আজকের পত্রিকা ডেস্ক
চ্যাটজিপিটি নির্মাতা ওপেনএআইয়ের বিনিয়োগকারীদের কাছে প্রায় ৬ বিলিয়ন বা ৬০০ কোটি ডলারের শেয়ার বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছেন প্রতিষ্ঠানটির বর্তমান ও সাবেক কর্মীরা। বিনিয়োগকারীদের মধ্যে রয়েছে সফটব্যাংক গ্রুপ, থ্রাইভ ক্যাপিটাল ও ড্রাগনিয়ার ইনভেস্টমেন্ট গ্রুপ। সংশ্লিষ্ট এক সূত্রের বরাতে গত শুক্রবার এ তথ্য জানিয়েছে সংবাদ সংস্থা রয়টার্স।
এই সম্ভাব্য চুক্তির ফলে ওপেনএআইয়ের বাজারমূল্য দাঁড়াতে পারে ৫০০ বিলিয়ন বা ৫০ হাজার কোটি ডলারে, যেখানে বর্তমানে এর মূল্যায়ন ৩০০ বিলিয়ন বা ৩০ হাজার কোটি ডলারের মতো। এটি প্রতিষ্ঠানটির ব্যবহারকারী ও রাজস্বের দ্রুত বৃদ্ধির পাশাপাশি কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) খাতে প্রতিভা ধরে রাখার প্রতিযোগিতার চিত্রও স্পষ্ট করে।
তবে সফটব্যাংক, থ্রাইভ ক্যাপিটাল ও ড্রাগনিয়ার ইনভেস্টমেন্ট গ্রুপ এ বিষয়ে কোনো ঘোষণা দেয়নি। এর আগেও ওপেনএআইয়ে বিনিয়োগ করেছে এই তিন প্রতিষ্ঠান।
এর আগে ব্লুমবার্গ নিউজ জানিয়েছে, আলোচনাগুলো এখনো প্রাথমিক পর্যায়ে রয়েছে এবং বিক্রির পরিমাণ পরিবর্তিত হতে পারে।
এই সেকেন্ডারি শেয়ার বিক্রির মাধ্যমে সফটব্যাংক যদি আবার বিনিয়োগ করে, তাহলে ওপেনএআইয়ে তাদের প্রভাব আরও বাড়বে। কারণ, এর আগেও ওপেনএআইয়ে ৪০ বিলিয়ন বা ৪ হাজার কোটি ডলারের মূল (প্রাইমারি) বিনিয়োগে সফটব্যাংক গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছিল। এখন নতুন করে শেয়ার কিনলে, ওপেনএআইয়ে সফটব্যাংকের অবস্থান আরও দৃঢ় হবে।
প্রতিষ্ঠানটির প্রধান পণ্য চ্যাটজিপিটির সাহায্যে ওপেনএআই চলতি বছরের প্রথম সাত মাসে আয় দ্বিগুণ হয়েছে। বার্ষিক আয় বর্তমানে ১২ বিলিয়ন বা ১ হাজার ২০০ কোটি ডলার হারে চললেও বছরের শেষ নাগাদ তা ২০ বিলিয়ন বা ২ হাজার কোটি ডলারে পৌঁছাতে পারে বলে রয়টার্সের আগের এক প্রতিবেদনে জানানো হয়।
মাইক্রোসফট সমর্থিত ওপেনএআইয়ের চ্যাটজিপিটি পণ্যের সাপ্তাহিক সক্রিয় ব্যবহারকারী সংখ্যা বর্তমানে প্রায় ৭০০ মিলিয়ন বা ৭০ কোটি, যা গত ফেব্রুয়ারিতে ছিল ৪০০ মিলিয়নের বা ৪০ কোটির মতো।
চ্যাটজিপিটি নির্মাতা ওপেনএআইয়ের বিনিয়োগকারীদের কাছে প্রায় ৬ বিলিয়ন বা ৬০০ কোটি ডলারের শেয়ার বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছেন প্রতিষ্ঠানটির বর্তমান ও সাবেক কর্মীরা। বিনিয়োগকারীদের মধ্যে রয়েছে সফটব্যাংক গ্রুপ, থ্রাইভ ক্যাপিটাল ও ড্রাগনিয়ার ইনভেস্টমেন্ট গ্রুপ। সংশ্লিষ্ট এক সূত্রের বরাতে গত শুক্রবার এ তথ্য জানিয়েছে সংবাদ সংস্থা রয়টার্স।
এই সম্ভাব্য চুক্তির ফলে ওপেনএআইয়ের বাজারমূল্য দাঁড়াতে পারে ৫০০ বিলিয়ন বা ৫০ হাজার কোটি ডলারে, যেখানে বর্তমানে এর মূল্যায়ন ৩০০ বিলিয়ন বা ৩০ হাজার কোটি ডলারের মতো। এটি প্রতিষ্ঠানটির ব্যবহারকারী ও রাজস্বের দ্রুত বৃদ্ধির পাশাপাশি কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) খাতে প্রতিভা ধরে রাখার প্রতিযোগিতার চিত্রও স্পষ্ট করে।
