আরমান হোসেন, ঢাকা
বর্তমান ফিফা র্যাঙ্কিংয়ে এক নম্বর দল বেলজিয়াম। আর এই দলে আছেন কেভিন ডি ব্রুইনা, এডেন হ্যাজার্ড, রোমেলো লুকাকু, থিবো কর্তোয়ার মতো সময়ের বড় তারকারা। এবারের ইউরোতে শিরোপার অন্যতম দাবিদার ছিল বেলজিয়ামের সোনালি প্রজন্মের এই দলটা। কিন্তু ইতালির ধ্রুপদি ফুটবলে শেষ আটেই থামতে হলো তাদের। বিশ্বকাপের মতো ইউরোতেও দলকে শিরোপা এনে দিতে না পারা বেলজিয়ামের সোনালি প্রজন্মকে এখন ‘দুর্ভাগা’ প্রজন্ম বললে ভুল হবে?
দুর্দান্ত গতিময় ফুটবল আর আর আক্রমণভাগে আছেন লুকাকু–হ্যাজার্ডের মতো ক্ষিপ্র খেলোয়াড়। মাঝমাঠে সময়ের অন্যতম সেরা মিডফিল্ডার কেভিন ডি ব্রুইনা। রক্ষণে অভিজ্ঞ থমাস ভারমিলেন আর জান ভারটংগেন। গোলপোস্টের নিচে থিবো কর্তোয়া নামের দৃঢ় এক দেয়াল। একই সময়ে বিশ্বমানের এত ফুটবলারকে একসঙ্গে একটি দলে পাওয়া বেলজিয়াম লম্বা সময় ধরে নিজেদের অন্যভাবে চিনিয়েছে। এই সময়ে বেলজিয়াম একমাত্র দল যারা, বড় কোনো শিরোপা না জিতেই লম্বা সময় র্যাঙ্কিংয়ে শীর্ষে থেকেছে।
গত রাশিয়া বিশ্বকাপেও দারুণ ঝলক দেখিয়েছিল বেলজিয়াম। তবে শিরোপার স্বাদ পায়নি বেলজিয়াম। সেমিফাইনালে ফ্রান্সের কাছে ১-০ গোলে হেরে বিদায় নিতে হয়েছিল বিশ্বকাপ থেকে। সেই দলের লুকাকু, হ্যাজার্ড, ডি ব্রুইন, কর্তোয়ারা শিরোপার আক্ষেপ ঘোচাতে ছিলেন এবারের ইউরোতেও। লম্বা সময় একসঙ্গে একটা দল হয়ে খেলে আসছেন তাঁর। দলের সবার মধ্যে রসায়নটা অসাধারণ। ইউরোতে দারুণ কিছু করার আশা নিয়েই এসেছিল তারা। গ্রুপ পর্বের প্রথম ম্যাচে রাশিয়াকে ৩-০ গোলে হারিয়ে সেই বার্তা ভালোভাবেই দিয়েছিল বেলজিয়াম।
গ্রুপপর্বের বাকি ম্যাচও জিতে গ্রুপ চ্যাম্পিয়ন হয়েই শেষ ষোলোতে উঠেছিল বেলজিয়াম। শেষ ষোলোতে ইউরোর আরেক অন্যতম ফেবারিট পর্তুগালকে হারিয়ে শিরোপার পথে আরও একধাপ দিয়েছিল রবার্তো মার্টিনেজের দল। কিন্তু শেষ আটে তাঁদের সামনে যে পড়েছিল ‘নীল বিপ্লব’ ঘটাতে যাওয়া ইতালি। সেমিফাইনালে ওঠার লড়াইয়ে ‘অজেয়’ ইতালির কাছে আর পেরে ওঠেনি বেলজিয়াম।
বেলজিয়াম-ইতালির রোমাঞ্চকর লড়াইয়ে পার্থক্যটা কোথায় হলো? বেলজিয়ামের কোচ রবার্তো মার্টিনেজের ব্যাখ্যাটা হচ্ছে, ‘প্রথমার্ধে আমরা ইতালির মতো করে মানিয়ে নিতে পারিনি। খেলোয়াড়েরা দ্বিতীয়ার্ধে ঘুরে দাঁড়ানোর চেষ্টা করেছে। দুর্ভাগ্যজনক কোনো একটা দলকে হারতেই হতো, আর সেটা হলাম আমরা। তবে দল যেভাবে খেলেছে তাতে আমি গর্বিত।’
বারবার বলা হচ্ছে, বেলজিয়ামের এই দলটাই তাদের সোনালি প্রজন্ম। এই দলের দিকে তাকিয়ে তারা আশায় বুক বেঁধেছে অনেকদিন হলো। এত দুর্দান্ত দল, এত ভারসাম্যপূর্ণ দল, যাদের নিয়ে এত স্বপ্ন বেলজিয়ানদের, তবু আরেকটি বড় টুর্নামেন্টে শূন্য হাতেই ফিরতে হচ্ছে তাদের। নিয়তিকে দায়ী করা ছাড়া আর কি করতে পারে বেলজিয়ানরা!
