্যা ৭০০ কোটি ছাড়িয়ে গেছে। নানা দামের মোবাইল ফোন পাওয়া যায় বাজারে...
৩০ মার্চ ২০২২
কর্মী নিয়োগের দিক থেকে ওয়ালমার্টের পরেই যুক্তরাষ্ট্রের দ্বিতীয় বৃহত্তম প্রতিষ্ঠান অ্যামাজন। জানা গেছে, আগামী এক দশকের মধ্যে প্রতিষ্ঠানটি কয়েক লাখ মানবকর্মীকে রোবট দিয়ে প্রতিস্থাপন করতে পারে। মার্কিন সংবাদমাধ্যম দ্য নিউইয়র্ক টাইমসের এক প্রতিবেদনে কিছু গোপনীয় নথির উদ্ধৃতি দিয়ে বলা হয়েছে...
৪ ঘণ্টা আগে
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (ডব্লিউএইচও) ও মার্কিন রোগ নিয়ন্ত্রণ সংস্থার (সিডিসি) তথ্য বিশ্লেষণ করে তৈরি করা এই এআই-নির্ভর মডেলের নাম দেওয়া হয়েছে ‘স্যাম’ (Sam)। উইওয়ার্ড জানিয়েছে, মডেলটি মানুষের চেহারায় সম্ভাব্য শারীরিক পরিবর্তনের ধারণা দেয়, যদি তারা বর্তমানের মতোই অলস জীবনধারা বজায় রাখে।
৫ ঘণ্টা আগে
রিয়েলমি বাংলাদেশের বাজারে এনেছে রিয়েলমি সি৮৫ প্রো। ‘ক্যাটাগরির প্রথম অফিশিয়াল ওয়াটারপ্রুফ স্মার্টফোন’ সি৭৫-এর সাফল্যের পর এই নতুন ডিভাইসটিকে সেগমেন্টের সবচেয়ে বেশি ওয়াটার-রেজিস্ট্যান্ট ও উজ্জ্বলতম ডিসপ্লেযুক্ত ফোন হিসেবে বাজারে আনা হয়েছে।
৭ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

কর্মী নিয়োগের দিক থেকে ওয়ালমার্টের পরেই যুক্তরাষ্ট্রের দ্বিতীয় বৃহত্তম প্রতিষ্ঠান অ্যামাজন। জানা গেছে, আগামী এক দশকের মধ্যে প্রতিষ্ঠানটি কয়েক লাখ মানবকর্মীকে রোবট দিয়ে প্রতিস্থাপন করতে পারে। মার্কিন সংবাদমাধ্যম দ্য নিউইয়র্ক টাইমসের এক প্রতিবেদনে কিছু গোপনীয় নথির উদ্ধৃতি দিয়ে বলা হয়েছে, ২০২৭ সালের মধ্যে অ্যামাজনকে প্রায় ১ লাখ ৬০ হাজার নতুন কর্মী নিয়োগ দিতে হতো। কিন্তু প্রতিষ্ঠানটির অটোমেশন টিমের হিসাব অনুযায়ী, রোবট ব্যবহার করে তারা এই বিপুলসংখ্যক মানব কর্মীর নিয়োগ এড়াতে পারে।
নিউইয়র্ক টাইমসের ওই প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, রোবোটিক অটোমেশনের মাধ্যমে প্রতিষ্ঠানটি ২০৩৩ সালের মধ্যে যুক্তরাষ্ট্রে কর্মীসংখ্যা না বাড়িয়েই বিক্রয় দ্বিগুণ করতে পারবে। টাইমসের হাতে থাকা নথি ও সাক্ষাৎকার অনুযায়ী, এই পরিকল্পনা বাস্তবায়িত হলে আগামী এক দশকে ছয় লাখেরও বেশি নতুন কর্মী নিয়োগ এড়াতে পারবে অ্যামাজন।
তবে অ্যামাজন নিউইয়র্ক টাইমসের এই প্রতিবেদনের তথ্য অস্বীকার করেছে। ব্রিটিশ দৈনিক দ্য ইনডিপেনডেন্টে পাঠানো এক বিবৃতিতে অ্যামাজন কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, উল্লিখিত সংখ্যা একটি অভ্যন্তরীণ দলের নথি থেকে এসেছে, যাদের নিয়োগ প্রক্রিয়ার সঙ্গে কোনো সম্পর্ক নেই।
অ্যামাজনের মুখপাত্র কেলি ন্যান্টেল বলেন, ‘ফাঁস হওয়া নথিগুলো প্রায়ই অসম্পূর্ণ বা বিভ্রান্তিকর তথ্য দেয়। অ্যামাজনের অভ্যন্তরে হাজার হাজার নথি চালাচালি হয়, এর অনেকগুলোই প্রাথমিক পর্যায়ে থাকে এবং সব সময় সঠিক নয়। এই ক্ষেত্রে, ও তথ্যগুলো কেবল একটি দলের দৃষ্টিভঙ্গি প্রতিফলিত করছে, যা কোম্পানির সামগ্রিক নিয়োগনীতির প্রতিনিধিত্ব করে না।’
তিনি আরও বলেন, ‘গত দশকে যুক্তরাষ্ট্রে অ্যামাজনের চেয়ে বেশি চাকরি কোনো প্রতিষ্ঠান তৈরি করেনি। আমরা দেশজুড়ে নিয়োগ দিচ্ছি এবং সম্প্রতি ছুটির মৌসুমে ২ লাখ ৫০ হাজার নতুন পদে নিয়োগের ঘোষণা দিয়েছি।’
