যুক্তরাষ্ট্রের কেন্দ্রীয় সরকারের অধীনে একটি সভরেন ওয়েলথ ফান্ড বা সার্বভৌম সম্পদ তহবিল গঠনের নির্দেশ দিয়েছেন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। ভবিষ্যতে জনপ্রিয় সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্ম টিকটক কিনতে তহবিলটি ব্যবহৃত হতে পারে।
গত সোমবার সোমবার এক নির্বাহী আদেশে সই করে সম্পদ তহবিল গঠনের প্রক্রিয়াটি শুরু করেন ট্রাম্প। আগামী এক বছরের মধ্যে তহবিলটি তৈরি করা হবে। এই তহবিল প্রতিষ্ঠিত হলে মধ্যপ্রাচ্য ও এশিয়ার অনেক দেশের মতো মার্কিন প্রশাসনও সরাসরি সরকারি অর্থ বিনিয়োগ করতে পারবে।
এ সময় প্রেসিডেন্ট বলেছেন, শিগগিরই ‘অন্যতম বড়’ তহবিলগুলোর মধ্যে একটিতে পরিণত হবে এটি।
নির্বাহী আদেশের মাধ্যমে ট্রাম্প ট্রেজারি ও কমার্স বিভাগকে ৯০ দিনের মধ্যে একটি পরিকল্পনা জমা দেওয়ার নির্দেশ দিয়েছেন। এতে তহবিল গঠনের জন্য অর্থায়ন ব্যবস্থা, বিনিয়োগ কৌশল, ফান্ডের কাঠামো এবং পরিচালন মডেল সম্পর্কে সুপারিশ থাকবে।
তবে, ফান্ডটি কীভাবে পরিচালিত হবে এবং এর জন্য অর্থ কোথা থেকে আসবে, সে বিষয়ে এখনো বিস্তারিত তথ্য দেওয়া হয়নি। তবে ট্রাম্প আগে বলেছিলেন, ‘শুল্ক এবং অন্যান্য বুদ্ধিদীপ্ত উপায়ে’ এর অর্থায়ন করা হবে।
মার্কিন প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের প্রচারণার সময় এটি ‘মহান জাতীয় উদ্যোগগুলো’ যেমন অবকাঠামো প্রকল্প (যেমন মহাসড়ক এবং বিমানবন্দর), উৎপাদন খাত এবং চিকিৎসা গবেষণায় এই ধরনের তহবিল ব্যবহার করা হতে পারে।
তবে, যুক্তরাষ্ট্রের বর্তমান অর্থনৈতিক পরিস্থিতি দেখে অনেক বিশেষজ্ঞ মনে করছেন যে, সভরেন ওয়েলথ ফান্ড গঠন করতে হলে কংগ্রেসের অনুমোদন প্রয়োজন হতে পারে। কারণ, দেশের বাজেটে ঘাটতি রয়েছে।
সাবেক ট্রেজারি কর্মকর্তা ক্লেমেন্স ল্যান্ডার্স বলেন, এটি কেবল নির্বাহী আদেশের মাধ্যমে তৈরি করা সম্ভব নয়। এ ছাড়া একটি প্রতিষ্ঠানের কার্যক্রম চালানোর জন্য আইনগত অনুমোদন প্রয়োজন হবে।
এ ছাড়া, ট্রাম্প প্রশাসন যুক্তরাষ্ট্রের আন্তর্জাতিক উন্নয়ন ফাইন্যান্স করপোরেশনকে (ডিএফসি) নতুনভাবে সাজিয়ে সভরেন ওয়েলথ ফান্ডের মতো কাজ করানোর কথা ভাবছে। এই সংস্থা বর্তমানে উন্নয়নশীল দেশগুলোতে বিভিন্ন প্রকল্পে বিনিয়োগ করে থাকে।
গত শুক্রবার ট্রাম্প ঘোষণা করেন, তিনি বেনজামিন ব্ল্যাককে ওই উন্নয়ন সংস্থার প্রধান হিসেবে মনোনীত করছেন। ব্ল্যাক, যিনি বিনিয়োগ প্রতিষ্ঠান ফরটিনব্রাস এন্টারপ্রাইজের একটি ম্যানেজিং পার্টনার, অ্যাসেট ম্যানেজমেন্ট ফার্ম অ্যাপোলো গ্লোবাল ম্যানেজমেন্টের সহপ্রতিষ্ঠাতা লিওন ব্ল্যাকের ছেলে।
সংবাদমাধ্যম নিউ ইয়র্ক টাইমস ও ফিন্যান্সিয়াল টাইমস জানিয়েছে, বাইডেন প্রশাসনও এর আগে এমন একটি ফান্ড গঠন করার বিষয় বিবেচনা করছিল।
বিনিয়োগকারীরা বলেছেন, এই খবর তাদের জন্য চমক হিসেবে এসেছে।
লন্ডনের রোবেকো কোম্পানির মাল্টি-অ্যাসেট স্ট্র্যাটেজির প্রধান কলিন গ্রাহাম বলেন, ‘একটি সভরেন ওয়েলথ ফান্ড তৈরি করার মাধ্যমে একটি দেশ এমন কিছু সঞ্চিত অর্থ বা সম্পদ তৈরি করবে, যা সময়ের সঙ্গে সঙ্গে বৃদ্ধি পাবে।
বিশ্বজুড়ে প্রায় ৯০টি সভরেন ওয়েলথ ফান্ড রয়েছে, যা মোট ৮ ট্রিলিয়ন ডলার পরিচালনা করছে। সেগুলোর মধ্যে অনেকগুলো মধ্যপ্রাচ্য ও এশিয়ার দেশগুলোয় রয়েছে। এ ধরনের ফান্ড সরকারের দীর্ঘমেয়াদি বিনিয়োগের জন্য ব্যবহৃত হয়।
আলাস্কা, টেক্সাস, নিউ মেক্সিকোসহ যুক্তরাষ্ট্রের বেশ কয়েকটি অঙ্গরাজ্যের নিজস্ব ওয়েলথ ফান্ড রয়েছে। এগুলো শিক্ষা ও শুল্ক কমানোর প্রোগ্রামের মতো গুরুত্বপূর্ণ উদ্যোগে অর্থায়ন করে। এই তহবিলগুলো সাধারণত প্রাকৃতিক সম্পদ, যেমন তেল বা জমি থেকে আয়ের ওপর নির্ভর করে।
তহবিল গঠনের নির্বাহী আদেশে সই করার পর টিকটককে কিনতে এটি ব্যবহার করা হতে পারে বলে মন্তব্য করেছেন ট্রাম্প।
এই ঘোষণার মধ্যে আরেকটি চমক ছিল টিকটক নিয়ে ট্রাম্পের মন্তব্য। তিনি বললেন, ‘আমরা টিকটক নিয়ে কিছু করব, হয়তো কিনব, হয়তো কিনব না। তবে যদি আমরা সঠিক চুক্তি করতে পারি, তাহলে এটি সভরেন ওয়েলথ ফান্ডে রাখতে পারব।’
বর্তমানে যুক্তরাষ্ট্রের টিকটকে ১৭০ মিলিয়ন ব্যবহারকারী রয়েছে। এর মালিকানা চীনের বাইটড্যান্সের হাতে থাকায় জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে এর বিক্রি বা নিষেধাজ্ঞার কথা চলছিল।
এদিকে, গত ২০ জানুয়ারি ট্রাম্প একটি নির্বাহী আদেশের মাধ্যমে ৭৫ দিনের জন্য টিকটক নিষেধাজ্ঞার আইন স্থগিত করেছেন। ফেব্রুয়ারির মধ্যে টিকটকের ভবিষ্যৎ বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেবার কথা জানিয়েছেন।
তথ্যসূত্র: রয়টার্স
যুক্তরাষ্ট্রের কেন্দ্রীয় সরকারের অধীনে একটি সভরেন ওয়েলথ ফান্ড বা সার্বভৌম সম্পদ তহবিল গঠনের নির্দেশ দিয়েছেন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। ভবিষ্যতে জনপ্রিয় সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্ম টিকটক কিনতে তহবিলটি ব্যবহৃত হতে পারে।
গত সোমবার সোমবার এক নির্বাহী আদেশে সই করে সম্পদ তহবিল গঠনের প্রক্রিয়াটি শুরু করেন ট্রাম্প। আগামী এক বছরের মধ্যে তহবিলটি তৈরি করা হবে। এই তহবিল প্রতিষ্ঠিত হলে মধ্যপ্রাচ্য ও এশিয়ার অনেক দেশের মতো মার্কিন প্রশাসনও সরাসরি সরকারি অর্থ বিনিয়োগ করতে পারবে।
এ সময় প্রেসিডেন্ট বলেছেন, শিগগিরই ‘অন্যতম বড়’ তহবিলগুলোর মধ্যে একটিতে পরিণত হবে এটি।
