আন্তর্জাতিক ফুটবল থেকে আনহেল দি মারিয়ার অবসর নেওয়ার ১৫ দিনেরও বেশি সময় পেরিয়ে গেছে। কিন্তু প্রতিযোগিতামূলক ফুটবল যে এখনো ছাড়েননি। সেই পরিকল্পনা যখনই করতে যাবেন, বাদ সাধল একটি হত্যার হুমকি।
হত্যার হুমকি দি মারিয়াকে নয়। দেওয়া হয়েছে আর্জেন্টিনার তারকা ফরোয়ার্ডের মেয়েকে। চিঠিটি পাঠানো হয়েছে দি মারিয়ার পারিবারিক ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানে। আর্জেন্টিনার টিভি স্টেশন ‘রোজারিও ক্যানাল ৩’ কে তারকা ফরোয়ার্ড বলেছেন, ‘আমার বোনের ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে হুমকি এসেছে। একটি বাক্সে শূকরের মাথা পাঠানো হয়েছে। সেই পশুর কপালটা ছিল বুলেটবিদ্ধ। সঙ্গে একটি চিরকুটও পাঠানো হয়েছে। সেখানে বলা হয়েছে, যদি রোজারিওতে ফিরি, তাহলে পরের মাথাটি হবে আমার (ছোট) মেয়ে পিয়ার।’
দি মারিয়ার জন্মশহর আর্জেন্টিনার রোজারিও। সেই শহরের ক্লাব রোজারিও সেন্ট্রালের বয়সভিত্তিক দল থেকে উঠে এসেছেন আর্জেন্টাইন এই ফরোয়ার্ড । নিরাপত্তাহীনতার কারণে জন্মশহরে প্রতিযোগিতামূলক ফুটবলে ইতি টানার সম্ভাবনা আপাতত নেই বলে জানিয়েছেন দি মারিয়া। আর্জেন্টাইন ফরোয়ার্ড বলেন, ‘রোজারিওতে এভাবে আমি ফিরব না। তারা আমার পরিবারকে লক্ষ্যবস্তু করেছে। সেটা কোনোভাবেই হতে দিতে পারি না।’
২০২২ সালে কাতারে বিশ্বকাপ জিতে ৩৬ বছরের অপেক্ষার অবসান ঘটায় আর্জেন্টিনা। তখন থেকেই দি মারিয়া বলে আসছেন, শৈশবের ক্লাব রোজারিওতে ফিরতে চান। এ বছরের মার্চেও হত্যার হুমকি পান তিনি। এরপর রোজারিওতে না ফেরার জন্য ভক্ত-সমর্থকদের অনেক সমালোচনা দি মারিয়াকে সহ্য করতে হচ্ছে নিয়মিত। আর্জেন্টাইন ফরোয়ার্ড বলেন, ‘মাসগুলো খুবই ভয়ংকর ছিল। যারা বুঝতে পারছেন না, তারা কেউ এক সেকেন্ডের জন্য আমার জায়গায় বসিয়ে দেখবেন না। কারণ সামাজিক মাধ্যমে কাউকে ভুল বোঝা খুবই সহজ।’
আন্তর্জাতিক ফুটবল থেকে আনহেল দি মারিয়ার অবসর নেওয়ার ১৫ দিনেরও বেশি সময় পেরিয়ে গেছে। কিন্তু প্রতিযোগিতামূলক ফুটবল যে এখনো ছাড়েননি। সেই পরিকল্পনা যখনই করতে যাবেন, বাদ সাধল একটি হত্যার হুমকি।
হত্যার হুমকি দি মারিয়াকে নয়। দেওয়া হয়েছে আর্জেন্টিনার তারকা ফরোয়ার্ডের মেয়েকে। চিঠিটি পাঠানো হয়েছে দি মারিয়ার পারিবারিক ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানে। আর্জেন্টিনার টিভি স্টেশন ‘রোজারিও ক্যানাল ৩’ কে তারকা ফরোয়ার্ড বলেছেন, ‘আমার বোনের ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে হুমকি এসেছে। একটি বাক্সে শূকরের মাথা পাঠানো হয়েছে। সেই পশুর কপালটা ছিল বুলেটবিদ্ধ। সঙ্গে একটি চিরকুটও পাঠানো হয়েছে। সেখানে বলা হয়েছে, যদি রোজারিওতে ফিরি, তাহলে পরের মাথাটি হবে আমার (ছোট) মেয়ে পিয়ার।’
