আরেকটা শ্বাসরুদ্ধকর লড়াই। আবারও স্নায়ুক্ষয়ী সব মুহূর্ত পেরিয়ে লড়াইটা জিতেছে বাংলাদেশই। মিরপুরে ভারতকে ৫ রানে হারিয়ে ১ ম্যাচ হাতে রেখে সিরিজটা ২–০ ব্যবধানে জিতে নিয়েছে বাংলাদেশ।
২৭২ রানের লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে ভারতকে শেষ দিকে জয়ের আশা দিয়েছিলেন রোহিত শর্মা, যিনি ফিল্ডিংয়ের সময়ে হাতে চোট পেয়ে হাসপাতালে পর্যন্ত গিয়েছেন। ব্যান্ডেজ লাগানো আঙুল নিয়ে রোহিত দলের প্রয়োজনে আবার নামেন শেষ দিকে। লড়াইটা শেষ পর্যন্ত হয়ে যায় রোহিত বনাম বাংলাদেশ। সেই লড়াইয়ে রোহিত পেরে ওঠেননি। পারেননি শেষ ওভারে ২০ রানের সমীকরণ। শেষ পর্যন্ত জিতেছে বাংলাদেশই। ২০১৫ সালের মতো এই ওয়ানডে সিরিজও বাংলাদেশের।
ফিল্ডিংয়ের সময় রোহিতকে হারিয়ে কোহলিদের ব্যাটিং লাইনআপ আগেই একটা ধাক্কা খেয়েছিল। পরে সেখানে নিয়মিত আঘাত হেনেছেন মিরাজ-ইবাদত-সাকিবরা। তবে অক্ষর প্যাটেল-শ্রেয়াস আয়ার পঞ্চম উইকেট জুটিতে ১০৭ রান যোগ করে ভারতকে ম্যাচে রেখেছিলেন। এ জুটি ভাঙতেই আবারও উজ্জ্বল হয় বাংলাদেশের জয়ের সম্ভাবনা। বলের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে রান তুলতে গিয়ে ভারত ৪ উইকেটে ১৭২ থেকে মুহূর্তেই হয়ে যায় ৭ উইকেটে ২০৭।
ঠিক এ সময়ে চমকে দিয়ে রোহিতের উইকেটে আসা। আঙুলের চোট নিয়েই ব্যাটিংয়ে নেমেছিলেন ভারত অধিনায়ক রোহিত। দলের এমন গুরুত্বপূর্ণ সময়ে খেলেছেন ২৮ বলে ৫১ রানের লড়াকু এক ইনিংস। ১২ বলে ৪০, পরে ১ ওভারে ২০ রানের সমীকরণও মিলিয়ে ফেলছিলেন দলকে রোহিত। স্নায়ুক্ষয়ী মুহূর্তে বাংলাদেশের ফিল্ডাররা অবশ্য দুবার সুযোগও দিয়েছেন তাঁকে। তবে শেষ বলে ৬ রানের লক্ষ্যটা আর ছুঁতে পারেননি রোহিত। ৫ রানে জিতে যায় বাংলাদেশ।
আজ টসে জিতে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নিয়েছিল বাংলাদেশ। ওপেনিং জুটির ব্যাটিং ব্যর্থতায় মনে হচ্ছিল আবারও সেই পুরোনো ভাঙাচোরা ব্যাটিংয়ের বাংলাদেশকেই দেখা যাবে। মিডল অর্ডারও সেদিকেই ইঙ্গিত দিচ্ছিল। ৬৯ রানে ৬ উইকেট হারানোর পর সপ্তম উইকেটে ১৬৫ বলে ১৪৮ রানের দারুণ জুটি গড়েন মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ ও মেহেদী হাসান মিরাজ। মূলত মিরাজ-রিয়াদ জুটিই বাংলাদেশকে ম্যাচে ফেরায়। দেয় লড়াইয়ের সাহস ও পুঁজি।
