নিজের সময়ের অন্যতম সেরা কোচ পর্তুগালের হোসে মরিনহো। বিশ্বের অন্যতম সেরা ক্লাবগুলোয় বেশ কজন বিশ্বসেরা খেলোয়াড়কে কোচিং করিয়েছেন তিনি। তাঁর অধীনে খেলা সেই সব খেলোয়াড়দের মধ্যে থেকে বেছে নিয়েছেন নিজের পছন্দের সেরা একাদশও। যেখানে সন্দেহাতীতভাবে জায়গা পেয়েছেন তাঁর অধীনে খেলা ক্রিস্টিয়ানো রোনালদোও।
‘স্পেশাল ওয়ান’ হিসেবে পরিচিত মরিনহো তাঁর ক্যারিয়ারে বেনফিকা, পোর্তো, চেলসি, ইন্টার মিলান, রিয়াল মাদ্রিদ, ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড এবং টটেনহামের মতো ক্লাবে কোচিং করিয়েছেন। যেখানে ঘরোয়া পর্যায়ে যেমন সাফল্য পেয়েছেন, জিতেছেন ইউরোপীয় খেতাবও। তাঁর অধীনে খেলা তারকা ফুটবলাররাও অবদান রেখেছেন সেসব শিরোপা জয়ে।
মরিনহোর তৈরি করা একাদশে গোলরক্ষক হিসেবে জায়গা পেয়েছেন পিটার চেক। চেলসির কোচ থাকাকালে চেক প্রজাতন্ত্রের তারকা চেক খেলেছিলেন মরিনহোর অধীনে।
দুই সেন্টার ব্যাক হিসেবে মরিনহোর পছন্দ স্বদেশি রিকার্ডো কারভালহো এবং জন টেরি। কারভালহো মরিনহোর বেশ পছন্দের খেলোয়াড়। পোর্তো থেকে এই পর্তুগিজ খেলোয়াড়কে চেলসি এবং রিয়াল মাদ্রিদে নিয়ে যান মরিনহো। আর টেরিকে কোচিং করিয়েছেন চেলসিতে। লেফট ব্যাকও বেছে নিয়েছেন চেলসি থেকে। অ্যাশলে কোলকে দলে রেখেছেন তিনি। আর রাইট ব্যাক হিসেবে রেখেছেন ইন্টার মিলানের সাবেক আর্জেন্টাইন তারকা হ্যাভিয়ের জানেত্তিকে।
মরিনহোর একাদশে মিডফিল্ডার হিসেবে আছেন চেলসিতে খেলা ক্লদ ম্যাকাললে, চেলসির ফ্রাঙ্ক ল্যাম্পার্ড এবং রিয়াল মাদ্রিদের মেসুত ওজিল। আর তিন ফরোয়ার্ডের দুজনও চেলসির। তাঁরা হলেন এডেন হ্যাজার্ড ও দিদিয়ের দ্রগবা। আর তৃতীয় ফরোয়ার্ড হলেন রোনালদো।
তবে মরিনহোর একাদশ থেকে বাদ পড়েছেন বেশ কজন তারকা খেলোয়াড়। যাঁদের মাঝে আছেন ইকার ক্যাসিয়াস, মার্সেলো, করিম বেনজেমা, জ্লাতান ইব্রাহিমোভিচ, স্যামুয়েল ইতো, ওয়েসলি স্নাইডার এবং রোমেলু লুকাকু।
মরিনহোর একাদশ
গোলরক্ষক: পিটার চেক
রক্ষণ: রিকার্ডো কারভালহো, জন টেরি, অ্যাশলে কোল, হ্যাভিয়ের জানেত্তি
মাঝমাঠ: ক্লদ ম্যাকাললে, ফ্রাঙ্ক ল্যাম্পার্ড, মেসুত ওজিল
আক্রমণভাগ: এডেন হ্যাজার্ড, দিদিয়ের দ্রগবা, ক্রিস্টিয়ানো রোনালদো
মরিনহো সম্পর্কিত পড়ুন:
নিজের সময়ের অন্যতম সেরা কোচ পর্তুগালের হোসে মরিনহো। বিশ্বের অন্যতম সেরা ক্লাবগুলোয় বেশ কজন বিশ্বসেরা খেলোয়াড়কে কোচিং করিয়েছেন তিনি। তাঁর অধীনে খেলা সেই সব খেলোয়াড়দের মধ্যে থেকে বেছে নিয়েছেন নিজের পছন্দের সেরা একাদশও। যেখানে সন্দেহাতীতভাবে জায়গা পেয়েছেন তাঁর অধীনে খেলা ক্রিস্টিয়ানো রোনালদোও।
‘স্পেশাল ওয়ান’ হিসেবে পরিচিত মরিনহো তাঁর ক্যারিয়ারে বেনফিকা, পোর্তো, চেলসি, ইন্টার মিলান, রিয়াল মাদ্রিদ, ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড এবং টটেনহামের মতো ক্লাবে কোচিং করিয়েছেন। যেখানে ঘরোয়া পর্যায়ে যেমন সাফল্য পেয়েছেন, জিতেছেন ইউরোপীয় খেতাবও। তাঁর অধীনে খেলা তারকা ফুটবলাররাও অবদান রেখেছেন সেসব শিরোপা জয়ে।
