ইংল্যান্ড তো বটে, বর্তমান ফুটবল বিশ্বে আর্লিং হালান্ডের মতে গোল করতে পারেন এমন কজন আছেন? কিন্তু নরওয়েজীয় স্ট্রাইকার যখন গোল করতে পারেন না তখন প্রশ্ন ওঠে, ‘তিনি কি আদতেই ভালো ফুটবলার?’ গতকাল রাতে ইন্টার মিলানের বিপক্ষে ম্যানচেস্টার সিটির বিপক্ষে গোলশূন্য ড্রয়ের পর সেই প্রশ্ন উঠল আবারও।
এক বছর আগে ইস্তাম্বুলে ইন্টারকে হারিয়ে প্রথমবার চ্যাম্পিয়নস লিগ জিতেছিল সিটি। সেই ফাইনালের একমাত্র গোলটি করেছিলেন রদ্রি। এবারের চ্যাম্পিয়নস লিগে নিজেদের প্রথম ম্যাচে দুই দল মুখোমুখি হলো আবারও। তবে ঘরের মাঠ ইতিহাদে সিটিজেনরা জ্বলে উঠতে পারেননি, নিষ্প্রভ ছিলেন হালান্ডও। পুরো ম্যাচে ২৩ বছর বয়সী তারকা করতে পারেননি কোনো গোল ও অ্যাসিস্ট। বল স্পর্শ করেছেন ১৪ বার, শট নিয়েছেন মাত্র ১টি।
হালান্ডের কেন এমন হতাশাজনক পারফরম্যান্স। সেই ব্যাখ্যায় সিটি কোচ পেপ গার্দিওলা ম্যাচ শেষে বলেছেন, ‘তাকে ছয় খেলোয়াড় ঘিরে ধরেছিল। ছয়জন। তিনজন পেছনে, তিনজন সামনে। এভাবেই তারা তাকে ম্যাচ থেকে বাইরে রেখেছে। এমন অবস্থায় খেলা যেকোনো খেলোয়াড়ের পক্ষে কঠিন। আকের্বি ও বাস্তোনি তার পেছনে ছিল ৫ মিটার দূরত্বে। চালহানোয়লু ও জিয়েলিনস্কি ছিল সামনে। এটা কঠিন।’
প্রিমিয়ার লিগের চলতি মৌসুমে বলতে গেলে উড়ছেন হালান্ড। ৪ ম্যাচে করেছেন ৯ গোল। প্রতি ম্যাচে পেয়েছেন জালের দেখা। তার মধ্যে টানা দুটি হ্যাটট্রিক। লিগের আগের ম্যাচে ব্রেন্টফোর্ডের বিপক্ষে করেছেন জোড়া গোল। সেই ম্যাচেও হ্যাটট্রিক করতে পারলে গড়তে পারতেন অবিশ্বাস্য এক কীর্তি। ৮০ বছরের মধ্যে প্রথম খেলোয়াড় হিসেবে পেতেন টানা তিন হ্যাটট্রিক।
সেটি করতে না পারলেও গতকাল হালান্ডের সামনে সুযোগ ছিল ক্রিস্টিয়ানো রোনালদোকে টপকে এক ক্লাবের হয়ে দ্রুততম ১০০ গোলের রেকর্ডের। সেই সুযোগ অবশ্য এখনো আছে। লিগে পরের ম্যাচে আর্সেনালের বিপক্ষে গোল করতে পারলে সেই কীর্তি গড়া হবে তাঁর। রিয়াল মাদ্রিদের হয়ে রোনালদোর দ্রুততম গোলের সেঞ্চুরি করতে রোনালদোর লেগেছিল ১০৫ ম্যাচে। পর্তুগিজ ফরোয়ার্ড বড় দলের বিপক্ষে অহরহ গোল তো করছেন, কিন্তু হালান্ড?
