লিওনেল মেসির বার্সেলোনা ছাড়ার তিন বছরেরও বেশি সময় পেরিয়ে গেছে। তবু ক্লাবটির সঙ্গে তাঁর যে নাড়ির টান, সেটা তো এত সহজে ভুলে থাকা যায় না। ক্লাবটিকে যে তিনি কতটা মিস করেন, সেটা ফুটে উঠেছে তাঁর কথায়।
১৮৯৯ সালের ২৯ নভেম্বর যাত্রা শুরু করে বার্সেলোনা ক্লাবটি আজ পূর্ণ করল ১২৫ বছর। যে ক্লাবটির সঙ্গে মেসির শৈশব জড়িয়ে, সেই ক্লাবের জন্মদিন তিনি কী করে ভুলে থাকতে পারেন! স্পেনের ঐতিহ্যবাহী ক্লাবটির ১২৫তম জন্মদিন উপলক্ষ্যে ‘থ্রি ক্যাট’ নামে অনলাইন প্ল্যাটফর্মে দেওয়া সাক্ষাৎকারে আবেগঘন কথাবার্তা বলেছেন তিনি। আর্জেন্টিনার বিশ্বজয়ী ফুটবলার বলেন, ‘১২৫তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে ক্লাবটিকে আমি অভিনন্দন জানাচ্ছি। ক্লাবটির অংশ হওয়া এবং বার্সেলোনার ভক্ত হওয়া আমার জন্য অনেক গর্বের বিষয়। এটা একটা বিশেষ ক্লাব, অন্য সবার থেকে আলাদা। সব ধরনের বাধা বিপত্তি পেরিয়ে এই জায়গায় এসেছে। কারণ, ফুটবলে ব্যাপারগুলো এইভাবে ঠিক করা হয়।’
নিওয়েলস ওল্ড বয়েজ ক্লাব, গ্রান্দোলি ক্লাবে শৈশবে খেললেও মেসি নামডাক কুড়িয়েছেন বার্সেলোনা ক্লাবে খেলে। ১৩ বছর বয়সে আর্জেন্টিনার রোজারিও থেকে স্পেনের বার্সেলোনায় যোগ দিয়েছেন ১৩ বছর বয়সে। ২০০৪ থেকে ২০২১ পর্যন্ত ১৭ বছরের ক্যারিয়ারে বার্সায় মনে রাখার মতো অনেক মুহূর্ত তিনি কাটিয়েছেন। বার্সেলোনার জার্সিতে চারবার উয়েফা চ্যাম্পিয়নস লিগ, ১০টি লা লিগার শিরোপাসহ ৩৪ মেজর শিরোপা জিতেছেন। ৮ ব্যালন ডি’অরের ৭টিই পেয়েছেন বার্সায় দুর্দান্ত পারফর্ম করে।
মূল দলে খেলাসহ বার্সেলোনায় সব মিলিয়ে প্রায় দুই দশক কাটিয়েছেন মেসি। এই সময়ে নেইমার, লুইস সুয়ারেজ, সার্জিও বুসকেতসসহ অনেক তারকা ফুটবলারের সঙ্গেই ক্লাবটিতে খেলেছেন তিনি। পেপ গার্দিওলা, জেরার্দো তাতা মার্তিনোর মতো কোচদের অধীনে মেসি খেলেছেন বার্সাতেই। ক্লাবটি নিয়ে তাই বলতে গিয়েও কথা ফুরোচ্ছে না মেসির। আর্জেন্টাইন তারকা ফুটবলার বলেন, ‘আমি অনেক ভাগ্যবান যে সৃষ্টিকর্তা আমাকে এখানে নিয়ে এসেছেন এবং অসাধারণ এই ক্লাবে জীবনের অধিকাংশ সময় কাটিয়েছি। বার্সেলোনাকে প্রথম দল হিসেবে প্রতিনিধিত্ব করার অর্থ আমি ভালোবেসে ফেলেছি এবং আমার জন্য এটা অনেক গর্বের বিষয়। এই ক্লাব, শহর, মানুষ ও তাদের ভালোবাসা অনেক মিস করি। সব সময়ের মতো আমি আশা করি সাফল্যের ধারা ধরে রাখতে পারব এবং এই ক্লাব আরও উন্নত হবে।’
