শরীফুল ইসলামের ১৯তম ওভারের আগ পর্যন্ত ম্যাচটা দুই দলের দিকেই হেলে ছিল। তবে এই বাঁহাতি পেসারের ওভারে ওভারে দুই ছক্কায় ১৫ রান নিয়ে ম্যাচটা এক প্রকার সেখানেই শেষ করে দেন শাদাব খান আর মোহাম্মদ নওয়াজ। শেষ ওভারে দুই রান দরকার ছিল পাকিস্তানের। বোলিং করতে আসেন লেগ স্পিনার আমিনুল ইসলাম বিপ্লব। পুরো ইনিংসে যাঁকে বোলিংয়ে আনার দরকারই মনে করা হয়নি সেই বিপ্লব শেষ ওভারে আর কি করবেন? তাঁর প্রথম বলেই ছক্কা মেরে প্রথম টি-টোয়েন্টিতে পাকিস্তানকে ৪ উইকেটের জয় এনে দেন শাদাব।
এর আগে টস জিতে ব্যাটিংয়ে নেমে অবশ্য ভালো কিছু দেখাতে পারেননি বাংলাদশের নতুন যুগের সারথিরা। নির্ধারিত ২০ ওভারে ১২৭ রানেই আটকে থাকে মাহমুদউল্লাহ রিয়াদের দল। তবে বোলারদের দারুণ বোলিংয়ে সেই ছোট লক্ষ্যটাকে পাকিস্তানের ব্যাটারদের কাছে দুর্ভেদ্য ঠেকে। শুরু থেকে নিয়মিত বিরতিতে উইকেট হারাতে থাকে বাবর আজমের দল। বিশ্বকাপে প্রায় প্রতি ম্যাচেই দারুণ শুরু এনে দেওয়া ওপেনিং জুটি অবশ্য আজ বেশিক্ষণ দাঁড়াতে পারেনি। ইনিংসের তৃতীয় ওভারে মোহাম্মদ রিজওয়ানকে ফিরিয়ে শুরুটা করেন মোস্তাফিজুর রহমান।
টি-টোয়েন্টিতে এ বছর এখন পর্যন্ত সর্বোচ্চ রানসংগ্রাহক রিজওয়ানকে হারিয়ে অন্য ব্যাটাররাও যেন নিজেদের হারিয়ে ফেলেন। সঙ্গীর পথ অনুসরণ করে ফিরে যান পাকিস্তান অধিনায়ক বাবরও (৭)। তাসকিন আর মেহেদির বলে পাকিস্তানকে চাপে রেখে কোনো রান না করেই ড্রেসিংরুমের পথ ধরেন হায়দার আলী আর শোয়েব মালিক। তবে পাকিস্তানকে ম্যাচে রাখেন ফখর জামান। এক পাশে তাঁকে দারুণ সঙ্গ দেন খুশদিল শাহ। দুজনের জুটি থেকে আসে ৫৬ রান। ১৬ রানে ব্যবধানে দুজনই বিদায় নিলেও পাকিস্তানকে জয়ের পথে রাখেন শাদাব খান আর মোহাম্মদ নওয়াজ।
সপ্তম উইকেটে শাদাব আর নওয়াজের জুটিই পাকিস্তানকে জয়ের আশা দেখাচ্ছিল। শেষ পর্যন্ত দুজনের ৩৬ রানের অপরাজিত জুটি পাঁচ বল হাতে রেখেই ম্যাচ জিতে নেয় পাকিস্তান। এই জয়ে তিন ম্যাচের সিরিজে ১-০ ব্যবধানে এগিয়ে গেল বাবরের দল।
