ক্রীড়া ডেস্ক
কনকাশন সমস্যা নিয়ে অনেক দিন ধরেই ভুগছেন উইল পুকোভস্কি। সমস্যা কাটিয়ে ক্রিকেটে ফেরার ইচ্ছাও ছিল তাঁর। শেষ পর্যন্ত ক্রিকেটটা ছেড়ে দিতে বাধ্য হলেন। মাত্র ২৭ বছর বয়সে সব ধরনের ক্রিকেট থেকে অবসর নিলেন অস্ট্রেলিয়ার এই ক্রিকেটার।
মেলবোর্নে আজ এসইএন রেডিওকে পুকোভস্কি জানিয়েছেন নিজের সিদ্ধান্তের কথা। ২৭ বছর বয়সী অস্ট্রেলিয়ার এই ক্রিকেটার বলেন, ‘আমি চেয়েছিলাম পরিস্থিতি ভালো হলেই হয়তো ক্রিকেটে ফিরব। তবে আর ক্রিকেটে ফিরছি না। সত্যি বলতে আসলেই এটা কঠিন এক বছর হতে যাচ্ছে। আরও কয়েক ঘণ্টা ভেবে দেখার দরকার ছিল যে যাত্রাটা কত দূর যাবে। তবে সহজ বার্তা হচ্ছে কোনো ধরনের ক্রিকেটে আমি আর খেলছি না।’
পুকোভস্কি সবশেষ প্রতিযোগিতামূলক ক্রিকেটে খেলেছেন গত বছরের মার্চে। অস্ট্রেলিয়ার প্রথম শ্রেণির ক্রিকেট প্লাঙ্কেট শিল্ডে ভিক্টোরিয়ার হয়ে তাসমানিয়ার বিপক্ষে প্রথম ইনিংসে করেছিলেন ২৯ বলে ২২ রান। কিন্তু দ্বিতীয় ইনিংসে মাত্র ২ বল খেলতে পেরেছিলেন। তাসমানিয়ার পেসার রিলে মেরেডিথের বাউন্সার আঘাত হেনেছিল পুকোভস্কির হেলমেটে। তখনই আহত অবসর হয়ে মাঠ ছাড়তে বাধ্য হয়েছিলেন পুকোভস্কি। তখনই একটি স্বাধীন বিশেষজ্ঞ প্যানেল পুকোভস্কিকে ক্রিকেট ছাড়ার পরামর্শ দিয়েছিলেন।
আহত অবসর হয়ে মাঠ ছাড়ার ঠিক আগের ম্যাচেই সেঞ্চুরি করেছিলেন পুকোভস্কি। নিউ সাউথ ওয়েলসের বিপক্ষে সিডনি ক্রিকেট গ্রাউন্ডে খেলেছিলেন ১৩১ রানের ইনিংস। ২০২৩-২৪ মৌসুমে সেই সেঞ্চুরিটা পুকোভস্কিকে কিছুটা আশাবাদী করেছিল বলে আজ জানিয়েছেন তিনি। ২৭ বছর বয়সী এই টপ অর্ডার ব্যাটার বলেন, ‘সিডনিতে সেই সেঞ্চুরির পর ব্যক্তিগত জায়গা থেকে ভেবেছিলাম, কিছু জিনিস আমার পক্ষে কাজ করা শুরু করেছে। মাঠে ভালো করতে সবকিছু ঠিকঠাক করার জন্য অনেক চেষ্টা করেছি আমি।’
অস্ট্রেলিয়ার জার্সিতে মাত্র একটা ম্যাচ খেলতে পেরেছেন পুকোভস্কি। ২০২১ সালে সিডনিতে ভারতের বিপক্ষে টেস্টে দুই ইনিংসেই ওপেনিং করেছিলেন। ৭২ রান করেছিলেন দুই ইনিংস মিলে। যার মধ্যে প্রথম ইনিংসে ছিল ৬২ রানের ইনিংস।
এক টেস্টেই আন্তর্জাতিক ক্যারিয়ার থেমে যাওয়ায় হতাশা প্রকাশ করেছেন পুকোভস্কি। ২৭ বছর বয়সী অস্ট্রেলিয়ার এই ক্রিকেটার বলেন, ‘অস্ট্রেলিয়ার হয়ে খেলা আমার জন্য সব সময়ই স্বপ্ন ছিল। ২০২১ সালে নিজেকে সে জায়গায় পেয়েছিলাম। আমার স্বপ্ন সেখানেই থেমে যায়নি। ব্যাটিং ইউনিটের নেতা হতে চেয়েছিলাম। খেলতে চেয়েছিলাম ১০০ টেস্ট। দুর্ভাগ্যবশত এক টেস্টেই শেষ হয়ে গেল।’