তবে অনেকের কাছে অ্যামাজনের এই পরিকল্পনা আশ্চর্যের কিছু নয়। কারণ, প্রতিষ্ঠানটি বহুদিন ধরেই তাদের কার্যক্রমকে আরও দক্ষ ও স্বয়ংক্রিয় করার জন্য রোবোটিক প্রযুক্তি ব্যবহার রাখছে।
দ্য নিউইয়র্ক টাইমসের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, প্রতিষ্ঠানটির সরবরাহ কেন্দ্রগুলোতে এমন গুদাম তৈরি হচ্ছে, যেখানে খুব অল্পসংখ্যক মানুষ কাজ করবে। অ্যামাজনের রোবোটিকস টিমের নথি অনুসারে, এসব কেন্দ্রের ৭৫ শতাংশ কাজ সম্পূর্ণভাবে অটোমেট বা স্বয়ংক্রিয় করার লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে।
অ্যামাজনের এই প্রযুক্তিনির্ভর কার্যক্রম ইতিমধ্যে খুচরা বাণিজ্যে একটি উদাহরণ তৈরি করেছে, যা অন্য প্রতিষ্ঠানগুলোও অনুসরণ করছে। উন্নতমানের রোবোটিক প্রযুক্তি যত সহজলভ্য হচ্ছে, ততই বৃহৎ খুচরা কোম্পানিগুলো অ্যামাজনে এই মডেল অনুসরণ করবে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
বর্তমানে অ্যামাজনের ফুলফিলমেন্ট নেটওয়ার্কে ১৫ লাখ ৬০ হাজার মানবকর্মীর বিপরীতে ১০ লাখেরও বেশি রোবট কাজ করছে। এই রোবটগুলো প্রায় তিন-চতুর্থাংশ ডেলিভারির কাজ করছে। এ ছাড়া মজুত ব্যবস্থাপনায় মোবাইল ইউনিট এবং পণ্য বাছাই, প্যাকেজিং ও সরবরাহকারী হিসেবেও রোবোট ব্যবহার করা হচ্ছে।
প্রযুক্তিগত উদ্ভাবনে অ্যামাজনের দীর্ঘ ইতিহাস রয়েছে, যদিও শ্রমিকদের ওপর অতিরিক্ত চাপ ও অসন্তুষ্টির মতো কিছু বিতর্কও আছে। কিন্তু রোবট ব্যবহারের এই অগ্রযাত্রা অব্যাহত থাকলে মানবকর্মীর প্রয়োজনীয়তা স্বাভাবিকভাবেই কমে আসবে।
চলতি বছরের জুলাইয়ে অ্যামাজন জানিয়েছিল, অটোমেশন ব্যবহারের ফলে কর্মীদের শারীরিক পরিশ্রম কমেছে এবং কর্মক্ষেত্রের নিরাপত্তা বেড়েছে। তবে একই সঙ্গে প্রকাশিত তথ্য অনুযায়ী, অটোমেশনের এই বৃদ্ধি ইতিমধ্যে গড় মানবকর্মীর সংখ্যা হ্রাসে ভূমিকা রাখছে। বর্তমানে একটি সাধারণ অ্যামাজন গুদামে কর্মীর সংখ্যা মাত্র ৬৭০ জন, যা গত ১৬ বছরের মধ্যে সর্বনিম্ন।

কর্মী নিয়োগের দিক থেকে ওয়ালমার্টের পরেই যুক্তরাষ্ট্রের দ্বিতীয় বৃহত্তম প্রতিষ্ঠান অ্যামাজন। জানা গেছে, আগামী এক দশকের মধ্যে প্রতিষ্ঠানটি কয়েক লাখ মানবকর্মীকে রোবট দিয়ে প্রতিস্থাপন করতে পারে। মার্কিন সংবাদমাধ্যম দ্য নিউইয়র্ক টাইমসের এক প্রতিবেদনে কিছু গোপনীয় নথির উদ্ধৃতি দিয়ে বলা হয়েছে, ২০২৭ সালের মধ্যে অ্যামাজনকে প্রায় ১ লাখ ৬০ হাজার নতুন কর্মী নিয়োগ দিতে হতো। কিন্তু প্রতিষ্ঠানটির অটোমেশন টিমের হিসাব অনুযায়ী, রোবট ব্যবহার করে তারা এই বিপুলসংখ্যক মানব কর্মীর নিয়োগ এড়াতে পারে।
নিউইয়র্ক টাইমসের ওই প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, রোবোটিক অটোমেশনের মাধ্যমে প্রতিষ্ঠানটি ২০৩৩ সালের মধ্যে যুক্তরাষ্ট্রে কর্মীসংখ্যা না বাড়িয়েই বিক্রয় দ্বিগুণ করতে পারবে। টাইমসের হাতে থাকা নথি ও সাক্ষাৎকার অনুযায়ী, এই পরিকল্পনা বাস্তবায়িত হলে আগামী এক দশকে ছয় লাখেরও বেশি নতুন কর্মী নিয়োগ এড়াতে পারবে অ্যামাজন।