বর্তমান ফিফা র্যাঙ্কিংয়ে এক নম্বর দল বেলজিয়াম। আর এই দলে আছেন কেভিন ডি ব্রুইনা, এডেন হ্যাজার্ড, রোমেলো লুকাকু, থিবো কর্তোয়ার মতো সময়ের বড় তারকারা। এবারের ইউরোতে শিরোপার অন্যতম দাবিদার ছিল বেলজিয়ামের সোনালি প্রজন্মের এই দলটা। কিন্তু ইতালির ধ্রুপদি ফুটবলে শেষ আটেই থামতে হলো তাদের। বিশ্বকাপের মতো ইউরোতেও দলকে শিরোপা এনে দিতে না পারা বেলজিয়ামের সোনালি প্রজন্মকে এখন ‘দুর্ভাগা’ প্রজন্ম বললে ভুল হবে?
দুর্দান্ত গতিময় ফুটবল আর আর আক্রমণভাগে আছেন লুকাকু–হ্যাজার্ডের মতো ক্ষিপ্র খেলোয়াড়। মাঝমাঠে সময়ের অন্যতম সেরা মিডফিল্ডার কেভিন ডি ব্রুইনা। রক্ষণে অভিজ্ঞ থমাস ভারমিলেন আর জান ভারটংগেন। গোলপোস্টের নিচে থিবো কর্তোয়া নামের দৃঢ় এক দেয়াল। একই সময়ে বিশ্বমানের এত ফুটবলারকে একসঙ্গে একটি দলে পাওয়া বেলজিয়াম লম্বা সময় ধরে নিজেদের অন্যভাবে চিনিয়েছে। এই সময়ে বেলজিয়াম একমাত্র দল যারা, বড় কোনো শিরোপা না জিতেই লম্বা সময় র্যাঙ্কিংয়ে শীর্ষে থেকেছে।
গত রাশিয়া বিশ্বকাপেও দারুণ ঝলক দেখিয়েছিল বেলজিয়াম। তবে শিরোপার স্বাদ পায়নি বেলজিয়াম। সেমিফাইনালে ফ্রান্সের কাছে ১-০ গোলে হেরে বিদায় নিতে হয়েছিল বিশ্বকাপ থেকে। সেই দলের লুকাকু, হ্যাজার্ড, ডি ব্রুইন, কর্তোয়ারা শিরোপার আক্ষেপ ঘোচাতে ছিলেন এবারের ইউরোতেও। লম্বা সময় একসঙ্গে একটা দল হয়ে খেলে আসছেন তাঁর। দলের সবার মধ্যে রসায়নটা অসাধারণ। ইউরোতে দারুণ কিছু করার আশা নিয়েই এসেছিল তারা। গ্রুপ পর্বের প্রথম ম্যাচে রাশিয়াকে ৩-০ গোলে হারিয়ে সেই বার্তা ভালোভাবেই দিয়েছিল বেলজিয়াম।
গ্রুপপর্বের বাকি ম্যাচও জিতে গ্রুপ চ্যাম্পিয়ন হয়েই শেষ ষোলোতে উঠেছিল বেলজিয়াম। শেষ ষোলোতে ইউরোর আরেক অন্যতম ফেবারিট পর্তুগালকে হারিয়ে শিরোপার পথে আরও একধাপ দিয়েছিল রবার্তো মার্টিনেজের দল। কিন্তু শেষ আটে তাঁদের সামনে যে পড়েছিল ‘নীল বিপ্লব’ ঘটাতে যাওয়া ইতালি। সেমিফাইনালে ওঠার লড়াইয়ে ‘অজেয়’ ইতালির কাছে আর পেরে ওঠেনি বেলজিয়াম।