তাসমানিয়ার বিপক্ষে আহত অবসর হয়ে ফেরার পরই একটি স্বাধীন মেডিকেল প্যানেল পুকোভস্কিকে ক্রিকেট থেকে অবসরের পরামর্শ দিয়েছিলেন। কারণ, তাঁর ক্যারিয়ারে একাধিকবার কনকাশন সমস্যা হয়েছে। অস্ট্রেলিয়ার রুলস ফুটবলে খেলার সময় মাথায়ও ব্যথা পেয়েছিলেন। তবে তখন তাঁর চুক্তি, ইনস্যুরেন্স নিয়ে আলাপ-আলোচনা চলছিল। সেকারণেই অবসরের সিদ্ধান্ত নিতে এক বছর লেগেছে।
প্রতিযোগিতামূলক ক্রিকেটে সব মিলিয়ে ৫০ ম্যাচ খেলেছেন পুকোভস্কি। যার মধ্যে প্রথম শ্রেণির ক্রিকেটে খেলেছেন ৩৬ ম্যাচ। বাকি ১৪ ম্যাচ লিস্ট ‘এ’ ক্রিকেটে। ৪৫.১৯ গড়ে প্রথম শ্রেণির ক্রিকেটে তাঁর রান ২৩৫০। ৭ সেঞ্চুরি ও ৯ ফিফটি করেছেন।
কনকাশন সমস্যা নিয়ে অনেক দিন ধরেই ভুগছেন উইল পুকোভস্কি। সমস্যা কাটিয়ে ক্রিকেটে ফেরার ইচ্ছাও ছিল তাঁর। শেষ পর্যন্ত ক্রিকেটটা ছেড়ে দিতে বাধ্য হলেন। মাত্র ২৭ বছর বয়সে সব ধরনের ক্রিকেট থেকে অবসর নিলেন অস্ট্রেলিয়ার এই ক্রিকেটার।
মেলবোর্নে আজ এসইএন রেডিওকে পুকোভস্কি জানিয়েছেন নিজের সিদ্ধান্তের কথা। ২৭ বছর বয়সী অস্ট্রেলিয়ার এই ক্রিকেটার বলেন, ‘আমি চেয়েছিলাম পরিস্থিতি ভালো হলেই হয়তো ক্রিকেটে ফিরব। তবে আর ক্রিকেটে ফিরছি না। সত্যি বলতে আসলেই এটা কঠিন এক বছর হতে যাচ্ছে। আরও কয়েক ঘণ্টা ভেবে দেখার দরকার ছিল যে যাত্রাটা কত দূর যাবে। তবে সহজ বার্তা হচ্ছে কোনো ধরনের ক্রিকেটে আমি আর খেলছি না।’
পুকোভস্কি সবশেষ প্রতিযোগিতামূলক ক্রিকেটে খেলেছেন গত বছরের মার্চে। অস্ট্রেলিয়ার প্রথম শ্রেণির ক্রিকেট প্লাঙ্কেট শিল্ডে ভিক্টোরিয়ার হয়ে তাসমানিয়ার বিপক্ষে প্রথম ইনিংসে করেছিলেন ২৯ বলে ২২ রান। কিন্তু দ্বিতীয় ইনিংসে মাত্র ২ বল খেলতে পেরেছিলেন। তাসমানিয়ার পেসার রিলে মেরেডিথের বাউন্সার আঘাত হেনেছিল পুকোভস্কির হেলমেটে। তখনই আহত অবসর হয়ে মাঠ ছাড়তে বাধ্য হয়েছিলেন পুকোভস্কি। তখনই একটি স্বাধীন বিশেষজ্ঞ প্যানেল পুকোভস্কিকে ক্রিকেট ছাড়ার পরামর্শ দিয়েছিলেন।
আহত অবসর হয়ে মাঠ ছাড়ার ঠিক আগের ম্যাচেই সেঞ্চুরি করেছিলেন পুকোভস্কি। নিউ সাউথ ওয়েলসের বিপক্ষে সিডনি ক্রিকেট গ্রাউন্ডে খেলেছিলেন ১৩১ রানের ইনিংস। ২০২৩-২৪ মৌসুমে সেই সেঞ্চুরিটা পুকোভস্কিকে কিছুটা আশাবাদী করেছিল বলে আজ জানিয়েছেন তিনি। ২৭ বছর বয়সী এই টপ অর্ডার ব্যাটার বলেন, ‘সিডনিতে সেই সেঞ্চুরির পর ব্যক্তিগত জায়গা থেকে ভেবেছিলাম, কিছু জিনিস আমার পক্ষে কাজ করা শুরু করেছে। মাঠে ভালো করতে সবকিছু ঠিকঠাক করার জন্য অনেক চেষ্টা করেছি আমি।’
অস্ট্রেলিয়ার জার্সিতে মাত্র একটা ম্যাচ খেলতে পেরেছেন পুকোভস্কি। ২০২১ সালে সিডনিতে ভারতের বিপক্ষে টেস্টে দুই ইনিংসেই ওপেনিং করেছিলেন। ৭২ রান করেছিলেন দুই ইনিংস মিলে। যার মধ্যে প্রথম ইনিংসে ছিল ৬২ রানের ইনিংস।