তবে অ্যামাজন নিউইয়র্ক টাইমসের এই প্রতিবেদনের তথ্য অস্বীকার করেছে। ব্রিটিশ দৈনিক দ্য ইনডিপেনডেন্টে পাঠানো এক বিবৃতিতে অ্যামাজন কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, উল্লিখিত সংখ্যা একটি অভ্যন্তরীণ দলের নথি থেকে এসেছে, যাদের নিয়োগ প্রক্রিয়ার সঙ্গে কোনো সম্পর্ক নেই।
অ্যামাজনের মুখপাত্র কেলি ন্যান্টেল বলেন, ‘ফাঁস হওয়া নথিগুলো প্রায়ই অসম্পূর্ণ বা বিভ্রান্তিকর তথ্য দেয়। অ্যামাজনের অভ্যন্তরে হাজার হাজার নথি চালাচালি হয়, এর অনেকগুলোই প্রাথমিক পর্যায়ে থাকে এবং সব সময় সঠিক নয়। এই ক্ষেত্রে, ও তথ্যগুলো কেবল একটি দলের দৃষ্টিভঙ্গি প্রতিফলিত করছে, যা কোম্পানির সামগ্রিক নিয়োগনীতির প্রতিনিধিত্ব করে না।’
তিনি আরও বলেন, ‘গত দশকে যুক্তরাষ্ট্রে অ্যামাজনের চেয়ে বেশি চাকরি কোনো প্রতিষ্ঠান তৈরি করেনি। আমরা দেশজুড়ে নিয়োগ দিচ্ছি এবং সম্প্রতি ছুটির মৌসুমে ২ লাখ ৫০ হাজার নতুন পদে নিয়োগের ঘোষণা দিয়েছি।’
তবে অনেকের কাছে অ্যামাজনের এই পরিকল্পনা আশ্চর্যের কিছু নয়। কারণ, প্রতিষ্ঠানটি বহুদিন ধরেই তাদের কার্যক্রমকে আরও দক্ষ ও স্বয়ংক্রিয় করার জন্য রোবোটিক প্রযুক্তি ব্যবহার রাখছে।
দ্য নিউইয়র্ক টাইমসের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, প্রতিষ্ঠানটির সরবরাহ কেন্দ্রগুলোতে এমন গুদাম তৈরি হচ্ছে, যেখানে খুব অল্পসংখ্যক মানুষ কাজ করবে। অ্যামাজনের রোবোটিকস টিমের নথি অনুসারে, এসব কেন্দ্রের ৭৫ শতাংশ কাজ সম্পূর্ণভাবে অটোমেট বা স্বয়ংক্রিয় করার লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে।
অ্যামাজনের এই প্রযুক্তিনির্ভর কার্যক্রম ইতিমধ্যে খুচরা বাণিজ্যে একটি উদাহরণ তৈরি করেছে, যা অন্য প্রতিষ্ঠানগুলোও অনুসরণ করছে। উন্নতমানের রোবোটিক প্রযুক্তি যত সহজলভ্য হচ্ছে, ততই বৃহৎ খুচরা কোম্পানিগুলো অ্যামাজনে এই মডেল অনুসরণ করবে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
বর্তমানে অ্যামাজনের ফুলফিলমেন্ট নেটওয়ার্কে ১৫ লাখ ৬০ হাজার মানবকর্মীর বিপরীতে ১০ লাখেরও বেশি রোবট কাজ করছে। এই রোবটগুলো প্রায় তিন-চতুর্থাংশ ডেলিভারির কাজ করছে। এ ছাড়া মজুত ব্যবস্থাপনায় মোবাইল ইউনিট এবং পণ্য বাছাই, প্যাকেজিং ও সরবরাহকারী হিসেবেও রোবোট ব্যবহার করা হচ্ছে।
প্রযুক্তিগত উদ্ভাবনে অ্যামাজনের দীর্ঘ ইতিহাস রয়েছে, যদিও শ্রমিকদের ওপর অতিরিক্ত চাপ ও অসন্তুষ্টির মতো কিছু বিতর্কও আছে। কিন্তু রোবট ব্যবহারের এই অগ্রযাত্রা অব্যাহত থাকলে মানবকর্মীর প্রয়োজনীয়তা স্বাভাবিকভাবেই কমে আসবে।
চলতি বছরের জুলাইয়ে অ্যামাজন জানিয়েছিল, অটোমেশন ব্যবহারের ফলে কর্মীদের শারীরিক পরিশ্রম কমেছে এবং কর্মক্ষেত্রের নিরাপত্তা বেড়েছে। তবে একই সঙ্গে প্রকাশিত তথ্য অনুযায়ী, অটোমেশনের এই বৃদ্ধি ইতিমধ্যে গড় মানবকর্মীর সংখ্যা হ্রাসে ভূমিকা রাখছে। বর্তমানে একটি সাধারণ অ্যামাজন গুদামে কর্মীর সংখ্যা মাত্র ৬৭০ জন, যা গত ১৬ বছরের মধ্যে সর্বনিম্ন।

শুরুতেই বলতে হয়, মোবাইল ফোন যোগাযোগব্যবস্থাকে সহজ করেছে। এর ব্যবহারের ব্যাপকতা বেড়েই চলেছে। আধুনিক প্রযুক্তির ব্যবহার এর জনপ্রিয়তা বাড়িয়ে তুলছে। বিশ্বে বর্তমানে মোবাইল ফোন ব্যবহারকারীর সংখ্যা ৭০০ কোটি ছাড়িয়ে গেছে। নানা দামের মোবাইল ফোন পাওয়া যায় বাজারে...
