ঢাকা: আতলেতিকো মাদ্রিদ, রিয়াল মাদ্রিদ ও বার্সেলোনা—লা লিগার পয়েন্ট তালিকার শীর্ষ তিন দল দাঁড়িয়ে আছে কঠিন সমীকরণের সামনে। শিরোপা জিততে হলে দল তিনটির শেষ তিন ম্যাচ জিততে তো হবেই, এমনকি লিওনেল মেসি, আঁতোয়া গ্রিজমান, কাসেমিরোদের খেলতে হবে সতর্কতার সঙ্গে। তিন দলের ১২ খেলোয়াড় আছেন ঝুঁকিপূর্ণ পরিস্থিতি। একটি হলুদ কার্ড পেলেই তাঁরা খেলতে পারবেন না পরের ম্যাচ। আর তাতে ক্ষতি দলেরও।
এবারের লা-লিগায় বার্সা এখন পর্যন্ত হলুদ কার্ড পেয়েছে ৬২টি। সামনের ম্যাচগুলোয় একটি হলুদ কার্ডেই সর্বনাশ হতে পারে ছয় বার্সা খেলোয়াড়ের। মেসি–গ্রিজমান ছাড়াও নিষেধাজ্ঞার ঝুঁকিতে থাকা বার্সার বাকি খেলোয়াড় হচ্ছেন— জেরার্ড পিকে, ফ্রেঙ্কি ডি ইয়ং, অস্কার মিনগেজা ও জর্দি আলবা।
এই মৌসুমে এখনো পর্যন্ত সবচেয়ে বেশি হলুদ কার্ড পেয়েছে আতলেতিকো। ৯২টি হলুদ কার্ড দেখেছে দিয়েগো সিমিওনের দল। একটি হলুদ কার্ডের ঝুঁকিতে আছেন—স্তেফান সেভিচ, মারিও হার্মোসো, সাউল নিগুয়েজ, টমাস লেমার ও কোকে। সেভিচ এই মৌসুমে একাই হলুদ কার্ড পেয়েছেন ১৪টি ও কোকে পেয়েছেন ৯টি। লেমারের হলুদ কার্ডের ঝুঁকি ছাড়াও চোটের শঙ্কা রয়েছে।
সবচেয়ে কম হলুদ কার্ড দেখেছে রিয়াল মাদ্রিদ। জিনেদিন জিদানের শিষ্যরা এখন পর্যন্ত দেখেছে ৫৩ হলুদ কার্ড। যেখানে একটি হলুদ কার্ডের ঝুঁকিতে আছেন শুধু কাসেমিরো। রিয়ালের ডিফেন্সিভ মিডফিল্ডার এখন পর্যন্ত দেখেছেন ৯টি হলুদ কার্ড।
এক দিক থেকে স্বস্তির নিশ্বাস ফেলতে পারে আতলেতিকো। এই মৌসুমে সবচেয়ে বেশি হলুদ কার্ড পেলেও একটিও লাল কার্ড পায়নি সিমিওনের দল। বার্সা লাল কার্ড পেয়েছে দুটি আর রিয়াল দেখেছে তিনটি লাল কার্ড। ১৩টি লাল কার্ড পেয়ে এই তালিকায় শীর্ষে থাকা দলটি আলাভেস।
ঢাকা: আতলেতিকো মাদ্রিদ, রিয়াল মাদ্রিদ ও বার্সেলোনা—লা লিগার পয়েন্ট তালিকার শীর্ষ তিন দল দাঁড়িয়ে আছে কঠিন সমীকরণের সামনে। শিরোপা জিততে হলে দল তিনটির শেষ তিন ম্যাচ জিততে তো হবেই, এমনকি লিওনেল মেসি, আঁতোয়া গ্রিজমান, কাসেমিরোদের খেলতে হবে সতর্কতার সঙ্গে। তিন দলের ১২ খেলোয়াড় আছেন ঝুঁকিপূর্ণ পরিস্থিতি। একটি হলুদ কার্ড পেলেই তাঁরা খেলতে পারবেন না পরের ম্যাচ। আর তাতে ক্ষতি দলেরও।
এবারের লা-লিগায় বার্সা এখন পর্যন্ত হলুদ কার্ড পেয়েছে ৬২টি। সামনের ম্যাচগুলোয় একটি হলুদ কার্ডেই সর্বনাশ হতে পারে ছয় বার্সা খেলোয়াড়ের। মেসি–গ্রিজমান ছাড়াও নিষেধাজ্ঞার ঝুঁকিতে থাকা বার্সার বাকি খেলোয়াড় হচ্ছেন— জেরার্ড পিকে, ফ্রেঙ্কি ডি ইয়ং, অস্কার মিনগেজা ও জর্দি আলবা।
