ক্রীড়া ডেস্ক
অ্যাটলাসের বিপক্ষে গত বৃহস্পতিবার লিগস কাপের ম্যাচে জোড়া অ্যাসিস্টে প্রত্যাবর্তনের দারুণ গল্প লিখেছিলেন লিওনেল মেসি। আর্জেন্টিনার বিশ্বজয়ী ফুটবলারের ওপর তাতে ভক্ত-সমর্থকদের আশা অনেক বেড়ে যায়। কিন্তু ভাগ্য খারাপ হলে কী আর করার থাকে! লিগস কাপে আজ মায়ামি রুদ্ধশ্বাস জয় পেলেও দলটির দুশ্চিন্তা এখন মেসির চোট নিয়ে।
বাংলাদেশ সময় আজ সকালে লিগস কাপে ইন্টার মায়ামি খেলেছে নেকাক্সার বিপক্ষে। ম্যাচের ৭ মিনিটের মাথায় দারুণভাবে বলের নিয়ন্ত্রণ নিয়ে আক্রমণে যান মেসি। কিন্তু ড্রিবলিং করে নেকাক্সার রক্ষণদুর্গে ঢুকতে গিয়েই ঝামেলায় পড়েন আর্জেন্টিনার বিশ্বজয়ী ফুটবলার। তাঁকে আটকাতে নেকাক্সার দুই ফুটবলার রাউল সানচেজ ও আলেক্সিস পেনা এগিয়ে আসেন। সানচেজ-পেনার ট্যাকলেই বক্সের ভেতর পড়ে যান মেসি। এরপর উঠে দাঁড়িয়ে খেলা চালিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করলেও মেসি আর পারেননি। ১১ মিনিটে আর্জেন্টাইন ফুটবলারকে মাঠ ছেড়ে চলে যেতে হয়।
মেসির চোটে পড়ার দিনে মায়ামি পেনাল্টি শুটআউটে ৫-৪ গোলে জিতেছে নেকাক্সার বিপক্ষে। কিন্তু মাঠ ছাড়ার সময় যে মেসির মুখের অভিব্যক্তিতেই বোঝা যাচ্ছিল চোটের ব্যাপারটা, সেই আলোচনা এসেছে ম্যাচ শেষেও। আর্জেন্টাইন ফরোয়ার্ডের চোট কতটা গুরুতর, সেই ব্যাপারে স্পষ্ট কোনো তথ্য দিতে পারেননি মায়ামি কোচ হাভিয়ের মাশচেরানো। ম্যাচ শেষে মাশচেরানো বলেছেন, ‘তার (মেসি) অস্বস্তি হচ্ছিল। আগামীকাল পর্যন্ত কিছু বলতে পারছি না আমরা। কিছু একটা তো হয়েছে। তার ব্যথা ছিল না। তবে তার মাংসপেশিতে টান পড়েছে।’
মেসি চোটে পড়ার পর তাঁর বদলি হিসেবে নামেন ফেদেরিকো রেদোনদো। ম্যাচে ১২ মিনিটে তেলেসকো সেগোভিয়ার গোলে এগিয়ে যায় মায়ামি। কিন্তু ম্যাচের ১৭ মিনিটে ফের ধাক্কা খায় দলটি। লাল কার্ড দেখে মাঠ ছাড়েন মায়ামির ডিফেন্ডার ম্যাক্সিমিলিয়ানো ফ্যালকন। ১০ জনের মায়ামি দ্রুতই গোল হজম করে। ৩৩ মিনিটে সমতাসূচক গোল করেন নেকাক্সা ফরোয়ার্ড থমাস বাদালোনি। ১-১ গোলে শেষ হয় প্রথমার্ধের খেলা।
দ্বিতীয়ার্ধে একেবারে শেষভাগে এসে খেলা জমে ওঠে। ৮১ মিনিটে নেকাক্সাকে ২-১ গোলে এগিয়ে দেন দলটির ফরোয়ার্ড রিকার্দো মনরিয়াল। নেকাক্সার দল যখন সময়ের ব্যাপার মাত্র, তখনই চমক দেখান জর্দি আলবা। ৯০ মিনিটের পর অতিরিক্ত ২ মিনিটে হেডে লক্ষ্যভেদ করেন আলবা। মূল ম্যাচে মায়ামির দুটি গোলেই অ্যাসিস্ট করেন রদ্রিগো দি পল।