১৭ বছর বার্সেলোনায় কাটানোর পর মেসি চলে যান প্যারিস সেইন্ট জার্মেইতে (পিএসজি)। ২০২১-২২, ২০২২-২৩ পিএসজিতে দুই মৌসুম খেলার পর তিনি চলে যান ইন্টার মায়ামিতে। ২০২৩ সালে লিগস কাপ জিতিয়ে মায়ামিকে প্রথমবারের মতো মেজর শিরোপার স্বাদ পাইয়ে দিয়েছেন তিনি। এরপর ক্লাবটির হয়ে জিতেছেন ২০২৪ সাপোর্টার্স শিল্ড। এখানেও কোচ হিসেবে মেসি পেয়েছেন মার্তিনোকে। অন্যদিকে বার্সার ক্যাবিনেট শিরোপায় ঠাসা থাকলেও চ্যাম্পিয়নস লিগের শিরোপা তারা পাচ্ছে না অনেক দিন ধরে। সবশেষ ২০১৪-১৫ মৌসুমের চ্যাম্পিয়নস লিগ জিতেছিল বার্সা। মেসি তখন কাতালানদের হয়েই খেলতেন। তিন বছরেরও বেশি সময় পেরিয়ে গেলেও বার্সায় মেসির ফেরার কথা শোনা যাচ্ছে বারবার।
লিওনেল মেসির বার্সেলোনা ছাড়ার তিন বছরেরও বেশি সময় পেরিয়ে গেছে। তবু ক্লাবটির সঙ্গে তাঁর যে নাড়ির টান, সেটা তো এত সহজে ভুলে থাকা যায় না। ক্লাবটিকে যে তিনি কতটা মিস করেন, সেটা ফুটে উঠেছে তাঁর কথায়।
১৮৯৯ সালের ২৯ নভেম্বর যাত্রা শুরু করে বার্সেলোনা ক্লাবটি আজ পূর্ণ করল ১২৫ বছর। যে ক্লাবটির সঙ্গে মেসির শৈশব জড়িয়ে, সেই ক্লাবের জন্মদিন তিনি কী করে ভুলে থাকতে পারেন! স্পেনের ঐতিহ্যবাহী ক্লাবটির ১২৫তম জন্মদিন উপলক্ষ্যে ‘থ্রি ক্যাট’ নামে অনলাইন প্ল্যাটফর্মে দেওয়া সাক্ষাৎকারে আবেগঘন কথাবার্তা বলেছেন তিনি। আর্জেন্টিনার বিশ্বজয়ী ফুটবলার বলেন, ‘১২৫তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে ক্লাবটিকে আমি অভিনন্দন জানাচ্ছি। ক্লাবটির অংশ হওয়া এবং বার্সেলোনার ভক্ত হওয়া আমার জন্য অনেক গর্বের বিষয়। এটা একটা বিশেষ ক্লাব, অন্য সবার থেকে আলাদা। সব ধরনের বাধা বিপত্তি পেরিয়ে এই জায়গায় এসেছে। কারণ, ফুটবলে ব্যাপারগুলো এইভাবে ঠিক করা হয়।’
নিওয়েলস ওল্ড বয়েজ ক্লাব, গ্রান্দোলি ক্লাবে শৈশবে খেললেও মেসি নামডাক কুড়িয়েছেন বার্সেলোনা ক্লাবে খেলে। ১৩ বছর বয়সে আর্জেন্টিনার রোজারিও থেকে স্পেনের বার্সেলোনায় যোগ দিয়েছেন ১৩ বছর বয়সে। ২০০৪ থেকে ২০২১ পর্যন্ত ১৭ বছরের ক্যারিয়ারে বার্সায় মনে রাখার মতো অনেক মুহূর্ত তিনি কাটিয়েছেন। বার্সেলোনার জার্সিতে চারবার উয়েফা চ্যাম্পিয়নস লিগ, ১০টি লা লিগার শিরোপাসহ ৩৪ মেজর শিরোপা জিতেছেন। ৮ ব্যালন ডি’অরের ৭টিই পেয়েছেন বার্সায় দুর্দান্ত পারফর্ম করে।
মূল দলে খেলাসহ বার্সেলোনায় সব মিলিয়ে প্রায় দুই দশক কাটিয়েছেন মেসি। এই সময়ে নেইমার, লুইস সুয়ারেজ, সার্জিও বুসকেতসসহ অনেক তারকা ফুটবলারের সঙ্গেই ক্লাবটিতে খেলেছেন তিনি। পেপ গার্দিওলা, জেরার্দো তাতা মার্তিনোর মতো কোচদের অধীনে মেসি খেলেছেন বার্সাতেই। ক্লাবটি নিয়ে তাই বলতে গিয়েও কথা ফুরোচ্ছে না মেসির। আর্জেন্টাইন তারকা ফুটবলার বলেন, ‘আমি অনেক ভাগ্যবান যে সৃষ্টিকর্তা আমাকে এখানে নিয়ে এসেছেন এবং অসাধারণ এই ক্লাবে জীবনের অধিকাংশ সময় কাটিয়েছি। বার্সেলোনাকে প্রথম দল হিসেবে প্রতিনিধিত্ব করার অর্থ আমি ভালোবেসে ফেলেছি এবং আমার জন্য এটা অনেক গর্বের বিষয়। এই ক্লাব, শহর, মানুষ ও তাদের ভালোবাসা অনেক মিস করি। সব সময়ের মতো আমি আশা করি সাফল্যের ধারা ধরে রাখতে পারব এবং এই ক্লাব আরও উন্নত হবে।’
