একজন ক্রীড়াবিদের দীর্ঘ দিনের লালিত স্বপ্নের নাম অলিম্পিক পদক। পোডিয়ামে দাঁড়িয়ে পদকে কামড় বসানোর মুহূর্তটা আজীবনের স্মৃতি হয়ে থাকে তাঁর মনে। কিন্তু কোনো কোনো ক্রীড়াবিদের কাছে অলিম্পিক পদক একেবারেই তুচ্ছ। তাঁদের কাছে অন্যের জীবন বাঁচানোই জীবদ্দশার সবচেয়ে বড় অর্জন। সেটিরই এক অনন্য দৃষ্টান্ত স্থাপন করলেন মারিয়া আন্দরেইকজিক।
পোল্যান্ডের এই ট্র্যাক অ্যান্ড ফিল্ড অ্যাথলেট একটি শিশুকে বাঁচাতে তাঁর অলিম্পিক পদক নিলামে তুলেছেন। পদক বিক্রির সব অর্থ তিনি দিয়ে দেবেন সেই শিশুর চিকিৎসায়।
সদ্য সমাপ্ত টোকিও অলিম্পিকে জ্যাভলিন থ্রো (বর্শা নিক্ষেপ) ইভেন্টে রুপার পদক জেতেন ২৫ বছর বয়সী মারিয়া আন্দরেইকজিক। বীর বেশে দেশে ফেরার কদিন পরেই তিনি জানতে পারেন, মিলোসজেক মালিসা নামের এক ৮ মাসের ছেলে শিশু হৃদযন্ত্রের গুরুতর সমস্যায় ভুগছে। শিগগিরই হার্ট সার্জারি না করালে তাকে বাঁচানো যাবে না। কিন্তু শিশু মালিসার পরিবার অসচ্ছল হওয়ায় চিকিৎসা ব্যয় মেটানো সম্ভব হচ্ছে না।
ঘটনাটি মারিয়ার মনকে নাড়া দেয়। দ্বিতীয়বার না ভেবে জীবনের সবচেয়ে বড় অর্জন অলিম্পিক পদক বিক্রির সিদ্ধান্ত নেন তিনি। মালিসার হার্ট সার্জারি বাবদ চিকিৎসা ব্যয় ধরা হয়েছিল, ১ লাখ ২৫ হাজার মার্কিন ডলার (বাংলাদেশি মুদ্রায় ১ কোটি ৬ লাখ ২০ হাজার টাকার কাছাকাছি)। সেই অর্থ দিয়ে মারিয়ার পদকটি কিনে নেয় ‘জাবকা’ নামের স্থানীয় এক সুপারমার্কেট চেইন।
নিলাম থেকে পাওয়া অর্থ এরই মধ্যে শিশু মালিসার পরিবারের হাতে তুলে দিয়েছেন মারিয়া। নিজের ফেসবুক পেজে এই অ্যাথলেট লিখেছেন, ‘নিলাম থেকে পাওয়া অর্থ বালকটির পরিবারকে দিয়েছি। শিগগিরই তা স্ট্যানফোর্ড ইউনিভার্সিটি মেডিকেল সেন্টারে জমা হবে। বালকটির সার্জারিতে আর বাধা রইল না।’
একজন ক্রীড়াবিদের দীর্ঘ দিনের লালিত স্বপ্নের নাম অলিম্পিক পদক। পোডিয়ামে দাঁড়িয়ে পদকে কামড় বসানোর মুহূর্তটা আজীবনের স্মৃতি হয়ে থাকে তাঁর মনে। কিন্তু কোনো কোনো ক্রীড়াবিদের কাছে অলিম্পিক পদক একেবারেই তুচ্ছ। তাঁদের কাছে অন্যের জীবন বাঁচানোই জীবদ্দশার সবচেয়ে বড় অর্জন। সেটিরই এক অনন্য দৃষ্টান্ত স্থাপন করলেন মারিয়া আন্দরেইকজিক।
পোল্যান্ডের এই ট্র্যাক অ্যান্ড ফিল্ড অ্যাথলেট একটি শিশুকে বাঁচাতে তাঁর অলিম্পিক পদক নিলামে তুলেছেন। পদক বিক্রির সব অর্থ তিনি দিয়ে দেবেন সেই শিশুর চিকিৎসায়।