তবে সফটব্যাংক, থ্রাইভ ক্যাপিটাল ও ড্রাগনিয়ার ইনভেস্টমেন্ট গ্রুপ এ বিষয়ে কোনো ঘোষণা দেয়নি। এর আগেও ওপেনএআইয়ে বিনিয়োগ করেছে এই তিন প্রতিষ্ঠান।
এর আগে ব্লুমবার্গ নিউজ জানিয়েছে, আলোচনাগুলো এখনো প্রাথমিক পর্যায়ে রয়েছে এবং বিক্রির পরিমাণ পরিবর্তিত হতে পারে।
এই সেকেন্ডারি শেয়ার বিক্রির মাধ্যমে সফটব্যাংক যদি আবার বিনিয়োগ করে, তাহলে ওপেনএআইয়ে তাদের প্রভাব আরও বাড়বে। কারণ, এর আগেও ওপেনএআইয়ে ৪০ বিলিয়ন বা ৪ হাজার কোটি ডলারের মূল (প্রাইমারি) বিনিয়োগে সফটব্যাংক গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছিল। এখন নতুন করে শেয়ার কিনলে, ওপেনএআইয়ে সফটব্যাংকের অবস্থান আরও দৃঢ় হবে।
প্রতিষ্ঠানটির প্রধান পণ্য চ্যাটজিপিটির সাহায্যে ওপেনএআই চলতি বছরের প্রথম সাত মাসে আয় দ্বিগুণ হয়েছে। বার্ষিক আয় বর্তমানে ১২ বিলিয়ন বা ১ হাজার ২০০ কোটি ডলার হারে চললেও বছরের শেষ নাগাদ তা ২০ বিলিয়ন বা ২ হাজার কোটি ডলারে পৌঁছাতে পারে বলে রয়টার্সের আগের এক প্রতিবেদনে জানানো হয়।
মাইক্রোসফট সমর্থিত ওপেনএআইয়ের চ্যাটজিপিটি পণ্যের সাপ্তাহিক সক্রিয় ব্যবহারকারী সংখ্যা বর্তমানে প্রায় ৭০০ মিলিয়ন বা ৭০ কোটি, যা গত ফেব্রুয়ারিতে ছিল ৪০০ মিলিয়নের বা ৪০ কোটির মতো।
কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বা এআইভিত্তিক চ্যাটবট চ্যাটজিপিটি নিয়ে ভবিষ্যতবাণী করল ওপেনএআইয়ের সিইও স্যাম অল্টম্যান। সান ফ্রান্সিসকোতে এক সাংবাদিকদের সঙ্গে এক নৈশভোজে তিনি বলেন, চ্যাটজিপিটি এমন এক পর্যায়ে পৌঁছাবে যেখানে প্রতিদিন কোটি কোটি মানুষ এর সঙ্গে কথা বলবে। এমনকি, ভবিষ্যতে চ্যাটজিপিটি হয়তো মানুষের সমস্
১ ঘণ্টা আগেচীনের বেইজিংয়ে শুরু হয়েছে তিন দিনব্যাপী বিশ্ব হিউম্যানয়েড বা মানবাকৃতির রোবট গেমস। গতকাল শুক্রবার (১৫ আগস্ট) শুরু হওয়া এই আয়োজনে ১৬টি দেশ থেকে ২৮০টি দল অংশ নিচ্ছে। কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) ও রোবোটিক্সে নিজেদের অগ্রগতি তুলে ধরতেই এমন আয়োজন করেছে চীন।
২ ঘণ্টা আগেস্মার্টফোন এখন আমাদের দৈনন্দিন জীবনের অপরিহার্য অংশ। তবে শুরুর দিকের স্মার্টফোনগুলোতে এত ফিচার ছিল না এবং এত বিস্তৃত পরিসরেও ব্যবহার করা যেত না। সেই সময়ের স্মার্টফোনগুলো ছিল বড়, ভারী ও সীমিত ক্ষমতার।
৩ ঘণ্টা আগেবর্তমান প্রজন্মের সাজসজ্জায় এসেছে এক অভিনব পরিবর্তন। চোখের নিচে কালো দাগ, ফ্যাকাশে মুখ আর ঠোঁটে হালকা বেগুনি রং মিলিয়ে এক ধরনের ক্লান্ত ও অবসন্ন মেকআপ লুক এখন টিকটকে খুবই জনপ্রিয়। এত দিন চেহারার যেসব ক্লান্তির চিহ্ন লুকানোর চেষ্টা করা হতো, এখন সেটাই ‘টায়ার্ড গার্ল’ নামের নতুন ট্রেন্ড।
৪ ঘণ্টা আগে