নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে টি–টোয়েন্টি সিরিজটা খেলা হচ্ছে না মুশফিকুর রহিমের। ঘরের মাঠে মুশফিককে ‘দর্শক’ হয়েই থাকতে হচ্ছে। এই সিরিজে মুশফিককে না পাওয়া নিয়ে আক্ষেপ আছে প্রধান কোচ রাসেল ডমিঙ্গোর। বাংলাদেশের এই প্রোটিয়া কোচ মনে করেন, কোয়ারেন্টিন নিয়ে অস্ট্রেলিয়ার এমন কঠোর শর্ত না দিলেও পারত!
অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে সিরিজ খেলতেই জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে টি–টোয়েন্টি সিরিজে ছুটি নিয়েছিলেন মুশফিক। তখনো অস্ট্রেলিয়া কোয়ারেন্টিনের কঠিন শর্ত দেয়নি। বায়ো–বাবল ভাঙার কঠিন শর্ত জানার পর মুশফিক জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে টি–টোয়েন্টি সিরিজে খেলতে রাজিও হয়েছিলেন। কিন্তু বাবা–মায়ের অসুস্থতায় ওয়ানডে সিরিজ না খেলেই ফিরে আসতে হয় মুশফিককে।
অস্ট্রেলিয়ার শর্ত অনুযায়ী, বায়ো–বাবল ভাঙলে সিরিজ শুরুর আগে ১০ দিনের কোয়ারেন্টিন করতে। রাসেল ডমিঙ্গোর আপত্তি এখানেই। আজ অনলাইন সংবাদ সম্মেলনে ডমিঙ্গো বলেছেন, ‘আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে সব সময়ই চাপ থাকে। মুশফিককে বাবলে অন্তর্ভুক্তি নিয়ে অস্ট্রেলিয়ার অদ্ভুত সিদ্ধান্তের যুক্তি খুঁজে পাইনি। ১০ দিন কোয়ারেন্টিন যথেষ্ট হতো। এটা নিয়ে অনেক হতাশ। আমরা বিশ্বের সেরা একটি দলের বিপক্ষে খেলব। আমাদের তরুণদের জন্য এটা জাত চেনানোর দারুণ এক সুযোগ। মুশফিক–লিটনের না থাকাটা আমাদের বড় ক্ষতি।’
ডমিঙ্গো বাংলাদেশ দলকে নিয়ে নেতিবাচক খবরের সমালোচনা করেন। এই প্রোটিয়া কোচ বাংলাদেশকে টি–টোয়েন্টিতে খারাপ দল মানতে নারাজ। বাংলাদেশ কোচ বলেছেন, ‘বাংলাদেশ দল নিয়ে নিয়মিত নেতিবাচক ও বাজে কথা শোনা, এটা খুবই হতাশার। কেন সবাই বলতে চান আমরা ভালো টি-টোয়েন্টি দল নই? আমাদের দারুণ কিছু খেলোয়াড় আছে। তাদের উন্নতির সুযোগ আছে। বিশ্বাস করতে হবে আমরা টি-টোয়েন্টিতেও ভালো দল। আমি দল নিয়ে অনেক ইতিবাচক। সব সময় নেতিবাচক মন্তব্য খুব হতাশাজনক। আমি একেবারেই একমত নই যে আমরা খারাপ দল।’
অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে টি–টোয়েন্টি সিরিজটা খেলা হচ্ছে না মুশফিকুর রহিমের। ঘরের মাঠে মুশফিককে ‘দর্শক’ হয়েই থাকতে হচ্ছে। এই সিরিজে মুশফিককে না পাওয়া নিয়ে আক্ষেপ আছে প্রধান কোচ রাসেল ডমিঙ্গোর। বাংলাদেশের এই প্রোটিয়া কোচ মনে করেন, কোয়ারেন্টিন নিয়ে অস্ট্রেলিয়ার এমন কঠোর শর্ত না দিলেও পারত!
অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে সিরিজ খেলতেই জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে টি–টোয়েন্টি সিরিজে ছুটি নিয়েছিলেন মুশফিক। তখনো অস্ট্রেলিয়া কোয়ারেন্টিনের কঠিন শর্ত দেয়নি। বায়ো–বাবল ভাঙার কঠিন শর্ত জানার পর মুশফিক জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে টি–টোয়েন্টি সিরিজে খেলতে রাজিও হয়েছিলেন। কিন্তু বাবা–মায়ের অসুস্থতায় ওয়ানডে সিরিজ না খেলেই ফিরে আসতে হয় মুশফিককে।
অস্ট্রেলিয়ার শর্ত অনুযায়ী, বায়ো–বাবল ভাঙলে সিরিজ শুরুর আগে ১০ দিনের কোয়ারেন্টিন করতে। রাসেল ডমিঙ্গোর আপত্তি এখানেই। আজ অনলাইন সংবাদ সম্মেলনে ডমিঙ্গো বলেছেন, ‘আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে সব সময়ই চাপ থাকে। মুশফিককে বাবলে অন্তর্ভুক্তি নিয়ে অস্ট্রেলিয়ার অদ্ভুত সিদ্ধান্তের যুক্তি খুঁজে পাইনি। ১০ দিন কোয়ারেন্টিন যথেষ্ট হতো। এটা নিয়ে অনেক হতাশ। আমরা বিশ্বের সেরা একটি দলের বিপক্ষে খেলব। আমাদের তরুণদের জন্য এটা জাত চেনানোর দারুণ এক সুযোগ। মুশফিক–লিটনের না থাকাটা আমাদের বড় ক্ষতি।’
ডমিঙ্গো বাংলাদেশ দলকে নিয়ে নেতিবাচক খবরের সমালোচনা করেন। এই প্রোটিয়া কোচ বাংলাদেশকে টি–টোয়েন্টিতে খারাপ দল মানতে নারাজ। বাংলাদেশ কোচ বলেছেন, ‘বাংলাদেশ দল নিয়ে নিয়মিত নেতিবাচক ও বাজে কথা শোনা, এটা খুবই হতাশার। কেন সবাই বলতে চান আমরা ভালো টি-টোয়েন্টি দল নই? আমাদের দারুণ কিছু খেলোয়াড় আছে। তাদের উন্নতির সুযোগ আছে। বিশ্বাস করতে হবে আমরা টি-টোয়েন্টিতেও ভালো দল। আমি দল নিয়ে অনেক ইতিবাচক। সব সময় নেতিবাচক মন্তব্য খুব হতাশাজনক। আমি একেবারেই একমত নই যে আমরা খারাপ দল।’
প্রথমবারের মতো আইএল টি-টোয়েন্টিতে খেলার সুযোগ পেয়েছেন মোস্তাফিজুর রহমান। ২ ডিসেম্বর শুরু হতে যাওয়া সংযুক্ত আরব আমিরাতের এই টি-টোয়েন্টি লিগে বাংলাদেশের কাটার মাস্টার খেলবেন দুবাই ক্যাপিটালসের হয়ে।
৩ ঘণ্টা আগেহাতের ব্যাটকে তলোয়ার বানালেন ডেওয়াল্ড ব্রেভিস। কচু কাটা করলেন অস্ট্রেলিয়ার বোলারদের। ৪১ বলে সেঞ্চুরি ছুঁয়ে খেললেন রেকর্ড ১২৫ রানের ইনিংস। আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টি দক্ষিণ আফ্রিকার পক্ষে সর্বোচ্চ এই ইনিংসই অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে দ্বিতীয় টি-টোয়েন্টি ব্যবধান গড়ে দিয়েছে। ৫৩ রানে জিতেছে দক্ষিণ আফ্রিকা।
৪ ঘণ্টা আগেএকেকটা পাসের পর হতাশা ঝাড়ছিলেন সুলেমান দিয়াবাতে। প্রতিপক্ষে দীর্ঘদেহী ফুটবলারদের সামনে কোনোভাবেই পেরে উঠছিলেন না বাকিরা। যা লড়াই করার তা দেখা গেছে শুধু দিয়াবাতের মধ্যে। দিন শেষে বিফলেই যায় তা। আবাহনী লিমিটেডকে ২-০ গোলে হারিয়ে এএফসি চ্যালেঞ্জ লিগের মূল পর্বে নাম লিখিয়েছে কিরগিজস্তানের ক্লাব মুরাস ইউন
৪ ঘণ্টা আগেবিশ্বকাপ কিংবা অলিম্পিকের মতো বড় প্রতিযোগিতায় সাফল্যের জন্য কমবেশি সব দেশেই পুরস্কৃত করা হয় খেলোয়াড়দের। তবে আফ্রিকান নেশনস চ্যাম্পিয়নশিপকে ঘিরেই নিজ দেশের ফুটবলারদের আর্থিক বোনাসের ঘোষণা দিয়েছেন কেনিয়ার প্রেসিডেন্ট উইলিয়াম রুটো। প্রতিটি ম্যাচ জয়ের জন্য কেনিয়ার খেলোয়াড়েরা পাবেন বাড়তি অর্থ।
৬ ঘণ্টা আগে