টেনিস কখনোই আমি পছন্দ করতাম না—এক্স হ্যান্ডলে অ্যান্ডি মারের এমন পোস্ট দেখে হয়তো অনেকেই অবাক হয়েছেন। যে টেনিস কোর্টে তিনি দাপিয়ে বেড়িয়েছেন, জিতেছেন একের পর এক গ্র্যান্ড স্লাম-তাঁর টেনিস অপছন্দ করার কারণ কী! পেশাদার টেনিস ক্যারিয়ারে গত রাতে ইতি টানার পর এখন তিনি আলোচনায়।
প্যারিস অলিম্পিক দিয়ে টেনিস ক্যারিয়ারে ইতি টানার ঘোষণা আগেই দেন মারে। অবসরটা গত রাতে নিলেন ব্রিটিশ টেনিস তারকা মারে। ছেলেদের দ্বৈত ইভেন্টের কোয়ার্টার ফাইনালে যুক্তরাষ্ট্রের টেলর ফ্রিৎজ ও টমি পল জুটির কাছে ৬-২,৬-৪ গেমে ড্যান ইভানসের সঙ্গে জুটি বেঁধে হেরেছেন মারে। এই হারেই মূলত মারের ক্যারিয়ারের সমাপ্তি হয়। তাতে টেনিসের সোনালি প্রজন্মের একটি অধ্যায়ও শেষ হয়ে যায়। ম্যাচ শেষে কথা বলতে গিয়ে গত রাতে একটু আবেগপ্রবণ হয়ে পড়লেন মারে। ছেলেদের টেনিসের পরিচালনা সংস্থা এটিপিকে মারে বলেন, ‘যতটুকু পেরেছি, নিজের ক্যারিয়ারে ততটুকু দিয়েছে। যেভাবে শেষ হয়েছে তাতে সত্যিই খুশি। এটা অবশ্যই আবেগের ব্যাপার, কারণ শেষ প্রতিযোগিতামূলক ম্যাচ আমার এটা।’
চোটের কারণে গত কয়েক বছর অনেক বার শিরোনাম হয়েছেন মারে। ব্রিটিশ টেনিস তারকা এ বছর তাই উইম্বলডন থেকে নাম প্রত্যাহার করে নিয়েছেন। এমনকি চোটে পড়ে অলিম্পিকের একক ইভেন্ট থেকেও নাম সরাতে বাধ্য হয়েছেন। বিদায় বেলায় চোটের কথাও উল্লেখ করেছেন তিনি, ‘অলিম্পিকে নিজের ইচ্ছে অনুযায়ী শেষ করতে পেরে ভালো লাগছে। কারণ গত কয়েক বছর যে অবস্থার মধ্য দিয়ে গেছি, কোনো রকম নিশ্চয়তা ছিল না।’
২০১২ ইউএস ওপেন জিতে ক্যারিয়ারের প্রথম গ্র্যান্ড স্লাম জেতেন মারে। দ্বিতীয় গ্র্যান্ড স্লাম পেতে অপেক্ষা করতে হয়েছে মাত্র এক বছর। ২০১৩ সালে জোকোভিচকে হারিয়ে উইম্বলডন জেতেন মারে। উইম্বলডন মারে এরপর জিতেছেন ২০১৬ সালে। ক্যারিয়ারে তিনটি গ্র্যান্ড স্লাম জয়ের পাশাপাশি অলিম্পিকেও সাফল্য পেয়েছেন তিনি। ২০১২ লন্ডন অলিম্পিকে মারে স্বর্ণপদক জেতেন রজার ফেদেরারকে হারিয়ে। রিও অলিম্পিকে ২০১৬ সালে হুয়ান মার্টিন দেল পোত্রোকে হারিয়ে ছেলে ও মেয়েদের ইভেন্ট মিলিয়ে প্রথম খেলোয়াড় হিসেবে অলিম্পিকের একক ইভেন্টে দুটি স্বর্ণপদক জয়ের কীর্তি গড়েন।
