হুট করে অবসর নেওয়া খেলাধুলার জগতে প্রায় দেখা যায়। ক্রিকেট হোক বা ফুটবল, কেউবা পুরো খেলা থেকে অবসর নিচ্ছেন। কেউবা আন্তর্জাতিক, ক্লাব বা ফ্র্যাঞ্চাইজির হয়ে খেলা থেকে নিজেকে বিরত রাখছেন। ইমাদ ওয়াসিমও তেমনই এক ক্রিকেটার।
পাকিস্তানের জার্সিতে ইমাদ সর্বশেষ খেলেছেন গত বছরের এপ্রিলে। ২৪ এপ্রিল রাওয়ালপিন্ডিতে নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে টি-টোয়েন্টি ম্যাচটাই তাঁর আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে সবশেষ ম্যাচ। এরপর নভেম্বরে হঠাৎ করে আন্তর্জাতিক ক্রিকেট থেকে অবসর নিয়েছেন। দুই-আড়াই মাস পর পাকিস্তানের জার্সিতে আবার তাঁর ফেরার কথা শোনা যাচ্ছে। পাকিস্তানের স্থানীয় এক ক্রীড়া সংবাদমাধ্যমকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে ফেরার সম্ভাবনার কথা জানিয়েছেন ইমাদ। পাকিস্তানি এই অলরাউন্ডার বলেন, ‘আমি একটা ব্যাপারে স্বচ্ছতা চাই। এটা হচ্ছে কেমন দায়িত্ব আমাকে দেওয়া হবে। শুধু অধিনায়ক হিসেবেই নয়, সিনিয়র খেলোয়াড় হিসেবেও। দায়িত্ব নিয়ে দলকে আমি কোথায় নিয়ে যেতে চাই অথবা সিনিয়র খেলোয়াড়দের যে দলটা রয়েছে, তারা কোথায় দেখতে চায়, সেখানে একটা ব্যাপার রয়েছে। তাই আমি পাকিস্তানের হয়ে ঠিকভাবে ক্রিকেট খেলতে চাই।’
হুট করে অবসরের সিদ্ধান্তের কথা ঘুরে ফিরে এসেছে ইমাদের সেই সাক্ষাৎকারে। পাকিস্তানি অলরাউন্ডার বলেন, ‘আমি আপনাকে বলতে চাই যে সিদ্ধান্ত যেটা আমি নিয়েছিলাম, সেটা শতভাগ ভেবেই নিয়েছি। দিনশেষে সেটা আমার সিদ্ধান্তই ছিল। তবে আপনি কখনোই জানবেন না যে পাকিস্তানের কখন আপনাকে দরকার হবে। এ ব্যাপারে আপনার কিছু না কিছু করতে হবে।’
অবসরের পর ফ্র্যাঞ্চাইজি ক্রিকেটে নিয়মিত খেলছেন ইমাদ। মেলবোর্ন স্টার্সের হয়ে বিগব্যাশের ২০২৩-২৪ মৌসুমে তিনি খেলেন ৮ ম্যাচ। বর্তমানে সংযুক্ত আরব আমিরাতে আইএলটি-টোয়েন্টিতে তিনি খেলছেন আবুধাবি নাইট রাইডার্সের হয়ে। পাকিস্তানি অলরাউন্ডার বলেন, ‘অবসরের সিদ্ধান্ত নেওয়ায় ভুল কিছু নেই। মানসিকভাবে সবাই ঠিক থাকে না সবসময়। তাই সত্যিই আমি এখনো খুব খুশি। বিশ্বব্যাপী আমি ক্রিকেট খেলে বেড়াচ্ছি। এর আগেও আমি খেলেছি। তবে হ্যাঁ, আমি আশাবাদী যে ভালো কিছু সামনে আসছে।’
হুট করে অবসর নেওয়া খেলাধুলার জগতে প্রায় দেখা যায়। ক্রিকেট হোক বা ফুটবল, কেউবা পুরো খেলা থেকে অবসর নিচ্ছেন। কেউবা আন্তর্জাতিক, ক্লাব বা ফ্র্যাঞ্চাইজির হয়ে খেলা থেকে নিজেকে বিরত রাখছেন। ইমাদ ওয়াসিমও তেমনই এক ক্রিকেটার।
