এটা দেখে খুবই ভালো লাগছে যে, বাছাইপর্বে ছেলেরা দারুণ পারফরম্যান্স করেছে। ভারতে বিশ্বকাপ খেলাটা তারা ডিজার্ভ করে। ছেলেরা এটা অর্জন করে নিয়েছে।আইসিসির সহযোগী দেশ হিসেবে ডাচরা এখন ভালোভাবেই এগিয়ে আসছে। প্রথমে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে খেলা, এখন ৫০ ওভারের বিশ্বকাপ। এটা দারুণ ব্যাপার।
এই বিশ্বকাপ সামনে রেখে কয়েক বছর ধরেই কঠিন পরিশ্রম করেছে দল। সেই পরিশ্রমের ফসল পাওয়া যাচ্ছে এখন। বাছাইপর্বে অ্যাকারম্যান, ক্লাসেনদের মতো কাউন্টিতে খেলা ক্রিকেটারদের পেলে দলের জন্য আরও দারুণ ব্যাপার হতো। অন্য ছেলেরা অবশ্য হাল ছাড়েনি। তারা টুর্নামেন্টের আগে নিজেদের সেরা প্রস্তুতিটা নিয়েছে। টুর্নামেন্টে তারা সেটা দেখিয়েছেও। বিশেষ করে ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে ম্যাচটা মনে থাকবে। ম্যাচটা জেতার জন্য আমরা উদগ্রীব ছিলাম। জেসন হোল্ডারের শেষ বলে ক্যাচ হলো, আমি টিভি স্ক্রিনে বারবার দেখছিলাম নো বল হলো কি না। কিন্তু শেষ পর্যন্ত ম্যাচটা সুপার ওভারে গেল। টুর্নামেন্টে যে সুপার ওভার থাকছে, এ বিষয়ে আমাদের মধ্যে আগেই আলোচনা হয়েছিল। লগান ফন বিক আমাদের জন্য আশীর্বাদ হয়ে এসেছিল। দুর্দান্ত একটা ইনিংস খেলেছে।
নিজেদেরকে আমরা ভালো দল মনে করি, যারা প্রতিপক্ষের সঙ্গে লড়াই করতে পারে। সুপার লিগে আমরা ভালো করেছি। কিছু কিছু সময় হয়তো সুযোগের সর্বোচ্চ সদ্ব্যবহার করতে পারিনি। কিন্তু আমরা ভুল থেকে শিক্ষা নিয়ে এগিয়ে যাওয়ার চেষ্টায় কমতি রাখিনি। আমরা প্রতিনিয়ত ভালো ক্রিকেট খেলার চেষ্টা করেছি। বাছাইপর্বে ছেলেরা লড়াই করার মানসিকতাও দেখিয়েছে। বিশ্বকাপে আমাদের কী ধরনের চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি হতে হবে, সেটা সম্পর্কে ধারণা নিয়েই আমরা ভারতে যাব। ইডেন গার্ডেনে বাংলাদেশের বিপক্ষে আমাদের ম্যাচ আছে। তিন-চার বছর ধরে ওয়ানডে ক্রিকেটে বাংলাদেশ দুর্দান্ত খেলছে। সুপার লিগের টেবিলের দিকে তাকালেই যে কেউ এটা বুঝতে পারবে। কিছু ক্রিকেটার অনেক দিন ধরে দলকে সার্ভিস দিচ্ছে, নতুন ক্রিকেটার উঠে এসেছে। শক্তিশালী বাংলাদেশ দলের বিপক্ষে খেলার জন্য আমরা মুখিয়ে আছি। আমরা আত্মবিশ্বাসী যে, তাদের সঙ্গে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে পারব।
আমরা যখন কোচিং স্টাফে ছিলাম, তখন ভাবনায় ছিল, র্যাঙ্কিংয়ের সেরা চার দলের একটি বিশ্বকাপ জিতবে। এর বাইরের দলগুলোর জন্য যেটাকে কঠিন ভাবা হতো। বাংলাদেশ গত কয়েক বছরে ঘরে এবং ঘরের বাইরে ওয়ানডেতে একটা জিনিস দেখিয়েছে, তারা যেকোনো দলের সঙ্গে দুর্দান্ত প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে পারে। ওয়ানডে ম্যাচ জেতার জন্য তাদের সব ধরনের উপকরণ রয়েছে। আমি মনে করি, অবশ্যই তাদের সেমিফাইনালে যাওয়ার যথেষ্ট সম্ভাবনা।
এটা দেখে খুবই ভালো লাগছে যে, বাছাইপর্বে ছেলেরা দারুণ পারফরম্যান্স করেছে। ভারতে বিশ্বকাপ খেলাটা তারা ডিজার্ভ করে। ছেলেরা এটা অর্জন করে নিয়েছে।আইসিসির সহযোগী দেশ হিসেবে ডাচরা এখন ভালোভাবেই এগিয়ে আসছে। প্রথমে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে খেলা, এখন ৫০ ওভারের বিশ্বকাপ। এটা দারুণ ব্যাপার।
