ইংল্যান্ডের ফুটবল টুর্নামেন্টে গোলের বন্যা নতুন কিছু নয়। প্রিমিয়ার লিগ থেকে শুরু করে কারাবাও কাপ—সব জায়গায় দেখা যায় শুধুই গোল আর গোল। কারাবাও কাপের এবারের মৌসুমের তৃতীয় রাউন্ডে প্রতিপক্ষ দলগুলোর সঙ্গে রীতিমতো ছেলেখেলা করল আর্সেনাল ও লিভারপুল।
আর্সেনাল, লিভারপুল দল দুটি গত রাতে ভিন্ন দুই প্রতিপক্ষের বিপক্ষে খেলেছে। দল দুটির মধ্যে দারুণ মিলও দেখা গেছে। কারাবাও কাপের তৃতীয় রাউন্ডে দুটি দলই খেলেছে ঘরের মাঠে। লিভারপুল-আর্সেনাল দল দুটিই তাঁদের প্রতিপক্ষকে ‘ফাইভ স্টার’ উপহার দিয়েছে। মানে গানার্স ও অলরেডরা পেয়েছে ৫-১ গোলের জয়।
অ্যানফিল্ডে গত রাতে অবশ্য লিভারপুল শুরুতে পিছিয়ে পড়েছিল ওয়েস্ট হ্যামের বিপক্ষে। ২১ মিনিটে আত্মঘাতী গোল করেন লিভারপুল ডিফেন্ডার জ্যারেল অ্যামেরিন কোয়ানসা। সমতায় ফিরতে খুব একটা সময় লাগেনি অলরেডদের। ২৫ মিনিটে লিভারপুলের ফরোয়ার্ড দিয়োগো জোতা করেন সমতাসূচক গোল। তাঁকে অ্যাসিস্ট করেন ফেদেরিকো চিয়েসা। ১-১ সমতায় প্রথমার্ধ শেষ হওয়ার পর দ্বিতীয়ার্ধে গোলের বন্যা বইয়ে দেয় লিভারপুল। ৪৯ মিনিটে জোতার পা থেকে আসে অলরেডদের দ্বিতীয় গোল।
লিভারপুলের তৃতীয় গোল ৭৪ মিনিটে করেন মোহামেদ সালাহ। অলরেডরা ব্যবধান বাড়াতে না বাড়াতেই ১০ জনে পরিণত হয় ওয়েস্ট হাম। ৭৬ মিনিটে দলটির মিডফিল্ডার এডসন আলভারেজ দেখেন লাল কার্ড। তিনি লাল কার্ড দেখেছেন মূলত জোড়া হলুদ কার্ডের কারণে। ম্যাচের একেবারে শেষ ভাগে এসে জোড়া গোল করেন কোডি গাকপো। ডাচ এই মিডফিল্ডার গোল দুটি করেন ৯০ মিনিট ও ৯০ মিনিটের পর অতিরিক্ত ৩ মিনিটে। বোল্টনের বিপক্ষে আর্সেনালের ৫-১ গোলের জয়ে গোলদাতা ৪ ফুটবলার। এমিরেটস স্টেডিয়ামে ৩৭ ও ৪৯ মিনিটে দুই গোল করেন ইথুয়ান নোয়ানেরি। একটি করে গোল করেন ডেকলান রাইস, রাহিম স্টার্লিং ও কাই হ্যাভার্টজ। বোল্টনের একমাত্র গোলটি করেন অ্যারন কোলিন্স।
ইয়ুর্গেন ক্লপের হাত ধরেই গত মৌসুমে রেকর্ড দশম কারাবাও কাপ জিতেছিল লিভারপুল। অলরেডদের এবারের কোচ আর্নি স্লট। কারাবাও কাপের ডিফেন্ডিং চ্যাম্পিয়নরা এবার চতুর্থ রাউন্ডে ব্রাইটনের বিপক্ষে খেলবে। শিরোপা ধরে রাখার ব্যাপারে আত্মবিশ্বাসী লিভারপুল ফরোয়ার্ড জোতা। তিনি বলেন, ‘হ্যাঁ, এটা কঠিন। তবে আমরা এটা আবারও করতে চাই (শিরোপাজয়)। কারণ আমরাই ডিফেন্ডিং চ্যাম্পিয়ন। এগিয়ে যেতে চাই।’
ইংল্যান্ডের ফুটবল টুর্নামেন্টে গোলের বন্যা নতুন কিছু নয়। প্রিমিয়ার লিগ থেকে শুরু করে কারাবাও কাপ—সব জায়গায় দেখা যায় শুধুই গোল আর গোল। কারাবাও কাপের এবারের মৌসুমের তৃতীয় রাউন্ডে প্রতিপক্ষ দলগুলোর সঙ্গে রীতিমতো ছেলেখেলা করল আর্সেনাল ও লিভারপুল।
আর্সেনাল, লিভারপুল দল দুটি গত রাতে ভিন্ন দুই প্রতিপক্ষের বিপক্ষে খেলেছে। দল দুটির মধ্যে দারুণ মিলও দেখা গেছে। কারাবাও কাপের তৃতীয় রাউন্ডে দুটি দলই খেলেছে ঘরের মাঠে। লিভারপুল-আর্সেনাল দল দুটিই তাঁদের প্রতিপক্ষকে ‘ফাইভ স্টার’ উপহার দিয়েছে। মানে গানার্স ও অলরেডরা পেয়েছে ৫-১ গোলের জয়।
