নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
টুর্নামেন্টের আগেই ‘সেরা দল’ তকমাটা আবাহনীর জন্য হয়তো চাপই হয়ে উঠেছিল! গতবার মোহামেডানও এই চাপে ভুগে একটি শিরোপাও ঘরে তুলতে পারেনি। ক্লাব কাপ আর লিগের ‘ডাবল’ জিতেছিল মেরিনার্স। আর এবার কাগজে-কলমের সেরা আবাহনীকে দর্শক বানিয়ে আবারও ক্লাব কাপ হকির শিরোপা জিতেছে সেই মেরিনার্সই।
এই ফাইনালের আগে মাওলানা ভাসানী স্টেডিয়ামের আকাশে-বাতাসে ভাসছিল একটাই শব্দ—প্রতিশোধ। তিন বছর আগে এই ক্লাব কাপের ফাইনালে মেরিনার্সের কাছে ৩-০ গোলে হেরেছিল ক্লাব কাপের চারবারের সেরা আবাহনী। জাতীয় দলের খেলোয়াড়দের নিয়ে ঠাসা আকাশি-নীলরা খেই হারাল আবারও ফাইনালে এসে। প্রতিশোধ নিতে গিয়ে উল্টো হেরেছে ২-০ গোলে। মেরিনার্স ক্লাব কাপের শিরোপা জিতল টানা দ্বিতীয়বার।
অথচ টুর্নামেন্টের আগে আর্থিক সমস্যার কথা বলে দলই সাজাতে পারছিল না গতবারের ‘ডাবল’ জেতা মেরিনার্স। শেষ মুহূর্তে সোহানুর রহমান সবুজ, ফজলে হাসান রাব্বীদের মতো জাতীয় দলের খেলোয়াড়দের দলে টানতে পারে দলটি। উল্টোদিকে শক্তিশালী দল প্রস্তুত করে সবার আগে দলবদলও করেছিল ২০১৪ সালে সবশেষ শিরোপা জেতা আবাহনী। কিন্তু তরুণদের নিয়ে সাজানো দল দিয়ে আবাহনীকে কুপোকাত করেছে মেরিনার্স।
যদিও ম্যাচের শুরুটা ভালোই করেছিল আবাহনী। আক্রমণাত্মক কৌশলে চেপে ধরে মেরিনার্সকে। পাঁচ মিনিটের মধ্যে দুইবার মেরিনার্সের রক্ষণ কাঁপিয়ে দেন আশরাফুল-মিমোরা। তবে মেরিনার্সের গোলরক্ষক আবু সাইদ নিপ্পনের দৃঢ়তায় রক্ষা পায় মেরিনার্স।
সময় বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে নিজেদের গুছিয়ে নিতে আক্রমণে উঠতে থাকে মেরিনার্স। পরপর কয়েকটি পেনাল্টি কর্নার আদায় করে চাপ বাড়ায় আবাহনীর রক্ষণে। তাতেই ২০ মিনিটে এগিয়ে যায় মেরিনার্স। সার্কেলের ভেতর থেকে ভারতীয় ফরোয়ার্ড দীপকের কোনাকুনি হিট আবাহনীর গোলরক্ষককে বোকা বানিয়ে জড়িয়ে যায় জালে।
দুই মিনিট পর একটি পেনাল্টি কর্নার নিয়ে আম্পায়ারের সিদ্ধান্তে আপত্তি জানায় মেরিনার্স। তাতে খেলা বন্ধ থাকে প্রায় ১৫ মিনিট। আম্পায়ার পেনাল্টি কর্নার না দেওয়ায় মাঠের এক কোণে চলে যান মেরিনার্সের খেলোয়াড়েরা। ঝামেলা থামাতে মাঠে নামতে হয় ফেডারেশনের সাধারণ সম্পাদক মুমিনুল হক সাঈদকে। বেশ কিছুক্ষণ আলোচনার পর আম্পায়ার পেনাল্টি কর্নারের সিদ্ধান্ত দেন। তবে তা থেকে সুযোগ কাজে লাগাতে পারেনি আবাহনী।