নির্বাহী আদেশের মাধ্যমে ট্রাম্প ট্রেজারি ও কমার্স বিভাগকে ৯০ দিনের মধ্যে একটি পরিকল্পনা জমা দেওয়ার নির্দেশ দিয়েছেন। এতে তহবিল গঠনের জন্য অর্থায়ন ব্যবস্থা, বিনিয়োগ কৌশল, ফান্ডের কাঠামো এবং পরিচালন মডেল সম্পর্কে সুপারিশ থাকবে।
তবে, ফান্ডটি কীভাবে পরিচালিত হবে এবং এর জন্য অর্থ কোথা থেকে আসবে, সে বিষয়ে এখনো বিস্তারিত তথ্য দেওয়া হয়নি। তবে ট্রাম্প আগে বলেছিলেন, ‘শুল্ক এবং অন্যান্য বুদ্ধিদীপ্ত উপায়ে’ এর অর্থায়ন করা হবে।
মার্কিন প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের প্রচারণার সময় এটি ‘মহান জাতীয় উদ্যোগগুলো’ যেমন অবকাঠামো প্রকল্প (যেমন মহাসড়ক এবং বিমানবন্দর), উৎপাদন খাত এবং চিকিৎসা গবেষণায় এই ধরনের তহবিল ব্যবহার করা হতে পারে।
তবে, যুক্তরাষ্ট্রের বর্তমান অর্থনৈতিক পরিস্থিতি দেখে অনেক বিশেষজ্ঞ মনে করছেন যে, সভরেন ওয়েলথ ফান্ড গঠন করতে হলে কংগ্রেসের অনুমোদন প্রয়োজন হতে পারে। কারণ, দেশের বাজেটে ঘাটতি রয়েছে।
সাবেক ট্রেজারি কর্মকর্তা ক্লেমেন্স ল্যান্ডার্স বলেন, এটি কেবল নির্বাহী আদেশের মাধ্যমে তৈরি করা সম্ভব নয়। এ ছাড়া একটি প্রতিষ্ঠানের কার্যক্রম চালানোর জন্য আইনগত অনুমোদন প্রয়োজন হবে।
এ ছাড়া, ট্রাম্প প্রশাসন যুক্তরাষ্ট্রের আন্তর্জাতিক উন্নয়ন ফাইন্যান্স করপোরেশনকে (ডিএফসি) নতুনভাবে সাজিয়ে সভরেন ওয়েলথ ফান্ডের মতো কাজ করানোর কথা ভাবছে। এই সংস্থা বর্তমানে উন্নয়নশীল দেশগুলোতে বিভিন্ন প্রকল্পে বিনিয়োগ করে থাকে।
গত শুক্রবার ট্রাম্প ঘোষণা করেন, তিনি বেনজামিন ব্ল্যাককে ওই উন্নয়ন সংস্থার প্রধান হিসেবে মনোনীত করছেন। ব্ল্যাক, যিনি বিনিয়োগ প্রতিষ্ঠান ফরটিনব্রাস এন্টারপ্রাইজের একটি ম্যানেজিং পার্টনার, অ্যাসেট ম্যানেজমেন্ট ফার্ম অ্যাপোলো গ্লোবাল ম্যানেজমেন্টের সহপ্রতিষ্ঠাতা লিওন ব্ল্যাকের ছেলে।
সংবাদমাধ্যম নিউ ইয়র্ক টাইমস ও ফিন্যান্সিয়াল টাইমস জানিয়েছে, বাইডেন প্রশাসনও এর আগে এমন একটি ফান্ড গঠন করার বিষয় বিবেচনা করছিল।
বিনিয়োগকারীরা বলেছেন, এই খবর তাদের জন্য চমক হিসেবে এসেছে।
লন্ডনের রোবেকো কোম্পানির মাল্টি-অ্যাসেট স্ট্র্যাটেজির প্রধান কলিন গ্রাহাম বলেন, ‘একটি সভরেন ওয়েলথ ফান্ড তৈরি করার মাধ্যমে একটি দেশ এমন কিছু সঞ্চিত অর্থ বা সম্পদ তৈরি করবে, যা সময়ের সঙ্গে সঙ্গে বৃদ্ধি পাবে।
বিশ্বজুড়ে প্রায় ৯০টি সভরেন ওয়েলথ ফান্ড রয়েছে, যা মোট ৮ ট্রিলিয়ন ডলার পরিচালনা করছে। সেগুলোর মধ্যে অনেকগুলো মধ্যপ্রাচ্য ও এশিয়ার দেশগুলোয় রয়েছে। এ ধরনের ফান্ড সরকারের দীর্ঘমেয়াদি বিনিয়োগের জন্য ব্যবহৃত হয়।
আলাস্কা, টেক্সাস, নিউ মেক্সিকোসহ যুক্তরাষ্ট্রের বেশ কয়েকটি অঙ্গরাজ্যের নিজস্ব ওয়েলথ ফান্ড রয়েছে। এগুলো শিক্ষা ও শুল্ক কমানোর প্রোগ্রামের মতো গুরুত্বপূর্ণ উদ্যোগে অর্থায়ন করে। এই তহবিলগুলো সাধারণত প্রাকৃতিক সম্পদ, যেমন তেল বা জমি থেকে আয়ের ওপর নির্ভর করে।
তহবিল গঠনের নির্বাহী আদেশে সই করার পর টিকটককে কিনতে এটি ব্যবহার করা হতে পারে বলে মন্তব্য করেছেন ট্রাম্প।
এই ঘোষণার মধ্যে আরেকটি চমক ছিল টিকটক নিয়ে ট্রাম্পের মন্তব্য। তিনি বললেন, ‘আমরা টিকটক নিয়ে কিছু করব, হয়তো কিনব, হয়তো কিনব না। তবে যদি আমরা সঠিক চুক্তি করতে পারি, তাহলে এটি সভরেন ওয়েলথ ফান্ডে রাখতে পারব।’
বর্তমানে যুক্তরাষ্ট্রের টিকটকে ১৭০ মিলিয়ন ব্যবহারকারী রয়েছে। এর মালিকানা চীনের বাইটড্যান্সের হাতে থাকায় জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে এর বিক্রি বা নিষেধাজ্ঞার কথা চলছিল।
এদিকে, গত ২০ জানুয়ারি ট্রাম্প একটি নির্বাহী আদেশের মাধ্যমে ৭৫ দিনের জন্য টিকটক নিষেধাজ্ঞার আইন স্থগিত করেছেন। ফেব্রুয়ারির মধ্যে টিকটকের ভবিষ্যৎ বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেবার কথা জানিয়েছেন।
তথ্যসূত্র: রয়টার্স
প্রযুক্তি দুনিয়াকে বদলে দিচ্ছে এআই বা কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা। এ নিয়ে বেশ কয়েক বছর ধরে আলোচনা চলতে থাকলেও ২০২৫ সালকে ভিন্নভাবে মনে রাখবে বিশ্ব। কারণ, এ বছর এআই নিয়ে যেসব পদক্ষেপ ও উদ্ভাবন হয়েছে, সেগুলো এ ক্ষেত্রের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ করে দিয়েছে।
৯ ঘণ্টা আগেদেশব্যাপী টেলিকম সংযোগকে আরও শক্তিশালী করার লক্ষ্যে শেয়ারিং চুক্তি স্বাক্ষর করেছে গ্রামীণফোন ও টেলিটক। এই উদ্যোগের সঙ্গে রয়েছে শীর্ষ টাওয়ার প্রতিষ্ঠান ইডটকো বাংলাদেশ কোম্পানি লিমিটেড। এই পদক্ষেপ দেশের ডিজিটাল ইকোসিস্টেমকে আরও সমৃদ্ধ করতে সহায়ক ভূমিকা পালন করবে।
১০ ঘণ্টা আগেস্মার্ট চশমা, স্মার্ট রিং, স্মার্ট ওয়াচের পর এবার প্রযুক্তি দুনিয়ায় দেখা দিয়েছে নতুন প্রযুক্তি—স্মার্ট আয়না। স্মার্ট মিরর হিসেবে বিভিন্ন কাজের আয়না বাজারে আনছে বিভিন্ন প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠান। যদিও স্মার্ট আয়নার ধারণাটি অনেক আগের। তবে এখনো এর তেমন প্রচলন গড়ে ওঠেনি।
১১ ঘণ্টা আগেইউটিউব এখন এমন এক প্ল্যাটফর্ম, যেখানে লাখ লাখ মানুষ ভিডিও বানিয়ে জীবিকা নির্বাহ করছেন। শুধু যুক্তরাষ্ট্রেই ইউটিউবের মাধ্যমে প্রায় ৫৫ বিলিয়ন ডলার অর্থনীতিতে যোগ হয়েছে এবং প্রায় ৫০ হাজার মানুষ ফুলটাইম চাকরি পেয়েছেন।
১২ ঘণ্টা আগেপল্লব শাহরিয়ার
