নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
ড্রেসিংরুমে গিয়ে হয়তো নিজেকেই দুষছেন মজিবর রহমান জনি। এত সহজ সুযোগ এভাবেও নষ্ট করা যায়। তা-ও একবার নয়, একের পর এক গোল মিসের আফসোস নিয়ে বিরতিতে গেল বাংলাদেশ। এএফসি এশিয়ান কাপ বাছাইয়ের এই ম্যাচে প্রথমার্ধে গোল পায়নি ভারতও। তবে শিলংয়ের জওহরলার নেহরু স্টেডিয়ামে বাংলাদেশের মতো এত সুযোগ পায়নি তারা।
ম্যাচের ১৫ সেকেন্ডে গোল করার সুবর্ণ সুযোগ কাজে লাগাতে পারেননি মজিবর রহমান জনি। কিকঅফের পর অভিষিক্ত হামজা চৌধুরী তাঁর উদ্দেশেই বল বাড়ান, সেই বল চলে যায় ভারতীয় গোলরক্ষক বিশাল কাইথের কাছে। তবে কাইথ উল্টো বেরিয়ে এসে জনির কাছে ভুলপাস দেন। কিন্তু ফাঁকা পোস্ট পেয়ে বল জালের ভেতর ফেলতে পারেননি জনি। তাঁর শট জালের পাশ দিয়ে চলে যায় বাইরে।
১২তম মিনিটে আরও একটি সুবর্ণ সুযোগ আসে বাংলাদেশের জন্য। এবারও ভুলটি ভারতীয় গোলরক্ষকের। তাঁর নেওয়া শট শাকিল তপুর গায়ে লাগায় ডি-বক্সের মধ্যেই ফিরে আসে বল। আরও ফাঁকা পোস্ট পায় বাংলাদেশ। কিন্তু তা কাজে লাগাতে পারেননি মোহাম্মদ হৃদয়। তাঁর নেওয়া দুর্বল শট সহজে ক্লিয়ার করেন শুভাশিষ বোস।
১৮ মিনিটে শেখ মোরসালিনের ক্রসে শাহরিয়ার ইমন আরেকটু ওপরে উঠে মাথা ছোঁয়াতে পারলেই গোলের উল্লাসে মাতত বাংলাদেশ। কিন্তু এবারও সঙ্গী হয় দুর্ভাগ্য। ২০ মিনিটে আয়ুশ ছেত্রীকে ফাউল করে হলুদ কার্ড দেখেন জনি। ঠিক তখনই এক ধাক্কা খায় বাংলাদেশ। শাহরিয়ারের সঙ্গে সংঘর্ষের কারণে চোট পান তপু বর্মণ। তাই স্ট্রেচারে করে মাঠ থেকে উঠে যেতে হয় তাঁকে। তাঁর পরিবর্তে মাঠে নামেন রহমত মিয়া।
ভারত প্রথম গোলমুখে শট নেয় ২৮তম মিনিটে। তবে লিস্টন কোলাসোর শট জায়গায় দাঁড়িয়ে তালুবন্দী করেন বাংলাদেশ গোলরক্ষক মিতুল মারমা। এরপর আরও আগ্রাসী হতে থাকে ভারত। ৩০তম মিনিটে উদন্ত সিংয়ের হেড প্রতিহত করেন তারিক কাজী। ফিরতি বলে সুযোগ এসেছিল ফারুকের সামনেও। তবে তাঁর শট ঝাঁপিয়ে পড়ে ঠেকিয়ে দেন মিতুল।
৪১তম মিনিটে আবারও হতাশ করেন জনি। শুভাশিষ ও সন্দেশ ঝিঙ্ঘনকে পেছনে ফেলে দৌড়ে ডিবক্সের সামনে যাচ্ছিলেন তিনি। কিন্তু গোলরক্ষকে একা পেয়েও পরাস্ত করতে পারেননি এই মিডফিল্ডার। তাই ০-০ ব্যবধানেই শেষ হয় প্রথম ৪৫ মিনিট।
ড্রেসিংরুমে গিয়ে হয়তো নিজেকেই দুষছেন মজিবর রহমান জনি। এত সহজ সুযোগ এভাবেও নষ্ট করা যায়। তা-ও একবার নয়, একের পর এক গোল মিসের আফসোস নিয়ে বিরতিতে গেল বাংলাদেশ। এএফসি এশিয়ান কাপ বাছাইয়ের এই ম্যাচে প্রথমার্ধে গোল পায়নি ভারতও। তবে শিলংয়ের জওহরলার নেহরু স্টেডিয়ামে বাংলাদেশের মতো এত সুযোগ পায়নি তারা।