২-২ গোলে মায়ামি-নেকাক্সা ম্যাচ সমতায় থাকার পর গড়ায় টাইব্রেকারে। পেনাল্টি শুটআউটে মায়ামি ম্যাচটি জিতেছে ৫-৪ গোলে। মায়ামির পাঁচটি গোল করেন দি পল, বেঞ্জামিন ক্রেমাশ্চি, আলবা, রেদোন্দো ও লুইস সুয়ারেজ। জয়সূচক গোলটা এসেছে সুয়ারেজের পা থেকেই। মায়ামির রুদ্ধশ্বাস জয়ই শুধু নয়, এ ম্যাচে শারীরিক শক্তি প্রদর্শনের খেলাও দেখা গেছে। মূল ম্যাচে মায়ামি ও নেকাক্সা ১০ ও ২১ বার ফাউল করেছে। মায়ামির ফ্যালকন তো লাল কার্ড দেখেছেনই। সুয়ারেজ পেয়েছেন হলুদ কার্ড। অন্যদিকে নেকাক্সা ডিফেন্ডার ক্রিস্টিয়ান ক্যালডেরন লাল কার্ড দেখেছেন জোড়া হলুদ কার্ডের কারণে।
লিগস কাপের নিয়ম অনুযায়ী ৯০ মিনিটে জিতলে পায় ৩ পয়েন্ট। যদি মূল ম্যাচ সমতায় থাকার পর ট্রাইব্রেকারে কোনো দল জেতে, তাহলে দলটি পাবে ২ পয়েন্ট। এবারের লিগস কাপে এখন পর্যন্ত ২ ম্যাচে মায়ামির পয়েন্ট ৫। এর আগে গত বৃহস্পতিবার অ্যাটলাসকে ২-১ গোলে হারিয়েছিল মায়ামি।
অ্যাটলাসের বিপক্ষে গত বৃহস্পতিবার লিগস কাপের ম্যাচে জোড়া অ্যাসিস্টে প্রত্যাবর্তনের দারুণ গল্প লিখেছিলেন লিওনেল মেসি। আর্জেন্টিনার বিশ্বজয়ী ফুটবলারের ওপর তাতে ভক্ত-সমর্থকদের আশা অনেক বেড়ে যায়। কিন্তু ভাগ্য খারাপ হলে কী আর করার থাকে! লিগস কাপে আজ মায়ামি রুদ্ধশ্বাস জয় পেলেও দলটির দুশ্চিন্তা এখন মেসির চোট নিয়ে।
বাংলাদেশ সময় আজ সকালে লিগস কাপে ইন্টার মায়ামি খেলেছে নেকাক্সার বিপক্ষে। ম্যাচের ৭ মিনিটের মাথায় দারুণভাবে বলের নিয়ন্ত্রণ নিয়ে আক্রমণে যান মেসি। কিন্তু ড্রিবলিং করে নেকাক্সার রক্ষণদুর্গে ঢুকতে গিয়েই ঝামেলায় পড়েন আর্জেন্টিনার বিশ্বজয়ী ফুটবলার। তাঁকে আটকাতে নেকাক্সার দুই ফুটবলার রাউল সানচেজ ও আলেক্সিস পেনা এগিয়ে আসেন। সানচেজ-পেনার ট্যাকলেই বক্সের ভেতর পড়ে যান মেসি। এরপর উঠে দাঁড়িয়ে খেলা চালিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করলেও মেসি আর পারেননি। ১১ মিনিটে আর্জেন্টাইন ফুটবলারকে মাঠ ছেড়ে চলে যেতে হয়।
মেসির চোটে পড়ার দিনে মায়ামি পেনাল্টি শুটআউটে ৫-৪ গোলে জিতেছে নেকাক্সার বিপক্ষে। কিন্তু মাঠ ছাড়ার সময় যে মেসির মুখের অভিব্যক্তিতেই বোঝা যাচ্ছিল চোটের ব্যাপারটা, সেই আলোচনা এসেছে ম্যাচ শেষেও। আর্জেন্টাইন ফরোয়ার্ডের চোট কতটা গুরুতর, সেই ব্যাপারে স্পষ্ট কোনো তথ্য দিতে পারেননি মায়ামি কোচ হাভিয়ের মাশচেরানো। ম্যাচ শেষে মাশচেরানো বলেছেন, ‘তার (মেসি) অস্বস্তি হচ্ছিল। আগামীকাল পর্যন্ত কিছু বলতে পারছি না আমরা। কিছু একটা তো হয়েছে। তার ব্যথা ছিল না। তবে তার মাংসপেশিতে টান পড়েছে।’
মেসি চোটে পড়ার পর তাঁর বদলি হিসেবে নামেন ফেদেরিকো রেদোনদো। ম্যাচে ১২ মিনিটে তেলেসকো সেগোভিয়ার গোলে এগিয়ে যায় মায়ামি। কিন্তু ম্যাচের ১৭ মিনিটে ফের ধাক্কা খায় দলটি। লাল কার্ড দেখে মাঠ ছাড়েন মায়ামির ডিফেন্ডার ম্যাক্সিমিলিয়ানো ফ্যালকন। ১০ জনের মায়ামি দ্রুতই গোল হজম করে। ৩৩ মিনিটে সমতাসূচক গোল করেন নেকাক্সা ফরোয়ার্ড থমাস বাদালোনি। ১-১ গোলে শেষ হয় প্রথমার্ধের খেলা।