প্রযুক্তি দুনিয়াকে বদলে দিচ্ছে এআই বা কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা। এ নিয়ে বেশ কয়েক বছর ধরে আলোচনা চলতে থাকলেও ২০২৫ সালকে ভিন্নভাবে মনে রাখবে বিশ্ব। কারণ, এ বছর এআই নিয়ে যেসব পদক্ষেপ ও উদ্ভাবন হয়েছে, সেগুলো এ ক্ষেত্রের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ করে দিয়েছে। মাত্র কয়েক বছরের মধ্যে এআই জীবনে প্রতিদিনের অংশ হয়ে উঠেছে। চাকরি, শিক্ষা, চিকিৎসা, গণমাধ্যম—প্রায় সব খাতে এই প্রযুক্তি এখন মানুষের সহকর্মী।
এআই এজেন্ট
একসময় এআই মানে ছিল ভয়েস অ্যাসিস্ট্যান্ট সিরি, অ্যালেক্সা বা গুগল অ্যাসিস্ট্যান্ট, যারা প্রশ্নের উত্তর দিত, গান চালাত বা অ্যালার্ম দিত। কিন্তু এ বছর এআই নতুন রূপ নিয়েছে এআই এজেন্ট নামে। এটি এখন শুধু নির্দেশ পালন করে না, নিজেরাই সিদ্ধান্ত নেয়, পরিকল্পনা করে, এমনকি মানুষের মতো সহযোগিতাও করতে পারে। তারা কাজ শেখে, অভিজ্ঞতা থেকে উন্নত হয় এবং জটিল সমস্যার সমাধানে একা বা দলগতভাবে কাজ করতে পারে।
গ্রাহকসেবায় বুদ্ধিমান সহকারী: ব্যাংক, টেলিকম ও অনলাইন প্ল্যাটফর্মগুলো এখন কথোপকথনভিত্তিক এআই এজেন্ট দিয়ে ২৪ ঘণ্টা গ্রাহকসেবা দিচ্ছে। এরা গ্রাহকের প্রশ্ন বুঝে উত্তর দেয়, অভিযোগ রেকর্ড করে এমনকি কার্ড ব্লক করাসহ জরুরি কাজও সম্পন্ন করে। এতে গ্রাহকসেবা দ্রুত, সাশ্রয়ী ও নিরবচ্ছিন্ন হয়েছে।
জেনারেটিভ এআই মডেলের অগ্রগতি
২০২৫ সালে জেনারেটিভ এআই শুধু লেখা বা ছবি তৈরি করতে পারছে, এমনটা নয়। এটি বহু মাধ্যমে সৃজনশীল ও জটিল কাজ সম্পন্ন করতে সক্ষম। নতুন প্রজন্মের মডেলগুলো টেক্সট, ছবি, ভিডিও ও অডিও একসঙ্গে বিশ্লেষণ এবং তৈরি করতে পারে। ফলে শিক্ষাবিদ, শিল্পী, গবেষক ও ব্যবসায়ীরা একাধিক তথ্যসূত্র একসঙ্গে ব্যবহার করে দ্রুত এবং সঠিক সিদ্ধান্ত নিতে পারছেন।
হেলথ অ্যান্ড লাইফ সায়েন্সে এআইয়ের বিস্ময়
এ বছর কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা হেলথ অ্যান্ড লাইফ সায়েন্সে এক নতুন দিক উন্মোচন করেছে। রোগনির্ণয়, ঝুঁকি পূর্বাভাস, থেরাপি পরিকল্পনা—সব ক্ষেত্রে এআই এখন দ্রুত, নির্ভুল ও কার্যকর সমাধান দিতে সক্ষম। ফলে চিকিৎসাজগতে আগের চেয়ে দ্রুত এবং ব্যক্তিগত চিকিৎসার পথ তৈরি হয়েছে।
শ্রেণিকক্ষে এআই
চলতি বছর শিক্ষা খাতে এআই টিউটর ৩৬০ এবং খানমিগো ২.০ জনপ্রিয়তা পেয়েছে। এগুলো শিক্ষার্থীর শেখার ধরন ও দুর্বলতা বিশ্লেষণ করে পাঠ্য বিষয়কে সহজ করে শেখায়। বাংলাদেশসহ দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোতেও এখন অনেকে এআই-নির্ভর শিক্ষা অ্যাপ ব্যবহার করছে, বিশেষ করে ভাষা ও গণিত শেখার জন্য।
প্রযুক্তি দুনিয়াকে বদলে দিচ্ছে এআই বা কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা। এ নিয়ে বেশ কয়েক বছর ধরে আলোচনা চলতে থাকলেও ২০২৫ সালকে ভিন্নভাবে মনে রাখবে বিশ্ব। কারণ, এ বছর এআই নিয়ে যেসব পদক্ষেপ ও উদ্ভাবন হয়েছে, সেগুলো এ ক্ষেত্রের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ করে দিয়েছে। মাত্র কয়েক বছরের মধ্যে এআই জীবনে প্রতিদিনের অংশ হয়ে উঠেছে। চাকরি, শিক্ষা, চিকিৎসা, গণমাধ্যম—প্রায় সব খাতে এই প্রযুক্তি এখন মানুষের সহকর্মী।
এআই এজেন্ট
একসময় এআই মানে ছিল ভয়েস অ্যাসিস্ট্যান্ট সিরি, অ্যালেক্সা বা গুগল অ্যাসিস্ট্যান্ট, যারা প্রশ্নের উত্তর দিত, গান চালাত বা অ্যালার্ম দিত। কিন্তু এ বছর এআই নতুন রূপ নিয়েছে এআই এজেন্ট নামে। এটি এখন শুধু নির্দেশ পালন করে না, নিজেরাই সিদ্ধান্ত নেয়, পরিকল্পনা করে, এমনকি মানুষের মতো সহযোগিতাও করতে পারে। তারা কাজ শেখে, অভিজ্ঞতা থেকে উন্নত হয় এবং জটিল সমস্যার সমাধানে একা বা দলগতভাবে কাজ করতে পারে।
গ্রাহকসেবায় বুদ্ধিমান সহকারী: ব্যাংক, টেলিকম ও অনলাইন প্ল্যাটফর্মগুলো এখন কথোপকথনভিত্তিক এআই এজেন্ট দিয়ে ২৪ ঘণ্টা গ্রাহকসেবা দিচ্ছে। এরা গ্রাহকের প্রশ্ন বুঝে উত্তর দেয়, অভিযোগ রেকর্ড করে এমনকি কার্ড ব্লক করাসহ জরুরি কাজও সম্পন্ন করে। এতে গ্রাহকসেবা দ্রুত, সাশ্রয়ী ও নিরবচ্ছিন্ন হয়েছে।
জেনারেটিভ এআই মডেলের অগ্রগতি
২০২৫ সালে জেনারেটিভ এআই শুধু লেখা বা ছবি তৈরি করতে পারছে, এমনটা নয়। এটি বহু মাধ্যমে সৃজনশীল ও জটিল কাজ সম্পন্ন করতে সক্ষম। নতুন প্রজন্মের মডেলগুলো টেক্সট, ছবি, ভিডিও ও অডিও একসঙ্গে বিশ্লেষণ এবং তৈরি করতে পারে। ফলে শিক্ষাবিদ, শিল্পী, গবেষক ও ব্যবসায়ীরা একাধিক তথ্যসূত্র একসঙ্গে ব্যবহার করে দ্রুত এবং সঠিক সিদ্ধান্ত নিতে পারছেন।
হেলথ অ্যান্ড লাইফ সায়েন্সে এআইয়ের বিস্ময়
এ বছর কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা হেলথ অ্যান্ড লাইফ সায়েন্সে এক নতুন দিক উন্মোচন করেছে। রোগনির্ণয়, ঝুঁকি পূর্বাভাস, থেরাপি পরিকল্পনা—সব ক্ষেত্রে এআই এখন দ্রুত, নির্ভুল ও কার্যকর সমাধান দিতে সক্ষম। ফলে চিকিৎসাজগতে আগের চেয়ে দ্রুত এবং ব্যক্তিগত চিকিৎসার পথ তৈরি হয়েছে।
শ্রেণিকক্ষে এআই
চলতি বছর শিক্ষা খাতে এআই টিউটর ৩৬০ এবং খানমিগো ২.০ জনপ্রিয়তা পেয়েছে। এগুলো শিক্ষার্থীর শেখার ধরন ও দুর্বলতা বিশ্লেষণ করে পাঠ্য বিষয়কে সহজ করে শেখায়। বাংলাদেশসহ দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোতেও এখন অনেকে এআই-নির্ভর শিক্ষা অ্যাপ ব্যবহার করছে, বিশেষ করে ভাষা ও গণিত শেখার জন্য।
যুক্তরাষ্ট্রের কেন্দ্রীয় সরকারের অধীনে একটি সভরেন ওয়েলথ ফান্ড বা সার্বভৌম সম্পদ তহবিল গঠনের নির্দেশ দিয়েছেন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। ভবিষ্যতে জনপ্রিয় সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্ম টিকটক কিনতে তহবিলটি ব্যবহৃত হতে পারে। গত সোমবার সোমবার এক নির্বাহী আদেশে সই করে সম্পদ তহবিল...
