টেস্ট সিরিজে এক ম্যাচ জিতে কিছুটা প্রতিরোধ গড়লেও ওয়ানডেতে দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে পাত্তাই পায়নি ভারত। তিন ম্যাচের প্রতিটিতে হেরে ধবলধোলাই হয়েছে লোকেশ রাহুলের দল। কেপটাউনে শেষ ওয়ানডেতে দক্ষিণ আফ্রিকা জিতেছে ৪ রানে।
এদিন আগে ব্যাট করতে নেমে ৪৯.৫ ওভারে ২৮৭ রানে অলআউট হয় দক্ষিণ আফ্রিকা। জবাবে ৪৯.২ ওভারে ২৮৩ রানে অলআউট হয়ে যায় ভারত।
লক্ষ্য তাড়ায় দলীয় ১৮ রানে ফেরেন অধিনায়ক লোকেশ রাহুল (৯)। শিখর ধাওয়ান ও বিরাট কোহলির জুটিতে ভালোভাবেই অবশ্য এগোতে থাকে ভারত। ১১৬ রানে শিখরের বিদায়ে ভাঙে এ জুটি। ৬১ রান করেন শিখর। কোনো রান না করে ফেরেন ঋষভ পন্ত। আশা জাগিয়ে আরও একবার সেঞ্চুরি করতে পারেননি কোহলি। এবার ফিরেছেন ৬৫ রান করে।
একপর্যায়ে ২১০ রানে ৬ উইকেট হারিয়ে হার দেখছিল ভারত। তবে সূর্য কুমার যাদবকে নিয়ে দলকে এগিয়ে নিতে থাকেন দীপক চাহার। যাদব (৩৯) ফিরে গেলেও চাহার ছিলেন অবিচল। অর্ধশতক করে এক সময় দলকে জয়ের স্বপ্নও দেখান তিনি। ৫৪ রান করে চাহার যখন ফিরছিলেন তখন ভারতের রান দরকার ১০। হাতে ছিল ১৭ বল ও ২ উইকেট। কিন্তু সেই সমীকরণ আর মেলাতে পারেনি বাকিরা। ৪ রানেই আগেই গুটিয়ে যায় ইনিংস।
এদিন টস হেরে আগে ব্যাট করতে নেমে শুরুতেই ইয়ানেমান মালানের উইকেট হারায় দক্ষিণ আফ্রিকা। দলীয় ৮ রানে ফিরে যান এ ওপেনার। দলকে ৩৪ রানে রেখে বিদায় নেন অধিনায়ক টেম্বা বাভুমাও (৮)। এরপর ৭০ রানে এইডেন মার্করামকেও (১৫) হারিয়ে বিপদে পড়ে প্রোটিয়ারা।
সাময়িক এই বিপর্যয় কাটিয়ে দলকে এগিয়ে নিতে থাকেন কুইন্টন ডি কক ও ফন ডার ডুসেন। এ দুজন মিলে গড়েন ১৪৩ বলে ১৪৪ রানের জুটি। দলীয় ২১৪ রানে ডি ককের বিদায়ে ভাঙে এ জুটি। ফেরার আগে ১৩০ বলে ১২ চার ও ২ ছক্কায় খেলেন ১২৪ রানের অসাধারণ এক ইনিংস। দ্রুত ফিরে যান ডুসেনও (৫২)। এ দুজনের বিদায়ে একটু ধাক্কা খায় প্রোটিয়ারা। তবে ডেভিড মিলারের ঝোড়ো ৩৯ রানে শেষ ওভারে অলআউট হওয়ার আগে দক্ষিণ আফ্রিকা করে ২৮৭ রান। ভারতের হয়ে প্রসিদ্ধ কৃষ্ণা নেন সর্বোচ্চ ৩ উইকেট।
টেস্ট সিরিজে এক ম্যাচ জিতে কিছুটা প্রতিরোধ গড়লেও ওয়ানডেতে দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে পাত্তাই পায়নি ভারত। তিন ম্যাচের প্রতিটিতে হেরে ধবলধোলাই হয়েছে লোকেশ রাহুলের দল। কেপটাউনে শেষ ওয়ানডেতে দক্ষিণ আফ্রিকা জিতেছে ৪ রানে।
এদিন আগে ব্যাট করতে নেমে ৪৯.৫ ওভারে ২৮৭ রানে অলআউট হয় দক্ষিণ আফ্রিকা। জবাবে ৪৯.২ ওভারে ২৮৩ রানে অলআউট হয়ে যায় ভারত।
লক্ষ্য তাড়ায় দলীয় ১৮ রানে ফেরেন অধিনায়ক লোকেশ রাহুল (৯)। শিখর ধাওয়ান ও বিরাট কোহলির জুটিতে ভালোভাবেই অবশ্য এগোতে থাকে ভারত। ১১৬ রানে শিখরের বিদায়ে ভাঙে এ জুটি। ৬১ রান করেন শিখর। কোনো রান না করে ফেরেন ঋষভ পন্ত। আশা জাগিয়ে আরও একবার সেঞ্চুরি করতে পারেননি কোহলি। এবার ফিরেছেন ৬৫ রান করে।