দ্বিতীয়ার্ধে একেবারে শেষভাগে এসে খেলা জমে ওঠে। ৮১ মিনিটে নেকাক্সাকে ২-১ গোলে এগিয়ে দেন দলটির ফরোয়ার্ড রিকার্দো মনরিয়াল। নেকাক্সার দল যখন সময়ের ব্যাপার মাত্র, তখনই চমক দেখান জর্দি আলবা। ৯০ মিনিটের পর অতিরিক্ত ২ মিনিটে হেডে লক্ষ্যভেদ করেন আলবা। মূল ম্যাচে মায়ামির দুটি গোলেই অ্যাসিস্ট করেন রদ্রিগো দি পল।
২-২ গোলে মায়ামি-নেকাক্সা ম্যাচ সমতায় থাকার পর গড়ায় টাইব্রেকারে। পেনাল্টি শুটআউটে মায়ামি ম্যাচটি জিতেছে ৫-৪ গোলে। মায়ামির পাঁচটি গোল করেন দি পল, বেঞ্জামিন ক্রেমাশ্চি, আলবা, রেদোন্দো ও লুইস সুয়ারেজ। জয়সূচক গোলটা এসেছে সুয়ারেজের পা থেকেই। মায়ামির রুদ্ধশ্বাস জয়ই শুধু নয়, এ ম্যাচে শারীরিক শক্তি প্রদর্শনের খেলাও দেখা গেছে। মূল ম্যাচে মায়ামি ও নেকাক্সা ১০ ও ২১ বার ফাউল করেছে। মায়ামির ফ্যালকন তো লাল কার্ড দেখেছেনই। সুয়ারেজ পেয়েছেন হলুদ কার্ড। অন্যদিকে নেকাক্সা ডিফেন্ডার ক্রিস্টিয়ান ক্যালডেরন লাল কার্ড দেখেছেন জোড়া হলুদ কার্ডের কারণে।
লিগস কাপের নিয়ম অনুযায়ী ৯০ মিনিটে জিতলে পায় ৩ পয়েন্ট। যদি মূল ম্যাচ সমতায় থাকার পর ট্রাইব্রেকারে কোনো দল জেতে, তাহলে দলটি পাবে ২ পয়েন্ট। এবারের লিগস কাপে এখন পর্যন্ত ২ ম্যাচে মায়ামির পয়েন্ট ৫। এর আগে গত বৃহস্পতিবার অ্যাটলাসকে ২-১ গোলে হারিয়েছিল মায়ামি।
ট্রাজেডি—শব্দটি যেন মোহাম্মদ সিরাজের সঙ্গে ওতপ্রোতভাবে জড়িত। উদাহরণ দিতে চাইলে এই সিরিজেরই অনেক কিছু মুহূর্ত তুলে ধরতে পারেন সিরাজ। লর্ডসে অদ্ভুতভাবে বোল্ড হয়ে ঠাঁয় দাঁড়িয়ে থাকার সেই দৃশ্য, বোলারদের ক্যাচ মিসের পর হতাশাচ্ছন্ন মুখ, একের পর এক ক্লান্তিকর স্পেল, এমনকি ব্রুকের ক্যাচ নিয়েও
৮ মিনিট আগেঅস্ট্রেলিয়ার ডারউইনে চলতি মাসের দ্বিতীয় সপ্তাহে শুরু হবে টপ এন্ড টি-টোয়েন্টি সিরিজ। গত বছরের মতো এবারও সিরিজে অংশ নেবে বাংলাদেশ ‘এ’ দল। নুরুল হাসান সোহানকে অধিনায়ক করে আজ দল ঘোষণা করেছে বিসিবি।
২৫ মিনিট আগেলন্ডনের ওভালে পঞ্চম টেস্ট শুরুর আগে সিরিজের স্কোরলাইন ছিল ইংল্যান্ড ২: ভারত ১। সিরিজ জিততে ইংল্যান্ডের জন্য সমীকরণ ছিল এই টেস্ট জেতা না হয় ড্র করা। অন্যদিকে সিরিজ বাঁচাতে ভারতকে এই ম্যাচটা জিততেই হতো। টানটান উত্তেজনায় ঠাসা ম্যাচটি ৬ রানে জিতে সিরিজ বাঁচাল ভারত।
২ ঘণ্টা আগেপাকিস্তানের ম্যাচ হলে আলোচিত ঘটনা না ঘটে কি পারে। কারণ, ‘আনপ্রেডিক্টেবল’ তকমা পাকিস্তানের নামের সঙ্গে ভালোভাবে জুড়ে গেছে। এবার পাকিস্তান-ওয়েস্ট ইন্ডিজ তৃতীয় টি-টোয়েন্টিতে ঘটেছে এক বিরল ঘটনা। এই ঘটনা আগে অনেকবার হলেও পাকিস্তানের ম্যাচের ঘটনাটা একটু বিশেষ।
৩ ঘণ্টা আগে