ক্রীড়া ডেস্ক
ব্যাটাররা নিজেদের কাজ করতে ব্যর্থ হয়েছেন, সিরিজ হেরেছে দলও। শেষ দিকে ঝলক দেখিয়েছেন টেলএন্ডার তানজিম হাসান সাকিব। ৩১ বলে ৫ ছক্কা ও ১ চারে খেলেছেন ৫০ রানের ঝোড়ো ইনিংস। আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে প্রথম এবং স্বীকৃত ক্রিকেটে দ্বিতীয় ফিফটি এটি সাকিবের।
২০২ রানের লক্ষ্য তাড়ায় নেমে ৫৬ রানে ৫ উইকেট হারায় বাংলাদেশ দল। ম্যাচ অনেকটা তখন ফসকে যায়। ব্যাটিং-বোলিংয়ে লড়াই করে গেছেন শুধু সাকিবই। বোলিংয়েও ৩৬ রান দিয়ে শিকার করেন ২ উইকেট। তবে তাঁর ব্যাটিংই ছিল বেশি মনোমুগ্ধ। ম্যাচ শেষে সংবাদ সম্মেলনে নিজের ব্যাটিং সাফল্যের রহস্য নিয়ে বললেন, ‘আমি যখন উইকেটে যাই, (মেহেদী হাসান) মিরাজ ভাই ব্যাটিং করছিল। আমার একটাই লক্ষ্য ছিল ওনাকে আমি সমর্থন দিব। উনি যতক্ষণ মাঠে ছিল আমি চেয়েছি স্ট্রাইক রোটেট করতে।’
সাকিবের মতে, ২০০ রান তাড়া করা সম্ভব ছিল। এই পেসার বলেন, ‘মিরাজ ভাই আমাকে বলছিল, তুই থাক, তুই থাকলে আমরা ম্যাচ বের করে নিয়ে আসতে পারব। কিন্তু দুর্ভাগ্যজনকভাবে আমরা অনেকগুলো উইকেট হারিয়ে ফেলি। ২০০ তাড়া করতে গেলে ব্যাটারদের আরও দায়িত্ব নিতে হবে। আমরা ওপর থেকে আরও দায়িত্বশীল ব্যাটিং করলে আমি মনে করি ২০০ তাড়া করা করা সম্ভব।’
ম্যাচের শুরুতে শরীফুল ইসলামের চোটও ভুগিয়েছে বাংলাদেশকে। সাকিব বলেন, ‘শরীফুলের চোটের পর লিটন ভাই বিষয়টা ভালোভাবে ম্যানেজ করেছেন। তিনি অনিয়মিত বোলারকে ভালোভাবে কাজে লাগিয়েছেন। এত বেশি চিন্তিত ছিলেন না এটা নিয়ে। ব্যাটিংয়ে আমি চেষ্টা করেছি মিরাজ ভাইকে সাপোর্ট দিতে। হাসান (মাহমুদ) আসার পর বলেছি আমি বল স্লটে পেলে মারব। এটাই পরিকল্পনা ছিল।’
তানজিম সাকিবের বিশ্বাস শেষ ম্যাচে প্রত্যাবর্তন করবে দল, ‘যারা দলে আছেন সবাই সব জায়গায় প্রমাণিত। আমার মনে হয় তারা হয়তো একটু ছন্দের বাইরে আছে। আমি আমার টিমমেটদের ওপর অনেক বেশি আত্মবিশ্বাস রাখি। আমি আশা রাখি তারা পরের ম্যাচে কামব্যাক করবে। আমি মনে করি, ব্যাটাররা আরও দায়িত্বশীল ব্যাটিং করলে এই উইকেটে ২০০ রান তাড়া করা সম্ভব। জুটি গড়াতে অনেক বেশি মনোযোগ দিতে হবে।’
ব্যাটাররা নিজেদের কাজ করতে ব্যর্থ হয়েছেন, সিরিজ হেরেছে দলও। শেষ দিকে ঝলক দেখিয়েছেন টেলএন্ডার তানজিম হাসান সাকিব। ৩১ বলে ৫ ছক্কা ও ১ চারে খেলেছেন ৫০ রানের ঝোড়ো ইনিংস। আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে প্রথম এবং স্বীকৃত ক্রিকেটে দ্বিতীয় ফিফটি এটি সাকিবের।
২০২ রানের লক্ষ্য তাড়ায় নেমে ৫৬ রানে ৫ উইকেট হারায় বাংলাদেশ দল। ম্যাচ অনেকটা তখন ফসকে যায়। ব্যাটিং-বোলিংয়ে লড়াই করে গেছেন শুধু সাকিবই। বোলিংয়েও ৩৬ রান দিয়ে শিকার করেন ২ উইকেট। তবে তাঁর ব্যাটিংই ছিল বেশি মনোমুগ্ধ। ম্যাচ শেষে সংবাদ সম্মেলনে নিজের ব্যাটিং সাফল্যের রহস্য নিয়ে বললেন, ‘আমি যখন উইকেটে যাই, (মেহেদী হাসান) মিরাজ ভাই ব্যাটিং করছিল। আমার একটাই লক্ষ্য ছিল ওনাকে আমি সমর্থন দিব। উনি যতক্ষণ মাঠে ছিল আমি চেয়েছি স্ট্রাইক রোটেট করতে।’
