নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
চারপাশে মৃত্যুর সংবাদ শুনতে শুনতে অনেকের অনুভূতিই যেন ভোঁতা হয়ে গেছে। গত কদিনের কোটা সংস্কার আন্দোলনে বহু সাধারণ মানুষ সহিংসতার নির্মম শিকার হয়েছেন। সীমিত পরিসরে ইন্টারনেট চালু হওয়ার পর বিকল্প উপায়ে ফেসবুকে ঢুকতেই কারও সন্তান, কারও ভাই কিংবা খুব কাছের কোনো বন্ধুর নির্মম মৃত্যুর ঘটনা সামনে আসছে।
অনেকের মতো জাতীয় দলের ক্রিকেটার এনামুল হক বিজয় খুব কাছের এক ছোট ভাইকে হারিয়ে শোকাহত। বিজয়ের পোস্ট আর একাধিক ছবি দেখে অনুমান করা যায়, কাছের কোনো ছোট ভাইকে হারিয়েছেন তিনি। পোস্টে যদিও নিহত ব্যক্তির নাম-ঠিকানা প্রকাশ করেননি তিনি। তবে জানা গেছে, তাঁর নাম আকরাম খান (২৬), তিনি একটা বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী ছিলেন। তাঁকে নিয়ে বিজয় লিখেছেন, ‘নিজের দেশে এমন মৃত্যু কেউ আশা করে না। আশা করি পরবর্তীতে কোনো মায়ের বুক এভাবে খালি হবে না।’
খুব কাছের কেউ ছাড়া মানুষ সচরাচর নিজের স্বপ্ন কারও সঙ্গে ভাগাভাগি করে না। বিজয়ের কাছে তাঁর ওই ছোট ভাই ছিল তেমনই কেউ। এই মুহূর্তে প্রস্তুতি ম্যাচ খেলতে চট্টগ্রামে অবস্থানরত বিজয় লিখেছেন, ‘মাত্র তিনটি বছরে আমার কাছে আপনের চেয়েও আপন মানুষ হয়ে উঠেছিলি পরিবারের কাছেও। এমন কোনো দিন ছিল না তোর সঙ্গে আমার চার-পাঁচবার কথা হতো না। তোর শূন্যস্থান পূরণ করা যাবে না, আমি জানি তোর শূন্যস্থান পূরণ হওয়ার নয়। তুই চলে গেলি আমাকে একা রেখে। কল্পনাতেও আসে না আমি ঢাকায় যখন ফিরব, তোকে দেখতে পারব না। তোকে না দেখতে পারাটা আমার জন্য কতটা কষ্টের, এটা বোঝানোর ক্ষমতা আল্লাহ আমাকে দেয়নি।’
বিজয়ের আফসোস, প্রিয় ছোট ভাইকে তিনি শেষ দেখাটা দেখতে পারেননি। তাঁর আহাজারি ফুটে উঠেছে এই কথায়, ‘আল্লাহ তোকে অবশ্যই অবশ্যই উত্তম স্থানে রাখবে। তোকে শেষবারের মতো না দেখতে পারাটা জীবনের অন্যতম একটা কষ্ট হয়ে থেকে যাবে। তোকে শেষ দেখাটা দেখতে পারলাম না। নিজের দেশে এমন মৃত্যু কেউ আশা করে না। আশা করি পরবর্তীতে কোনো মায়ের বুক এভাবে খালি হবে না। কোনো আপনজনের বুক এভাবে খালি হবে না। আমরা একটা সুন্দর দেশ আশা করি। যেখানে সবাই সবার অবস্থান থেকে নিরাপদ জীবনযাপন করতে পারবে।’ বিজয় আরও লিখেছেন, ‘আমাকে মাফ করে দিস যদি কোন ভুল করে থাকি, যদি কোনো কষ্ট দিয়ে থাকি মনের গভীর থেকে তোর জন্য ভালোবাসা ছিল, আছে, থাকবে।’
চারপাশে মৃত্যুর সংবাদ শুনতে শুনতে অনেকের অনুভূতিই যেন ভোঁতা হয়ে গেছে। গত কদিনের কোটা সংস্কার আন্দোলনে বহু সাধারণ মানুষ সহিংসতার নির্মম শিকার হয়েছেন। সীমিত পরিসরে ইন্টারনেট চালু হওয়ার পর বিকল্প উপায়ে ফেসবুকে ঢুকতেই কারও সন্তান, কারও ভাই কিংবা খুব কাছের কোনো বন্ধুর নির্মম মৃত্যুর ঘটনা সামনে আসছে।
