নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বঙ্গবন্ধু বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগে (বিপিএল) আবারো অধিনায়ক পাল্টাল চট্টগ্রাম চ্যালেঞ্জার্স। এবার নেতৃত্ব পরিবর্তন করে ভাগ্য বদলাল ফ্র্যাঞ্চাইজি। আজ সিলেট আন্তর্জাতিক ক্রিকেট স্টেডিয়ামে তারকাঠাসা মিনিস্টার ঢাকাকে ৩ রানে হারিয়ে জয়ে ফিরল চট্টগ্রাম। মৃত্যুঞ্জয় চৌধুরীর দুর্দান্ত বোলিং ও শামীম হোসেন পাটোয়ারির ব্যাটিং দৃঢ়তায় নাটকীয় জয় তুলে নেয় আফিফ হোসেন ধ্রুবর চট্টগ্রাম।
টস হেরে ব্যাটিংয়ে নেমে ৬ উইকেটে ১৪৮ রানের চ্যালেঞ্জিং পুঁজি গড়ে চট্টগ্রাম। জবাবে নির্ধারিত ওভারে ৬ উইকেটে ১৪৫ রান তুলতে সক্ষম হয় মাহমুদউল্লাহ রিয়াদের ঢাকা। বিফলে গেল ওপেনার তামিম ইকবালের ৭৩ রানের অপরাজিত ঝলমলে ইনিংসটা। শেষ ওভারে ৯ রানের সমীকরণ মেলাতে পারেনি মোহাম্মদ নাঈম। ৮ বলের ওভারে তামিম খেলেছেন মোটে এক বল। নাটকীয় শেষ ওভারে মৃত্যুঞ্জয় দিয়েছেন ৫ রান।
চট্টগ্রামের ইনিংসের শুরুটা ছিল ধীরগতির। ওপেনার জাকির হাসান ১ রানেই ফেরেন সাজঘরে। পরে জ্যাক উইলস ও অধিনায়ক আফিফ ৪০ রানের জুটি গড়েন। দুজনই খরচ করেন সমান ২৪ বল। উইলস ২৬ এবং আফিফ ২৭ রানে আউট হন। দলীয় ৮৪ রানে পঞ্চম ব্যাটার হিসেবে সাজঘরে ফেরেন আকবর আলী। ১০ বলে ৯ রানে ফেরেন তিনি। চট্টগ্রাম লড়াইয়ের পুঁজি পাবে কিনা তা নিয়েই জেগেছিল সংশয়।
শেষ দিকে শামীম ও বেনি হাওয়েলের ৫৮ রানের কার্যকর জুটির ওপর দাঁড়িয়ে দেড় শ’র কাছাকাছি পৌঁছায় তারুণ্যের দলটি। ৩৭ বলে পাঁচ চার ও এক ছক্কায় ৫২ রানের ঝড়ো ইনিংস খেলেন শামীম। তাঁর সঙ্গী হাওয়েল ১৯ বলে ২৪ রানে ফেরেন হাওয়েল। চট্টগ্রামের পতন হওয়া ৬ উইকেট নিয়েছেন ঢাকার ছয় বোলার। ব্যাটারদের এনে দেওয়া পুঁজি দারুণভাবে আগলে রাখেন বোলাররা।
রান তাড়ায় ঢাকার শুরুটা ছিল দুঃস্বপ্নের। পঞ্চম ওভারে ২১ রানে টপ অর্ডারের তিন ব্যাটারকে হারায় তারা। এই ঝড়ে বিদায় নেন মোহাম্মদ শাহজাদ, ইমরান উজ্জামান ও মাশরাফি বিন মুর্তজা। তবে এক প্রান্ত আগলে রেখে ঢাকার আশা বাঁচিয়ে রাখেন তামিম। তুলে নেন চলমান আসরের তৃতীয় ফিফটি। এ সময় অধিনায়ক মাহমুদউল্লাহর সঙ্গে ৭১ রানের দারুণ জুটি গড়েন তিনি। জুটি ভাঙে মাহমুদউল্লাহ ২৯ বলে ২৪ রানে ফিরলে।