একপর্যায়ে ২১০ রানে ৬ উইকেট হারিয়ে হার দেখছিল ভারত। তবে সূর্য কুমার যাদবকে নিয়ে দলকে এগিয়ে নিতে থাকেন দীপক চাহার। যাদব (৩৯) ফিরে গেলেও চাহার ছিলেন অবিচল। অর্ধশতক করে এক সময় দলকে জয়ের স্বপ্নও দেখান তিনি। ৫৪ রান করে চাহার যখন ফিরছিলেন তখন ভারতের রান দরকার ১০। হাতে ছিল ১৭ বল ও ২ উইকেট। কিন্তু সেই সমীকরণ আর মেলাতে পারেনি বাকিরা। ৪ রানেই আগেই গুটিয়ে যায় ইনিংস।
এদিন টস হেরে আগে ব্যাট করতে নেমে শুরুতেই ইয়ানেমান মালানের উইকেট হারায় দক্ষিণ আফ্রিকা। দলীয় ৮ রানে ফিরে যান এ ওপেনার। দলকে ৩৪ রানে রেখে বিদায় নেন অধিনায়ক টেম্বা বাভুমাও (৮)। এরপর ৭০ রানে এইডেন মার্করামকেও (১৫) হারিয়ে বিপদে পড়ে প্রোটিয়ারা।
সাময়িক এই বিপর্যয় কাটিয়ে দলকে এগিয়ে নিতে থাকেন কুইন্টন ডি কক ও ফন ডার ডুসেন। এ দুজন মিলে গড়েন ১৪৩ বলে ১৪৪ রানের জুটি। দলীয় ২১৪ রানে ডি ককের বিদায়ে ভাঙে এ জুটি। ফেরার আগে ১৩০ বলে ১২ চার ও ২ ছক্কায় খেলেন ১২৪ রানের অসাধারণ এক ইনিংস। দ্রুত ফিরে যান ডুসেনও (৫২)। এ দুজনের বিদায়ে একটু ধাক্কা খায় প্রোটিয়ারা। তবে ডেভিড মিলারের ঝোড়ো ৩৯ রানে শেষ ওভারে অলআউট হওয়ার আগে দক্ষিণ আফ্রিকা করে ২৮৭ রান। ভারতের হয়ে প্রসিদ্ধ কৃষ্ণা নেন সর্বোচ্চ ৩ উইকেট।
টেস্ট আর টি-টোয়েন্টি সংস্করণ এখনো বাংলাদেশ দলের কাছে বিরাট এক ‘গোলকধাঁধা’। যে ওয়ানডে সংস্করণে লাল-সবুজের দল ২০১৫ বিশ্বকাপ থেকে নিজেদের অন্যভাবে চিনিয়েছিল, সেটিতেও বিরাট অধঃপতন ঘটেছে শান্তদের। কাল আইসিসির বার্ষিক হালনাগাদ র্যাঙ্কিংয়ের বাংলাদেশ টেস্ট ও টি-টোয়েন্টি সংস্করণে আগের মতো ৯ নম্বরে থাকলেও
৩৬ মিনিট আগেব্রাজিলের প্রধান কোচের পদ শূন্য হওয়ার পরই বারবার চলে আসছে কার্লো আনচেলত্তির নাম। একবার ব্রাজিলের কোচ হচ্ছেন না তো মুহূর্তে শোনা যায় উল্টো সংবাদ। এবার এই নাটকে এল নতুন এক মোড়।
১ ঘণ্টা আগে‘সমিত সোমের পাসপোর্ট হয়ে গেছে, বাকি আর একটি প্রক্রিয়া সারতে কাল (আজ) ফিফার কাছে আবেদন করব’—কাল গুলশানে নিজে বাসভবনে বেশ উচ্ছ্বসিত কণ্ঠে বলছিলেন ফাহাদ করিম চৌধুরী। প্রবাসী ফুটবলারদের বাংলাদেশ ফুটবলে যুক্ত করতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছেন বাফুফের সহসভাপতি ও বিপণন বিভাগের প্রধান।
২ ঘণ্টা আগেড্রাগ টেস্টে পজিটিভ হওয়ায় ৩ মাসের নিষেধাজ্ঞা পেয়েছিলেন কাগিসো রাবাদা। তবে পেশাদার আচরণ বজায় এবং বোর্ডের কাছে ক্ষমা চাওয়ায় তাঁর শাস্তি কমে এসেছে। এখন সব ধরনের ক্রিকেটে খেলতে আর কোনো বাধা নেই দক্ষিণ আফ্রিকার এ পেসারের। ডোপিংয়ের দায়ে পাওয়া তিন মাসের নিষেধাজ্ঞা কমিয়ে এক মাসে আনা হয়েছে। এরই মধ্যে এক মাস
১৪ ঘণ্টা আগে