ক্রীড়া ডেস্ক
নিত্যনতুন রেকর্ডে নাম লেখানো যেন ক্রিস্টিয়ানো রোনালদো দারুণ এক অভ্যাসে পরিণত করেছেন। গোলের রেকর্ডের পাশাপাশি অন্যান্য রেকর্ডেও উঠে যায় তাঁর নাম। এবার যে রেকর্ড পর্তুগিজ ফুটবলার গড়েছেন তাতে আছেন শুধু নিজেই।
সৌদি প্রো লিগে গত রাতে আল নাসর ২-১ গোলে জিতেছে আল–রায়েদের বিপক্ষে। কিং আবদুল্লাহ স্পোর্টস সিটি স্টেডিয়ামে আল নাসরের জয়ে প্রথম ফুটবলার হিসেবে আনুষ্ঠানিকভাবে ক্লাব ক্যারিয়ারে ৭০০ ম্যাচ জয়ের কীর্তি গড়লেন রোনালদো। পর্তুগিজ ফরোয়ার্ড রেকর্ডটি গড়েছেন পাঁচটি ভিন্ন ক্লাবের হয়ে। যেখানে সৌদি ক্লাবটির হয়ে জিতেছেন ৬৬ ম্যাচ। ২০২৩ সালের জানুয়ারি থেকে এখন পর্যন্ত ক্লাবটির জার্সিতে খেলেছেন ৯৪ ম্যাচ।
স্পোর্টিং লিসবনের হয়ে ক্লাব ক্যারিয়ার শুরু রোনালদোর। স্বদেশি ক্লাবের হয়ে জেতেন ১৩ ম্যাচ। স্যার আলেক্স ফার্গুসনের হাত ধরে ২০০৯ সালে চলে যান ম্যানচেস্টার ইউনাইটেডে। ইংলিশ ক্লাবটির হয়ে দুই মেয়াদে তিনি জেতেন ২১৪ ম্যাচ। যা তাঁর ক্লাব ক্যারিয়ারের হিসেবে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ জয়।
রোনালদো তাঁর ক্লাব ক্যারিয়ারের সর্বোচ্চ ৩১৬ জয় পেয়েছেন রিয়াল মাদ্রিদের হয়ে। ২০০৯ থেকে ২০১৮ পর্যন্ত ক্লাবটির জার্সিতে চারটি চ্যাম্পিয়নস লিগ, দুই বার লা লিগা জিতেছেন। যেখানে তিনি ২০১৫-১৬, ২০১৬-১৭, ২০১৭-১৮—হ্যাটট্রিক চ্যাম্পিয়নস লিগ জিতেছেন। জুভেন্টাসের হয়ে তিনি জিতেছেন ৬৬ ম্যাচ।
আল রায়েদ-আল নাসর ম্যাচে গত রাতে প্রথম গোলটা আসে রোনালদোর পা থেকেই। পর্তুগিজ ফরোয়ার্ড গোলটি করেন ৩৫ মিনিটে। সব মিলিয়ে প্রতিযোগিতামূলক ফুটবলে এটা তাঁর ৯২১তম গোল। ১-০ গোলে এগিয়ে যাওয়া আল নাসরের দ্বিতীয় গোলেও তাঁর অবদান রয়েছে।রোনালদোর অ্যাসিস্টে ৪৭ মিনিটে গোলটি করেন নাওয়াফ বুশাল। ৭৬ মিনিটে আল রায়েদের একমাত্র গোলটি করেন তাদের স্ট্রাইকার আমির সায়ুদ।
২-১ গোলের জয়ে সৌদি প্রো লিগের পয়েন্ট টেবিলে তিনে আল নাসর। ১৮ ম্যাচে ১১ জয়, ৫ ড্র ও ২ হারে তাদের পয়েন্ট ৩৮। প্রথম ও দ্বিতীয় স্থানে থাকা আল হিলাল, আল ইত্তিহাদ দুটি দলেরই পয়েন্ট ৪৩।
ক্লাব | জয় |
---|---|
রিয়াল মাদ্রিদ | ৩১৬ |
ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড | ২১৪ |
জুভেন্টাস | ৯১ |
আল নাসর | ৬৬ |
স্পোর্টিং লিসবন | ১৩ |
নিত্যনতুন রেকর্ডে নাম লেখানো যেন ক্রিস্টিয়ানো রোনালদো দারুণ এক অভ্যাসে পরিণত করেছেন। গোলের রেকর্ডের পাশাপাশি অন্যান্য রেকর্ডেও উঠে যায় তাঁর নাম। এবার যে রেকর্ড পর্তুগিজ ফুটবলার গড়েছেন তাতে আছেন শুধু নিজেই।
সৌদি প্রো লিগে গত রাতে আল নাসর ২-১ গোলে জিতেছে আল–রায়েদের বিপক্ষে। কিং আবদুল্লাহ স্পোর্টস সিটি স্টেডিয়ামে আল নাসরের জয়ে প্রথম ফুটবলার হিসেবে আনুষ্ঠানিকভাবে ক্লাব ক্যারিয়ারে ৭০০ ম্যাচ জয়ের কীর্তি গড়লেন রোনালদো। পর্তুগিজ ফরোয়ার্ড রেকর্ডটি গড়েছেন পাঁচটি ভিন্ন ক্লাবের হয়ে। যেখানে সৌদি ক্লাবটির হয়ে জিতেছেন ৬৬ ম্যাচ। ২০২৩ সালের জানুয়ারি থেকে এখন পর্যন্ত ক্লাবটির জার্সিতে খেলেছেন ৯৪ ম্যাচ।