পরিসংখ্যান বলছে, বড় দলের বিপক্ষে জ্বলে উঠতে পারেন না হালান্ড। প্রিমিয়ার লিগের বিগ সিক্স—চেলসি, ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড, টটেনহাম, লিভারপুল ও আর্সেনাল ছাড়াও ইউরোপের বাইরে রিয়াল, ইন্টার, বায়ার্ন মিউনিখের বিপক্ষে ৩৫ ম্যাচে সিটির হয়ে তাঁর গোলসংখ্যা ১৮। ম্যাচ প্রতি গোলের গড়—০.৫১। বাকি দলের বিপক্ষে ৬৯ ম্যাচে করেছেন ৮১ গোল। ম্যাচ প্রতি গোলের গড়—১.১৭। এসব ম্যাচে হালান্ড ৬৩.৮ শতাংশ ম্যাচে জালের দেখা পেয়েছেন।
ইংল্যান্ড তো বটে, বর্তমান ফুটবল বিশ্বে আর্লিং হালান্ডের মতে গোল করতে পারেন এমন কজন আছেন? কিন্তু নরওয়েজীয় স্ট্রাইকার যখন গোল করতে পারেন না তখন প্রশ্ন ওঠে, ‘তিনি কি আদতেই ভালো ফুটবলার?’ গতকাল রাতে ইন্টার মিলানের বিপক্ষে ম্যানচেস্টার সিটির বিপক্ষে গোলশূন্য ড্রয়ের পর সেই প্রশ্ন উঠল আবারও।
এক বছর আগে ইস্তাম্বুলে ইন্টারকে হারিয়ে প্রথমবার চ্যাম্পিয়নস লিগ জিতেছিল সিটি। সেই ফাইনালের একমাত্র গোলটি করেছিলেন রদ্রি। এবারের চ্যাম্পিয়নস লিগে নিজেদের প্রথম ম্যাচে দুই দল মুখোমুখি হলো আবারও। তবে ঘরের মাঠ ইতিহাদে সিটিজেনরা জ্বলে উঠতে পারেননি, নিষ্প্রভ ছিলেন হালান্ডও। পুরো ম্যাচে ২৩ বছর বয়সী তারকা করতে পারেননি কোনো গোল ও অ্যাসিস্ট। বল স্পর্শ করেছেন ১৪ বার, শট নিয়েছেন মাত্র ১টি।
হালান্ডের কেন এমন হতাশাজনক পারফরম্যান্স। সেই ব্যাখ্যায় সিটি কোচ পেপ গার্দিওলা ম্যাচ শেষে বলেছেন, ‘তাকে ছয় খেলোয়াড় ঘিরে ধরেছিল। ছয়জন। তিনজন পেছনে, তিনজন সামনে। এভাবেই তারা তাকে ম্যাচ থেকে বাইরে রেখেছে। এমন অবস্থায় খেলা যেকোনো খেলোয়াড়ের পক্ষে কঠিন। আকের্বি ও বাস্তোনি তার পেছনে ছিল ৫ মিটার দূরত্বে। চালহানোয়লু ও জিয়েলিনস্কি ছিল সামনে। এটা কঠিন।’
প্রিমিয়ার লিগের চলতি মৌসুমে বলতে গেলে উড়ছেন হালান্ড। ৪ ম্যাচে করেছেন ৯ গোল। প্রতি ম্যাচে পেয়েছেন জালের দেখা। তার মধ্যে টানা দুটি হ্যাটট্রিক। লিগের আগের ম্যাচে ব্রেন্টফোর্ডের বিপক্ষে করেছেন জোড়া গোল। সেই ম্যাচেও হ্যাটট্রিক করতে পারলে গড়তে পারতেন অবিশ্বাস্য এক কীর্তি। ৮০ বছরের মধ্যে প্রথম খেলোয়াড় হিসেবে পেতেন টানা তিন হ্যাটট্রিক।
সেটি করতে না পারলেও গতকাল হালান্ডের সামনে সুযোগ ছিল ক্রিস্টিয়ানো রোনালদোকে টপকে এক ক্লাবের হয়ে দ্রুততম ১০০ গোলের রেকর্ডের। সেই সুযোগ অবশ্য এখনো আছে। লিগে পরের ম্যাচে আর্সেনালের বিপক্ষে গোল করতে পারলে সেই কীর্তি গড়া হবে তাঁর। রিয়াল মাদ্রিদের হয়ে রোনালদোর দ্রুততম গোলের সেঞ্চুরি করতে রোনালদোর লেগেছিল ১০৫ ম্যাচে। পর্তুগিজ ফরোয়ার্ড বড় দলের বিপক্ষে অহরহ গোল তো করছেন, কিন্তু হালান্ড?