দি মারিয়ার জন্মশহর আর্জেন্টিনার রোজারিও। সেই শহরের ক্লাব রোজারিও সেন্ট্রালের বয়সভিত্তিক দল থেকে উঠে এসেছেন আর্জেন্টাইন এই ফরোয়ার্ড । নিরাপত্তাহীনতার কারণে জন্মশহরে প্রতিযোগিতামূলক ফুটবলে ইতি টানার সম্ভাবনা আপাতত নেই বলে জানিয়েছেন দি মারিয়া। আর্জেন্টাইন ফরোয়ার্ড বলেন, ‘রোজারিওতে এভাবে আমি ফিরব না। তারা আমার পরিবারকে লক্ষ্যবস্তু করেছে। সেটা কোনোভাবেই হতে দিতে পারি না।’
২০২২ সালে কাতারে বিশ্বকাপ জিতে ৩৬ বছরের অপেক্ষার অবসান ঘটায় আর্জেন্টিনা। তখন থেকেই দি মারিয়া বলে আসছেন, শৈশবের ক্লাব রোজারিওতে ফিরতে চান। এ বছরের মার্চেও হত্যার হুমকি পান তিনি। এরপর রোজারিওতে না ফেরার জন্য ভক্ত-সমর্থকদের অনেক সমালোচনা দি মারিয়াকে সহ্য করতে হচ্ছে নিয়মিত। আর্জেন্টাইন ফরোয়ার্ড বলেন, ‘মাসগুলো খুবই ভয়ংকর ছিল। যারা বুঝতে পারছেন না, তারা কেউ এক সেকেন্ডের জন্য আমার জায়গায় বসিয়ে দেখবেন না। কারণ সামাজিক মাধ্যমে কাউকে ভুল বোঝা খুবই সহজ।’
পাকিস্তানের বিপক্ষে অলিখিত সেমিফাইনালটা লিটন দাসকে দেখতে হয়েছে ডাগ আউটে বসে। দুবাইয়ে তাওহীদ হৃদয়, পারভেজ হোসেন ইমন, জাকের আলী অনিকদের একের পর এক আত্মাহুতি দেখে লিটনের মুখটা বেশ ফ্যাকাশে দেখিয়েছে। ওয়াসিম আকরামের মতে লিটন থাকলে ম্যাচের ফল অন্য কিছু হতেও পারত।
১৩ মিনিট আগেজিতলেই ফাইনাল—দুবাইয়ে গত রাতে সুপার ফোরের বাংলাদেশ-পাকিস্তান ম্যাচটা ছিল এমনই। অলিখিত সেমিফাইনালে প্রথম ইনিংস শেষে বাংলাদেশের ফাইনাল খেলা মনে হচ্ছিল সময়ের ব্যাপার মাত্র। কিন্তু ‘আনপ্রেডিক্টেবল’ পাকিস্তান কখন যে পাশার দান উল্টে দেবে, সেটা বোঝা মুশকিল।
১ ঘণ্টা আগেদুবাইয়ে গত রাতে বাংলাদেশ-পাকিস্তান সুপার ফোরের ম্যাচে ছিল না কোনো জটিল সমীকরণের খেলা। অলিখিত সেমিফাইনালের বাধা যে টপকতে পারবে, সেই দল কাটবে ফাইনালের টিকিট। বাংলাদেশ সেখানে নিজেদের হাতে থাকা ম্যাচ ফস্কেছে বলে মনে করেন ওয়াসিম আকরাম।
১ ঘণ্টা আগেজয়ের জন্য ১৩৬ রানের লক্ষ্যটা কি খুব বড় ছিল? মোটেও না। কিন্তু মাঝারি মানের এই লক্ষ্যতাড়ায় শুরু থেকেই বাংলাদেশের ব্যাটাররা যে অস্থিরতা দেখালেন, স্ট্যাম্পের বাইরের বল চেজ করে খেলতে গিয়ে আত্মাহুতি দিলেন নিজেদের, তাতে ম্যাচটি যাঁরা দেখেছেন তাঁদের উপলব্ধি এটাই—এই দলের শেখার এখনো অনেক বাকি!
১১ ঘণ্টা আগে