এই মৌসুমে এখনো পর্যন্ত সবচেয়ে বেশি হলুদ কার্ড পেয়েছে আতলেতিকো। ৯২টি হলুদ কার্ড দেখেছে দিয়েগো সিমিওনের দল। একটি হলুদ কার্ডের ঝুঁকিতে আছেন—স্তেফান সেভিচ, মারিও হার্মোসো, সাউল নিগুয়েজ, টমাস লেমার ও কোকে। সেভিচ এই মৌসুমে একাই হলুদ কার্ড পেয়েছেন ১৪টি ও কোকে পেয়েছেন ৯টি। লেমারের হলুদ কার্ডের ঝুঁকি ছাড়াও চোটের শঙ্কা রয়েছে।
সবচেয়ে কম হলুদ কার্ড দেখেছে রিয়াল মাদ্রিদ। জিনেদিন জিদানের শিষ্যরা এখন পর্যন্ত দেখেছে ৫৩ হলুদ কার্ড। যেখানে একটি হলুদ কার্ডের ঝুঁকিতে আছেন শুধু কাসেমিরো। রিয়ালের ডিফেন্সিভ মিডফিল্ডার এখন পর্যন্ত দেখেছেন ৯টি হলুদ কার্ড।
এক দিক থেকে স্বস্তির নিশ্বাস ফেলতে পারে আতলেতিকো। এই মৌসুমে সবচেয়ে বেশি হলুদ কার্ড পেলেও একটিও লাল কার্ড পায়নি সিমিওনের দল। বার্সা লাল কার্ড পেয়েছে দুটি আর রিয়াল দেখেছে তিনটি লাল কার্ড। ১৩টি লাল কার্ড পেয়ে এই তালিকায় শীর্ষে থাকা দলটি আলাভেস।
আঙুলের ইশারায় সুনীল গাভাস্কার বোঝাচ্ছিলেন ‘ডিগবাজি দাও’। কারণ প্রথম ইনিংসে সেঞ্চুরির পর এভাবেই উদ্যাপন করেন ঋষভ পন্ত। গাভাস্কারও বেশ উচ্ছ্বসিত হয়েছিলেন তখন। প্রথম ইনিংসের মতো দ্বিতীয় ইনিংসেও এল উদ্যাপনের সুযোগ। কিন্তু গাভাস্কারের অনুরোধ রাখেননি পন্ত। ডান হাতের আঙুল উল্টো ঘুরিয়ে চোখের কাছে এনে...
৫ ঘণ্টা আগেগল টেস্টে বাংলাদেশের বিপক্ষে ১৮ সদস্যের দল ঘোষণা করেছিল শ্রীলঙ্কা ক্রিকেট। পরশু কলম্বোর সিংহলিজ স্পোর্টস ক্লাব মাঠে শুরু হবে সিরিজের দ্বিতীয় টেস্ট। এর আগে ধাক্কা খেয়েছে স্বাগতিকেরা। পিঠের বাঁ পাশে চোটের কারণে দ্বিতীয় টেস্টে খেলতে পারবেন পেসার মিলান রত্নায়েকে। গলে খেলার সময় ব্যথা পান তিনি।
৯ ঘণ্টা আগেতাঁর কোচিং ক্যারিয়ারের সবচেয়ে উজ্জ্বল দিকের কথা বললে বাংলাদেশের নামই উঠে আসবে সবার প্রথমে। ২০১৫ সালে বিদায় নেওয়ার পর কোচিংয়ের চেয়ে তিনি বেশি জড়িত ছিলেন পারিবারিক ব্যবসায়। সেই ডাচ কোচ লুডভিক ডি ক্রুইফ আবার আলোচনায় দেশের ফুটবলে।
১১ ঘণ্টা আগেজিম্বাবুয়ের বিপক্ষে টেস্টে হার, সংযুক্ত আরব আমিরাতের কাছে টি-টোয়েন্টি সিরিজ হার—সব মিলিয়ে বাজে সময় পার করা বাংলাদেশ দলের জন্য কদিন আগে শেষ হওয়া গল টেস্টটা আসলেই বিশেষ কিছু। শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে জোড়া সেঞ্চুরি করেছেন নাজমুল হোসেন শান্ত। মুশফিকুর রহিমের ব্যাটেও এসেছে সেঞ্চুরি।
১১ ঘণ্টা আগে