অ্যানফিল্ডে গত রাতে অবশ্য লিভারপুল শুরুতে পিছিয়ে পড়েছিল ওয়েস্ট হ্যামের বিপক্ষে। ২১ মিনিটে আত্মঘাতী গোল করেন লিভারপুল ডিফেন্ডার জ্যারেল অ্যামেরিন কোয়ানসা। সমতায় ফিরতে খুব একটা সময় লাগেনি অলরেডদের। ২৫ মিনিটে লিভারপুলের ফরোয়ার্ড দিয়োগো জোতা করেন সমতাসূচক গোল। তাঁকে অ্যাসিস্ট করেন ফেদেরিকো চিয়েসা। ১-১ সমতায় প্রথমার্ধ শেষ হওয়ার পর দ্বিতীয়ার্ধে গোলের বন্যা বইয়ে দেয় লিভারপুল। ৪৯ মিনিটে জোতার পা থেকে আসে অলরেডদের দ্বিতীয় গোল।
লিভারপুলের তৃতীয় গোল ৭৪ মিনিটে করেন মোহামেদ সালাহ। অলরেডরা ব্যবধান বাড়াতে না বাড়াতেই ১০ জনে পরিণত হয় ওয়েস্ট হাম। ৭৬ মিনিটে দলটির মিডফিল্ডার এডসন আলভারেজ দেখেন লাল কার্ড। তিনি লাল কার্ড দেখেছেন মূলত জোড়া হলুদ কার্ডের কারণে। ম্যাচের একেবারে শেষ ভাগে এসে জোড়া গোল করেন কোডি গাকপো। ডাচ এই মিডফিল্ডার গোল দুটি করেন ৯০ মিনিট ও ৯০ মিনিটের পর অতিরিক্ত ৩ মিনিটে। বোল্টনের বিপক্ষে আর্সেনালের ৫-১ গোলের জয়ে গোলদাতা ৪ ফুটবলার। এমিরেটস স্টেডিয়ামে ৩৭ ও ৪৯ মিনিটে দুই গোল করেন ইথুয়ান নোয়ানেরি। একটি করে গোল করেন ডেকলান রাইস, রাহিম স্টার্লিং ও কাই হ্যাভার্টজ। বোল্টনের একমাত্র গোলটি করেন অ্যারন কোলিন্স।
ইয়ুর্গেন ক্লপের হাত ধরেই গত মৌসুমে রেকর্ড দশম কারাবাও কাপ জিতেছিল লিভারপুল। অলরেডদের এবারের কোচ আর্নি স্লট। কারাবাও কাপের ডিফেন্ডিং চ্যাম্পিয়নরা এবার চতুর্থ রাউন্ডে ব্রাইটনের বিপক্ষে খেলবে। শিরোপা ধরে রাখার ব্যাপারে আত্মবিশ্বাসী লিভারপুল ফরোয়ার্ড জোতা। তিনি বলেন, ‘হ্যাঁ, এটা কঠিন। তবে আমরা এটা আবারও করতে চাই (শিরোপাজয়)। কারণ আমরাই ডিফেন্ডিং চ্যাম্পিয়ন। এগিয়ে যেতে চাই।’
গলে ম্যাচ ড্র হওয়া অনেকটা চোখ কপালে ওঠার মতো। সমুদ্রঘেঁষা এই ভেন্যুতে সবশেষ ২৬ ম্যাচে কোনো দলই ড্রয়ের জন্য সমঝোতা করেনি। বাংলাদেশের ম্যাচ দিয়ে ইতি টানল সেই ধারাবাহিকতার। ম্যাচটি কি জেতার জন্য খেলতে পারত না বাংলাদেশ? পারত না আরেকটু আগে ইনিংস ঘোষণা করতে? সেই প্রশ্নগুলোই রাখা হয়েছিল সংবাদ সম্মেলনে...
৯ ঘণ্টা আগেএক টেস্টে জোড়া সেঞ্চুরি আগেও দেখেছে বাংলাদেশ। নাজমুল হোসেন শান্ত প্রায় দুই বছর আগে সেই ক্লাবে নাম লেখান। এবার শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে গলে জোড়া সেঞ্চুরি করে নতুন কীর্তি গড়লেন তিনি। বাংলাদেশের কোনো অধিনায়কই এর আগে এক টেস্টে দুই সেঞ্চুরি হাঁকাতে পারেননি। এই রেকর্ডে নাম লেখানোর কথা আগে থেকে জানতেন না শান্ত।
১০ ঘণ্টা আগেকিছু কি মনে পড়ছে? না পড়লেও অবশ্য দোষের কিছু নেই। মেলবোর্নে গত বছর অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে প্রথম ইনিংসে ৩৭ বলে ২৮ রানের ইনিংস খেলে তোপের মুখে পড়েন ঋষভ পন্ত। তাঁর আউটের ধরন দেখে রীতিমত ক্ষুব্ধ হয়ে পড়েন কিংবদন্তি সুনীল গাভাস্কার। ধারাভাষ্যকক্ষে মাইক হাতে তিরস্কার করতে থাকেন ‘স্টুপিড, স্টুপিড, স্টুপিড’ বলে
১১ ঘণ্টা আগেদিন শেষ হতে তখনো বাকি আরও ৫ ওভার। ৩০ বলে শ্রীলঙ্কার ৬ উইকেট পড়ে যাবে এমন ভাবাটা আকাশ-কুসুম কল্পনার মতো। বাংলাদেশ অধিনায়ক নাজমুল হোসেন শান্ত তাই বাস্তবতা মেনে নিয়ে ছুটে গেলেন লঙ্কান অধিনায়ক ধনঞ্জয়া ডি সিলভার সঙ্গে করমর্দন করতে। বাকিরাও তা অনুসরণ করতে থাকেন।
১১ ঘণ্টা আগে