স্পোর্টিং লিসবনের হয়ে ক্লাব ক্যারিয়ার শুরু রোনালদোর। স্বদেশি ক্লাবের হয়ে জেতেন ১৩ ম্যাচ। স্যার আলেক্স ফার্গুসনের হাত ধরে ২০০৯ সালে চলে যান ম্যানচেস্টার ইউনাইটেডে। ইংলিশ ক্লাবটির হয়ে দুই মেয়াদে তিনি জেতেন ২১৪ ম্যাচ। যা তাঁর ক্লাব ক্যারিয়ারের হিসেবে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ জয়।
রোনালদো তাঁর ক্লাব ক্যারিয়ারের সর্বোচ্চ ৩১৬ জয় পেয়েছেন রিয়াল মাদ্রিদের হয়ে। ২০০৯ থেকে ২০১৮ পর্যন্ত ক্লাবটির জার্সিতে চারটি চ্যাম্পিয়নস লিগ, দুই বার লা লিগা জিতেছেন। যেখানে তিনি ২০১৫-১৬, ২০১৬-১৭, ২০১৭-১৮—হ্যাটট্রিক চ্যাম্পিয়নস লিগ জিতেছেন। জুভেন্টাসের হয়ে তিনি জিতেছেন ৬৬ ম্যাচ।
আল রায়েদ-আল নাসর ম্যাচে গত রাতে প্রথম গোলটা আসে রোনালদোর পা থেকেই। পর্তুগিজ ফরোয়ার্ড গোলটি করেন ৩৫ মিনিটে। সব মিলিয়ে প্রতিযোগিতামূলক ফুটবলে এটা তাঁর ৯২১তম গোল। ১-০ গোলে এগিয়ে যাওয়া আল নাসরের দ্বিতীয় গোলেও তাঁর অবদান রয়েছে।রোনালদোর অ্যাসিস্টে ৪৭ মিনিটে গোলটি করেন নাওয়াফ বুশাল। ৭৬ মিনিটে আল রায়েদের একমাত্র গোলটি করেন তাদের স্ট্রাইকার আমির সায়ুদ।
২-১ গোলের জয়ে সৌদি প্রো লিগের পয়েন্ট টেবিলে তিনে আল নাসর। ১৮ ম্যাচে ১১ জয়, ৫ ড্র ও ২ হারে তাদের পয়েন্ট ৩৮। প্রথম ও দ্বিতীয় স্থানে থাকা আল হিলাল, আল ইত্তিহাদ দুটি দলেরই পয়েন্ট ৪৩।
ক্লাব | জয় |
---|---|
রিয়াল মাদ্রিদ | ৩১৬ |
ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড | ২১৪ |
জুভেন্টাস | ৯১ |
আল নাসর | ৬৬ |
স্পোর্টিং লিসবন | ১৩ |
গলে ম্যাচ ড্র হওয়া অনেকটা চোখ কপালে ওঠার মতো। সমুদ্রঘেঁষা এই ভেন্যুতে সবশেষ ২৬ ম্যাচে কোনো দলই ড্রয়ের জন্য সমঝোতা করেনি। বাংলাদেশের ম্যাচ দিয়ে ইতি টানল সেই ধারাবাহিকতার। ম্যাচটি কি জেতার জন্য খেলতে পারত না বাংলাদেশ? পারত না আরেকটু আগে ইনিংস ঘোষণা করতে? সেই প্রশ্নগুলোই রাখা হয়েছিল সংবাদ সম্মেলনে...
১২ ঘণ্টা আগেএক টেস্টে জোড়া সেঞ্চুরি আগেও দেখেছে বাংলাদেশ। নাজমুল হোসেন শান্ত প্রায় দুই বছর আগে সেই ক্লাবে নাম লেখান। এবার শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে গলে জোড়া সেঞ্চুরি করে নতুন কীর্তি গড়লেন তিনি। বাংলাদেশের কোনো অধিনায়কই এর আগে এক টেস্টে দুই সেঞ্চুরি হাঁকাতে পারেননি। এই রেকর্ডে নাম লেখানোর কথা আগে থেকে জানতেন না শান্ত।
১৪ ঘণ্টা আগেকিছু কি মনে পড়ছে? না পড়লেও অবশ্য দোষের কিছু নেই। মেলবোর্নে গত বছর অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে প্রথম ইনিংসে ৩৭ বলে ২৮ রানের ইনিংস খেলে তোপের মুখে পড়েন ঋষভ পন্ত। তাঁর আউটের ধরন দেখে রীতিমত ক্ষুব্ধ হয়ে পড়েন কিংবদন্তি সুনীল গাভাস্কার। ধারাভাষ্যকক্ষে মাইক হাতে তিরস্কার করতে থাকেন ‘স্টুপিড, স্টুপিড, স্টুপিড’ বলে
১৫ ঘণ্টা আগেদিন শেষ হতে তখনো বাকি আরও ৫ ওভার। ৩০ বলে শ্রীলঙ্কার ৬ উইকেট পড়ে যাবে এমন ভাবাটা আকাশ-কুসুম কল্পনার মতো। বাংলাদেশ অধিনায়ক নাজমুল হোসেন শান্ত তাই বাস্তবতা মেনে নিয়ে ছুটে গেলেন লঙ্কান অধিনায়ক ধনঞ্জয়া ডি সিলভার সঙ্গে করমর্দন করতে। বাকিরাও তা অনুসরণ করতে থাকেন।
১৫ ঘণ্টা আগে