ক্রীড়া ডেস্ক
দশকের পর দশক ধরে বিডের ব্যর্থ প্রচেষ্টার পর, অবশেষে সুখবর পাচ্ছে মরক্কো। ফুটবল বিশ্বকাপ আয়োজনের স্বপ্ন পূরণ হতে যাচ্ছে উত্তর আফ্রিকার দেশটির। ফরাসি বার্তা সংস্থার এএফপির প্রতিবেদন, ২০৩০ ফিফা ফুটবল বিশ্বকাপ স্পেন ও পর্তুগালের সঙ্গে যৌথভাবে আয়োজন করবে আশরাফ হাকিমির দেশ মরক্কো। তারই আনুষ্ঠানিক ঘোষণা আসতে চলেছে কাল ফিফার গুরুত্বপূর্ণ সভায়।
২০৩০ সালে হবে বিশ্বকাপ ফুটবলের শতবর্ষ পূর্তি। ১৯৩০ সালে দক্ষিণ আমেরিকার দেশ উরুগুয়েতে হয়েছিল উদ্বোধনী ফুটবল বিশ্বকাপ। শতবর্ষের বিশ্বকাপ আয়োজনও বিশেষ করে রাখতে ২০২৩ বিশ্বকাপে একটি করে ম্যাচ নিজেদের দেশে খেলার সুযোগ পাবে উরুগুয়ে, আর্জেন্টিনা ও প্যারাগুয়ে। অর্থাৎ লাতিন আমেরিকায় কয়েকটি ম্যাচ হতে পারে। এসব বিষয়েও এবার আনুষ্ঠানিক ঘোষণা দেবে ফিফা। যদি তা-ই হয়, ইউরোপ-আফ্রিকা ও দক্ষিণ আমেরিকা—তিন মহাদেশজুড়ে হবে ২৪ তম বিশ্বকাপ।
মরক্কো আশা করছে, বিশ্বকাপ আয়োজন তাদের আন্তর্জাতিক ভাবমূর্তি বাড়বে এবং অর্থনীতিকে শক্তিশালী করবে। মরক্কো ১৯৮৭ সালে প্রথম আফ্রিকান দেশ হিসেবে বিশ্বকাপের জন্য বিড করে। ১৯৯৪ সালেও আয়োজনের চেষ্টা করেছিল। পাঁচবার বিড করেও সফল হতে পারেনি, যার মধ্যে ২০১০ সালে দক্ষিণ আফ্রিকার কাছে সামান্য ব্যবধানে হেরে গিয়েছিল, ছিল আফ্রিকা মহাদেশে প্রথম বিশ্বকাপ।
মরক্কোর ২০৩০ বিশ্বকাপ কমিটির প্রধান ফৌজি লেকজা বলেছেন, ‘(বিশ্বকাপ) এটি জাতীয় অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি ত্বরান্বিত করা, কর্মসংস্থান সৃষ্টি এবং দেশের পর্যটন শিল্পকে উন্নত করার এক অনন্য সুযোগ।’ রাজা মুহাম্মদ ষষ্ঠ-এর সভাপতিত্বে মন্ত্রিসভার বৈঠকের পরে লেকজা এসব কথা বলেন।
মরক্কো সরকার ছয়টি আয়োজক শহরের অবকাঠামো আধুনিকায়নের জন্য পরিকল্পনা ঘোষণা করেছে। এই শহরগুলো হলো—রাবাত, কাসাব্লাঙ্কা, ফেজ, তাঙ্গিয়ের, মারাকেশ ও আগাদির। দেশটির সরকারি বিবৃতিতে বলা হয়েছে, এর মধ্যে বিমানবন্দর, সড়ক ও পরিবহন নেটওয়ার্ক সম্প্রসারণ, পাশাপাশি হোটেল ও বাণিজ্যিক সেবাগুলোর উন্নয়ন অন্তর্ভুক্ত রয়েছে।