০৫ ফেব্রুয়ারি ২০২৫দেশব্যাপী টেলিকম সংযোগকে আরও শক্তিশালী করার লক্ষ্যে শেয়ারিং চুক্তি স্বাক্ষর করেছে গ্রামীণফোন ও টেলিটক। এই উদ্যোগের সঙ্গে রয়েছে শীর্ষ টাওয়ার প্রতিষ্ঠান ইডটকো বাংলাদেশ কোম্পানি লিমিটেড। এই পদক্ষেপ দেশের ডিজিটাল ইকোসিস্টেমকে আরও সমৃদ্ধ করতে সহায়ক ভূমিকা পালন করবে।
১০ ঘণ্টা আগেস্মার্ট চশমা, স্মার্ট রিং, স্মার্ট ওয়াচের পর এবার প্রযুক্তি দুনিয়ায় দেখা দিয়েছে নতুন প্রযুক্তি—স্মার্ট আয়না। স্মার্ট মিরর হিসেবে বিভিন্ন কাজের আয়না বাজারে আনছে বিভিন্ন প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠান। যদিও স্মার্ট আয়নার ধারণাটি অনেক আগের। তবে এখনো এর তেমন প্রচলন গড়ে ওঠেনি।
১১ ঘণ্টা আগেইউটিউব এখন এমন এক প্ল্যাটফর্ম, যেখানে লাখ লাখ মানুষ ভিডিও বানিয়ে জীবিকা নির্বাহ করছেন। শুধু যুক্তরাষ্ট্রেই ইউটিউবের মাধ্যমে প্রায় ৫৫ বিলিয়ন ডলার অর্থনীতিতে যোগ হয়েছে এবং প্রায় ৫০ হাজার মানুষ ফুলটাইম চাকরি পেয়েছেন।
১২ ঘণ্টা আগেফিচার ডেস্ক
দেশব্যাপী টেলিকম সংযোগকে আরও শক্তিশালী করার লক্ষ্যে শেয়ারিং চুক্তি স্বাক্ষর করেছে গ্রামীণফোন ও টেলিটক। এই উদ্যোগের সঙ্গে রয়েছে শীর্ষ টাওয়ার প্রতিষ্ঠান ইডটকো বাংলাদেশ কোম্পানি লিমিটেড। এই পদক্ষেপ দেশের ডিজিটাল ইকোসিস্টেমকে আরও সমৃদ্ধ করতে সহায়ক ভূমিকা পালন করবে।
এই সহযোগিতার আওতায় গ্রামীণফোন ও টেলিটক উভয় প্রতিষ্ঠানকে অবকাঠামোগত সহায়তা দেবে ইডটকো। এর মাধ্যমে সারা দেশে নেটওয়ার্ক কভারেজ প্রসার করতে পারবে তারা। একই টাওয়ার অবকাঠামো ব্যবহার করার ফলে প্রতিষ্ঠান দুটির পরিচালনা, নেটওয়ার্কের দক্ষতা, দ্রুত নেটওয়ার্ক সম্প্রসারণসহ কোটি কোটি গ্রাহকের সেবার মান উন্নত হবে। এর পাশাপাশি আরও সহজলভ্য হবে তাদের সেবা।
গ্রামীণফোনের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) ইয়াসির আজমান, টেলিটকের ম্যানেজিং ডিরেক্টর নুরুল মাবুদ চৌধুরী এবং ইডটকো বাংলাদেশের কান্ট্রি ম্যানেজিং ডিরেক্টর সুনীল আইজ্যাক সম্প্রতি চুক্তিতে সই করেছেন। এ সময় গ্রামীণফোনের চিফ করপোরেট অ্যাফেয়ার্স অফিসার তানভীর মোহাম্মদ, চিফ বিজনেস অফিসার ড. আসিফ নাইমুর রশিদ, টেলিটকের ডেপুটি জেনারেল ম্যানেজার এস এম লুৎফুল্লাহিল মজিদ, ইডটকোর কি অ্যাকাউন্ট ম্যানেজার কাজী অয়ন আদনানসহ তিন প্রতিষ্ঠানের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
অনুষ্ঠানে ইয়াসির আজমান বলেন, ‘গ্রামীণফোনে আমাদের সব কার্যক্রমের কেন্দ্রবিন্দুতে থাকেন গ্রাহক। এই বিশ্বাস থেকে এই সহযোগিতা, যা আমাদের সারা দেশে নেটওয়ার্ক কভারেজ আরও শক্তিশালী করতে এবং প্রতিদিন যে সেবাগুলো আমরা প্রদান করি, তার গুণগত মান উন্নত করতে বিশেষভাবে সহায়তা করবে।’
টেলিটকের ম্যানেজিং ডিরেক্টর বলেন, ‘রাষ্ট্রায়ত্ত অপারেটর হিসেবে আমাদের লক্ষ্য হচ্ছে সাশ্রয়ী মূল্যে সারা দেশে গ্রাহকদের সেবা পৌঁছে দেওয়া। আমাদের দক্ষতা বাড়াতে এবং গ্রাহকদের জন্য আরও মানসম্মত সেবা নিশ্চিত করতে আমাদের সক্ষমতা বাড়াবে এই সহযোগিতা।’
তিনটি প্রতিষ্ঠানেরই একটি অভিন্ন লক্ষ্য হচ্ছে ডিজিটালি অন্তর্ভুক্তিমূলক বাংলাদেশ গড়ে তোলা, যার মধ্য দিয়ে সাধারণ মানুষ আরও উন্নত সংযোগ এবং ডিজিটাল সেবার আওতায় আসে। ত্রিপক্ষীয় এই চুক্তি এই অভিন্ন লক্ষ্যকে আরও সংহত করেছে।
দেশব্যাপী টেলিকম সংযোগকে আরও শক্তিশালী করার লক্ষ্যে শেয়ারিং চুক্তি স্বাক্ষর করেছে গ্রামীণফোন ও টেলিটক। এই উদ্যোগের সঙ্গে রয়েছে শীর্ষ টাওয়ার প্রতিষ্ঠান ইডটকো বাংলাদেশ কোম্পানি লিমিটেড। এই পদক্ষেপ দেশের ডিজিটাল ইকোসিস্টেমকে আরও সমৃদ্ধ করতে সহায়ক ভূমিকা পালন করবে।
এই সহযোগিতার আওতায় গ্রামীণফোন ও টেলিটক উভয় প্রতিষ্ঠানকে অবকাঠামোগত সহায়তা দেবে ইডটকো। এর মাধ্যমে সারা দেশে নেটওয়ার্ক কভারেজ প্রসার করতে পারবে তারা। একই টাওয়ার অবকাঠামো ব্যবহার করার ফলে প্রতিষ্ঠান দুটির পরিচালনা, নেটওয়ার্কের দক্ষতা, দ্রুত নেটওয়ার্ক সম্প্রসারণসহ কোটি কোটি গ্রাহকের সেবার মান উন্নত হবে। এর পাশাপাশি আরও সহজলভ্য হবে তাদের সেবা।
গ্রামীণফোনের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) ইয়াসির আজমান, টেলিটকের ম্যানেজিং ডিরেক্টর নুরুল মাবুদ চৌধুরী এবং ইডটকো বাংলাদেশের কান্ট্রি ম্যানেজিং ডিরেক্টর সুনীল আইজ্যাক সম্প্রতি চুক্তিতে সই করেছেন। এ সময় গ্রামীণফোনের চিফ করপোরেট অ্যাফেয়ার্স অফিসার তানভীর মোহাম্মদ, চিফ বিজনেস অফিসার ড. আসিফ নাইমুর রশিদ, টেলিটকের ডেপুটি জেনারেল ম্যানেজার এস এম লুৎফুল্লাহিল মজিদ, ইডটকোর কি অ্যাকাউন্ট ম্যানেজার কাজী অয়ন আদনানসহ তিন প্রতিষ্ঠানের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
