নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
এত কাছে, তবু কত দূরে—মাথায় হাত দিয়ে বাংলাদেশ দলের স্টাফ মহসীনের হাহুতাশের দৃশ্যটি যেন সে কথায় বলছে!
মাঝমাঠের সৈনিক রাকিব হোসেনের কান্না তো থামানো যাচ্ছিল না কিছুতেই। এক অফিশিয়াল ও দলের ফিজিওর কাঁধে ভর দিয়ে তাঁকে নেওয়া হয়েছে মাঠের বাইরে।
‘দক্ষিণ এশিয়ার বিশ্বকাপ’ খ্যাত সাফ চ্যাম্পিয়নশিপে ১৬ বছর পর ফাইনালে ওঠার হাতছানি বাংলাদেশের। স্বপ্নটা প্রায় বাস্তবায়ন করেই ফেলেছিলেন জামাল ভূঁইয়া-তপু বর্মণরা। কিন্তু রেফারির বিতর্কিত সিদ্ধান্তে সব স্বপ্নের সমাধি। ১-১ গোলে ড্র হলো ম্যাচ। আবার কান্নাভেজা বিদায় সঙ্গী হলো লাল-সবুজ প্রতিনিধিদের।
মালের জাতীয় স্টেডিয়ামে আজ বিকেলে নেপালের বিপক্ষে ‘অঘোষিত সেমিফাইনালে’ নেমেছিল বাংলাদেশ। শ্রেষ্ঠত্বের মঞ্চে পা রাখতে হলে জয়ই ছিল একমাত্র সমীকরণ।
ম্যাচের নবম মিনিটেই অধিনায়ক জামালের ফ্রি কিকে দুর্দান্ত হেডে বাংলাদেশকে এগিয়েও দিয়েছিলেন সুমন রেজা। দেশের জার্সিতে প্রথম গোল করে ফরোয়ার্ডদের ভূমিকা নিয়ে ওঠা প্রশ্নের জবাবটাও দিয়ে দেন ২৬ বছর বয়সী স্ট্রাইকার।
লিডটা ধরে রেখে ফাইনালের সুবাস পাচ্ছিল বাংলাদেশ। কিন্তু ৭৯ মিনিটে গোলরক্ষক আনিসুর রহমান জিকো লাল কার্ড দেখে মাঠ ছাড়তেই বদলে যায় দৃশ্যপট। অগত্যা জিকোর জায়গায় নামতে হয় দ্বিতীয় পছন্দের গোলরক্ষক আশরাফুল ইসলাম রানাকে। তাঁকে নামাতে বাধ্য হয়ে উঠে যেতে হয় মিডফিল্ডার বিপলু আহমেদকে।
দশ জনের বাংলাদেশ তবু শেষ ১৫ মিনিট অনায়াসেই কাটিয়ে দিতে পারত। কিন্তু এদিন ‘খলনায়কের’ ভূমিকায় অবতীর্ণ হলেন উজবেক রেফারি রিসকুলায়েভ আখরোল।
বাংলাদেশের বক্সে ভেসে আসা ক্রসে হেড করতে চেয়েছিলেন নেপালের অঞ্জন বিস্টা। তাঁর দুই পাশে ছিলেন সাদ উদ্দিন ও বিশ্বনাথ ঘোষ। দুজন বিস্টাকে সামান্য ট্যাকল বা চ্যালেঞ্জ জানানোরও চেষ্টা করেননি। বরং বিস্টাই নিজের ভারসাম্য হারিয়ে পড়ে যান বক্সে। সেটিকেই ফাউল ধরে পেনাল্টির বাঁশি বাজান রেফারি। স্পট কিক থেকে জাল কাঁপিয়ে বাংলাদেশের হৃদয় ভাঙেন বিস্টাই।
শেষ বাঁশি বাজতেই মেজাজ হারান বাংলাদেশের ফুটবলাররা। তেড়ে যান রেফারি আখরোলের দিকে। মাঠে পুলিশ এসে শান্ত করেন জামাল-তপুদের। ততক্ষণে ক্ষতি যা হওয়ার হয়েই গেছে। আরও একবার কান্নাভেজা চোখে, আক্ষেপ নিয়ে শেষ হয় বাংলাদেশের সাফ অভিযান।
এত কাছে, তবু কত দূরে—মাথায় হাত দিয়ে বাংলাদেশ দলের স্টাফ মহসীনের হাহুতাশের দৃশ্যটি যেন সে কথায় বলছে!