তবে পাকিস্তানকে ম্যাচটা জয়ের আসল কাজ সেরে গিয়েছিলেন বাংলাদেশ ব্যাটাররা। ৪০ রানের মধ্যে বাংলাদেশের টপ অর্ডারকে ড্রেসিংরুমে পাঠিয়ে সেই কাজটা করেন মোহাম্মদ নওয়াজ-হাসান আলীরা। আরেকবার হতাশ করে দলকে চূড়ান্ত চাপে রেখে বিদায় নেন মাহমুদউল্লাহ রিয়াদও (৬)। তবে বাংলাদেশকে লড়ার মতো একটা পুঁজি এনে দেন আফিফ হোসেন আর নুরুল হাসান সোহান। দুজনের ৩৫ রানের জুটির পর শেষ দিকে অলরাউন্ডার মেহেদির ২০ বলে ৩০ রানের কার্যকরী এক ইনিংসে ১২৮ রানের লক্ষ্য দিতে পেরেছিল বাংলাদেশ। তবে শেষ পর্যন্ত টপ অর্ডারের ব্যর্থতা আর শেষের বোলিংটাই ম্যাচের নির্ধারক হয়ে যায়।
শরীফুল ইসলামের ১৯তম ওভারের আগ পর্যন্ত ম্যাচটা দুই দলের দিকেই হেলে ছিল। তবে এই বাঁহাতি পেসারের ওভারে ওভারে দুই ছক্কায় ১৫ রান নিয়ে ম্যাচটা এক প্রকার সেখানেই শেষ করে দেন শাদাব খান আর মোহাম্মদ নওয়াজ। শেষ ওভারে দুই রান দরকার ছিল পাকিস্তানের। বোলিং করতে আসেন লেগ স্পিনার আমিনুল ইসলাম বিপ্লব। পুরো ইনিংসে যাঁকে বোলিংয়ে আনার দরকারই মনে করা হয়নি সেই বিপ্লব শেষ ওভারে আর কি করবেন? তাঁর প্রথম বলেই ছক্কা মেরে প্রথম টি-টোয়েন্টিতে পাকিস্তানকে ৪ উইকেটের জয় এনে দেন শাদাব।
এর আগে টস জিতে ব্যাটিংয়ে নেমে অবশ্য ভালো কিছু দেখাতে পারেননি বাংলাদশের নতুন যুগের সারথিরা। নির্ধারিত ২০ ওভারে ১২৭ রানেই আটকে থাকে মাহমুদউল্লাহ রিয়াদের দল। তবে বোলারদের দারুণ বোলিংয়ে সেই ছোট লক্ষ্যটাকে পাকিস্তানের ব্যাটারদের কাছে দুর্ভেদ্য ঠেকে। শুরু থেকে নিয়মিত বিরতিতে উইকেট হারাতে থাকে বাবর আজমের দল। বিশ্বকাপে প্রায় প্রতি ম্যাচেই দারুণ শুরু এনে দেওয়া ওপেনিং জুটি অবশ্য আজ বেশিক্ষণ দাঁড়াতে পারেনি। ইনিংসের তৃতীয় ওভারে মোহাম্মদ রিজওয়ানকে ফিরিয়ে শুরুটা করেন মোস্তাফিজুর রহমান।
টি-টোয়েন্টিতে এ বছর এখন পর্যন্ত সর্বোচ্চ রানসংগ্রাহক রিজওয়ানকে হারিয়ে অন্য ব্যাটাররাও যেন নিজেদের হারিয়ে ফেলেন। সঙ্গীর পথ অনুসরণ করে ফিরে যান পাকিস্তান অধিনায়ক বাবরও (৭)। তাসকিন আর মেহেদির বলে পাকিস্তানকে চাপে রেখে কোনো রান না করেই ড্রেসিংরুমের পথ ধরেন হায়দার আলী আর শোয়েব মালিক। তবে পাকিস্তানকে ম্যাচে রাখেন ফখর জামান। এক পাশে তাঁকে দারুণ সঙ্গ দেন খুশদিল শাহ। দুজনের জুটি থেকে আসে ৫৬ রান। ১৬ রানে ব্যবধানে দুজনই বিদায় নিলেও পাকিস্তানকে জয়ের পথে রাখেন শাদাব খান আর মোহাম্মদ নওয়াজ।