প্রথম ওয়ানডের মতো এ ম্যাচেও এক অবিস্মরণীয় ইনিংস খেলেন মেহেদী হাসান মিরাজ। ৮৩ বলে অপরাজিত সেঞ্চুরি করে যখন মাঠ ছাড়ছেন, দলের রান তখন ৫০ ওভারে ২৭১। কে বলবে বাংলাদেশ ৬৯ রানে ৬ উইকেট হারিয়েছিল! মিরাজের আরেকটি বীরত্বগাথায় বাংলাদেশ ভারতকে ছুড়ে দিতে পারে চ্যালেঞ্জিং স্কোর, যেটি রোহিতের লড়াইয়ের পরও ভারত টপকে যেতে পারেনি।
আরেকটা শ্বাসরুদ্ধকর লড়াই। আবারও স্নায়ুক্ষয়ী সব মুহূর্ত পেরিয়ে লড়াইটা জিতেছে বাংলাদেশই। মিরপুরে ভারতকে ৫ রানে হারিয়ে ১ ম্যাচ হাতে রেখে সিরিজটা ২–০ ব্যবধানে জিতে নিয়েছে বাংলাদেশ।
২৭২ রানের লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে ভারতকে শেষ দিকে জয়ের আশা দিয়েছিলেন রোহিত শর্মা, যিনি ফিল্ডিংয়ের সময়ে হাতে চোট পেয়ে হাসপাতালে পর্যন্ত গিয়েছেন। ব্যান্ডেজ লাগানো আঙুল নিয়ে রোহিত দলের প্রয়োজনে আবার নামেন শেষ দিকে। লড়াইটা শেষ পর্যন্ত হয়ে যায় রোহিত বনাম বাংলাদেশ। সেই লড়াইয়ে রোহিত পেরে ওঠেননি। পারেননি শেষ ওভারে ২০ রানের সমীকরণ। শেষ পর্যন্ত জিতেছে বাংলাদেশই। ২০১৫ সালের মতো এই ওয়ানডে সিরিজও বাংলাদেশের।
ফিল্ডিংয়ের সময় রোহিতকে হারিয়ে কোহলিদের ব্যাটিং লাইনআপ আগেই একটা ধাক্কা খেয়েছিল। পরে সেখানে নিয়মিত আঘাত হেনেছেন মিরাজ-ইবাদত-সাকিবরা। তবে অক্ষর প্যাটেল-শ্রেয়াস আয়ার পঞ্চম উইকেট জুটিতে ১০৭ রান যোগ করে ভারতকে ম্যাচে রেখেছিলেন। এ জুটি ভাঙতেই আবারও উজ্জ্বল হয় বাংলাদেশের জয়ের সম্ভাবনা। বলের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে রান তুলতে গিয়ে ভারত ৪ উইকেটে ১৭২ থেকে মুহূর্তেই হয়ে যায় ৭ উইকেটে ২০৭।
ঠিক এ সময়ে চমকে দিয়ে রোহিতের উইকেটে আসা। আঙুলের চোট নিয়েই ব্যাটিংয়ে নেমেছিলেন ভারত অধিনায়ক রোহিত। দলের এমন গুরুত্বপূর্ণ সময়ে খেলেছেন ২৮ বলে ৫১ রানের লড়াকু এক ইনিংস। ১২ বলে ৪০, পরে ১ ওভারে ২০ রানের সমীকরণও মিলিয়ে ফেলছিলেন দলকে রোহিত। স্নায়ুক্ষয়ী মুহূর্তে বাংলাদেশের ফিল্ডাররা অবশ্য দুবার সুযোগও দিয়েছেন তাঁকে। তবে শেষ বলে ৬ রানের লক্ষ্যটা আর ছুঁতে পারেননি রোহিত। ৫ রানে জিতে যায় বাংলাদেশ।
