গোলের পর উদ্যাপনের সময় দুই হাতে দিয়ে ভালোবাসার চিহ্ন আঁকতেন আনহেল দি মারিয়া। তাঁর এই আইকনিক উদ্যাপন আর্জেন্টিনার হয়ে আর খুব বেশি দিন দেখা যাবে না। জাতীয় দলের হয়ে যে জার্সি তুলে রাখার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন তিনি।
গতকাল ইকুয়েডরের বিপক্ষে ম্যাচের পর ২০২৪ কোপা আমেরিকা শেষেই আর্জেন্টিনার হয়ে বুটজোড়া তুলে রাখার ঘোষণা দিয়েছেন দি মারিয়া। অবসর অবশ্য কাতার বিশ্বকাপ শেষেই নেওয়ার কথা ছিল। তবে আলবিসেলেস্তারা ৩৬ বছর পর বিশ্বকাপ জিতলে সিদ্ধান্তে পরিবর্তন আনেন এই উইঙ্গার।
আর্জেন্টিনার তিন তারকার জার্সিতে আরও কিছুদিন খেলে যেতে চান দি মারিয়া। তবে কত দিন খেলবেন, নির্দিষ্ট করে না জানালেও গতকাল ২০২৪ কোপা আমেরিকার টুর্নামেন্ট শেষেই অবসরে যাবেন এমনটা ইএসপিএন আর্জেন্টিনাকে জানিয়েছেন ৩৫ বছর বয়সী তারকা।
২০২৬ বিশ্বকাপে লিওনেল মেসির খেলা নিয়ে ধোঁয়াশা থাকলেও দি মারিয়ার ক্ষেত্রে তা আর থাকল না। তবে দলের আগামী বিশ্বকাপে অংশগ্রহণ নিশ্চিত করতে বাছাইপর্ব খেলবেন তিনি। এই বাছাইপর্ব দিয়েই আর্জেন্টিনার হয়ে অভিষেক হয়েছিল তাঁর। ২০০৮ সালে প্যারাগুয়ের বিপক্ষে। এখন পর্যন্ত ১৩৩ ম্যাচে ২৯ গোল করেছেন তিনি। সতীর্থদের দিয়ে করিয়েছেন ২৭টি।
ম্যাচ অনুযায়ী গোলের সংখ্যা কম হলেও দি মারিয়ার নামের পাশের এই ছোট্ট পরিসংখ্যানেই আর্জেন্টিনার ইতিহাস লেখা রয়েছে। অলিম্পিকসহ হিসেব করলে শেষ চার শিরোপায় তাঁর অবদান অনন্য। প্রতিটি ফাইনালে যে গোল রয়েছে দি মারিয়ার। ২০০৮ সালে বেইজিং অলিম্পিকে তাঁর গোলেই স্বর্ণ জেতে আলবিসেলেস্তারা। এরপর ২০২১ সালে ২৮ বছরের দীর্ঘ খরা কাটিয়ে কোপা আমেরিকা চ্যাম্পিয়ন হয় তারা।
ফাইনালে চিরপ্রতিদ্বন্দ্বী ব্রাজিলকে ১–০ ব্যবধানে হারানোর জয়সূচক গোলটি দি মারিয়ার পা থেকে আসে। গত বছর ইউরো চ্যাম্পিয়ন ইতালির বিপক্ষে ফিনালিসিমায়ও গোল করেন তিনি। আর তিন যুগ পর আর্জেন্টিনার বিশ্বচ্যাম্পিয়ন হওয়ার ম্যাচে তাঁর করা ৩৬ মিনিটের গোল তো ভোলার কথা নয় সমর্থকদের। এসব কীর্তিতেই ভক্ত-সমর্থকদের হৃদয়ে বেঁচে থাকবেন। তাই হয়তো গোলের পর উদ্যাপনের সময় দুই হাত দিয়ে হৃদয় বানান তিনি।
গোলের পর উদ্যাপনের সময় দুই হাতে দিয়ে ভালোবাসার চিহ্ন আঁকতেন আনহেল দি মারিয়া। তাঁর এই আইকনিক উদ্যাপন আর্জেন্টিনার হয়ে আর খুব বেশি দিন দেখা যাবে না। জাতীয় দলের হয়ে যে জার্সি তুলে রাখার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন তিনি।
গতকাল ইকুয়েডরের বিপক্ষে ম্যাচের পর ২০২৪ কোপা আমেরিকা শেষেই আর্জেন্টিনার হয়ে বুটজোড়া তুলে রাখার ঘোষণা দিয়েছেন দি মারিয়া। অবসর অবশ্য কাতার বিশ্বকাপ শেষেই নেওয়ার কথা ছিল। তবে আলবিসেলেস্তারা ৩৬ বছর পর বিশ্বকাপ জিতলে সিদ্ধান্তে পরিবর্তন আনেন এই উইঙ্গার।