সপ্তম উইকেটে শাদাব আর নওয়াজের জুটিই পাকিস্তানকে জয়ের আশা দেখাচ্ছিল। শেষ পর্যন্ত দুজনের ৩৬ রানের অপরাজিত জুটি পাঁচ বল হাতে রেখেই ম্যাচ জিতে নেয় পাকিস্তান। এই জয়ে তিন ম্যাচের সিরিজে ১-০ ব্যবধানে এগিয়ে গেল বাবরের দল।
তবে পাকিস্তানকে ম্যাচটা জয়ের আসল কাজ সেরে গিয়েছিলেন বাংলাদেশ ব্যাটাররা। ৪০ রানের মধ্যে বাংলাদেশের টপ অর্ডারকে ড্রেসিংরুমে পাঠিয়ে সেই কাজটা করেন মোহাম্মদ নওয়াজ-হাসান আলীরা। আরেকবার হতাশ করে দলকে চূড়ান্ত চাপে রেখে বিদায় নেন মাহমুদউল্লাহ রিয়াদও (৬)। তবে বাংলাদেশকে লড়ার মতো একটা পুঁজি এনে দেন আফিফ হোসেন আর নুরুল হাসান সোহান। দুজনের ৩৫ রানের জুটির পর শেষ দিকে অলরাউন্ডার মেহেদির ২০ বলে ৩০ রানের কার্যকরী এক ইনিংসে ১২৮ রানের লক্ষ্য দিতে পেরেছিল বাংলাদেশ। তবে শেষ পর্যন্ত টপ অর্ডারের ব্যর্থতা আর শেষের বোলিংটাই ম্যাচের নির্ধারক হয়ে যায়।
বিশ্বের অনেক ঐতিহ্যবাহী ক্রিকেট ভেন্যুর মতো এবার ‘হোম অব ক্রিকেট’খ্যাত শেরেবাংলা জাতীয় ক্রিকেট স্টেডিয়ামে প্রথমবারের মতো স্থাপন করা হলো অনার্স বোর্ড। তবে এটি ক্রিকেটারদের পারফরম্যান্স নয়, বরং তাদের পথচলার সূচনালগ্নকে সম্মান জানাতে।
১ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশের টেস্ট স্ট্যাটাস প্রাপ্তির রজতজয়ন্তী আজ। মিরপুর শেরে বাংলা স্টেডিয়ামে এ উপলক্ষে উৎসবের এক দিন কাটল। একইসঙ্গে চোখ ছিল কলম্বোতেও। যেখানে বাংলাদেশ ভালো করতে পারলে হয়তো সোনায় সোহাগা। সেই প্রাপ্তি অবশ্য মেলেনি হতাশার বোলিংয়ের কারণে। কলম্বো টেস্টের ধুসর দিনটা বাংলাদেশ পার করল স্বাগতিকদের চেয়ে ৪৩
১ ঘণ্টা আগেআসছে ২ জুলাই সুইজারল্যান্ডে শুরু হতে যাচ্ছে মেয়েদের ইউরো চ্যাম্পিয়নশিপ। ঘরের মাঠের এই টুর্নামেন্টকে ঘিরে জোর প্রস্তুতি নিচ্ছে সুইস নারী ফুটবলাররা। এই প্রস্তুতির অংশ হিসেবেই পরশু দেশটির অনূর্ধ্ব-১৫ ফুটবল দলের সঙ্গে এক প্রীতি ম্যাচে অংশ নিয়েছিল সুইজারল্যান্ডের নারী ফুটবলাররা।
২ ঘণ্টা আগেআন্তর্জাতিক ক্রিকেট সংস্থা (আইসিসি) ক্রিকেটের নিয়মকানুন বদলে থাকে প্রায় সময়ই। এ কারণে খুব কম নিয়মই দীর্ঘদিন বলবৎ থাকে। যে নিয়ম ক্রিকেটের অভিভাবক সংস্থা সীমিত ওভারের ক্রিকেটে আগে চালু করেছে, এবার সেটা চালু করতে যাচ্ছে টেস্টেও।
৩ ঘণ্টা আগে