পরে শুভাগত হোম উইকেটে এসেই ঝড় তোলেন। ১১ বলে দুই চার ও এক ছক্কায় করেন ২২ রান। যা ঢাকাকে জয়ের খুব কাছে নিয়ে যায়। কিন্তু সুবিধাজনক অবস্থাতে থেকেও ম্যাচটার সুন্দর সমাপ্তি টানতে পারেনি দলটি। নন স্ট্রাইকে থাকা ৭৩ রানে থাকা তামিম কেবল আফসোসই করতে পারেন। বিফলে গেছে তাঁর ৫৬ বলে ছয়টি চার ও তিন ছক্কায় গড়া ইনিংসটা। তবে ৫২ রানের ইনিংসেই ম্যাচ সেরা হয়েছেন শামীম। আর চার ওভারে ২১ রানে ২ উইকেট নেওয়া মৃত্যুঞ্জয় পেলেন পার্শ্বনায়কের চরিত্র।
নয় ম্যাচের চারটিতে জিতে প্লে–অফের আশা বাঁচিয়ে রাখল চট্টগ্রাম। আট পয়েন্ট নিয়ে তালিকার চারে উঠেছে তারা। তাদের চেয়ে এক ম্যাচ কম খেলে এক পয়েন্ট পিছিয়ে পাঁচে নেমেছে ঢাকা। আট ম্যাচে ১১ পয়েন্ট নিয়ে শীর্ষস্থান ধরে রেখেছে সাকিব আল হাসানের ফরচুন বরিশাল।
বঙ্গবন্ধু বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগে (বিপিএল) আবারো অধিনায়ক পাল্টাল চট্টগ্রাম চ্যালেঞ্জার্স। এবার নেতৃত্ব পরিবর্তন করে ভাগ্য বদলাল ফ্র্যাঞ্চাইজি। আজ সিলেট আন্তর্জাতিক ক্রিকেট স্টেডিয়ামে তারকাঠাসা মিনিস্টার ঢাকাকে ৩ রানে হারিয়ে জয়ে ফিরল চট্টগ্রাম। মৃত্যুঞ্জয় চৌধুরীর দুর্দান্ত বোলিং ও শামীম হোসেন পাটোয়ারির ব্যাটিং দৃঢ়তায় নাটকীয় জয় তুলে নেয় আফিফ হোসেন ধ্রুবর চট্টগ্রাম।
টস হেরে ব্যাটিংয়ে নেমে ৬ উইকেটে ১৪৮ রানের চ্যালেঞ্জিং পুঁজি গড়ে চট্টগ্রাম। জবাবে নির্ধারিত ওভারে ৬ উইকেটে ১৪৫ রান তুলতে সক্ষম হয় মাহমুদউল্লাহ রিয়াদের ঢাকা। বিফলে গেল ওপেনার তামিম ইকবালের ৭৩ রানের অপরাজিত ঝলমলে ইনিংসটা। শেষ ওভারে ৯ রানের সমীকরণ মেলাতে পারেনি মোহাম্মদ নাঈম। ৮ বলের ওভারে তামিম খেলেছেন মোটে এক বল। নাটকীয় শেষ ওভারে মৃত্যুঞ্জয় দিয়েছেন ৫ রান।
চট্টগ্রামের ইনিংসের শুরুটা ছিল ধীরগতির। ওপেনার জাকির হাসান ১ রানেই ফেরেন সাজঘরে। পরে জ্যাক উইলস ও অধিনায়ক আফিফ ৪০ রানের জুটি গড়েন। দুজনই খরচ করেন সমান ২৪ বল। উইলস ২৬ এবং আফিফ ২৭ রানে আউট হন। দলীয় ৮৪ রানে পঞ্চম ব্যাটার হিসেবে সাজঘরে ফেরেন আকবর আলী। ১০ বলে ৯ রানে ফেরেন তিনি। চট্টগ্রাম লড়াইয়ের পুঁজি পাবে কিনা তা নিয়েই জেগেছিল সংশয়।
শেষ দিকে শামীম ও বেনি হাওয়েলের ৫৮ রানের কার্যকর জুটির ওপর দাঁড়িয়ে দেড় শ’র কাছাকাছি পৌঁছায় তারুণ্যের দলটি। ৩৭ বলে পাঁচ চার ও এক ছক্কায় ৫২ রানের ঝড়ো ইনিংস খেলেন শামীম। তাঁর সঙ্গী হাওয়েল ১৯ বলে ২৪ রানে ফেরেন হাওয়েল। চট্টগ্রামের পতন হওয়া ৬ উইকেট নিয়েছেন ঢাকার ছয় বোলার। ব্যাটারদের এনে দেওয়া পুঁজি দারুণভাবে আগলে রাখেন বোলাররা।