তৃতীয় কোয়ার্টারের ৪৫ মিনিটে দ্বিতীয়বারের মতো এগিয়ে যায় মেরিনার্স। পেনাল্টি স্ট্রোক থেকে দলকে এগিয়ে নেন ফজলে হোসেন রাব্বী। তাতে ম্যাচ হেলে পড়ে মেরিনার্সের দিকে। চতুর্থ কোয়ার্টারে ম্যাচে ফিরতে মরিয়া হয়ে ওঠে আবাহনী। টানা দুইটি পেনাল্টি কর্নারও পায় তারা। কিন্তু ম্যাচে ফেরার রসদ আর পায়নি। ক্লাব কাপের টানা দ্বিতীয় শিরোপার উৎসবে মাঠে মেরিনার্স।
টুর্নামেন্টের আগেই ‘সেরা দল’ তকমাটা আবাহনীর জন্য হয়তো চাপই হয়ে উঠেছিল! গতবার মোহামেডানও এই চাপে ভুগে একটি শিরোপাও ঘরে তুলতে পারেনি। ক্লাব কাপ আর লিগের ‘ডাবল’ জিতেছিল মেরিনার্স। আর এবার কাগজে-কলমের সেরা আবাহনীকে দর্শক বানিয়ে আবারও ক্লাব কাপ হকির শিরোপা জিতেছে সেই মেরিনার্সই।
এই ফাইনালের আগে মাওলানা ভাসানী স্টেডিয়ামের আকাশে-বাতাসে ভাসছিল একটাই শব্দ—প্রতিশোধ। তিন বছর আগে এই ক্লাব কাপের ফাইনালে মেরিনার্সের কাছে ৩-০ গোলে হেরেছিল ক্লাব কাপের চারবারের সেরা আবাহনী। জাতীয় দলের খেলোয়াড়দের নিয়ে ঠাসা আকাশি-নীলরা খেই হারাল আবারও ফাইনালে এসে। প্রতিশোধ নিতে গিয়ে উল্টো হেরেছে ২-০ গোলে। মেরিনার্স ক্লাব কাপের শিরোপা জিতল টানা দ্বিতীয়বার।
অথচ টুর্নামেন্টের আগে আর্থিক সমস্যার কথা বলে দলই সাজাতে পারছিল না গতবারের ‘ডাবল’ জেতা মেরিনার্স। শেষ মুহূর্তে সোহানুর রহমান সবুজ, ফজলে হাসান রাব্বীদের মতো জাতীয় দলের খেলোয়াড়দের দলে টানতে পারে দলটি। উল্টোদিকে শক্তিশালী দল প্রস্তুত করে সবার আগে দলবদলও করেছিল ২০১৪ সালে সবশেষ শিরোপা জেতা আবাহনী। কিন্তু তরুণদের নিয়ে সাজানো দল দিয়ে আবাহনীকে কুপোকাত করেছে মেরিনার্স।
যদিও ম্যাচের শুরুটা ভালোই করেছিল আবাহনী। আক্রমণাত্মক কৌশলে চেপে ধরে মেরিনার্সকে। পাঁচ মিনিটের মধ্যে দুইবার মেরিনার্সের রক্ষণ কাঁপিয়ে দেন আশরাফুল-মিমোরা। তবে মেরিনার্সের গোলরক্ষক আবু সাইদ নিপ্পনের দৃঢ়তায় রক্ষা পায় মেরিনার্স।