অনুষ্ঠানে ইয়াসির আজমান বলেন, ‘গ্রামীণফোনে আমাদের সব কার্যক্রমের কেন্দ্রবিন্দুতে থাকেন গ্রাহক। এই বিশ্বাস থেকে এই সহযোগিতা, যা আমাদের সারা দেশে নেটওয়ার্ক কভারেজ আরও শক্তিশালী করতে এবং প্রতিদিন যে সেবাগুলো আমরা প্রদান করি, তার গুণগত মান উন্নত করতে বিশেষভাবে সহায়তা করবে।’
টেলিটকের ম্যানেজিং ডিরেক্টর বলেন, ‘রাষ্ট্রায়ত্ত অপারেটর হিসেবে আমাদের লক্ষ্য হচ্ছে সাশ্রয়ী মূল্যে সারা দেশে গ্রাহকদের সেবা পৌঁছে দেওয়া। আমাদের দক্ষতা বাড়াতে এবং গ্রাহকদের জন্য আরও মানসম্মত সেবা নিশ্চিত করতে আমাদের সক্ষমতা বাড়াবে এই সহযোগিতা।’
তিনটি প্রতিষ্ঠানেরই একটি অভিন্ন লক্ষ্য হচ্ছে ডিজিটালি অন্তর্ভুক্তিমূলক বাংলাদেশ গড়ে তোলা, যার মধ্য দিয়ে সাধারণ মানুষ আরও উন্নত সংযোগ এবং ডিজিটাল সেবার আওতায় আসে। ত্রিপক্ষীয় এই চুক্তি এই অভিন্ন লক্ষ্যকে আরও সংহত করেছে।
যুক্তরাষ্ট্রের কেন্দ্রীয় সরকারের অধীনে একটি সভরেন ওয়েলথ ফান্ড বা সার্বভৌম সম্পদ তহবিল গঠনের নির্দেশ দিয়েছেন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। ভবিষ্যতে জনপ্রিয় সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্ম টিকটক কিনতে তহবিলটি ব্যবহৃত হতে পারে। গত সোমবার সোমবার এক নির্বাহী আদেশে সই করে সম্পদ তহবিল...
০৫ ফেব্রুয়ারি ২০২৫প্রযুক্তি দুনিয়াকে বদলে দিচ্ছে এআই বা কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা। এ নিয়ে বেশ কয়েক বছর ধরে আলোচনা চলতে থাকলেও ২০২৫ সালকে ভিন্নভাবে মনে রাখবে বিশ্ব। কারণ, এ বছর এআই নিয়ে যেসব পদক্ষেপ ও উদ্ভাবন হয়েছে, সেগুলো এ ক্ষেত্রের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ করে দিয়েছে।
৯ ঘণ্টা আগেস্মার্ট চশমা, স্মার্ট রিং, স্মার্ট ওয়াচের পর এবার প্রযুক্তি দুনিয়ায় দেখা দিয়েছে নতুন প্রযুক্তি—স্মার্ট আয়না। স্মার্ট মিরর হিসেবে বিভিন্ন কাজের আয়না বাজারে আনছে বিভিন্ন প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠান। যদিও স্মার্ট আয়নার ধারণাটি অনেক আগের। তবে এখনো এর তেমন প্রচলন গড়ে ওঠেনি।
১১ ঘণ্টা আগেইউটিউব এখন এমন এক প্ল্যাটফর্ম, যেখানে লাখ লাখ মানুষ ভিডিও বানিয়ে জীবিকা নির্বাহ করছেন। শুধু যুক্তরাষ্ট্রেই ইউটিউবের মাধ্যমে প্রায় ৫৫ বিলিয়ন ডলার অর্থনীতিতে যোগ হয়েছে এবং প্রায় ৫০ হাজার মানুষ ফুলটাইম চাকরি পেয়েছেন।
১২ ঘণ্টা আগেটি এইচ মাহির
স্মার্ট চশমা, স্মার্ট রিং, স্মার্ট ওয়াচের পর এবার প্রযুক্তি দুনিয়ায় দেখা দিয়েছে নতুন প্রযুক্তি—স্মার্ট আয়না। স্মার্ট মিরর হিসেবে বিভিন্ন কাজের আয়না বাজারে আনছে বিভিন্ন প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠান। যদিও স্মার্ট আয়নার ধারণাটি অনেক আগের। তবে এখনো এর তেমন প্রচলন গড়ে ওঠেনি।
ম্যাজিক ফিট
ম্যাজিক ফিট নামে একটি প্রতিষ্ঠান শরীরচর্চাকারীদের জন্য ফিটনেস ট্র্যাকার হিসেবে একটি স্মার্ট আয়না বাজারে এনেছে। ম্যাজিক ফিট সাধারণ আয়নার মতোই প্রতিবিম্ব দেখায়। তবে এর বিশেষ সুবিধা হলো, এটি এআই-চালিত ফিটনেস প্রশিক্ষক হিসেবে কাজ করবে। ব্যায়াম করার সময় ভুল হলে দেখিয়ে দেবে। এটি শরীরের প্রতিটি নড়াচড়া ট্র্যাক করে ডেটা রেকর্ড করতে পারে। শরীরচর্চার বিভিন্ন দিকনির্দেশনা দিতে পারে। মূলত জিম সহকারী হিসেবে এই আয়না বাজারে এনেছে ম্যাজিক ফিট। এটি আকারে পূর্ণবয়স্ক মানুষের সমান। এটি শরীরকে থ্রিডি আকারে রূপান্তর করে ব্যায়ামের বিভিন্ন ধাপ পর্যবেক্ষণ করতে পারে। আয়নাটির সঙ্গে ব্যায়ামের বিভিন্ন সরঞ্জামও দিচ্ছে ম্যাজিক ফিট। ‘টাইম বেস্ট’ ইনোভেশনের তালিকায়ও স্থান পেয়েছিল এই আয়না।
ওমনিয়া স্মার্ট মিরর
উইথিংসের ওমনিয়া স্মার্ট আয়না কিছুটা ভিন্ন। এটি শরীরচর্চা নয়, বরং দেহের অবস্থা পর্যবেক্ষণের জন্য তৈরি করা হয়েছে। এটি সিইএসে প্রদর্শনী হয়েছিল। উইথিংস আগে থেকেই বিভিন্ন স্বাস্থ্য ডিভাইস তৈরির কাজ করে। তবে এটি এমন একটি স্মার্ট আয়না, যা স্বাস্থ্যের মেট্রিকস পরিমাপ ও প্রদর্শন করতে পারে এবং এর এআই ভয়েস সহকারী প্রাপ্ত তথ্য থেকে প্রতিক্রিয়া জানাতে পারে। তা ছাড়া চিকিৎসকের সঙ্গে টেলিহেলথ পরামর্শে সহায়তা করতে পারে। ওমনিয়ার নিচের অংশে একটি বেস রয়েছে, যা ওজন, হৃদ্রোগ ও বিপাকীয় স্বাস্থ্য পরিমাপ করতে পারে। এটি স্মার্ট ওয়াচ, রক্তচাপ মনিটর, এমনকি একটি স্মার্ট বিছানার মতো অন্যান্য ট্র্যাকার থেকে সংগৃহীত ডেটাও সংগ্রহ করতে পারে। উইথিংস বলছে, তাদের আয়নায় বিল্ট-ইন এআই ভয়েস অ্যাসিস্ট্যান্ট রিয়েল টাইম প্রতিক্রিয়া দেবে এবং সম্ভাব্য পরামর্শ বা নির্দেশনা দিতে পারে। বলা যায়, একপ্রকার মেডিকেল ডিভাইস হিসেবে তৈরি করা হয়েছে ওমনিয়াকে।