পাকিস্তানের জার্সিতে ইমাদ সর্বশেষ খেলেছেন গত বছরের এপ্রিলে। ২৪ এপ্রিল রাওয়ালপিন্ডিতে নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে টি-টোয়েন্টি ম্যাচটাই তাঁর আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে সবশেষ ম্যাচ। এরপর নভেম্বরে হঠাৎ করে আন্তর্জাতিক ক্রিকেট থেকে অবসর নিয়েছেন। দুই-আড়াই মাস পর পাকিস্তানের জার্সিতে আবার তাঁর ফেরার কথা শোনা যাচ্ছে। পাকিস্তানের স্থানীয় এক ক্রীড়া সংবাদমাধ্যমকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে ফেরার সম্ভাবনার কথা জানিয়েছেন ইমাদ। পাকিস্তানি এই অলরাউন্ডার বলেন, ‘আমি একটা ব্যাপারে স্বচ্ছতা চাই। এটা হচ্ছে কেমন দায়িত্ব আমাকে দেওয়া হবে। শুধু অধিনায়ক হিসেবেই নয়, সিনিয়র খেলোয়াড় হিসেবেও। দায়িত্ব নিয়ে দলকে আমি কোথায় নিয়ে যেতে চাই অথবা সিনিয়র খেলোয়াড়দের যে দলটা রয়েছে, তারা কোথায় দেখতে চায়, সেখানে একটা ব্যাপার রয়েছে। তাই আমি পাকিস্তানের হয়ে ঠিকভাবে ক্রিকেট খেলতে চাই।’
হুট করে অবসরের সিদ্ধান্তের কথা ঘুরে ফিরে এসেছে ইমাদের সেই সাক্ষাৎকারে। পাকিস্তানি অলরাউন্ডার বলেন, ‘আমি আপনাকে বলতে চাই যে সিদ্ধান্ত যেটা আমি নিয়েছিলাম, সেটা শতভাগ ভেবেই নিয়েছি। দিনশেষে সেটা আমার সিদ্ধান্তই ছিল। তবে আপনি কখনোই জানবেন না যে পাকিস্তানের কখন আপনাকে দরকার হবে। এ ব্যাপারে আপনার কিছু না কিছু করতে হবে।’
অবসরের পর ফ্র্যাঞ্চাইজি ক্রিকেটে নিয়মিত খেলছেন ইমাদ। মেলবোর্ন স্টার্সের হয়ে বিগব্যাশের ২০২৩-২৪ মৌসুমে তিনি খেলেন ৮ ম্যাচ। বর্তমানে সংযুক্ত আরব আমিরাতে আইএলটি-টোয়েন্টিতে তিনি খেলছেন আবুধাবি নাইট রাইডার্সের হয়ে। পাকিস্তানি অলরাউন্ডার বলেন, ‘অবসরের সিদ্ধান্ত নেওয়ায় ভুল কিছু নেই। মানসিকভাবে সবাই ঠিক থাকে না সবসময়। তাই সত্যিই আমি এখনো খুব খুশি। বিশ্বব্যাপী আমি ক্রিকেট খেলে বেড়াচ্ছি। এর আগেও আমি খেলেছি। তবে হ্যাঁ, আমি আশাবাদী যে ভালো কিছু সামনে আসছে।’
কাশ্মীরের পেহেলগামে নৃশংস হামলায় ২৬ পর্যটক নিহত হয়েছেন। ভারত দাবি করেছে, এর পেছনে পাকিস্তানের সম্পৃক্ততা রয়েছে। এ ইস্যুতে দুই দলের মধ্যে বিরাজ করছে উত্তেজনা। ভারত সরকার তাদের দেশে পাকিস্তানের বিভিন্ন নিউজ সাইট, ইউটিউব চ্যানেল ব্লক কেরে দিয়েছে। ক্রিকেটাররাও জড়িয়ে গেছেন বাগ্যুদ্ধে। শোয়েব আখতারের ইউটি
৫ ঘণ্টা আগেসাত বছর চলছে সাদমান ইসলামের আন্তর্জাতিক ক্যারিয়ারের। চট্টগ্রাম টেস্টের দ্বিতীয় দিন দেখা পেয়েছেন নিজের দ্বিতীয় টেস্ট সেঞ্চুরি, সঙ্গে পূর্ণ করলেন ১০০০ রান। বাংলাদেশের ১৮ তম ক্রিকেটার হিসেবে ১ হাজার রান সাদমানের।
৬ ঘণ্টা আগে৩ উইকেটে ২০৪ রান নিয়ে চা বিরতিতে যায় বাংলাদেশ দল। তৃতীয় সেশনেও ব্যাটিংটা ভালোই করছিলেন স্বাগতিক ব্যাটাররা। দলীয় ২৫৯ রান পর্যন্ত ছিল সেই তিন উইকেটই। কিন্তু শেষ বিকেলে ভিনসেন্ট মাসেকেসার ঘূর্ণি জাদুতে বেশ এলোমেলো হয়ে যায় ব্যাটিং। শেষ ৩০ রানে ৪ উইকেট হারিয়েছে তারা। তবু ৬৪ রানের লিড নিয়ে তৃতীয় দিন শেষ
৭ ঘণ্টা আগে