জানানো হয়েছে, ছয়টি শহরের স্টেডিয়াম এরই মধ্যে সংস্কারকাজের অধীনে রয়েছে। কাসাব্লাঙ্কার নিকটবর্তী একটি নতুন ১,১৫০০০ আসনের স্টেডিয়াম নির্মাণের পরিকল্পনা করা হয়েছে, যার ব্যয় হবে ৪৮০ মিলিয়ন ইউরো (৫০৭ মিলিয়ন ডলার)। এই অত্যাধুনিক ভেন্যুটি ফাইনাল ম্যাচ আয়োজনের জন্য ব্যবহার করা হবে বলে আশা করা হচ্ছে। সবকিছু ঠিক থাকলে বিশ্বকাপ ইতিহাসই গড়তে যাচ্ছে মরক্কো।
ফিফার একই সভা থেকে ঘোষণা আসবে ২০৩৪ বিশ্বকাপের আয়োজক দেশ নিয়েও। এই বিশ্বকাপের আয়োজক হিসেবে জোরালো আলোচনায় রয়েছে সৌদি আরবও।
দশকের পর দশক ধরে বিডের ব্যর্থ প্রচেষ্টার পর, অবশেষে সুখবর পাচ্ছে মরক্কো। ফুটবল বিশ্বকাপ আয়োজনের স্বপ্ন পূরণ হতে যাচ্ছে উত্তর আফ্রিকার দেশটির। ফরাসি বার্তা সংস্থার এএফপির প্রতিবেদন, ২০৩০ ফিফা ফুটবল বিশ্বকাপ স্পেন ও পর্তুগালের সঙ্গে যৌথভাবে আয়োজন করবে আশরাফ হাকিমির দেশ মরক্কো। তারই আনুষ্ঠানিক ঘোষণা আসতে চলেছে কাল ফিফার গুরুত্বপূর্ণ সভায়।
২০৩০ সালে হবে বিশ্বকাপ ফুটবলের শতবর্ষ পূর্তি। ১৯৩০ সালে দক্ষিণ আমেরিকার দেশ উরুগুয়েতে হয়েছিল উদ্বোধনী ফুটবল বিশ্বকাপ। শতবর্ষের বিশ্বকাপ আয়োজনও বিশেষ করে রাখতে ২০২৩ বিশ্বকাপে একটি করে ম্যাচ নিজেদের দেশে খেলার সুযোগ পাবে উরুগুয়ে, আর্জেন্টিনা ও প্যারাগুয়ে। অর্থাৎ লাতিন আমেরিকায় কয়েকটি ম্যাচ হতে পারে। এসব বিষয়েও এবার আনুষ্ঠানিক ঘোষণা দেবে ফিফা। যদি তা-ই হয়, ইউরোপ-আফ্রিকা ও দক্ষিণ আমেরিকা—তিন মহাদেশজুড়ে হবে ২৪ তম বিশ্বকাপ।
মরক্কো আশা করছে, বিশ্বকাপ আয়োজন তাদের আন্তর্জাতিক ভাবমূর্তি বাড়বে এবং অর্থনীতিকে শক্তিশালী করবে। মরক্কো ১৯৮৭ সালে প্রথম আফ্রিকান দেশ হিসেবে বিশ্বকাপের জন্য বিড করে। ১৯৯৪ সালেও আয়োজনের চেষ্টা করেছিল। পাঁচবার বিড করেও সফল হতে পারেনি, যার মধ্যে ২০১০ সালে দক্ষিণ আফ্রিকার কাছে সামান্য ব্যবধানে হেরে গিয়েছিল, ছিল আফ্রিকা মহাদেশে প্রথম বিশ্বকাপ।
মরক্কোর ২০৩০ বিশ্বকাপ কমিটির প্রধান ফৌজি লেকজা বলেছেন, ‘(বিশ্বকাপ) এটি জাতীয় অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি ত্বরান্বিত করা, কর্মসংস্থান সৃষ্টি এবং দেশের পর্যটন শিল্পকে উন্নত করার এক অনন্য সুযোগ।’ রাজা মুহাম্মদ ষষ্ঠ-এর সভাপতিত্বে মন্ত্রিসভার বৈঠকের পরে লেকজা এসব কথা বলেন।
মরক্কো সরকার ছয়টি আয়োজক শহরের অবকাঠামো আধুনিকায়নের জন্য পরিকল্পনা ঘোষণা করেছে। এই শহরগুলো হলো—রাবাত, কাসাব্লাঙ্কা, ফেজ, তাঙ্গিয়ের, মারাকেশ ও আগাদির। দেশটির সরকারি বিবৃতিতে বলা হয়েছে, এর মধ্যে বিমানবন্দর, সড়ক ও পরিবহন নেটওয়ার্ক সম্প্রসারণ, পাশাপাশি হোটেল ও বাণিজ্যিক সেবাগুলোর উন্নয়ন অন্তর্ভুক্ত রয়েছে।