মারেকে ক্যারিয়ারের শেষ ম্যাচের পর প্রশংসায় ভাসিয়েছেন উদীয়মান টেনিস তারকা কার্লোস আলকারাস। এক্সে আলকারাস লিখেছেন, ‘আপনার সঙ্গে একই কোর্টে খেলতে পেরে ভালো লাগছে। এমন কিংবদন্তিতুল্য ক্যারিয়ারের জন্য আপনাকে অভিনন্দন। সবার জন্য এক দৃষ্টান্ত স্থাপন করলেন আপনি। এখানে সব সময় আপনার এক ভক্ত থাকবে।’
টেনিস কখনোই আমি পছন্দ করতাম না—এক্স হ্যান্ডলে অ্যান্ডি মারের এমন পোস্ট দেখে হয়তো অনেকেই অবাক হয়েছেন। যে টেনিস কোর্টে তিনি দাপিয়ে বেড়িয়েছেন, জিতেছেন একের পর এক গ্র্যান্ড স্লাম-তাঁর টেনিস অপছন্দ করার কারণ কী! পেশাদার টেনিস ক্যারিয়ারে গত রাতে ইতি টানার পর এখন তিনি আলোচনায়।
প্যারিস অলিম্পিক দিয়ে টেনিস ক্যারিয়ারে ইতি টানার ঘোষণা আগেই দেন মারে। অবসরটা গত রাতে নিলেন ব্রিটিশ টেনিস তারকা মারে। ছেলেদের দ্বৈত ইভেন্টের কোয়ার্টার ফাইনালে যুক্তরাষ্ট্রের টেলর ফ্রিৎজ ও টমি পল জুটির কাছে ৬-২,৬-৪ গেমে ড্যান ইভানসের সঙ্গে জুটি বেঁধে হেরেছেন মারে। এই হারেই মূলত মারের ক্যারিয়ারের সমাপ্তি হয়। তাতে টেনিসের সোনালি প্রজন্মের একটি অধ্যায়ও শেষ হয়ে যায়। ম্যাচ শেষে কথা বলতে গিয়ে গত রাতে একটু আবেগপ্রবণ হয়ে পড়লেন মারে। ছেলেদের টেনিসের পরিচালনা সংস্থা এটিপিকে মারে বলেন, ‘যতটুকু পেরেছি, নিজের ক্যারিয়ারে ততটুকু দিয়েছে। যেভাবে শেষ হয়েছে তাতে সত্যিই খুশি। এটা অবশ্যই আবেগের ব্যাপার, কারণ শেষ প্রতিযোগিতামূলক ম্যাচ আমার এটা।’
চোটের কারণে গত কয়েক বছর অনেক বার শিরোনাম হয়েছেন মারে। ব্রিটিশ টেনিস তারকা এ বছর তাই উইম্বলডন থেকে নাম প্রত্যাহার করে নিয়েছেন। এমনকি চোটে পড়ে অলিম্পিকের একক ইভেন্ট থেকেও নাম সরাতে বাধ্য হয়েছেন। বিদায় বেলায় চোটের কথাও উল্লেখ করেছেন তিনি, ‘অলিম্পিকে নিজের ইচ্ছে অনুযায়ী শেষ করতে পেরে ভালো লাগছে। কারণ গত কয়েক বছর যে অবস্থার মধ্য দিয়ে গেছি, কোনো রকম নিশ্চয়তা ছিল না।’