১৭ বছর বার্সেলোনায় কাটানোর পর মেসি চলে যান প্যারিস সেইন্ট জার্মেইতে (পিএসজি)। ২০২১-২২, ২০২২-২৩ পিএসজিতে দুই মৌসুম খেলার পর তিনি চলে যান ইন্টার মায়ামিতে। ২০২৩ সালে লিগস কাপ জিতিয়ে মায়ামিকে প্রথমবারের মতো মেজর শিরোপার স্বাদ পাইয়ে দিয়েছেন তিনি। এরপর ক্লাবটির হয়ে জিতেছেন ২০২৪ সাপোর্টার্স শিল্ড। এখানেও কোচ হিসেবে মেসি পেয়েছেন মার্তিনোকে। অন্যদিকে বার্সার ক্যাবিনেট শিরোপায় ঠাসা থাকলেও চ্যাম্পিয়নস লিগের শিরোপা তারা পাচ্ছে না অনেক দিন ধরে। সবশেষ ২০১৪-১৫ মৌসুমের চ্যাম্পিয়নস লিগ জিতেছিল বার্সা। মেসি তখন কাতালানদের হয়েই খেলতেন। তিন বছরেরও বেশি সময় পেরিয়ে গেলেও বার্সায় মেসির ফেরার কথা শোনা যাচ্ছে বারবার।
প্রথমবারের মতো আইএল টি-টোয়েন্টিতে খেলার সুযোগ পেয়েছেন মোস্তাফিজুর রহমান। ২ ডিসেম্বর শুরু হতে যাওয়া সংযুক্ত আরব আমিরাতের এই টি-টোয়েন্টি লিগে বাংলাদেশের কাটার মাস্টার খেলবেন দুবাই ক্যাপিটালসের হয়ে।
৩ ঘণ্টা আগেহাতের ব্যাটকে তলোয়ার বানালেন ডেওয়াল্ড ব্রেভিস। কচু কাটা করলেন অস্ট্রেলিয়ার বোলারদের। ৪১ বলে সেঞ্চুরি ছুঁয়ে খেললেন রেকর্ড ১২৫ রানের ইনিংস। আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টি দক্ষিণ আফ্রিকার পক্ষে সর্বোচ্চ এই ইনিংসই অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে দ্বিতীয় টি-টোয়েন্টি ব্যবধান গড়ে দিয়েছে। ৫৩ রানে জিতেছে দক্ষিণ আফ্রিকা।
৪ ঘণ্টা আগেএকেকটা পাসের পর হতাশা ঝাড়ছিলেন সুলেমান দিয়াবাতে। প্রতিপক্ষে দীর্ঘদেহী ফুটবলারদের সামনে কোনোভাবেই পেরে উঠছিলেন না বাকিরা। যা লড়াই করার তা দেখা গেছে শুধু দিয়াবাতের মধ্যে। দিন শেষে বিফলেই যায় তা। আবাহনী লিমিটেডকে ২-০ গোলে হারিয়ে এএফসি চ্যালেঞ্জ লিগের মূল পর্বে নাম লিখিয়েছে কিরগিজস্তানের ক্লাব মুরাস ইউন
৪ ঘণ্টা আগেবিশ্বকাপ কিংবা অলিম্পিকের মতো বড় প্রতিযোগিতায় সাফল্যের জন্য কমবেশি সব দেশেই পুরস্কৃত করা হয় খেলোয়াড়দের। তবে আফ্রিকান নেশনস চ্যাম্পিয়নশিপকে ঘিরেই নিজ দেশের ফুটবলারদের আর্থিক বোনাসের ঘোষণা দিয়েছেন কেনিয়ার প্রেসিডেন্ট উইলিয়াম রুটো। প্রতিটি ম্যাচ জয়ের জন্য কেনিয়ার খেলোয়াড়েরা পাবেন বাড়তি অর্থ।
৬ ঘণ্টা আগে