মিররোহ স্মার্ট মিরর
বাথরুমের কেবিনেটের জন্য মিররোহ এআই নামে একটি আয়না বাজারের এসেছে। রেইসজেম লিমিটেড নামে চীনের একটি প্রতিষ্ঠান এই আয়না তৈরি করেছে। মিররোহ এআই স্মার্ট মিরর বাথরুমের কেবিনেটে ব্যবহারের জন্য ডিজাইন করা হয়েছে।
এই আয়নার পেছনে একটি ২১ দশমিক ৫ ইঞ্চি ফুল এইচডি টাচ-স্ক্রিন এমবেড করা আছে। এটি স্মার্ট হোম ডিভাইস হিসেবে ব্যবহার করা যাবে। এতে ওয়াই-ফাই, ব্লুটুথ এবং জিগবি সংযোগ আছে, যাতে এটি স্বাস্থ্য পর্যবেক্ষণ ও দৈনন্দিন রুটিনের জন্য অন্যান্য স্মার্ট ডিভাইসের সঙ্গে যুক্ত করা যায়। মাত্র ২০ মিলিমিটার পুরু অ্যালুমিনিয়াম অ্যালয় ফ্রেমের ক্ষয় প্রতিরোধী এই আয়না আর্দ্র পরিবেশ বা বাথরুমের পরিবেশের জন্য উপযুক্ত। এটিকে কেবিনেটের দরজা হিসেবেও ব্যবহার করা যাবে। মূলত স্মার্ট লিংকেজ ও হোম অটোমেশনের জন্য এই আয়না ডিজাইন করা হয়েছে।
সূত্র: দ্য ভার্জ
স্মার্ট চশমা, স্মার্ট রিং, স্মার্ট ওয়াচের পর এবার প্রযুক্তি দুনিয়ায় দেখা দিয়েছে নতুন প্রযুক্তি—স্মার্ট আয়না। স্মার্ট মিরর হিসেবে বিভিন্ন কাজের আয়না বাজারে আনছে বিভিন্ন প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠান। যদিও স্মার্ট আয়নার ধারণাটি অনেক আগের। তবে এখনো এর তেমন প্রচলন গড়ে ওঠেনি।
ম্যাজিক ফিট
ম্যাজিক ফিট নামে একটি প্রতিষ্ঠান শরীরচর্চাকারীদের জন্য ফিটনেস ট্র্যাকার হিসেবে একটি স্মার্ট আয়না বাজারে এনেছে। ম্যাজিক ফিট সাধারণ আয়নার মতোই প্রতিবিম্ব দেখায়। তবে এর বিশেষ সুবিধা হলো, এটি এআই-চালিত ফিটনেস প্রশিক্ষক হিসেবে কাজ করবে। ব্যায়াম করার সময় ভুল হলে দেখিয়ে দেবে। এটি শরীরের প্রতিটি নড়াচড়া ট্র্যাক করে ডেটা রেকর্ড করতে পারে। শরীরচর্চার বিভিন্ন দিকনির্দেশনা দিতে পারে। মূলত জিম সহকারী হিসেবে এই আয়না বাজারে এনেছে ম্যাজিক ফিট। এটি আকারে পূর্ণবয়স্ক মানুষের সমান। এটি শরীরকে থ্রিডি আকারে রূপান্তর করে ব্যায়ামের বিভিন্ন ধাপ পর্যবেক্ষণ করতে পারে। আয়নাটির সঙ্গে ব্যায়ামের বিভিন্ন সরঞ্জামও দিচ্ছে ম্যাজিক ফিট। ‘টাইম বেস্ট’ ইনোভেশনের তালিকায়ও স্থান পেয়েছিল এই আয়না।
ওমনিয়া স্মার্ট মিরর
উইথিংসের ওমনিয়া স্মার্ট আয়না কিছুটা ভিন্ন। এটি শরীরচর্চা নয়, বরং দেহের অবস্থা পর্যবেক্ষণের জন্য তৈরি করা হয়েছে। এটি সিইএসে প্রদর্শনী হয়েছিল। উইথিংস আগে থেকেই বিভিন্ন স্বাস্থ্য ডিভাইস তৈরির কাজ করে। তবে এটি এমন একটি স্মার্ট আয়না, যা স্বাস্থ্যের মেট্রিকস পরিমাপ ও প্রদর্শন করতে পারে এবং এর এআই ভয়েস সহকারী প্রাপ্ত তথ্য থেকে প্রতিক্রিয়া জানাতে পারে। তা ছাড়া চিকিৎসকের সঙ্গে টেলিহেলথ পরামর্শে সহায়তা করতে পারে। ওমনিয়ার নিচের অংশে একটি বেস রয়েছে, যা ওজন, হৃদ্রোগ ও বিপাকীয় স্বাস্থ্য পরিমাপ করতে পারে। এটি স্মার্ট ওয়াচ, রক্তচাপ মনিটর, এমনকি একটি স্মার্ট বিছানার মতো অন্যান্য ট্র্যাকার থেকে সংগৃহীত ডেটাও সংগ্রহ করতে পারে। উইথিংস বলছে, তাদের আয়নায় বিল্ট-ইন এআই ভয়েস অ্যাসিস্ট্যান্ট রিয়েল টাইম প্রতিক্রিয়া দেবে এবং সম্ভাব্য পরামর্শ বা নির্দেশনা দিতে পারে। বলা যায়, একপ্রকার মেডিকেল ডিভাইস হিসেবে তৈরি করা হয়েছে ওমনিয়াকে।
মিররোহ স্মার্ট মিরর
বাথরুমের কেবিনেটের জন্য মিররোহ এআই নামে একটি আয়না বাজারের এসেছে। রেইসজেম লিমিটেড নামে চীনের একটি প্রতিষ্ঠান এই আয়না তৈরি করেছে। মিররোহ এআই স্মার্ট মিরর বাথরুমের কেবিনেটে ব্যবহারের জন্য ডিজাইন করা হয়েছে।
এই আয়নার পেছনে একটি ২১ দশমিক ৫ ইঞ্চি ফুল এইচডি টাচ-স্ক্রিন এমবেড করা আছে। এটি স্মার্ট হোম ডিভাইস হিসেবে ব্যবহার করা যাবে। এতে ওয়াই-ফাই, ব্লুটুথ এবং জিগবি সংযোগ আছে, যাতে এটি স্বাস্থ্য পর্যবেক্ষণ ও দৈনন্দিন রুটিনের জন্য অন্যান্য স্মার্ট ডিভাইসের সঙ্গে যুক্ত করা যায়। মাত্র ২০ মিলিমিটার পুরু অ্যালুমিনিয়াম অ্যালয় ফ্রেমের ক্ষয় প্রতিরোধী এই আয়না আর্দ্র পরিবেশ বা বাথরুমের পরিবেশের জন্য উপযুক্ত। এটিকে কেবিনেটের দরজা হিসেবেও ব্যবহার করা যাবে। মূলত স্মার্ট লিংকেজ ও হোম অটোমেশনের জন্য এই আয়না ডিজাইন করা হয়েছে।
সূত্র: দ্য ভার্জ
যুক্তরাষ্ট্রের কেন্দ্রীয় সরকারের অধীনে একটি সভরেন ওয়েলথ ফান্ড বা সার্বভৌম সম্পদ তহবিল গঠনের নির্দেশ দিয়েছেন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। ভবিষ্যতে জনপ্রিয় সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্ম টিকটক কিনতে তহবিলটি ব্যবহৃত হতে পারে। গত সোমবার সোমবার এক নির্বাহী আদেশে সই করে সম্পদ তহবিল...
