মন্টে কার্লো মাস্টার্স থেকে এত দ্রুত বিদায় নেবেন নোভাক জোকোভিচ, হয়তো কল্পনাও করেনি কেউ। কিন্তু গতকাল ফ্রান্সের টুর্নামেন্টটি তা-ই হয়েছে। শেষ ষোলো থেকে বিদায় নিয়েছেন টেনিসের এক নম্বর তারকা।
জোকোভিচ ম্যাচটি হেরেছেন লরেঞ্জো মুসেত্তি নামে একজন অখ্যাত টেনিস খেলোয়াড়ের কাছে। যাঁর পেশাদার ক্যারিয়ারে কোনো টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন হওয়ার কোনো নজির নেই। এমনকি এখন পর্যন্ত কোনো টুর্নামেন্টের ফাইনালেও উঠতে পারেননি ২১ বছর বয়সী উদীয়মান তারকা।
বয়স যেহেতু কম, সেহেতু ভবিষ্যতে নিশ্চয়ই চ্যাম্পিয়নের স্বপ্ন পূরণ হবে মুসেত্তির। কেননা, রাফায়েল নাদালের সঙ্গে যৌথভাবে সর্বোচ্চ ২২ গ্র্যান্ড স্লামজয়ী জোকোভিচকে হারিয়ে টেনিস বিশ্বকে তাক লাগিয়ে দিয়েছেন তিনি। সার্বিয়ান তারকাকে হারিয়ে নিজেরও স্বপ্ন পূরণ করেছেন ইতালিয়ান টেনিস তারকা। শৈশব থেকেই তাঁর স্বপ্ন ছিল জোকোভিচকে হারানোর।
মুসেত্তির চেয়ে শক্তি, সামর্থ্য ও অভিজ্ঞতা—সব দিক থেকেই এগিয়ে জোকোভিচ। শেষ ষোলোর প্রথম সেটেও তারই প্রমাণ পাওয়া যাচ্ছিল। ৪-৬ গেমে হারিয়ে দুর্দান্ত শুরু করেন সার্বিয়ান তারকা। কিন্তু ফিরতি দুই সেটে লড়াই করে প্রতিপক্ষের কাছে হেরে বসেন তিনি। দ্বিতীয় সেটে ৭-৫ গেমে জিতে সমতায় ফেরেন র্যাঙ্কিংয়ের ২১ নম্বর তারকা মুসেত্তি। আর ম্যাচ নির্ধারণী সেটে ৬-৪ গেমে হারিয়ে নিজের স্বপ্ন পূরণ করেন।
ম্যাচ জয়ের পর মুসেত্তি বলেছেন, ‘কান্না না করার জন্য সংগ্রাম করছি। এটি একটি আবেগপূর্ণ জয়। কারণ এটি সত্যি দীর্ঘ ম্যাচ ছিল। নিজেকে নিয়ে গর্বিত এবং পর্দায় দেখতে পাচ্ছি কান্না না করার জন্য সংগ্রাম করছি। এটি আমার জন্য একটি স্বপ্ন।’
অন্যদিকে টুর্নামেন্টের দুবারের চ্যাম্পিয়ন জোকোভিচ প্রতিপক্ষকে অভিনন্দন জানিয়ে বলেছেন, ‘মনে করি না, হারটা বিপর্যয়ের ছিল। তবে এই মুহূর্তে আমার অনুভূতি খারাপ, কারণ ম্যাচ হেরেছি। তাকে অভিনন্দন। গুরুত্বপূর্ণ সময়ে সে শক্ত ছিল, এতটুকুই বলতে পারি।’
মন্টে কার্লো মাস্টার্স থেকে এত দ্রুত বিদায় নেবেন নোভাক জোকোভিচ, হয়তো কল্পনাও করেনি কেউ। কিন্তু গতকাল ফ্রান্সের টুর্নামেন্টটি তা-ই হয়েছে। শেষ ষোলো থেকে বিদায় নিয়েছেন টেনিসের এক নম্বর তারকা।
জোকোভিচ ম্যাচটি হেরেছেন লরেঞ্জো মুসেত্তি নামে একজন অখ্যাত টেনিস খেলোয়াড়ের কাছে। যাঁর পেশাদার ক্যারিয়ারে কোনো টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন হওয়ার কোনো নজির নেই। এমনকি এখন পর্যন্ত কোনো টুর্নামেন্টের ফাইনালেও উঠতে পারেননি ২১ বছর বয়সী উদীয়মান তারকা।