বেলজিয়াম-ইতালির রোমাঞ্চকর লড়াইয়ে পার্থক্যটা কোথায় হলো? বেলজিয়ামের কোচ রবার্তো মার্টিনেজের ব্যাখ্যাটা হচ্ছে, ‘প্রথমার্ধে আমরা ইতালির মতো করে মানিয়ে নিতে পারিনি। খেলোয়াড়েরা দ্বিতীয়ার্ধে ঘুরে দাঁড়ানোর চেষ্টা করেছে। দুর্ভাগ্যজনক কোনো একটা দলকে হারতেই হতো, আর সেটা হলাম আমরা। তবে দল যেভাবে খেলেছে তাতে আমি গর্বিত।’
বারবার বলা হচ্ছে, বেলজিয়ামের এই দলটাই তাদের সোনালি প্রজন্ম। এই দলের দিকে তাকিয়ে তারা আশায় বুক বেঁধেছে অনেকদিন হলো। এত দুর্দান্ত দল, এত ভারসাম্যপূর্ণ দল, যাদের নিয়ে এত স্বপ্ন বেলজিয়ানদের, তবু আরেকটি বড় টুর্নামেন্টে শূন্য হাতেই ফিরতে হচ্ছে তাদের। নিয়তিকে দায়ী করা ছাড়া আর কি করতে পারে বেলজিয়ানরা!
গলে ম্যাচ ড্র হওয়া অনেকটা চোখ কপালে ওঠার মতো। সমুদ্রঘেঁষা এই ভেন্যুতে সবশেষ ২৬ ম্যাচে কোনো দলই ড্রয়ের জন্য সমঝোতা করেনি। বাংলাদেশের ম্যাচ দিয়ে ইতি টানল সেই ধারাবাহিকতার। ম্যাচটি কি জেতার জন্য খেলতে পারত না বাংলাদেশ? পারত না আরেকটু আগে ইনিংস ঘোষণা করতে? সেই প্রশ্নগুলোই রাখা হয়েছিল সংবাদ সম্মেলনে...
১২ ঘণ্টা আগেএক টেস্টে জোড়া সেঞ্চুরি আগেও দেখেছে বাংলাদেশ। নাজমুল হোসেন শান্ত প্রায় দুই বছর আগে সেই ক্লাবে নাম লেখান। এবার শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে গলে জোড়া সেঞ্চুরি করে নতুন কীর্তি গড়লেন তিনি। বাংলাদেশের কোনো অধিনায়কই এর আগে এক টেস্টে দুই সেঞ্চুরি হাঁকাতে পারেননি। এই রেকর্ডে নাম লেখানোর কথা আগে থেকে জানতেন না শান্ত।
১৪ ঘণ্টা আগেকিছু কি মনে পড়ছে? না পড়লেও অবশ্য দোষের কিছু নেই। মেলবোর্নে গত বছর অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে প্রথম ইনিংসে ৩৭ বলে ২৮ রানের ইনিংস খেলে তোপের মুখে পড়েন ঋষভ পন্ত। তাঁর আউটের ধরন দেখে রীতিমত ক্ষুব্ধ হয়ে পড়েন কিংবদন্তি সুনীল গাভাস্কার। ধারাভাষ্যকক্ষে মাইক হাতে তিরস্কার করতে থাকেন ‘স্টুপিড, স্টুপিড, স্টুপিড’ বলে
১৪ ঘণ্টা আগেদিন শেষ হতে তখনো বাকি আরও ৫ ওভার। ৩০ বলে শ্রীলঙ্কার ৬ উইকেট পড়ে যাবে এমন ভাবাটা আকাশ-কুসুম কল্পনার মতো। বাংলাদেশ অধিনায়ক নাজমুল হোসেন শান্ত তাই বাস্তবতা মেনে নিয়ে ছুটে গেলেন লঙ্কান অধিনায়ক ধনঞ্জয়া ডি সিলভার সঙ্গে করমর্দন করতে। বাকিরাও তা অনুসরণ করতে থাকেন।
১৫ ঘণ্টা আগে