সাকিবের মতে, ২০০ রান তাড়া করা সম্ভব ছিল। এই পেসার বলেন, ‘মিরাজ ভাই আমাকে বলছিল, তুই থাক, তুই থাকলে আমরা ম্যাচ বের করে নিয়ে আসতে পারব। কিন্তু দুর্ভাগ্যজনকভাবে আমরা অনেকগুলো উইকেট হারিয়ে ফেলি। ২০০ তাড়া করতে গেলে ব্যাটারদের আরও দায়িত্ব নিতে হবে। আমরা ওপর থেকে আরও দায়িত্বশীল ব্যাটিং করলে আমি মনে করি ২০০ তাড়া করা করা সম্ভব।’
ম্যাচের শুরুতে শরীফুল ইসলামের চোটও ভুগিয়েছে বাংলাদেশকে। সাকিব বলেন, ‘শরীফুলের চোটের পর লিটন ভাই বিষয়টা ভালোভাবে ম্যানেজ করেছেন। তিনি অনিয়মিত বোলারকে ভালোভাবে কাজে লাগিয়েছেন। এত বেশি চিন্তিত ছিলেন না এটা নিয়ে। ব্যাটিংয়ে আমি চেষ্টা করেছি মিরাজ ভাইকে সাপোর্ট দিতে। হাসান (মাহমুদ) আসার পর বলেছি আমি বল স্লটে পেলে মারব। এটাই পরিকল্পনা ছিল।’
তানজিম সাকিবের বিশ্বাস শেষ ম্যাচে প্রত্যাবর্তন করবে দল, ‘যারা দলে আছেন সবাই সব জায়গায় প্রমাণিত। আমার মনে হয় তারা হয়তো একটু ছন্দের বাইরে আছে। আমি আমার টিমমেটদের ওপর অনেক বেশি আত্মবিশ্বাস রাখি। আমি আশা রাখি তারা পরের ম্যাচে কামব্যাক করবে। আমি মনে করি, ব্যাটাররা আরও দায়িত্বশীল ব্যাটিং করলে এই উইকেটে ২০০ রান তাড়া করা সম্ভব। জুটি গড়াতে অনেক বেশি মনোযোগ দিতে হবে।’
আঙুলের ইশারায় সুনীল গাভাস্কার বোঝাচ্ছিলেন ‘ডিগবাজি দাও’। কারণ প্রথম ইনিংসে সেঞ্চুরির পর এভাবেই উদ্যাপন করেন ঋষভ পন্ত। গাভাস্কারও বেশ উচ্ছ্বসিত হয়েছিলেন তখন। প্রথম ইনিংসের মতো দ্বিতীয় ইনিংসেও এল উদ্যাপনের সুযোগ। কিন্তু গাভাস্কারের অনুরোধ রাখেননি পন্ত। ডান হাতের আঙুল উল্টো ঘুরিয়ে চোখের কাছে এনে...
৭ ঘণ্টা আগেগল টেস্টে বাংলাদেশের বিপক্ষে ১৮ সদস্যের দল ঘোষণা করেছিল শ্রীলঙ্কা ক্রিকেট। পরশু কলম্বোর সিংহলিজ স্পোর্টস ক্লাব মাঠে শুরু হবে সিরিজের দ্বিতীয় টেস্ট। এর আগে ধাক্কা খেয়েছে স্বাগতিকেরা। পিঠের বাঁ পাশে চোটের কারণে দ্বিতীয় টেস্টে খেলতে পারবেন পেসার মিলান রত্নায়েকে। গলে খেলার সময় ব্যথা পান তিনি।
১১ ঘণ্টা আগেতাঁর কোচিং ক্যারিয়ারের সবচেয়ে উজ্জ্বল দিকের কথা বললে বাংলাদেশের নামই উঠে আসবে সবার প্রথমে। ২০১৫ সালে বিদায় নেওয়ার পর কোচিংয়ের চেয়ে তিনি বেশি জড়িত ছিলেন পারিবারিক ব্যবসায়। সেই ডাচ কোচ লুডভিক ডি ক্রুইফ আবার আলোচনায় দেশের ফুটবলে।
১২ ঘণ্টা আগেজিম্বাবুয়ের বিপক্ষে টেস্টে হার, সংযুক্ত আরব আমিরাতের কাছে টি-টোয়েন্টি সিরিজ হার—সব মিলিয়ে বাজে সময় পার করা বাংলাদেশ দলের জন্য কদিন আগে শেষ হওয়া গল টেস্টটা আসলেই বিশেষ কিছু। শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে জোড়া সেঞ্চুরি করেছেন নাজমুল হোসেন শান্ত। মুশফিকুর রহিমের ব্যাটেও এসেছে সেঞ্চুরি।
১২ ঘণ্টা আগে