৩০ মার্চ ২০২২
দেশের জেলা ও উপজেলা পর্যায়ে ক্ষুদ্র ইন্টারনেট সেবাদাতাদের ব্যবসা থেকে সরিয়ে দেওয়ার প্রচেষ্টা চলছে বলে জানিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টার ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তিবিষয়ক বিশেষ সহকারী ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব ৷ আজ শুক্রবার (৭ নভেম্বর) সন্ধ্যায় এক ফেসবুক পোস্টে এ কথা জানান তিনি।
৩ ঘণ্টা আগে
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (ডব্লিউএইচও) ও মার্কিন রোগ নিয়ন্ত্রণ সংস্থার (সিডিসি) তথ্য বিশ্লেষণ করে তৈরি করা এই এআই-নির্ভর মডেলের নাম দেওয়া হয়েছে ‘স্যাম’ (Sam)। উইওয়ার্ড জানিয়েছে, মডেলটি মানুষের চেহারায় সম্ভাব্য শারীরিক পরিবর্তনের ধারণা দেয়, যদি তারা বর্তমানের মতোই অলস জীবনধারা বজায় রাখে।
৫ ঘণ্টা আগে
রিয়েলমি বাংলাদেশের বাজারে এনেছে রিয়েলমি সি৮৫ প্রো। ‘ক্যাটাগরির প্রথম অফিশিয়াল ওয়াটারপ্রুফ স্মার্টফোন’ সি৭৫-এর সাফল্যের পর এই নতুন ডিভাইসটিকে সেগমেন্টের সবচেয়ে বেশি ওয়াটার-রেজিস্ট্যান্ট ও উজ্জ্বলতম ডিসপ্লেযুক্ত ফোন হিসেবে বাজারে আনা হয়েছে।
৭ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

কমবেশি সবাই আমরা স্মার্টফোন ব্যবহার করি। কিন্তু অতিরিক্ত স্মার্টফোন ব্যবহার হয়তো আমাদের ভবিষ্যৎ চেহারাকে বদলে দিতে পারে। স্টেপ-ট্র্যাকিং অ্যাপ উইওয়ার্ড (WeWard) সম্প্রতি এক ভিডিওতে দেখিয়েছে, ২৫ বছর পর একজন ফোন আসক্ত মানুষের গড় চেহারা কেমন হতে পারে—যা দেখলে চমকে উঠতে হয়।
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (ডব্লিউএইচও) ও মার্কিন রোগ নিয়ন্ত্রণ সংস্থার (সিডিসি) তথ্য বিশ্লেষণ করে তৈরি করা এই এআই-নির্ভর মডেলের নাম দেওয়া হয়েছে ‘স্যাম’ (Sam)। উইওয়ার্ড জানিয়েছে, মডেলটি মানুষের চেহারায় সম্ভাব্য শারীরিক পরিবর্তনের ধারণা দেয়, যদি তারা বর্তমানের মতোই অলস জীবনধারা বজায় রাখে।
ভিডিওটিতে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা ব্যবহার করে তৈরি ত্রিমাত্রিক এই মডেল দেখিয়েছে, মানুষ কীভাবে দীর্ঘদিন প্রযুক্তি ও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে নিমগ্ন থাকার কারণে ভয়াবহ শারীরিক ক্ষতির সম্মুখীন হতে পারে।
উইওয়ার্ডের ওই ভিডিও অনুযায়ী, ২০৫০ সালের মধ্যে মানুষের শরীরে একাধিক মারাত্মক পরিবর্তন দেখা যেতে পারে—যেমন; কুঁজো পিঠ ও সামনের দিকে ঝুঁকে থাকা ঘাড়, লালচে চোখ, চোখের নিচে কালো দাগ, বেরিয়ে থাকা পেট, ফোলা গোড়ালি ও পা, দৃশ্যমান ভেরিকোস ভেইন, ফ্যাকাশে ত্বক, একজিমা এবং মাথার চুল পাতলা হয়ে যাওয়া।
এআই মডেলটি সতর্ক করেছে, এসব অভ্যাস অব্যাহত থাকলে ভবিষ্যতে অধিকাংশ মানুষ দেখতে একেবারে ‘ভুতুড়ে কার্টুন চরিত্রের’ মতো হয়ে উঠতে পারে।