পরিসংখ্যান বলছে, বড় দলের বিপক্ষে জ্বলে উঠতে পারেন না হালান্ড। প্রিমিয়ার লিগের বিগ সিক্স—চেলসি, ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড, টটেনহাম, লিভারপুল ও আর্সেনাল ছাড়াও ইউরোপের বাইরে রিয়াল, ইন্টার, বায়ার্ন মিউনিখের বিপক্ষে ৩৫ ম্যাচে সিটির হয়ে তাঁর গোলসংখ্যা ১৮। ম্যাচ প্রতি গোলের গড়—০.৫১। বাকি দলের বিপক্ষে ৬৯ ম্যাচে করেছেন ৮১ গোল। ম্যাচ প্রতি গোলের গড়—১.১৭। এসব ম্যাচে হালান্ড ৬৩.৮ শতাংশ ম্যাচে জালের দেখা পেয়েছেন।
জয়ের জন্য ১৩৬ রানের লক্ষ্যটা কি খুব বড় ছিল? মোটেও না। কিন্তু মাঝারি মানের এই লক্ষ্যতাড়ায় শুরু থেকেই বাংলাদেশের ব্যাটাররা যে অস্থিরতা দেখালেন, স্ট্যাম্পের বাইরের বল চেজ করে খেলতে গিয়ে আত্মাহুতি দিলেন নিজেদের, তাতে ম্যাচটি যাঁরা দেখেছেন তাঁদের উপলব্ধি এটাই—এই দলের শেখার এখনো অনেক বাকি!
৩ ঘণ্টা আগেরাজস্থান রয়্যালসের প্রধান কোচের ভূমিকায় এর আগেও ছিলেন কুমার সাঙ্গাকারা। আইপিএলের ফ্র্যাঞ্চাইজিটিতে পুরোনো দায়িত্বে ফিরছেন শ্রীলঙ্কার এই কিংবদন্তি ক্রিকেটার। এমনটাই জানিয়েছে ভারতের ক্রিকেটভিত্তিক সংবাদমাধ্যম ইএসপিএনক্রিকইনফো।
৪ ঘণ্টা আগেআগের দিন বাংলাদেশকে হারিয়ে ফাইনালে নাম লেখায় ভারত। তাই আজ বাংলাদেশ-পাকিস্তানের সুপার ফোরের লড়াইটি হয়ে দাঁড়ায় এশিয়া কাপের অলিখিত সেমিফাইনাল। যে দল জিতবে সে দলই নাম লেখাবে ফাইনাল।
৬ ঘণ্টা আগেমোস্তাফিজুর রহমানের বল সালমান আলী আগার ব্যাট ছুঁয়ে চলে গিয়েছিল উইকেটের পেছনে থাকা জাকের আলীর গ্লাভসে। বোলার-ফিল্ডাররা আবেদন করলেও আউট দেননি আম্পায়ার। তবে রিভিউ নিয়ে জয়ী হয়েছে বাংলাদেশ। দলের বিপর্যয়ে যখন ব্যাটিং দৃঢ়তা দেখানোর কথা, তখনই দলের বিপদ বাড়িয়ে ফিরে গেলেন অধিনায়ক সালমান।
৬ ঘণ্টা আগে