২০১২ ইউএস ওপেন জিতে ক্যারিয়ারের প্রথম গ্র্যান্ড স্লাম জেতেন মারে। দ্বিতীয় গ্র্যান্ড স্লাম পেতে অপেক্ষা করতে হয়েছে মাত্র এক বছর। ২০১৩ সালে জোকোভিচকে হারিয়ে উইম্বলডন জেতেন মারে। উইম্বলডন মারে এরপর জিতেছেন ২০১৬ সালে। ক্যারিয়ারে তিনটি গ্র্যান্ড স্লাম জয়ের পাশাপাশি অলিম্পিকেও সাফল্য পেয়েছেন তিনি। ২০১২ লন্ডন অলিম্পিকে মারে স্বর্ণপদক জেতেন রজার ফেদেরারকে হারিয়ে। রিও অলিম্পিকে ২০১৬ সালে হুয়ান মার্টিন দেল পোত্রোকে হারিয়ে ছেলে ও মেয়েদের ইভেন্ট মিলিয়ে প্রথম খেলোয়াড় হিসেবে অলিম্পিকের একক ইভেন্টে দুটি স্বর্ণপদক জয়ের কীর্তি গড়েন।
মারেকে ক্যারিয়ারের শেষ ম্যাচের পর প্রশংসায় ভাসিয়েছেন উদীয়মান টেনিস তারকা কার্লোস আলকারাস। এক্সে আলকারাস লিখেছেন, ‘আপনার সঙ্গে একই কোর্টে খেলতে পেরে ভালো লাগছে। এমন কিংবদন্তিতুল্য ক্যারিয়ারের জন্য আপনাকে অভিনন্দন। সবার জন্য এক দৃষ্টান্ত স্থাপন করলেন আপনি। এখানে সব সময় আপনার এক ভক্ত থাকবে।’
ছেলেদের ২০২৬ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের টিকিট নিশ্চিত করেছে কানাডা ক্রিকেট দল। গতকাল কিং সিটিতে বাহামাসকে ৭ উইকেটে হারিয়ে বিশ্বকাপে জায়গা করে আমেরিকার প্রতিনিধিরা। আমেরিকা অঞ্চলের বিশ্বকাপ বাছাইয়ে স্বাগতিক কানাডা টানা পঞ্চম জয় তুলে নিয়েছে।
১ ঘণ্টা আগেঘুমিয়ে পড়া বাংলাদেশ ফুটবল জেগে ওঠার স্বপ্ন দেখছে প্রবাসী ফুটবলারদের ঘিরে। ১০ জুন সিঙ্গাপুরের বিপক্ষে এশিয়ান কাপ বাছাইয়ের ম্যাচে শুরুর একাদশে ৫ জনই ছিলেন প্রবাসী। যদিও ম্যাচটি জিততে পারেনি বাংলাদেশ, হেরেছে ২-১ গোলে। শুরুতে ধাক্কা খেলেও সফলতার খোঁজে বাংলাদেশ চোখ রাখতে পারে সুরিনামের দিকে।
২ ঘণ্টা আগেক্লাব বিশ্বকাপে আজ নিজেদের দ্বিতীয় ম্যাচে মাঠে নামছে রিয়াল মাদ্রিদ ও ম্যানচেস্টার সিটি। রাত ১টায় রিয়াল খেলকে পাচুয়ার বিপক্ষে। নিজেদের প্রথম ম্যাচে আল হিলালের সঙ্গে ড্র করেছে তারা। কাল সকাল ৭টায় ম্যানসিটি মাঠে নামবে সৌদির ক্লাব আল আইনের বিপক্ষে।
২ ঘণ্টা আগেআর্জেন্টিনা জিতল সবশেষ ফুটবল বিশ্বকাপ। ফিফা ক্লাব বিশ্বকাপেও লাতিনের দলগুলো যেভাবে দাপট দেখাচ্ছে—তাহলে কি এবার এই টুর্নামেন্টও জিতবে লাতিন আমেরিকার কোনো ক্লাব? এই প্রশ্নে ব্রাজিলিয়ান ক্লাব ফ্ল্যামেঙ্গোর কোচ ফিলিপে লুইসের উত্তর অন্তত ‘হ্যাঁ’।
২ ঘণ্টা আগে