ক্রীড়া ডেস্ক
উইম্বলডনের টানা দুই আসরে কার্লোস আলকারাজের কাছে হেরে গ্র্যান্ড স্ল্যাম হাত ছাড়া করেন নোভাক জোকোভিচ। এবার বছরের প্রথম গ্র্যান্ড স্ল্যাম অস্ট্রেলিয়ান ওপেনের কোয়ার্টার ফাইনালে সেই আলকারাজকেই পেলেন জোকো।
আজ শেষ আটে ওঠার লড়াইয়ে ইংল্যান্ডের জ্যাক ড্রপারকে হারিয়েছেন আলকারাজ। প্রথম দুই সেটে ৭-৫,৬-১ গেমে এগিয়ে ছিলেন স্প্যানিশ টেনিস তারকা। যদিও চোটে জ্যাক ড্রফার প্রথম সেটের পর দ্বিতীয় সেটের মাঝেই ওয়াকওভার নিয়ে ফেলেন। ২ ঘণ্টা ২৯ মিনিট কোর্টে লড়ে চেক রিপাবলিকের জিরি লিহেকাকে ৬-৩,৬-৪, ৭-৬ (৭-৪) গেমে হারিয়েছেন জোকোভিচ। যে লড়াইয়ে প্রথম দুই সেটে সার্বিয়ান তারকার কাছে পাত্তাই পাননি লিহেকা। তৃতীয় সেটে ঘুরে দাঁড়ানোর চেষ্টা করে শেষ পর্যন্ত টাই ভেঙে ঠিকই কোয়ার্টারের টিকিট নিশ্চিত করেন জোকোভিচ।
তবে কোয়ার্টারে পা রেখেই বড় পরীক্ষার সামনে এই জোকোভিচ। নতুন শত্রু আলকারাজকে পেয়ে মনে পড়ল আগের হতাশার দিনটিও। যেমনটা জোকোর কণ্ঠেও ফুটে উঠেছে, ‘হ্যাঁ, উইম্বলডনের ফাইনালটা আমার জীবনের কঠিন ম্যাচগুলোর একটি ছিল। এই দ্বৈরথটা দিনকে দিন আরও কঠিন হবে।’
তবে আলকারাজও যে স্বস্তিতে থাকবেন, তেমনটাও নয়। অস্ট্রেলিয়ান ওপেনে তাঁর অতীত রেকর্ড খুব একটা সুখকর নয়। ২০২৪ সালে কোয়ার্টার থেকেই বিদায় নেন তিনি। অথচ সেই বছরে তাঁর হাতে ওঠে দুটি গ্র্যান্ড স্ল্যাম। তবে জোকোর বাধা টপকাতে পারলে এবার হয়তো মেলবোর্নের রাজত্বটাও নিজের করে নিতে আরেক ধাপ এগিয়ে যাবেন আলকারাজ।
আলকারাজ অবশ্য আগেই জানিয়ে রাখলেন, উইম্বলডনের মতো একই পদ্ধতিতে অস্ট্রেলিয়ান ওপেনে খেলবেন না। কারণ উইম্বলডনে ঘাসের কোর্ট আর অস্ট্রেলিয়ান ওপেনে হার্ড কোর্ট। চার বারের গ্র্যান্ড স্ল্যামজয়ী বলেন, ‘আমি মোটেও উইম্বলডনের মতো এখানে পারফর্ম করতে চাইব না। দুই কোর্টে দুই রকমের সারফেস। সেটা চিন্তা করেই লড়তে হবে।’
উইম্বলডনের টানা দুই আসরে কার্লোস আলকারাজের কাছে হেরে গ্র্যান্ড স্ল্যাম হাত ছাড়া করেন নোভাক জোকোভিচ। এবার বছরের প্রথম গ্র্যান্ড স্ল্যাম অস্ট্রেলিয়ান ওপেনের কোয়ার্টার ফাইনালে সেই আলকারাজকেই পেলেন জোকো।
আজ শেষ আটে ওঠার লড়াইয়ে ইংল্যান্ডের জ্যাক ড্রপারকে হারিয়েছেন আলকারাজ। প্রথম দুই সেটে ৭-৫,৬-১ গেমে এগিয়ে ছিলেন স্প্যানিশ টেনিস তারকা। যদিও চোটে জ্যাক ড্রফার প্রথম সেটের পর দ্বিতীয় সেটের মাঝেই ওয়াকওভার নিয়ে ফেলেন। ২ ঘণ্টা ২৯ মিনিট কোর্টে লড়ে চেক রিপাবলিকের জিরি লিহেকাকে ৬-৩,৬-৪, ৭-৬ (৭-৪) গেমে হারিয়েছেন জোকোভিচ। যে লড়াইয়ে প্রথম দুই সেটে সার্বিয়ান তারকার কাছে পাত্তাই পাননি লিহেকা। তৃতীয় সেটে ঘুরে দাঁড়ানোর চেষ্টা করে শেষ পর্যন্ত টাই ভেঙে ঠিকই কোয়ার্টারের টিকিট নিশ্চিত করেন জোকোভিচ।