আজ টসে জিতে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নিয়েছিল বাংলাদেশ। ওপেনিং জুটির ব্যাটিং ব্যর্থতায় মনে হচ্ছিল আবারও সেই পুরোনো ভাঙাচোরা ব্যাটিংয়ের বাংলাদেশকেই দেখা যাবে। মিডল অর্ডারও সেদিকেই ইঙ্গিত দিচ্ছিল। ৬৯ রানে ৬ উইকেট হারানোর পর সপ্তম উইকেটে ১৬৫ বলে ১৪৮ রানের দারুণ জুটি গড়েন মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ ও মেহেদী হাসান মিরাজ। মূলত মিরাজ-রিয়াদ জুটিই বাংলাদেশকে ম্যাচে ফেরায়। দেয় লড়াইয়ের সাহস ও পুঁজি।
প্রথম ওয়ানডের মতো এ ম্যাচেও এক অবিস্মরণীয় ইনিংস খেলেন মেহেদী হাসান মিরাজ। ৮৩ বলে অপরাজিত সেঞ্চুরি করে যখন মাঠ ছাড়ছেন, দলের রান তখন ৫০ ওভারে ২৭১। কে বলবে বাংলাদেশ ৬৯ রানে ৬ উইকেট হারিয়েছিল! মিরাজের আরেকটি বীরত্বগাথায় বাংলাদেশ ভারতকে ছুড়ে দিতে পারে চ্যালেঞ্জিং স্কোর, যেটি রোহিতের লড়াইয়ের পরও ভারত টপকে যেতে পারেনি।
এশিয়া কাপের আগে বাংলাদেশের বিপক্ষে সাদা বলের সিরিজ খেলার কথা ছিল ভারতের। কিন্তু সেই সিরিজ পিছিয়ে নেওয়া হয়েছে আগামী বছরে। এশিয়া কাপের আগে তাই আর কোনো সিরিজ নেই তাদের।
৩ ঘণ্টা আগেএশিয়া কাপ ও নেদারল্যান্ডস সিরিজ সামনে রেখে ভোর থেকেই ব্যস্ততা বাড়ে মিরপুরের হোম অব ক্রিকেটের জিমে। বিসিবির স্ট্রেংথ ও কন্ডিশনিং কোচ নাথান কেলি জিম থেকে মূল মাঠ, আবার সেখান থেকে পল্টনের জাতীয় স্টেডিয়াম পর্যন্ত ছুটছেন একঝাঁক ক্রিকেটার নিয়ে। উদ্দেশ্য তাঁর একটাই ক্রিকেটারদের ফিটনেসকে পোক্ত করে তোলা। ভাল
৩ ঘণ্টা আগেআন্তর্জাতিক ক্রিকেট থেকে অবসর নিলেও ফ্র্যাঞ্চাইজি ক্রিকেটে খেলা চালিয়ে যাচ্ছেন ডেভিড ওয়ার্নার। টি-টোয়েন্টিতে সর্বোচ্চ রান সংগ্রাহক হওয়ার দৌড়ে ছুটছেন বেশ ভালোভাবেই। গতকাল ভারতের বিরাট কোহলিকে টপকে তালিকার পাঁচে উঠে এসেছেন বাঁহাতি এই ওপেনার।
৪ ঘণ্টা আগেজাতীয় স্টেডিয়ামের দুটি গ্যালারি অলিখিতভাবে আবাহনী লিমিটেড ও মোহামেডান স্পোর্টিং ক্লাবের নামে ভাগ করা। মোহামেডান-ভক্তরা অবশ্য দীর্ঘশ্বাস ফেলতে পারেন। জাতীয় স্টেডিয়ামে আজ আবাহনীর জায়গায় দেখা যেতে পারত তাদেরও। ২৩ বছর পর লিগ জেতার গৌরব কিছুটা হলেও ফিকে হয়ে গেছে এএফসির লাইসেন্স না থাকায়।
৫ ঘণ্টা আগে