স্যামের মাথা সামনের দিকে ঝুঁকে থাকা ও পিঠ গোল হয়ে যাওয়ার কারণ হিসেবে দেখানো হয়েছে ‘টেক নেক’ নামের এক ভঙ্গিগত সমস্যা। দীর্ঘক্ষণ ফোন বা স্ক্রিনের দিকে তাকিয়ে থাকার ফলে ঘাড় ও পিঠে চাপ পড়ে, যা পেশির টান, ব্যথা ও হাড়ের গঠন বিকৃতির কারণ হতে পারে।
বিশেষজ্ঞরা জানিয়েছেন, আগে এ সমস্যা বয়স্কদের মধ্যে দেখা যেত। কিন্তু বর্তমানে অতিরিক্ত ফোন ব্যবহারের কারণে তরুণদের মধ্যেও এটি দ্রুত বাড়ছে।
স্যামের পা ও গোড়ালি ফোলা—যা অনেকক্ষণ বসে থাকার ফলে রক্ত চলাচল ব্যাহত হওয়ার ইঙ্গিত দেয়। এতে শরীরে তরল জমে থাকা, ভেরিকোস ভেইন এমনকি প্রাণঘাতী রক্ত জমাট বাঁধার ঝুঁকি পর্যন্ত তৈরি হয়।
তা ছাড়া অতিরিক্ত সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ব্যবহারে মানসিক চাপ, একাকিত্ব ও উদ্বেগের মাত্রা বাড়ে। এই পরিস্থিতি একধরনের চক্র তৈরি করে, যেখানে মানুষ আরও নিষ্ক্রিয় হয়ে পড়ে এবং বাস্তব জগতের সঙ্গে সম্পর্ক দুর্বল হয়ে যায়।
তাহলে ভবিষ্যতের পথ কোন দিকে? বিশেষজ্ঞদের মতে, অবিরাম ফোন স্ক্রল করা ও অনলাইন সংযোগে ডুবে থাকা আমাদের মানসিক ও শারীরিক স্বাস্থ্যের জন্য গভীর হুমকি তৈরি করছে। এই অভ্যাস থেকে বেরিয়ে আসা না গেলে ভবিষ্যতের মানুষ শুধু প্রযুক্তিনির্ভর নয়, বরং অসুস্থ, ক্লান্ত ও মানসিকভাবে বিচ্ছিন্ন এক প্রজন্মে পরিণত হতে পারে।

কমবেশি সবাই আমরা স্মার্টফোন ব্যবহার করি। কিন্তু অতিরিক্ত স্মার্টফোন ব্যবহার হয়তো আমাদের ভবিষ্যৎ চেহারাকে বদলে দিতে পারে। স্টেপ-ট্র্যাকিং অ্যাপ উইওয়ার্ড (WeWard) সম্প্রতি এক ভিডিওতে দেখিয়েছে, ২৫ বছর পর একজন ফোন আসক্ত মানুষের গড় চেহারা কেমন হতে পারে—যা দেখলে চমকে উঠতে হয়।
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (ডব্লিউএইচও) ও মার্কিন রোগ নিয়ন্ত্রণ সংস্থার (সিডিসি) তথ্য বিশ্লেষণ করে তৈরি করা এই এআই-নির্ভর মডেলের নাম দেওয়া হয়েছে ‘স্যাম’ (Sam)। উইওয়ার্ড জানিয়েছে, মডেলটি মানুষের চেহারায় সম্ভাব্য শারীরিক পরিবর্তনের ধারণা দেয়, যদি তারা বর্তমানের মতোই অলস জীবনধারা বজায় রাখে।
ভিডিওটিতে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা ব্যবহার করে তৈরি ত্রিমাত্রিক এই মডেল দেখিয়েছে, মানুষ কীভাবে দীর্ঘদিন প্রযুক্তি ও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে নিমগ্ন থাকার কারণে ভয়াবহ শারীরিক ক্ষতির সম্মুখীন হতে পারে।
উইওয়ার্ডের ওই ভিডিও অনুযায়ী, ২০৫০ সালের মধ্যে মানুষের শরীরে একাধিক মারাত্মক পরিবর্তন দেখা যেতে পারে—যেমন; কুঁজো পিঠ ও সামনের দিকে ঝুঁকে থাকা ঘাড়, লালচে চোখ, চোখের নিচে কালো দাগ, বেরিয়ে থাকা পেট, ফোলা গোড়ালি ও পা, দৃশ্যমান ভেরিকোস ভেইন, ফ্যাকাশে ত্বক, একজিমা এবং মাথার চুল পাতলা হয়ে যাওয়া।