মরিনহোর তৈরি করা একাদশে গোলরক্ষক হিসেবে জায়গা পেয়েছেন পিটার চেক। চেলসির কোচ থাকাকালে চেক প্রজাতন্ত্রের তারকা চেক খেলেছিলেন মরিনহোর অধীনে।
দুই সেন্টার ব্যাক হিসেবে মরিনহোর পছন্দ স্বদেশি রিকার্ডো কারভালহো এবং জন টেরি। কারভালহো মরিনহোর বেশ পছন্দের খেলোয়াড়। পোর্তো থেকে এই পর্তুগিজ খেলোয়াড়কে চেলসি এবং রিয়াল মাদ্রিদে নিয়ে যান মরিনহো। আর টেরিকে কোচিং করিয়েছেন চেলসিতে। লেফট ব্যাকও বেছে নিয়েছেন চেলসি থেকে। অ্যাশলে কোলকে দলে রেখেছেন তিনি। আর রাইট ব্যাক হিসেবে রেখেছেন ইন্টার মিলানের সাবেক আর্জেন্টাইন তারকা হ্যাভিয়ের জানেত্তিকে।
মরিনহোর একাদশে মিডফিল্ডার হিসেবে আছেন চেলসিতে খেলা ক্লদ ম্যাকাললে, চেলসির ফ্রাঙ্ক ল্যাম্পার্ড এবং রিয়াল মাদ্রিদের মেসুত ওজিল। আর তিন ফরোয়ার্ডের দুজনও চেলসির। তাঁরা হলেন এডেন হ্যাজার্ড ও দিদিয়ের দ্রগবা। আর তৃতীয় ফরোয়ার্ড হলেন রোনালদো।
তবে মরিনহোর একাদশ থেকে বাদ পড়েছেন বেশ কজন তারকা খেলোয়াড়। যাঁদের মাঝে আছেন ইকার ক্যাসিয়াস, মার্সেলো, করিম বেনজেমা, জ্লাতান ইব্রাহিমোভিচ, স্যামুয়েল ইতো, ওয়েসলি স্নাইডার এবং রোমেলু লুকাকু।
মরিনহোর একাদশ
গোলরক্ষক: পিটার চেক
রক্ষণ: রিকার্ডো কারভালহো, জন টেরি, অ্যাশলে কোল, হ্যাভিয়ের জানেত্তি
মাঝমাঠ: ক্লদ ম্যাকাললে, ফ্রাঙ্ক ল্যাম্পার্ড, মেসুত ওজিল
আক্রমণভাগ: এডেন হ্যাজার্ড, দিদিয়ের দ্রগবা, ক্রিস্টিয়ানো রোনালদো
মরিনহো সম্পর্কিত পড়ুন:
নতুন কোচ নিয়োগ নিয়ে ঝক্কির মধ্যে আছে ব্রাজিল ফুটবল কনফেডারেশন (সিবিএফ)। এর মধ্যে যোগ হলো নতুন বিতর্ক। ২০২৬ ফুটবল বিশ্বকাপের জন্য ব্রাজিল জাতীয় দলের সম্ভাব্য নতুন অ্যাওয়ে জার্সির একটি ছবি ফাঁস হওয়ার পর দেশটিতে শুরু হয়েছে তীব্র বিতর্ক। এ বিতর্ক শুধু তাদের ক্রীড়াঙ্গনে নয়, ছড়িয়ে পড়েছে ব্রাজিলের রাজনৈতিক
৭ মিনিট আগেসিলেট টেস্টে বাংলাদেশের বিপক্ষে ৩ উইকেটের ঐতিহাসিক জয় পেয়েছে জিম্বাবুয়ে। এই জয়ে জিম্বাবুয়ের পেসার ব্লেসিং মুজারাবানি অসাধারণ অবদান রাখেন। বাংলাদেশকে কাঁপিয়ে দেওয়ার পুরস্কার আন্তর্জাতিক ক্রিকেট সংস্থার (আইসিসি) থেকে পেয়েছেন মুজারাবানি।
১ ঘণ্টা আগেচট্টগ্রাম টেস্টে ২১৭ রানে পিছিয়ে থেকে দ্বিতীয় ইনিংসে ব্যাটিং করতে নেমেছে জিম্বাবুয়ে। কিন্তু ব্যাটিংয়ে নেমেই তাইজুল ইসলাম-নাঈম হাসানদের ঘূর্ণি জাদুতে কাঁপাকাঁপি অবস্থা তাদের। ২২ রানেই হারিয়েছে ৩ উইকেট। প্রথম ইনিংসে ৬ উইকেট নেওয়া তাইজুল এরই মধ্যে শিকার করেছেন ২ উইকেট। নাঈম নিয়েছেন একটি।
১ ঘণ্টা আগেচট্টগ্রামের বীরশ্রেষ্ঠ ফ্লাইট লেফটেন্যান্ট মতিউর রহমান স্টেডিয়ামে দুপুরের সূর্যটা তখন মাথার ওপরে। কিছুক্ষণ আগে আকাশে যে মেঘ ছিল, সেটাও সরে গেছে। ক্যারিয়ারের দ্বিতীয় টেস্ট সেঞ্চুরি করতে যে ২৪ রান বাকি ছিল, সেটা মেহেদী হাসান মিরাজ পূর্ণ করেছেন লাঞ্চের পরে।
২ ঘণ্টা আগে