আর্জেন্টিনার তিন তারকার জার্সিতে আরও কিছুদিন খেলে যেতে চান দি মারিয়া। তবে কত দিন খেলবেন, নির্দিষ্ট করে না জানালেও গতকাল ২০২৪ কোপা আমেরিকার টুর্নামেন্ট শেষেই অবসরে যাবেন এমনটা ইএসপিএন আর্জেন্টিনাকে জানিয়েছেন ৩৫ বছর বয়সী তারকা।
২০২৬ বিশ্বকাপে লিওনেল মেসির খেলা নিয়ে ধোঁয়াশা থাকলেও দি মারিয়ার ক্ষেত্রে তা আর থাকল না। তবে দলের আগামী বিশ্বকাপে অংশগ্রহণ নিশ্চিত করতে বাছাইপর্ব খেলবেন তিনি। এই বাছাইপর্ব দিয়েই আর্জেন্টিনার হয়ে অভিষেক হয়েছিল তাঁর। ২০০৮ সালে প্যারাগুয়ের বিপক্ষে। এখন পর্যন্ত ১৩৩ ম্যাচে ২৯ গোল করেছেন তিনি। সতীর্থদের দিয়ে করিয়েছেন ২৭টি।
ম্যাচ অনুযায়ী গোলের সংখ্যা কম হলেও দি মারিয়ার নামের পাশের এই ছোট্ট পরিসংখ্যানেই আর্জেন্টিনার ইতিহাস লেখা রয়েছে। অলিম্পিকসহ হিসেব করলে শেষ চার শিরোপায় তাঁর অবদান অনন্য। প্রতিটি ফাইনালে যে গোল রয়েছে দি মারিয়ার। ২০০৮ সালে বেইজিং অলিম্পিকে তাঁর গোলেই স্বর্ণ জেতে আলবিসেলেস্তারা। এরপর ২০২১ সালে ২৮ বছরের দীর্ঘ খরা কাটিয়ে কোপা আমেরিকা চ্যাম্পিয়ন হয় তারা।
ফাইনালে চিরপ্রতিদ্বন্দ্বী ব্রাজিলকে ১–০ ব্যবধানে হারানোর জয়সূচক গোলটি দি মারিয়ার পা থেকে আসে। গত বছর ইউরো চ্যাম্পিয়ন ইতালির বিপক্ষে ফিনালিসিমায়ও গোল করেন তিনি। আর তিন যুগ পর আর্জেন্টিনার বিশ্বচ্যাম্পিয়ন হওয়ার ম্যাচে তাঁর করা ৩৬ মিনিটের গোল তো ভোলার কথা নয় সমর্থকদের। এসব কীর্তিতেই ভক্ত-সমর্থকদের হৃদয়ে বেঁচে থাকবেন। তাই হয়তো গোলের পর উদ্যাপনের সময় দুই হাত দিয়ে হৃদয় বানান তিনি।
পাকিস্তানের বিপক্ষে অলিখিত সেমিফাইনালটা লিটন দাসকে দেখতে হয়েছে ডাগ আউটে বসে। দুবাইয়ে তাওহীদ হৃদয়, পারভেজ হোসেন ইমন, জাকের আলী অনিকদের একের পর এক আত্মাহুতি দেখে লিটনের মুখটা বেশ ফ্যাকাশে দেখিয়েছে। ওয়াসিম আকরামের মতে লিটন থাকলে ম্যাচের ফল অন্য কিছু হতেও পারত।
১২ মিনিট আগেজিতলেই ফাইনাল—দুবাইয়ে গত রাতে সুপার ফোরের বাংলাদেশ-পাকিস্তান ম্যাচটা ছিল এমনই। অলিখিত সেমিফাইনালে প্রথম ইনিংস শেষে বাংলাদেশের ফাইনাল খেলা মনে হচ্ছিল সময়ের ব্যাপার মাত্র। কিন্তু ‘আনপ্রেডিক্টেবল’ পাকিস্তান কখন যে পাশার দান উল্টে দেবে, সেটা বোঝা মুশকিল।
১ ঘণ্টা আগেদুবাইয়ে গত রাতে বাংলাদেশ-পাকিস্তান সুপার ফোরের ম্যাচে ছিল না কোনো জটিল সমীকরণের খেলা। অলিখিত সেমিফাইনালের বাধা যে টপকতে পারবে, সেই দল কাটবে ফাইনালের টিকিট। বাংলাদেশ সেখানে নিজেদের হাতে থাকা ম্যাচ ফস্কেছে বলে মনে করেন ওয়াসিম আকরাম।
১ ঘণ্টা আগেজয়ের জন্য ১৩৬ রানের লক্ষ্যটা কি খুব বড় ছিল? মোটেও না। কিন্তু মাঝারি মানের এই লক্ষ্যতাড়ায় শুরু থেকেই বাংলাদেশের ব্যাটাররা যে অস্থিরতা দেখালেন, স্ট্যাম্পের বাইরের বল চেজ করে খেলতে গিয়ে আত্মাহুতি দিলেন নিজেদের, তাতে ম্যাচটি যাঁরা দেখেছেন তাঁদের উপলব্ধি এটাই—এই দলের শেখার এখনো অনেক বাকি!
১১ ঘণ্টা আগে