০৫ ফেব্রুয়ারি ২০২৫প্রযুক্তি দুনিয়াকে বদলে দিচ্ছে এআই বা কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা। এ নিয়ে বেশ কয়েক বছর ধরে আলোচনা চলতে থাকলেও ২০২৫ সালকে ভিন্নভাবে মনে রাখবে বিশ্ব। কারণ, এ বছর এআই নিয়ে যেসব পদক্ষেপ ও উদ্ভাবন হয়েছে, সেগুলো এ ক্ষেত্রের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ করে দিয়েছে।
৯ ঘণ্টা আগেদেশব্যাপী টেলিকম সংযোগকে আরও শক্তিশালী করার লক্ষ্যে শেয়ারিং চুক্তি স্বাক্ষর করেছে গ্রামীণফোন ও টেলিটক। এই উদ্যোগের সঙ্গে রয়েছে শীর্ষ টাওয়ার প্রতিষ্ঠান ইডটকো বাংলাদেশ কোম্পানি লিমিটেড। এই পদক্ষেপ দেশের ডিজিটাল ইকোসিস্টেমকে আরও সমৃদ্ধ করতে সহায়ক ভূমিকা পালন করবে।
১০ ঘণ্টা আগেইউটিউব এখন এমন এক প্ল্যাটফর্ম, যেখানে লাখ লাখ মানুষ ভিডিও বানিয়ে জীবিকা নির্বাহ করছেন। শুধু যুক্তরাষ্ট্রেই ইউটিউবের মাধ্যমে প্রায় ৫৫ বিলিয়ন ডলার অর্থনীতিতে যোগ হয়েছে এবং প্রায় ৫০ হাজার মানুষ ফুলটাইম চাকরি পেয়েছেন।
১২ ঘণ্টা আগেফিচার ডেস্ক
ইউটিউব এখন এমন এক প্ল্যাটফর্ম, যেখানে লাখ লাখ মানুষ ভিডিও বানিয়ে জীবিকা নির্বাহ করছেন। শুধু যুক্তরাষ্ট্রেই ইউটিউবের মাধ্যমে প্রায় ৫৫ বিলিয়ন ডলার অর্থনীতিতে যোগ হয়েছে এবং প্রায় ৫০ হাজার মানুষ ফুলটাইম চাকরি পেয়েছেন।
কিন্তু এখন অনেক জনপ্রিয় ইউটিউবার আগের মতো শুধু ইউটিউবের বিজ্ঞাপন কিংবা ব্র্যান্ড ডিলের ওপর নির্ভর করছেন না। কারণ, ইউটিউবের আয় সব সময় এক রকম থাকে না। নীতিমালা বা অ্যালগরিদম পরিবর্তন হলেই ভিডিওর আয়ে প্রভাব পড়ে। তাই অনেকে এখন নিজেদের ব্যবসা শুরু করছেন, যাতে ইউটিউব ছাড়াও স্থায়ীভাবে আয় করা যায়। কেউ পণ্য বিক্রি করছেন, কেউ কফি বা খাবারের ব্র্যান্ড চালু করেছেন, আবার কেউ নিজের বড় প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠান গড়ে তুলেছেন। তাঁদের মধ্যে বেশ পরিচিত কয়েকজনের কথা থাকছে আজ।
মিস্টারবিস্ট
জিমি ডোনাল্ডসন বা মিস্টারবিস্ট এখন শুধু ইউটিউবার নন, সফল উদ্যোক্তাও। ২০১৮ সালে নিজের পোশাকের দোকান ‘শপ মিস্টারবিস্ট’ চালু করেন। পরে ‘ফিস্টেবলস’ নামে চকলেট ব্র্যান্ড শুরু করেন। প্রথম তিন দিনে ১ মিলিয়নের বেশি চকলেট বিক্রি হয় সেখান থেকে। এখন এই ব্র্যান্ড থেকেই তাঁর আয় ইউটিউবের চেয়ে বেশি। ২০২৪ সালে ‘ফিস্টেবলস’-এর আয় দাঁড়ায় প্রায় ২৫০ মিলিয়ন ডলারে।
জিমি আরও চালু করেছেন খাবারের ব্র্যান্ড ‘লাঞ্চলি’, খেলনা বিক্রির প্রতিষ্ঠান ‘মিস্টারবিস্ট ল্যাব’, ফাস্ট ফুড চেইন ‘মিস্টারবিস্ট বার্গার’ এবং অ্যানালাইটিকস প্ল্যাটফর্ম ‘ভিউস্টার্স’। এমনকি তিনি টিকটকের মার্কিন অংশ কিনতেও আগ্রহ দেখিয়েছিলেন। এখন তিনি মোবাইল ফোন নেটওয়ার্ক ও ব্যাংকিং অ্যাপ চালুর প্রস্তুতি নিচ্ছেন।
এমা চেম্বারলিন
এমা চেম্বারলিন ইউটিউবের মাধ্যমে জনপ্রিয় হন ২০১৬ সালে। এখন তাঁর কফি ব্র্যান্ড ‘চেম্বারলেইন কফি’ বেশ সফল প্রতিষ্ঠান। ২০১৯ সালে শুরু করা এই ব্র্যান্ড এখন টার্গেট এবং ওয়ালমার্টের মতো বড় দোকানেও বিক্রি হয়। ২০২৩ সালে তাঁদের আয় হয় প্রায় ২০ মিলিয়ন ডলার। এ বছর তা বেড়ে ৩৩ মিলিয়ন ডলার ছাড়াবে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
লগান পল
লগান পল এখন রেসলার হিসেবে বেশি পরিচিত। কিন্তু তিনি ইউটিউব থেকেই উঠে এসেছেন। কেএসআইয়ের সঙ্গে তিনি তৈরি করেন ‘প্রাইম’ নামের এনার্জি ড্রিংক। ২০২৩ সালে এর বিক্রি ছিল ১ দশমিক ২ বিলিয়ন ডলারের বেশি। যদিও পরে বিক্রি কিছুটা
কমে গেছে।
এ ছাড়া লগান পলের ‘ম্যাভরিক অ্যাপারেল’ নামে পোশাক ব্র্যান্ড আছে। ২০২০ সালে সেখান থেকে আয় করেছিলেন প্রায় ৪০ মিলিয়ন ডলার। তাঁর ভাই জেক পলও ব্যবসায় যুক্ত।
রায়ান’স ওয়ার্ল্ড
মাত্র ১৩ বছর বয়সে রায়ান কাজি হয়ে উঠেছে শিশুদের প্রিয় ইউটিউবার। তাঁর ‘রায়ানস ওয়ার্ল্ড’ চ্যানেল থেকে শুরু করে এখন খেলনা, পোশাক এবং শিশুদের জন্য অ্যাপ—সবই আছে। এসব পণ্যের মধ্যে শুধু খেলনা বিক্রি করেই ২০২০ সালে তাঁর ব্র্যান্ড আয় করে ২৫০ মিলিয়ন ডলার।
রোজানা প্যানসিনো
বেকিং টিউটরিয়ালের জন্য বিখ্যাত রোজানা প্যানসিনোর ইউটিউবে রয়েছে ১ কোটি ৪৮ লাখ সাবস্ক্রাইবার। ইউটিউব ছাড়াও তিনি রান্নার বই, বেকিং টুলস ও নিজের ব্র্যান্ড ‘নেরডি নিউমিস’ দিয়ে নিয়মিত আয় করছেন।
মিশেল ফান
২০০৭ সালে মেকআপ ভিডিও বানিয়ে জনপ্রিয় হওয়া মিশেল ফান ছিলেন ইউটিউবের প্রথম দিককার সফল বিউটি ইনফ্লুয়েন্সারদের একজন। তিনি ‘ইপসি’ নামে বিউটি সাবস্ক্রিপশন সার্ভিস শুরু করেন এবং নিজের মেকআপ লাইন ‘ইএম কসমেটিকস’ তৈরি করেন।
হুদা কাতান
‘হুদা বিউটি’ এখন বিশ্ববিখ্যাত ব্র্যান্ড। ২০১৩ সালে ইউটিউব থেকে যাত্রা শুরু করেছিলেন হুদা কাতান। এখন তাঁর ব্র্যান্ডের বার্ষিক বিক্রি শত মিলিয়ন ডলার।
ইউটিউব তারকাদের জীবন এখন কেবল ভিডিও বানানোর মধ্যে সীমাবদ্ধ নয়। তারা নিজেদের ব্র্যান্ড এবং ব্যবসা গড়ে তুলে এক নতুন দিগন্ত খুলে দিয়েছেন। ইউটিউব হচ্ছে শুরু, কিন্তু শেষ নয়।
সূত্র: টেকক্রাঞ্চ
ইউটিউব এখন এমন এক প্ল্যাটফর্ম, যেখানে লাখ লাখ মানুষ ভিডিও বানিয়ে জীবিকা নির্বাহ করছেন। শুধু যুক্তরাষ্ট্রেই ইউটিউবের মাধ্যমে প্রায় ৫৫ বিলিয়ন ডলার অর্থনীতিতে যোগ হয়েছে এবং প্রায় ৫০ হাজার মানুষ ফুলটাইম চাকরি পেয়েছেন।