বয়স যেহেতু কম, সেহেতু ভবিষ্যতে নিশ্চয়ই চ্যাম্পিয়নের স্বপ্ন পূরণ হবে মুসেত্তির। কেননা, রাফায়েল নাদালের সঙ্গে যৌথভাবে সর্বোচ্চ ২২ গ্র্যান্ড স্লামজয়ী জোকোভিচকে হারিয়ে টেনিস বিশ্বকে তাক লাগিয়ে দিয়েছেন তিনি। সার্বিয়ান তারকাকে হারিয়ে নিজেরও স্বপ্ন পূরণ করেছেন ইতালিয়ান টেনিস তারকা। শৈশব থেকেই তাঁর স্বপ্ন ছিল জোকোভিচকে হারানোর।
মুসেত্তির চেয়ে শক্তি, সামর্থ্য ও অভিজ্ঞতা—সব দিক থেকেই এগিয়ে জোকোভিচ। শেষ ষোলোর প্রথম সেটেও তারই প্রমাণ পাওয়া যাচ্ছিল। ৪-৬ গেমে হারিয়ে দুর্দান্ত শুরু করেন সার্বিয়ান তারকা। কিন্তু ফিরতি দুই সেটে লড়াই করে প্রতিপক্ষের কাছে হেরে বসেন তিনি। দ্বিতীয় সেটে ৭-৫ গেমে জিতে সমতায় ফেরেন র্যাঙ্কিংয়ের ২১ নম্বর তারকা মুসেত্তি। আর ম্যাচ নির্ধারণী সেটে ৬-৪ গেমে হারিয়ে নিজের স্বপ্ন পূরণ করেন।
ম্যাচ জয়ের পর মুসেত্তি বলেছেন, ‘কান্না না করার জন্য সংগ্রাম করছি। এটি একটি আবেগপূর্ণ জয়। কারণ এটি সত্যি দীর্ঘ ম্যাচ ছিল। নিজেকে নিয়ে গর্বিত এবং পর্দায় দেখতে পাচ্ছি কান্না না করার জন্য সংগ্রাম করছি। এটি আমার জন্য একটি স্বপ্ন।’
অন্যদিকে টুর্নামেন্টের দুবারের চ্যাম্পিয়ন জোকোভিচ প্রতিপক্ষকে অভিনন্দন জানিয়ে বলেছেন, ‘মনে করি না, হারটা বিপর্যয়ের ছিল। তবে এই মুহূর্তে আমার অনুভূতি খারাপ, কারণ ম্যাচ হেরেছি। তাকে অভিনন্দন। গুরুত্বপূর্ণ সময়ে সে শক্ত ছিল, এতটুকুই বলতে পারি।’
লাফ দিয়ে আকাশ ছোঁয়া যদি সম্ভব হতো, হয়তো সেটাও করে ফেলতেন আরমান্দ ডুপ্লান্টিস। পোল ভল্টে বিস্ময় জাগিয়ে তোলাটা রীতিমতো অভ্যাসে পরিণত করেছেন এই সুইডিশ অ্যাথলেট। গতকাল গড়েছেন নতুন বিশ্ব রেকর্ড। হাঙ্গেরির গ্রাঁ প্রিতে ৬ দশমিক ২৯ মিটার উচ্চতায় লাফিয়ে মাধ্যাকর্ষণকে আরেকবার বুড়ো আঙুল দেখালেন তিনি।
৪ ঘণ্টা আগেসকাল থেকে ঝিরিঝিরি বৃষ্টি। এমন আবহাওয়ায় মিরপুরে ক্রিকেটারদের আলস্য আসাটাই স্বাভাবিক। কিন্তু বাংলাদেশ দলের কন্ডিশনিং ও স্ট্রেংথ ট্রেইনার নাথান কেলির কাছে এসবের গুরুত্ব নেই। গুমোট আবহাওয়া হোক বা গরম, কাজের বেলায় তিনি একচুল ছাড় দেন না—এটাই বোঝা গেছে শেষ এক সপ্তাহের ফিটনেস ক্যাম্পে।
৪ ঘণ্টা আগেইউরোপিয়ান ফুটবলে নতুন মৌসুম শুরু হওয়ার তোড়জোড় চলছে। ১৫ আগস্ট থেকে পর্দা উঠবে লা লিগার ৯৫তম মৌসুমের। বার্সেলোনা নামবে শিরোপা ধরে রাখার মিশনে। জাবি আলোনসোকে নিয়ে নতুন স্বপ্ন দেখা রিয়াল মাদ্রিদও চায় আধিপত্য ফেরাতে। সব মিলিয়ে নতুন মৌসুমে লা লিগায় ফুটবলপ্রেমীদের আগ্রহের কেন্দ্রে থাকা বিষয়াদি নিয়েই এই উপস
৮ ঘণ্টা আগেসিঙ্গাপুর ম্যাচের পরপরই একটা ধোঁয়াশা তৈরি হয়েছিল, সেপ্টেম্বরে ফিফা উইন্ডোতে হামজা চৌধুরী খেলবেন তো। সে অনিশ্চয়তা কাটেনি এখনো। যদিও হামজাকে দলে রেখেই ২৪ জনের স্কোয়াড সাজিয়েছেন কোচ হাভিয়ের কাবরেরা।
৯ ঘণ্টা আগে