নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
পূর্ব গ্যালারিতে স্বাগতিক দর্শকের ভিড়েও আলাদা করে চেনা যাচ্ছিল তাঁকে। গায়ে দক্ষিণ আফ্রিকার জার্সি। মাথায় প্রোটিয়া টেস্ট ক্যাপ। হাতে দক্ষিণ আফ্রিকার পতাকা। থেকে থেকেই নাড়ছিলেন সেই পতাকা।
প্রেসবক্স থেকে পরিষ্কার দেখা যাচ্ছিল ম্যানুয়াল স্কোরবোর্ডের নিচে বসে থাকা সেই দর্শককে। কাছে গিয়ে জানলাম, তাঁর নাম জোনাথন নলস। বর্তমানে লন্ডনের বাসিন্দা। পেশায় চার্টার্ড অ্যাকাউন্ট্যান্ট। কাজের ব্যস্ততা ফেলে জোনাথন ছুটে এসেছেন ঢাকায়, মিরপুর টেস্ট দেখতে।
ক্রিকেট, বিশেষ করে টেস্টের প্রতি আলাদা টান তাঁর। সেই টানেই সময় পেলে চলে আসেন মাঠে। যেমন এসেছেন এবার। অবশ্য কর্মস্থলে ফিরে যাওয়ার তাড়া থাকায় মিরপুর টেস্ট দেখেই ফিরে যাবেন লন্ডনে। চট্টগ্রামে যাবেন না।
কেমন লাগছে বাংলাদেশ? জোনাথনের উত্তর, ‘বাংলাদেশে এসে দারুণ লাগছে। গ্যালারির দর্শকেরা দারুণ। যদিও আমি বাংলা বুঝি না, তবে আশপাশের কিছু ছাত্র আমাকে ইংরেজিতে অনেক কিছু বুঝিয়ে দিচ্ছে। আমার সঙ্গে কথা বলার চেষ্টা করছে। মুহূর্তগুলো বেশ উপভোগ করছি।’
জোনাথনের পরনে যে সাদা টেস্ট জার্সি, সেটি একটি বিশেষ স্মারক। জার্সির গল্পটা তাঁর কাছ থেকেই শোনা যাক, ‘এটা আমাকে এইডেন মার্করাম দিয়েছেন। তিনি আমার প্রিয় খেলোয়াড়দের একজন এবং এই টেস্টে তিনি অধিনায়কত্ব করছেন।’ মাথার টেস্ট ক্যাপটি যদিও অনলাইনে কেনা, কিন্তু জার্সির এই বিশেষ উপহার নিয়ে তাঁর মুখে গর্বের হাসি।
বাংলাদেশের ক্রিকেটারদের মধ্যে জোনাথনের প্রিয় সাকিব আল হাসান আর তামিম ইকবাল। তাঁদের অনেক খেলা তিনি দেখেছেন। দুই তারকা ক্রিকেটারকে মিরপুর টেস্টে না দেখতে পেয়ে খানিকটা হতাশও। ‘তাঁরা অসাধারণ ক্রিকেটার, তাঁদের না দেখে অবাক হয়েছি। তবে সব সময় বাংলাদেশি ক্রিকেটারদের প্রতি আমার সম্মান রয়েছে’—বলছিলেন জোনাথন।
পূর্ব গ্যালারিতে স্বাগতিক দর্শকের ভিড়েও আলাদা করে চেনা যাচ্ছিল তাঁকে। গায়ে দক্ষিণ আফ্রিকার জার্সি। মাথায় প্রোটিয়া টেস্ট ক্যাপ। হাতে দক্ষিণ আফ্রিকার পতাকা। থেকে থেকেই নাড়ছিলেন সেই পতাকা।
প্রেসবক্স থেকে পরিষ্কার দেখা যাচ্ছিল ম্যানুয়াল স্কোরবোর্ডের নিচে বসে থাকা সেই দর্শককে। কাছে গিয়ে জানলাম, তাঁর নাম জোনাথন নলস। বর্তমানে লন্ডনের বাসিন্দা। পেশায় চার্টার্ড অ্যাকাউন্ট্যান্ট। কাজের ব্যস্ততা ফেলে জোনাথন ছুটে এসেছেন ঢাকায়, মিরপুর টেস্ট দেখতে।