কিন্তু এখন অনেক জনপ্রিয় ইউটিউবার আগের মতো শুধু ইউটিউবের বিজ্ঞাপন কিংবা ব্র্যান্ড ডিলের ওপর নির্ভর করছেন না। কারণ, ইউটিউবের আয় সব সময় এক রকম থাকে না। নীতিমালা বা অ্যালগরিদম পরিবর্তন হলেই ভিডিওর আয়ে প্রভাব পড়ে। তাই অনেকে এখন নিজেদের ব্যবসা শুরু করছেন, যাতে ইউটিউব ছাড়াও স্থায়ীভাবে আয় করা যায়। কেউ পণ্য বিক্রি করছেন, কেউ কফি বা খাবারের ব্র্যান্ড চালু করেছেন, আবার কেউ নিজের বড় প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠান গড়ে তুলেছেন। তাঁদের মধ্যে বেশ পরিচিত কয়েকজনের কথা থাকছে আজ।
মিস্টারবিস্ট
জিমি ডোনাল্ডসন বা মিস্টারবিস্ট এখন শুধু ইউটিউবার নন, সফল উদ্যোক্তাও। ২০১৮ সালে নিজের পোশাকের দোকান ‘শপ মিস্টারবিস্ট’ চালু করেন। পরে ‘ফিস্টেবলস’ নামে চকলেট ব্র্যান্ড শুরু করেন। প্রথম তিন দিনে ১ মিলিয়নের বেশি চকলেট বিক্রি হয় সেখান থেকে। এখন এই ব্র্যান্ড থেকেই তাঁর আয় ইউটিউবের চেয়ে বেশি। ২০২৪ সালে ‘ফিস্টেবলস’-এর আয় দাঁড়ায় প্রায় ২৫০ মিলিয়ন ডলারে।
জিমি আরও চালু করেছেন খাবারের ব্র্যান্ড ‘লাঞ্চলি’, খেলনা বিক্রির প্রতিষ্ঠান ‘মিস্টারবিস্ট ল্যাব’, ফাস্ট ফুড চেইন ‘মিস্টারবিস্ট বার্গার’ এবং অ্যানালাইটিকস প্ল্যাটফর্ম ‘ভিউস্টার্স’। এমনকি তিনি টিকটকের মার্কিন অংশ কিনতেও আগ্রহ দেখিয়েছিলেন। এখন তিনি মোবাইল ফোন নেটওয়ার্ক ও ব্যাংকিং অ্যাপ চালুর প্রস্তুতি নিচ্ছেন।
এমা চেম্বারলিন
এমা চেম্বারলিন ইউটিউবের মাধ্যমে জনপ্রিয় হন ২০১৬ সালে। এখন তাঁর কফি ব্র্যান্ড ‘চেম্বারলেইন কফি’ বেশ সফল প্রতিষ্ঠান। ২০১৯ সালে শুরু করা এই ব্র্যান্ড এখন টার্গেট এবং ওয়ালমার্টের মতো বড় দোকানেও বিক্রি হয়। ২০২৩ সালে তাঁদের আয় হয় প্রায় ২০ মিলিয়ন ডলার। এ বছর তা বেড়ে ৩৩ মিলিয়ন ডলার ছাড়াবে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
লগান পল
লগান পল এখন রেসলার হিসেবে বেশি পরিচিত। কিন্তু তিনি ইউটিউব থেকেই উঠে এসেছেন। কেএসআইয়ের সঙ্গে তিনি তৈরি করেন ‘প্রাইম’ নামের এনার্জি ড্রিংক। ২০২৩ সালে এর বিক্রি ছিল ১ দশমিক ২ বিলিয়ন ডলারের বেশি। যদিও পরে বিক্রি কিছুটা
কমে গেছে।
এ ছাড়া লগান পলের ‘ম্যাভরিক অ্যাপারেল’ নামে পোশাক ব্র্যান্ড আছে। ২০২০ সালে সেখান থেকে আয় করেছিলেন প্রায় ৪০ মিলিয়ন ডলার। তাঁর ভাই জেক পলও ব্যবসায় যুক্ত।
রায়ান’স ওয়ার্ল্ড
মাত্র ১৩ বছর বয়সে রায়ান কাজি হয়ে উঠেছে শিশুদের প্রিয় ইউটিউবার। তাঁর ‘রায়ানস ওয়ার্ল্ড’ চ্যানেল থেকে শুরু করে এখন খেলনা, পোশাক এবং শিশুদের জন্য অ্যাপ—সবই আছে। এসব পণ্যের মধ্যে শুধু খেলনা বিক্রি করেই ২০২০ সালে তাঁর ব্র্যান্ড আয় করে ২৫০ মিলিয়ন ডলার।
রোজানা প্যানসিনো
বেকিং টিউটরিয়ালের জন্য বিখ্যাত রোজানা প্যানসিনোর ইউটিউবে রয়েছে ১ কোটি ৪৮ লাখ সাবস্ক্রাইবার। ইউটিউব ছাড়াও তিনি রান্নার বই, বেকিং টুলস ও নিজের ব্র্যান্ড ‘নেরডি নিউমিস’ দিয়ে নিয়মিত আয় করছেন।
মিশেল ফান
২০০৭ সালে মেকআপ ভিডিও বানিয়ে জনপ্রিয় হওয়া মিশেল ফান ছিলেন ইউটিউবের প্রথম দিককার সফল বিউটি ইনফ্লুয়েন্সারদের একজন। তিনি ‘ইপসি’ নামে বিউটি সাবস্ক্রিপশন সার্ভিস শুরু করেন এবং নিজের মেকআপ লাইন ‘ইএম কসমেটিকস’ তৈরি করেন।
হুদা কাতান
‘হুদা বিউটি’ এখন বিশ্ববিখ্যাত ব্র্যান্ড। ২০১৩ সালে ইউটিউব থেকে যাত্রা শুরু করেছিলেন হুদা কাতান। এখন তাঁর ব্র্যান্ডের বার্ষিক বিক্রি শত মিলিয়ন ডলার।
ইউটিউব তারকাদের জীবন এখন কেবল ভিডিও বানানোর মধ্যে সীমাবদ্ধ নয়। তারা নিজেদের ব্র্যান্ড এবং ব্যবসা গড়ে তুলে এক নতুন দিগন্ত খুলে দিয়েছেন। ইউটিউব হচ্ছে শুরু, কিন্তু শেষ নয়।
সূত্র: টেকক্রাঞ্চ
যুক্তরাষ্ট্রের কেন্দ্রীয় সরকারের অধীনে একটি সভরেন ওয়েলথ ফান্ড বা সার্বভৌম সম্পদ তহবিল গঠনের নির্দেশ দিয়েছেন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। ভবিষ্যতে জনপ্রিয় সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্ম টিকটক কিনতে তহবিলটি ব্যবহৃত হতে পারে। গত সোমবার সোমবার এক নির্বাহী আদেশে সই করে সম্পদ তহবিল...
০৫ ফেব্রুয়ারি ২০২৫প্রযুক্তি দুনিয়াকে বদলে দিচ্ছে এআই বা কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা। এ নিয়ে বেশ কয়েক বছর ধরে আলোচনা চলতে থাকলেও ২০২৫ সালকে ভিন্নভাবে মনে রাখবে বিশ্ব। কারণ, এ বছর এআই নিয়ে যেসব পদক্ষেপ ও উদ্ভাবন হয়েছে, সেগুলো এ ক্ষেত্রের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ করে দিয়েছে।
৯ ঘণ্টা আগেদেশব্যাপী টেলিকম সংযোগকে আরও শক্তিশালী করার লক্ষ্যে শেয়ারিং চুক্তি স্বাক্ষর করেছে গ্রামীণফোন ও টেলিটক। এই উদ্যোগের সঙ্গে রয়েছে শীর্ষ টাওয়ার প্রতিষ্ঠান ইডটকো বাংলাদেশ কোম্পানি লিমিটেড। এই পদক্ষেপ দেশের ডিজিটাল ইকোসিস্টেমকে আরও সমৃদ্ধ করতে সহায়ক ভূমিকা পালন করবে।
১০ ঘণ্টা আগেস্মার্ট চশমা, স্মার্ট রিং, স্মার্ট ওয়াচের পর এবার প্রযুক্তি দুনিয়ায় দেখা দিয়েছে নতুন প্রযুক্তি—স্মার্ট আয়না। স্মার্ট মিরর হিসেবে বিভিন্ন কাজের আয়না বাজারে আনছে বিভিন্ন প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠান। যদিও স্মার্ট আয়নার ধারণাটি অনেক আগের। তবে এখনো এর তেমন প্রচলন গড়ে ওঠেনি।
১১ ঘণ্টা আগে