এক টেস্টেই আন্তর্জাতিক ক্যারিয়ার থেমে যাওয়ায় হতাশা প্রকাশ করেছেন পুকোভস্কি। ২৭ বছর বয়সী অস্ট্রেলিয়ার এই ক্রিকেটার বলেন, ‘অস্ট্রেলিয়ার হয়ে খেলা আমার জন্য সব সময়ই স্বপ্ন ছিল। ২০২১ সালে নিজেকে সে জায়গায় পেয়েছিলাম। আমার স্বপ্ন সেখানেই থেমে যায়নি। ব্যাটিং ইউনিটের নেতা হতে চেয়েছিলাম। খেলতে চেয়েছিলাম ১০০ টেস্ট। দুর্ভাগ্যবশত এক টেস্টেই শেষ হয়ে গেল।’
তাসমানিয়ার বিপক্ষে আহত অবসর হয়ে ফেরার পরই একটি স্বাধীন মেডিকেল প্যানেল পুকোভস্কিকে ক্রিকেট থেকে অবসরের পরামর্শ দিয়েছিলেন। কারণ, তাঁর ক্যারিয়ারে একাধিকবার কনকাশন সমস্যা হয়েছে। অস্ট্রেলিয়ার রুলস ফুটবলে খেলার সময় মাথায়ও ব্যথা পেয়েছিলেন। তবে তখন তাঁর চুক্তি, ইনস্যুরেন্স নিয়ে আলাপ-আলোচনা চলছিল। সেকারণেই অবসরের সিদ্ধান্ত নিতে এক বছর লেগেছে।
প্রতিযোগিতামূলক ক্রিকেটে সব মিলিয়ে ৫০ ম্যাচ খেলেছেন পুকোভস্কি। যার মধ্যে প্রথম শ্রেণির ক্রিকেটে খেলেছেন ৩৬ ম্যাচ। বাকি ১৪ ম্যাচ লিস্ট ‘এ’ ক্রিকেটে। ৪৫.১৯ গড়ে প্রথম শ্রেণির ক্রিকেটে তাঁর রান ২৩৫০। ৭ সেঞ্চুরি ও ৯ ফিফটি করেছেন।
গলে ম্যাচ ড্র হওয়া অনেকটা চোখ কপালে ওঠার মতো। সমুদ্রঘেঁষা এই ভেন্যুতে সবশেষ ২৬ ম্যাচে কোনো দলই ড্রয়ের জন্য সমঝোতা করেনি। বাংলাদেশের ম্যাচ দিয়ে ইতি টানল সেই ধারাবাহিকতার। ম্যাচটি কি জেতার জন্য খেলতে পারত না বাংলাদেশ? পারত না আরেকটু আগে ইনিংস ঘোষণা করতে? সেই প্রশ্নগুলোই রাখা হয়েছিল সংবাদ সম্মেলনে...
১২ ঘণ্টা আগেএক টেস্টে জোড়া সেঞ্চুরি আগেও দেখেছে বাংলাদেশ। নাজমুল হোসেন শান্ত প্রায় দুই বছর আগে সেই ক্লাবে নাম লেখান। এবার শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে গলে জোড়া সেঞ্চুরি করে নতুন কীর্তি গড়লেন তিনি। বাংলাদেশের কোনো অধিনায়কই এর আগে এক টেস্টে দুই সেঞ্চুরি হাঁকাতে পারেননি। এই রেকর্ডে নাম লেখানোর কথা আগে থেকে জানতেন না শান্ত।
১৪ ঘণ্টা আগেকিছু কি মনে পড়ছে? না পড়লেও অবশ্য দোষের কিছু নেই। মেলবোর্নে গত বছর অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে প্রথম ইনিংসে ৩৭ বলে ২৮ রানের ইনিংস খেলে তোপের মুখে পড়েন ঋষভ পন্ত। তাঁর আউটের ধরন দেখে রীতিমত ক্ষুব্ধ হয়ে পড়েন কিংবদন্তি সুনীল গাভাস্কার। ধারাভাষ্যকক্ষে মাইক হাতে তিরস্কার করতে থাকেন ‘স্টুপিড, স্টুপিড, স্টুপিড’ বলে
১৪ ঘণ্টা আগেদিন শেষ হতে তখনো বাকি আরও ৫ ওভার। ৩০ বলে শ্রীলঙ্কার ৬ উইকেট পড়ে যাবে এমন ভাবাটা আকাশ-কুসুম কল্পনার মতো। বাংলাদেশ অধিনায়ক নাজমুল হোসেন শান্ত তাই বাস্তবতা মেনে নিয়ে ছুটে গেলেন লঙ্কান অধিনায়ক ধনঞ্জয়া ডি সিলভার সঙ্গে করমর্দন করতে। বাকিরাও তা অনুসরণ করতে থাকেন।
১৫ ঘণ্টা আগে