অনেকের মতো জাতীয় দলের ক্রিকেটার এনামুল হক বিজয় খুব কাছের এক ছোট ভাইকে হারিয়ে শোকাহত। বিজয়ের পোস্ট আর একাধিক ছবি দেখে অনুমান করা যায়, কাছের কোনো ছোট ভাইকে হারিয়েছেন তিনি। পোস্টে যদিও নিহত ব্যক্তির নাম-ঠিকানা প্রকাশ করেননি তিনি। তবে জানা গেছে, তাঁর নাম আকরাম খান (২৬), তিনি একটা বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী ছিলেন। তাঁকে নিয়ে বিজয় লিখেছেন, ‘নিজের দেশে এমন মৃত্যু কেউ আশা করে না। আশা করি পরবর্তীতে কোনো মায়ের বুক এভাবে খালি হবে না।’
খুব কাছের কেউ ছাড়া মানুষ সচরাচর নিজের স্বপ্ন কারও সঙ্গে ভাগাভাগি করে না। বিজয়ের কাছে তাঁর ওই ছোট ভাই ছিল তেমনই কেউ। এই মুহূর্তে প্রস্তুতি ম্যাচ খেলতে চট্টগ্রামে অবস্থানরত বিজয় লিখেছেন, ‘মাত্র তিনটি বছরে আমার কাছে আপনের চেয়েও আপন মানুষ হয়ে উঠেছিলি পরিবারের কাছেও। এমন কোনো দিন ছিল না তোর সঙ্গে আমার চার-পাঁচবার কথা হতো না। তোর শূন্যস্থান পূরণ করা যাবে না, আমি জানি তোর শূন্যস্থান পূরণ হওয়ার নয়। তুই চলে গেলি আমাকে একা রেখে। কল্পনাতেও আসে না আমি ঢাকায় যখন ফিরব, তোকে দেখতে পারব না। তোকে না দেখতে পারাটা আমার জন্য কতটা কষ্টের, এটা বোঝানোর ক্ষমতা আল্লাহ আমাকে দেয়নি।’
বিজয়ের আফসোস, প্রিয় ছোট ভাইকে তিনি শেষ দেখাটা দেখতে পারেননি। তাঁর আহাজারি ফুটে উঠেছে এই কথায়, ‘আল্লাহ তোকে অবশ্যই অবশ্যই উত্তম স্থানে রাখবে। তোকে শেষবারের মতো না দেখতে পারাটা জীবনের অন্যতম একটা কষ্ট হয়ে থেকে যাবে। তোকে শেষ দেখাটা দেখতে পারলাম না। নিজের দেশে এমন মৃত্যু কেউ আশা করে না। আশা করি পরবর্তীতে কোনো মায়ের বুক এভাবে খালি হবে না। কোনো আপনজনের বুক এভাবে খালি হবে না। আমরা একটা সুন্দর দেশ আশা করি। যেখানে সবাই সবার অবস্থান থেকে নিরাপদ জীবনযাপন করতে পারবে।’ বিজয় আরও লিখেছেন, ‘আমাকে মাফ করে দিস যদি কোন ভুল করে থাকি, যদি কোনো কষ্ট দিয়ে থাকি মনের গভীর থেকে তোর জন্য ভালোবাসা ছিল, আছে, থাকবে।’
এশিয়া কাপের আগে বাংলাদেশের বিপক্ষে সাদা বলের সিরিজ খেলার কথা ছিল ভারতের। কিন্তু সেই সিরিজ পিছিয়ে নেওয়া হয়েছে আগামী বছরে। এশিয়া কাপের আগে তাই আর কোনো সিরিজ নেই তাদের।
৩ ঘণ্টা আগেএশিয়া কাপ ও নেদারল্যান্ডস সিরিজ সামনে রেখে ভোর থেকেই ব্যস্ততা বাড়ে মিরপুরের হোম অব ক্রিকেটের জিমে। বিসিবির স্ট্রেংথ ও কন্ডিশনিং কোচ নাথান কেলি জিম থেকে মূল মাঠ, আবার সেখান থেকে পল্টনের জাতীয় স্টেডিয়াম পর্যন্ত ছুটছেন একঝাঁক ক্রিকেটার নিয়ে। উদ্দেশ্য তাঁর একটাই ক্রিকেটারদের ফিটনেসকে পোক্ত করে তোলা। ভাল
৩ ঘণ্টা আগেআন্তর্জাতিক ক্রিকেট থেকে অবসর নিলেও ফ্র্যাঞ্চাইজি ক্রিকেটে খেলা চালিয়ে যাচ্ছেন ডেভিড ওয়ার্নার। টি-টোয়েন্টিতে সর্বোচ্চ রান সংগ্রাহক হওয়ার দৌড়ে ছুটছেন বেশ ভালোভাবেই। গতকাল ভারতের বিরাট কোহলিকে টপকে তালিকার পাঁচে উঠে এসেছেন বাঁহাতি এই ওপেনার।
৪ ঘণ্টা আগেজাতীয় স্টেডিয়ামের দুটি গ্যালারি অলিখিতভাবে আবাহনী লিমিটেড ও মোহামেডান স্পোর্টিং ক্লাবের নামে ভাগ করা। মোহামেডান-ভক্তরা অবশ্য দীর্ঘশ্বাস ফেলতে পারেন। জাতীয় স্টেডিয়ামে আজ আবাহনীর জায়গায় দেখা যেতে পারত তাদেরও। ২৩ বছর পর লিগ জেতার গৌরব কিছুটা হলেও ফিকে হয়ে গেছে এএফসির লাইসেন্স না থাকায়।
৫ ঘণ্টা আগে