সময় বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে নিজেদের গুছিয়ে নিতে আক্রমণে উঠতে থাকে মেরিনার্স। পরপর কয়েকটি পেনাল্টি কর্নার আদায় করে চাপ বাড়ায় আবাহনীর রক্ষণে। তাতেই ২০ মিনিটে এগিয়ে যায় মেরিনার্স। সার্কেলের ভেতর থেকে ভারতীয় ফরোয়ার্ড দীপকের কোনাকুনি হিট আবাহনীর গোলরক্ষককে বোকা বানিয়ে জড়িয়ে যায় জালে।
দুই মিনিট পর একটি পেনাল্টি কর্নার নিয়ে আম্পায়ারের সিদ্ধান্তে আপত্তি জানায় মেরিনার্স। তাতে খেলা বন্ধ থাকে প্রায় ১৫ মিনিট। আম্পায়ার পেনাল্টি কর্নার না দেওয়ায় মাঠের এক কোণে চলে যান মেরিনার্সের খেলোয়াড়েরা। ঝামেলা থামাতে মাঠে নামতে হয় ফেডারেশনের সাধারণ সম্পাদক মুমিনুল হক সাঈদকে। বেশ কিছুক্ষণ আলোচনার পর আম্পায়ার পেনাল্টি কর্নারের সিদ্ধান্ত দেন। তবে তা থেকে সুযোগ কাজে লাগাতে পারেনি আবাহনী।
তৃতীয় কোয়ার্টারের ৪৫ মিনিটে দ্বিতীয়বারের মতো এগিয়ে যায় মেরিনার্স। পেনাল্টি স্ট্রোক থেকে দলকে এগিয়ে নেন ফজলে হোসেন রাব্বী। তাতে ম্যাচ হেলে পড়ে মেরিনার্সের দিকে। চতুর্থ কোয়ার্টারে ম্যাচে ফিরতে মরিয়া হয়ে ওঠে আবাহনী। টানা দুইটি পেনাল্টি কর্নারও পায় তারা। কিন্তু ম্যাচে ফেরার রসদ আর পায়নি। ক্লাব কাপের টানা দ্বিতীয় শিরোপার উৎসবে মাঠে মেরিনার্স।
কাশ্মীরের পেহেলগামে নৃশংস হামলায় ২৬ পর্যটক নিহত হয়েছেন। ভারত দাবি করেছে, এর পেছনে পাকিস্তানের সম্পৃক্ততা রয়েছে। এ ইস্যুতে দুই দলের মধ্যে বিরাজ করছে উত্তেজনা। ভারত সরকার তাদের দেশে পাকিস্তানের বিভিন্ন নিউজ সাইট, ইউটিউব চ্যানেল ব্লক কেরে দিয়েছে। ক্রিকেটাররাও জড়িয়ে গেছেন বাগ্যুদ্ধে। শোয়েব আখতারের ইউটি
৮ ঘণ্টা আগেসাত বছর চলছে সাদমান ইসলামের আন্তর্জাতিক ক্যারিয়ারের। চট্টগ্রাম টেস্টের দ্বিতীয় দিন দেখা পেয়েছেন নিজের দ্বিতীয় টেস্ট সেঞ্চুরি, সঙ্গে পূর্ণ করলেন ১০০০ রান। বাংলাদেশের ১৮ তম ক্রিকেটার হিসেবে ১ হাজার রান সাদমানের।
৯ ঘণ্টা আগে৩ উইকেটে ২০৪ রান নিয়ে চা বিরতিতে যায় বাংলাদেশ দল। তৃতীয় সেশনেও ব্যাটিংটা ভালোই করছিলেন স্বাগতিক ব্যাটাররা। দলীয় ২৫৯ রান পর্যন্ত ছিল সেই তিন উইকেটই। কিন্তু শেষ বিকেলে ভিনসেন্ট মাসেকেসার ঘূর্ণি জাদুতে বেশ এলোমেলো হয়ে যায় ব্যাটিং। শেষ ৩০ রানে ৪ উইকেট হারিয়েছে তারা। তবু ৬৪ রানের লিড নিয়ে তৃতীয় দিন শেষ
১১ ঘণ্টা আগে