এআই মডেলটি সতর্ক করেছে, এসব অভ্যাস অব্যাহত থাকলে ভবিষ্যতে অধিকাংশ মানুষ দেখতে একেবারে ‘ভুতুড়ে কার্টুন চরিত্রের’ মতো হয়ে উঠতে পারে।
স্যামের মাথা সামনের দিকে ঝুঁকে থাকা ও পিঠ গোল হয়ে যাওয়ার কারণ হিসেবে দেখানো হয়েছে ‘টেক নেক’ নামের এক ভঙ্গিগত সমস্যা। দীর্ঘক্ষণ ফোন বা স্ক্রিনের দিকে তাকিয়ে থাকার ফলে ঘাড় ও পিঠে চাপ পড়ে, যা পেশির টান, ব্যথা ও হাড়ের গঠন বিকৃতির কারণ হতে পারে।
বিশেষজ্ঞরা জানিয়েছেন, আগে এ সমস্যা বয়স্কদের মধ্যে দেখা যেত। কিন্তু বর্তমানে অতিরিক্ত ফোন ব্যবহারের কারণে তরুণদের মধ্যেও এটি দ্রুত বাড়ছে।
স্যামের পা ও গোড়ালি ফোলা—যা অনেকক্ষণ বসে থাকার ফলে রক্ত চলাচল ব্যাহত হওয়ার ইঙ্গিত দেয়। এতে শরীরে তরল জমে থাকা, ভেরিকোস ভেইন এমনকি প্রাণঘাতী রক্ত জমাট বাঁধার ঝুঁকি পর্যন্ত তৈরি হয়।
তা ছাড়া অতিরিক্ত সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ব্যবহারে মানসিক চাপ, একাকিত্ব ও উদ্বেগের মাত্রা বাড়ে। এই পরিস্থিতি একধরনের চক্র তৈরি করে, যেখানে মানুষ আরও নিষ্ক্রিয় হয়ে পড়ে এবং বাস্তব জগতের সঙ্গে সম্পর্ক দুর্বল হয়ে যায়।
তাহলে ভবিষ্যতের পথ কোন দিকে? বিশেষজ্ঞদের মতে, অবিরাম ফোন স্ক্রল করা ও অনলাইন সংযোগে ডুবে থাকা আমাদের মানসিক ও শারীরিক স্বাস্থ্যের জন্য গভীর হুমকি তৈরি করছে। এই অভ্যাস থেকে বেরিয়ে আসা না গেলে ভবিষ্যতের মানুষ শুধু প্রযুক্তিনির্ভর নয়, বরং অসুস্থ, ক্লান্ত ও মানসিকভাবে বিচ্ছিন্ন এক প্রজন্মে পরিণত হতে পারে।

শুরুতেই বলতে হয়, মোবাইল ফোন যোগাযোগব্যবস্থাকে সহজ করেছে। এর ব্যবহারের ব্যাপকতা বেড়েই চলেছে। আধুনিক প্রযুক্তির ব্যবহার এর জনপ্রিয়তা বাড়িয়ে তুলছে। বিশ্বে বর্তমানে মোবাইল ফোন ব্যবহারকারীর সংখ্যা ৭০০ কোটি ছাড়িয়ে গেছে। নানা দামের মোবাইল ফোন পাওয়া যায় বাজারে...
৩০ মার্চ ২০২২
দেশের জেলা ও উপজেলা পর্যায়ে ক্ষুদ্র ইন্টারনেট সেবাদাতাদের ব্যবসা থেকে সরিয়ে দেওয়ার প্রচেষ্টা চলছে বলে জানিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টার ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তিবিষয়ক বিশেষ সহকারী ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব ৷ আজ শুক্রবার (৭ নভেম্বর) সন্ধ্যায় এক ফেসবুক পোস্টে এ কথা জানান তিনি।
৩ ঘণ্টা আগে
কর্মী নিয়োগের দিক থেকে ওয়ালমার্টের পরেই যুক্তরাষ্ট্রের দ্বিতীয় বৃহত্তম প্রতিষ্ঠান অ্যামাজন। জানা গেছে, আগামী এক দশকের মধ্যে প্রতিষ্ঠানটি কয়েক লাখ মানবকর্মীকে রোবট দিয়ে প্রতিস্থাপন করতে পারে। মার্কিন সংবাদমাধ্যম দ্য নিউইয়র্ক টাইমসের এক প্রতিবেদনে কিছু গোপনীয় নথির উদ্ধৃতি দিয়ে বলা হয়েছে...