ম্যাচের ১৫ সেকেন্ডে গোল করার সুবর্ণ সুযোগ কাজে লাগাতে পারেননি মজিবর রহমান জনি। কিকঅফের পর অভিষিক্ত হামজা চৌধুরী তাঁর উদ্দেশেই বল বাড়ান, সেই বল চলে যায় ভারতীয় গোলরক্ষক বিশাল কাইথের কাছে। তবে কাইথ উল্টো বেরিয়ে এসে জনির কাছে ভুলপাস দেন। কিন্তু ফাঁকা পোস্ট পেয়ে বল জালের ভেতর ফেলতে পারেননি জনি। তাঁর শট জালের পাশ দিয়ে চলে যায় বাইরে।
১২তম মিনিটে আরও একটি সুবর্ণ সুযোগ আসে বাংলাদেশের জন্য। এবারও ভুলটি ভারতীয় গোলরক্ষকের। তাঁর নেওয়া শট শাকিল তপুর গায়ে লাগায় ডি-বক্সের মধ্যেই ফিরে আসে বল। আরও ফাঁকা পোস্ট পায় বাংলাদেশ। কিন্তু তা কাজে লাগাতে পারেননি মোহাম্মদ হৃদয়। তাঁর নেওয়া দুর্বল শট সহজে ক্লিয়ার করেন শুভাশিষ বোস।
১৮ মিনিটে শেখ মোরসালিনের ক্রসে শাহরিয়ার ইমন আরেকটু ওপরে উঠে মাথা ছোঁয়াতে পারলেই গোলের উল্লাসে মাতত বাংলাদেশ। কিন্তু এবারও সঙ্গী হয় দুর্ভাগ্য। ২০ মিনিটে আয়ুশ ছেত্রীকে ফাউল করে হলুদ কার্ড দেখেন জনি। ঠিক তখনই এক ধাক্কা খায় বাংলাদেশ। শাহরিয়ারের সঙ্গে সংঘর্ষের কারণে চোট পান তপু বর্মণ। তাই স্ট্রেচারে করে মাঠ থেকে উঠে যেতে হয় তাঁকে। তাঁর পরিবর্তে মাঠে নামেন রহমত মিয়া।
ভারত প্রথম গোলমুখে শট নেয় ২৮তম মিনিটে। তবে লিস্টন কোলাসোর শট জায়গায় দাঁড়িয়ে তালুবন্দী করেন বাংলাদেশ গোলরক্ষক মিতুল মারমা। এরপর আরও আগ্রাসী হতে থাকে ভারত। ৩০তম মিনিটে উদন্ত সিংয়ের হেড প্রতিহত করেন তারিক কাজী। ফিরতি বলে সুযোগ এসেছিল ফারুকের সামনেও। তবে তাঁর শট ঝাঁপিয়ে পড়ে ঠেকিয়ে দেন মিতুল।
৪১তম মিনিটে আবারও হতাশ করেন জনি। শুভাশিষ ও সন্দেশ ঝিঙ্ঘনকে পেছনে ফেলে দৌড়ে ডিবক্সের সামনে যাচ্ছিলেন তিনি। কিন্তু গোলরক্ষকে একা পেয়েও পরাস্ত করতে পারেননি এই মিডফিল্ডার। তাই ০-০ ব্যবধানেই শেষ হয় প্রথম ৪৫ মিনিট।
কাশ্মীরের পেহেলগামে নৃশংস হামলায় ২৬ পর্যটক নিহত হয়েছেন। ভারত দাবি করেছে, এর পেছনে পাকিস্তানের সম্পৃক্ততা রয়েছে। এ ইস্যুতে দুই দলের মধ্যে বিরাজ করছে উত্তেজনা। ভারত সরকার তাদের দেশে পাকিস্তানের বিভিন্ন নিউজ সাইট, ইউটিউব চ্যানেল ব্লক কেরে দিয়েছে। ক্রিকেটাররাও জড়িয়ে গেছেন বাগ্যুদ্ধে। শোয়েব আখতারের ইউটি
৮ ঘণ্টা আগেসাত বছর চলছে সাদমান ইসলামের আন্তর্জাতিক ক্যারিয়ারের। চট্টগ্রাম টেস্টের দ্বিতীয় দিন দেখা পেয়েছেন নিজের দ্বিতীয় টেস্ট সেঞ্চুরি, সঙ্গে পূর্ণ করলেন ১০০০ রান। বাংলাদেশের ১৮ তম ক্রিকেটার হিসেবে ১ হাজার রান সাদমানের।
৯ ঘণ্টা আগে৩ উইকেটে ২০৪ রান নিয়ে চা বিরতিতে যায় বাংলাদেশ দল। তৃতীয় সেশনেও ব্যাটিংটা ভালোই করছিলেন স্বাগতিক ব্যাটাররা। দলীয় ২৫৯ রান পর্যন্ত ছিল সেই তিন উইকেটই। কিন্তু শেষ বিকেলে ভিনসেন্ট মাসেকেসার ঘূর্ণি জাদুতে বেশ এলোমেলো হয়ে যায় ব্যাটিং। শেষ ৩০ রানে ৪ উইকেট হারিয়েছে তারা। তবু ৬৪ রানের লিড নিয়ে তৃতীয় দিন শেষ
১১ ঘণ্টা আগে