এই বিশ্বকাপ সামনে রেখে কয়েক বছর ধরেই কঠিন পরিশ্রম করেছে দল। সেই পরিশ্রমের ফসল পাওয়া যাচ্ছে এখন। বাছাইপর্বে অ্যাকারম্যান, ক্লাসেনদের মতো কাউন্টিতে খেলা ক্রিকেটারদের পেলে দলের জন্য আরও দারুণ ব্যাপার হতো। অন্য ছেলেরা অবশ্য হাল ছাড়েনি। তারা টুর্নামেন্টের আগে নিজেদের সেরা প্রস্তুতিটা নিয়েছে। টুর্নামেন্টে তারা সেটা দেখিয়েছেও। বিশেষ করে ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে ম্যাচটা মনে থাকবে। ম্যাচটা জেতার জন্য আমরা উদগ্রীব ছিলাম। জেসন হোল্ডারের শেষ বলে ক্যাচ হলো, আমি টিভি স্ক্রিনে বারবার দেখছিলাম নো বল হলো কি না। কিন্তু শেষ পর্যন্ত ম্যাচটা সুপার ওভারে গেল। টুর্নামেন্টে যে সুপার ওভার থাকছে, এ বিষয়ে আমাদের মধ্যে আগেই আলোচনা হয়েছিল। লগান ফন বিক আমাদের জন্য আশীর্বাদ হয়ে এসেছিল। দুর্দান্ত একটা ইনিংস খেলেছে।
নিজেদেরকে আমরা ভালো দল মনে করি, যারা প্রতিপক্ষের সঙ্গে লড়াই করতে পারে। সুপার লিগে আমরা ভালো করেছি। কিছু কিছু সময় হয়তো সুযোগের সর্বোচ্চ সদ্ব্যবহার করতে পারিনি। কিন্তু আমরা ভুল থেকে শিক্ষা নিয়ে এগিয়ে যাওয়ার চেষ্টায় কমতি রাখিনি। আমরা প্রতিনিয়ত ভালো ক্রিকেট খেলার চেষ্টা করেছি। বাছাইপর্বে ছেলেরা লড়াই করার মানসিকতাও দেখিয়েছে। বিশ্বকাপে আমাদের কী ধরনের চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি হতে হবে, সেটা সম্পর্কে ধারণা নিয়েই আমরা ভারতে যাব। ইডেন গার্ডেনে বাংলাদেশের বিপক্ষে আমাদের ম্যাচ আছে। তিন-চার বছর ধরে ওয়ানডে ক্রিকেটে বাংলাদেশ দুর্দান্ত খেলছে। সুপার লিগের টেবিলের দিকে তাকালেই যে কেউ এটা বুঝতে পারবে। কিছু ক্রিকেটার অনেক দিন ধরে দলকে সার্ভিস দিচ্ছে, নতুন ক্রিকেটার উঠে এসেছে। শক্তিশালী বাংলাদেশ দলের বিপক্ষে খেলার জন্য আমরা মুখিয়ে আছি। আমরা আত্মবিশ্বাসী যে, তাদের সঙ্গে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে পারব।
আমরা যখন কোচিং স্টাফে ছিলাম, তখন ভাবনায় ছিল, র্যাঙ্কিংয়ের সেরা চার দলের একটি বিশ্বকাপ জিতবে। এর বাইরের দলগুলোর জন্য যেটাকে কঠিন ভাবা হতো। বাংলাদেশ গত কয়েক বছরে ঘরে এবং ঘরের বাইরে ওয়ানডেতে একটা জিনিস দেখিয়েছে, তারা যেকোনো দলের সঙ্গে দুর্দান্ত প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে পারে। ওয়ানডে ম্যাচ জেতার জন্য তাদের সব ধরনের উপকরণ রয়েছে। আমি মনে করি, অবশ্যই তাদের সেমিফাইনালে যাওয়ার যথেষ্ট সম্ভাবনা।
আঙুলের ইশারায় সুনীল গাভাস্কার বোঝাচ্ছিলেন ‘ডিগবাজি দাও’। কারণ প্রথম ইনিংসে সেঞ্চুরির পর এভাবেই উদ্যাপন করেন ঋষভ পন্ত। গাভাস্কারও বেশ উচ্ছ্বসিত হয়েছিলেন তখন। প্রথম ইনিংসের মতো দ্বিতীয় ইনিংসেও এল উদ্যাপনের সুযোগ। কিন্তু গাভাস্কারের অনুরোধ রাখেননি পন্ত। ডান হাতের আঙুল উল্টো ঘুরিয়ে চোখের কাছে এনে...
৩ ঘণ্টা আগেগল টেস্টে বাংলাদেশের বিপক্ষে ১৮ সদস্যের দল ঘোষণা করেছিল শ্রীলঙ্কা ক্রিকেট। পরশু কলম্বোর সিংহলিজ স্পোর্টস ক্লাব মাঠে শুরু হবে সিরিজের দ্বিতীয় টেস্ট। এর আগে ধাক্কা খেয়েছে স্বাগতিকেরা। পিঠের বাঁ পাশে চোটের কারণে দ্বিতীয় টেস্টে খেলতে পারবেন পেসার মিলান রত্নায়েকে। গলে খেলার সময় ব্যথা পান তিনি।
৭ ঘণ্টা আগেতাঁর কোচিং ক্যারিয়ারের সবচেয়ে উজ্জ্বল দিকের কথা বললে বাংলাদেশের নামই উঠে আসবে সবার প্রথমে। ২০১৫ সালে বিদায় নেওয়ার পর কোচিংয়ের চেয়ে তিনি বেশি জড়িত ছিলেন পারিবারিক ব্যবসায়। সেই ডাচ কোচ লুডভিক ডি ক্রুইফ আবার আলোচনায় দেশের ফুটবলে।
৯ ঘণ্টা আগেজিম্বাবুয়ের বিপক্ষে টেস্টে হার, সংযুক্ত আরব আমিরাতের কাছে টি-টোয়েন্টি সিরিজ হার—সব মিলিয়ে বাজে সময় পার করা বাংলাদেশ দলের জন্য কদিন আগে শেষ হওয়া গল টেস্টটা আসলেই বিশেষ কিছু। শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে জোড়া সেঞ্চুরি করেছেন নাজমুল হোসেন শান্ত। মুশফিকুর রহিমের ব্যাটেও এসেছে সেঞ্চুরি।
৯ ঘণ্টা আগে