৪ ঘণ্টা আগে
রিয়েলমি বাংলাদেশের বাজারে এনেছে রিয়েলমি সি৮৫ প্রো। ‘ক্যাটাগরির প্রথম অফিশিয়াল ওয়াটারপ্রুফ স্মার্টফোন’ সি৭৫-এর সাফল্যের পর এই নতুন ডিভাইসটিকে সেগমেন্টের সবচেয়ে বেশি ওয়াটার-রেজিস্ট্যান্ট ও উজ্জ্বলতম ডিসপ্লেযুক্ত ফোন হিসেবে বাজারে আনা হয়েছে।
৭ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

রিয়েলমি বাংলাদেশের বাজারে এনেছে রিয়েলমি সি৮৫ প্রো। ‘ক্যাটাগরির প্রথম অফিশিয়াল ওয়াটারপ্রুফ স্মার্টফোন’ সি৭৫-এর সাফল্যের পর এ নতুন ডিভাইসটিকে সেগমেন্টের সবচেয়ে বেশি ওয়াটার-রেজিস্ট্যান্ট ও উজ্জ্বলতম ডিসপ্লেযুক্ত ফোন হিসেবে বাজারে আনা হয়েছে।
রিয়েলমি সি৮৫ প্রোর সবচেয়ে বড় আকর্ষণ হলো এর ইন্ডাস্ট্রি-লিডিং আইপি ৬৯ প্রো ওয়াটারপ্রুফ রেটিং। এই অত্যাধুনিক রেটিং ফোনটি পানির নিচে টানা ৬০ দিন পর্যন্ত টিকে থাকতে সক্ষম।
পাশাপাশি ফোনটিতে রয়েছে ৭০০০ মিলিঅ্যাম্পিয়ার (mAh) টাইটান ব্যাটারি। এতে ১০ ওয়াট রিভার্স চার্জিং সুবিধাও রয়েছে, যার মাধ্যমে ব্যবহারকারীরা এটি দিয়ে অন্য ডিভাইসও চার্জ করার সুযোগ পাবেন।
এই ফোনে রয়েছে ৬.৮ ইঞ্চি ১২০ হার্জ (Hz) অ্যামোলেড ডিসপ্লে। এর ৪০০০ নিটস পিক ব্রাইটনেস এটিকে এই সেগমেন্টের সবচেয়ে উজ্জ্বল ডিসপ্লেতে পরিণত করেছে। ফলে উজ্জ্বল আলোতেও নিখুঁত ও ঝকঝকে ভিজ্যুয়াল নিশ্চিত হবে।
পারফরম্যান্সের জন্য এতে ব্যবহার করা হয়েছে শক্তিশালী স্ন্যাপড্রাগন প্রসেসর। এতে এআই এডিট জিনি এবং এআই আউটডোর মোডের সুবিধা থাকায় ছবি এডিটিং হবে আরও সহজ।
রিয়েলমি সি৮৫ প্রো ‘প্যারট পার্পল’ এবং ‘পিকক গ্রিন’—এই দুটি অনন্য রঙের ভ্যারিয়েন্টে পাওয়া যাবে।
স্মার্টফোনটি তিনটি ভ্যারিয়েন্টে বাজারে এসেছে: ৬ জিবি + ১২৮ জিবি, ২০ হাজার ৯৯৯ টাকা; ৮ জিবি + ১২৮ জিবি, ২২ হাজার ৯৯৯ টাকা এবং ৮ জিবি + ২৫৬ জিবি, ২৪ হাজার ৯৯৯ টাকা।
ক্রেতারা ৫ থেকে ৭ নভেম্বর পর্যন্ত দেশের সব রিয়েলমি ব্র্যান্ড স্টোর ও অফিশিয়াল রিসেলার আউটলেট থেকে রিয়েলমি সি৮৫ প্রো প্রি-বুক করার সুযোগ পাচ্ছেন। প্রি-বুকিংকারীরা এক্সক্লুসিভ রিয়েলমি ব্যাগের সঙ্গে বাংলালিংকের বিশেষ অফারসহ আকর্ষণীয় উপহার পাবেন। এই উপহারগুলো ফার্স্ট-সেল চলাকালে ফোন সংগ্রহকারী ক্রেতাদের দেওয়া হবে এবং এটি সীমিত সময় ও শর্ত সাপেক্ষে প্রযোজ্য।

রিয়েলমি বাংলাদেশের বাজারে এনেছে রিয়েলমি সি৮৫ প্রো। ‘ক্যাটাগরির প্রথম অফিশিয়াল ওয়াটারপ্রুফ স্মার্টফোন’ সি৭৫-এর সাফল্যের পর এ নতুন ডিভাইসটিকে সেগমেন্টের সবচেয়ে বেশি ওয়াটার-রেজিস্ট্যান্ট ও উজ্জ্বলতম ডিসপ্লেযুক্ত ফোন হিসেবে বাজারে আনা হয়েছে।
রিয়েলমি সি৮৫ প্রোর সবচেয়ে বড় আকর্ষণ হলো এর ইন্ডাস্ট্রি-লিডিং আইপি ৬৯ প্রো ওয়াটারপ্রুফ রেটিং। এই অত্যাধুনিক রেটিং ফোনটি পানির নিচে টানা ৬০ দিন পর্যন্ত টিকে থাকতে সক্ষম।