ক্রিকেট, বিশেষ করে টেস্টের প্রতি আলাদা টান তাঁর। সেই টানেই সময় পেলে চলে আসেন মাঠে। যেমন এসেছেন এবার। অবশ্য কর্মস্থলে ফিরে যাওয়ার তাড়া থাকায় মিরপুর টেস্ট দেখেই ফিরে যাবেন লন্ডনে। চট্টগ্রামে যাবেন না।
কেমন লাগছে বাংলাদেশ? জোনাথনের উত্তর, ‘বাংলাদেশে এসে দারুণ লাগছে। গ্যালারির দর্শকেরা দারুণ। যদিও আমি বাংলা বুঝি না, তবে আশপাশের কিছু ছাত্র আমাকে ইংরেজিতে অনেক কিছু বুঝিয়ে দিচ্ছে। আমার সঙ্গে কথা বলার চেষ্টা করছে। মুহূর্তগুলো বেশ উপভোগ করছি।’
জোনাথনের পরনে যে সাদা টেস্ট জার্সি, সেটি একটি বিশেষ স্মারক। জার্সির গল্পটা তাঁর কাছ থেকেই শোনা যাক, ‘এটা আমাকে এইডেন মার্করাম দিয়েছেন। তিনি আমার প্রিয় খেলোয়াড়দের একজন এবং এই টেস্টে তিনি অধিনায়কত্ব করছেন।’ মাথার টেস্ট ক্যাপটি যদিও অনলাইনে কেনা, কিন্তু জার্সির এই বিশেষ উপহার নিয়ে তাঁর মুখে গর্বের হাসি।
বাংলাদেশের ক্রিকেটারদের মধ্যে জোনাথনের প্রিয় সাকিব আল হাসান আর তামিম ইকবাল। তাঁদের অনেক খেলা তিনি দেখেছেন। দুই তারকা ক্রিকেটারকে মিরপুর টেস্টে না দেখতে পেয়ে খানিকটা হতাশও। ‘তাঁরা অসাধারণ ক্রিকেটার, তাঁদের না দেখে অবাক হয়েছি। তবে সব সময় বাংলাদেশি ক্রিকেটারদের প্রতি আমার সম্মান রয়েছে’—বলছিলেন জোনাথন।
কাশ্মীরের পেহেলগামে নৃশংস হামলায় ২৬ পর্যটক নিহত হয়েছেন। ভারত দাবি করেছে, এর পেছনে পাকিস্তানের সম্পৃক্ততা রয়েছে। এ ইস্যুতে দুই দলের মধ্যে বিরাজ করছে উত্তেজনা। ভারত সরকার তাদের দেশে পাকিস্তানের বিভিন্ন নিউজ সাইট, ইউটিউব চ্যানেল ব্লক কেরে দিয়েছে। ক্রিকেটাররাও জড়িয়ে গেছেন বাগ্যুদ্ধে। শোয়েব আখতারের ইউটি
৯ ঘণ্টা আগেসাত বছর চলছে সাদমান ইসলামের আন্তর্জাতিক ক্যারিয়ারের। চট্টগ্রাম টেস্টের দ্বিতীয় দিন দেখা পেয়েছেন নিজের দ্বিতীয় টেস্ট সেঞ্চুরি, সঙ্গে পূর্ণ করলেন ১০০০ রান। বাংলাদেশের ১৮ তম ক্রিকেটার হিসেবে ১ হাজার রান সাদমানের।
১০ ঘণ্টা আগে৩ উইকেটে ২০৪ রান নিয়ে চা বিরতিতে যায় বাংলাদেশ দল। তৃতীয় সেশনেও ব্যাটিংটা ভালোই করছিলেন স্বাগতিক ব্যাটাররা। দলীয় ২৫৯ রান পর্যন্ত ছিল সেই তিন উইকেটই। কিন্তু শেষ বিকেলে ভিনসেন্ট মাসেকেসার ঘূর্ণি জাদুতে বেশ এলোমেলো হয়ে যায় ব্যাটিং। শেষ ৩০ রানে ৪ উইকেট হারিয়েছে তারা। তবু ৬৪ রানের লিড নিয়ে তৃতীয় দিন শেষ
১২ ঘণ্টা আগে