তবে কোয়ার্টারে পা রেখেই বড় পরীক্ষার সামনে এই জোকোভিচ। নতুন শত্রু আলকারাজকে পেয়ে মনে পড়ল আগের হতাশার দিনটিও। যেমনটা জোকোর কণ্ঠেও ফুটে উঠেছে, ‘হ্যাঁ, উইম্বলডনের ফাইনালটা আমার জীবনের কঠিন ম্যাচগুলোর একটি ছিল। এই দ্বৈরথটা দিনকে দিন আরও কঠিন হবে।’
তবে আলকারাজও যে স্বস্তিতে থাকবেন, তেমনটাও নয়। অস্ট্রেলিয়ান ওপেনে তাঁর অতীত রেকর্ড খুব একটা সুখকর নয়। ২০২৪ সালে কোয়ার্টার থেকেই বিদায় নেন তিনি। অথচ সেই বছরে তাঁর হাতে ওঠে দুটি গ্র্যান্ড স্ল্যাম। তবে জোকোর বাধা টপকাতে পারলে এবার হয়তো মেলবোর্নের রাজত্বটাও নিজের করে নিতে আরেক ধাপ এগিয়ে যাবেন আলকারাজ।
আলকারাজ অবশ্য আগেই জানিয়ে রাখলেন, উইম্বলডনের মতো একই পদ্ধতিতে অস্ট্রেলিয়ান ওপেনে খেলবেন না। কারণ উইম্বলডনে ঘাসের কোর্ট আর অস্ট্রেলিয়ান ওপেনে হার্ড কোর্ট। চার বারের গ্র্যান্ড স্ল্যামজয়ী বলেন, ‘আমি মোটেও উইম্বলডনের মতো এখানে পারফর্ম করতে চাইব না। দুই কোর্টে দুই রকমের সারফেস। সেটা চিন্তা করেই লড়তে হবে।’
গলে ম্যাচ ড্র হওয়া অনেকটা চোখ কপালে ওঠার মতো। সমুদ্রঘেঁষা এই ভেন্যুতে সবশেষ ২৬ ম্যাচে কোনো দলই ড্রয়ের জন্য সমঝোতা করেনি। বাংলাদেশের ম্যাচ দিয়ে ইতি টানল সেই ধারাবাহিকতার। ম্যাচটি কি জেতার জন্য খেলতে পারত না বাংলাদেশ? পারত না আরেকটু আগে ইনিংস ঘোষণা করতে? সেই প্রশ্নগুলোই রাখা হয়েছিল সংবাদ সম্মেলনে...
৭ ঘণ্টা আগেএক টেস্টে জোড়া সেঞ্চুরি আগেও দেখেছে বাংলাদেশ। নাজমুল হোসেন শান্ত প্রায় দুই বছর আগে সেই ক্লাবে নাম লেখান। এবার শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে গলে জোড়া সেঞ্চুরি করে নতুন কীর্তি গড়লেন তিনি। বাংলাদেশের কোনো অধিনায়কই এর আগে এক টেস্টে দুই সেঞ্চুরি হাঁকাতে পারেননি। এই রেকর্ডে নাম লেখানোর কথা আগে থেকে জানতেন না শান্ত।
৯ ঘণ্টা আগেকিছু কি মনে পড়ছে? না পড়লেও অবশ্য দোষের কিছু নেই। মেলবোর্নে গত বছর অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে প্রথম ইনিংসে ৩৭ বলে ২৮ রানের ইনিংস খেলে তোপের মুখে পড়েন ঋষভ পন্ত। তাঁর আউটের ধরন দেখে রীতিমত ক্ষুব্ধ হয়ে পড়েন কিংবদন্তি সুনীল গাভাস্কার। ধারাভাষ্যকক্ষে মাইক হাতে তিরস্কার করতে থাকেন ‘স্টুপিড, স্টুপিড, স্টুপিড’ বলে
৯ ঘণ্টা আগেদিন শেষ হতে তখনো বাকি আরও ৫ ওভার। ৩০ বলে শ্রীলঙ্কার ৬ উইকেট পড়ে যাবে এমন ভাবাটা আকাশ-কুসুম কল্পনার মতো। বাংলাদেশ অধিনায়ক নাজমুল হোসেন শান্ত তাই বাস্তবতা মেনে নিয়ে ছুটে গেলেন লঙ্কান অধিনায়ক ধনঞ্জয়া ডি সিলভার সঙ্গে করমর্দন করতে। বাকিরাও তা অনুসরণ করতে থাকেন।
৯ ঘণ্টা আগে