পাশাপাশি ফোনটিতে রয়েছে ৭০০০ মিলিঅ্যাম্পিয়ার (mAh) টাইটান ব্যাটারি। এতে ১০ ওয়াট রিভার্স চার্জিং সুবিধাও রয়েছে, যার মাধ্যমে ব্যবহারকারীরা এটি দিয়ে অন্য ডিভাইসও চার্জ করার সুযোগ পাবেন।
এই ফোনে রয়েছে ৬.৮ ইঞ্চি ১২০ হার্জ (Hz) অ্যামোলেড ডিসপ্লে। এর ৪০০০ নিটস পিক ব্রাইটনেস এটিকে এই সেগমেন্টের সবচেয়ে উজ্জ্বল ডিসপ্লেতে পরিণত করেছে। ফলে উজ্জ্বল আলোতেও নিখুঁত ও ঝকঝকে ভিজ্যুয়াল নিশ্চিত হবে।
পারফরম্যান্সের জন্য এতে ব্যবহার করা হয়েছে শক্তিশালী স্ন্যাপড্রাগন প্রসেসর। এতে এআই এডিট জিনি এবং এআই আউটডোর মোডের সুবিধা থাকায় ছবি এডিটিং হবে আরও সহজ।
রিয়েলমি সি৮৫ প্রো ‘প্যারট পার্পল’ এবং ‘পিকক গ্রিন’—এই দুটি অনন্য রঙের ভ্যারিয়েন্টে পাওয়া যাবে।
স্মার্টফোনটি তিনটি ভ্যারিয়েন্টে বাজারে এসেছে: ৬ জিবি + ১২৮ জিবি, ২০ হাজার ৯৯৯ টাকা; ৮ জিবি + ১২৮ জিবি, ২২ হাজার ৯৯৯ টাকা এবং ৮ জিবি + ২৫৬ জিবি, ২৪ হাজার ৯৯৯ টাকা।
ক্রেতারা ৫ থেকে ৭ নভেম্বর পর্যন্ত দেশের সব রিয়েলমি ব্র্যান্ড স্টোর ও অফিশিয়াল রিসেলার আউটলেট থেকে রিয়েলমি সি৮৫ প্রো প্রি-বুক করার সুযোগ পাচ্ছেন। প্রি-বুকিংকারীরা এক্সক্লুসিভ রিয়েলমি ব্যাগের সঙ্গে বাংলালিংকের বিশেষ অফারসহ আকর্ষণীয় উপহার পাবেন। এই উপহারগুলো ফার্স্ট-সেল চলাকালে ফোন সংগ্রহকারী ক্রেতাদের দেওয়া হবে এবং এটি সীমিত সময় ও শর্ত সাপেক্ষে প্রযোজ্য।

শুরুতেই বলতে হয়, মোবাইল ফোন যোগাযোগব্যবস্থাকে সহজ করেছে। এর ব্যবহারের ব্যাপকতা বেড়েই চলেছে। আধুনিক প্রযুক্তির ব্যবহার এর জনপ্রিয়তা বাড়িয়ে তুলছে। বিশ্বে বর্তমানে মোবাইল ফোন ব্যবহারকারীর সংখ্যা ৭০০ কোটি ছাড়িয়ে গেছে। নানা দামের মোবাইল ফোন পাওয়া যায় বাজারে...
৩০ মার্চ ২০২২
দেশের জেলা ও উপজেলা পর্যায়ে ক্ষুদ্র ইন্টারনেট সেবাদাতাদের ব্যবসা থেকে সরিয়ে দেওয়ার প্রচেষ্টা চলছে বলে জানিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টার ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তিবিষয়ক বিশেষ সহকারী ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব ৷ আজ শুক্রবার (৭ নভেম্বর) সন্ধ্যায় এক ফেসবুক পোস্টে এ কথা জানান তিনি।
৩ ঘণ্টা আগে
কর্মী নিয়োগের দিক থেকে ওয়ালমার্টের পরেই যুক্তরাষ্ট্রের দ্বিতীয় বৃহত্তম প্রতিষ্ঠান অ্যামাজন। জানা গেছে, আগামী এক দশকের মধ্যে প্রতিষ্ঠানটি কয়েক লাখ মানবকর্মীকে রোবট দিয়ে প্রতিস্থাপন করতে পারে। মার্কিন সংবাদমাধ্যম দ্য নিউইয়র্ক টাইমসের এক প্রতিবেদনে কিছু গোপনীয় নথির উদ্ধৃতি দিয়ে বলা হয়েছে...
৪ ঘণ্টা আগে
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (ডব্লিউএইচও) ও মার্কিন রোগ নিয়ন্ত্রণ সংস্থার (সিডিসি) তথ্য বিশ্লেষণ করে তৈরি করা এই এআই-নির্ভর মডেলের নাম দেওয়া হয়েছে ‘স্যাম’ (Sam)। উইওয়ার্ড জানিয়েছে, মডেলটি মানুষের চেহারায় সম্ভাব্য শারীরিক পরিবর্তনের ধারণা দেয়, যদি তারা বর্তমানের মতোই অলস জীবনধারা বজায় রাখে।
৫ ঘণ্টা আগে