রান তাড়ায় ঢাকার শুরুটা ছিল দুঃস্বপ্নের। পঞ্চম ওভারে ২১ রানে টপ অর্ডারের তিন ব্যাটারকে হারায় তারা। এই ঝড়ে বিদায় নেন মোহাম্মদ শাহজাদ, ইমরান উজ্জামান ও মাশরাফি বিন মুর্তজা। তবে এক প্রান্ত আগলে রেখে ঢাকার আশা বাঁচিয়ে রাখেন তামিম। তুলে নেন চলমান আসরের তৃতীয় ফিফটি। এ সময় অধিনায়ক মাহমুদউল্লাহর সঙ্গে ৭১ রানের দারুণ জুটি গড়েন তিনি। জুটি ভাঙে মাহমুদউল্লাহ ২৯ বলে ২৪ রানে ফিরলে।
পরে শুভাগত হোম উইকেটে এসেই ঝড় তোলেন। ১১ বলে দুই চার ও এক ছক্কায় করেন ২২ রান। যা ঢাকাকে জয়ের খুব কাছে নিয়ে যায়। কিন্তু সুবিধাজনক অবস্থাতে থেকেও ম্যাচটার সুন্দর সমাপ্তি টানতে পারেনি দলটি। নন স্ট্রাইকে থাকা ৭৩ রানে থাকা তামিম কেবল আফসোসই করতে পারেন। বিফলে গেছে তাঁর ৫৬ বলে ছয়টি চার ও তিন ছক্কায় গড়া ইনিংসটা। তবে ৫২ রানের ইনিংসেই ম্যাচ সেরা হয়েছেন শামীম। আর চার ওভারে ২১ রানে ২ উইকেট নেওয়া মৃত্যুঞ্জয় পেলেন পার্শ্বনায়কের চরিত্র।
নয় ম্যাচের চারটিতে জিতে প্লে–অফের আশা বাঁচিয়ে রাখল চট্টগ্রাম। আট পয়েন্ট নিয়ে তালিকার চারে উঠেছে তারা। তাদের চেয়ে এক ম্যাচ কম খেলে এক পয়েন্ট পিছিয়ে পাঁচে নেমেছে ঢাকা। আট ম্যাচে ১১ পয়েন্ট নিয়ে শীর্ষস্থান ধরে রেখেছে সাকিব আল হাসানের ফরচুন বরিশাল।
মাঠে নামলেই ম্যাথু ব্রিটজকের ব্যাট ছোটে তরবারির মতো। প্রতিপক্ষ, ভেন্যু যা-ই হোক না কেন, তিনি রানের বন্যা বইয়ে দেন। ২৬ বছর বয়সী দক্ষিণ আফ্রিকার ব্যাটার আজ যে রেকর্ড গড়েছেন, সেটা আর কেউ করতে পারেননি।
১ ঘণ্টা আগেমাঝে মধ্যে উড়ে এসে জুড়ে বসার মতো কেউ কেউ চ্যাম্পিয়ন হয়ে গেলেও জার্মানির বুন্দেসলিগা মানেই বায়ার্ন মিউনিখের অবিসংবাদিত শ্রেষ্ঠত্ব। আজ থেকে শুরু হতে যাওয়া নতুন মৌসুমের বুন্দেসলিগাতেও কি চলবে বায়ার্নের রাজত্ব! এটি হবে বুন্দেসলিগার ৬৩তম মৌসুম।
২ ঘণ্টা আগে১৯ আগস্ট এশিয়া কাপের জন্য ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ড (বিসিসিআই) ১৫ সদস্যের দল ঘোষণার পরই হৈচৈ শুরু। তোলপাড়টা হচ্ছে মূলত শ্রেয়াস আইয়ারকে নিয়ে। কারণ, ভারতীয় এই তারকা ক্রিকেটারকে নেওয়া হয়নি এশিয়া কাপের দলে। ভারতের সাবেক ক্রিকেটার তো বটেই, এমনকি শ্রেয়াসের বাবা সন্তোষ আইয়ারও কথা বলেছেন এই ব্যাপারে।
২ ঘণ্টা আগেকিছুদিন আগে লাওসে অনূর্ধ্ব -২০ মেয়েদের এশিয়ান কাপে বাছাই বাংলাদেশের হয়ে খেলে এসেছেন আফঈদা খন্দকার । দলকে প্রতিযোগিতার মূল পর্বে তুলে দিয়েছিলেন। তবে এবার ভিন্ন মিশনে সেই লাওসেই যাচ্ছেন বাংলাদেশের জাতীয় নারী দলের অধিনায়ক। ভুটানের রয়েল থিম্পু কলেজের হয়ে এএফসি নারী চ্যাম্পিয়নস লিগ খেলতেই...
৩ ঘণ্টা আগে