সদ্য সমাপ্ত টোকিও অলিম্পিকে জ্যাভলিন থ্রো (বর্শা নিক্ষেপ) ইভেন্টে রুপার পদক জেতেন ২৫ বছর বয়সী মারিয়া আন্দরেইকজিক। বীর বেশে দেশে ফেরার কদিন পরেই তিনি জানতে পারেন, মিলোসজেক মালিসা নামের এক ৮ মাসের ছেলে শিশু হৃদযন্ত্রের গুরুতর সমস্যায় ভুগছে। শিগগিরই হার্ট সার্জারি না করালে তাকে বাঁচানো যাবে না। কিন্তু শিশু মালিসার পরিবার অসচ্ছল হওয়ায় চিকিৎসা ব্যয় মেটানো সম্ভব হচ্ছে না।
ঘটনাটি মারিয়ার মনকে নাড়া দেয়। দ্বিতীয়বার না ভেবে জীবনের সবচেয়ে বড় অর্জন অলিম্পিক পদক বিক্রির সিদ্ধান্ত নেন তিনি। মালিসার হার্ট সার্জারি বাবদ চিকিৎসা ব্যয় ধরা হয়েছিল, ১ লাখ ২৫ হাজার মার্কিন ডলার (বাংলাদেশি মুদ্রায় ১ কোটি ৬ লাখ ২০ হাজার টাকার কাছাকাছি)। সেই অর্থ দিয়ে মারিয়ার পদকটি কিনে নেয় ‘জাবকা’ নামের স্থানীয় এক সুপারমার্কেট চেইন।
নিলাম থেকে পাওয়া অর্থ এরই মধ্যে শিশু মালিসার পরিবারের হাতে তুলে দিয়েছেন মারিয়া। নিজের ফেসবুক পেজে এই অ্যাথলেট লিখেছেন, ‘নিলাম থেকে পাওয়া অর্থ বালকটির পরিবারকে দিয়েছি। শিগগিরই তা স্ট্যানফোর্ড ইউনিভার্সিটি মেডিকেল সেন্টারে জমা হবে। বালকটির সার্জারিতে আর বাধা রইল না।’
কৈশোরের একটা আভা এখনও চোখে মুখে লেগে আছে তাঁর। ১৯ বছর বয়সী সেই জোব বেলিংহামকে এ মাসেই যখন সান্ডারল্যান্ড থেকে ৩ কোটি ৩০ লাখ ইউরোয় কিনে নিল বরুসিয়া ডর্টমুন্ড, তখন কিন্তু কেউ প্রশ্ন তোলেনি—এক টিনেজারের পিছনে এত ব্যয়!
৭ মিনিট আগেআলজেরিয়ায় পছন্দের ক্লাবের শিরোপা জয় উদ্যাপনে অংশ হতে গিয়ে প্রাণ হারিয়েছেন এক সমর্থক। এমসি আলজেরের টানা দ্বিতীয় লিগ শিরোপা নিশ্চিত হওয়ার পর গ্যালারির ওপরের স্ট্যান্ড ভেঙে পড়ে আহত হয়েছেন অর্ধশতাধিক। দেশটির রাজধানীর ‘৫ জুলাই স্টেডিয়ামে’ অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনাটি ঘটে। ইয়োনেস নামের ওই সমর্থকের মৃত্যুতে
৩ ঘণ্টা আগেএকদিনের সফরে রাজশাহী এসেছেন বিসিবি সভাপতি আমিনুল ইসলাম বুলবুল। সকালে আসার পরে একটু বসার ফুসরত পাননি। একবার মাঠে তো একবার ইনডোরে ছোটাছুটি। এর মধ্যেই কিছুক্ষণের জন্য একান্তে বসলেন আজকের পত্রিকার সঙ্গে। বললেন, ‘রাজশাহী এসে তিনি মুগ্ধ। অনেক কিছুই করার আছে এখানে। রাজশাহী ঘিরে জেগেছে নতুন স্বপ্ন।’
৫ ঘণ্টা আগেআঞ্চলিক ক্রিকেট বোর্ড বা ক্রিকেট কাঠামো তৈরির আলোচনা বেশ দীর্ঘ। যদিও সেভাবে আলোরমুখ দেখেনি বললেই চলে। বিসিবি সভাপতি আমিনুল ইসলাম বুলবুল দায়িত্ব নেওয়ার পর বলেছিলেন, দেশব্যাপী ক্রিকেটকে ছড়িয়ে দিতে চান তিনি।
৭ ঘণ্টা আগে