জানানো হয়েছে, ছয়টি শহরের স্টেডিয়াম এরই মধ্যে সংস্কারকাজের অধীনে রয়েছে। কাসাব্লাঙ্কার নিকটবর্তী একটি নতুন ১,১৫০০০ আসনের স্টেডিয়াম নির্মাণের পরিকল্পনা করা হয়েছে, যার ব্যয় হবে ৪৮০ মিলিয়ন ইউরো (৫০৭ মিলিয়ন ডলার)। এই অত্যাধুনিক ভেন্যুটি ফাইনাল ম্যাচ আয়োজনের জন্য ব্যবহার করা হবে বলে আশা করা হচ্ছে। সবকিছু ঠিক থাকলে বিশ্বকাপ ইতিহাসই গড়তে যাচ্ছে মরক্কো।
ফিফার একই সভা থেকে ঘোষণা আসবে ২০৩৪ বিশ্বকাপের আয়োজক দেশ নিয়েও। এই বিশ্বকাপের আয়োজক হিসেবে জোরালো আলোচনায় রয়েছে সৌদি আরবও।
গলে ম্যাচ ড্র হওয়া অনেকটা চোখ কপালে ওঠার মতো। সমুদ্রঘেঁষা এই ভেন্যুতে সবশেষ ২৬ ম্যাচে কোনো দলই ড্রয়ের জন্য সমঝোতা করেনি। বাংলাদেশের ম্যাচ দিয়ে ইতি টানল সেই ধারাবাহিকতার। ম্যাচটি কি জেতার জন্য খেলতে পারত না বাংলাদেশ? পারত না আরেকটু আগে ইনিংস ঘোষণা করতে? সেই প্রশ্নগুলোই রাখা হয়েছিল সংবাদ সম্মেলনে...
১২ ঘণ্টা আগেএক টেস্টে জোড়া সেঞ্চুরি আগেও দেখেছে বাংলাদেশ। নাজমুল হোসেন শান্ত প্রায় দুই বছর আগে সেই ক্লাবে নাম লেখান। এবার শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে গলে জোড়া সেঞ্চুরি করে নতুন কীর্তি গড়লেন তিনি। বাংলাদেশের কোনো অধিনায়কই এর আগে এক টেস্টে দুই সেঞ্চুরি হাঁকাতে পারেননি। এই রেকর্ডে নাম লেখানোর কথা আগে থেকে জানতেন না শান্ত।
১৪ ঘণ্টা আগেকিছু কি মনে পড়ছে? না পড়লেও অবশ্য দোষের কিছু নেই। মেলবোর্নে গত বছর অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে প্রথম ইনিংসে ৩৭ বলে ২৮ রানের ইনিংস খেলে তোপের মুখে পড়েন ঋষভ পন্ত। তাঁর আউটের ধরন দেখে রীতিমত ক্ষুব্ধ হয়ে পড়েন কিংবদন্তি সুনীল গাভাস্কার। ধারাভাষ্যকক্ষে মাইক হাতে তিরস্কার করতে থাকেন ‘স্টুপিড, স্টুপিড, স্টুপিড’ বলে
১৪ ঘণ্টা আগেদিন শেষ হতে তখনো বাকি আরও ৫ ওভার। ৩০ বলে শ্রীলঙ্কার ৬ উইকেট পড়ে যাবে এমন ভাবাটা আকাশ-কুসুম কল্পনার মতো। বাংলাদেশ অধিনায়ক নাজমুল হোসেন শান্ত তাই বাস্তবতা মেনে নিয়ে ছুটে গেলেন লঙ্কান অধিনায়ক ধনঞ্জয়া ডি সিলভার সঙ্গে করমর্দন করতে। বাকিরাও তা অনুসরণ করতে থাকেন।
১৫ ঘণ্টা আগে