মাঝমাঠের সৈনিক রাকিব হোসেনের কান্না তো থামানো যাচ্ছিল না কিছুতেই। এক অফিশিয়াল ও দলের ফিজিওর কাঁধে ভর দিয়ে তাঁকে নেওয়া হয়েছে মাঠের বাইরে।
‘দক্ষিণ এশিয়ার বিশ্বকাপ’ খ্যাত সাফ চ্যাম্পিয়নশিপে ১৬ বছর পর ফাইনালে ওঠার হাতছানি বাংলাদেশের। স্বপ্নটা প্রায় বাস্তবায়ন করেই ফেলেছিলেন জামাল ভূঁইয়া-তপু বর্মণরা। কিন্তু রেফারির বিতর্কিত সিদ্ধান্তে সব স্বপ্নের সমাধি। ১-১ গোলে ড্র হলো ম্যাচ। আবার কান্নাভেজা বিদায় সঙ্গী হলো লাল-সবুজ প্রতিনিধিদের।
মালের জাতীয় স্টেডিয়ামে আজ বিকেলে নেপালের বিপক্ষে ‘অঘোষিত সেমিফাইনালে’ নেমেছিল বাংলাদেশ। শ্রেষ্ঠত্বের মঞ্চে পা রাখতে হলে জয়ই ছিল একমাত্র সমীকরণ।
ম্যাচের নবম মিনিটেই অধিনায়ক জামালের ফ্রি কিকে দুর্দান্ত হেডে বাংলাদেশকে এগিয়েও দিয়েছিলেন সুমন রেজা। দেশের জার্সিতে প্রথম গোল করে ফরোয়ার্ডদের ভূমিকা নিয়ে ওঠা প্রশ্নের জবাবটাও দিয়ে দেন ২৬ বছর বয়সী স্ট্রাইকার।
লিডটা ধরে রেখে ফাইনালের সুবাস পাচ্ছিল বাংলাদেশ। কিন্তু ৭৯ মিনিটে গোলরক্ষক আনিসুর রহমান জিকো লাল কার্ড দেখে মাঠ ছাড়তেই বদলে যায় দৃশ্যপট। অগত্যা জিকোর জায়গায় নামতে হয় দ্বিতীয় পছন্দের গোলরক্ষক আশরাফুল ইসলাম রানাকে। তাঁকে নামাতে বাধ্য হয়ে উঠে যেতে হয় মিডফিল্ডার বিপলু আহমেদকে।
দশ জনের বাংলাদেশ তবু শেষ ১৫ মিনিট অনায়াসেই কাটিয়ে দিতে পারত। কিন্তু এদিন ‘খলনায়কের’ ভূমিকায় অবতীর্ণ হলেন উজবেক রেফারি রিসকুলায়েভ আখরোল।
বাংলাদেশের বক্সে ভেসে আসা ক্রসে হেড করতে চেয়েছিলেন নেপালের অঞ্জন বিস্টা। তাঁর দুই পাশে ছিলেন সাদ উদ্দিন ও বিশ্বনাথ ঘোষ। দুজন বিস্টাকে সামান্য ট্যাকল বা চ্যালেঞ্জ জানানোরও চেষ্টা করেননি। বরং বিস্টাই নিজের ভারসাম্য হারিয়ে পড়ে যান বক্সে। সেটিকেই ফাউল ধরে পেনাল্টির বাঁশি বাজান রেফারি। স্পট কিক থেকে জাল কাঁপিয়ে বাংলাদেশের হৃদয় ভাঙেন বিস্টাই।
শেষ বাঁশি বাজতেই মেজাজ হারান বাংলাদেশের ফুটবলাররা। তেড়ে যান রেফারি আখরোলের দিকে। মাঠে পুলিশ এসে শান্ত করেন জামাল-তপুদের। ততক্ষণে ক্ষতি যা হওয়ার হয়েই গেছে। আরও একবার কান্নাভেজা চোখে, আক্ষেপ নিয়ে শেষ হয় বাংলাদেশের সাফ অভিযান।
চ্যাম্পিয়নস লিগের সেমিফাইনালে প্রথম লেগে ঘরের মাঠে ইন্টার মিলানের বিপক্ষে ৩-৩ গোলে ড্র করেছে বার্সেলোনা। ফিরতি লেগে ৬ মে সান সিরোতে মুখোমুখি হবে দুই দল। তবে মিলানে যাওয়ার আগে ধাক্কা খেল বার্সা। হ্যামস্ট্রিংয়ের চোটে পড়েছেন দলটির তারকা ডিফেন্ডার জুলস কুন্দে।
১ ঘণ্টা আগেব্যাট হাতে দারুণ ছন্দে আছেন শ্রেয়াস আইয়ার। পাঞ্জাব কিংসকে সামনে থেকে দিচ্ছেন নেতৃত্ব। গতকাল তাঁর ব্যাটে চড়েই মহেন্দ্র সিং ধোনির চেন্নাই সুপার কিংসকে ৪ উইকেটে হারিয়েছে পাঞ্জাব। ৪১ বলে ৫ চার ও ৬ ছক্কায় ৭২ রানের ইনিংসে ম্যাচসেরার পুরস্কার পেয়েছেন তিনি। সে জন্য এক লাখ রুপি পেলেও তাঁকে জরিমানা গুনতে...
২ ঘণ্টা আগেগ্লেন ম্যাক্সওয়েলকে নিয়ে শঙ্কাটা গতকালই তৈরি হয় চেন্নাইয়ের এমএ চিদাম্বরম স্টেডিয়ামে। চেন্নাই সুপার কিংসের বিপক্ষে টসের সময় পাঞ্জাব কিংসের অধিনায়ক শ্রেয়াস আইয়ার উল্লেখ করেছিলেন ম্যাক্সওয়েলের আঙুলে চিড় ধরার কথা। শেষ পর্যন্ত সেটাই সত্যি হলো।
৪ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশি পাসপোর্ট এখনো হাতে পাননি প্রবাসী ফুটবলার সমিত সোম। কিন্তু এর আগেই কানাডিয়ান সকার অ্যাসোসিয়েশনের কাছ থেকে ছাড়পত্র পেয়ে গেলেন তিনি।
৪ ঘণ্টা আগে